Banner Advertiser

Thursday, March 28, 2013

[mukto-mona] RE: স্বাধীন বাংলাদেশের ভিত্তি নির্মানে ইসলামের অবদান



Salam Br. and thanks for informing important points.
 
JK,
 
M
 

From: shahadathussaini@hotmail.com
To: bangladeshiamericans@googlegroups.com; bangladesh-progressives@googlegroups.com; khabor@yahoogroups.com; alochona@yahoogroups.com; mukto-mona@yahoogroups.com; chottala@yahoogroups.com
Subject: স্বাধীন বাংলাদেশের ভিত্তি নির্মানে ইসলামের অবদান
Date: Wed, 27 Mar 2013 16:30:03 -0400

স্বাধীন বাংলাদেশের ভিত্তি নির্মানে ইসলামের অবদান
মোহাম্মদ আবদুল গফুর : এক শ্রেণীর বুদ্ধিজীবী বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ও জাতীয় জীবনে ইসলামের গুরুত্বকে খাটো করে দেখানোর লক্ষ্যে প্রায়ই বলে থাকেন, 'ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার'। সাধারণ হিসেবে কথাটার সত্যতা স্বীকার করে নিয়েও বলতে হয়, সাদামাটা চোখে এটা সত্য, তবে ইতিহাসের বাস্তবতার দৃষ্টিতে একথার মধ্যেও প্রচুর ফাঁক ও ফাঁকি রয়েছে।
পৃথিবীর কোনো রাষ্ট্রই শূন্যের মধ্যে জন্মগ্রহণ করে না, করেনি। ইতিহাস ও ভূগোলের মেল বন্ধনের মধ্যেই পৃথিবীর যে কোনো রাষ্ট্রের উদ্ভব, বিকাশ অথবা বিলয় সংঘটিত হয়। এ মুহূর্তে পৃথিবীতে যতগুলো রাষ্ট্রের অস্তিত্ব রয়েছে তার প্রায় সব গুলোর ক্ষেত্রেই একথা সত্য। বাংলাদেশও তার ব্যতিক্রম নয়।
আজ বাংলাদেশ নামের যে দেশটি একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে বিশ্ব দরবারে পরিচিত, তার স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস সম্পর্কে যেমন বিভ্রান্তির শেষ নেই, তেমনি বাংলাদেশের স্বাধীন রাষ্ট্র হয়ে ওঠার পেছনকার দীর্ঘকালীন সামাজিক, সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক পটভূমি সম্পর্কেও আমাদের অনেকেরই জ্ঞানের অভাব সীমাহীন।
আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের মেয়াদ কতদিনের, এ প্রশ্নের জবাবে আমরা অনেকেই একাত্তরের নয় মাসের মুক্তিযুদ্ধের মধ্যেই তাকে সীমাবদ্ধ দেখতে পছন্দ করি। কেউ বায়ান্নোর একুশে ফেব্রুয়ারী থেকে এ যুদ্ধ শুরু হয় বলে মনে করে থাকি। কেউ কেউ আবার এমনও রয়েছেন যারা মনে করেন উনিশশ' সাতচল্লিশের ১৪ আগস্ট যে দিন পাকিস্তান রাষ্ট্রের জন্ম হয়, সেদিন থেকেই আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রাম শুরু হয়। তাদের বক্তব্য মেনে নিলে এটাও স্বীকার করে নিতে হয় যে, উনিশশ' সাতচল্লিশের ১৩ আগস্ট পর্যন্ত আমরা স্বাধীন ছিলাম। ১৪ আগস্ট পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে আমরা পরাধীন হয়ে যাই বলে ওইদিন থেকেই আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রাম শুরু হয়ে যায়। যারা এ বক্তব্যে বিশ্বাস করেন, তাদের পাবনার অদূরে হেমায়েতপুরের বিশেষ হাসপাতালে প্রেরণের সুপারিশ করা ছাড়া গত্যন্তর থাকে না। কারণ বিশ্বের সবাই জানেন, সাতচল্লিশের ১৩ আগস্ট পর্যন্ত এ দেশ ছিল পরাধীন। এ দেশ তখন ছিল সাত সমুদ্র তের নদীর ওপার থেকে আসা ব্রিটিশদের শাসনাধীন। আমাদের সেকালের পূর্বপুরুষরা দীর্ঘ সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বিদেশী শাসকদের হটিয়ে সাতচল্লিশে প্রথমবারের মতো দেশকে স্বাধীন করেন।
ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রাম যেমন নয় মাসে সীমাবদ্ধ ছিল না, তেমনি সীমাবদ্ধ ছিল না পাকিস্তান প্রতিষ্ঠা-পরবর্তী ২৪ বছরে। এ সংগ্রামের শুরু ১৭৫৭ সালে পলাশীর আ¤্র কাননে এক যুদ্ধ-যুদ্ধ প্রহসনের মাধ্যমে এদেশে ইংরেজ শাসন প্রতিষ্ঠার পর থেকে। ১৭৫৭ থেকে ১৯৪৭ পর্যন্ত ১৯০ বছরের সশস্ত্র ও নিয়মতান্ত্রিক সংগ্রামের ফলশ্রুতিতে আমরা সা¤্রাজ্যবাদী শাসক ইংরেজদের হটিয়ে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তর অতিক্রম করি। আজ যে অঞ্চল নিয়ে বাংলাদেশ গঠিত, সেই অঞ্চল তখন পাকিস্তান রাষ্ট্রের পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশ পূর্ব বঙ্গ তথা পূর্ব পাকিস্তান নামে পরিচিতি লাভ করে।
ইতিহাস আরও সাক্ষ্য দেয়, পাকিস্তান আন্দোলনে বাঙালি মুসলমানদের অবদানই ছিল প্রধান। এর বাস্তব কারণও ছিল। ১৭৫৭ সালে যে পলাশী ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজ-উদ-দৌলাকে অপসারণের মাধ্যমে উপমহাদেশে ব্রিটিশ শাসনের সূত্রপাত হয়, তার পেছনে নবাব দরবারের জগৎশেঠ, রাজবল্লভ, উমিচাঁদ, রায়দুর্লভ প্রমুখ হিন্দু অমাত্যদের সঙ্গে বৃটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির রবার্ট ক্লাইভের গোপন আঁতাতের ছিল মুখ্য ভূমিকা। তবে এ ব্যাপারে ক্লাইভ ও জগৎশেঠ গং একমত ছিলেন যে, স্বাধীনতার প্রশ্নে আপসহীন সিরাজ-উদ-দৌলাকে সরিয়ে অন্য কোনো ইংরেজ-অনুগত মুসলমানকে শিখন্ডি নবাব বানাতে হবে। নইলে দেশে ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি হতে পারে। এ ব্যাপারে জগৎশেঠদের প্রস্তাব ছিল ইয়ার লুৎফে খান। কিন্তু চতুর ক্লাইভ তাদের বুঝিয়ে দিতে সক্ষম হন যে, সিরাজের স্থানে শুধু একজন মুসলমানকে পরবর্তী নবাব করলেই চলবে না, এমন একজনকে নতুন নবাব করতে হবে যে সিরাজের কোনো নিকটাত্মীয়। এতে করে সাধারণ মানুষ এ পরিবর্তনকে পারিবারিক কোন্দল বলে ধরে নেবে। সেই সুবাদেই সিরাজের নিকটাত্মীয় মীর জাফরের নাম আসে। এ প্রস্তাব পেয়ে মীর জাফর তো মহাখুশি। তিনি তাদের কথা মতো যে কোনো কাজ করতে রাজি হয়ে যান এবং তার প্রমাণও দেন পলাশীতে।
পলাশী ট্র্যাজেডির পর মীর জাফর নবাবের সিংহাসনে আসীন হওয়ার অল্প দিনের মধ্যেই টের পেয়ে যান, সব ক্ষমতা চলে গেছে ইংরেজ ও তাদের অনুগত হিন্দু অমাত্যদের হাতে। কিন্তু তখন আর তার করার কিছু ছিল না। পলাশী ট্র্যাজেডির পর শুরু হয় পরিকল্পিতভাবে দেশের প্রশাসন, শিক্ষা-সংস্কৃতি, অর্থনীতি প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান থেকে মুসলমানদের উৎখাতের পালা। পলাশী বিপর্যয়ের কয়েক বছরের মধ্যেই পূর্বতন ভূমি ব্যবস্থা পাল্টে ১৭৯৩ সালে চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের মাধ্যমে দেশে ইংরেজ অনুগত নব্য জমিদার গোষ্ঠী গড়ে তোলা হয়, যাদের সিংহভাগই ছিল হিন্দু।
পলাশীর ফলশ্রুতিতে দেশে যে পরাধীনতার অভিশাপ নেমে আসে তা সহজভাবে মেনে নিতে পারেননি এদেশের মুসলমানরা। মীর কাশিম যুদ্ধ থেকে শুরু করে স্বাধীনতা ফিরে পাওয়ার সশস্ত্র সংগ্রামের ধারা অব্যাহত থাকে ১৮৫৭ সাল পর্যন্ত। প্রতিবেশী সম্প্রদায়ের অসহযোগিতার কারনে প্রতিটি সংগ্রামেই মুসলমানরা পরাজিত হয়। সর্বশেষে সিপাহী বিদ্রোহেও মুসলমানরা চূড়ান্তভাবে পরাজিত ও বিধ্বস্ত হওয়ার পর তদানীন্তন মুসলিম নেতারা (যাদের মধ্যে ছিলেন নবাব আবদুল লতিফ, স্যার সৈয়দ আহমদ খাঁ প্রমুখ)। সাময়িকভাবে হলেও ইংরেজ শাসকদের সাথে সহযোগিতার মাধ্যমে আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞানে মুসলমানদের উন্নত করে তোলার উদ্যোগ গ্রহণ করেন।
এই সহযোগিতা যুগের এক পর্যায়ে প্রধানত প্রশাসনের সুবিধার লক্ষ্যে ১৯০৫ সালে বাংলা-বিহার-উড়িষ্যা নিয়ে গঠিত বিশাল বেঙ্গল প্রেসিডেন্সিকে বিভক্ত করে ঢাকায় রাজধানীসহ 'পূর্ববঙ্গ ও আসাম' নামের একটি নতুন প্রদেশ সৃষ্টি করা হয়। এর ফলে দীর্ঘ অবহেলিত মুসলিম অধ্যুষিত পূর্ববঙ্গের উন্নতির কিছুটা সুযোগ সৃষ্টি হয়। এতে কলকাতা-প্রবাসী জমিদাররা ক্ষিপ্ত হয়ে বিরাট আন্দোলন শুরু করে দেন। পলাশী থেকে শুরু করে চিরকাল যে হিন্দু-নেতারা একবাক্যে ইংরেজ শাসকদের পক্ষাবলম্বন করে আসছেন, তাদের আকস্মিক এ ক্ষিপ্ত আচরণে ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে পড়েন ইংরেজ শাসকরা এবং ছয় বছরের মধ্যেই ১৯১১ সালে বঙ্গভঙ্গ রদ ঘোষণা করে পুনরায় কলকাতাকে অবিভক্ত বঙ্গের রাজধানী করেন।
সহযোগিতা যুগের শেষ মুসলিম নেতা নবাব সলিমুল্লাহ ইংরেজ শাসকদের এ আচরণে অত্যন্ত ক্ষুব্ধ হন। তার ক্ষোভ প্রশমনে তার অন্যতম দাবি ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের ঘোষণা দেন ইংরেজরা। কলকাতার বুদ্ধিজীবীরা এ সিদ্ধান্তেরও প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন, পূর্ব বঙ্গের অধিকাংশ অধিবাসী মুসলমান চাষা-ভুষা, তাই তাদের উচ্চ শিক্ষার জন্য ঢাকায় কোনো বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন নেই। এসব বিরোধিতা ও অন্যান্য কারণে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা পিছিয়ে যায় ১০ বছর। অতঃপর ১৯২১ সালে যাওবা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয় তাও প্রধানত একটি আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে। সমগ্র প্রদেশের স্কুল-কলেজ আগের মতোই কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন থাকে। এ বন্দিদশা থেকে এতদঞ্চলের স্কুল-কলেজ মুক্তি পায় ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর।
উপমহাদেশের মুসলমানরা অবিভক্ত ভারতবর্ষের আওতার মধ্যে থেকেই তাদের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক অধিকার অর্জনের জন্য শেষ পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়ে যান। তাদের এ প্রচেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পরই ১৯৪০ সালের মুসলিম লীগের লাহোর অধিবেশনে উপমহাদেশের পশ্চিম ও পূর্বাঞ্চলের মুসলিম-অধ্যুষিত এলাকাসমূহে একাধিক স্বতন্ত্র স্বাধীন রাষ্ট্র গঠনের প্রস্তাব গৃহীত হয়। এ প্রস্তাবের একাংশ বাস্তবায়িত হয় ১৯৪৭ সালে, অপরাংশ ১৯৭১ সালে।
বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ও জাতীয় ক্ষেত্রে ইসলামের ভূমিকাকে খাটো করে দেখতে যারা অতি-উৎসাহী তারা জানেন না, বাংলাদেশের স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র-সত্তার সঙ্গে ইসলামের সম্পর্ক কত গভীর। উপমহাদেশের পূর্বাঞ্চলে যদি কখনও ইসলামের আগমন ও বিস্তার না ঘটতো এবং যদি এতদঞ্চলের বিশাল এলাকা জুড়ে মুসলিম জনপদ গড়ে না উঠতো, তা হলে ১৯৪০ সালের ঐতিহাসিক লাহোর প্রস্তাবে উপমহাদেশের পশ্চিমাঞ্চলের মুসলিম-অধ্যুষিত এলাকার পাশাপাশি উপমহাদেশের পূর্বাঞ্চলের মুসলিম-অধ্যুষিত এলাকায় স্বতন্ত্র স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবি আদৌ তোলা সম্ভবপর হতো না।
শুধু তাই নয়, আজ যে পৃথিবীতে বাংলাদেশ নামে সম্পূর্ণ বাঙালিদের শাসিত একটি মাত্র রাষ্ট্র রয়েছে তার জন্যও কৃতিত্বের দাবিদার উপমহাদেশের এতদঞ্চলে ইসলামের ব্যাপক প্রসার। আগেই বলা হয়েছে, ইসলামের ব্যাপক প্রসারের ফলশ্রুতিতে এতদঞ্চলে বিশাল মুসলিম জনপদ গড়ে না উঠলে ঐতিহাসিক লাহোর প্রস্তাবে এতদঞ্চলে একটি স্বতন্ত্র স্বাধীন রাষ্ট্র গড়ে তোলার দাবি তোলা আদৌ সম্ভবপর হতো না। ভারতীয় পশ্চিম বঙ্গের দেব দুলাল প্রমুখ এক শ্রেণীর বুদ্ধিজীবী আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধকালে এপার বাংলার প্রতি ওপার বাংলার গদগদ সমর্থন জ্ঞাপনের প্রেক্ষাপটে আমাদের দেশের অনেকের মনে ধারণা সৃষ্টি হয়েছিল, আমরা যেমন পিন্ডির সম্পর্ক ছিন্ন করে স্বাধীন হয়েছি তারাও বোধ হয় দিল্লির বন্ধন ছিন্ন করে একটি বৃহত্তর স্বাধীন বাংলাদেশ গঠনে সম্মত হবেন। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর এই মর্মে তাদের প্রতি আহবান জানানো হলে তারা জবাব দেন, ভাষাগত হিসেবে আমরা বাঙালি হলেও রাষ্ট্রীয় প্রেক্ষাপটে আমরা ভারতীয় এবং সে হিসেবেই আমরা থাকতে চাই।
আসল ব্যাপার এই যে, বাঙালিত্বের চাইতে তাদের কাছে হিন্দুত্ব অধিকতর সত্য। এ কারণেই অবাঙালি হিন্দুদের শাসনে তাদের বাঙালিত্বের চিড়েচ্যাপ্টা অবস্থা হয়ে গেলেও অবাঙালি হিন্দু-শাসিত ভারতকেই তারা তাদের আবাসভূমি হিসেবে দেখতে অধিক পছন্দ করেন। ১৯৪৭ সালে উপমহাদেশ বিভক্তির প্রাক্কালে শহীদ সোহরওয়ার্দী, আবুল হাশিম ও শরৎচন্দ্র বসুর নেতৃত্বে ভারত ও পাকিস্তানের বাইরে সার্বভৌম বৃহত্তর বাংলা প্রতিষ্ঠার যে প্রচেষ্টা চলে, তার প্রতি মুসলিম লীগ হাইকমান্ডের সমর্থন থাকা সত্ত্বেও তার বিরোধিতায় গান্ধী, নেহেরু, প্যাটেল প্রমুখ অবাঙালি নেতার সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়েছিলেন বাঙালি নেতা ড. শ্যামা প্রসাদ মুখার্জি। ড. মুখার্জী তখন এমনও দাবি করেছিলেন, ভারত ভাগ না হলেও বাংলাকে অবশ্যই ভাগ করতে হবে।
সুতরাং যে দৃষ্টিকোণ থেকেই বিচার করা যাক না কেন রাষ্ট্রীয় ও জাতীয় জীবনে ধর্মের গুরুত্বকে খাটো করে দেখা ঐতিহাসিক বাস্তবতাকে অস্বীকার করারই শামিল। অন্তত উপমহাদেশের ইতিহাসের ক্ষেত্রে বড় সত্য এটাই। এই জলজ্যান্ত বাস্তবতাকে একতরফাভাবে দেখেও না দেখার ফল কখনও জাতির জন্য শুভ হতে পারে না।


--
--
* Disclaimer: You received this message because you had subscribed to the Google Groups "Bangladeshi-Americans Living in New England". Any posting to this group is solely the opinion of the author of the messages to BangladeshiAmericans@googlegroups.com who is responsible for the accuracy of his/her information and the conformance of his/her material with applicable copyright and other laws where applicable. The act of posting to the group indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator(s). To post to this group, send email to BangladeshiAmericans@googlegroups.com.
To unsubscribe from this group, send email to BangladeshiAmericans-unsubscribe@googlegroups.com
For more options, visit this group at http://groups-beta.google.com/group/BangladeshiAmericans?hl=en ].
 
---
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "Bangladeshi-Americans Living in New England" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to bangladeshiamericans+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/groups/opt_out.
 
 


__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___