তর্কের খাতিরে ধরে নিলাম, বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার একটি খুবই খারাপ সরকার, তারা যে নির্বাচনের ব্যবস্থা করেছেন তা নৈতিকভাবে প্রশ্নবিদ্ধ। কিন্তু এই সরকার ও এই নির্বাচনের বিকল্পটা কী, তা এই তথাকথিত সুশীল সমাজ বলবেন কি? এ বিকল্প কি বাংলাদেশে বিএনপি-জামায়াত শাসন নয়? একাত্তরে স্বাধীনতার মূলমন্ত্রের মূলোচ্ছেদ নয়? দেশটাকে মধ্যযুগীয় তালেবানী শাসনের দিকে ঠেলে দেয়া নয়? আমাদের তথাকথিত সুশীল সমাজ যদি তা চান, তাহলে তা স্পষ্টভাবে বলুন।
গণতন্ত্র ও বৈধ নির্বাচনের নামে মিডিয়া টকশো ও গোলটেবিল সেমিনারে মায়াকান্না কাঁদবেন না। নানা তাত্ত্বিক বুলি আউড়িয়ে বাংলাদেশে ধর্মীয় ফ্যাসিবাদের উন্নয়নের পথ সুগম করে দেবেন না। দেশটির একাত্তরের সব অর্জন ব্যর্থ করে দেবেন না। গত শতকে ইউরোপে আপনাদের মতোই একদল শীর্ষ বুদ্ধিজীবীর আত্মস্বার্থ ও আত্মম্ভরিতা বর্বর ফ্যাসিবাদের উত্থানের পথ সহজ করে দিয়েছিল। তাদেরই মতো আত্মস্বার্থ ও আত্মম্ভরিতার জন্য বর্তমান শতকের এশিয়ায় আবার ধর্মীয় ফ্যাসিবাদের দানবকে বোতলের ছিপি খুলে মুক্ত করে দেবেন না।
আমাদের দেশের মানুষকে বোকা ভাবা কারও উচিত নয়। তারা কি দেখছে না বাংলাদেশের এই তথাকথিত সুশীল সমাজের টিকি তাদের পশ্চিমা প্রভুদের কোন্ স্বার্থের সুতোয় বাঁধা? যে শান্তির নামে পশ্চিমা প্রভুরা ড. ইউনূসকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দিয়ে উচ্চমার্গে তুলেছেন নিজেদের স্বার্থে, বাংলাদেশ যখন অশান্তির আগুনে জ্বলছে, তখন তিনি কোথায়? তিনি এখনও নভোচারী। গ্রামীণ ব্যাংকের মালিকানার স্বার্থে আওয়ামী লীগ সরকারের বিরোধিতার সময় তিনি মাঝে মধ্যে বাংলাদেশে অবতরণ করেন এবং সরকারের বিরুদ্ধে হুমকি-ধমকি দেন।
গণতন্ত্র ও বৈধ নির্বাচনের নামে মিডিয়া টকশো ও গোলটেবিল সেমিনারে মায়াকান্না কাঁদবেন না। নানা তাত্ত্বিক বুলি আউড়িয়ে বাংলাদেশে ধর্মীয় ফ্যাসিবাদের উন্নয়নের পথ সুগম করে দেবেন না। দেশটির একাত্তরের সব অর্জন ব্যর্থ করে দেবেন না। গত শতকে ইউরোপে আপনাদের মতোই একদল শীর্ষ বুদ্ধিজীবীর আত্মস্বার্থ ও আত্মম্ভরিতা বর্বর ফ্যাসিবাদের উত্থানের পথ সহজ করে দিয়েছিল। তাদেরই মতো আত্মস্বার্থ ও আত্মম্ভরিতার জন্য বর্তমান শতকের এশিয়ায় আবার ধর্মীয় ফ্যাসিবাদের দানবকে বোতলের ছিপি খুলে মুক্ত করে দেবেন না।
আমাদের দেশের মানুষকে বোকা ভাবা কারও উচিত নয়। তারা কি দেখছে না বাংলাদেশের এই তথাকথিত সুশীল সমাজের টিকি তাদের পশ্চিমা প্রভুদের কোন্ স্বার্থের সুতোয় বাঁধা? যে শান্তির নামে পশ্চিমা প্রভুরা ড. ইউনূসকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দিয়ে উচ্চমার্গে তুলেছেন নিজেদের স্বার্থে, বাংলাদেশ যখন অশান্তির আগুনে জ্বলছে, তখন তিনি কোথায়? তিনি এখনও নভোচারী। গ্রামীণ ব্যাংকের মালিকানার স্বার্থে আওয়ামী লীগ সরকারের বিরোধিতার সময় তিনি মাঝে মধ্যে বাংলাদেশে অবতরণ করেন এবং সরকারের বিরুদ্ধে হুমকি-ধমকি দেন।
__._,_.___