মুক্তমনা কর্তৃপক্ষ,
গত ১৩ আগস্ট আপনাদের ব্লগে "বিকল্পধারার ইসলামচর্চা ও এম. এ. খানে'র জিহাদ" শিরোনামে আমার একটি রচনা প্রকাশিত হয়েছে। মুক্তমনা ব্লগের অতিথি লেখক হিসাবে রচনাটি আপনাদের ব্লগে প্রকাশের সুযোগ করে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ। লেখাটি পোস্ট করার সময় এম. এ.খানে'র কাছে উক্ত লেখার পিডিএফ কপিটি পাঠিয়েছিলাম। এম. এ. খান সেটি আবুল কাশেম, সৈয়দ কামরান মির্জা, শামসুজ্জোহা মানিক সহ আরো কিছু পরিচিত বাঙালি বন্ধুদের কাছে ফরোয়ার্ড করেন। ফিরতি ই-মেইলে তাঁদের প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে লেখক আমায় অবগত করেন। তাঁর ই-মেইলের মাধ্যমে আমি জানতে পারি আবুল কাশেম, সৈয়দ কামরান মির্জা প্রমুখরা মিলে নবযুগ নামে নতুন একটি ব্লগ প্রকাশ করেছেন। সেখানে এই লেখাটি তাঁরা পোস্ট করতে আগ্রহী। এখন আমি অনুমতি দিলে উনারা উদ্যোগী হবেন।
খানে'র দেওয়া ঠিকানায় আমি নবযুগ-এর সাথে যোগাযোগ করি এবং মুক্তমনা ব্লগে "লেখা প্রকাশ সংক্রান্ত" নীতিমালার বিষয়টি জানিয়ে উনাদের মেইল করি। সেই মেইলের প্রত্যুত্তরে সৈয়দ কামরান মির্জা আমাকে জানান মুক্তমনা ও এম. এ. খানে'র মাধ্যমে লেখাটির ব্যাপারে তাঁরা ইতিমধ্যে অবগত হয়েছেন। নবযুগ-এ তাঁরা এম. এ. খানে'র গুরুত্বপূর্ণ বই নিয়ে প্রকাশিত রচনাগুলোর একটি আর্কাইভ তৈরির কাজে হাত নিয়েছেন। লেখাটি সেখানে অন্তর্ভুক্ত হলে ভালো হয়। ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি এম. এ. খান ও বিকল্পধারার ইসলামচর্চার উপর আলো-নিক্ষেপকারী যে-কোনো প্রয়াস মুক্তমনা বা সমমনা ব্লগে প্রকাশের সুযোগ থাকাটা দরকারী। এতে অনলাইন পাঠকদের পরিসরে বিষয়টি সম্পর্কে জানার আগ্রহ ও অংশগ্রহণের মাত্রা বাড়বে বৈ কমবে না। সেখানে আমার ক্ষুদ্র প্রয়াস যদি কিছুমাত্র ভূমিকা রাখে তবে তা মুক্তচিন্তার পক্ষে যাবে বলেই বিশ্বাস করি। সুতরাং আপনারা লেখাটি নবযুগ-এ প্রকাশের অনুমতি দিলে মুক্তচিন্তাকে তা এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে। আশা করি আপনারা সাড়া দেবেন।
ধন্যবাদান্তে
আহমদ মিনহাজ
১৫.০৮.২০১২
__._,_.___