21 August Grenade Attack A brutal Bloodshed .mp4
21st August,2004 Dhaka:
http://www.youtube.com/watch?v=qFbAEilfhVc
Tarek Zia Mufte Hannan plans to kill Sheikh Hasina
২১ আগস্ট। স্মরণকালের ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার অষ্টম বার্ষিকী। ২০০৪ সালের এই দিনে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসবিরোধী শান্তি সমাবেশে নৃশংস গ্রেনেড হামলায় ২৪ জন নিহত হন। আহত হন প্রায় ৩০০।
সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বোমা হামলার প্রতিবাদে সেদিন দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের সড়কে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের ডাকে সমাবেশ শেষে সন্ত্রাসবিরোধী শান্তি মিছিল হওয়ার কথা ছিল। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনার এ শান্তি মিছিলে নেতৃত্ব দেওয়ার কথা ছিল।
মিছিল শুরুর আগ মুহূর্তে খোলা ট্রাকমঞ্চে দাঁড়িয়ে শেখ হাসিনার বক্তব্য শেষ হওয়ামাত্র বিকেল ৫টা ২২ মিনিটে তাকে ল্য করে মুহুর্মুহু গ্রেনেড হামলা শুরু হয়। বিকট শব্দে একের পর এক বিস্ফোরিত হয় গ্রেনেড। মৃত্যুর জাল ছিন্ন করে অলৌকিকভাবে প্রাণে বেঁচে যান শেখ হাসিনা। মানববর্ম রচনা করে তার জীবনরা করে প্রিয় নেত্রীকে গাড়িতে উঠিয়ে দেন তারই সহকর্মী-সহমর্মীরা। তারপরও বঙ্গবন্ধু কন্যাকে হত্যার শেষ প্রচেষ্টা হিসেবে ঘাতকচক্র তার গাড়ি ল্য করে ১২টি গুলি ছুড়েছিল। সৌভাগ্যবশত এ গুলিবর্ষণ থেকেও প্রাণে বেঁচে যান বর্তমান প্রধানমন্ত্রী। এ ভয়ঙ্কর গ্রেনেড হামলার পর স্প্রিন্টারের আঘাতে ছিন্নবিচ্ছিন্ন হয়ে রাস্তায় পড়েছিলেন আওয়ামী লীগের মহিলা সম্পাদিকা আইভি রহমানসহ শত শত নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ। গুরুতর আহত বর্তমান রাষ্ট্রপতি মোঃ জিল্লুর রহমানের স্ত্রী আইভি রহমান মারা যান ২৪ আগস্ট। ঘটনার দিনই শেখ হাসিনাকে আড়াল করে বুলেটের সামনে দাঁড়িয়ে জীবন বিলিয়ে দেন তার ব্যক্তিগত নিরাপত্তাকর্মী ল্যান্স করপোরাল (অব.) মাহবুবুর রশীদ।
সেদিনের গ্রেনেড হামলায় আরও নিহত হন আওয়ামী লীগের সহ-সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ সেন্টু, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য রফিকুল ইসলাম (আদা চাচা), ঢাকা মহানগরের ৫৮ নম্বর ওয়ার্ড মহিলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুফিয়া বেগম, ১৫ নম্বর ওয়ার্ড মহিলা আওয়ামী লীগ সভানেত্রী হাসিনা মমতাজ রীনা, মহিলা আওয়ামী লীগ কর্মী রেজিয়া বেগম, জাতীয় শ্রমিক লীগের কর্মী নাসির উদ্দিন সর্দার, ৩০ নম্বর ওয়ার্ড রিকশা শ্রমিক লীগ নেতা মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ হানিফ, ৬৯ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক বেলাল হোসেন, যুবলীগ বালুঘাট ইউনিটের সভাপতি ও ক্যান্টনমেন্ট ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সদস্য আবুল কালাম আজাদ, হোসেনপুর ইউনিয়ন যুবলীগ সভাপতি লিটন মুন্সী লিটু, ৮৪ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগ নেতা আতিক সরকার, স্বেচ্ছাসেবক লীগ কর্মী আবদুল কুদ্দুস পাটোয়ারী, নারায়ণগঞ্জ আওয়ামী লীগ কর্মী ও রিরোলিং মিল ব্যবসায়ী রতন সিকদার, ছাত্রলীগ কর্মী ও সরকারি কবি নজরুল কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র মামুন মৃধা, জামালপুর আওয়ামী লীগ কর্মী আমিনুল ইসলাম মোয়াজ্জেম, টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগ কর্মী ইছহাক মিয়া, মোঃ শামসুদ্দিন, মমিন আলী, আবুল কাসেম ও জাহেদ আলী। আইভি রহমানসহ এই ২২ জন ছাড়া আরও ২ জনের নিহত হওয়ার খবর পাওয়া যায়, যাদের পরিচয় মেলেনি।
সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বোমা হামলার প্রতিবাদে সেদিন দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের সড়কে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের ডাকে সমাবেশ শেষে সন্ত্রাসবিরোধী শান্তি মিছিল হওয়ার কথা ছিল। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনার এ শান্তি মিছিলে নেতৃত্ব দেওয়ার কথা ছিল।
মিছিল শুরুর আগ মুহূর্তে খোলা ট্রাকমঞ্চে দাঁড়িয়ে শেখ হাসিনার বক্তব্য শেষ হওয়ামাত্র বিকেল ৫টা ২২ মিনিটে তাকে ল্য করে মুহুর্মুহু গ্রেনেড হামলা শুরু হয়। বিকট শব্দে একের পর এক বিস্ফোরিত হয় গ্রেনেড। মৃত্যুর জাল ছিন্ন করে অলৌকিকভাবে প্রাণে বেঁচে যান শেখ হাসিনা। মানববর্ম রচনা করে তার জীবনরা করে প্রিয় নেত্রীকে গাড়িতে উঠিয়ে দেন তারই সহকর্মী-সহমর্মীরা। তারপরও বঙ্গবন্ধু কন্যাকে হত্যার শেষ প্রচেষ্টা হিসেবে ঘাতকচক্র তার গাড়ি ল্য করে ১২টি গুলি ছুড়েছিল। সৌভাগ্যবশত এ গুলিবর্ষণ থেকেও প্রাণে বেঁচে যান বর্তমান প্রধানমন্ত্রী। এ ভয়ঙ্কর গ্রেনেড হামলার পর স্প্রিন্টারের আঘাতে ছিন্নবিচ্ছিন্ন হয়ে রাস্তায় পড়েছিলেন আওয়ামী লীগের মহিলা সম্পাদিকা আইভি রহমানসহ শত শত নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ। গুরুতর আহত বর্তমান রাষ্ট্রপতি মোঃ জিল্লুর রহমানের স্ত্রী আইভি রহমান মারা যান ২৪ আগস্ট। ঘটনার দিনই শেখ হাসিনাকে আড়াল করে বুলেটের সামনে দাঁড়িয়ে জীবন বিলিয়ে দেন তার ব্যক্তিগত নিরাপত্তাকর্মী ল্যান্স করপোরাল (অব.) মাহবুবুর রশীদ।
সেদিনের গ্রেনেড হামলায় আরও নিহত হন আওয়ামী লীগের সহ-সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ সেন্টু, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য রফিকুল ইসলাম (আদা চাচা), ঢাকা মহানগরের ৫৮ নম্বর ওয়ার্ড মহিলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুফিয়া বেগম, ১৫ নম্বর ওয়ার্ড মহিলা আওয়ামী লীগ সভানেত্রী হাসিনা মমতাজ রীনা, মহিলা আওয়ামী লীগ কর্মী রেজিয়া বেগম, জাতীয় শ্রমিক লীগের কর্মী নাসির উদ্দিন সর্দার, ৩০ নম্বর ওয়ার্ড রিকশা শ্রমিক লীগ নেতা মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ হানিফ, ৬৯ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক বেলাল হোসেন, যুবলীগ বালুঘাট ইউনিটের সভাপতি ও ক্যান্টনমেন্ট ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সদস্য আবুল কালাম আজাদ, হোসেনপুর ইউনিয়ন যুবলীগ সভাপতি লিটন মুন্সী লিটু, ৮৪ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগ নেতা আতিক সরকার, স্বেচ্ছাসেবক লীগ কর্মী আবদুল কুদ্দুস পাটোয়ারী, নারায়ণগঞ্জ আওয়ামী লীগ কর্মী ও রিরোলিং মিল ব্যবসায়ী রতন সিকদার, ছাত্রলীগ কর্মী ও সরকারি কবি নজরুল কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র মামুন মৃধা, জামালপুর আওয়ামী লীগ কর্মী আমিনুল ইসলাম মোয়াজ্জেম, টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগ কর্মী ইছহাক মিয়া, মোঃ শামসুদ্দিন, মমিন আলী, আবুল কাসেম ও জাহেদ আলী। আইভি রহমানসহ এই ২২ জন ছাড়া আরও ২ জনের নিহত হওয়ার খবর পাওয়া যায়, যাদের পরিচয় মেলেনি।
-
যথাযোগ্য মর্যাদায় রক্তাক্ত ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা দিবস পালনের আহ্বান
1 hour ago - ঢাকা : আগামী বুধবার ভয়াল ও বিভীষিকাময় রক্তাক্ত ২১ আগস্ট গ্রেনেড.-
আজ ভয়াল বিভীষিকাময় রক্তাক্ত ২১ আগস্ট-গ্রেনেড হামলা দিবস
২১ আগস্ট ২০১২. ভয়াল বিভীষিকাময় রক্তাক্ত ২১ আগস্ট-গ্রেনেড হামলা দিবস আজ । বারুদ আর রক্তমাখা বীভৎস হত্যাযজ্ঞের দিন। সভ্য জগতের অকল্পনীয় এক নারকীয় হত্যাযজ্ঞ চালানো হয় এইদিনে; গ্রেনেডের হিংস্র দানবীয় সন্ত্রাস আক্রান্ত করে মানবতাকে। ২০০৪ সালের এই দিনে দেশের বিভিন্ন স্থানে বোমা হামলা এবং নির্যাতন-নিপীড়নের প্রতিবাদে ...জোট সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা : শেখ হাসিনাকে ...
ভয়াল বিভীষিকাময় রক্তাক্ত ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা দিবস ১০ বছরে পদার্পন করছে। ১০ বছর আগের সেদিনের বিকেলটি ছিল বারুদ আর রক্তমাখা বীভৎস হত্যাযজ্ঞের দিন। সভ্য জগতের অকল্পনীয় এক নারকীয় হত্যাযজ্ঞ চালানো হয় সেদিন। গ্রেনেডের হিংস্র দানবীয় সন্ত্রাস সেদিন আক্রান্ত করে মানবতাকে। এরপর দিনে দিনে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা নিশ্চিত ...
-
__._,_.___