Banner Advertiser

Thursday, December 5, 2013

[mukto-mona] বন্ধ হোক পুড়িয়ে মারার হোলিখেলা



শুক্রবার, ৬ ডিসেম্বর ২০১৩, ২২ অগ্রহায়ন ১৪২০
বন্ধ হোক পুড়িয়ে মারার হোলিখেলা
ড. এমএ কাসেম
আমি কোন পেশাদার লেখক নই, রাজনৈতিক বিশ্লেষকও নই। বর্তমানে তথাকথিত হরতালের নামে দেশে যা চলছে, পত্রিকার পাতায় পড়ে, টেলিভিশনে দেখে সারা দেশের মানুষের মতো আমার আত্মাও ক্ষতবিক্ষত, আমার বিবেক প্রশ্নবিদ্ধ- প্রশ্ন একাধিক। পাকিস্তান আমলে ৬২-এর ছাত্র আন্দোলন থেকে শুরু করে ১৯৭১ সালে মুক্তি সংগ্রামের শেষ পর্যন্ত প্রতিটি আন্দোলনে আমি প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত ছিলাম। কিন্তু কোন পর্যায়েই বর্তমানে হরতালের নামে যেভাবে আগুন দিয়ে নিরপরাধ, রাজনীতির সঙ্গে কোনভাবে সংশ্লিষ্ট নয় পথচারী এবং বাসযাত্রীদের আগুনে পুড়িয়ে মারার মতো মর্মান্তিক, অনৈতিক, মানবতাবিরোধী এবং বিবেক বর্জিত সন্ত্রাসী কার্যক্রম ছিল না। আজ হরতাল কার্যকর(?) করা হচ্ছে সন্ত্রাসী দ্বারা এবং অন্তর্ঘাতমূলক তৎপরতা দিয়ে। সন্ত্রাসী এবং অন্তর্ঘাতমূলক কাজ পরিচালনার জন্য আজ বোমা এবং বিস্ফোরক তৈরির কারখানা চোরাগোপ্তা কুটিরশিল্প হিসেবে গড়ে তোলা হচ্ছে। কোমলমতি শিশুদের বোমা নিক্ষেপ এবং আগুন দেয়ার কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। একটুক্ষণের জন্যও কি ভাবা হচ্ছেÑকিভাবে এই কোমলমতি শিশুদের কেন সন্ত্রাসী এবং অপরাধমূলক জীবনের দিকে ঠেলে দেয়া হচ্ছে? দুর্ভাগ্য যে, যাদের হাতে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব থাকে তারাই এগুলো করছেন। আজ বিএনপি করছে, কাল আওয়ামী লীগ করবে না এমন কথা কে বলতে পারে? এভাবে রাজনৈতিক প্ররোচনায় এবং আশ্রয়ে ভয়ঙ্কর নতুন একটি সামাজিক সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে।
এ ক্ষেত্রে যে প্রশ্নটি অনেকের মনে ঘুরপাক খাচ্ছে তা হলো-'হরতালকে কেন্দ্র করে এই মৃত্যুর দায়িত্ব¡ কার? সরকারের, না হরতাল আহ্বানকারীদের (বিএনপির নেতৃত্বে ১৮ দলের)? 'নির্দলীয় বলে পরিচিত কলামিস্ট, টকশো এবং সুশীল সমাজের অধিকাংশ বিজ্ঞজন এই প্রশ্নটি সন্তর্পণে এড়িয়ে যান। তবে কেউ কেউ ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বলার চেষ্টা করেন- এসবের দায়িত্ব প্রকারান্তরে সরকারেরই। তাদের বক্তব্যের মোদ্দাকথা- বিএনপিকে আলোচনায় বসানোর দায়িত্ব সরকারের, সরকার বিএনপিকে সংলাপে বসাতে পারছে না, তাই হরতাল হচ্ছে; হরতাল হচ্ছে বলেই এই সব মৃত্যু-মিছিল, বোমা-বিস্ফোরণ ঘটছে। সুতরাং এই সকল মৃত্যু এবং নাশতাকমূলক কাজের দায়িত্ব সরকারকেই বহন করতে হবে। এসব বিজ্ঞজনের নিকট যদি প্রশ্ন করা যায়- প্রধানমন্ত্রী তো চেষ্টা করেছেন কিন্তু ফল হয়নি; বিএনপি সম্পাদক úর্যায়ে আলোচনায় এসেও úিছিয়ে গেলেন; একদিন তো আলোচনা করে তা নিয়ে লুকোচুরি খেলাও হলো; বিএনপি যদি আলোচনায় না আসে তাহলে সরকার কি করবে? এসব বিজ্ঞজনের এই প্রশ্নের তাৎক্ষণিক জবাবÑ 'সরকার সঠিকভাবে চেষ্টা করছে না।' এখানেও প্রশ্ন থেকে যায়- কি কি পদক্ষেপ নিলে সরকারের চেষ্টা সঠিক হবে? সে বিষয়ে সরকারকে পরামর্শ দিচ্ছেন না কেন? আপনারা তো কত কথাই বলে থাকেন।' তখন বলেন, 'আমাদের কথা শুনে কে?' তাঁরা মানতে রাজি নন যে, সরকার শুনুক বা নাই শুনুক, দেশের মানুষ তো বুঝতে পারত মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বা সরকারের তরফ থেকে অর্থবহ আলোচনার জন্য আর কি কি করা যেত। এতে সরকারের ওপর সাধারণ মানুষের চাপ পড়ত। তবে আপনাদের পরামর্শ সংবিধান, নৈতিকতা ও যুক্তির আলোকে হওয়া বাঞ্ছনীয়। 
এসব বিজ্ঞজন নিজেরাও জানেন না সরকারের আদৌ আর কিছু করার আছে কিনা। সম্ভবত তারা মনে করেন, বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেবে না। যতদিন নির্বাচনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত না নেবে ততদিন সঙ্কট নিরসনেও তারা সংলাপে বসবে না বিএনপি। আসলে জামায়াতের চাপ এবং জয় 'অনিশ্চিত' বলে নির্বাচন করতে চায় না বিএনপি।
দায়দায়িত্বের প্রসঙ্গে পুনরায় আসা যাক। দায়দায়িত্বের দুটো দিক আছে- (ক) আইনগত, (খ) নৈতিক। সমাজের বিজ্ঞজন ও আইন বিশেষজ্ঞদের কাছে জানতে চাই, কারণ যাই হোক না কেন, যাঁরা হরতাল বা অবরোধ ডাকছেন, আগুনে পুড়িয়ে মানুষ মারার দায়িত্ব তাদের ওপর বর্তায় কিনা? এ প্রসঙ্গে ড. হাছান মাহমুদ এক সভায় বলেছেন,'মানুষ হত্যার দায় খালেদা জিয়াকে নিতে হবে' (বাংলাদেশ প্রতিদিন ২৮ নবেম্বর ২০১৩)। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার জন্য প্রতিপক্ষ যৌক্তিক-অযৌক্তিক অনেক কথাই বলে থাকেন, তাই সাধারণ মানুষ ড. হাছান মাহমুদের কথাকে ঐ ভাবেই দেখবেন।
নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণের প্রয়োজনীয়তা, সমঝোতার পথে চলার পক্ষে যুক্তি ইত্যাদি বিষয়ে প্রতিদিন সংবাদপত্রে এবং টেলিভিশনে আলোচনা হয়। তবে, এ সব মৃত্যুর নৈতিক এবং আইনী দায়িত্বের বিষয়টি আলোচনার বাইরেই থেকে যায়। এর নিচ্ছে সুবিধা হরতাল আহ্বানকারীরাই। আগুন দিয়ে মানুষ হত্যার নৈতিক দায়িত্ব হরতাল আহ্বানকারী দলকেই বহন করতে হবে- এটা বিএনপি হোক আর আওয়ামী লীগ হোক। জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার নাবি পিল্লাই জেনেভায় এক বিবৃতিতে বলেছেন, 'দুই পক্ষের রাজনীতিবিদদের যে ধরনের মতপার্থক্যই থাকুক না কেন, ধ্বংসাত্মক কর্মকা- বন্ধ করতে হবে।' এ ব্যাপারে আমাদেরকেও সোচ্চার হতে হবে। এ দেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনে এবং সমাজ সংস্কারে সুশীল সমাজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এসেছেন, সাধারণ মানুষের ওপর তাদের প্রভাবও গভীর। তা সত্ত্বেও, আমার মতো অনেকেই চাচ্ছেন জাতির এমন সঙ্ককটময় মুহূর্তে, যখন মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ সঙ্কটাপন্ন- এদেশের সুশীল সমাজ, যাদের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি অংশগ্রহণকারী ও সাহায্যকারী আছেন, যাঁরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে আজও বুকে লালন করেন সবাই এগিয়ে আসুন, সোচ্চার হোন। আমরা কি পারি না, ঐক্যবদ্ধ হয়ে বলতে, 'বন্ধ কর মানুষ পুড়িয়ে মারার হরতাল, বন্ধ কর হরতালের নামে বোমাবাজি, নাশকতা, অন্তর্ঘাত।' শুধু উদ্যোগ নিলেই হয়। দেশব্যাপী সাধারণ মানুষের ওপর এর প্রভাব পড়বে অভাবনীয়; হরতাল আহ্বানকারীদের ওপর চাপ পড়বে অপরিসীম।
দেশ আজ এমন একটা পর্যায় পৌঁছেছে, যখন নিরাপদ দূরত্বে অবস্থান নিয়ে কেবল প্রশ্ন করলে হবে না উদ্যোগও নিতে হবে। রাজনীতির সঙ্গে কোনভাবে সংশ্লিষ্ট নয় নিরাপরাধ পথচারী এবং বাসযাত্রীদের আগুনে পুড়ে মারার মত মর্মান্তিক, অনৈতকি, মানবতাবিরোধী এবং বিবেক বর্জিত সন্ত্রাসী কার্যক্রম বন্ধ করার প্রতিবাদেও রাস্তায় নামতে হবে। কারণ, দেশের সাধারণ জনগণ আজ বোমা-আতঙ্ক থেকে মুক্তি চায়। 
এবার সরকারের ভূমিকা প্রসঙ্গে। বিরোধী দলের বক্তব্য হচ্ছে, সরকারই এসব নাশকতামূলক কাজ করাচ্ছে। ক্ষমা চেয়েই বলছি, দেশের লোক এ কথা বিশ্বাস করে না; আমাদের দেশের সব মানুষের হয়তো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা নাই। ন্যূনতম বুদ্ধিমত্তার অভাব নেই। তারা এতটুকু বুঝে কারা আবরোধ বা হরতালে সহিংসতা করে? এসবের উদ্দেশ্য কি থাকে? 
এ সব হত্যাকা- প্রতিরোধ করা ও জনজীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত রক্ষা করা এবং ঝুঁকিমুক্ত রাখা সরকারের সাংবিধানিক দায়িত্ব। কখনও কখনও হয়তো এ কাজটি সরকারের পক্ষে সহজ হয়না, বর্তমান সময়ে তো নয়ই। তাই পরিস্থিতি অনুযায়ী এখন ব্যবস্থা নেয়া সরকারের দায়িত্ব ও কর্তব্য। 'দেশে চলমান সহিংসতায় মৃত্যু ও চলন্ত বাসে পেট্রোল বোমা মেরে মানুষ মারার মতো ঘৃণ্য অপরাধকে সরাসরি হত্যাকা- বলে মনে করেন সাবেক উপদেষ্টা ও পুলিশপ্রধান এএসএম শাহজাহান।' (দৈনিক প্রতিদিন, ৩০ নবেম্বর ২০১৩)। 
এখন সরকারের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উচিত জনগণের সহযোগিতা নিয়ে সহিংসতা এবং হত্যাকা-ের সঙ্গে জড়িত এই সব দুর্বৃত্তদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা। প্রতিদিনই নাশকতা ও সহিংসতার খবর বেশ ফলাও করে দেখানো হচ্ছে। এতে দুর্বৃত্তদের চেহারা দেখা গেলেও তারা ধরা পড়ছে না। আমাদের গণমাধ্যমগুলোও এসব অপরাধীরদের গ্রেফতারের ফলো-আপ খবর তেমন গুরুত্ব পায়না। দুর্বৃত্তদের গ্রেফতার করে এবং বিচার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা জরুরি। অনেকেরই নিশ্চয়ই স্মরণ আছে বছর দুয়েক আগে শিক্ষাব্যয় বৃদ্ধির প্রতিবাদে লন্ডনে ছাত্রদের যে জনপ্রিয় আন্দোলন হয়েছিল, সেখানে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ভাংচুরে জড়িতদের ফুটেজ দেখে শনাক্ত করা হয় এবং বিশেষ আদালতে সংক্ষিপ্ত-বিচার করে শাস্তি দেওয়া হয়। হরতালে ধবংসাত্মক তৎপরতা এবং আগুন দিয়ে মানুষ হত্যা বন্ধ করার জন্যও বিশেষ আদালতে সংক্ষিপ্ত বিচার করে শাস্তি দিতে হবে- যাতে দূর্বৃত্তদের মনে ভয়ের সঞ্চার হয়। আশা করি সুশীল সমাজ এবং মানব অধিকার নেতৃবৃন্দ তখন প্রতিবাদের ঝড় তুলবেন না।
একটি ছোট কাহিনী দিয়ে এই লেখা শেষ করব। এখন যে কোন আড্ডাতেই আলোচ্য বিষয় রাজনীতি, নির্বাচন, আওয়ামী লীগ কি কি ভুল করেছে, বিএনপি কি কি ভুল করছে, ইত্যাদি। আমার পাড়ার চায়ের স্টলে এমন এক আড্ডায় একজন কথা প্রসঙ্গে বললেন, 'বিএনপির দাবি তাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা, জিয়াউর রহমানও বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। হত্যা, সন্ত্রাস, নাশকতামূলক কাজের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশকে অকার্যকর রাষ্ট্র করে পাকিস্তানী বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার জন্য জামায়াতে ইসলামী যুদ্ধ শুরু করেছে, এতে তারা বিএনপিকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে, বিএনপি'র মুক্তিযোদ্ধারা কেন প্রতিবাদ করছেন না; কেন তারা জামায়াতেকে এমন সুযোগ দিচ্ছেন?' এ প্রশ্ন শুধু ঐ ব্যক্তিরই নয়, অনেকেরই। 


লেখক : সাধারণ সম্পাদক,
বাংলাদেশ শান্তি পরিষদ
শুক্রবার, ৬ ডিসেম্বর ২০১৩, ২২ অগ্রহায়ন ১৪২০


ঘুমন্ত কিশোরকে পুড়িয়ে মেরে শেষ হলো ষষ্ঠ দিনের অবরোধ
১৩১ ঘণ্টার অবরোধে নিহত হলো ৩৩, আগুনে পুড়ে আহত ৪০
স্টাফ রিপোর্টার ॥ দেশব্যাপী ব্যাপক সহিংস ঘটনা ও ২ জন মানুষ নিহত হওয়ার মধ্য দিয়েই শেষ হয়েছে বিএনপি-জামায়াত জোটের ডাকা টানা ১৩১ ঘণ্টার অবরোধ কর্মসূচী। শেষ দিনে রাজধানীর সায়েদাবাদে পার্কিং করা বাসে অবরোধকারীদের দেয়া আগুনে পুড়ে বাসের হেলপার হাসান (১৫) নিহত হয়েছে। সোমবার ফেনীর সিলোনিয়াতে গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত রিক্সাচালক মফিজুর রহমান (৪০) বৃহস্পতিবার সকালে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিহত হয়েছে। দেশের বিভিন্ন জায়গায় অবরোধকারীরা ঝটিকা অভিযান চালিয়ে বোমাবাজি, আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে হামলা, যানবাহন ভাংচুর, . . .

মালিবাগ থেকে ২৩ পেট্রোল বোমা উদ্ধার
স্টাফ রিপোর্টার ॥ রাজধানীতে বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক ও বোমা তৈরির সরঞ্জামাদি উদ্ধার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। বৃহস্পতিবার নগরীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ২৩টি পেট্রোল বোমা, ১২টি ককটেল, ৪শ' গ্রাম গান পাউডার উদ্ধার করা হয়েছে। এ সময় পাশাপাশি এক হাজার পিস ইয়াবা, ২০ হাজার টাকা, মাদক ব্যবহারের সরঞ্জাম জব্দ করা হয় বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র থেকে এ তথ্য জানা গেছে। স্থানীয় সূত্র জানায়, বৃহস্পতিবার সকালে পুলিশ মালিবাগ সুপার মার্কেটের কাছে রেললাইনসংলগ্ন একটি ভাঙারির দোকানের সামনে থেকে ২০টি পেট্রোল . . .

শিবিরের স্ট্রাইকিং ফোর্সকে চূড়ান্ত আঘাতের প্রস্তুতি নেয়ার নির্দেশ
১৬ ডিসেম্বরের আগেই কাদের মোল্লার রায় কার্যকর হতে পারে ॥ জামায়াতের আশঙ্কা
বিভাষ বাড়ৈ ॥ মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে কাদের মোল্লাসহ অন্য নেতাদের রায়ের বিরুদ্ধে সংগঠিত হতে মাঠ পর্যায়ে নতুন করে সতর্কতা জারি করেছে দলগতভাবে যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত জামায়াত-শিবির। বৃহস্পতিবার পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের পর এখন যে কোন সময় সরকার ফাঁসি কার্যকর করতে পারে বলেও সংগঠনের সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। আগামী ১৬ ডিসেম্বরের আগেই মতিউর রহমান নিজামীর বিরুদ্ধেও ট্রাইব্যুনাল রায় দিতে পারে বলেও জানানো হয়েছে সকল সাংগঠনিক শাখাকে। জানা গেছে, বিএনপির ঘাড়ে চেপে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবির . . .




__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___