Banner Advertiser

Tuesday, March 19, 2013

[mukto-mona] ভাড়ায় সন্ত্রাস- গাড়িতে আগুন দিলে ১৫ হাজার, ভাংচুরে ৫ !!!!!



They inherited it from Zia !! Money talks !!!
ভাড়ায় সন্ত্রাস- গাড়িতে আগুন দিলে ১৫ হাজার, ভাংচুরে ৫
০ জিজ্ঞাসাবাদে জামায়াত শিবির ক্যাডারদের চাঞ্চল্যকর তথ্য
০ রাজধানীতে জড়ো করা হচ্ছে বোমার কারিগর ও বোমাবাজ
স্টাফ রিপোর্টার ॥ রাজধানীতে মারাত্মক নাশকতা চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে জামায়াত-শিবির ক্যাডার ও তাদের বেতনভুক সন্ত্রাসীরা। প্রতিটি যানবাহনে আগুন দেয়ার পর ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ অনুযায়ী ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা আর যানবাহনে ভাংচুর করলে ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা দেয়া হচ্ছে নাশকতাকারীদের। হরতাল উপলক্ষে বিপুলসংখ্যক বোমাকারিগর ও বোমাবাজ দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে ঢাকায় আনা হয়েছে। তাদের যাবতীয় ব্যয়ভার বহন করছে জামায়াত। কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী জামায়াত নেতারা গ্রেফতার হওয়ার পর রাজধানীতে এ পর্যন্ত অন্তত ১০ হাজার বোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে জামায়াত-শিবির ক্যাডাররা। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চলমান অভিযানে শুধু রাজধানী থেকেই জামায়াত-শিবিরের অন্তত ৫ হাজার নেতাকর্মী ও ক্যাডার গ্রেফতার হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে ক্যাডার সঙ্কটে পড়ে জামায়াত-শিবির। গ্রেফতারকৃতদের জিজ্ঞাসাবাদে জামায়াত-শিবিরের এমন কৌশলের তথ্য পেয়েছে গোয়েন্দারা।
২০১০ সালের ২৯ জুন কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী জামায়াতে ইসলামীর আমির মতিউর রহমান নিজামী, সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ ও নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ। এরপর পর্যায়ক্রমে গ্রেফতার করা হয় কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল কামারুজ্জামান ও আব্দুল কাদের মোল্লা, সাবেক আমির গোলাম আযম, বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী, আব্দুল আলিমসহ অনেককেই। এরপর থেকেই জামায়াত-শিবির রাজধানীতে বেপরোয়া তাণ্ডব চালিয়ে আসছে।
গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, হালনাগাদ জামায়াত-শিবির রাজধানীতে অন্তত ১০ হাজার বোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে। আর সারাদেশে প্রায় লাখখানেক বোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে। বিশেষ করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর চোরাগোপ্তা হামলার পর পুরো দেশ উত্তাল হয়ে ওঠে। দেশজুড়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সাঁড়াশি অভিযান অব্যাহত রেখেছে। অভিযানে সারাদেশে প্রায় ১০ হাজার জামায়াত-শিবির নেতাকর্মী ও ক্যাডার গ্রেফতার হয়েছে। তাদের দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। জিজ্ঞাসাবাদে বেরিয়ে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য।
জামায়াত-শিবির ক্যাডারদের অনেকেই গ্রেফতার হলে জামায়াত-শিবির খানিকটা বেকায়দায় পড়ে। তারা দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে পেশাদার সন্ত্রাসীদের ভাড়া করতে থাকে। বিভিন্ন জেলায় থাকা জামায়াত-শিবির ক্যাডারদের মধ্যে দুর্ধর্ষ ক্যাডারদের ঢাকায় আনা হয়েছে। তাদের মূল টার্গেট ঢাকায় বড় ধরনের নাশকতা চালানো। ঢাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাঁড়াশি অভিযানের মুখে শুধু চোরাগোপ্তা হামলা চালাচ্ছে জামায়াত-শিবির। অধিকাংশ ক্যাডার গ্রেফতার হয়ে পড়ায় জামায়াত সন্ত্রাসী ভাড়া করার কাজে হাত দেয়।
তারা দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে বোমার কারিগরদের ভাড়ায় ঢাকায় এনেছে। তারা শুধু বোমা তৈরি করছে। আর আরেকটি শ্রেণী বোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়ে নাশকতা চালাচ্ছে। অন্য ভাড়া করা সন্ত্রাসীদের সঙ্গে জামায়াত-শিবির ক্যাডাররা যানবাহনে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করছে।
গ্রেফতারকৃতদের জিজ্ঞাসাবাদে মিলেছে এমন তথ্য। জামায়াত-শিবির ক্যাডারদের অধিকাংশই গ্রেফতার হওয়ায় জামায়াত পেশাদার সন্ত্রাসীদের ভাড়া করা শুরু করে। অস্ত্রসহ সন্ত্রাসীদের কদর বেশি। এক্ষেত্রে সন্ত্রাসীর মূল্য বেশি। অনেক সন্ত্রাসীকে হত্যাকা- ঘটানোর জন্য লাখ টাকায় ভাড়া করা হচ্ছে। অনেক সন্ত্রাসীই আবার অস্ত্র ভাড়ায় দিচ্ছে। লোক ও অস্ত্র ভাড়া করা হচ্ছে দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে। হামলাকারীদের সহায়তা করছে জামায়াত-শিবিরের নিজস্ব গোয়েন্দা শাখা। গোয়েন্দারা রাজধানীতে হামলার জন্য টার্গেটকৃত জায়গাগুলোতে হেঁটে ও বাইসাইকেলযোগে তথ্য সংগ্রহ এবং টার্গেটকৃত জায়গাগুলো রেকি করে থাকে। জামায়াত-শিবিরের গোয়েন্দাদের গ্রিন সিগন্যাল পাওয়ার পর পরই ভাড়া করা সন্ত্রাসীদের সঙ্গে নিয়ে জামায়াত-শিবির ক্যাডাররা মারাত্মক নাশকতামূলক কর্মকা- চালাচ্ছে।
বোমার কারিগররা বোমা তৈরি করছে। আর বোমাগুলো সাপ্লাই দেয়া হচ্ছে ভাড়া করা সন্ত্রাসীদের হাতে। রাজধানীর প্রতিটি অলিতেগলিতে ৫ থেকে ৬ সন্ত্রাসীর একেকটি দল কাজ করছে। তাদের সঙ্গে রয়েছে স্থানীয় বিএনপি-জামায়াত ও শিবির নেতাকর্মীদের যোগাযোগ। এছাড়া কাজের সুবিধার্থে সন্ত্রাসীরা অনেক সময় বাসের হেলপার ও চালকের সঙ্গেও যোগাযোগ রাখছে। রাজধানীতে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের কবলে পড়া অনেক যানবাহনের হেলপার ও চালক এমন নাশকতার সঙ্গে জড়িত। এ জন্য সন্ত্রাসীদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা পেয়ে থাকে তারা। সন্ত্রাসীদের সঙ্গে যোগাযোগ করে চালক গাড়িটিকে নির্দিষ্ট গলিতে নিয়ে রাখে। তখনই পূর্বপরিকল্পনার অংশ হিসেবে যানবাহনে আগুন ধরিয়ে দেয়। অনেক সময় চালক না জানলেও হেলপার এমন নাশকতার সঙ্গে জড়িত থাকে। হেলপার পরিকল্পিতভাবে নির্দিষ্ট গলিতে গাড়িটিকে থামার জন্য ইঙ্গিত দেয়। নিয়মানুযায়ী হেলপারের নির্দেশ মোতাবেক চালককে গাড়িটি থামাতে হয়। আর তখনই হামলাকারীরা যানবাহনে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করে থাকে।
মিছিল করার জন্যও লোক ভাড়া করা হচ্ছে। মিছিল করার জন্য দৈনিক হাজিরা মোতাবেক টাকা পায়। যার পরিমাণ দেড় থেকে ২শ' টাকা। যারা মিছিল এবং নাশকতা চালাবে তাদের রেট আরও বেশি। গ্রেফতারকৃত অনেক পেশাদার সন্ত্রাসীই অকপটে গোয়েন্দাদের কাছে স্বীকার করেছে তারা গাড়ি পোড়ানো বাবদ ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা পেয়ে থাকে। আর যানবাহনে ভাংচুর ও বোমাবাজি করে ব্যাপক ত্রাস সৃষ্টি করতে ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা পেয়ে থাকে। দেশের বিভিন্ন এলাকা ছাড়াও বস্তি থেকেও লোকজন ভাড়া করা হচ্ছে। তবে লাশ ফেলার বিষয়েও জামায়াত-শিবির গোপন তৎপরতা শুরু করেছে। লাশ ফেলে রাজনৈতিক ফায়দা লুটতেও জামায়াত তৎপর। এক্ষেত্রে প্রধান টার্গেট বিএনপি ছাড়াও নিজ দলীয় নেতাকর্মী ও বস্তিবাসী। মূলত বিএনপির কাছ থেকে সরকারবিরোধী কঠোর আন্দোলন কর্মসূচী ঘোষণা করার ক্ষেত্র তৈরি করতেই জামায়াত-শিবির এমন মারাত্মক ষড়যন্ত্র শুরু করেছে।



__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___