নালিতাবাড়ীর বিধবাপল্লীতে সমাবেশ
সামেদুল ইসলাম তালুকদার, নালিতাবাড়ী সংবাদদাতা
শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার কাকরকান্দি ইউনিয়নের নিভৃত সোহাগপুর গ্রামের বিধবাপল্লীর শহীদ বেদীতে যুদ্ধাপরাধিদের ফাঁসি ও রাজাকার মুক্ত অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে 'গণজাগরণী' সমাবেশে অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি আসাদুজ্জামান নুর এমপি বলেন, আজ এমন একটা স্থানে গণজাগরণী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হচ্ছে, যেখানে পাকহানাদার বাহিনী রাজাকারদের সহায়তায় ১৮৭ জন পুরুষকে নিমর্মভাবে হত্যা করে। আজ সারাদেশে ওই স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি জামায়াত-শিবির আবারো একাত্তরের মতো ধ্বংস চালাচ্ছে। বিশেষ অতিথি ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শাহরিয়ার কবির
বৃহস্পতিবার নালিতাবাড়ী ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির আহবায়ক নাজিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য রাখেন ঘাতক দালাল কমিটির কেন্দ্রীয় পরিষদের সাধারণ সম্পাদক কাজী মুকুল, নালিতাবাড়ী আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোকছেদুর রহমান, গোলাম ফারুক, সিপিবি নালিতাবাড়ী শাখার সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সদস্য সারোয়ার আহমেদ স্বপন।
উল্লেখ্য, একাত্তরের ২৫মে নালিতাবাড়ী উপজেলার নিভৃতপল্লী সোহাগপুর গ্রামে সূর্যোদয়ের সময় হানাদার বাহিনী এলাকার রাজাকারদের সহযোগিতায় ঘুমন্ত নিরস্ত্র গ্রামবাসির উপর অতর্কিতভাবে হামলা চালায়। এসময় নির্বিচারে গুলি করে ১৮৭ জনকে হত্যা করে। সেদিনের তান্ডবে গ্রামের সব পুরুষ মানুষকে হত্যা করায় পরবর্তিতে গ্রামটি 'বিধবাপল্লী' হিসাবে পরিচিতি পায়। সেই সোহাগপুর গ্রামের বিধবাপল্লীর ৩৪ বিধবা নারী স্বামীর সোহাগ হারিয়ে আজও বেঁচে আছেন একবুক যন্ত্রণা নিয়ে। বয়সের ভারে ন্যুব্জ বিধবা ও তাদের স্বজনরা জীবনের শেষ প্রান্তে এসে স্বামী-সন্তান হত্যাকারী রাজাকার আলবদরদের বিচার দেখে যেতে চান। তাদেরও দাবি যুদ্ধাপরাধিদের বিচার।
বৃহস্পতিবার নালিতাবাড়ী ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির আহবায়ক নাজিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য রাখেন ঘাতক দালাল কমিটির কেন্দ্রীয় পরিষদের সাধারণ সম্পাদক কাজী মুকুল, নালিতাবাড়ী আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোকছেদুর রহমান, গোলাম ফারুক, সিপিবি নালিতাবাড়ী শাখার সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সদস্য সারোয়ার আহমেদ স্বপন।
উল্লেখ্য, একাত্তরের ২৫মে নালিতাবাড়ী উপজেলার নিভৃতপল্লী সোহাগপুর গ্রামে সূর্যোদয়ের সময় হানাদার বাহিনী এলাকার রাজাকারদের সহযোগিতায় ঘুমন্ত নিরস্ত্র গ্রামবাসির উপর অতর্কিতভাবে হামলা চালায়। এসময় নির্বিচারে গুলি করে ১৮৭ জনকে হত্যা করে। সেদিনের তান্ডবে গ্রামের সব পুরুষ মানুষকে হত্যা করায় পরবর্তিতে গ্রামটি 'বিধবাপল্লী' হিসাবে পরিচিতি পায়। সেই সোহাগপুর গ্রামের বিধবাপল্লীর ৩৪ বিধবা নারী স্বামীর সোহাগ হারিয়ে আজও বেঁচে আছেন একবুক যন্ত্রণা নিয়ে। বয়সের ভারে ন্যুব্জ বিধবা ও তাদের স্বজনরা জীবনের শেষ প্রান্তে এসে স্বামী-সন্তান হত্যাকারী রাজাকার আলবদরদের বিচার দেখে যেতে চান। তাদেরও দাবি যুদ্ধাপরাধিদের বিচার।
Also read:
বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করেছে 'জামায়াতি দুর্বৃত্তরাই'
মিজানুর রহমান খান, ওয়াশিংটন ডিসি থেকে | তারিখ: ১৪-১২-২০১২
রাজাকার-আলবদর বাহিনী গড়ার হোতা গোলাম আযম:
__._,_.___