Banner Advertiser

Monday, July 24, 2017

[mukto-mona] সুদখোরদের সমাজসেবার এক ধরনের মুকুট পড়ানো হয়েছে : ড. বারকাত



সুদখোরদের সমাজসেবার এক ধরনের মুকুট পড়ানো হয়েছে : ড. বারকাত
ক্ষুদ্রঋণে দারিদ্র্যমোচন আসলে একটি গল্প


আমাদের অর্থনীতি :
06.03.2017

বিশ্বজিৎ দত্ত ও জাফর আহমেদ: ক্ষুদ্রঋণে র সফলতার অনেক সুন্দর সুন্দর গল্প বা উপাখ্যান শোনা যায় কিন্তু বিভিন্ন গবেষণার ফলাফল ঠিক তার উল্টোটাই প্রকাশ পেয়েছে। সেন্টার ফর গ্লোবাল ডেভেলপমেন্টের অর্থনীতিবিদ ডেভিড রডমেন তার বইয়ে উল্লেখ করেছেন: 'সবচেয়ে নির্ভুল বিশ্লেষণ অনুযায়ী, ঋণগ্রহীতার দারিদ্র্যবিমোচনে ক্ষুদ্রঋণের গড় ভূমিকা শূন্য।'
তবে একটা ব্যাপার সত্য ক্ষুদ্রঋণ প্রকল্পে ধারাবাহিকভাবে একটা পক্ষই লাভবান হয়, আর তা হছে ঋণদাতা। যে সুদ তারা আয় করেন তা বার্ষিক ২০০ শতাংশ পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে। আগে এ ধরনের সুদখোরদের বলা হতো 'ঋণ-হাঙ্গর'। কিন্তু এখন তাদের আখ্যায়িত করা হয় ক্ষুদ্রঋণদাতা হিসেবে। শুধু তাই নয়, এই ক্ষুদ্রঋণদাতারা সামাজিকভাবে এত স্বীকৃত যে, মনে হয় তাদেরকে সমাজসেবার জন্য এক ধরনের মুকুট পরিয়ে রাখা হয়। এভাবেই দিনে দিনে ক্ষুদ্রঋণ হয়ে উঠেছে গরিবের কাছ থেকে ধন, সম্পদ আনার সামাজিকভাবে গৃহীত পদ্ধতি। উল্লেখ্য, ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে সমালোচনা করে ব্রিটেনের গার্ডিয়ান পত্রিকায় একটি নিবন্ধ ছাপেন লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকসের নৃতত্ত্ববিদ জ্যাসন হিকেল। সেখানে ডেভিড রডম্যানের বই থেকে এই অংশটুকু দেওয়া হয়েছে।
ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে অর্থনীতিবিদ ড. আবুল বারকাত বলেন, ক্ষুদ্রঋণে দারিদ্র্যদূরীকরণ সম্ভব নয় বরং ক্ষুদ্রঋণ পুরো বাংলাদেশকে দারিদ্র্যে পরিণত করার কর্মসূচি।
তিনি বলেন, প্রথমে একজনকে ঋণ দিলে তাকে দারিদ্র্যে বাঁধা শুরু হয়। তারপর ক্ষুদ্রঋণ দিয়ে পুরোপুরি ওই মানুষটিকে বেঁধে ফেলা হয়। এর মাধ্যমে ঋণ বিতরণকারী কিছু লোক ফুলে গাড়ি-বাড়ির মালিক হয়। আর দারিদ্র্যের জালে বাধা পড়ে যান ওই ঋণ গ্রহীতা।
ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে এ পর্যন্ত যত গবেষণা হয়েছে সবগুলো প্রাক ধারণা নির্ভর। এ সব গবেষণা হয়েছে আগে থেকে নির্ধারিত ফলাফলের ভিত্তিতে। ফলে সব গবেষণাতে ক্ষুদ্রঋণে র মহত্ব প্রকাশ পেয়েছে। ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো নির্মোহ গবেষণা হয়নি। ড. ইউনূস নিজেই বলেছেন, ক্ষুদ্রঋণ দিয়ে ৩০/৪০ শতাংশ সুদ না নিলে মুনাফা করা সম্ভব নয়। ফলে সহজেই অনুমেয় ক্ষুদ্রঋণ দারিদ্র্যদূরীকরণের কোনো কর্মসূচি নয়। এটা লাভজনক মুনাফার একটি ব্যবসা। দারিদ্র্যদূরীকরণ করতে মাইক্রোক্রেডিট নয় প্রয়োজন মাইক্রোগ্রান্ড। যা একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পের মধ্যে বিদ্যমান। অর্থনীতিবিদ ড. এমএম আকাশ বলেন, ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে মানুষ গরিব থেকে গরিবতর হচ্ছে। গবেষণায় দেখা গেছে, ১০০ জনকে ক্ষুদ্রঋণ দিলে ৯২ জন দারিদ্র্যসীমা অতিক্রম করতে পারে না।
ড. কাজী খলীকুজ্জমান বলেন, আমার ব্যক্তিগত গবেষণা যেটা ২০০৭ সালে প্রকাশিত হয়েছে, সেখানে আমি দেখিয়েছি ১০০ জনের মধ্যে ৭ জন মানুষ ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে উপকৃত হয়েছে।
ডিএফআইডির গবেষণায় বলা হয়েছে, ক্ষুদ্র ঋণ আসলে 'বালির বসতি'। কারণ ঋণগ্রহীতার দারিদ্র্যবিমোচনে ক্ষুদ্র ঋণ সফল ভূমিকা রেখেছে এমন কোনো সঠিক বা নির্ভুল প্রমাণ পাওয়া যায়নি। বরং সত্যিকার অর্থে যেটা দেখা যায় তা হচ্ছে, ক্ষুদ্র ঋণ আসলে ঋণগ্রহীতার দারিদ্র্য কমায় না, বরং আরও বাড়ায়। ক্ষুদ্রঋণের বেশিরভাগ অংশই ব্যয় হয় ভোগের পিছনে যা দিয়ে ঋণগ্রহীতা তার বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় মৌলিক চাহিদা পূরণ করতে পারেন। যেমন, গবেষণায় দেখা গেছে, সাউথ আফ্রিকায় ক্ষুদ্রঋণের প্রায় ৯৪ ভাগই ব্যয় হয় মৌলিক চাহিদা পূরণের জন্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য ক্রয়ে। কাজেই এই ঋণগ্রহীতারা ক্ষুদ্র ঋণ দিয়ে নতুন কোনো আয়ের উৎস তৈরি করতে পারেন না যা দিয়ে তারা ওই ঋণ পরিশোধ করতে পারবেন। এই ঋণ পরিশোধের জন্য তাদের আরও ঋণ নিতে হয় এবং তারা এক সময় ঋণের চাপে পিষ্ট হয়ে পড়েন।
এ প্রসঙ্গে সমালোচক মিলফোর্ড বেটম্যান বলেছেন, এই ক্ষুদ্রঋণ আন্দোলন আসলে ল্যাটিন আমেরিকায় পরিচালিত মার্কিন মুল্লুকের 'কনটেইনমেন্ট স্ট্র্যাটেজি'-এর উপর ভিত্তি করে দাঁড়িয়ে আছে যার মাধ্যমে জনগণকে বামধারার আন্দোলন থেকে দূরে রাখা হয়। তারা বলে, দারিদ্র্য আসলে কোনো রাজনৈতিক সমস্যা নয়, এটি একটি ব্যক্তিগত সমস্যা। সম্পাদনা: রাশিদ

http://amaderorthoneeti.net/new/2017/03/06/71551/#.WXazCogrKUk

মঙ্গলবার ২৫ জুলাই ২০১৭
 

সম্পর্কিত বিষয়:

ইউনূসকে বাঁচাতে জয়কে চাপে রেখেছিল হিলারির দফতর



__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] যুক্তরাষ্ট্রে মসজিদ ‘দখল’ নিয়ে দু’পক্ষের মারামারি



যুক্তরাষ্ট্রে মসজিদ 'দখল' নিয়ে দু'পক্ষের মারামারি
যুক্তরাষ্ট্রে একটি মসজিদের কমিটি গঠন ও পরিচালনা পর্ষদের কর্তৃত্ব নিয়ে প্রবাসী বাংলাদেশি দুই পক্ষের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটেছে।

নিউ জার্সি অঙ্গরাজ্যের আটলান্টিক সিটিতে আল-হেরা মসজিদের পরিচালনা কমিটি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ইসলামিক সংগঠন 'মুনা'র দুই গ্রুপের দ্বন্ধকে কেন্দ্র করে গত দুই সপ্তাহ 

ধরে চলছে ক্ষমতার মহড়া।

শুক্রবার জুম্মার নামাজ শেষে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন বিবাদমান দু'টি গ্রুপকে কোন বক্তব্য বা সভা না করার নির্দেশ দিয়েছেন।স্থানীয় পুলিশ পাহারায় আল-হেরা মসজিদের 

মুসল্লিরা নামাজ আদায় করছেন।

স্থানীয় প্রবাসী বাংলাদেশিরা জানান, মসজিদের নামাজ পড়তে আসা মুসলমানরা শঙ্কা নিয়ে নামাজ পড়ছেন। সবার আশঙ্কা দুই গ্রুপের দ্বন্ধের কারণে আবার মারামারি 

শুরু হতে পারে। মসজিদের মুসল্লিরা জানান, দ্বন্ধের মূল বিষয় হচ্ছে আল-হেরা মসজিদের ট্রাস্ট্রি বোর্ড ও মসজিদ কমিটি গঠন নিয়ে । আগের ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য সংখ্যা ছিল 

১৫ যাদের সবাই হচ্ছেন 'মুসলিম উম্মাহ অব নর্থ আমেরিকা' সংগঠনের নেতা।

মসজিদ প্রতিষ্ঠার প্রথম পর্যায়ে মসজিদের প্রতিষ্ঠাতা ইকবাল ও রহিম প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন মসজিদের ট্রাস্ট্রি বোর্ড, পরিচালনা 
কমিটি ও উপদেষ্টা কমিটিতে স্থানীয় মুসলানদেরকে অন্তর্ভুক্ত করার।

কিন্তু স্থানীয়দের অভিযোগ, গত ৮ বছরে তারা তা করেননি অথবা করতে পারেননি।২০১৫ সালে কমিটিতে স্থানীয় মুসলমানদের 

অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা করা হলেও 'মুনা'র কেন্দ্রীয় নেতারা এতে বাধা দেন। এরই মধ্যে ট্রাস্টি বোর্ডের দুই বছরের মেয়াদ শেষ হয়।

গত ১৫ জুলাই নতুন ট্রাস্টি বোর্ড, পরিচালনা কমিটি ও উপদেষ্টা কমিটি গঠনের জন্য আল-হেরা মসজিদে বিবাদমান দুই গ্রুপের

সভার আয়োজন করা হয়। সভায় 'মুনা'র কেন্দ্রীয় নেতা আব্দুর রহিম গ্রুপের নেতারা আগের কমিটি বাতিল ঘোষণা করে 'মুনা'র 

সমর্থনপুষ্ট জসিম উদ্দিনের নেতৃত্বে আরেকটি কমিটি গঠনের চেষ্টা করেন। কিন্তু মসজিদ কমিটির বর্তমান সভাপতি গ্রুপের নেতারা এ সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করলে দুই পক্ষের 

মধ্যে ধাওয়া পাল্টা-ধাওয়া ও হট্টগোল শুরু হয়।

বিএনপিপন্থী কিছু নেতাকর্মী অবস্থান নিয়েছেন 'মুনা'র নতুন কমিটির পক্ষে, অন্যদিকে বিভিন্ন সামাজিক-রাজনৈতিক ও স্থানীয় সাংবাদিকরা অবস্থান নিয়েছেন স্থানীয়দের পক্ষে। 

স্থানীয় সাংবাদিকরা ফেইসবুকে লাইভ দিয়ে বিবাদমান দুই গ্রুপের মারামারির দৃশ্য প্রচার করলে এ নিয়ে কমিউনিটির মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছে।

ইতোমধ্যে দুটি গ্রুপ দল ভারি করতে বিভিন্ন সভা সমিতির আয়োজন করছে। 'মুনা' গ্রুপের নেতারা  স্থানীয় কয়েকজন নেতার বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগ দায়ের করেছেন, 

যার শুনানি হবে আগামী  ১৩ অগাস্ট ।

http://bangla.bdnews24.com/probash/article1369070.bdnews

আটলান্টিক সিটির আল হেরা মসজিদের বিবাদমান মতবিরোধকে কেন্দ্র করে ...

আটলান্টিক সিটির আল হেরা মসজিদের বিবাদমান মতবিরোধকে কেন্দ্র করে মুসলিম উম্মাহ(মুনা) এবং স্হানীয় মুসল্লীদের দ্বন্দ্ব এখন চরম পর্যায়ে ... স্হানীয় মুসল্লীদের দাবী উপেক্ষা করে মুনার মাধ্যমে গঠিত নেতৃবৃন্দের অটল অবস্হানের কারনে বর্তমানে মসজিদ পরিচালনায় এক শ্বাসরূদ্ব্কর পরিস্হিতি বিরাজ করছে এবং মসজিদ পরিচালনা কমিটি থেকে মুনাকে ...


__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___