গত ৩ জুন আশুলিয়ার হাফিজিয়া ইসলামিয়া মাদ্রাসার ৮ বছরের শিশুশিক্ষার্থী গোলাম রাব্বীকে বলাত্কারের পর হত্যা করে ওই মাদ্রাসারই শিক্ষক হাফেজ মাওলানা মোশাররফ হোসেন। এ ঘটনায় মাদ্রাসাটি থেকে শিক্ষার্থীদের ফেরত নিয়ে গেছেন অভিভাবকরা এবং দেশজুড়ে উঠেছে সমালোচনার ঝড়।
শিক্ষার্থীদের জোরপূর্বক সমকামে বাধ্য করার ঘটনা কওমি মাদ্রাসায় নতুন নয়। তবে বলাত্কারের পর হত্যার ঘটনা এই প্রথম। ২০০৬ সালে মৌলভীবাজারের দারুল উলুম মাদ্রাসার এক ছাত্রকে জোরপূর্বক সমকামে বাধ্য করায় শিক্ষার্থীদের তুমুল আন্দোলনের মুখে মাদ্রাসা থেকে বের করে দেওয়া হয় প্রিন্সিপাল মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলামকে। ২০১১ সালের ১৩ জুলাই নেত্রকোনার আটপাড়ার কুতুবপুরে এক ছাত্রকে একটি রুমে আটকে রেখে বলাত্কার করেন শিক্ষক জাকির হোসেন।
২০০৫ সালে আঞ্জুমানে মুফিদুল ইসলাম মাদ্রাসার ৫ ছাত্র (যাদের বয়স ৮ থেকে ১০ বছর) যৌননির্যাতনের অভিযোগে সূত্রাপুর থানায় একটি মামলা করে। পরবর্তী সময়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ননী গোপাল বিশ্বাসের আদালতে দেওয়া জবানবন্দিতে তারা জানায়, এ ঘটনায় কয়েকজন সিনিয়র ছাত্রও জড়িত। তদন্তে হোস্টেল সুপ