Banner Advertiser

Saturday, March 16, 2013

Fw: [mukto-mona] যুদ্ধাপরাধ বিচার ও জামায়াতে ইসলামী এক বিষয় নয় - "আলবদর বাহিনী প্রধানত জামায়াতের কর্মী দ্বারাই গঠিত হয়েছিল ...এটাই ইতিহাসের সাক্ষী "


----- Forwarded Message -----
From: SyedAslam <syed.aslam3@gmail.com>
To: mukto-mona@yahoogroups.com
Sent: Saturday, March 16, 2013 6:56 PM
Subject: Re: [mukto-mona] যুদ্ধাপরাধ বিচার ও জামায়াতে ইসলামী এক বিষয় নয় - "আলবদর বাহিনী প্রধানত জামায়াতের কর্মী দ্বারাই গঠিত হয়েছিল ...এটাই ইতিহাসের সাক্ষী "

"আলবদর বাহিনী প্রধানত জামায়াতের কর্মী দ্বারাই গঠিত হয়েছিল -          এটাই ইতিহাসের সাক্ষী "

Attention Mr.  Lutful Bari

In Bangladesh, Jamaate Islami and war crimes are synonimous !!!!
Shame on Jamaat for it's collaboration with the Pakistan Army
in 1971....

For it's criminal acts in 1971 Jamaat has never apologized to the people
of Bangladesh. Rather, it is adament for  it's henious 1971 role, and tries to 
justify it treacherous role & it's part in aiding and abetting genocide & mass rapes
under Pak Army's occupation in the guise of " Islamic Pakistan".
[Actually, Izlamic Refublic of Fakistan --- Fakistan is the word coined by our 
The Jammate Islami's attrocities during our liberation war  in 1971 are 
open secrets..... Under the leadership of Golam Azam and Matiur 
Rahman Nizami,  Jamaate Islami and it's student wing Islami 
Chattro Sangho organized armed Al-Bodor Bahini  to perpetrate 
crime agaist emerging Bangladesh, crime against humanity
and work as an accessory to Genocide and Mass-rapes
committed by it's master, the occupation regime of Pakistan
Army? Do you deny this ...?
 
How come, none of your posts mentions  the activities, even the 
name of Al-Bodor Bahini? The mention of Al-Bodor bahini's presence
in the killing fields of 1971 Bangladesh is conspicuously absent in 
Jamaat's vis-a-vis your distorted vesrion of history.  
 
Al-Bodor Bahini's cadre-base was comprised mainly of Islami Chattro
Sangho members. It's hands were so much tainted with the blood
of innocent Bangladeshis that when it resurfaced in late nineteen
seventies... it changed its name to Islami Chattro Sibir in an attempt
to hide it's criminal past ... [ a futile endeaveour to put Jamaat's criminal
past under the rugs, that is not working: You can't fool all of the people
for all of the times .....The Truith shall prevail !!!] 

আলবদর বাহিনী প্রধানত জামায়াতের কর্মী দ্বারাই গঠিত হয়েছিল
ইসলামী ছাত্র সংঘ' নাম পাল্টিয়ে 'বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবির'
নামে যাত্রা শুরু করে ---- 
                 এটাই ইতিহাসের সাক্ষী !!!
sent by :
'Syed Aslam
Related:
Avje`i Avkivdz¾vgvb Lvb, †PŠayix gBbywÏb 
Ges GKwU ARvbv Aa¨vq

http://www.amadershomoy2.com/content/2012/10/12/news0008.htm

শান্তি কমিটি আলবদর রাজাকারের সিংহভাগই ছিল জামায়াতী ....
http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=15&dd=2012-09-26&ni=110463

বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করেছে 'জামায়াতি দুর্বৃত্তরাই'
মিজানুর রহমান খান, ওয়াশিংটন ডিসি থেকে | তারিখ: ১৪-১২-২০১২
http://www.prothom-alo.com/detail/date/2012-12-14/news/313223
রাজাকার-আলবদর বাহিনী গড়ার হোতা গোলাম আযম:
http://www.kalerkantho.com/?view=details&type=gold&data=Bank&pub_no=794&cat_id=1&menu_id=14&news_type_id=1&index=0&archiev=yes&arch_date=16-02-2012









--- On Sat, 3/16/13, lutful bari <lutfulb2000@yahoo.com> wrote:

From: lutful bari <lutfulb2000@yahoo.com>
Subject: [mukto-mona] যুদ্ধাপরাধ বিচার ও জামায়াতে ইসলামী এক বিষয় নয়
To: 
Date: Saturday, March 16, 2013, 6:56 AM

http://www.nowbd.com/nayadiganta/2013/03/16/17146.htm

যুদ্ধাপরাধ বিচার ও জামায়াতে ইসলামী এক বিষয় নয় : নেজামে ইসলাম
দৈনিক নয়াদিগন্ত : ১৬/০৩/২০১৩

নেজামে ইসলাম পার্টির কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ বলেছেন, যুদ্ধাপরাধ বিচার ও জামায়াতে ইসলামী এক বিষয় নয়। নেজামে ইসলাম পার্টি যুদ্ধাপরাধসহ যাবতীয় হত্যাকাণ্ড, গণহত্যা, ধর্ষণ ও মানবতাবিরোধী সব অপরাধের বিচার চায়। যুদ্ধাপরাধী যে দলেরই হোক তাকে বিচারের আওতায় আনা নেজামে ইসলাম পার্টির দাবি। জামায়াতে ইসলামী চাল্লিশের দশকে প্রথমে অরাজনৈতিকভাবে গঠিত হয়। পরে পঞ্চাশের দশকে নানা ঘটনা-দুর্ঘটনার মধ্যদিয়ে জামায়াতে ইসলামী রাজনৈতিকভাবে আত্মপ্রকাশ করে। মাওলানা ফরিদউদ্দীন মাসউদগংরা জামায়াতে ইসলামীকে নিয়ে যেভাবে জাতিকে বিভ্রান্ত করছেন তার জবাবে নেজামে ইসলাম পার্টির নেতৃবৃন্দ বলেছেন, আপনারা জমিয়তে ওলামায়ে ইসলামের ব্যানারকে কলুষিত করে শায়খুল ইসলাম সাইয়্যেদ হুসাইন আহমদ মাদানীর রহ: অবিভক্ত ভারত চাওয়ার এ দাবির অপব্যাখ্যা দিয়ে উপমহাদেশের মুসলমান ও আলেম সমাজকে বিভ্রান্ত করছেন। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠিত হলে সে বছর দারুল উলুম দেওবন্দে দাওরায়ে হাদিসের ছাত্র ছিলেন বাংলাদেশের অবিসংবাদিত ধর্মীয় নেতা মরহুম আল্লামা উবাইদুল হক-খতিব, বাইতুল মোকাররম। তিনি দাওরায়ে হাদিসের কাসে হজরত মাওলানা হুসাইন আহমদ মাদানীকে প্রশ্ন করেছিলেন, আপনি পাকিস্তান সৃষ্টির বিরোধিতা করেছিলেন, এখন পাকিস্তান হয়ে যাওয়ার পর কী মাদানী উত্তরে বলেছিলেন, 'আমি পাকিস্তান সৃষ্টির বিরোধিতা করার উদাহরণ হচ্ছে, কোনো একটি পুরনো বড় মসজিদের কিছু মুসল্লি একটি নতুন মসজিদ করতে চাচ্ছিল, তাতে পুরনো বড় মসজিদের বেশির ভাগ মুসল্লি বিরোধিতা করলেন। তারপরেও নতুন মসজিদ প্রতিষ্ঠাকারীরা নতুন মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেই ফেললেন। হজরত মাদানী বলেছিলেন, নতুন মসজিদ হয়ে যাওয়ার পর পুরনো মসজিদের মুসল্লিদের জন্য তার বিরোধিতা করা জায়েজ নেই।' অতএব আমাদের বিরোধিতা সত্ত্বেও যখন পাকিস্তান হয়েই গেল তখন তার বিরোধিতা করা জায়েজ হবে না। এখন তোমরা পাকিস্তানকে শক্তিশালী করার চেষ্টা করো।

নেজামে ইসলামের নেতৃবৃন্দ বলেন, মাওলানা ফরিদউদ্দীন মাসউদগংরা হজরত মাদানী রহ:-এর এ মহান উক্তিকে আড়াল করে রেখে নিজে নিজে মাদানী সেজে অদ্যাবধি '৪৭-এর পাকিস্তান ও '৭১-এর বাংলাদেশ-পাকিস্তানকে অবিভক্ত ভারতে লিন করে দিতে পাগলপারা হয়ে আছেন। আপনি ফরিদউদ্দীন মাসউদ চারদলীয় জোট সরকারের সময় গ্রেফতার হলে আমরা তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে বলেছিলাম মাওলানা ফরিদউদ্দীন মাসউদ আওয়ামী লীগ প্রধান শেখ হাসিনার চেয়েও বড় আওয়ামী লীগার। শেখ হাসিনা বাংলাদেশের স্বাধীন মানচিত্র মানেন। ফরিদউদ্দীন মাসউদগংরা তা মানেন না। তিনি হজরত মাওলানা আসাদ মাদানী রহ:-এর খলিফা দাবিদার হয়ে পীর সেজে 'র' এর এজেন্ডা বাস্তবায়নে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বকে নস্যাৎ করার জন্য উপমহাদেশের মুসলমান ও আলেমদের বিভ্রান্ত করছেন। জমিয়তে ওলামায়ে ইসলাম নেজামে ইসলাম পার্টির পূর্ব নাম। তারপরও পাকিস্তানের অবিসংবাদিত নেতা হজরত মাওলানা মুফতি মাহমুদ সাহেব জমিয়তে ওলামায়ে ইসলাম নামে দল গঠন করলে জমিয়তে ওলামায়ে ইসলামের মূল প্রবক্তারা তার বিরোধিতা না করে নেজামে ইসলাম নামে কাজ করতে থাকেন। মূল জমিয়তে ওলামায়ে ইসলামের নিখিল পাকিস্তান শীর্ষ ওলামা ও মাশায়েখ ১৯৫১ সালে জামায়াতে ইসলামীর প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা আবুল আলা মওদূদীকে নিয়েই পাকিস্তান সংবিধানের মূলনীতি ২২ দফা রচনা করেছিলেন।

নেতৃবৃন্দ বলেন, ১৯৫৩ সালে কাদিয়ানিবিরোধী আন্দোলনে মাওলানা মওদূদীর মৃত্যুদণ্ডের আদেশ হলে মাওলানা ফরিদউদ্দীন মাসউদ ও আমাদের সবার আকাবির থানভী ও মাদানীর সব সিলসিলার ওলামা-মাশায়েখ ও ইসলামি রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ মাওলানা মওদূদীর মৃত্যুদণ্ডাদেশ মওকুফ করার জন্য লাখ লাখ টেলিগ্রাফ পাঠিয়ে ছিলেন। মাওলানা ফরিদউদ্দীন মাসউদের ধর্মীয় ও রাজনৈতিক গুরু জমিয়তে ওলামায়ে ইসলাম মাদানী গ্রুপের প্রধান হজরত মাওলানা মুফতি মাহমুদ কাদিয়ানিদের সাংবিধানিকভাবে অমুসলিম ঘোষণার আন্দোলনে যে জোট গঠন করেছিলেন তাতে সব ইসলামি দলকে সম্পৃক্ত করে নিজে চেয়ারম্যান হয়েছিলেন ও জামায়াতে ইসলামীর তৎকালীন সেক্রেটারি জেনারেল প্রফেসর আবদুল গফুরকে ওই জোটের সেক্রেটারি জেনারেল মনোনীত করেছিলেন। বাংলাদেশে ১৯৭৬ সাল-পরবর্তী রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হলে উপমহাদেশের অবিসংবাদিত ধর্মীয় ও রাজনৈতিক নেতা খতিবে আজম আল্লামা ছিদ্দিক আহমদ নেজামে ইসলাম পার্টি ও জামায়াতে ইসলামী সমন্বয়ে ইসলামিক ডেমোক্র্যাটিক লীগ (আইডিএল) গঠন করেছিলেন। এর আগে ১৯৬০-এর দশকে আইয়ুববিরোধী আন্দোলনে আওয়ামী লীগ, নেজামে ইসলাম, জামায়াতে ইসলামী, কাউন্সিল মুসলিম লীগ ও ন্যাপসহ 'কমবাইন্ড অপজিশন পার্টি' (সিওপি) বা সম্মিলিত বিরোধী দল গঠন করেছিলেন। আজকের তত্ত্বাবধায়ক আন্দোলনে উত্তপ্ত বাংলাদেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগই জামায়াতে ইসলামীকে সাথে নিয়ে বাংলাদেশ অচল করেছিল। ১৯৯৬ সালে জামায়াতের সমর্থন নিয়ে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করেছিল। ২০০০ সালে আমরা বাংলাদেশে জামায়াতে ইসলামীকে নিয়ে চারদলীয় জোট গঠন করেছিলাম; আর মাওলানা ফরিদউদ্দীন মাসউদের রূহানী ভাই হজরত মাওলানা আসাদ মাদানীর অন্যতম শিষ্য পাকিস্তান জমিয়তে ওলামায়ে ইসলামের প্রধান মাওলানা ফজলুর রহমান জামায়াতে ইসলামীসহ সব ইসলামি দলকে নিয়ে এমএমএ বা মুত্তাহিদা মজলিসে আমল গঠন করে সরকার গঠন করেছিলেন। সেখানে জাতীয় পরিষদে পাকিস্তান জমিয়তে ওলামায়ে ইসলামের সদস্য সংখ্যা ছিল ৪০ জন, আর জামায়াতে ইসলামীর সদস্য সংখ্যা ছিল ২০ জন। অতএব জামায়াতে ইসলামী ও তার প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা আবুল আলা মওদূদীর সাথে অনেক বিষয়ে ওলামায়ে দেওবন্দের সাথে মতপার্থক্য থাকা সত্ত্বেও রাজনৈতিক ও রাষ্ট্রীয় বিষয়ে ওলামায়ে দেওবন্দ তাদের সাথে নিয়ে বারবার জোট করেছিলেন। এটাই ইতিহাসের সাক্ষী। সুতরাং যুদ্ধাপরাধ বিচার ও জামায়াতে ইসলামীকে এক করে জাতিকে বিভ্রান্ত না করার জন্য আমরা উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি। তারা বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দাবির জন্য নাস্তিক মুরতাদ ব্লগারদের মঞ্চে গিয়ে একাত্মতা ঘোষণা করা কোনো মুসলমানের কাজ হতে পারে না। এ গর্হিত কাজের জন্য আমরা তাকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করছি এবং ২৩ মার্চের শাপলা চত্বরে ফরিদউদ্দীন মাসউদের জমায়েত বর্জন করার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।

বিবৃতিদাতারা হলেন, নেজামে ইসলাম পার্টির কেন্দ্রীয় সভাপতি আল্লামা মুফতি ইজহারুল ইসলাম চৌধুরী, সহসভাপতি মাওলানা সরওয়ার কামাল আজিজি, সহসভাপতি মাওলান ফজলুর রহমান, মহাসচিব মাওলানা হাফেজ জাকারিয়া, যুগ্ম মহাসচিব মাওলনা মুহিউদ্দীন ফারুকী, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা হাফেজ সালামতুল্লাহ, যুগ্ম মহাসচিব আলহাজ আব্দুর রহমান চৌধুরী, সহকারী মহাসচিব মাওলানা নুরুল কবির হেলালী, সংগঠন সচিব মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী প্রমুখ।
****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration:  
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/ 

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it". 
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190
 
__,_._