What a farce! This shameless lady should now apologise profusely to the nation for her past misdeeds.
- AR
From: Shahadat Hussaini <shahadathussaini@hotmail.com>
To: mukto-mona@yahoogroups.com
Sent: Wednesday, 22 January 2014, 0:58
Subject: [mukto-mona] FW: Memory lane: PM 's press conference on 16 February 1996
Date: Mon, 20 Jan 2014 13:20:32 +0600
Subject: Memory lane: PM 's press conference on 16 February 1996
From: bdmailer@gmail.com
To:
Memory lane:
ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬ সালে। তার আগে থেকেই আওয়ামি লিগ হরতাল, ধর্মঘট ও বিভিন্ন সহিংস কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বিএনপিকে ক্ষমতা থেকে উৎখাতের চেষ্টা করে। তারা ১৯৯৪ সালের পর থেকে পার্লামেন্টও বর্জন করে এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য তীব্র আন্দোলন শুরু করে দেয়। প্রায় সব বিরোধী দলই ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বয়কট করেছিল। ভোট পড়েছিল মাত্র শতকরা ২১ ভাগ। তিনশ আসনের মধ্যে অধিকাংশ আসনেই, বলা বাহুল্য, বিজয়ী হয়েছিল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল। এই নির্বাচন মূলত আওয়ামি লীগের আন্দোলনের মুখে জাতীয় সংসদে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তনের জন্যই অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী ২৮ মার্চ ১৯৯৬ তারিখে গৃহীত হবার পর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে জুন মাসে নতুন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবার পর সেদিনই সন্ধ্যায় ধানমন্ডিতে তাঁর বাসভবনে শেখ হাসিনা যথারীতি সাংবাদিক সম্মেলন করেন। এবারও শেখ হাসিনা বলেন, বিরোধী দলের আহ্বানে সাড়া দিয়ে 'জনগণ প্রহসনের নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছে'।সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি প্রেসিডেন্টকে ৯০ দিনের মধ্যে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করে নির্বাচন করবার আহ্বান জানান। কিন্তু কিভাবে সেটা আইনী বা সাংবিধানিক ভাবে সম্ভব? তাঁর যুক্তি ছিল প্রেসিডেন্ট তার 'সাংবিধানিক ক্ষমতা' প্রয়োগ করে সেটা করতে পারেন। সে ক্ষমতা প্রয়োগ করে তিনি সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি অথবা সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের কোন একজন বিচারক কিম্বা দেশের একজন বিশিষ্ট নাগরিকের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করবেন এবং নব্বই দিনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠান করবেন।
এ সবই তিনি বলেছিলেন ১৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬ সালের সাংবাদিক সম্মেলনে। আগ্রহী পাঠক ১৬ ফেব্রুয়ারির ইত্তেফাকের খবর পড়ে দেখতে পারেন। শিরোনাম: 'প্রেসিডেন্টের প্রতি শেখ হাসিনার আহ্বান, তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করিয়া ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন দিন'।
শেখ হাসিনা তখন দাবি করেছিলেন, "আমাদের লক্ষ্য একটি নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার। যেহেতু এ সরকার ক্ষমতায় থাকার আইনগত বৈধতা হারাইয়াছে, সেহেতু আমি দেশবাসী এবং আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে আমাদেও সুহৃদদের দৃষ্টি আকর্ষণ করিয়া বলতে চাই এখন থেকে এ সরকারের আদেশ-নির্দেশ, কার্যক্রম, অঙ্গীকার কোন কিছুরই আর কোন আইনগত বৈধতা থাকিবে না"। ঠিক একই ঘোষণা বিএনপিও এখন দিতে পারত। কিন্তু বিএনপির সেই হিম্মত নাই, রাজনৈতিক দূরদর্শিতারও প্রকট অভাব রয়েছে। স্মৃতিপদার্থের অভাব অন্যদের কম থাকলে অসুবিধা হয় না। কিন্তু জাতীয় রাজনৈতিক দল যখন ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেয় না, তখন তার দায় তার নিজেকেই নিতে হয়।
শেখ হাসিনার নয় দফা
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক ছিল শেখ হাসিনার সংবাদ সম্মেলনে। বিএনপি সরকারের অবর্তমানে দেশে যাতে কোন সংকট সৃষ্টি না হয় সেই লক্ষ্যে জনগণ ও সকল রাজনৈতিক দল মিলে প্রেসিডেন্ট ও তার প্রশাসনকে সর্বাত্মক সমর্থন ও সহযোগিতা প্রদান করবার কথাও বলেছিলেন। অর্থাৎ শেখ হাসিনা বিএনপিকে ক্ষমতা থেকে উৎখাত করবার জন্য আইনী পরিমণ্ডলের মধ্যে থেকে যা যা বুদ্ধিমান কৌশল অবলম্বন করা দরকার তার সবই করেছিলেন।
এই সংবাদ সম্মেলনেই শেখ হাসিনা তাঁর বিখ্যাত ৯-দফা নীতিমালা ঘোষণা করেন। ইতিহাসের রহস্য বা প্রহসন বুঝতে হলে এই নয় দফা আমাদের ভুলে যাওয়া মোটেও ঠিক না। এখানে তাই শেখ হাসিনার নয় দফা আমি উদ্ধৃত করছি
১। বিএনপি সরকারে আহ্বানে দেশের ৯৫ শতাংশের অধিক জনসাধারণ ভোটদান না করার মধ্য দিয়ে সরকারের প্রতি অনাস্থা ব্যক্ত করেছে এবং একই সঙ্গে বিরোধী দলের প্রতি তাদের আস্থা ও সমর্থন ব্যক্ত করিয়াছে।
২। জনসাধারণের বিপুল রায়ে বিএনপি সরকার দেশ শাসনের কর্তৃত্ব ও বৈধতা হারাইয়াছে। জনসাধারণের এই রায়ের পর বাংলাদেশের মাটিতে বিএনপি সরকারের আর কোন অস্তিত্ব নাই।
৩। যেহেতু বিএনপি সরকার এখন আর বৈধ সরকার নয়, সেহেতু সাংবিধানিক সংকট এড়াবার জন্য দেশের সকল আইনসঙ্গত কর্তৃত্ব ও প্রশাসন এখন প্রেসিডেন্টের উপর ন্যস্ত হতে হবে।
৪। সকল প্রশাসনিক কাঠামো, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এবং সশস্ত্র বাহিনীসহ সকল আইনসঙ্গত সংস্থা এখন সরাসরি প্রেসিডেন্টের নিকট হইতে আদেশ গ্রহণ করবে।
৫। প্রেসিডেন্টের নির্দেশে সংশ্লিষ্ট সচিবগণ বেসামরিক প্রশাসন পরিচালনা করিবেন।
৬। টিএনও, ডিসি, বিভাগীয় কমিশনার, এসপি, পুলিশ কমিশনার এবং থানা, জেলা ও বিভাগের অন্যান্য আইনসঙ্গত সংস্থাগুলি সরাসরি সংশ্লিষ্ট সচিবগণের নিকট থেকে আদেশ গ্রহণ করবেন।
৭। তিন বাহিনী প্রধান, ক্যাবিনেট সচিব এবং সকল সচিব প্রেসিডেন্টের নির্দেশে সরকার পরিচালনা করিবেন।
৮। দেশে যেন কোন সংকট সৃষ্টি না হয় সেজন্য বিএনপি সরকারের অনুপস্থিতিতে দেশের শান্তিপ্রিয় জনগণ এবং সকল রাজনৈতিক দল প্রেসিডেন্ট ও তার প্রশাসনকে সার্বিক সমর্থন ও সহযোগিতা প্রদান করবে, এবং
৯। দেশের জনগণের পক্ষে আমরা এখন অবিলম্বে প্রেসিডেন্টের সাংবিধানিক ক্ষমতা প্রয়োগ এবং ৯০ দিনের মধ্যে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি অথবা এ্যাপিলেট ডিভিশনের একজন বিচারপতি অথবা দেশের একজন বিশিষ্ট নাগরিকের নেতৃত্বে একটি তত্বাবধায়ক সরকার গঠনের জন্য প্রেসিডেন্টকে অনুরোধ জানাচ্ছি।
(
http://www.chintaa.com/index.php/chinta/showAerticle/259/bangla
PM's press conference
on 16 February 1996ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬ সালে। তার আগে থেকেই আওয়ামি লিগ হরতাল, ধর্মঘট ও বিভিন্ন সহিংস কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বিএনপিকে ক্ষমতা থেকে উৎখাতের চেষ্টা করে। তারা ১৯৯৪ সালের পর থেকে পার্লামেন্টও বর্জন করে এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য তীব্র আন্দোলন শুরু করে দেয়। প্রায় সব বিরোধী দলই ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বয়কট করেছিল। ভোট পড়েছিল মাত্র শতকরা ২১ ভাগ। তিনশ আসনের মধ্যে অধিকাংশ আসনেই, বলা বাহুল্য, বিজয়ী হয়েছিল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল। এই নির্বাচন মূলত আওয়ামি লীগের আন্দোলনের মুখে জাতীয় সংসদে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তনের জন্যই অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী ২৮ মার্চ ১৯৯৬ তারিখে গৃহীত হবার পর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে জুন মাসে নতুন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবার পর সেদিনই সন্ধ্যায় ধানমন্ডিতে তাঁর বাসভবনে শেখ হাসিনা যথারীতি সাংবাদিক সম্মেলন করেন। এবারও শেখ হাসিনা বলেন, বিরোধী দলের আহ্বানে সাড়া দিয়ে 'জনগণ প্রহসনের নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছে'।সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি প্রেসিডেন্টকে ৯০ দিনের মধ্যে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করে নির্বাচন করবার আহ্বান জানান। কিন্তু কিভাবে সেটা আইনী বা সাংবিধানিক ভাবে সম্ভব? তাঁর যুক্তি ছিল প্রেসিডেন্ট তার 'সাংবিধানিক ক্ষমতা' প্রয়োগ করে সেটা করতে পারেন। সে ক্ষমতা প্রয়োগ করে তিনি সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি অথবা সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের কোন একজন বিচারক কিম্বা দেশের একজন বিশিষ্ট নাগরিকের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করবেন এবং নব্বই দিনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠান করবেন।
এ সবই তিনি বলেছিলেন ১৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬ সালের সাংবাদিক সম্মেলনে। আগ্রহী পাঠক ১৬ ফেব্রুয়ারির ইত্তেফাকের খবর পড়ে দেখতে পারেন। শিরোনাম: 'প্রেসিডেন্টের প্রতি শেখ হাসিনার আহ্বান, তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করিয়া ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন দিন'।
শেখ হাসিনা তখন দাবি করেছিলেন, "আমাদের লক্ষ্য একটি নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার। যেহেতু এ সরকার ক্ষমতায় থাকার আইনগত বৈধতা হারাইয়াছে, সেহেতু আমি দেশবাসী এবং আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে আমাদেও সুহৃদদের দৃষ্টি আকর্ষণ করিয়া বলতে চাই এখন থেকে এ সরকারের আদেশ-নির্দেশ, কার্যক্রম, অঙ্গীকার কোন কিছুরই আর কোন আইনগত বৈধতা থাকিবে না"। ঠিক একই ঘোষণা বিএনপিও এখন দিতে পারত। কিন্তু বিএনপির সেই হিম্মত নাই, রাজনৈতিক দূরদর্শিতারও প্রকট অভাব রয়েছে। স্মৃতিপদার্থের অভাব অন্যদের কম থাকলে অসুবিধা হয় না। কিন্তু জাতীয় রাজনৈতিক দল যখন ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেয় না, তখন তার দায় তার নিজেকেই নিতে হয়।
শেখ হাসিনার নয় দফা
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক ছিল শেখ হাসিনার সংবাদ সম্মেলনে। বিএনপি সরকারের অবর্তমানে দেশে যাতে কোন সংকট সৃষ্টি না হয় সেই লক্ষ্যে জনগণ ও সকল রাজনৈতিক দল মিলে প্রেসিডেন্ট ও তার প্রশাসনকে সর্বাত্মক সমর্থন ও সহযোগিতা প্রদান করবার কথাও বলেছিলেন। অর্থাৎ শেখ হাসিনা বিএনপিকে ক্ষমতা থেকে উৎখাত করবার জন্য আইনী পরিমণ্ডলের মধ্যে থেকে যা যা বুদ্ধিমান কৌশল অবলম্বন করা দরকার তার সবই করেছিলেন।
এই সংবাদ সম্মেলনেই শেখ হাসিনা তাঁর বিখ্যাত ৯-দফা নীতিমালা ঘোষণা করেন। ইতিহাসের রহস্য বা প্রহসন বুঝতে হলে এই নয় দফা আমাদের ভুলে যাওয়া মোটেও ঠিক না। এখানে তাই শেখ হাসিনার নয় দফা আমি উদ্ধৃত করছি
:
১। বিএনপি সরকারে আহ্বানে দেশের ৯৫ শতাংশের অধিক জনসাধারণ ভোটদান না করার মধ্য দিয়ে সরকারের প্রতি অনাস্থা ব্যক্ত করেছে এবং একই সঙ্গে বিরোধী দলের প্রতি তাদের আস্থা ও সমর্থন ব্যক্ত করিয়াছে।
২। জনসাধারণের বিপুল রায়ে বিএনপি সরকার দেশ শাসনের কর্তৃত্ব ও বৈধতা হারাইয়াছে। জনসাধারণের এই রায়ের পর বাংলাদেশের মাটিতে বিএনপি সরকারের আর কোন অস্তিত্ব নাই।
৩। যেহেতু বিএনপি সরকার এখন আর বৈধ সরকার নয়, সেহেতু সাংবিধানিক সংকট এড়াবার জন্য দেশের সকল আইনসঙ্গত কর্তৃত্ব ও প্রশাসন এখন প্রেসিডেন্টের উপর ন্যস্ত হতে হবে।
৪। সকল প্রশাসনিক কাঠামো, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এবং সশস্ত্র বাহিনীসহ সকল আইনসঙ্গত সংস্থা এখন সরাসরি প্রেসিডেন্টের নিকট হইতে আদেশ গ্রহণ করবে।
৫। প্রেসিডেন্টের নির্দেশে সংশ্লিষ্ট সচিবগণ বেসামরিক প্রশাসন পরিচালনা করিবেন।
৬। টিএনও, ডিসি, বিভাগীয় কমিশনার, এসপি, পুলিশ কমিশনার এবং থানা, জেলা ও বিভাগের অন্যান্য আইনসঙ্গত সংস্থাগুলি সরাসরি সংশ্লিষ্ট সচিবগণের নিকট থেকে আদেশ গ্রহণ করবেন।
৭। তিন বাহিনী প্রধান, ক্যাবিনেট সচিব এবং সকল সচিব প্রেসিডেন্টের নির্দেশে সরকার পরিচালনা করিবেন।
৮। দেশে যেন কোন সংকট সৃষ্টি না হয় সেজন্য বিএনপি সরকারের অনুপস্থিতিতে দেশের শান্তিপ্রিয় জনগণ এবং সকল রাজনৈতিক দল প্রেসিডেন্ট ও তার প্রশাসনকে সার্বিক সমর্থন ও সহযোগিতা প্রদান করবে, এবং
৯। দেশের জনগণের পক্ষে আমরা এখন অবিলম্বে প্রেসিডেন্টের সাংবিধানিক ক্ষমতা প্রয়োগ এবং ৯০ দিনের মধ্যে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি অথবা এ্যাপিলেট ডিভিশনের একজন বিচারপতি অথবা দেশের একজন বিশিষ্ট নাগরিকের নেতৃত্বে একটি তত্বাবধায়ক সরকার গঠনের জন্য প্রেসিডেন্টকে অনুরোধ জানাচ্ছি।
(
দেখুন, দৈনিক ইত্তেফাক ১৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬
)http://www.chintaa.com/index.php/chinta/showAerticle/259/bangla
__._,_.___