Banner Advertiser

Sunday, October 2, 2011

[mukto-mona] =?utf-8?Q?=E2=80=A2 Akbar_Ali_Khan__consideration_?= of caretaker system for peaceful election in the country—Prothom Al interview



http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-10-02/news/190464

 

  • Akbar Ali Khan  consideration of caretaker system for peaceful election in the country—Prothom Al interview

« আগের সংবাদ পরের সংবাদ»

আকবর আলি খান

আকবর আলি খানের জন্ম ১৯৪৪ সালে, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাস বিভাগে সম্মানসহ মাস্টার্স করার পর ১৯৬৭ সালে তিনি পাকিস্তান সিভিল সার্ভিসে যোগ দেন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়ে মুজিবনগর সরকারের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ে উপসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরে কানাডার কুইন্স বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে এমএ পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৯৫ থেকে ২০০১ সালের জুন পর্যন্ত তিনি সরকারের অর্থসচিব ছিলেন। ২০০২-০৫ সময়কালে বিশ্বব্যাংকের বিকল্প নির্বাহী পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৬ সালের অক্টোবরের শেষে রাষ্ট্রপতির নেতৃত্বে যে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হয়েছিল, তাতে তিনি উপদেষ্টা হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন, ডিসেম্বর মাসে পদত্যাগ করেন। বর্তমানে লেখালেখি, গবেষণামূলক কাজ বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে খণ্ডকালীন শিক্ষকতায় নিয়োজিত। গত বছর ফ্রেন্ডলি ফায়ার্স, হাম্পটি ডাম্পটি ডিজঅর্ডার, অ্যান্ড আদার এসেজ এবং অন্ধকারের ৎস হতে নামে তাঁর দুটি বই প্রকাশিত হয়েছে।
 
সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মশিউল আলমl

 
দেশের রাজনৈতিক অবস্থার গতি-প্রকৃতি কেমন লক্ষ করছেন?lপ্রথম আলো
 
বাংলাদেশের রাজনীতি অতীতেও সংঘাতপ্রবণ ছিল, বর্তমানেও তেমনইlআকবর আলি খান  আছে এবং অদূর ভবিষ্যতেও এর কোনো পরিবর্তনের সম্ভাবনা লক্ষ করা যাচ্ছে না। এটা দেশের জন্য যেমন মঙ্গলজনক নয়, তেমনই রাজনৈতিক দলগুলোর জন্যও কোনো ভালো ফল বয়ে আনবে না। সংঘাত আরও সংঘাতের সৃষ্টি করবে; একটা অশুভ চক্রের সৃষ্টি হবে। অশুভ চক্র যে পরিণতি নিয়ে আসে তা কখনোই দেশের মানুষের জন্য শুভ হতে পারে না। এতে রাজনৈতিক দলগুলো লাভবান হবে, এটা মনে করার কোনো কারণ নেই।
 
ইতিমধ্যে ব্যবস্থাগত দিক থেকে একটা বড় পার্থক্য ঘটে গেছে। বিগতlপ্রথম আলো  তিনটি সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায়। এবার এই ব্যবস্থা বাতিল করা হয়েছে। এখন এক নতুন পরিস্থিতির উদ্ভব ঘটেছে...
 
পরিস্থিতি আরও জটিল হয়েছে। এখন রাজনৈতিক দলগুলোকেই নতুন এইlআকবর আলি খান  পরিস্থিতির মূল্যায়ন করতে হবে। এমনিতে এখানে কোনো আশার আলো দেখা যাচ্ছে না। একটি ঐতিহাসিক কারণে বাংলাদেশে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা প্রবর্তন করতে হয়েছিল, যদিও এটা গণতন্ত্রের তত্ত্বের সঙ্গে সম্পূর্ণভাবে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। ব্যবস্থাটা সব দলের কাছেই গ্রহণযোগ্য হয়েছিল; এই ব্যবস্থায় তিনটি সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর ঐতিহাসিক প্রয়োজন কিন্তু আদালতও অস্বীকার করেননি, সে জন্য আদালত পূর্ববর্তী তত্ত্বাবধায়ক সরকারগুলোকে অবৈধ ঘোষণা করেননি।
 
আদালতের পূর্ণাঙ্গlপ্রথম আলো  
রায় তো এখনো পাওয়া যায়নি।
 
তা আমরা এখনো পাইনি। কিন্তু সংক্ষিপ্ত রায়ে আদালত উল্লেখlআকবর আলি খান  করেছেন যে আগামী দুটি সাধারণ নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত হতে পারে। অনেকে বিষয়ে মনে করেন যে আদালত একটি অসামঞ্জস্যপূর্ণ রায় দিয়েছেন, একদিকে বলেছেন যে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার সঙ্গে খাপ খায় না এবং সেহেতু আইনসম্মত নয়, আবার অন্যদিকে বলেছেন যে আগামী দুটি নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার অধীনে হতে কোনো অসুবিধা নেই। আদালতের বক্তব্য এখন পর্যন্ত যা শুনেছি তা থেকে আমার মনে হচ্ছে, আদালত বলতে চাইছেন অনির্দিষ্টকাল ধরে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা চলতে পারে না। কারণ সেটা গণতন্ত্রের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। কিন্তু সুনির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত এটা চালু থাকাতে আদালত কোনো আপত্তি করেননি।
 
আপনি বলতে চাইছেন, আগামী দুটি সংসদ নির্বাচন তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থার অধীনেই হওয়া উচিত?lপ্রথম আলো
 
আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে তাড়াহুড়ো করে যেভাবে সংবিধানlআকবর আলি খান  সংশোধন করে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা এখন থেকেই বাতিল করে দেওয়া হয়েছে, তা নিয়ে অনেক প্রশ্ন উঠবে।
 
প্রশ্ন তো ইতিমধ্যে উঠেছে...lপ্রথম আলো
 
এই সংবিধান সংশোধনীর ফলে সমস্যার সমাধান হয়নি, বরং নতুন করে আরও অনেক সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে।lআকবর আলি খান
 
বিএনপি যদিও বলেছে তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা ছাড়া তারা নির্বাচনেlপ্রথম আলো  যাবে না, আবার একই সঙ্গে বলেছে, সবার মতামত নিয়ে নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠন করতে হবে। অর্থা নির্বাচন কমিশন তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য হলে তারা নির্বাচনে অংশ নিতেও পারে...
 
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা থাকলেও একটি গ্রহণযোগ্যlআকবর আলি খান  নির্বাচন কমিশনের প্রয়োজন আছে, না থাকলেও প্রয়োজন আছে। কিন্তু আমাদের এখানে নির্বাচন কমিশনে নিয়োগ সম্পর্কে কোনো সুস্পষ্ট নীতিমালাও নেই, কোনো বিধিমালাও নেই। আমরা যদি গত তিনটি নির্বাচনের অভিজ্ঞতা পর্যালোচনা করি, তাহলে দেখতে পাব কোনো নির্বাচিত সরকারই সবার কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কমিশন নিয়োগ দিতে পারেনি এর ফলে দেখা গেছে, নির্বাচনের আগের মুহূর্তে তত্ত্বাবধায়ক সরকার এসে নতুন নির্বাচন কমিশন নিয়োগ দিয়েছে এবং তাদের দিয়ে নির্বাচন পরিচালনা করেছে। অর্থা তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা যদি চালু থাকত, তাহলে নির্ধারণ করা যেত যে তত্ত্বাবধায়ক সরকার আসার পরে তারা নতুন করে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করবে।
 
কিন্তু সে সুযোগ তো এখন আর নেই। এখন সব পক্ষের কাছে গ্রহণযোগ্য, নিরপেক্ষ একটি নির্বাচন কমিশন গঠন করার কী উপায় আছে?lপ্রথম আলো
 
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা এখন আর নেই বটে, কিন্তু আমি মনেlআকবর আলি খান  করি বিষয়ে আরও অনেক চিন্তাভাবনা করার প্রয়োজন আছে, সুযোগও আছে। রাজনৈতিক দলগুলো সেটা করবে বলে আমি আশা করি। কিন্তু তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থার প্রশ্ন ছাড়াও যদি আমরা নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের চিন্তা করি, তাহলে কয়েকটি ব্যবস্থা বিবেচনা করা যেতে পারে। একটি হলো, সরকার বিরোধী দল আলোচনায় বসে মিলিতভাবে একটি প্যানেল গঠন করবে, সেই প্যানেল থেকে নির্বাচন কমিশনের চেয়ারম্যান সদস্যদের নিয়োগ দেওয়া হবে। কিন্তু এটা সম্ভব কি না জানি না, কারণ বর্তমানে দেখা যাচ্ছে এক পক্ষ আরেক পক্ষের মুখ দেখতেই রাজি হচ্ছে না। সে ক্ষেত্রে দ্বিতীয় যে ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেতে পারে সেটা হচ্ছে, দুটি প্রধান রাজনৈতিক দল একজন বা দুজন করে মধ্যস্থতাকারী মনোনয়ন দেবে। মধ্যস্থতাকারীরা আলাপ-আলোচনা করে একটি প্যানেল তৈরি করে সরকারের কাছে জমা দিতে পারেন, সেই প্যানেল থেকে নির্বাচন কমিশনে নিয়োগ দেওয়া হবে
 
দুই দলের পরস্পরের প্রতি যে বিরূপ মনোভাব লক্ষ করা যাচ্ছে...lপ্রথম আলো
 
হ্যাঁ, সে জন্য এমন আশঙ্কাও হয় যে মধ্যস্থতাকারীরাও ব্যর্থlআকবর আলি খান  হয়ে যেতে পারেন, যদি তাঁরা উভয় পক্ষের গ্রহণযোগ্য প্যানেল তৈরি করতে সক্ষম না হন। তাহলে তৃতীয় একটি বিকল্প ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। সেটা হলো, প্রধান নির্বাচন কমিশনার অন্যান্য কমিশনার পদে সরকার যাঁদের প্রাথমিকভাবে নির্বাচন করবে, তাঁদের নাম প্রকাশ করে আইনসংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে শুনানির ব্যবস্থা করা। স্থায়ী কমিটিতে এই নিয়োগের বিপক্ষে বক্তব্য রাখার জন্য সবাইকে সুযোগ দিতে হবে। তাহলে যে লাভ হবে সেটা হলো, যেসব ব্যক্তিকে নির্বাচন কমিশনে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে, তাঁদের কারোর বিরুদ্ধে যদি কোনো অভিযোগ থাকে তবে সেটা একটা ফোরামে উত্থাপিত হতে পারে, দেশের মানুষ জানতে পারবে, সরকার জানতে পারবে। যাঁদের মনোনীত করা হবে, তাঁদেরও বক্তব্য রাখার সুযোগ দিতে হবে। এই প্রক্রিয়ার ফলে যেটা হবে, তা হলো একেবারেই অযোগ্য ব্যক্তির নির্বাচন কমিশনে নিযুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা কমে যেতে পারে।
 
আপনি যে তিনটি বিকল্প উপায়ের কথা বললেন, এগুলোর কোনোটি কি বাস্তবে সম্ভব বলে আপনার মনে হয়?lপ্রথম আলো
 
আমি মনে করি, পর্যায়ক্রমে তিনটা উদ্যোগই নেওয়া উচিত। প্রথমেlআকবর আলি খান  সরকার বিরোধী দলের আনুষ্ঠানিকভাবে আলোচনায় বসা উচিত। সেখানে ব্যর্থ হলে মধ্যস্থতাকারীদের একটা প্যানেল সৃষ্টি করা যেতে পারে। এবং মধ্যস্থতাকারীরা ঐকমত্য প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থ হলে সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে শুনানির ব্যবস্থা করা যেতে পারে।
 
রাজনীতির মাঠ ক্রমেই উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। বিএনপি মাসে কয়েকটিlপ্রথম আলো  রোডমার্চের ঘোষণা দিয়েছে। সামনে আরও কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে বলেও তারা বলছে। অবিলম্বে সরকারের পদত্যাগের দাবি জানাচ্ছে তারা। রাজনৈতিক অস্থিরতায় জনদুর্ভোগ, অর্থনৈতিক ক্ষয়ক্ষতি ইত্যাদির আশঙ্কা বাড়ছে। এসব কমানোর কী উপায়?
 
রাজনৈতিক অস্থিরতা প্রশমনের একটা উপায় হতে পারেlআকবর আলি খান  তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থাটি পুনর্বিবেচনা করা। সম্পর্কে সরকার বিরোধী দলের মধ্যে আলাপ-আলোচনা হওয়া উচিত। যদি তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে ঐকমত্য না হয়, তবে অন্য কোনো বিকল্প ব্যবস্থা হতে পারে কি না সেটা সম্পর্কেও সরকার বিরোধী দলের মধ্যে আলোচনা হতে পারে। আরেকটা হলো, যদি সবার গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কমিশন প্রতিষ্ঠা করা হয়, তাহলে উত্তেজনা অনেকটা প্রশমিত হবে। কিন্তু এমন নির্বাচন কমিশন যদি প্রতিষ্ঠা করা হয় যা হবে অতি বিতর্কিত, তাহলে উত্তেজনা বাড়বে, আরও সংঘাত হবে। এখানে একটা বিষয় মনে রাখতে হবে, যেহেতু নির্বাচন এগিয়ে আসছে, যা- করা হোক না কেন, রাজনৈতিক উত্তেজনা কিন্তু বাড়তে থাকবে। কারণ দুই দলই তাদের নির্বাচনী প্রস্তুতি হিসেবে তাদের রাজনৈতিক কার্যকলাপ বাড়িয়ে দেবে।
 
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন নিয়েlপ্রথম আলো  যদি দুই পক্ষের মধ্যে সমঝোতা ঐকমত্য না হয় তাহলে কী হবে? আর কী বিকল্প আছে? আদৌ কোনো বিকল্প আছে কি?
 
যেকোনো বিকল্প নিয়ে সমস্যা হলো, সেটা সরকারের কাছে বাlআকবর আলি খান  আমাদের কাছে গ্রহণযোগ্য হলেই চলবে না, বিরোধী যেসব দল নির্বাচনে অংশ নেবে, তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য হতে হবে। একটা বিকল্প হতে পারে বিরোধী দলের কাছে গ্রহণযোগ্য একটি জাতীয় সরকার গঠন করা; সেটা এক দলের সরকার থাকবে না, সব দলের প্রতিনিধিদের নিয়ে গঠিত একটি জাতীয় সরকার হবে। কীভাবে সে সরকার পরিচালিত হবে, সেটা সবাই মিলে আলাপ-আলোচনা করে ঠিক করবেন। সেই সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে বিরোধী দলের প্রতিনিধিদের নিয়োগ দেওয়া যেতে পারে। সে সরকার কার্যকর বা গ্রহণযোগ্য হলো কি না, সেটা প্রধান বিরোধী দল বলতে পারবে। সেটা সম্পর্কে আমাদের কোনো মন্তব্য করা ঠিক হবে না। যে সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে এবং ভবিষ্যতে যা আরও জটিল আকার ধারণ করবে, তা সমাধানের একেবারেই যে কোনো বিকল্প পথ নেই তা নয়। তবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থাই সবচেয়ে সহজ বিকল্প। আরও দুটি নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হতে পারে, তার পরে কী হবে সেটা পরবর্তী সময় সবাই মিলে চিন্তাভাবনা করে দেখবেন।
 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থাlপ্রথম আলো  বাতিল করা হয়েছে অসাংবিধানিক শক্তির ক্ষমতায় আসার পথ রুদ্ধ করতে। এটা কি সরকারের পুনর্বিবেচনা করার সম্ভাবনা আছে?
 
তত্ত্বাবধায়ক সরকার যখন ছিল না, তখনো অসাংবিধানিক শক্তিlআকবর আলি খান  ক্ষমতায় এসেছে। সেটা বাংলাদেশে ঘটেছে, পাকিস্তানে ঘটেছে, পৃথিবীর অন্যান্য দেশেও ঘটেছে। কাজেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করলেই অসাংবিধানিক শক্তির ক্ষমতায় আসা ঠেকানো যাবে, এমন কোনো নিশ্চয়তা নেই। আমাদের দেশে তো তিনটি নির্বাচনের মধ্যে দুটি নির্বাচনে ধরনের কোনো সমস্যা দেখা দেয়নি। তৃতীয় নির্বাচনের সময় যে সমস্যা দেখা দিয়েছে, সেটা তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থার দোষ নয়। তত্ত্বাবধায়ক সরকার না থাকলেও ধরনের ব্যবস্থা চলে আসতে পারত।
 
রাজনৈতিকভাবে বাংলাদেশ যে একটা অশুভ চক্রের মধ্যেই ঘুরপাকlপ্রথম আলো  খাচ্ছে, তা থেকে বের হওয়ার কোনো পথই কি নেই? কেন বারে বারে আমরা একই রকমের সংকটের মধ্যে পড়ে যাচ্ছি?
 
রাজনৈতিক দলগুলোর নেতৃত্বের ওপর তৃণমূল থেকে চাপ সৃষ্টি করাlআকবর আলি খান  দরকার, কারণ দেশ একটা সংকটের দিকে যাচ্ছে। আমাদের এই উদ্বেগের কথা যদি রাজনৈতিক দলগুলোর নেতৃত্বের কাছে তুলে ধরা যায়, তাহলে তাঁরা হয়তো সংকটের সমাধান করার জন্য অধিকতর সচেষ্ট হবেন। কাজটা কঠিন, কিন্তু অসম্ভব নয়। এর জন্য দরকার রাজনৈতিক নেতাদের সদিচ্ছা এবং সহযোগিতা। এটা যদি তাঁরা করেন, তাহলে সমাধান সম্ভব।
 
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।lপ্রথম আলো
 
ধন্যবাদlআকবর আলি খান

 



__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___