Banner Advertiser

Sunday, November 11, 2012

[mukto-mona] এম কে আনোয়ার এবং আমাদের গনতন্ত্র



এম কে আনোয়ার এবং আমাদের গনতন্ত্র

ব্লগারের প্রোফাইল ছবি
লিখেছেনঃ সন্ন্যাসী পাঠক (তারিখঃ বৃহঃ, ০৫/০৪/২০১২ - ০১:৪২)

তিনি এম কে আনোয়ার। পুরো নাম মোহাম্মদ খোরশেদ আনোয়ার। পিতা মৃত আবিদ আলী। স্থায়ী ঠিকানাঃ হাসপাতাল রোড, হোমনা পৌরসভা, উপজেলাঃ হোমনা, জেলাঃ কুমিল্লা। ঢাকার বাসার ঠিকানাঃ ২৩৬, নিউ এলিফ্যান্ট রোড, ঢাকা-১২০৫। ফোনঃ ৮৬৫০০৩৩, ৮১২৫৭৫০, ০৮৩২২৯০০(বাসা), ৭১৬২৪৯৬(অফিস), ০১৭১১৫৩৪৬৪৫ (মোবাইল)।
স্কুলের শিক্ষকের দেয়া জন্ম তারিখ ০১.০১.১৯৩৩ ইং। আসলটা সম্ভবত তিনি নিজেও জানেন না।

 

যাই হোক ১৯৩৩ বা তার কিছু দিন আগে জন্ম নেয়া এই ভদ্রলোক(?) বর্নাঢ্য(?) পেশা জীবনের অধিকারী। কিন্তু আপনি যদি তার অতীত ইতিহাস জানতে চেয়ে সারাদিন নেট সার্চ দেন সেই বর্নাঢ্য কর্মজীবনের কিছুই পাবেন না। সুতরাং আপনি তার অতীত বাদ দিয়ে বর্তমানের বাকপটুতা, স্বাধীনতা রক্ষা আর গনতন্ত্র নিয়ে উদ্বিগ্নতা দেখে আহ্বলাদিত হবেন। তখন অজান্তেই আপনি তার ফ্যান হয়ে যেতে পারেন এই ভেবে বর্তমান সময়ের অসংখ্য অপরাজনৈতিকের ভীড়ে অন্তত এই লোকটা একজন সম্মানিত, শিক্ষিত, জ্ঞানী লোক একটা লেভেল মেইনটেইন করে চলছে। কিন্তু যদি টিভি আর পত্রিকার পাতায় নিয়মিত চোখ রাখেন আমি নিশ্চিত আপনি দেখবেন এই ভদ্রলোক প্রায়ই তিনি প্রগলভ হয়ে উঠেন এবং জনসম্মুখে নিক্ষিপ্ত করেন তার অমৃত বচন(ব্লগের ভাষায় লাদি)।

সি এস পি অফিসার হিসেবে সাইত্রিশ বছর পাকিস্থান এবং বাংলাদেশের সামরিক শাসকদের পদলেহন করে ১৯৯১ সাল হতে গনতন্ত্রের মহান সেবক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী নানান গুরুত্বপূর্ণ পদে। সংসদ সদস্য হিসেবে পাঁচবার নির্বাচিত হয়েছেন, এরমধ্যে একবার অবশ্য হয়েছেন ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারিতে ভোটারবিহীন নির্বাচনে। দু দুবার হয়েছেন গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রী। 

১৯৫৩ সালের মাঝামাঝি অথবা শেষের দিকে সিএসপি অফিসার হিসেবে পাকিস্থান সিভিল সার্ভিসের অধীনে ম্যাজিষ্ট্রেট পদে চাকুরিতে যোগ দেন। তখন ক্ষমতায় আওয়ামীলীগের নেতৃত্বে যুক্তফ্রন্ট। সুযোগ সন্ধানী আনোয়ার এর অল্প কদিন পরই শেরে বাংলার দল ক্ষমতাসীন যুক্তফ্রন্টের শরীক দল কৃষক প্রজাপার্টির নেতা মন্ত্রী আব্দুল লতিফ বিশ্বাসের কন্যা মাহমুদা বেগম এর সাথে পরিনয় সূত্রে আবদ্ধ হন। স্বভাবতই মন্ত্রীর মেয়ের জামাই হিসেবে তখন প্রশাসনে বেশ ভাল অবস্থানে চলে আসেন আনোয়ার। তারপর তার কেবল উপরে উঠে চলা।

এর কিছুদিন পর দেশে আসে সামরিক শাসন। একজন সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের জামাই আনোয়ার তাতে কোন রকম সমস্যায় পড়েননি। তিনি তার সময়ের অন্য সিএসপি অফিসারদের চেয়ে চালাক ছিলেন। পাকিস্থানি সেনাদের পদলেহনে তার যোগ্যতা ছিল প্রশ্নাতীত। অতএব তিনি খুব দ্রুতই ডেপুটি কমিশনার হিসেবে পদোন্নতি লাভ করেন। দায়িত্ব পালন করেন যথাক্রমে তত্কালীন বৃহত্তর ফরিদপুর এবং ঢাকা জেলায়। 

দেশে তখন ছয়দফার জোয়ার চলছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে কারাবন্দি করে রেখেছে আইয়ুব সরকার। ঢাকার তত্কালীন ডিসি এম কে আনোয়ার আইয়ুব শাহীর নির্দেশে ছয় দফার জোয়ার ঠেকাতে কঠিন প্রশাসনিক অবস্হান গ্রহন করে দমন অভিযান চালান। অসংখ্য আওয়ামীলীগ ও ছাত্রলীগ নেতাকে গ্রেফতার করে তার নির্দেশে পাকিস্তান প্রতিরক্ষা আইনে বিনাবিচারে আটক রাখা হয়। ছয়দফা ঠেকাতে তিনি এতটা মাতোয়ারা হয়ে গিয়েছিলেন যে ১৯৬৯ এ চাঁদপুরের জনসভায় তথাকথিত দেশদ্রোহী বক্তৃতা দেওয়ার জন্য ঢাকায় তিনি মিজানুর রহমান চৌধুরীকে ডিফেন্স অব পাকিস্তান রুলসে গ্রেপ্তার করালেন। মিজান চৌধুরী সে সময় আওয়ামী লীগের প্রথমসারির নেতা ছিলেন।স্বাধীনতার পর তিনি বঙ্গবন্ধুর মন্ত্রিসভার সদস্য হন। পরে জেনারেল এরশাদের আমলে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। মিজান চৌধুরীর গ্রেপ্তারকে কেন্দ্র কর ঢাকা হাইকোর্টে রিট মামলা হয়। বিচারপতিরা তাঁদের রায়ে জানালেন যে ডিসিরা নিজ নিজ জেলার বাইরে তাঁদের ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারেন না। অতএব, এই গ্রেপ্তার অবৈধ।

১৯৬৯ এ আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় জড়িয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে ফাঁসি দেবার পাকিস্থানী ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে রাস্তায় নেমে আসল ছাত্র জনতা। গণ আন্দোলনে তখন উত্তাল ঢাকা। ঢাকার বাঙ্গালী ডিসি এম কে আনোয়ার আইয়ুব সরকারের বিরুদ্ধে সৃষ্ট প্রতিবাদ দমনে চন্ড অবস্থান নেন। নিহত হন আসাদ, মতিউর। এই সব প্রতিবাদী সময়ে এমকে আনোয়ার কখনই বাঙ্গালী জাতির পক্ষে কোন অবস্থান নেননি। ১৯৭১ সালে যখন সারা দেশে পাকিস্থানী অফিসাররা জেলায় জেলায় ডিসির দায়িত্ব পালন করেছেন, সেখানে বাঙ্গালী এমকে আনোয়ার পাকিস্থানীদের এতটাই বিশ্বাসভাজন ছিলেন যে মুক্তিযুদ্ধের পুরোটা সময় পাকিস্থানীদের পক্ষে ঢাকা জেলার ডিসি হিসেবে প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করেছেন। তার পাকিস্থান প্রীতি ও কওমের সেবাতে মুগ্ধ হয়ে পাকিস্থান সরকার তাকে তঘমায়ে পাকিস্তানের উপাধিতে ভূষিত করে। 

স্বাধীনতার পর নতুন বাংলাদেশ সরকারের অফিসার সংকটের সময় এই ভদ্রলোক ভোল পাল্টিয়ে আবার নতুন প্রশাসনে যোগ দেন এবং মুজিব সরকারকে অস্থিতিশীল করতে ভূমিকা রাখেন। সম্ভবত তার দীর্ঘ ক্যারিয়ারে এই সাড়ে তিন বছরই প্রবল দুঃসময় ছিলো। ১৯৭৩ এর মাঝামাঝি বা ১৯৭৪ সালের প্রথম দিকে দুর্নীতিগ্রস্থ এই ভদ্রলোক ঘুষ গ্রহনে হাতেনাতে ধরা পড়েন এবং তত্কালীন ত্রিনটত্রি আইনে চাকুরি হারান। কিছুদিন সাসপেন্ড থাকার পর শ্বশুড়ের পরিচয় নিয়ে স্ত্রীসহ তত্কালীন সময়ে বঙ্গবন্ধু সরকারের মন্ত্রী সাবেক ছাত্রনেতা তোফায়েল আহমেদের দোরস্থ হন। সস্ত্রীক তার কান্নাকাটি এবং কাকুতি মিনতিতে গলে গিয়ে তার পক্ষে তোফায়েল আহমেদ বঙ্গবন্ধুর কাছে সুপারিশ করে তার চাকুরি ফিরিয়ে দেন।

বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যাকান্ডের পর এই ভদ্রলোকের আবার কপাল খুলে যায়। তিনি প্রশাসনে দোর্দন্ডপ্রতাপ নিয়ে ফিরে আসেন। এবাবেই যায় জেনারেল জিয়ার শাসনামল। এই সময়ে তিনি বাংলাদেশ জুট মিল করপোরেশনের চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিল করপোরেশনের চেয়ারম্যান, বিমান বাংলাদেশের চেয়ারম্যান সহ নানা গুরুত্বপূর্ণ পদে আসীন হন। তারপর ক্ষমতায় আসেন জেনারেল এরশাদ। এমকে আনোয়ার এরশাদের তোষনে সিদ্ধি লাভ করেন তখন। সরকারের অভ্যন্তরীন সম্পদ বিভাগের সচিব, অর্থসচিব, স্বরাষ্ট সচিব থেকে শুরু করে রাষ্টের সর্বোচ্চ কর্মকর্তা কেবিনেট সচিব পদপ্রাপ্ত হন। এরশাদ সরকারের নয় বছরের শাসন আমলে এমকে আনোয়ার এরশাদের সকল দুষ্কর্মের সহযোগী হিসেবে কুখ্যাতি অর্জন করেন। তার নির্দেশে ১৯৮৬ সালে দুই নেত্রীকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। চন্ড অবস্থান নিয়েছিল পুলিশ। নির্মম দমননীতি নিয়ে নেমেছিল রাজনৈতিক দলগুলোর কর্মীদের ঠেকাতে। ১৯৮৭ সালে গুলি চালিয়ে মানুষ হত্যা করেছিল শেখ হাসিনার চট্টগ্রামের লালদীঘির জনসভায়। ১৯৮৩ সাল থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত সারাদেশে স্বৈরাচারি সরকার যে রক্ত ঝরিয়েছে তার দায় এরশাদ থেকে বর্তমান বিএনপি নেতা মওদুদ আর জনাব এমকে আনোয়ারের ও কম নয়। তার গনবিরোধী কর্মকান্ডের জন্য আওয়ামী লীগ প্রভাবিত কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ আর বিএনপি প্রভাবিত ছাত্র ঐক্যজোট কালো তালিকাভূক্ত করেছিল তাকে। দুঃখের বিষয় এরশাদ দীর্ঘসময় কারাভোগ করে তার কৃতকর্মের কিছুটা মোচন করলেও এই এমকে আনোয়ারের কিছু হয়নি। বরং এরপর তিনি মন্ত্রী হয়েছেন গনতান্ত্রিক সরকারের আপোষহীন নেত্রীর মন্ত্রীপরিষদে বারবার। যারা জানেন না তাদের জন্য বলি, এরশাদ পদত্যাগ করার পর কেবিনেট সচিব এম কে আনোয়ার - হাউ মাউ করে কেঁদে বলেছিলেন - স্যার আপনি চলে গেলে আমরা এতিম হয়ে যাবো। 
উনি পরে অবশ্য এতিম হওয়ার কঠিন অভিশাপ থেকে মুক্তি পেয়েছেন খালেদা জিয়ার আঁচলের নীচে ঠাঁই নিয়ে। 

শাহাবুদ্দীন সাহেব নব্বই এর গনআন্দোলনে এরশাদ সরকারের পতনের পর এম কে আনোয়ারকে কেবিনেট সেক্রেটারির পদ থেকে চাকুরিচ্যুত করেছিলেন। তাতে অবশ্য দমে যাননি জনাব আনোয়ার। সারাজীবন সুবিধাবাদী, সেনা শাসকদের পদলেহনকারী এই ব্যক্তি এরশাদের দোসর আরেক কুখ্যাত আমলা কেরামত আলীকে নিয়ে ১৯৯১ সালের সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হবার লক্ষ্যে আওয়ামীলীগে যোগ দেবার জন্য ধর্না দিতে বত্রিশ নম্বরে গিয়ে বসে ছিলেন দীর্ঘ সময়। চারঘন্টা সেদিন বসে থাকলেও ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আপত্তির কারণে শেখ হাসিনা তাদের সাক্ষাৎ দেননি।কিন্তু এরপর আপোষহীন নেত্রীর দপ্তরে যাওয়া মাত্রই তাকে সেদিন সাদরে বরন করে নেন এবং সংসদ নির্বাচনে অংশ নেয়ার সুযোগ দেন। সারা জীবন সেনাশাসকদের দালালী করা গনতন্ত্রের শত্রু এমকে আনোয়ার হঠাত্করেই গনতন্ত্রের সৈনিক হয়ে উঠেন। আর তাতে বির্পযস্ত হয় আমাদের মূল্যবোধ। আমরা যারা নব্বই এ রাজপথে ছিলাম, জেল জুলুমের শিকার হয়েছি তাদের কাছে এমকে আনোয়ার এক বিশাল চটেপোঘাত। ইদানিং তিনি প্রতিনিয়ত সরকারকে হুমকি ধামকি দিচ্ছেন বক্তৃতায়, বিবৃতিতে। চট্টগ্রামে গাড়িবহরে তার দলের লোকেরা হামলা করলে তিনি অবলীলায় মিথ্যাচার করেন সরকারী দলে লোকেরা তার গাড়ি বহরে হামলা চালিয়েছে। পরে মিডিয়ায় এই মিথ্যাচার ধরা পড়লে তিনি ক্ষমা ও চান না। তিনি তাহের হত্যা মামলায় আদালতের আদেশ নিয়ে উল্টাপাল্টা বলেন। আদালতের নির্দেশে মার্কিন সাংবাদিক লিফসুলজ সাক্ষ্য দিতে এলে তিনি বলেন সরকার তাকে ভাড়া করে এনেছে। আদালতের সর্তকতা তার কানে যায় না। 

ইদানিং তিনি এক মজাদার আইটেমে পরিনত হয়েছেন। ৭১ এর যুদ্ধাপরাধের বিচার তার জন্য ভয়ানক মাথাব্যাথার কারন হয়ে দাড়িয়েছে। হয়তো ভাবছেন অতীত কৃতকর্মের জন্য আজ এদের যদি শাস্তি হয় তবে একদিন তারও তো বিচার হতে পারে। আর সে কারনেই হয়তো আবারও প্রগলভতা। 

যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচার কার্যক্রমের সমালোচনা করে গত সোমবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক আলোচনা সভায় এই আনোয়ার বলেন, "ট্রাইব্যুনালে যুদ্ধাপরাধ মামলার সাক্ষীর অনুপস্থিতিতে জবানবন্দি গ্রহণকারী এক পুলিশ কর্মকর্তাকে জেরা করা হয়েছে। এভাবে সাক্ষীর অনুপস্থিতিতে জেরা ও প্রশ্ন করার কোনো বিধান প্রচলিত আইনে নেই। এটা আইনের শাসন নয়, জঙ্গলের শাসনের চেয়েও বড় খারাপ নজির সৃষ্টি হয়েছে বলে আমরা মনে করি।" 

এসব উল্টাপাল্টা বক্তব্যের জন্য ট্রাইবুন্যাল তাকে সর্তক মন্তব্য করতে বলেছেন। আজ ট্রাইব্যুনাল প্রধান বিচারপতি নিজামুল হক আদালতে বলেছেন, "মনে হচ্ছে উনি সিআরপিসি এবং সাক্ষ্য আইন মাথা থেকে বের করতে পারছেন না। উনার মতো শিক্ষিত লোকজন যদি এরকম কথা বলেন, তাহলে তা খুবই দুর্ভাগ্যজনক।" বিচারপতি নিজামুল হক তার আদেশে বলেন, "এই বক্তব্যের জন্য এম কে আনোয়ারকে অবশ্যই আদালতে তলব করতে হয়। তবে ট্রাইব্যুনাল মনে করে, তিনি ট্রাইব্যুনালের আইন পড়েননি। 

"তবে তিনি পড়ে থাকলে আমরা কেবল 'দুঃখিত' বলতে পারি।" 

কিন্তু আমরা এই কেবল দুঃখিত হওয়াটা মেনে নিতে পারিনা। আমরা স্বৈরাচারী এরশাদের এই কুখ্যাত সহযোগী পাকিস্থানের রাষ্ট্রীয় পদক তঘমায়ে পাকিস্থান এ ভুষিত জনাব এমকে আনোয়ারকেও কাঠগড়ায় দাড়ানো দেখতে চাই তার অতীত কুকর্মের জন্য। যাতে এ দেশের শত্রুরা, গনতন্ত্রের শত্রুরা সবসময় সাবধান থাকে। দেশবিরোধী, গনতন্ত্র বিরোধী কিছু করার সাহস না পায়। এবং এটা নিশ্চিত করা সম্ভব হয় দেশ এবং গনতন্ত্র বিরোধি কিছু করে এদেশে পার পাওয়া যাবে না। আমি আশাবাদি। যেভাবে যুদ্ধাপরাধের দায়ে রাজাকারদের বিচার হচ্ছে হয়তো সেদিন দুরে নয় গনতন্ত্র নিরাপদ রাখতে, মানবতা আর ন্যায় বিচার প্রতিষ্টা করতে একদিন এদেরও দাড় করানো যাবে বিচারের কাঠগড়ায়। একাত্তর আর নব্বইয়ের সকল শহীদদের আত্মা কেবল এতেই শান্তি পেতে পারে।
http://www.amarblog.com/sonnaasee/posts/145830

মন্তব্য


ব্লগারের প্রোফাইল ছবি

বৃহঃ, ০৫/০৪/২০১২ - ০২:৩৫ তারিখে বিভা বলেছেন

এদেরও দাড় করানো যাবে বিচারের কাঠগড়ায়

এরকম হলে তো ভালই হয়।

""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""
স্বেচ্ছায় নেওয়া দুঃখকে ঐশ্বর্যের মতই ভোগ করা যায় ........................


ব্লগারের প্রোফাইল ছবি

বৃহঃ, ০৫/০৪/২০১২ - ০৮:৩৫ তারিখে কেমিকেল আলী বলেছেন

পুরো তব্দা খাওয়া সব তথ্য জানলাম, আসলেই আমি এমকে আনোয়ার সম্পর্কে এতসব জানতাম না। আসলেই উনি বিএনপির গর্ব

------------------------------------
ছোট বেলায় গাধার দুধ খেয়ে বড় হয়েছি বলে এখন মনে হয় সবাই আমার মত গাধার দুধ খেয়েই বড় হয়- আফসান চৌধুরী, নির্বাহী সম্পাদক, বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম


ব্লগারের প্রোফাইল ছবি

বৃহঃ, ০৫/০৪/২০১২ - ১০:৪৫ তারিখে এবিসি১০ বলেছেন

এই লোক বাইমমাছের মতো পিছলা। ভণ্ড ও সুবিধাবাদি। ওরে ছাইচাপা দিয়ে ধরা দরকার।


ব্লগারের প্রোফাইল ছবি

বৃহঃ, ০৫/০৪/২০১২ - ১৩:২৩ তারিখে রোবট বলেছেন

কোন এক লেখায় পড়ে ছিলাম ওনার সহকর্মিরা ওনাকে মাথা খালি আনোয়ার বলতো।
এই সব ব্যাস্ব্যা রাজনিতি বিদদের (মউদুত,মাথাখলি আনোয়ার) জন্যই দেশটা অনেক পিছনে চলে গেছে।


ব্লগারের প্রোফাইল ছবি

বৃহঃ, ০৫/০৪/২০১২ - ১৪:৫১ তারিখে বিপুল_মোংলা বলেছেন

বে-শরম.........

------------------------------

দেখা হবে বন্ধু, পশুরের ঘোলাজলে, বাতসের নোনতা গন্ধে, কেওড়ার বনে আর ছৈলার ফুলে ..........


ব্লগারের প্রোফাইল ছবি

বৃহঃ, ০৫/০৪/২০১২ - ১৫:১১ তারিখে অনিমেষ রহমান বলেছেন

সফল আমলা!
তারে গনপুন্দানি দিবার দরকার।

_____________________

ক্ষুদ্র স্বার্থ ভুলে মুক্তির দাঁড় টান।


ব্লগারের প্রোফাইল ছবি

শুক্রবার, ০৬/০৪/২০১২ - ০০:৩২ তারিখে উদাসী পথিক বলেছেন

তারে গনপুন্দানি দিবার দরকার।


অনিদার সাথে সহমত।

অনেক অজানা তথ্য জানলাম।

*************************************************************************************
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ বসে অপেক্ষা করবার অবসর আছে।


ব্লগারের প্রোফাইল ছবি

বৃহঃ, ০৫/০৪/২০১২ - ১৫:৩৬ তারিখে টোটনও বলেছেন

তারে গনপুন্দানি দিবার দরকার।

@অনিমেষ রহমানের সাথে সহমতে আছি।

-----------------------
মনের শুদ্ধতাই পবিত্রতা


ব্লগারের প্রোফাইল ছবি

বৃহঃ, ০৫/০৪/২০১২ - ১৫:৩৮ তারিখে চারবাক বলেছেন

১৯৭৩ এর মাঝামাঝি বা ১৯৭৪ সালের প্রথম দিকে দুর্নীতিগ্রস্থ এই ভদ্রলোক ঘুষ গ্রহনে হাতেনাতে ধরা পড়েন এবং তত্কালীন ত্রিনটত্রি আইনে চাকুরি হারান।


যতদুর জানি ত্রি নট ত্রি ব্যাপারটা ঘটেছিল পাকিস্তান আমলে, ইয়াহি্যার সময়। ট্রি নট ত্রি কোন আইন নয়, তিনশ তিন জন আমলা সামরিক আইনে দূর্নীতির অভিযোগে চাকরি হারান। আদর করে তাদের ত্রি নট ত্রি বলা হত। বাকি টুকু ঠিক আছে। বাংলাদেশ আমলে তোফায়েল আহমদ এর হাত পা ধরে তার তদবিরের জোরে আবার চকরিতে বহাল হোন।

--------------------------------------------------------------------------------
ধর্ম হচ্ছে বিশ্বাস। বিশ্বাসে কোন যুক্তি প্রমাণের প্রয়োজন পড়েনা।


ব্লগারের প্রোফাইল ছবি

বৃহঃ, ০৫/০৪/২০১২ - ১৭:২৬ তারিখে আদিল মাহমুদ বলেছেন

এই ব্যাপারে কোন সূত্র আছে? আমি সারা জীবন (বিএনপি ধারার লোকের থেকে) শুনে এসেছি থ্রী নট থ্রী হল যুদ্ধের পরপর তোফায়েলের নিজের ঢোকানো ক্যাডার, যাদের কেউ কেউ তোফায়েল ক্যাডারও বলে।

এই ক্যাডারের লোকেরা সব সময়ই খালেদা সরকারের আমলে গনহারে চাকরি খুইয়েছে।

------------------------------------------------
স্বাধীনতার ৪০ বছর পরেও কি স্বাধীন বাংলাদেশের বিরুদ্ধাচারণ করার কেউ আছে?..আমার তো মনে হয় না কোন পাগল ছাড়া কেউ এখন স্বাধীন বাংলাদেশের বিরুদ্ধাচারণ করতে পারে! - ফারুক ভাই


ব্লগারের প্রোফাইল ছবি

বৃহঃ, ০৫/০৪/২০১২ - ২০:০৪ তারিখে চারবাক বলেছেন

হুদাহুদি আমারে কস্ট করাইলেন। এইটা তো বহুল আলোচিত ঘটনা ছিল।

Domestic resistance to military rule grew in the 1960s,
spearheaded by two political parties, Zulfikar Ali Bhutto's
Pakistan Peoples Party (PPP) in West Pakistan and
Sheikh Mujibur Rahman's Awami League in East Pakistan.
In 1969, facing countrywide demonstrations, the
military high command forced Ayub to resign, but replaced
him with army chief General Yahya Khan who
imposed martial law, abrogated the 1962 constitution
and scrapped Basic Democracy. Mindful of public resentment
of the civil bureaucracy, particularly the CSP,
for its role as the "bulwark"24 of Ayub's regime, Yahya
Khan suspended 303 senior civil servants on charges of
corruption, misconduct or abuse of authority; tried them
before specially constituted military tribunals; and then
either dismissed them from service or forced their retirement.


Hamid Yusuf, Pakistan: A Study of Political Developments
1947-97 (Lahore, 1999), p. 116. 

www.crisisgroup.org/~/media/Files/asia/south-asia/pakistan/185 Reforming Pakistans Civil Service.ashx

--------------------------------------------------------------------------------
ধর্ম হচ্ছে বিশ্বাস। বিশ্বাসে কোন যুক্তি প্রমাণের প্রয়োজন পড়েনা।


ব্লগারের প্রোফাইল ছবি

বৃহঃ, ০৫/০৪/২০১২ - ২০:১৬ তারিখে আদিল মাহমুদ বলেছেন

হমম, ধন্যবাদ। তথ্যটা জানা ছিল না।

------------------------------------------------
স্বাধীনতার ৪০ বছর পরেও কি স্বাধীন বাংলাদেশের বিরুদ্ধাচারণ করার কেউ আছে?..আমার তো মনে হয় না কোন পাগল ছাড়া কেউ এখন স্বাধীন বাংলাদেশের বিরুদ্ধাচারণ করতে পারে! - ফারুক ভাই


ব্লগারের প্রোফাইল ছবি

বৃহঃ, ০৫/০৪/২০১২ - ১৭:২৮ তারিখে আদিল মাহমুদ বলেছেন

আমাদের সমাজ মীর জাফর টাইপের লোকদের সাদরে গ্রহন করতে কোনদিনই তেমন কার্পণ্য করেনি। '৭১ এর রাজাকার এবং '৯০ এর পরের এরশাদ ও তার চ্যালাচামুন্ডাদের সদম্ভে পূনঃবাসন সেটাই প্রমান করে।

------------------------------------------------
স্বাধীনতার ৪০ বছর পরেও কি স্বাধীন বাংলাদেশের বিরুদ্ধাচারণ করার কেউ আছে?..আমার তো মনে হয় না কোন পাগল ছাড়া কেউ এখন স্বাধীন বাংলাদেশের বিরুদ্ধাচারণ করতে পারে! - ফারুক ভাই


ব্লগারের প্রোফাইল ছবি

বৃহঃ, ০৫/০৪/২০১২ - ২০:৪১ তারিখে (সিসিফাস) বলেছেন

তোফায়েল সাহেব জিয়াউর রহমানের ডেপুটেশান সংক্রান্ত ইস্যুতেও তদবির করে তা রহিত করেছিলেন, আবার এম,কে,আনোয়ারেরও গড ফাদার ছিলেন চাকরী ফিরিয়ে দেবার ইস্যুতে।


ব্লগারের প্রোফাইল ছবি

বৃহঃ, ০৫/০৪/২০১২ - ১৬:২৯ তারিখে সমান্তরাল বলেছেন

বিএনপির আর জামাতের সহবাসে এরা ফোরপ্লে কইরে থাকে। অসাম শালা।

█║▌│█│║▌║││█║▌║▌
© সমান্তরাল ®


ব্লগারের প্রোফাইল ছবি

বৃহঃ, ০৫/০৪/২০১২ - ১৭:২০ তারিখে মুনসুর সজিব বলেছেন

এই জারজ গুলা যত দিন বেঁচে থাকবে তত দিন আমরা ***নির উপর থাকমু। আমি হলপ কইরা কইতে পারি এই হালাগো কনদিন বিচার হইত না। আমরা লাথির উপর আছি লাথির উপর থাকমু। এগো বিচার যদি হয় সেদিন স্বাধীনতার ইতিহাস নতুন করে লেখা হবে। হালারা মরেও না। তেলাপোকার জীবন নিয়া জন্মাইসে।

---------------------------------------------
আমারব্লগ Member-মুনসুর সজিব™
▌││ │▌▌▌▌ ││▌||▌▌||▌▌®
19881712066021718891198


ব্লগারের প্রোফাইল ছবি

বৃহঃ, ০৫/০৪/২০১২ - ১৮:১২ তারিখে ㄱউদভ্রান্তㄴ বলেছেন

ক্রস ফায়ারে দিয়ে টার্গেট প্র্যাকটিস করা দরকার।

~-^
উদ্ভ্রান্ত বসে থাকি হাজারদুয়ারে!


ব্লগারের প্রোফাইল ছবি

বৃহঃ, ০৫/০৪/২০১২ - ১৯:০০ তারিখে প্রীতম বলেছেন

আনোয়ার কাক্কুরে পর্কিস্তানে সেন্ড ব্যাক কইরা তার মানবাধিকার রক্ষা করা হউক

*****************************
আমার কিছু গল্প ছিল।
বুকের পাঁজর খাঁমচে ধরে আটকে থাকা শ্বাসের মত গল্পগুলো
বলার ছিল।
সময় হবে?
এক চিমটি সূর্য মাখা একটা দু'টো বিকেল হবে?
____________
হুতুমপ্যাঁচার নকশা


ব্লগারের প্রোফাইল ছবি

বৃহঃ, ০৫/০৪/২০১২ - ১৯:০৬ তারিখে আবার একাত্তর বলেছেন

ইতিহাস ঘাটলে এমন আরও এম কে আনোয়ার পাওয়া যেতে পারে। আওয়ামিলিগ সবসময়ই এইসব লোকের কাছে নত হয়ে যায়। তাকে চাকুরীতে ফেরানো ছিল চরম ভুল। বর্তমান প্রশাসনেও জামাত ঘেঁষা কয়েক ডজন কর্মকর্তা সর্বোচ্চ পর্যায়ে কাজ করে। 

তারা মোটেও মাথা খালি বলে মনে হয় না। যথেষ্ট চতুর মনে হয়।


ব্লগারের প্রোফাইল ছবি

বৃহঃ, ০৫/০৪/২০১২ - ১৯:৩৯ তারিখে পার্থ সারথী বলেছেন

শেয়ার করলাম, ধন্যবাদ॥

_______________________________________________
আমার মাতৃভূমির পুরো দেহটাকেই ওরা বানিয়েছিল শশ্মান।


ব্লগারের প্রোফাইল ছবি

বৃহঃ, ০৫/০৪/২০১২ - ২১:১১ তারিখে পাভেল চৌধুরী বলেছেন

আমরা স্বৈরাচারী এরশাদের এই কুখ্যাত সহযোগী পাকিস্থানের রাষ্ট্রীয় পদক তঘমায়ে পাকিস্থান এ ভুষিত জনাব এমকে আনোয়ারকেও কাঠগড়ায় দাড়ানো দেখতে চাই তার অতীত কুকর্মের জন্য। যাতে এ দেশের শত্রুরা, গনতন্ত্রের শত্রুরা সবসময় সাবধান থাকে।


জবাব নাই।

______________________________________
'বিপ্লব স্পন্দিত বুকে মনে হয় আমিই মুজিব'


ব্লগারের প্রোফাইল ছবি

বৃহঃ, ০৫/০৪/২০১২ - ২২:২২ তারিখে আজাদ মাস্টার বলেছেন

Raymond বলে একটা কাপড়ের ব্রান্ড আছে তাদের শ্লোগান হচ্ছে A complete man এমকে সাহেবের ইতিহাস পড়ে মনে হল Raymond এর ব্রান্ড এম্বাসেডর তাকে করলে মন্দ হয় না । প্রত্যেকটা সরকারে আমলে তা পাকিস্তান আমলেই হোক কিংবা স্বাধীনতার পরবর্তী প্রত্যেকটা আমলেই কঠোর তপস্যা করে তিনি ক্ষমতার মধু স্বাদ নিতে সফল হয়েছেন তাই তাকে complete man বলা হলে অত্যুক্তি হয় না ।

____________________________________ 
একটা টাইম মেশিন দরকার ছিল, কেউ কি ধার দিবেন ?


ব্লগারের প্রোফাইল ছবি

শুক্রবার, ০৬/০৪/২০১২ - ১০:৫২ তারিখে শেখের পো বলেছেন

Laughing out loud

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
ন্যায়ের কথা বলতে আমায় কহ যে
যায় না বলা এমন কথা সহজে


ব্লগারের প্রোফাইল ছবি

শুক্রবার, ০৬/০৪/২০১২ - ১০:৫৪ তারিখে শেখের পো বলেছেন

সেয়ানা মাল দেখছি।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
ন্যায়ের কথা বলতে আমায় কহ যে
যায় না বলা এমন কথা সহজে


ব্লগারের প্রোফাইল ছবি

বৃহঃ, ০৫/০৪/২০১২ - ২২:২২ তারিখে মাতরিয়শকা বলেছেন

চরমটাকে সকাল-বিকাল-রাতে চিং-চিঙ্গা বেত দিয়া পশ্চাৎদেশে পেটানো দরকার।

----------------------------
ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়


ব্লগারের প্রোফাইল ছবি

শুক্রবার, ০৬/০৪/২০১২ - ০০:২৮ তারিখে নিঃসঙ্গ গ্রহচারী বলেছেন

ভালো লেগেছে

-----------------------------------------------

কোথায় স্বর্গ, কোথায় নরক, কে বলে তা বহুদূর? মানুষেরি মাঝে স্বর্গ নরক, মানুষেতে সুরাসুর!


ব্লগারের প্রোফাইল ছবি

শুক্রবার, ০৬/০৪/২০১২ - ০১:১৪ তারিখে আরিফ জেবতিক বলেছেন

এজন্যই সাকা চৌ আব্দার করেন যে একই খোয়াড়ে দুইজনে থাকতে চান। এতো দেখি বহু পুরোনো পেরেম!


ব্লগারের প্রোফাইল ছবি

শুক্রবার, ০৬/০৪/২০১২ - ০৫:৫৪ তারিখে ভুমিহীন জমিদার বলেছেন

সেয়ানা পাব্লিক ।


ব্লগারের প্রোফাইল ছবি

শুক্রবার, ০৬/০৪/২০১২ - ১০:৩১ তারিখে Alu Mia বলেছেন

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা লেখা উপহার দেবার জন্য।


ব্লগারের প্রোফাইল ছবি

রবিবার, ০৮/০৪/২০১২ - ১১:০৭ তারিখে শনিবারের চিঠি বলেছেন

এরাই আমাদের কত্তা    

..................................................................

বারান্দা জুড়ে হাসি অচেনা চোখের জল
বিকেলের শরীর ছুঁয়ে আমার কবিতা চঞ্চল
.. .. .. .. ..
শুধু কবিতাটুকু সত্যি আর সব মিথ্যে নামে আসে
ওই আকাশটাকে দেখো- সে কবিতাই ভালোবাসে

১ বৈশাখ ১৪১৫ /১৪ এপ্রিল ২০০৮ সালে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়েছে আমারব্লগের, যার নেপথ্যে রয়েছে বাংলা ব্লগে স্বাধীনতাবিরোধী যে কোনো প্রচারণা ও প্রকাশনার বিরুদ্ধে সদাতৎপর 'দ্য এ-টিম' এর সদস্যরা। আন্তর্জালে বাংলায় বাক স্বাধীনতা রক্ষায় শুরু থেকেই দায়বদ্ধ আমারব্লগ। আর তা যে কোনো মূল্যে অক্ষুন্ন রাখতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ছিলো, আছে এবং থাকবে। যে কোন প্রয়োজনে সাপোর্ট সেন্টারে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হলো। উল্লেখ্য যে, এই ব্লগের কোন লেখা, কমেন্ট বা কন্টেন্টের স্বত্ব সম্পূর্ণভাবে সংশ্লিষ্ট ব্লগারের। লেখক, মন্তব্যকারী বা ব্লগের অনুমতি ছাড়া ব্লগ পোস্ট ও মন্তব্যের সম্পূর্ণ বা আংশিক অন্য কোথাও প্রকাশ, সংকলন, গ্রন্থনা করা বেআইনি। কপিরাইট © ২০০৮-২০১২, আমারব্লগ ডট কম




__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___