জামায়াতের গণমাধ্যম বর্জনের ঘোষণা শিল্পীদের
অনলাইন প্রতিবেদক | তারিখ: ১৮-০২-২০১৩
শাহবাগে সংহতি জানাতে আজ গিয়েছিলেন শিল্পীরা।
ছবি: জাহিদুল করিম।
মানবতাবিরোধী অপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে শাহবাগের প্রজন্ম চত্বরে চলা আন্দোলনের সঙ্গে এবার সংহতি জানালেন টেলিভিশন নাটকের শতাধিক শিল্পী ও কলাকুশলী। শাহবাগে শিল্পীরা জামায়াতে ইসলামীর সমর্থক হিসেবে পরিচিত সব গণমাধ্যম বর্জন করার ঘোষণা দেন। নির্মাতা অরণ্য আনোয়ারের উদ্যোগে আজ সোমবার বিকেলে প্রোডিউসার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ, ডিরেক্টরস গিল্ড ও অভিনয়শিল্পী সংঘের শতাধিক সদস্যের একটি দল প্রজন্ম চত্বরে গিয়ে সংহতি জানায়।
শিল্পীরা এ সময় জামায়াতে ইসলামীর সমর্থক হিসেবে পরিচিত গণমাধ্যম দিগন্ত টেলিভিশন, 'নয়া দিগন্ত' ও 'সংগ্রাম' পত্রিকা বর্জনের ঘোষণা দেন এবং এসব প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। নির্মাতা অরণ্য আনোয়ার বলেন, 'তরুণ প্রজন্মের মতো সারা বাংলার সব মানুষের একটাই দাবি, যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি। যেহেতু তরুণ প্রজন্মের কাছ থেকে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জোর দাবি উঠেছে, তাই আমরা মিডিয়াকর্মীরাও এই আন্দোলনের সঙ্গে থাকতে চেয়েছি। এর আগে বিভিন্ন অভিনয়শিল্পী, পরিচালক, প্রযোজক ও কলাকুশলী নিজেদের অবস্থান থেকে শাহবাগের আন্দোলনের সঙ্গে একাত্ম হয়েছেন। আমার মনে হলো, সবাই একসঙ্গে হলে বিষয়টি আরও বেশি সবার নজরে আসবে। তাই অভিনয়শিল্পী, পরিচালক, প্রযোজক ও কলাকুশলী তথা মিডিয়াকর্মীরা একসঙ্গে প্রজন্ম চত্বরের আন্দোলনে একাত্ম হয়েছি।'
অভিনয়শিল্পী সুবর্ণা মুস্তাফা জামায়াতের সঙ্গে সম্পর্কিত সব গণমাধ্যম; যেমন, দিগন্ত টেলিভিশন, 'নয়া দিগন্ত' ও 'সংগ্রাম' বন্ধের জন্য সরকারের কাছে আহ্বান জানান।
অভিনয়শিল্পী জয়া আহসান বলেন, 'একাত্তরে তরুণ-তরুণীরা দেশকে মুক্ত করেছিল। ৪২ বছরের কলঙ্ক আমরাই মোচন করব।'
ঝুনা চৌধুরী বলেন, 'ধর্মের নামে যারা রাজনীতি করছে, তাদের আমরা বর্জন করব।'
নাদের চৌধুরী বলেন, 'আমরা আছি, থাকব—ফাঁসি না হওয়া পর্যন্ত থাকব।'
পরিচালক মোহাম্মদ হোসেন বলেন, 'আমরা ঠিক করেছি, এখন থেকে জামায়াতের যেকোনো মিডিয়ায় কাজ করা বন্ধ করে দেব।' তিনি দিগন্ত টেলিভিশনে চলচ্চিত্রবিষয়ক একটি ধারাবাহিক অনুষ্ঠানের শেষ পর্বের কাজ আগেই বন্ধ করে দিয়েছেন বলে জানান। জামায়াতের গণমাধ্যমে বিজ্ঞাপন না দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট মহলের প্রতি আহ্বান জানান শিল্পীরা।
প্রজন্ম চত্বরে যাওয়ার আগে অভিনয়শিল্পী, পরিচালক, প্রযোজক ও কলাকুশলী তথা মিডিয়াকর্মীরা আজ বেলা তিনটায় শহীদ মিনারে জমায়েত হন। সেখান থেকে মানবতাবিরোধী অপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে স্লোগান দিতে দিতে প্রজন্ম চত্বরের মূল মঞ্চে যান।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ টেলিভিশন অ্যান্ড ফিল্ম অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সুবর্ণা মুস্তাফা, মিতা চৌধুরী, ঝুনা চৌধুরী, আজিজুল হাকিম, কার্টুনিস্ট তারিকুল ইসলাম শান্ত, ওয়াহিদা মল্লিক জলি, গাজী রাকায়েত, জয়া আহসান, চঞ্চল চৌধুরী, শাহনাজ খুশি, সুমনা সোমা, শানারেই দে শানু, কুসুম সিকদার, শম্পা রেজা, মোহন খান, আরাফান আহমেদ, শান্তা ইসলাম, তারিক আনাম খান, রোকেয়া প্রাচী, হাসান মাসুদ, নাদের চৌধুরী, কে এস ফিরোজ, কুমকুম হাসান, এস এ হক অলিক প্রমুখ।
শিল্পীরা এ সময় জামায়াতে ইসলামীর সমর্থক হিসেবে পরিচিত গণমাধ্যম দিগন্ত টেলিভিশন, 'নয়া দিগন্ত' ও 'সংগ্রাম' পত্রিকা বর্জনের ঘোষণা দেন এবং এসব প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। নির্মাতা অরণ্য আনোয়ার বলেন, 'তরুণ প্রজন্মের মতো সারা বাংলার সব মানুষের একটাই দাবি, যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি। যেহেতু তরুণ প্রজন্মের কাছ থেকে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জোর দাবি উঠেছে, তাই আমরা মিডিয়াকর্মীরাও এই আন্দোলনের সঙ্গে থাকতে চেয়েছি। এর আগে বিভিন্ন অভিনয়শিল্পী, পরিচালক, প্রযোজক ও কলাকুশলী নিজেদের অবস্থান থেকে শাহবাগের আন্দোলনের সঙ্গে একাত্ম হয়েছেন। আমার মনে হলো, সবাই একসঙ্গে হলে বিষয়টি আরও বেশি সবার নজরে আসবে। তাই অভিনয়শিল্পী, পরিচালক, প্রযোজক ও কলাকুশলী তথা মিডিয়াকর্মীরা একসঙ্গে প্রজন্ম চত্বরের আন্দোলনে একাত্ম হয়েছি।'
অভিনয়শিল্পী সুবর্ণা মুস্তাফা জামায়াতের সঙ্গে সম্পর্কিত সব গণমাধ্যম; যেমন, দিগন্ত টেলিভিশন, 'নয়া দিগন্ত' ও 'সংগ্রাম' বন্ধের জন্য সরকারের কাছে আহ্বান জানান।
অভিনয়শিল্পী জয়া আহসান বলেন, 'একাত্তরে তরুণ-তরুণীরা দেশকে মুক্ত করেছিল। ৪২ বছরের কলঙ্ক আমরাই মোচন করব।'
ঝুনা চৌধুরী বলেন, 'ধর্মের নামে যারা রাজনীতি করছে, তাদের আমরা বর্জন করব।'
নাদের চৌধুরী বলেন, 'আমরা আছি, থাকব—ফাঁসি না হওয়া পর্যন্ত থাকব।'
পরিচালক মোহাম্মদ হোসেন বলেন, 'আমরা ঠিক করেছি, এখন থেকে জামায়াতের যেকোনো মিডিয়ায় কাজ করা বন্ধ করে দেব।' তিনি দিগন্ত টেলিভিশনে চলচ্চিত্রবিষয়ক একটি ধারাবাহিক অনুষ্ঠানের শেষ পর্বের কাজ আগেই বন্ধ করে দিয়েছেন বলে জানান। জামায়াতের গণমাধ্যমে বিজ্ঞাপন না দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট মহলের প্রতি আহ্বান জানান শিল্পীরা।
প্রজন্ম চত্বরে যাওয়ার আগে অভিনয়শিল্পী, পরিচালক, প্রযোজক ও কলাকুশলী তথা মিডিয়াকর্মীরা আজ বেলা তিনটায় শহীদ মিনারে জমায়েত হন। সেখান থেকে মানবতাবিরোধী অপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে স্লোগান দিতে দিতে প্রজন্ম চত্বরের মূল মঞ্চে যান।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ টেলিভিশন অ্যান্ড ফিল্ম অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সুবর্ণা মুস্তাফা, মিতা চৌধুরী, ঝুনা চৌধুরী, আজিজুল হাকিম, কার্টুনিস্ট তারিকুল ইসলাম শান্ত, ওয়াহিদা মল্লিক জলি, গাজী রাকায়েত, জয়া আহসান, চঞ্চল চৌধুরী, শাহনাজ খুশি, সুমনা সোমা, শানারেই দে শানু, কুসুম সিকদার, শম্পা রেজা, মোহন খান, আরাফান আহমেদ, শান্তা ইসলাম, তারিক আনাম খান, রোকেয়া প্রাচী, হাসান মাসুদ, নাদের চৌধুরী, কে এস ফিরোজ, কুমকুম হাসান, এস এ হক অলিক প্রমুখ।
__._,_.___