সাম্প্রদায়িক অপশক্তির বিরুদ্ধেরুখে দাঁড়ানোর প্রত্যয়
চট্টগ্রামের লালদীঘি ময়দানে সংখ্যালঘুদের বিশাল সমাবেশ
চট্টগ্রাম অফিস
চট্টগ্রামে বাংলাদেশ জন্মাষ্টমী উদযাপন পরিষদ নেতৃবৃন্দ বলেন, একাত্তরে আশা করেছিলাম এদেশে আর সামপ্রদায়িক সন্ত্রাস থাকবে না। থাকবে না কোন বৈষম্য। কিন্তু স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে বিভিন্ন সময়ে বিনা উস্কানিতে সংখ্যালঘু নিরীহ হিন্দু সমপ্রদায়ের ওপর বার বার আঘাত এসেছে। দুষ্কৃৃতকারীরা বাড়ী ঘর, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অগ্নিসংযোগ, ভাংচুর, লুটপাট, হত্যা, নির্যাতন করেছে। তাদের অত্যাচারে অনেকে দেশত্যাগেও বাধ্য হয়েছে। সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচারের কোনো সুষ্ঠু বিচার আজও হয়নি।
গতকাল শনিবার বিকালে নগরীর লালদীঘি ময়দানে অনুষ্ঠিত এ সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি শ্রী দেবাশীষ পালিত। সমাবেশে ৭২-এর সংবিধানের কার্যকর প্রয়োগ, হিন্দু সমপ্রদায়ের ঘরবাড়ি, মন্দির ভাংচুরসহ সহিংসতার বিচার, ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের পরিদর্শনসহ ৮ দফা দাবি জানানো হয়। এছাড়া দেশের প্রতিটি এলাকায় সামাজিক নিরাপত্তা স্কোয়াড গঠন, ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে গণঅনশন ও গণসাক্ষরতা অভিযানসহ বিভিন্ন কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক এড. চন্দন তালুকদারের সঞ্চালনায় সমাবেশে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, ধর্মীয়, পেশাজীবী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ সংহতি প্রকাশ করে বক্তব্য রাখেন সাবেক সিটি মেয়র এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী, ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এমপি, নুরুল ইসলাম বিএসসি এমপি, সিটি মেয়র এম মনজুর আলম, আওয়ামী লীগ নেতা আজম নাছির উদ্দিন, প্যানেল মেয়র চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী, কাউন্সিলর জহরলাল হাজারী, কাউন্সিলর ইঞ্জিনিয়ার বিজয় কৃষ্ণ চৌধুরী, রাউজান উপজেলা চেয়্যারম্যান এহসানুল হাসান চৌধুরী বাবুল, মহানগর বিএনপি'র সাধারণ সম্পাদক ডা. শাহাদাত হোসেন প্রমুখ।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, গত ২৮ ফেব্রুয়ারি দেলাওয়ার হোসাইন সাইদীর রায় ঘোষণার পর চট্টগ্রামের বাঁশখালী, সাতকানিয়াসহ সারা দেশে হিন্দু সমপ্রদায়ের ঘরবাড়ি, মঠ-মন্দির, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হামলা-ভাংচুর অগ্নিসংযোগ, লুটপাট, নির্যাতন, হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। বাঁশখালীতে থানা সংলগ্ন হিন্দু-সমপ্রদায়ের বাড়িতে লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করেই সন্ত্রাসীরা ক্লান্ত হয়নি। তারা বৃদ্ধ দয়াল হরি শীলকে হত্যা করেছে। নোয়াখালী ও গাইবান্ধায় গান পাউডার দিয়ে বাড়িঘর, মঠ-মন্দির জ্বালিয়ে দিয়েছে এবং মহিলাদের নির্যাতন করেছে। অনেক এলাকায় বন্ধ দোকানপাট ভেঙে লুটপাট করেছে, যা ৭১ সালের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। বক্তারা বলেন, আমাদের বিশ্বাস দলমত, জাতি-ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে এদেশের ৯৯ ভাগ মানুষ অসামপ্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাসী। তাই সময় এসেছে সকল অপশক্তির বিরুদ্ধে সম্মিলিতভাবে রুখে দাঁড়ানোর। বক্তারা সংখ্যালঘু সমপ্রদায়ের জানমালের নিরাপত্তা বিধানে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য সরকারের কাছে দাবি জানান।
গতকাল শনিবার বিকালে নগরীর লালদীঘি ময়দানে অনুষ্ঠিত এ সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি শ্রী দেবাশীষ পালিত। সমাবেশে ৭২-এর সংবিধানের কার্যকর প্রয়োগ, হিন্দু সমপ্রদায়ের ঘরবাড়ি, মন্দির ভাংচুরসহ সহিংসতার বিচার, ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের পরিদর্শনসহ ৮ দফা দাবি জানানো হয়। এছাড়া দেশের প্রতিটি এলাকায় সামাজিক নিরাপত্তা স্কোয়াড গঠন, ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে গণঅনশন ও গণসাক্ষরতা অভিযানসহ বিভিন্ন কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক এড. চন্দন তালুকদারের সঞ্চালনায় সমাবেশে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, ধর্মীয়, পেশাজীবী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ সংহতি প্রকাশ করে বক্তব্য রাখেন সাবেক সিটি মেয়র এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী, ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এমপি, নুরুল ইসলাম বিএসসি এমপি, সিটি মেয়র এম মনজুর আলম, আওয়ামী লীগ নেতা আজম নাছির উদ্দিন, প্যানেল মেয়র চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী, কাউন্সিলর জহরলাল হাজারী, কাউন্সিলর ইঞ্জিনিয়ার বিজয় কৃষ্ণ চৌধুরী, রাউজান উপজেলা চেয়্যারম্যান এহসানুল হাসান চৌধুরী বাবুল, মহানগর বিএনপি'র সাধারণ সম্পাদক ডা. শাহাদাত হোসেন প্রমুখ।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, গত ২৮ ফেব্রুয়ারি দেলাওয়ার হোসাইন সাইদীর রায় ঘোষণার পর চট্টগ্রামের বাঁশখালী, সাতকানিয়াসহ সারা দেশে হিন্দু সমপ্রদায়ের ঘরবাড়ি, মঠ-মন্দির, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হামলা-ভাংচুর অগ্নিসংযোগ, লুটপাট, নির্যাতন, হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। বাঁশখালীতে থানা সংলগ্ন হিন্দু-সমপ্রদায়ের বাড়িতে লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করেই সন্ত্রাসীরা ক্লান্ত হয়নি। তারা বৃদ্ধ দয়াল হরি শীলকে হত্যা করেছে। নোয়াখালী ও গাইবান্ধায় গান পাউডার দিয়ে বাড়িঘর, মঠ-মন্দির জ্বালিয়ে দিয়েছে এবং মহিলাদের নির্যাতন করেছে। অনেক এলাকায় বন্ধ দোকানপাট ভেঙে লুটপাট করেছে, যা ৭১ সালের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। বক্তারা বলেন, আমাদের বিশ্বাস দলমত, জাতি-ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে এদেশের ৯৯ ভাগ মানুষ অসামপ্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাসী। তাই সময় এসেছে সকল অপশক্তির বিরুদ্ধে সম্মিলিতভাবে রুখে দাঁড়ানোর। বক্তারা সংখ্যালঘু সমপ্রদায়ের জানমালের নিরাপত্তা বিধানে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য সরকারের কাছে দাবি জানান।
জামায়াতী তাণ্ডবের খণ্ড চিত্র
| ||||
জামায়াতের বর্বরতায় বাঁশখালী যেন যুদ্ধবিধ্বস্ত জনপদ!রমেন দাশগুপ্ত, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম | ||||
|
দেশজুড়ে জামায়াত-শিবিরের তাণ্ডবপতাকা দেখে বাড়ি চিনে মামুনকে হত্যা http://www.kalerkantho.com/index.php?view=details&type=gold&data=news&pub_no=1176&cat_id=1&menu_id=13&news_type_id=1&index=4#.UTpPqtZHm28
৪ মাসে নিহত ৭, আহত ৫৬৯
হামলা ঠেকাতে গিয়ে মার খাচ্ছে পুলিশ
বিশেষ প্রতিনিধি | তারিখ: ০৭-০৩-২০১৩
জামায়াত-শিবিরের হামলা ঠেকাতে গিয়ে গত চার মাসে পুলিশের সাতজন সদস্য নিহত এবং ৫৬৯ জন আহত হয়েছেন। এ সময় পুলিশের ব্যবহূত ৫২টি যানবাহন জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। দেশব্যাপী এ হামলা ও ধ্বংসযজ্ঞ নিয়ে উদ্বিগ্ন পুলিশ প্রশাসন। ..........
Details at:
http://prothom-alo.com/detail/date/2013-03-07/news/334495
ধ্বংসস্তূপে খাওয়া দাওয়া রাতযাপন
বারুদ ছিটিয়ে আগুন নিমেষেই সব শেষ
মাহবুবুর রহমান, নোয়াখালী | তারিখ: ০৭-০৩-২০১৩
জামায়াত-শিবিরের তাণ্ডব : শহরে বেরিয়ে স্তম্ভিত বগুড়াবাসী
শরিফুল হাসান, মিলন রহমান ও আনোয়ার পারভেজ, বগুড়া থেকে | তারিখ: ০৭-০৩-২০১৩
__._,_.___