চোরকে চোর আর দুর্নীতির বরপুত্রকে দুর্নীতিবাজ বলাতে , খালেদা জিয়ার কাঠগড়ায় আমরা আজ আসামী এবং তিনি সাংবাদিক সম্মেলন করে আমাদের ক্ষমা করে দিয়েছেন ৷ আহা কি মহানুভবতা রে ! ভেবেছেন এ কথা বললে দেশে - বিদেশে তিনি বাহবা পাবেন ! আসলে তার এই কথা শুনে সচেতন জনতা তো পরের কথা , রাস্তার ভবগুরে টোকাইরা পর্যন্ত মুখ ঢেকে হাসছে ! তারা বলছে , আরে ম্যাডাম বলে কি ? ছেলেদের অপকর্মের জন্য যেখানে দেশবাসীর কাছে তার ক্ষমা চাওয়া উচিত , সেখানে তিনি "চরের মার বড় গলার মত" সাফাই গেয়ে জনগনকে ক্ষমা করে দিলেন , ন্যাকামি আর কাকে বলে !
On Monday, October 21, 2013 3:51 PM, Mohiuddin Anwar <mohiuddin@netzero.net> wrote:
পরিবারের ওপর অন্যায়কারীদের ক্ষমা ঘোষণা খালেদার
২১ অক্টোবর,২০১৩
নিজস্ব প্রতিবেদক
আরটিএনএন
ঢাকা: বিরোধীদলীয় নেতা ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া নিজের এবং তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে অতীতে যারা নানা রকম অন্যায়-অবিচার করেছেন, তাদেরকে ক্ষমা করে দেয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
সোমবার বিকেল সোয়া ৪টায় রাজধানীর ওয়েস্টিন হোটেলে এক জনাকীর্ণ সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ ঘোষণা দেন।
খালেদা জিয়া বলেন, 'প্রধানমন্ত্রী জাতির উদ্দেশে তার ভাষণে আমার, আমার সরকার, দল, পরিবার ও রাজনৈতিক কার্যালয় সম্পর্কে অনেক কুৎসা রটিয়েছেন। আমি এর পাল্টা বক্তব্য দিতে চাই না।'
তিনি বলেন, 'প্রধানমন্ত্রী, তার পরিবারের সদস্যবর্গ ও আত্মীয়-স্বজন সম্পর্কে বিস্তর অভিযোগ ও তথ্য থাকা সত্ত্বেও আমি এ নিয়ে কোনো কথা বলতে চাইনা। আমি মনে করি, অনেক হয়েছে। বাংলাদেশের সুরুচিবান মানুষ আর এসব শুনতে চান না। আমাদেরকে এই অপ-সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।'
বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, 'আমাদেরকে জাতির আশা-আকাঙ্খার আলোকে, সময়ের দাবি অনুযায়ী নতুন ধারার রাজনীতি প্রবর্তন করতে হবে। রাজনৈতিক সংস্কৃতিকে বদল করার, উন্নত করার এখন সময় এসেছে। এর সূচনা কাউকে না কাউকে করতেই হবে।'
তিনি বলেন, 'আজ আমি আপনাদের সামনে সেই পরিবর্তনের আহ্বান নিয়ে এসেছি। আমাদের মধ্যে রাজনৈতিক মতপার্থক্য থাকবেই। বিতর্কের মধ্য দিয়ে আমরা মতৈক্যে পৌঁছাবার চেষ্টা করবো। কিন্তু সেই বিতর্কে অনেক সময় শোভনীয়তার সীমা ছাড়িয়ে যায়, পারষ্পরিক মর্যাদা ক্ষুণ্ন করে। এই ধারার পরিবর্তন করতে হবে।'
বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, 'ব্যক্তিগত আক্রমণ কোনো সুফল বয়ে আনে না। এতে মূলতঃ ক্ষতিগ্রস্ত হয় দেশের নাগরিকেরা। কারণ রাজনৈতিক অঙ্গনের ব্যক্তিগত রেষারেষিতে সরকারের করণীয় প্রধান কাজগুলো কম গুরুত্ব পায় এবং এতে হিংসা ও হানাহানি প্রশ্রয় পায়।'
এ সময় তিনি বলেন, 'আপনারা জানেন এবং আমি নিজেও বুঝি যে, পরিবর্তনের কথা কেবল মুখে বলাই যথেষ্ট নয়। কেননা এদেশের জনগণ অতীতেও পরিবর্তনের অঙ্গীকার রাজনীতিকদের কণ্ঠে শুনেছে।'
খালেদা জিয়া বলেন, 'আজ আমি আপনাদের মাধ্যমে খুব স্পষ্ট করে একটি কথা বলে এই পরিবর্তনের সূত্রপাত ঘটাতে চাই। আমি দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে ঘোষণা করছি যে, যারা আমার এবং আমার পরিবারের সদস্যদের বির্বদ্ধে অতীতে নানা রকম অন্যায়-অবিচার করেছেন, ব্যক্তিগত আক্রমণ করেছেন এবং এখনো করে চলেছেন, আমি তাদের প্রতি ক্ষমা ঘোষণা করছি।'
'আমি তাদেরকে ক্ষমা করে দিলাম। সরকারে গেলেও আমরা তাদের বিরুদ্ধে কোনো প্রতিশোধ নেবো না। আমি কথা দিচ্ছি, আমার দৃষ্টি নিবন্ধ থাকবে বাংলাদেশের জন্য একটি উজ্জ্বল ও অধিক নিরাপদ ভবিষ্যত নিশ্চিত করার কাজে। প্রতিশোধ নেয়ার, প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার মতো কোনো ইচ্ছা ও সময় আমার নেই। আমি প্রতিশোধ-প্রতিহিংসা মেটাবার জন্য কোনো সময় ব্যয় করবো না' যোগ করেন তিনি।
আরটিএনএন
ঢাকা: বিরোধীদলীয় নেতা ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া নিজের এবং তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে অতীতে যারা নানা রকম অন্যায়-অবিচার করেছেন, তাদেরকে ক্ষমা করে দেয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
সোমবার বিকেল সোয়া ৪টায় রাজধানীর ওয়েস্টিন হোটেলে এক জনাকীর্ণ সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ ঘোষণা দেন।
খালেদা জিয়া বলেন, 'প্রধানমন্ত্রী জাতির উদ্দেশে তার ভাষণে আমার, আমার সরকার, দল, পরিবার ও রাজনৈতিক কার্যালয় সম্পর্কে অনেক কুৎসা রটিয়েছেন। আমি এর পাল্টা বক্তব্য দিতে চাই না।'
তিনি বলেন, 'প্রধানমন্ত্রী, তার পরিবারের সদস্যবর্গ ও আত্মীয়-স্বজন সম্পর্কে বিস্তর অভিযোগ ও তথ্য থাকা সত্ত্বেও আমি এ নিয়ে কোনো কথা বলতে চাইনা। আমি মনে করি, অনেক হয়েছে। বাংলাদেশের সুরুচিবান মানুষ আর এসব শুনতে চান না। আমাদেরকে এই অপ-সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।'
বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, 'আমাদেরকে জাতির আশা-আকাঙ্খার আলোকে, সময়ের দাবি অনুযায়ী নতুন ধারার রাজনীতি প্রবর্তন করতে হবে। রাজনৈতিক সংস্কৃতিকে বদল করার, উন্নত করার এখন সময় এসেছে। এর সূচনা কাউকে না কাউকে করতেই হবে।'
তিনি বলেন, 'আজ আমি আপনাদের সামনে সেই পরিবর্তনের আহ্বান নিয়ে এসেছি। আমাদের মধ্যে রাজনৈতিক মতপার্থক্য থাকবেই। বিতর্কের মধ্য দিয়ে আমরা মতৈক্যে পৌঁছাবার চেষ্টা করবো। কিন্তু সেই বিতর্কে অনেক সময় শোভনীয়তার সীমা ছাড়িয়ে যায়, পারষ্পরিক মর্যাদা ক্ষুণ্ন করে। এই ধারার পরিবর্তন করতে হবে।'
বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, 'ব্যক্তিগত আক্রমণ কোনো সুফল বয়ে আনে না। এতে মূলতঃ ক্ষতিগ্রস্ত হয় দেশের নাগরিকেরা। কারণ রাজনৈতিক অঙ্গনের ব্যক্তিগত রেষারেষিতে সরকারের করণীয় প্রধান কাজগুলো কম গুরুত্ব পায় এবং এতে হিংসা ও হানাহানি প্রশ্রয় পায়।'
এ সময় তিনি বলেন, 'আপনারা জানেন এবং আমি নিজেও বুঝি যে, পরিবর্তনের কথা কেবল মুখে বলাই যথেষ্ট নয়। কেননা এদেশের জনগণ অতীতেও পরিবর্তনের অঙ্গীকার রাজনীতিকদের কণ্ঠে শুনেছে।'
খালেদা জিয়া বলেন, 'আজ আমি আপনাদের মাধ্যমে খুব স্পষ্ট করে একটি কথা বলে এই পরিবর্তনের সূত্রপাত ঘটাতে চাই। আমি দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে ঘোষণা করছি যে, যারা আমার এবং আমার পরিবারের সদস্যদের বির্বদ্ধে অতীতে নানা রকম অন্যায়-অবিচার করেছেন, ব্যক্তিগত আক্রমণ করেছেন এবং এখনো করে চলেছেন, আমি তাদের প্রতি ক্ষমা ঘোষণা করছি।'
'আমি তাদেরকে ক্ষমা করে দিলাম। সরকারে গেলেও আমরা তাদের বিরুদ্ধে কোনো প্রতিশোধ নেবো না। আমি কথা দিচ্ছি, আমার দৃষ্টি নিবন্ধ থাকবে বাংলাদেশের জন্য একটি উজ্জ্বল ও অধিক নিরাপদ ভবিষ্যত নিশ্চিত করার কাজে। প্রতিশোধ নেয়ার, প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার মতো কোনো ইচ্ছা ও সময় আমার নেই। আমি প্রতিশোধ-প্রতিহিংসা মেটাবার জন্য কোনো সময় ব্যয় করবো না' যোগ করেন তিনি।
____________________________________________________________
Do THIS before eating carbs (every time)
1 EASY tip to increase fat-burning, lower blood sugar & decrease fat storage
info.fixyourbloodsugar.com
__._,_.___
