Banner Advertiser

Tuesday, January 24, 2017

[mukto-mona] ট্রাম্পবিরোধী প্রতিবাদে মুনিরার মুখ



ট্রাম্পবিরোধী প্রতিবাদে মুনিরার মুখ

প্রথম আলো ডেস্ক | আপডেট: ০১:৫১, জানুয়ারি ২৫, ২০১৭ | প্রিন্ট সংস্করণ
সাত বছর আগে তোলা মুনিরার এই ছবিটি (বাঁয়ে) ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছে ট্রাম্পবিরোধী ​ি​বক্ষোভের পোস্টার

বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক মুনিরা আহমেদ। ৩২ বছর বয়সী এই তরুণী থাকেন নিউইয়র্কের কুইন্স এলাকায়। সাত বছর আগে 
যুক্তরাষ্ট্রের পতাকাকে হিজাব বানিয়ে নিজের একটি ছবি তুলেছিলেন। নতুন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন শহরে বিক্ষোভকারীদের হাতে হাতে এখন পোস্টার আকারে মুনিরার সেই ছবি। ওই ছবিতে যুক্তরাষ্ট্রের বহুত্ববাদই উঠে এসেছে বলে মনে করছেন মুনিরা। তাঁকে নিয়ে গত সোমবার একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে যুক্তরাজ্যের দ্য গার্ডিয়ান পত্রিকা।
মুনিরার ছবির পোস্টার মার্কিনদের মধ্যে ব্যাপক আলোড়ন তোলার পর থেকে অনেকেই তাঁকে জিজ্ঞেস করছেন, হিজাব পরা কবে ছেড়ে দিলেন? তাঁর উত্তর, 'একদল তরুণী আমাকে এ কথা জিজ্ঞেস করেছিল। আমি তাদের বলেছি, আমি কখনোই এটি পরতাম না।'
যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রথম আলোর বিশেষ প্রতিনিধি জানান, মুনিরা নিউইয়র্কের সুপরিচিত দম্পতি নার্গিস আহমেদ ও মুশতাক আহমেদের মেয়ে। মুশতাকের বাড়ি বাংলাদেশের পাবনায় এবং নার্গিসের কুমিল্লায়। মুনিরা ফ্রিল্যান্স ইভেন্টস প্ল্যানার হিসেবে কাজ করছেন। ফটোগ্রাফিতেও তাঁর প্রবল আগ্রহ।
মুনিরা প্রথম আলোকে বলেন, তাঁর ওই ছবিটি সাত বছর আগে তোলা। কল্পনায়ও ছিল না যে ওই ছবি ট্রাম্প প্রশাসনের প্রতিরোধের প্রতীক হয়ে উঠবে। ওয়াশিংটনে পথযাত্রায় এসে অসংখ্য নারীর হাতে সেই ছবি দেখে তিনি বিস্মিত হয়েছিলেন। তিনি বলেন, 'আমি বিক্ষোভে অংশগ্রহণকারী মেয়েদের সঙ্গে ছবি তুলেছি, তাঁদের হাতে আমার ছবির পোস্টার। কেউ বুঝতেও পারেনি ছবিটা আমার। পরে যখন জানিয়েছি, সবাই বিস্মিত হয়েছে, আমাকে আনন্দে জড়িয়ে ধরেছে।'

১৯৭০-এর দশকে বাংলাদেশ ছেড়ে যুক্তরাষ্ট্রে যান মুনিরার মা-বাবা। তাঁর জন্ম, বেড়ে ওঠা—সবই কুইন্সের জ্যামাইকা এলাকায়। নাইন-ইলেভেনের হামলাস্থল গ্রাউন্ড জিরোর সামনে সাত বছর আগে মুনিরার ওই ছবিটি তুলেছিলেন তাঁর বন্ধু রিদওয়ান আদহামি।

ওই ছবি তোলার উদ্দেশ্য ছিল, সবার কাছে একটি পরিষ্কার বার্তা পৌঁছে দেওয়া। মুনিরার ভাষায়, 'এটি কোনো কিছুরই বিরোধী নয়। এটি বলছে, আমি তোমাদের মতোই একজন আমেরিকান। আমি একজন আমেরিকান ও একজন মুসলিম—এই দুই পরিচয়েই আমি গর্ববোধ করি।'

শুধু মুনিরার ছবি নয়, তিনি নিজেও প্রতিবাদে রাস্তায় নেমেছেন। গত শনিবার ওয়াশিংটনে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভে অংশ নেন তিনি। মুনিরার মতে, 'প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিতর্কিত ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয়ী হওয়াটা হতাশার। এটি দুর্ভাগ্যের বিষয় যে এখানে এখনো এমন অনেক মানুষ আছেন, যাঁরা বিশ্বাস করেন আমেরিকায় ভিন্ন ধর্ম-বর্ণের মানুষকে পৃথক করতে হবে। কিন্তু আমার কাছে মনে হয়, আমেরিকার মূল্যবোধ এটি নয়। মুসলিমদের নিষিদ্ধ করার ধারণাটি পুরোপুরি অযৌক্তিক। বহুত্ববাদই এ দেশকে বিশ্বের মধ্যে বিশেষ করে তুলেছে। আমাদের বৈচিত্র্যই পুরো পৃথিবীর ঈর্ষার কারণ।'

মুনিরার ছবি থেকে পোস্টারটি তৈরি করেছেন শিল্পী শেপার্ড ফেইরে। সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার প্রতিকৃতি এঁকে খ্যাতি পেয়েছেন তিনি। মুনিরার ছবিসংবলিত পোস্টারটির নাম দেওয়া হয়েছে 'উই দ্য পিপল'। এ ছাড়া এক কৃষ্ণাঙ্গ ছেলে ও লাতিন নারীর ছবি নিয়ে তৈরি করা হয়েছে আরও দুটি পোস্টার। তবে মুনিরার ছবি থেকে তৈরি পোস্টারটিই যে বেশি জনপ্রিয়তা পেয়েছে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। বলা হচ্ছে, মুনিরার ছবি থেকে তৈরি এই পোস্টারটির সাংস্কৃতিক প্রভাব সবচেয়ে বেশি।

গত শনিবার ট্রাম্পবিরোধী যে মিছিলে অংশ নিয়েছিলেন, সেটি মুনিরাকে আশার আলোও দেখাচ্ছে। তিনি বলেন, 'আমি সবার ভালোবাসা অনুভব করছিলাম। মনে হচ্ছিল, আমি আর বাইরের কেউ নই। সবার মাঝেই আছি আমি। এটা ছিল অনেকটা ধুলোর ঝড় শেষ হয়ে যাওয়ার পর শান্ত, নিরুপদ্রব এক অনুভূতি।'

http://www.prothom-alo.com/international/article/1066583/ট্রাম্পবিরোধী-প্রতিবাদে-মুনিরার-মুখ


Munira Ahmed: the woman who became the face of the Trump resistance


https://www.theguardian.com/us-news/2017/jan/23/womens-march-poster-munira-ahmed-shepard-fairey-interview

Munira Ahmed: the woman who became the face of the Trump ...

allsanaag.com/munira-ahmed-the-woman-who-became-the-face-of-the-tr...
Munira Ahmed: the woman who became the face of the Trump resistance ... https://www.theguardian.com/us-news/2017/jan/23/womens-march-poster-munira- ..




__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Re: [mukto-mona] Meet Linda Sarsour the organizer of the Women March





Majority of those women were screaming for the tax-payer paid unrestricted abortion-right, which Trump opposes.

I am not sure what Linda Sarsour's objectives were in organizing these women. But, she could, surely, give some good lessons about woman's freedom that these spoiled women have already been enjoying in the West.     
Jiten Roy





From: "Dristy Pat dristypat5@gmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com>
To: mukto-mona@yahoogroups.com
Sent: Tuesday, January 24, 2017 7:30 PM
Subject: [mukto-mona] Meet Linda Sarsour the organizer of the Women March

 




__._,_.___

Posted by: Jiten Roy <jnrsr53@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] রিকশা থামিয়ে কুনিও হোশিকে গুলি করেন মাসুদ - তিন প্রত্যক্ষদর্শীর আদালতে সাক্ষ্য



তিন প্রত্যক্ষদর্শীর আদালতে সাক্ষ্য
রিকশা থামিয়ে কুনিও হোশিকে গুলি করেন মাসুদ
রংপুর প্রতিনিধি
Published : Tuesday, 24 January, 2017 at 5:44 PMUpdate: 24.01.2017 6:02:12 PM
  
রিকশা থামিয়ে কুনিও হোশিকে গুলি করেন মাসুদরংপুরের কাউনিয়া উপজেলার আলুটারি গ্রামে রিকশায় করে নিজের ঘাসের খামারে যাচ্ছিল জাপানি নাগরিক  কুনিও হোশি। তাকে রিকশা থেকে নামিয়ে গুলি করে জামায়াতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের (জেএমবি) সদস্য মাসুদ রানা। ঘটনার পর মোটরসাইকেলে করে মাসুদ ও তার সঙ্গী অন্য দুই জঙ্গি পালিয়ে যায়। 
মঙ্গলবার দুপুরে রংপুরের বিশেষ জজ নরেশ চন্দ্র সরকারের আদালতে তিন প্রত্যক্ষদর্শীর সাক্ষীর সাক্ষ্য প্রদান কালে এ ভাবেই সাক্ষ্য প্রদান করেন। এসময় মাসুদ রানাকে তিন প্রত্যক্ষদর্শীই মূল হত্যাকারী হিসেবে চিহ্নিত করেন। এরআগে সকাল ১০টায় কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে মামলার আসামিকে আদালতে আনা হয়। বেলা ১১টায় সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়। প্রথমে সাক্ষ্য দেন ঘটনাস্থলের পাশের বাসার মালিক মুরাদ। তিনি আদালতে দেয়া জবানবন্দিতে জাপানি নাগরিক হোশি কুনিও হত্যার মূল নায়ক জঙ্গি মাসুদ রানাকে আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়ানো অবস্থায় দেখিয়ে দিয়ে বলেন, এই মাসুদ রানা নিজ হাতে গুলি করেছে জাপানি নাগরিককে। 
একইভাবে সাক্ষ্য দেন কুনিও হোশিকে রিকশায় করে খামারে নিয়ে যাওয়া রিকশা চালক মোন্নাফ আলী। তিনি ঘটনার বর্ণনা দিয়ে আদালতে জবানবন্দি দেয়ার সময় কাঠগড়ায় দাঁড়ানো মাসুদ রানাকে দেখিয়ে বলেন, ওই লোকটি জাপানি নাগরিককে রিকশা থামিয়ে গুলি করেছে। একই সাক্ষ্য দিয়েছেন ঘটনাস্থলের কাছে থাকা চায়ের দোকানদার আব্দুল্লাহ আল মামুন। তিনি আদালতে দেয়া জবানবন্দিতে বলেছেন, একটি লাল রংয়ের মোটরসাইকেলে করে তিনজন ঘটনাস্থলে আসে। একজন মোটরসাইকেল নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে। কাকী দুজন জাপানি নাগরিককে গুলি করে। এদের মধ্যে মাসুদ রানাকে দেখিয়ে দিয়ে তিনি বলেন, তাকে চিনতে পেরেছেন। এছাড়াও আলুটারি গ্রামের আশরাফ আলী ও নুরুল ইসলাম আদালতে সাক্ষ্য দেন। পাঁচ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য ও জেরা শেষে বুধবার ফের পরবর্তী সাক্ষীদের সাক্ষ্য গ্রহণ করবে আদালত। 
উল্লেখ্য, ২০১৫ সালের ৩ অক্টোবর সকাল সাড়ে ৯টার দিকে রংপুরের কাউনিয়া উপজেলার আলুটারি গ্রামে রিকশায় করে নিজের ঘাসের খামারে যাওয়ার সময় জাপানি নাগরিক কুনিও হোশিকে গুলি করে হত্যা করে। এ ঘটনায় কাউনিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়। পরবর্তীতে জেএমবির জঙ্গি সদস্য মাসুদ রানা গ্রেফতার হওয়ার পর জেএমবির জঙ্গিরাই জাপানি নাগরিককে হত্যা করেছে বলে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়। পরে মাসুদ রানা ছাড়াও আরও চার জঙ্গি পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়। তদন্ত শেষে পুলিশ আট জঙ্গির বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করে।

মানবকণ্ঠ/এমএম/এফএইচ
- See more at: http://www.manobkantha.com/2017/01/24/186361.php#sthash.K6OUSvCA.dpuf
মঙ্গলবার, ২৪ জানুয়ারি ২০১৭, ১১ মাঘ ১৪২৩, ২৫ রবিউস সানি ১৪৩৮ 


__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Meet Linda Sarsour the organizer of the Women March



With such a leader, Western women will surely earn their freedom someday:


__._,_.___

Posted by: Dristy Pat <dristypat5@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] ফিরে দেখা: : তিন বছরে কুখ্যাত ৬ যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসি কার্যকর




আরাফাত মুন্না ॥ যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে ২০১০ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠনের পর ৬ বছরে ৬ শীর্ষ যুদ্ধাপরাধীর মৃত্যুদ- কার্যকর করা হয়েছে। এর আগে ২০০৮ সালের নির্বাচনে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নির্বাচনী অঙ্গীকার করে ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগ। পরে সরকার জনগণের প্রত্যাশা পূরণ করতেই বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৩৯ বছর পর যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্তদের বিচারের জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠন করে। ২০১০ সালের ২৫ মার্চ ট্রাইব্যুনাল, আইনজীবী প্যানেল এবং তদন্ত সংস্থা গঠনের মধ্য দিয়ে শুরু হয় ইতিহাসের দায় শোধের পালা।

স্বাধীন বাংলাদেশের জন্মলগ্নে এর বিরোধিতা করেও যুদ্ধাপরাধীদের অনেকেই মন্ত্রী হয়ে গাড়িতে উড়িয়েছেন বাংলাদেশের পতাকা। মুক্তিযুদ্ধের প্রতি, মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে ছিলেন বাংলাদেশের ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে। একের পর এক মৃত্যুদ- কার্যকরের মধ্য দিয়ে এ কলঙ্ক মোচন করছে জাতি। গত তিন বছরে কুখ্যাত ৬ যুদ্ধাপরাধীর মৃত্যুদ- কার্যকর করা হয়।

২০১৩ সালের ১২ ডিসেম্বর বাংলাদেশের মানুষ চার দশকের বিচারহীনতা থেকে মুক্তির দিন হিসেবে মনে রাখবে। সেই সঙ্গে ইতিহাসের পাতায় দিনটির সঙ্গে জড়িয়ে থাকবে বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের নাম। একাত্তরে নৃশংসতার জন্য 'কসাই কাদের' নামে পরিচিতি পাওয়া কাদের মোল্লাকে যাবজ্জীবন কারাদ- দেয়া হলে তরুণ প্রজন্ম বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। তাদের আন্দোলনের চাপে দুইপক্ষকে আপীলের সমান সুযোগ দিয়ে আইন সংশোধন করা হয়। তারপর সর্বোচ্চ আদালতে আপীল এবং সেখানে ফাঁসির রায়। এরপর একে একে মানবতাবিরোধী অপরাধে ছয়জনকে ফাঁসিতে ঝোলানো হয়।

কাদের মোল্লার মৃত্যুদ- ॥ ২০১০ সালের ১৩ জুলাই কাদের মোল্লাকে গ্রেফতার করা হয়। তদন্ত শুরু হয় ওই বছরের ২১ জুলাই। ২০১২ সালের ২৮ মে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। ৩ জুলাই থেকে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে ২০১৩ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি কাদের মোল্লাকে যাবজ্জীবন কারাদ-ের রায় দেয় ট্রাইব্যুনাল-২। এই যাবজ্জীবন কারাদ-ের আদেশে সাধারণ মানুষ ও তরুণদের মধ্যে প্রচ- প্রতিক্রিয়া হয়। ক্ষুব্ধ মানুষ সেদিন বিকেল থেকে জড়ো হতে থাকে রাজধানীর শাহবাগ চত্বরে। প্রতিবাদী মানুষগুলো স্বতঃস্ফূর্তভাবে গড়ে তোলে প্রতিবাদ-গণজাগরণ মঞ্চ।

গণদাবির একপর্যায়ে সরকার আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিটি) আইন সংশোধন করে। ১৭ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল সংশোধন বিল-২০১৩ জাতীয় সংসদে পাস হয়। সংশোধনের ফলে আসামিপক্ষের মতো রাষ্ট্রপক্ষও রায়ের বিরুদ্ধে আপীল করার সমান সুযোগ পায়। আগে আইনে দ-াদেশের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আপীল করার সুযোগ ছিল না। আইন সংশোধনের পর ৩ মার্চ কাদের মোল্লার সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদ- চেয়ে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ। আর সাজা থেকে অব্যাহতি চেয়ে পরদিন ৪ মার্চ আপীল করেন কাদের মোল্লা। এরপর ১ এপ্রিল আপীলের শুনানি শুরুর ৫৫ দিন পর ১৭ সেপ্টেম্বর প্রধান বিচারপতি মোঃ মোজাম্মেল হোসেনের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের বেঞ্চ সংখ্যাগরিষ্ঠ মতামতে কাদের মোল্লাকে মৃত্যুদ-াদেশ দেন। বিজয় দিবসের প্রাক্কালে ২০১৩ সালের ১২ ডিসেম্বর রাত ১০টা এক মিনিটে কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকর করা হয়। মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার প্রক্রিয়ায় এটি প্রথম কার্যকর হওয়া দ-।

কামারুজ্জামানের মৃত্যুদ- ॥ একাত্তরে শেরপুরের সোহাগপুর গ্রামে ১৪৪ জনকে হত্যা ও নারী নির্যাতনের দায়ে ২০১৩ সালের ৯ মে কামারুজ্জামানকে ফাঁসির আদেশ দেয় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২। এ রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রীমকোর্টে আপীল করে আসামিপক্ষ। ২০১৪ সালের ৩ নবেম্বর সোহাগপুর হত্যাকা-ের দায়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ মতে কামারুজ্জামানের ফাঁসির আদেশ বহাল রাখে আপীল বিভাগ। এরপর ২০১৫ সালের ১১ এপ্রিল কামারুজ্জামানের ফাঁসির দ- কার্যকর করা হয়।

সাকা ও মুজাহিদের ফাঁসি ॥ মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধে বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও জামায়াত নেতা আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদকে পাশাপাশি দুটি মঞ্চে ফাঁসি কার্যকর করা হয়। ২২ নবেম্বর ২০১৫, শনিবার রাত ১২টা ৫৫ মিনিটে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে একাত্তরের এই দুই যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসি কার্যকর করা হয়।

এর আগে ২০১৩ সালের ১৭ জুলাই মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদকে মৃত্যুদ- দেয় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। তার বিরুদ্ধে আনা বুদ্ধিজীবী হত্যা, গণহত্যা, ধর্ষণসহ সাতটি অভিযোগের মধ্যে পাঁচটি অভিযোগ প্রমাণিত হয়। ২০১৫ সালের ১৬ জুন আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদের মৃত্যুদ-ের রায় বহাল রাখে আপীল বিভাগ। অন্যদিকে চলতি বছরের ২৯ জুলাই সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বিরুদ্ধে দেয়া মৃত্যুদ-ের রায় বহাল রাখে আপীল বিভাগ। মৃত্যুদ- কার্যকরের আগে কুখ্যাত এই দুই যুদ্ধাপরাধী নিজেদের দোষ স্বীকার করে রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চায়। তবে রাষ্ট্রপতি ওই আবেদন দুটি খারিজ করে দেন।

মতিউর রহমান নিজামীর মৃত্যুদ- ॥ মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধে জামায়াতের আমির ও একাত্তরের বদর বাহিনীর প্রধান মতিউর রহমান নিজামীর মৃত্যুদ- কার্যকর করা হয় ১১ মে, ২০১৬। রাত ১২টা ১০ মিনিটে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে এ দ- কার্যকর করা হয়। আপীল বিভাগ ও আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়ে নিজামীকে বলা হয়েছে একাত্তরে বুদ্ধিজীবী হত্যাকা-ের নক্সাকার। ট্রাইব্যুনালের রায়ে বলা হয়, নিজামীকে এ দেশের মন্ত্রী করার মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের ৩০ লাখ শহীদ ও সম্ভ্রমহারা দুই লাখ নারীকে অসম্মান করা হয়েছে। এটা জাতির জন্য লজ্জা, অবমাননা। এর আগে চট্টগ্রামে ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায়ও নিজামীর মৃত্যুদ-াদেশ হয়েছে।

মীর কাশেম আলীর মৃত্যুদ- ॥ সর্বশেষ গত শনিবার (৩ সেপ্টেম্বর) রাতে কার্যকর হলো 'চট্টগ্রামের জল্লাদ' বলে কুখ্যাত মীর কাশেম আলীর ফাঁসি। জামায়াতের প্রধান অর্থ যোগানদাতা মীর কাশেম আলীর বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের সময় হত্যা, অপহরণ, নির্যাতনের মতো মানবতাবিরোধী অপরাধের ১৪টি ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগ আনা হয়। এর মধ্যে ট্রাইব্যুনালের দেয়া রায়ে ১০টি অভিযোগ প্রমাণিত হয়। মীর কাশেমের মৃত্যুদ- হয়েছে দুটি অভিযোগে।

- See more at: https://www.dailyjanakantha.com/details/article/215306/ তিন-বছরে-কুখ্যাত-৬-যুদ্ধাপরাধীর-ফাঁসি-কার্যকর


ফিরে দেখা:


                            
 আরও ৫ যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসি কার্যকর - Channel 24 Youtube
                                      


                                                    


__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Re: [mukto-mona] সব দোষ ব�অজয় দা�



In another words, Bengalee Muslims are hostages of their own religion? If infidels would lend their support to their Muslim brothers and sisters, all world's terror/communal problems will be solved? Very simplified vision from another high horse riding infidel.




On Monday, January 23, 2017 5:55 PM, "Sukhamaya Bain subain1@yahoo.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


 
This guy, Ajoy Dasgupta, seems to be an apologist for the idiotic Muslims, if not for the fanatic Muslims. "সব দোষ বাঙালি মুসলমানের?" What kind of rubbish question is this? While not all Muslims are criminals, sectarian barbaric acts in Bangladesh are committed by Muslims only, not by members of any other religious group.

SuBain

================================




On Sunday, January 22, 2017 6:23 PM, "Shah Deeldar shahdeeldar@yahoo.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


 
[Attachment(s) from Shah Deeldar shahdeeldar@yahoo.com [mukto-mona] included below]
"আমার ব্যক্তিগত অভিমতে বাঙালি মুসলমানের বন্ধুত্ব ও ভালোবাসা অকৃত্রিম। তারা মাইক্রো লেভেলে অসাধারণ। তবে সামাজিকভাবে মেক্রো লেভেলে তারা সমাজ ও রাজনীতি বা ধর্মের চাপে অসহায়। একশ্রেণির মানুষের সঙ্গে আছে জমি ও নারীর লোভ। তাই আসল জায়গায় হাত দিতে হবে। ঢালাও অভিযোগ বা তাদের পিঠ দেয়ালে না ঠেকিয়ে তাদের সঙ্গে থেকে লড়াই ও শুদ্ধতার কাজ করতে হবে।"

Why should Muslims be so insecure and scared of their own religion? I find this is very contradictory and insulting to many progressive Muslims. Did people confess this fear to Mr. Dasgupta? How could Hindus impose the civility lesson with their 'majority' Muslim brothers and sisters? Haven't they done so since 1947? Didn't Direndra Nath Dutta raise the Bangla mother tongue issue? But if they are physically threatened, what can they do? What could Nirmalendu Gun and Mahadev Saha do? More poetry and love? The fight has to come from within the majority Muslim community. Dwindling Progressive Hindus only can facilitate the Muslim fight for a fairer society.   


On Sunday, January 22, 2017 9:24 AM, "'Jamal G. Khan' M.JamalGhaus@gmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


 

সব দোষ বাঙালি মুসলমানের? অজয় দাশগুপ্ত কথা



সব দোষ বাঙালি মুসলমানের?


আমাদের অর্থনীতি :
22.01.2017

Author
অজয় দাশগুপ্ত
কথায় কথায় বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষদের সাম্প্রদায়িক বলাটা এখন রোগের মতো হয়ে গিয়েছে। মানে দেশে অনেক কিছু আগের মতো নেই। পচন ঢুকেছে মগজে। পচন মেধায়। পচন রাজনীতিতে, সংস্কৃতিতে। তার মানে কি এই যে, সব মানুষ সারাদিন হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টানদের বিরুদ্বে লড়াই করছে? রাজনীতি ও দেশ যারা চালায় তারা আজ দেশ ও সমাজকে এমন একটা জায়গায় এনে দাঁড় করিয়েছে যেখানে বিশ্বাস ব্যাপারটাই নড়বড়ে। অথচ আপনি যদি ভালো করে চোখ মেলে দেখেন, রাজনীতি ও ধর্মান্ধতা সমার্থক না হলে মানুষের মন ও মননে এসবের কোনো প্রতিক্রিয়া নেই।
একটা সময় হিন্দুরা উচ্চপদে আসীন হতে পারত না। বিএনপি বা জামায়াতের শাসনামলে সুনীল গুপ্ত বা নিতাই বাবু কিংবা গয়েশ্বরের মতো দু-চারজন খয়ের খাঁ পোষার বাইরে তারা সংখ্যালঘুদের দূরে রাখত। এখন তো তা নয়। এদেশের প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা। যার হাতে দেশের সর্বোচ্চ আদালত ও আইন বিচারের ভার তিনি নিজেই অমুসলিম। যখন তিনি সিডনি এসেছিলেন তার সঙ্গে সৌজন্যমূলক দেখা ও একসঙ্গে খাবার সুযোগ হয়েছিল। তার কথা ও আচরণে যে দৃঢ়তা তা কিন্তু একবারও প্রমাণ করে না তিনি সংখ্যালঘু হিসেবে ভীত বা শঙ্কিত। এখন পুলিশের বড় কর্তা সচিব বা দেশের প্রশাসনেও অমুসলিমদের সংখ্যা কম না। সামাজিকভাবে তাদের যে ভয় সেটা রাষ্ট্র দূর করতে পারেনি বা চায়নি। চাইলে অবশ্যই পারত। কারণ আমাদের দেশের মানুষের বসবাস বা জীবনযাপন এমন একে অন্যের উপর নির্ভরশীল। তাছাড়া বাড়ি-ঘর, জায়গা-জমি এমনকি জীবনও পরস্পরের সঙ্গে জড়িয়ে। আমি কোনোভাবে বিশ্বাস করতে পারি না যারা আমাদের ছেলেবেলা থেকে বিয়ের সময় পর্যন্ত গায়ে খেটে টাকাপয়সা ধার দিয়ে বন্ধুর দায়িত্ব পালন করেছে, যারা আমাদের মা-বাবাকে নিজের মা-বাবার মতো সম্মান করেছে তারা আজ হিন্দু দেখলেই মারতে আসে। এখনো নব্বই শতাংশ মুসলিম বাঙালির দেশে অন্যরা ঘটা করে ধর্মীয় উৎসব করে, বিয়ে করে, সামাজিক অনুষ্ঠান করে। চট্টগ্রাম শহরের প্রাণকেন্দ্রে দিনরাত মাইক আর ঢাক-ঢোলের শব্দে মুখরিত জায়গাটিতে যেসব সংখ্যাগুরু মানুষের থাকেন তাদের ধৈর্য ও সহনশীলতার জন্য জাতীয় পুরস্কার দেওয়া উচিত। কিন্তু তারপরও কোনোদিন সেখানে অপ্রীতিকর কোনো ঘটনা ঘটেনি।
এ কথা বলছি না যে সমস্যা নেই। না থাকলে রামুর বুদ্ধমূর্তি টুকরো টুকরো হতো না। প্রায়শ দেবদেবীর ভাঙা মূর্তি দেখে মন খারাপ হতো না মানুষের। পূজা বা উৎসবের আগে আতঙ্ক থাকত না। শ্যামল কান্তিকে কান ধরাতে পারত না কেউ। সঙ্গে এটাও ভাবতে হবে মুসলমানদেরও কি একই সমস্যা পোহাতে হচ্ছে না? যতজন মুক্তচিন্তার মানুষ বলী হয়েছেন চাপাতির কোপে জান দিয়েছেন তাদের পরিচয় দেখুন। বেশির ভাগ সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়ের। বিষয়গুলো একতরফা না। এর পেছনে আছে সংখ্যালঘু ও প্রগতিশীল মুসলমান নিধনের গভীর ষড়যন্ত্র। কোনো রাজনীতি তার দায় নেয় না। তারা আমাদের নিয়ে খেলে, খেলায়। আর সে সুযোগে ভারতবিদ্বেষ ও সাম্প্রদায়িকতার ছদ্মবেশে হিন্দুদের বা সংখ্যালঘুদের বাড়ি-ঘর, সম্পদ লুট হয়। চাকরি দেওয়া হয় না। একসময় নিরাপত্তার অভাবে তারা দেশ ছেড়ে চলে যায়। এই কাজে আওয়ামী লীগ, বিএনপি বা জামায়াত কারও উৎসাহ কিংবা আক্রোশের কমতি নেই। অথচ দায়টা গিয়ে পড়ে সাধারণ মুসলমানের উপর।
আমরা ভুলে যাই এদেশে এখনো নির্মলেন্দু গুণ আর মহাদের সাহাই বড় কবি। ভুলে যাই গয়েশ্বর বাবু যেভাবে শেখ হাসিনার সরকারের বিরুদ্ধে বলেন সেভাবে মওদুদ আহমেদরাও বলেন না। ভুলে যাই দাপট না থাকলেও প্রভাব প্রতিপত্তি অন্যদেরও কম না। আমরা যারা লিখি তাদের লেখা যারা ছাপেন তারাও মুসলমান। যেভাবে আমরা গড়পড়তা মুসলমানদের গালমন্দ করি, আক্রোশের শিকার করি, রাগে অভিমানে গায়ের ঝাল মেটাই তারা কি তা ধারণ করেন না? ফলে এ কথা বলার সুযোগ নেই সবাই সাম্প্রদায়িক বা একপেশে।
এই জাতির সংখ্যাগুরু মানুষরাই বাংলা ভাষার জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন। ওপার বাংলায় বাংলা ভাষার উপর বলৎকার হিন্দির নির্যাতনের পরও তারা টুঁ শব্দটি করে না। এদেশের সংখ্যাগুরুরাই আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি বলে কেঁদে বুক ভাসায়। আবার যদি পতাকা ও সঙ্গীতের উপর আক্রমণ আসে তারাই সামাল দেবে। দু-চারজন সংখ্যালঘু বাদে বাকিরা বলবেন দূর এদেশে আর হবে না এবং দেশ ছেড়ে চলে যাবেন। যাদের কোথাও যাওয়ার জায়গা নেই তারাই আঁকড়ে রাখবেন এই মাটিকে। আমার ব্যক্তিগত অভিমতে বাঙালি মুসলমানের বন্ধুত্ব ও ভালোবাসা অকৃত্রিম। তারা মাইক্রো লেভেলে অসাধারণ। তবে সামাজিকভাবে মেক্রো লেভেলে তারা সমাজ ও রাজনীতি বা ধর্মের চাপে অসহায়। একশ্রেণির মানুষের সঙ্গে আছে জমি ও নারীর লোভ। তাই আসল জায়গায় হাত দিতে হবে। ঢালাও অভিযোগ বা তাদের পিঠ দেয়ালে না ঠেকিয়ে তাদের সঙ্গে থেকে লড়াই ও শুদ্ধতার কাজ করতে হবে। সংস্কৃতি এককালে তা করলেও এখন করছে না সেটাই ভয়ের। বাঙালি মুসলমানের যেন দোষের অন্ত নাই। আর বাকিরা সব ধোয়া তুলসী পাতা বা সাধুর দল। এ ভাবনা বন্ধ করতে হবে।
লেখক: সিডনি প্রবাসী, কলামিস্ট ও বিশ্ববিদ্যালয় পরীক্ষক

                    

     








__._,_.___

Posted by: Shah Deeldar <shahdeeldar@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] ভিনদেশে ছাত্রশিবির: কিছু দালিলিক প্রমাণ




ভিনদেশে ছাত্রশিবির: কিছু দালিলিক প্রমাণ


গত বছরের ১৪ নভেম্বর বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমে প্রকাশিত 'ভিনদেশেও ছাত্রশিবিরের অপতৎরতা' শীর্ষক নিবন্ধটি দেশে-বিদেশে বাংলাদেশি কমিউনিটিতে ব্যাপক সাড়া জাগায়। লেখাটি ১৫ হাজারের বেশি শেয়ার হয় এবং অনেক পাঠক এতে মন্তব্য করেন। এতে বোঝা যায়, লেখাটি সাধারণ পাঠক সাদরে গ্রহণ করেছে।

তবে গোমর ফাঁস হওয়ায় জামায়াত-শিবিরের ঘরে ঘরে চলছে আস্ফালন, বিশেষকরে জাপান ও কোরিয়ার জামায়াত শিবিরের ডেরাগুলোতে সমালোচনার সঙ্গে সঙ্গে লেখকদ্বয়কে বিভিন্নভাবে হুমকি দেওয়া ও হেনস্তা করার চেষ্টা করা হচ্ছে।

লেখাটিতে উল্লেখিত কোরিয়ার বাংলাদেশি ছাত্র সংগঠনের ফেসবুক গ্রুপ পেইজে লেখকদের একজনকে অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ, সাম্প্রদায়িক মন্তব্য, লেখকের লেখার সমালোচনা করার দাবি করায় নারী সদস্যের প্রতি অবমাননাকর উক্তি করা হয়।

প্রসঙ্গত, লেখকদের একজন সংগঠনটির শুরুর দিকের একজন সদস্য। 'আ' আদি অক্ষর যুক্ত একজন গ্রুপ অ্যাডমিন গালাগালিতে অংশগ্রহণ করেন। যারা গালাগালিতে অংশগ্রহণ করেছেন, তাদের অনেকেই সরাসরি জামায়াত-শিবিরের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত; অনেকেই আবার নীরব সমর্থক হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন। 


\            

Read details at: http://opinion.bdnews24.com/bangla/archives/44108


Also read:

ভিনদেশেও ছাত্রশিবিরের অপতৎপরতা










        






__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___