[Attachment(s) from mk haque mk_haque@yahoo.com [mukto-mona] included below]
DDD 222. সংলাপই একমাত্র পন্থা: ডিসিসিআই
Dhaka Daily Dish, 222th Issue, 22nd Jan '15
Dear All
Despite national & international concern shown on current crisis,
BAL Govt is showing indifferent attitude and talking in terms of arms
to address the agitators. Meanwhile, economic condition of the poor
country is getting worse. Officials of Dhaka Chamber (DCCI) in a press
conference spoke on this issue and asked for a political solution at the
earliest. They are planning to form a 'Citizen's Committee' to contact
both the parties for a dialogue. It is indeed a very good initiative to
start with. We wish all the success to DCCI efforts. Thanks.
Haque, Lowell, MA, USA.
সংলাপই একমাত্র পন্থা: ডিসিসিআই
অর্থনৈতিক রিপোর্টার | ২৩ জানুয়ারি ২০১৫, Manab Zamin
ব্যবসায়ীদের সংগঠন ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) মনে করে,
দেশের চলমান রাজনৈতিক অচলাবস্থা নিরসনে সংলাপই একমাত্র পন্থা। বর্তমান সঙ্কট
উত্তরণে অবিলম্বে সংলাপের আয়োজন ও আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নেয়ার আহ্বান জানায়
সংস্থাটি। একই সঙ্গে বিশিষ্ট নাগরিকদের সমন্বয়ে একটি সিটিজেন কাউন্সিল গঠনেরও মত
দেয় ডিসিসিআই। অন্যদিকে গত ১৬ দিনের অবরোধে দেশে মোট অর্থনৈতিক ক্ষতির পরিমাণ
৩৬,৪৪৫ কোটি ৭৬ লাখ টাকা হয়েছে বলে জানিয়েছে ডিসিসিআই। ………
……….তিনি বলেন, চলমান পরিস্থিতিতে ব্যবসা-বাণিজ্যের অবস্থা ভাল নয়। কিন্তু সরকার
পিডিবির পক্ষ থেকে বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির প্রস্তাব করেছে। যেখানে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের
মূল্য উল্লেখযোগ্য হারে কমে এসেছে, সেখানে বাংলাদেশে এ অবস্থায় বিদ্যুতের দাম পুনরায়
বৃদ্ধি করা হলে ব্যবসায়ী সমপ্রদায় মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়বে। এছাড়া দেশে জ্বালানি তেলের
দামও কমে আসা উচিত, যা আমাদের কৃষি ও পরিবহন খাতে ইতিবাচক সুফল বয়ে আনবে।
তিনি বলেন, চলমান রাজনৈতিক অচলাবস্থার কারণে যেখানে দেশীয় উদ্যোক্তারা বিনিয়োগে
হিমশিম খাচ্ছেন। সেখানে নতুন উদ্যোক্তা তৈরির বিষয়টি বেশ কষ্টসাধ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই
বিদেশী বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে নতুন বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছে। এক্ষেত্রে
এফডিআইর বেলায় যেখানে আমরা এমনিতেই পিছিয়ে আছি। । । । ।
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের ২৭শ কোটি টাকা ১০৯ ব্যক্তির পকেটে
মিজান চৌধুরী : ১৭ জানুয়ারি, ২০১৫ Jugantor
বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে দেশের ব্যাংকিং খাত। নামে-বেনামে বিভিন্ন কৌশলে ব্যাংক থেকে
হাতিয়ে নেয়া হচ্ছে বিপুল অঙ্কের টাকা। নিয়মনীতি ভেঙেই দেয়া হচ্ছে মোটা অঙ্কের ঋণ।
শত শত কোটি টাকার ঋণপত্র (এলসি) খুলে দেয়া হচ্ছে জামানত ছাড়াই। সামর্থ্য যাচাই-বাছাই
ছাড়াই তারা পাচ্ছে ঋণের অর্থও। কৌশলে এসব অর্থ বের করা হলেও শেষ পর্যন্ত অধিকাংশই
বনে যাচ্ছে ঋণখেলাপি। রাষ্ট্রায়ত্ত চার ব্যাংক থেকে এভাবে ২ হাজার ৭০৮ কোটি টাকা বের করে
নেয়া হয়েছে। বিপুল পরিমাণ এ অর্থ গেছে ১০৯ ব্যক্তির পকেটে। ব্যাংকগুলো চেষ্টা করেও এই
অর্থ উদ্ধার করতে পারছে না। বাংলাদেশের কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেলের (সিএজি)
সর্বশেষ 'বার্ষিক ও বিশেষ' নিরীক্ষা প্রতিবেদনে বেরিয়ে এসেছে এসব চাঞ্চল্যকর তথ্য।………..
__._,_.___