Banner Advertiser

Wednesday, September 10, 2014

[mukto-mona] Khondoker was shopping around Park St on 16th Dec, 1971?



This is hilarious! Bir-Bikram was not even aware of the fact that Pakistanis were surrendering on 16th Dec? Park St was his battle ground? God save us from this old creep!
-SD 

http://www.thedailystar.net/letters/rewriting-liberation-war-history-40922

Letters To The Editor

Rewriting Liberation War history?

This is in reference to the controversy created by a book "1971: Bhetore Baire" written by Air Vice Marshal (retd.) A.K. Khondokar. It is a pity that since last 43 years, debates have been going on over the history of Liberation War, declaration of independence, etc. New historians are also being born to rewrite the history of Bangladesh and its War of Liberation. It is obvious that all this is being done to confuse the new generation of Bangladesh and there is a sinister force working to hold back Bangladesh from moving forward.

As for Air Vice Marshal (retd.) A. K. Khondokar, what I know is that on 16th December he was at Park Street in Calcutta when Pakistan army agreed to surrender. As most of the senior Bangladesh army officers were busy at war fronts, Indian army hurriedly located A.K. Khondokar and ferried him to Dhaka by helicopter to be a witness to the signing of the Instrument of Surrender. This was told to me by late Flt. Lt. Ahmed Reza who was a freedom fighter too. In the photograph of the signing of instrument of surrender, one can see that AK Khondokar is in civilian dress which may confirm the incident.

By the way, I was a 30-year-old young man during the War of Liberation and the history of Bangladesh unfolded right before my eyes.

Ziauddin Ahmed
On e-mail




__._,_.___

Posted by: Shah DeEldar <shahdeeldar@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Re: [mukto-mona] এই বইটির প্রকাশ কি একটি সমন্বিত চক্রান্তের অংশ (২)



Agachou is a poor liar himself. He is yet to fetch a reward for it.

Sent from my iPad

On Sep 11, 2014, at 5:33 AM, "Jiten Roy jnrsr53@yahoo.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:

 


It is hard to understand why a political party with a history of independence war on their side cannot face the party consisting of mostly conspirators against independence. Why is Awami League again and again failing to make this case against them to the people of Bangladesh? 

Jiten Roy




On Wednesday, September 10, 2014 6:02 PM, "SyedAslam Syed.Aslam3@gmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


 
 বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৪, ২৭ ভাদ্র ১৪২১
এই বইটির প্রকাশ কি একটি সমন্বিত চক্রান্তের অংশ (২)
আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী
(গতকালের পর)
বিখ্যাত ইতিহাসবিদ আর্নল্ড টয়েনবি বলেছেন, "ইতিহাস লেখা সহজ নয়। অতীতের ইতিহাস দশটা বই ঘেঁটে লেখা যায়। কিন্তু সমসাময়িক ঘটনার সঠিক তথ্য সংগ্রহ করা দুরূহ।" নিজের একটি অভিজ্ঞতার বিবরণ তিনি দিয়েছেন। একটি জেলের সামনে একটি দুর্ঘটনা ঘটে। দুই প্রত্যক্ষদর্শীর কাছে তিনি একই বিবরণ শোনেননি। কিছু দূরে গিয়ে তিনি ঘটনাটির বিবরণ অন্য লোকদের মুখে শুনতে পান, তা আগে শোনা বিবরণগুলোর সম্পূর্ণ বিপরীত।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার যুদ্ধ নিয়েও এখন বিপরীত (বিকৃত) বিবরণ লেখায় একটা প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে এবং তাতে উৎসাহ যোগানোর জন্য পেট্রো ডলারের ছড়াছড়ি চলছে লন্ডন থেকে ঢাকা পর্যন্ত। কিন্তু এই ফাঁকে এয়ার ভাইস মার্শাল (অব) এ কে খন্দকারের মতো লোক নিজেকে জড়াতে পারেন তা ছিল আমার কাছে অবিশ্বাস্য। তাঁর মধ্যেও ড. জেকিলের সঙ্গে একজন মি. হাইড লুকিয়ে আছে তা কে জানত? 
বঙ্গবন্ধুকে বাংলাদেশের ইতিহাস থেকে মুছে ফেলার জন্য দেশের বাম ও ডান রাজনীতির, এমনকি বঙ্গবন্ধুর এককালের একশ্রেণীর ঘনিষ্ঠ মানুষের এই নিরন্তর প্রচেষ্টা কেন তা আমি অনেক সময় বুঝে উঠতে পারি না। ভাষা সংগ্রামে বঙ্গবন্ধুর কোন অবদান ছিল না এটা প্রমাণ করার জন্য বদরুদ্দীন উমর আদা পানি খেয়ে লেগেছিলেন। সফল হননি। এখন শুরু হয়েছে, স্বাধীনতার যুদ্ধে তাঁর ভূমিকা ও অবদান নিয়ে চারদিক থেকে বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা এবং ইতিহাস বিকৃতির অপপ্রয়াস। 
ইতিহাস বিকৃতির এই অবিরাম চেষ্টা যে অসৎ এবং উদ্দেশ্যমূলক তা বোঝা যায়, এই মিথ্যা তত্ত্ব ও তথ্যগুলোকে ইতিহাসের দলিল-দস্তাবেজ দ্বারা বার বার মিথ্যা বলে প্রমাণ করার পরও বিভিন্ন মহল থেকে একই মিথ্যার পুনরুক্তি করা চলছে। গোয়েবলসের মতো এদের সম্ভবত ধারণা, ''একটা মিথ্যাকে বার বার বলা হলে তা সত্য হয়ে যায়।" এ কে খন্দকারকে এ তত্ত্বটি কারা বুঝিয়েছেন এবং এই বইটি তাঁর নামে লেখানোর জন্য নেপথ্যে বসে কলকাঠি নেড়েছেন, তা এখন আমার জানা হয়ে গেছে। নামোল্লেখ করে তাঁদের নিয়ে আলোচনা করতে চাই না এ জন্যে যে, তাঁরা আলোচনায় আসার মতো কোন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি নহেন।
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের একজন শীর্ষ সংগঠক হিসেবেই একে খন্দকার ইতিহাসে বেঁচে থাকতে পারতেন। কিন্তু কিছু হনুমান-বন্ধুর পরামর্শে পড়ে তিনি নিজেই নিজের মুখে কালি মাখলেন। নিজের ব্যক্তিত্বে দৃঢ় থাকতে পারলে এ কাজটি তিনি করতে পারতেন না। মুক্তিযুদ্ধের নীতি ও নেতৃত্বের প্রতি তাঁর যে কোন কালেই আস্থা ছিল না তাঁর এই বইটি পড়লে তা বোঝা যায়। পাকিস্তানের হানাদারদের হাতে নিহত হওয়ার ভয়ে জিয়াউর রহমানের মতো তিনিও মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিতে বাধ্য হয়েছিলেন।
আগে বোঝা যায়নি। এই বইটি পড়ে এখন এয়ার ভাইস মার্শালের (অব) চরিত্রটি বোঝা যায়। মুক্তিযুদ্ধের সময়ে এবং পরেও তিনি 'দোদিল বান্দা' ছিলেন। প্রয়াত রুহুল কুদ্দুস সাহেব বলেছেন, "১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় রমনা রেসকোর্সের মাঠে যৌথ কমান্ডের নেতা জেনারেল অরোরার কাছে হানাদারদের নেতা জেনারেল নিয়াজির আত্মসমর্পণের সময়ের কথা। বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবেন এ কে খন্দকার। কিন্তু তাঁকে আর খুঁজে পাওয়া যায় না। খোঁজ খোঁজ খোঁজ। কলকাতা থেকে ঢাকা যাওয়ার জন্য হেলিকপ্টার প্রস্তুত। তাজউদ্দীন সাহেব রুহুল কুদ্দুসকে পাঠালেন খন্দকারকে খুঁজতে।
রুহুল কুদ্দুস তাঁর বাসায় গিয়ে দেখেন, তিনি তখনও সেখানে। ঢাকায় যেতে গড়িমসি করছেন। রুহুল কুদ্দুস তাঁকে তাড়া দিতেই খন্দকার বললেন, তিনি তো এখনও পোশাকটোশাকও পরেননি। রুহুল কুদ্দুস বললেন, দরকার নেই পোশাক পরার। দেরি করলে রমনার মাঠে ঠিক সময় পৌঁছতে পারবেন না। রুহুল কুদ্দুসই তাঁকে টেনেহিঁচড়ে হেলিকপ্টারে তুলে দেন। ঢাকা যাত্রার জন্য তখন হেলিকপ্টারের পাখা ঘুরছে। 
আমাদের এই ড. জেকিলের মধ্যে যে মি. হাইডও লুকিয়ে আছেন তার আরও বড় প্রমাণ আছে। শেখ হাসিনার প্রথম মন্ত্রিসভার আমলে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের স্মরণে রেসকোর্স ময়দানে 'শিখা চিরন্তন' প্রজ্বলন করা হয়। এই অনুষ্ঠানটি ঐতিহাসিকতা লাভ করে দক্ষিণ আফ্রিকার নেলসন ম্যান্ডেলা, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এবং সম্ভবত ইয়াসির আরাফাতেরও উপস্থিতি দ্বারা। কথা ছিল মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডাররাও এই অনুষ্ঠানে থাকবেন। কিন্তু দেখা গেল অনুষ্ঠানে একে খন্দকার নেই।
তিনি তখন আওয়ামী লীগের একজন এমপি। অন্য সেক্টর কমান্ডাররা অনুষ্ঠানে এসেছেন, খন্দকার আসেননি দেখে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বিগ্ন হলেন। তিনি খন্দকারের খোঁজে লোক পাঠালেন। খন্দকার পতœীকে জিজ্ঞেস করে জানা গেল, তিনি গাড়িতে পাবনা যাত্রা করছেন। এখন হয়ত অর্ধপথে আছেন। তাঁকে আর অনুষ্ঠানে ফিরিয়ে আনা যায়নি। এই অনুষ্ঠান এড়ানোর জন্যই যে দিনক্ষণ ঠিক করে তিনি পাবনা চলে যান তা পরে ধরা পড়ে। এই হলো 'ছহি বড় দ্বিতীয় খন্দকারনামা।'
ইংরেজদের টাকা খেয়ে যেসব বাঙালী ইতিহাসবিদ সেকালে নবাব সিরাজউদ্দৌলার বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচার করেছিল, পরবর্তীকালে অক্ষয় কুমার মৈত্রেয় তাঁদের আখ্যা দিয়েছিলেন 'পুওর লায়ার' বা হতভাগ্য মিথ্যাবাদী। বর্তমানে আমাদের অবসরভোগী এয়ার ভাইস মার্শালও যে এই পুওর লায়ারদের দলে পড়েন তার প্রমাণ জিয়াউর রহমানের আমলে সঙ্কলিত 'বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধ, দলিল দস্তাবেজ' নামে যে কয়েকখ- বই রয়েছে, সেগুলোকেও তিনি উপেক্ষা করেছেন।
এই দলিল-দস্তাবেজের দ্বিতীয় খ-ের ৬০৯ পৃষ্ঠায় রয়েছে, রমনা রেস কোর্সের ৪ জানুয়ারি ১৯৭১-এর জনসভায় বঙ্গবন্ধু বলেছেন, 'জয় বাংলা, জয় পাকিস্তান' এবং ওই বইয়ের (২য় খ-) ৭০২ পৃষ্ঠায় রয়েছে, ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ভাষণ বঙ্গবন্ধু জয় বাংলা বলে শেষ করেন। ইতিহাসের দলিল যে কথা বলে না, লাখ লাখ মানুষ সেদিনের জনসভায় যে কথা শোনেনি, সে কথা ওই সভায় হাজির না থেকেও খন্দকার সাহেব শুনেছেন। তিনি নাকি সেক্টর্স কমান্ডার্স ফোরামের বর্তমান সদস্য সচিব হারুন হাবিবের কাছে টেলিফোনে বলেছেন, বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চের ভাষণে যে জয় পাকিস্তান বলেছেন, তা নাকি রেডিওতে শুনেছেন। কোন্ রেডিওতে তা শুনেছেন? ৭ মার্চ তারিখে ভাষণটি ঢাকা রেডিওতে প্রচারিত হয়নি। হয়েছে পরদিন সকালে। এই সকালের রেডিওতে প্রচারিত ভাষণটিও লাখ লাখ মানুষ শুনেছে। আমিও শুনেছি। ভাষণটি জয় বাংলা বলে শেষ হয়েছে। তাহলে খন্দকার সাহেব এত বড় ডাহা মিথ্যা কথাটি এই বয়সে বলতে গেলেন কাদের স্বার্থে, কী উদ্দেশ্যে?
বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণটি ইন্টারনেটে এখনও শোনা যায়। আমি এই নিবন্ধ লেখার সময় আবার শুনেছি। আশ্চর্য হয়ে আবিষ্কার করলাম, বঙ্গবন্ধু তাঁর ভাষণে একবারও পূর্ব পাকিস্তান কথাটি ব্যবহার করেননি। বলেছেন পূর্ব বাংলা। যে নেতা তাঁর ৭ মার্চের ভাষণে পূর্ব পাকিস্তান কথাটি পর্যন্ত ব্যবহার করেননি; করেছেন পূর্ব বাংলা; তিনি বক্তৃতা শেষে জয় পাকিস্তান বলবেন, এটা কোন গাঁজাখোরও বিশ্বাস করবে কি?
আমার কাছে আরও বিস্ময় লেগেছে আমাদের গোলআলু পণ্ডিত ড. আনিসুজ্জামানের এই বইটি সম্পর্কে আত্মপ্রতারক ভূমিকা দেখে। 'বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের দলিলপত্র নামক গ্রন্থগুলোর সম্পাদনা বোর্ডের সদস্য সচিব ছিলেন প্রয়াত হাসান হাফিজুর রহমান। এই সম্পাদনা বোর্ডের সদস্য ছিলেন ড. আনিসুজ্জামানও। তাঁর সঙ্গে ড. সালাউদ্দীন, ড. মফিজুল্লা কবির, ড. এনামুল হক প্রমুখও ছিলেন। এই গ্রন্থটি সম্পাদনার সময় আমাদের গোলআলু পণ্ডিত কি দেখতে পাননি যে, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ সম্পর্কে যে দলিলপত্র তিনি নিজে সম্পাদনা করেছেন, তাতে কী বলা হয়েছে? ইতিহাসের দলিলপত্র সত্য নয়, কে সকালে ঘুমঘোরে রেডিওতে কী শুনে অথবা না শুনে অথবা বিচারপতি হাবিবুর রহমান শেলীর মতো কেউ ৪ জানুয়ারির ভাষণে শোনা বঙ্গবন্ধুর কথাকে ৭ মার্চের কথা ভেবে বিভ্রান্তিতে ভুগে যে মন্তব্য করেছেন সেটাই সত্য হয়ে গেল?
(অব) এয়ার ভাইস মার্শালের বইটির প্রকাশক প্রথমা। এটি প্রথম আলোর সঙ্গে যুক্ত প্রকাশনা সংস্থা। প্রথম আলো প্রকাশনা গ্রুপের অন্যতম প্রধান কর্মকর্তা মতিউর রহমান শুধু বামপন্থী নন, একসময় বাকশালেরও সদস্য ছিলেন। তোফায়েল আহমেদের পায়ে ধরে তিনি পঙ্কজ ভট্টাচার্যের নাম বাদ দিয়ে বাকশালের একটি ফ্রন্টে নিজের নাম ঢুকিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণে কী ছিল, তা তিনি জানেন না তা নয়। তারপরও তাঁর প্রকাশনা সংস্থা থেকে এই বইটি বের হয় কী করে? বইটির তথ্য নিয়ে যখন দেশব্যাপী প্রতিবাদ হচ্ছে, তখন বইটিকে সংশোধন না করে দ্বিতীয় সংস্করণ বের করেন কিভাবে? এটা কি সৎ ব্যবসা?
এখানে পাঠকদের কাছে আমার মনের একটা সন্দেহের কথা বলি। যে কোন কুরুচিপূর্ণ বই-ই বাজারে একটু বেশি চলে। কলকাতায় একসময় 'হরিদাসীর গুপ্ত কথা' নামে বই শরৎ চন্দ্রের বইয়ের কাটতি ছাড়িয়ে গিয়েছিল। কিন্তু যে সব বইয়ের তেমন কাটতি নেই, সেসব বইও চালানোর জন্য অসাধু ও অসৎ পুস্তক ব্যবসায়ীরা একটা কাজ করেন। বইটির হাজার হাজার কপি ছেপে বাঁধাই না করে গুদামে রেখে দেন। শুধু টাইটেল পেজগুলো বার বার ছাপেন। এক শ'-দু'শ' বই প্রথম সংস্করণ লেখা টাইটেল পেজসহ বাজারে ছেড়ে দু'দিন পরই দ্বিতীয় সংস্করণ লেখা টাইটেল পেজ ছেপে গুদাম থেকে আরও এক শ'-দু'শ' বই বাঁধাই করে বাজারে ছেড়ে দেয়া হয়। বলা হয় বইয়ের প্রথম সংস্করণ নিঃশেষিত। আমাদের মতিউর রহমানও সম্ভবত বটতলার পুস্তক ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে পুস্তক ব্যবসায়ের এই অসৎ প্রকরণটি শিখেছেন। এককালের একজন ভাল মানুষ হিসেবে পরিচিত ব্যক্তি অধঃপতিত হলে কোন্ পাতালে নামতে পারে, প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান সম্ভবত তার সবচাইতে বড় প্রমাণ।


[লন্ডন বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৪।]
http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=16&dd=2014-09-11&ni=185096
প্রকাশ : বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৪, ২৭ ভাদ্র ১৪২১
 
এই বইটির প্রকাশ কি একটি সমন্বিত চক্রান্তের অংশ?  (১ )
আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী
(পরবর্তী অংশ আগামীকাল)
লন্ডন ৯ সেপ্টেম্বর, মঙ্গলবার, ২০১৪ ॥
প্রকাশ : বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৪, ২৬ ভাদ্র ১৪২১

ÔÔGK †Lv›`Kv‡i i¶v †bB, Av‡iK †Lv›`Kvi wK Zvi †`vmi?Ó
 B‡ËdvK, Ave`yj Mvd&dvi †PŠayix
¯'vbxq mgq : 1020 N›Uv, 07 †m‡Þ¤^i 2014

http://www.ittefaq.com.bd/print-edition/sub-editorial/2014/09/07/2288.html


Note: On February 22, 1971 the generals in West Pakistan took a decision to crush the Awami League and its supporters. It was recognized from the first that a campaign of genocide would be necessary to eradicate the threat: "Kill three million of them," said President Yahya Khan at the February conference, "and the rest will eat out of our hands." (Robert Payne, Massacre [1972], p. 50.) On March 25 the genocide was launched. The university in Dacca was attacked and students exterminated in their hundreds. Death squads roamed the streets of Dacca, killing some 7,000 people in a single night. It was only the beginning. "Within a week, half the population of Dacca had fled, and at least 30,000 people had been killed. 

Related:
  • The Blood Telegram: Nixon, Kissinger, and a Forgotten Genocide












__._,_.___

Posted by: Kamal Das <kamalctgu@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Re: [mukto-mona] এই বইটির প্রকাশ কি একটি সমন্বিত চক্রান্তের অংশ (২)




It is hard to understand why a political party with a history of independence war on their side cannot face the party consisting of mostly conspirators against independence. Why is Awami League again and again failing to make this case against them to the people of Bangladesh? 

Jiten Roy




On Wednesday, September 10, 2014 6:02 PM, "SyedAslam Syed.Aslam3@gmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


 
 বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৪, ২৭ ভাদ্র ১৪২১
এই বইটির প্রকাশ কি একটি সমন্বিত চক্রান্তের অংশ (২)
আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী
(গতকালের পর)
বিখ্যাত ইতিহাসবিদ আর্নল্ড টয়েনবি বলেছেন, "ইতিহাস লেখা সহজ নয়। অতীতের ইতিহাস দশটা বই ঘেঁটে লেখা যায়। কিন্তু সমসাময়িক ঘটনার সঠিক তথ্য সংগ্রহ করা দুরূহ।" নিজের একটি অভিজ্ঞতার বিবরণ তিনি দিয়েছেন। একটি জেলের সামনে একটি দুর্ঘটনা ঘটে। দুই প্রত্যক্ষদর্শীর কাছে তিনি একই বিবরণ শোনেননি। কিছু দূরে গিয়ে তিনি ঘটনাটির বিবরণ অন্য লোকদের মুখে শুনতে পান, তা আগে শোনা বিবরণগুলোর সম্পূর্ণ বিপরীত।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার যুদ্ধ নিয়েও এখন বিপরীত (বিকৃত) বিবরণ লেখায় একটা প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে এবং তাতে উৎসাহ যোগানোর জন্য পেট্রো ডলারের ছড়াছড়ি চলছে লন্ডন থেকে ঢাকা পর্যন্ত। কিন্তু এই ফাঁকে এয়ার ভাইস মার্শাল (অব) এ কে খন্দকারের মতো লোক নিজেকে জড়াতে পারেন তা ছিল আমার কাছে অবিশ্বাস্য। তাঁর মধ্যেও ড. জেকিলের সঙ্গে একজন মি. হাইড লুকিয়ে আছে তা কে জানত? 
বঙ্গবন্ধুকে বাংলাদেশের ইতিহাস থেকে মুছে ফেলার জন্য দেশের বাম ও ডান রাজনীতির, এমনকি বঙ্গবন্ধুর এককালের একশ্রেণীর ঘনিষ্ঠ মানুষের এই নিরন্তর প্রচেষ্টা কেন তা আমি অনেক সময় বুঝে উঠতে পারি না। ভাষা সংগ্রামে বঙ্গবন্ধুর কোন অবদান ছিল না এটা প্রমাণ করার জন্য বদরুদ্দীন উমর আদা পানি খেয়ে লেগেছিলেন। সফল হননি। এখন শুরু হয়েছে, স্বাধীনতার যুদ্ধে তাঁর ভূমিকা ও অবদান নিয়ে চারদিক থেকে বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা এবং ইতিহাস বিকৃতির অপপ্রয়াস। 
ইতিহাস বিকৃতির এই অবিরাম চেষ্টা যে অসৎ এবং উদ্দেশ্যমূলক তা বোঝা যায়, এই মিথ্যা তত্ত্ব ও তথ্যগুলোকে ইতিহাসের দলিল-দস্তাবেজ দ্বারা বার বার মিথ্যা বলে প্রমাণ করার পরও বিভিন্ন মহল থেকে একই মিথ্যার পুনরুক্তি করা চলছে। গোয়েবলসের মতো এদের সম্ভবত ধারণা, ''একটা মিথ্যাকে বার বার বলা হলে তা সত্য হয়ে যায়।" এ কে খন্দকারকে এ তত্ত্বটি কারা বুঝিয়েছেন এবং এই বইটি তাঁর নামে লেখানোর জন্য নেপথ্যে বসে কলকাঠি নেড়েছেন, তা এখন আমার জানা হয়ে গেছে। নামোল্লেখ করে তাঁদের নিয়ে আলোচনা করতে চাই না এ জন্যে যে, তাঁরা আলোচনায় আসার মতো কোন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি নহেন।
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের একজন শীর্ষ সংগঠক হিসেবেই একে খন্দকার ইতিহাসে বেঁচে থাকতে পারতেন। কিন্তু কিছু হনুমান-বন্ধুর পরামর্শে পড়ে তিনি নিজেই নিজের মুখে কালি মাখলেন। নিজের ব্যক্তিত্বে দৃঢ় থাকতে পারলে এ কাজটি তিনি করতে পারতেন না। মুক্তিযুদ্ধের নীতি ও নেতৃত্বের প্রতি তাঁর যে কোন কালেই আস্থা ছিল না তাঁর এই বইটি পড়লে তা বোঝা যায়। পাকিস্তানের হানাদারদের হাতে নিহত হওয়ার ভয়ে জিয়াউর রহমানের মতো তিনিও মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিতে বাধ্য হয়েছিলেন।
আগে বোঝা যায়নি। এই বইটি পড়ে এখন এয়ার ভাইস মার্শালের (অব) চরিত্রটি বোঝা যায়। মুক্তিযুদ্ধের সময়ে এবং পরেও তিনি 'দোদিল বান্দা' ছিলেন। প্রয়াত রুহুল কুদ্দুস সাহেব বলেছেন, "১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় রমনা রেসকোর্সের মাঠে যৌথ কমান্ডের নেতা জেনারেল অরোরার কাছে হানাদারদের নেতা জেনারেল নিয়াজির আত্মসমর্পণের সময়ের কথা। বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবেন এ কে খন্দকার। কিন্তু তাঁকে আর খুঁজে পাওয়া যায় না। খোঁজ খোঁজ খোঁজ। কলকাতা থেকে ঢাকা যাওয়ার জন্য হেলিকপ্টার প্রস্তুত। তাজউদ্দীন সাহেব রুহুল কুদ্দুসকে পাঠালেন খন্দকারকে খুঁজতে।
রুহুল কুদ্দুস তাঁর বাসায় গিয়ে দেখেন, তিনি তখনও সেখানে। ঢাকায় যেতে গড়িমসি করছেন। রুহুল কুদ্দুস তাঁকে তাড়া দিতেই খন্দকার বললেন, তিনি তো এখনও পোশাকটোশাকও পরেননি। রুহুল কুদ্দুস বললেন, দরকার নেই পোশাক পরার। দেরি করলে রমনার মাঠে ঠিক সময় পৌঁছতে পারবেন না। রুহুল কুদ্দুসই তাঁকে টেনেহিঁচড়ে হেলিকপ্টারে তুলে দেন। ঢাকা যাত্রার জন্য তখন হেলিকপ্টারের পাখা ঘুরছে। 
আমাদের এই ড. জেকিলের মধ্যে যে মি. হাইডও লুকিয়ে আছেন তার আরও বড় প্রমাণ আছে। শেখ হাসিনার প্রথম মন্ত্রিসভার আমলে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের স্মরণে রেসকোর্স ময়দানে 'শিখা চিরন্তন' প্রজ্বলন করা হয়। এই অনুষ্ঠানটি ঐতিহাসিকতা লাভ করে দক্ষিণ আফ্রিকার নেলসন ম্যান্ডেলা, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এবং সম্ভবত ইয়াসির আরাফাতেরও উপস্থিতি দ্বারা। কথা ছিল মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডাররাও এই অনুষ্ঠানে থাকবেন। কিন্তু দেখা গেল অনুষ্ঠানে একে খন্দকার নেই।
তিনি তখন আওয়ামী লীগের একজন এমপি। অন্য সেক্টর কমান্ডাররা অনুষ্ঠানে এসেছেন, খন্দকার আসেননি দেখে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বিগ্ন হলেন। তিনি খন্দকারের খোঁজে লোক পাঠালেন। খন্দকার পতœীকে জিজ্ঞেস করে জানা গেল, তিনি গাড়িতে পাবনা যাত্রা করছেন। এখন হয়ত অর্ধপথে আছেন। তাঁকে আর অনুষ্ঠানে ফিরিয়ে আনা যায়নি। এই অনুষ্ঠান এড়ানোর জন্যই যে দিনক্ষণ ঠিক করে তিনি পাবনা চলে যান তা পরে ধরা পড়ে। এই হলো 'ছহি বড় দ্বিতীয় খন্দকারনামা।'
ইংরেজদের টাকা খেয়ে যেসব বাঙালী ইতিহাসবিদ সেকালে নবাব সিরাজউদ্দৌলার বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচার করেছিল, পরবর্তীকালে অক্ষয় কুমার মৈত্রেয় তাঁদের আখ্যা দিয়েছিলেন 'পুওর লায়ার' বা হতভাগ্য মিথ্যাবাদী। বর্তমানে আমাদের অবসরভোগী এয়ার ভাইস মার্শালও যে এই পুওর লায়ারদের দলে পড়েন তার প্রমাণ জিয়াউর রহমানের আমলে সঙ্কলিত 'বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধ, দলিল দস্তাবেজ' নামে যে কয়েকখ- বই রয়েছে, সেগুলোকেও তিনি উপেক্ষা করেছেন।
এই দলিল-দস্তাবেজের দ্বিতীয় খ-ের ৬০৯ পৃষ্ঠায় রয়েছে, রমনা রেস কোর্সের ৪ জানুয়ারি ১৯৭১-এর জনসভায় বঙ্গবন্ধু বলেছেন, 'জয় বাংলা, জয় পাকিস্তান' এবং ওই বইয়ের (২য় খ-) ৭০২ পৃষ্ঠায় রয়েছে, ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ভাষণ বঙ্গবন্ধু জয় বাংলা বলে শেষ করেন। ইতিহাসের দলিল যে কথা বলে না, লাখ লাখ মানুষ সেদিনের জনসভায় যে কথা শোনেনি, সে কথা ওই সভায় হাজির না থেকেও খন্দকার সাহেব শুনেছেন। তিনি নাকি সেক্টর্স কমান্ডার্স ফোরামের বর্তমান সদস্য সচিব হারুন হাবিবের কাছে টেলিফোনে বলেছেন, বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চের ভাষণে যে জয় পাকিস্তান বলেছেন, তা নাকি রেডিওতে শুনেছেন। কোন্ রেডিওতে তা শুনেছেন? ৭ মার্চ তারিখে ভাষণটি ঢাকা রেডিওতে প্রচারিত হয়নি। হয়েছে পরদিন সকালে। এই সকালের রেডিওতে প্রচারিত ভাষণটিও লাখ লাখ মানুষ শুনেছে। আমিও শুনেছি। ভাষণটি জয় বাংলা বলে শেষ হয়েছে। তাহলে খন্দকার সাহেব এত বড় ডাহা মিথ্যা কথাটি এই বয়সে বলতে গেলেন কাদের স্বার্থে, কী উদ্দেশ্যে?
বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণটি ইন্টারনেটে এখনও শোনা যায়। আমি এই নিবন্ধ লেখার সময় আবার শুনেছি। আশ্চর্য হয়ে আবিষ্কার করলাম, বঙ্গবন্ধু তাঁর ভাষণে একবারও পূর্ব পাকিস্তান কথাটি ব্যবহার করেননি। বলেছেন পূর্ব বাংলা। যে নেতা তাঁর ৭ মার্চের ভাষণে পূর্ব পাকিস্তান কথাটি পর্যন্ত ব্যবহার করেননি; করেছেন পূর্ব বাংলা; তিনি বক্তৃতা শেষে জয় পাকিস্তান বলবেন, এটা কোন গাঁজাখোরও বিশ্বাস করবে কি?
আমার কাছে আরও বিস্ময় লেগেছে আমাদের গোলআলু পণ্ডিত ড. আনিসুজ্জামানের এই বইটি সম্পর্কে আত্মপ্রতারক ভূমিকা দেখে। 'বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের দলিলপত্র নামক গ্রন্থগুলোর সম্পাদনা বোর্ডের সদস্য সচিব ছিলেন প্রয়াত হাসান হাফিজুর রহমান। এই সম্পাদনা বোর্ডের সদস্য ছিলেন ড. আনিসুজ্জামানও। তাঁর সঙ্গে ড. সালাউদ্দীন, ড. মফিজুল্লা কবির, ড. এনামুল হক প্রমুখও ছিলেন। এই গ্রন্থটি সম্পাদনার সময় আমাদের গোলআলু পণ্ডিত কি দেখতে পাননি যে, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ সম্পর্কে যে দলিলপত্র তিনি নিজে সম্পাদনা করেছেন, তাতে কী বলা হয়েছে? ইতিহাসের দলিলপত্র সত্য নয়, কে সকালে ঘুমঘোরে রেডিওতে কী শুনে অথবা না শুনে অথবা বিচারপতি হাবিবুর রহমান শেলীর মতো কেউ ৪ জানুয়ারির ভাষণে শোনা বঙ্গবন্ধুর কথাকে ৭ মার্চের কথা ভেবে বিভ্রান্তিতে ভুগে যে মন্তব্য করেছেন সেটাই সত্য হয়ে গেল?
(অব) এয়ার ভাইস মার্শালের বইটির প্রকাশক প্রথমা। এটি প্রথম আলোর সঙ্গে যুক্ত প্রকাশনা সংস্থা। প্রথম আলো প্রকাশনা গ্রুপের অন্যতম প্রধান কর্মকর্তা মতিউর রহমান শুধু বামপন্থী নন, একসময় বাকশালেরও সদস্য ছিলেন। তোফায়েল আহমেদের পায়ে ধরে তিনি পঙ্কজ ভট্টাচার্যের নাম বাদ দিয়ে বাকশালের একটি ফ্রন্টে নিজের নাম ঢুকিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণে কী ছিল, তা তিনি জানেন না তা নয়। তারপরও তাঁর প্রকাশনা সংস্থা থেকে এই বইটি বের হয় কী করে? বইটির তথ্য নিয়ে যখন দেশব্যাপী প্রতিবাদ হচ্ছে, তখন বইটিকে সংশোধন না করে দ্বিতীয় সংস্করণ বের করেন কিভাবে? এটা কি সৎ ব্যবসা?
এখানে পাঠকদের কাছে আমার মনের একটা সন্দেহের কথা বলি। যে কোন কুরুচিপূর্ণ বই-ই বাজারে একটু বেশি চলে। কলকাতায় একসময় 'হরিদাসীর গুপ্ত কথা' নামে বই শরৎ চন্দ্রের বইয়ের কাটতি ছাড়িয়ে গিয়েছিল। কিন্তু যে সব বইয়ের তেমন কাটতি নেই, সেসব বইও চালানোর জন্য অসাধু ও অসৎ পুস্তক ব্যবসায়ীরা একটা কাজ করেন। বইটির হাজার হাজার কপি ছেপে বাঁধাই না করে গুদামে রেখে দেন। শুধু টাইটেল পেজগুলো বার বার ছাপেন। এক শ'-দু'শ' বই প্রথম সংস্করণ লেখা টাইটেল পেজসহ বাজারে ছেড়ে দু'দিন পরই দ্বিতীয় সংস্করণ লেখা টাইটেল পেজ ছেপে গুদাম থেকে আরও এক শ'-দু'শ' বই বাঁধাই করে বাজারে ছেড়ে দেয়া হয়। বলা হয় বইয়ের প্রথম সংস্করণ নিঃশেষিত। আমাদের মতিউর রহমানও সম্ভবত বটতলার পুস্তক ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে পুস্তক ব্যবসায়ের এই অসৎ প্রকরণটি শিখেছেন। এককালের একজন ভাল মানুষ হিসেবে পরিচিত ব্যক্তি অধঃপতিত হলে কোন্ পাতালে নামতে পারে, প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান সম্ভবত তার সবচাইতে বড় প্রমাণ।


[লন্ডন বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৪।]
http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=16&dd=2014-09-11&ni=185096
প্রকাশ : বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৪, ২৭ ভাদ্র ১৪২১
 
এই বইটির প্রকাশ কি একটি সমন্বিত চক্রান্তের অংশ?  (১ )
আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী
(পরবর্তী অংশ আগামীকাল)
লন্ডন ৯ সেপ্টেম্বর, মঙ্গলবার, ২০১৪ ॥
প্রকাশ : বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৪, ২৬ ভাদ্র ১৪২১

ÔÔGK †Lv›`Kv‡i i¶v †bB, Av‡iK †Lv›`Kvi wK Zvi †`vmi?Ó
 B‡ËdvK, Ave`yj Mvd&dvi †PŠayix
¯'vbxq mgq : 1020 N›Uv, 07 †m‡Þ¤^i 2014

http://www.ittefaq.com.bd/print-edition/sub-editorial/2014/09/07/2288.html


Note: On February 22, 1971 the generals in West Pakistan took a decision to crush the Awami League and its supporters. It was recognized from the first that a campaign of genocide would be necessary to eradicate the threat: "Kill three million of them," said President Yahya Khan at the February conference, "and the rest will eat out of our hands." (Robert Payne, Massacre [1972], p. 50.) On March 25 the genocide was launched. The university in Dacca was attacked and students exterminated in their hundreds. Death squads roamed the streets of Dacca, killing some 7,000 people in a single night. It was only the beginning. "Within a week, half the population of Dacca had fled, and at least 30,000 people had been killed. 

Related:
  • The Blood Telegram: Nixon, Kissinger, and a Forgotten Genocide












__._,_.___

Posted by: Jiten Roy <jnrsr53@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] এই বইটির প্রকাশ কি একটি সমন্বিত চক্রান্তের অংশ (২)



 বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৪, ২৭ ভাদ্র ১৪২১
এই বইটির প্রকাশ কি একটি সমন্বিত চক্রান্তের অংশ (২)
আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী
(গতকালের পর)
বিখ্যাত ইতিহাসবিদ আর্নল্ড টয়েনবি বলেছেন, "ইতিহাস লেখা সহজ নয়। অতীতের ইতিহাস দশটা বই ঘেঁটে লেখা যায়। কিন্তু সমসাময়িক ঘটনার সঠিক তথ্য সংগ্রহ করা দুরূহ।" নিজের একটি অভিজ্ঞতার বিবরণ তিনি দিয়েছেন। একটি জেলের সামনে একটি দুর্ঘটনা ঘটে। দুই প্রত্যক্ষদর্শীর কাছে তিনি একই বিবরণ শোনেননি। কিছু দূরে গিয়ে তিনি ঘটনাটির বিবরণ অন্য লোকদের মুখে শুনতে পান, তা আগে শোনা বিবরণগুলোর সম্পূর্ণ বিপরীত।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার যুদ্ধ নিয়েও এখন বিপরীত (বিকৃত) বিবরণ লেখায় একটা প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে এবং তাতে উৎসাহ যোগানোর জন্য পেট্রো ডলারের ছড়াছড়ি চলছে লন্ডন থেকে ঢাকা পর্যন্ত। কিন্তু এই ফাঁকে এয়ার ভাইস মার্শাল (অব) এ কে খন্দকারের মতো লোক নিজেকে জড়াতে পারেন তা ছিল আমার কাছে অবিশ্বাস্য। তাঁর মধ্যেও ড. জেকিলের সঙ্গে একজন মি. হাইড লুকিয়ে আছে তা কে জানত? 
বঙ্গবন্ধুকে বাংলাদেশের ইতিহাস থেকে মুছে ফেলার জন্য দেশের বাম ও ডান রাজনীতির, এমনকি বঙ্গবন্ধুর এককালের একশ্রেণীর ঘনিষ্ঠ মানুষের এই নিরন্তর প্রচেষ্টা কেন তা আমি অনেক সময় বুঝে উঠতে পারি না। ভাষা সংগ্রামে বঙ্গবন্ধুর কোন অবদান ছিল না এটা প্রমাণ করার জন্য বদরুদ্দীন উমর আদা পানি খেয়ে লেগেছিলেন। সফল হননি। এখন শুরু হয়েছে, স্বাধীনতার যুদ্ধে তাঁর ভূমিকা ও অবদান নিয়ে চারদিক থেকে বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা এবং ইতিহাস বিকৃতির অপপ্রয়াস। 
ইতিহাস বিকৃতির এই অবিরাম চেষ্টা যে অসৎ এবং উদ্দেশ্যমূলক তা বোঝা যায়, এই মিথ্যা তত্ত্ব ও তথ্যগুলোকে ইতিহাসের দলিল-দস্তাবেজ দ্বারা বার বার মিথ্যা বলে প্রমাণ করার পরও বিভিন্ন মহল থেকে একই মিথ্যার পুনরুক্তি করা চলছে। গোয়েবলসের মতো এদের সম্ভবত ধারণা, ''একটা মিথ্যাকে বার বার বলা হলে তা সত্য হয়ে যায়।" এ কে খন্দকারকে এ তত্ত্বটি কারা বুঝিয়েছেন এবং এই বইটি তাঁর নামে লেখানোর জন্য নেপথ্যে বসে কলকাঠি নেড়েছেন, তা এখন আমার জানা হয়ে গেছে। নামোল্লেখ করে তাঁদের নিয়ে আলোচনা করতে চাই না এ জন্যে যে, তাঁরা আলোচনায় আসার মতো কোন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি নহেন।
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের একজন শীর্ষ সংগঠক হিসেবেই একে খন্দকার ইতিহাসে বেঁচে থাকতে পারতেন। কিন্তু কিছু হনুমান-বন্ধুর পরামর্শে পড়ে তিনি নিজেই নিজের মুখে কালি মাখলেন। নিজের ব্যক্তিত্বে দৃঢ় থাকতে পারলে এ কাজটি তিনি করতে পারতেন না। মুক্তিযুদ্ধের নীতি ও নেতৃত্বের প্রতি তাঁর যে কোন কালেই আস্থা ছিল না তাঁর এই বইটি পড়লে তা বোঝা যায়। পাকিস্তানের হানাদারদের হাতে নিহত হওয়ার ভয়ে জিয়াউর রহমানের মতো তিনিও মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিতে বাধ্য হয়েছিলেন।
আগে বোঝা যায়নি। এই বইটি পড়ে এখন এয়ার ভাইস মার্শালের (অব) চরিত্রটি বোঝা যায়। মুক্তিযুদ্ধের সময়ে এবং পরেও তিনি 'দোদিল বান্দা' ছিলেন। প্রয়াত রুহুল কুদ্দুস সাহেব বলেছেন, "১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় রমনা রেসকোর্সের মাঠে যৌথ কমান্ডের নেতা জেনারেল অরোরার কাছে হানাদারদের নেতা জেনারেল নিয়াজির আত্মসমর্পণের সময়ের কথা। বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবেন এ কে খন্দকার। কিন্তু তাঁকে আর খুঁজে পাওয়া যায় না। খোঁজ খোঁজ খোঁজ। কলকাতা থেকে ঢাকা যাওয়ার জন্য হেলিকপ্টার প্রস্তুত। তাজউদ্দীন সাহেব রুহুল কুদ্দুসকে পাঠালেন খন্দকারকে খুঁজতে।
রুহুল কুদ্দুস তাঁর বাসায় গিয়ে দেখেন, তিনি তখনও সেখানে। ঢাকায় যেতে গড়িমসি করছেন। রুহুল কুদ্দুস তাঁকে তাড়া দিতেই খন্দকার বললেন, তিনি তো এখনও পোশাকটোশাকও পরেননি। রুহুল কুদ্দুস বললেন, দরকার নেই পোশাক পরার। দেরি করলে রমনার মাঠে ঠিক সময় পৌঁছতে পারবেন না। রুহুল কুদ্দুসই তাঁকে টেনেহিঁচড়ে হেলিকপ্টারে তুলে দেন। ঢাকা যাত্রার জন্য তখন হেলিকপ্টারের পাখা ঘুরছে। 
আমাদের এই ড. জেকিলের মধ্যে যে মি. হাইডও লুকিয়ে আছেন তার আরও বড় প্রমাণ আছে। শেখ হাসিনার প্রথম মন্ত্রিসভার আমলে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের স্মরণে রেসকোর্স ময়দানে 'শিখা চিরন্তন' প্রজ্বলন করা হয়। এই অনুষ্ঠানটি ঐতিহাসিকতা লাভ করে দক্ষিণ আফ্রিকার নেলসন ম্যান্ডেলা, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এবং সম্ভবত ইয়াসির আরাফাতেরও উপস্থিতি দ্বারা। কথা ছিল মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডাররাও এই অনুষ্ঠানে থাকবেন। কিন্তু দেখা গেল অনুষ্ঠানে একে খন্দকার নেই।
তিনি তখন আওয়ামী লীগের একজন এমপি। অন্য সেক্টর কমান্ডাররা অনুষ্ঠানে এসেছেন, খন্দকার আসেননি দেখে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বিগ্ন হলেন। তিনি খন্দকারের খোঁজে লোক পাঠালেন। খন্দকার পতœীকে জিজ্ঞেস করে জানা গেল, তিনি গাড়িতে পাবনা যাত্রা করছেন। এখন হয়ত অর্ধপথে আছেন। তাঁকে আর অনুষ্ঠানে ফিরিয়ে আনা যায়নি। এই অনুষ্ঠান এড়ানোর জন্যই যে দিনক্ষণ ঠিক করে তিনি পাবনা চলে যান তা পরে ধরা পড়ে। এই হলো 'ছহি বড় দ্বিতীয় খন্দকারনামা।'
ইংরেজদের টাকা খেয়ে যেসব বাঙালী ইতিহাসবিদ সেকালে নবাব সিরাজউদ্দৌলার বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচার করেছিল, পরবর্তীকালে অক্ষয় কুমার মৈত্রেয় তাঁদের আখ্যা দিয়েছিলেন 'পুওর লায়ার' বা হতভাগ্য মিথ্যাবাদী। বর্তমানে আমাদের অবসরভোগী এয়ার ভাইস মার্শালও যে এই পুওর লায়ারদের দলে পড়েন তার প্রমাণ জিয়াউর রহমানের আমলে সঙ্কলিত 'বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধ, দলিল দস্তাবেজ' নামে যে কয়েকখ- বই রয়েছে, সেগুলোকেও তিনি উপেক্ষা করেছেন।
এই দলিল-দস্তাবেজের দ্বিতীয় খ-ের ৬০৯ পৃষ্ঠায় রয়েছে, রমনা রেস কোর্সের ৪ জানুয়ারি ১৯৭১-এর জনসভায় বঙ্গবন্ধু বলেছেন, 'জয় বাংলা, জয় পাকিস্তান' এবং ওই বইয়ের (২য় খ-) ৭০২ পৃষ্ঠায় রয়েছে, ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ভাষণ বঙ্গবন্ধু জয় বাংলা বলে শেষ করেন। ইতিহাসের দলিল যে কথা বলে না, লাখ লাখ মানুষ সেদিনের জনসভায় যে কথা শোনেনি, সে কথা ওই সভায় হাজির না থেকেও খন্দকার সাহেব শুনেছেন। তিনি নাকি সেক্টর্স কমান্ডার্স ফোরামের বর্তমান সদস্য সচিব হারুন হাবিবের কাছে টেলিফোনে বলেছেন, বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চের ভাষণে যে জয় পাকিস্তান বলেছেন, তা নাকি রেডিওতে শুনেছেন। কোন্ রেডিওতে তা শুনেছেন? ৭ মার্চ তারিখে ভাষণটি ঢাকা রেডিওতে প্রচারিত হয়নি। হয়েছে পরদিন সকালে। এই সকালের রেডিওতে প্রচারিত ভাষণটিও লাখ লাখ মানুষ শুনেছে। আমিও শুনেছি। ভাষণটি জয় বাংলা বলে শেষ হয়েছে। তাহলে খন্দকার সাহেব এত বড় ডাহা মিথ্যা কথাটি এই বয়সে বলতে গেলেন কাদের স্বার্থে, কী উদ্দেশ্যে?
বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণটি ইন্টারনেটে এখনও শোনা যায়। আমি এই নিবন্ধ লেখার সময় আবার শুনেছি। আশ্চর্য হয়ে আবিষ্কার করলাম, বঙ্গবন্ধু তাঁর ভাষণে একবারও পূর্ব পাকিস্তান কথাটি ব্যবহার করেননি। বলেছেন পূর্ব বাংলা। যে নেতা তাঁর ৭ মার্চের ভাষণে পূর্ব পাকিস্তান কথাটি পর্যন্ত ব্যবহার করেননি; করেছেন পূর্ব বাংলা; তিনি বক্তৃতা শেষে জয় পাকিস্তান বলবেন, এটা কোন গাঁজাখোরও বিশ্বাস করবে কি?
আমার কাছে আরও বিস্ময় লেগেছে আমাদের গোলআলু পণ্ডিত ড. আনিসুজ্জামানের এই বইটি সম্পর্কে আত্মপ্রতারক ভূমিকা দেখে। 'বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের দলিলপত্র নামক গ্রন্থগুলোর সম্পাদনা বোর্ডের সদস্য সচিব ছিলেন প্রয়াত হাসান হাফিজুর রহমান। এই সম্পাদনা বোর্ডের সদস্য ছিলেন ড. আনিসুজ্জামানও। তাঁর সঙ্গে ড. সালাউদ্দীন, ড. মফিজুল্লা কবির, ড. এনামুল হক প্রমুখও ছিলেন। এই গ্রন্থটি সম্পাদনার সময় আমাদের গোলআলু পণ্ডিত কি দেখতে পাননি যে, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ সম্পর্কে যে দলিলপত্র তিনি নিজে সম্পাদনা করেছেন, তাতে কী বলা হয়েছে? ইতিহাসের দলিলপত্র সত্য নয়, কে সকালে ঘুমঘোরে রেডিওতে কী শুনে অথবা না শুনে অথবা বিচারপতি হাবিবুর রহমান শেলীর মতো কেউ ৪ জানুয়ারির ভাষণে শোনা বঙ্গবন্ধুর কথাকে ৭ মার্চের কথা ভেবে বিভ্রান্তিতে ভুগে যে মন্তব্য করেছেন সেটাই সত্য হয়ে গেল?
(অব) এয়ার ভাইস মার্শালের বইটির প্রকাশক প্রথমা। এটি প্রথম আলোর সঙ্গে যুক্ত প্রকাশনা সংস্থা। প্রথম আলো প্রকাশনা গ্রুপের অন্যতম প্রধান কর্মকর্তা মতিউর রহমান শুধু বামপন্থী নন, একসময় বাকশালেরও সদস্য ছিলেন। তোফায়েল আহমেদের পায়ে ধরে তিনি পঙ্কজ ভট্টাচার্যের নাম বাদ দিয়ে বাকশালের একটি ফ্রন্টে নিজের নাম ঢুকিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণে কী ছিল, তা তিনি জানেন না তা নয়। তারপরও তাঁর প্রকাশনা সংস্থা থেকে এই বইটি বের হয় কী করে? বইটির তথ্য নিয়ে যখন দেশব্যাপী প্রতিবাদ হচ্ছে, তখন বইটিকে সংশোধন না করে দ্বিতীয় সংস্করণ বের করেন কিভাবে? এটা কি সৎ ব্যবসা?
এখানে পাঠকদের কাছে আমার মনের একটা সন্দেহের কথা বলি। যে কোন কুরুচিপূর্ণ বই-ই বাজারে একটু বেশি চলে। কলকাতায় একসময় 'হরিদাসীর গুপ্ত কথা' নামে বই শরৎ চন্দ্রের বইয়ের কাটতি ছাড়িয়ে গিয়েছিল। কিন্তু যে সব বইয়ের তেমন কাটতি নেই, সেসব বইও চালানোর জন্য অসাধু ও অসৎ পুস্তক ব্যবসায়ীরা একটা কাজ করেন। বইটির হাজার হাজার কপি ছেপে বাঁধাই না করে গুদামে রেখে দেন। শুধু টাইটেল পেজগুলো বার বার ছাপেন। এক শ'-দু'শ' বই প্রথম সংস্করণ লেখা টাইটেল পেজসহ বাজারে ছেড়ে দু'দিন পরই দ্বিতীয় সংস্করণ লেখা টাইটেল পেজ ছেপে গুদাম থেকে আরও এক শ'-দু'শ' বই বাঁধাই করে বাজারে ছেড়ে দেয়া হয়। বলা হয় বইয়ের প্রথম সংস্করণ নিঃশেষিত। আমাদের মতিউর রহমানও সম্ভবত বটতলার পুস্তক ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে পুস্তক ব্যবসায়ের এই অসৎ প্রকরণটি শিখেছেন। এককালের একজন ভাল মানুষ হিসেবে পরিচিত ব্যক্তি অধঃপতিত হলে কোন্ পাতালে নামতে পারে, প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান সম্ভবত তার সবচাইতে বড় প্রমাণ।


[লন্ডন বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৪।]
http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=16&dd=2014-09-11&ni=185096
প্রকাশ : বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৪, ২৭ ভাদ্র ১৪২১
 
এই বইটির প্রকাশ কি একটি সমন্বিত চক্রান্তের অংশ?  (১ )
আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী
(পরবর্তী অংশ আগামীকাল)
লন্ডন ৯ সেপ্টেম্বর, মঙ্গলবার, ২০১৪ ॥
প্রকাশ : বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৪, ২৬ ভাদ্র ১৪২১

ÔÔGK †Lv›`Kv‡i i¶v †bB, Av‡iK †Lv›`Kvi wK Zvi †`vmi?Ó
 B‡ËdvK, Ave`yj Mvd&dvi †PŠayix
¯'vbxq mgq : 1020 N›Uv, 07 †m‡Þ¤^i 2014

http://www.ittefaq.com.bd/print-edition/sub-editorial/2014/09/07/2288.html


Note: On February 22, 1971 the generals in West Pakistan took a decision to crush the Awami League and its supporters. It was recognized from the first that a campaign of genocide would be necessary to eradicate the threat: "Kill three million of them," said President Yahya Khan at the February conference, "and the rest will eat out of our hands." (Robert Payne, Massacre [1972], p. 50.) On March 25 the genocide was launched. The university in Dacca was attacked and students exterminated in their hundreds. Death squads roamed the streets of Dacca, killing some 7,000 people in a single night. It was only the beginning. "Within a week, half the population of Dacca had fled, and at least 30,000 people had been killed. 

Related:
  1. Gendercide Watch: Genocide in Bangladesh, 1971

    Hundreds of thousands of people were killed in sectarian violence and ... would be necessary to eradicate the threat: "Kill three million of them," said President Yahya Khan at the February conference, "and the rest will eat out of our hands. ... They did so with increasing skill and effectiveness, utilizing their knowledge of the ...
  2. The war Bangladesh can never forget - The Independent

    www.independent.co.uk › News › World › Asia
    The Independent
    Feb 19, 2013 - These can be on any number of grievances. ...they are, however, calling with great urgency for the death penalty to be passed on Mollah ... recorded as saying in fury: "Kill three million of them, and the rest will eat out of our hands. .... Wehave a duty to learn about this forgotten genocide, and face our own ...
  3. Genocide Since 1945: Never Again? - SPIEGEL ONLINE

    Jan 26, 2005 - We rightly say 'never again.' But action is much harder. ... "Kill three million of them," then-Pakistani President Yahya Khan reportedly said at the time, "and the rest will eat out of our hands." None of the Pakistani generals ..
  4. The Blood Telegram: Nixon, Kissinger, and a Forgotten Genocide










__._,_.___

Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___