হুমকি দিলেও শেষ পর্যন্ত বিএনপি নির্বাচনে আসবে-জয়
20 Aug, 2013
প্রধান বিরোধীদল বিএনপি একের পর এক আল্টিমেটাম এবং হুমকি দিলেও শেষ পর্যন্ত তারা নির্বাচনে আসবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়। গতকাল (সোমবার) সকাল সোয়া ১১টার দিকে জয় তার ফেসবুক ওয়ালে এ বিষয়ে একটি লেখা পোস্ট করেন। জয় তার পোস্টে উল্লেখ করেছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাটি সুপ্রিম কোর্ট থেকে অসাংবিধানিক ঘোষিত হয়েছে। আমাদের সংবিধানের মুখবন্ধে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ একটি গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র যা 'নির্বাচিত' জনপ্রতিনিধিদের শাসনাধীন। যার অর্থ হলো যেকোনো 'অনির্বাচিত' সরকার অসাংবিধানিক। কিন্তু অনেক মাস আগে থেকেই আমরা বিরোধী দলের কাছে 'নির্বাচিত' অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ব্যবস্থা নিয়ে সমঝোতার প্রস্তাব দিয়ে রেখেছি। বিরোধীদল বারবার এই ধরনের আলোচনা প্রত্যাখ্যান করেছে এবং এর পরিবর্তে আল্টিমেটাম দিয়ে যাচ্ছে। তবে তারা আল্টিমেটাম আর হুমকি যাই দেক না কেনো শেষ পর্যন্ত বিএনপি নির্বাচনে আসবে। কারণ গত চার বছর ধরে স্থানীয় নির্বাচনে বারবার এই কাজ করেছে বিএনপি।
সজীব ওয়াজেদ বলেন, আওয়ামী লীগ কখনও কোনো নির্বাচনে কারচুপি করেনি। বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনে যে সব নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে এবং সব নির্বাচনই অবাধ ও সুষ্ঠু হয়েছে। শুধুমাত্র বিএনপিই নির্বাচনে কারচুপির আশ্রয় নেয়। তারা ১৯৯৬ সালে একটি জোচ্চুরির ইলেকশন করেছিল যার ফলে তাদের পদত্যাগে বাধ্য করা হয়েছিল। ২০০৬ সালে তারা একটি নতুন খসড়া ভোটার তালিকা বানিয়েছিল যাতে অন্তত এক কোটি ৪০ লাখ ভুয়া ভোটার ছিল। এমনকি প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দীন সংবিধানের সাতটি ধাপ পাশ কাটিয়ে উত্তরাধিকারসূত্রে নিজেকে প্রধান উপদেষ্টা নিয়োগ করেছিল, যার মাধ্যমে তারা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে। এটা ছিল বিএনপির ২০০৭-এর নির্বাচনে কারচুপি করার ভয়ানক প্রচেষ্টা, যা সমারিক বাহিনীকে ক্ষমতা দখলের সুযোগ তৈরি করে দেয়। প্রধামন্ত্রীর ছেলে বলেন, যখন বিএনপি বারবার বাংলাদেশে গণতন্ত্র ধ্বংস করার চেষ্টা করেছে, আওয়ামী লীগ সবসময় তা রক্ষা করে সমুন্নত রেখেছে। এখন সিদ্ধান্ত নেয়ার সময় আপনার, আপনি কাদের বেছে নেবেন।
সজীব ওয়াজেদ বলেন, আওয়ামী লীগ কখনও কোনো নির্বাচনে কারচুপি করেনি। বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনে যে সব নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে এবং সব নির্বাচনই অবাধ ও সুষ্ঠু হয়েছে। শুধুমাত্র বিএনপিই নির্বাচনে কারচুপির আশ্রয় নেয়। তারা ১৯৯৬ সালে একটি জোচ্চুরির ইলেকশন করেছিল যার ফলে তাদের পদত্যাগে বাধ্য করা হয়েছিল। ২০০৬ সালে তারা একটি নতুন খসড়া ভোটার তালিকা বানিয়েছিল যাতে অন্তত এক কোটি ৪০ লাখ ভুয়া ভোটার ছিল। এমনকি প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দীন সংবিধানের সাতটি ধাপ পাশ কাটিয়ে উত্তরাধিকারসূত্রে নিজেকে প্রধান উপদেষ্টা নিয়োগ করেছিল, যার মাধ্যমে তারা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে। এটা ছিল বিএনপির ২০০৭-এর নির্বাচনে কারচুপি করার ভয়ানক প্রচেষ্টা, যা সমারিক বাহিনীকে ক্ষমতা দখলের সুযোগ তৈরি করে দেয়। প্রধামন্ত্রীর ছেলে বলেন, যখন বিএনপি বারবার বাংলাদেশে গণতন্ত্র ধ্বংস করার চেষ্টা করেছে, আওয়ামী লীগ সবসময় তা রক্ষা করে সমুন্নত রেখেছে। এখন সিদ্ধান্ত নেয়ার সময় আপনার, আপনি কাদের বেছে নেবেন।
উৎসঃ ইনকিলাব
__._,_.___