Banner Advertiser

Saturday, June 28, 2014

[mukto-mona] সুষমার সঙ্গে খালেদার সাক্ষাতে বিএনপি হতাশ



রবিবার, ২৯ জুন ২০১৪, ১৫ আষাঢ় ১৪২১
সুষমার সঙ্গে খালেদার সাক্ষাতে বিএনপি হতাশ
নেতাকর্মীদের মধ্যে অসন্তোষ
শরীফুল ইসলাম ॥ ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজের সঙ্গে খালেদা জিয়ার সাক্ষাতে বিএনপির অর্জন শূন্য। বহু চেষ্টা-তদবির করে হোটেলে গিয়ে সাক্ষাত করলেও এতে কোন রাজনৈতিক ফায়দা অর্জন করা তো সম্ভব হয়ইনি, উল্টো দলের ইমেজ ক্ষুণœ হয়েছে। সাক্ষাতকালে খালেদা জিয়া দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে সরকারের বিরুদ্ধে নালিশ করেও কোন কাজ না হওয়ায় বিএনপি হতাশ হয়েছে। আর তিনবার নির্বাচিত সাবেক প্রধানমন্ত্রী হয়েও খালেদা জিয়া তাঁর চাইতে নিচের প্রোফাইলের ভারতীয় মন্ত্রীর সঙ্গে হোটেলে গিয়ে কেন দেখা করলেন- এ নিয়ে বিএনপি নেতাকর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ ও অসন্তোষ সৃষ্টির পাশাপাশি তাঁদের মনোবল ভেঙ্গে গেছে।
সূত্রমতে, দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জনের পর বর্তমানে রাজনৈতিকভাবে চরম নাজুক পরিস্থিতির শিকার বিএনপি চেয়েছিল ভারতের প্রভাবশালী মন্ত্রী সুষমা স্বরাজের সঙ্গে বৈঠকের মধ্য দিয়ে দলের ইমেজ ফিরিয়ে আনতে। কিন্তু একদিকে হোটেলে গিয়ে সাক্ষাত ও অপরদিকে নির্দলীয় সরকারের অধীনে তাড়াতাড়ি পরবর্তী নির্বাচনের ব্যাপারে ভারতের সহানুভূতি অর্জন করতে না পারায় দলের ইমেজ ফিরিয়ে আনার সকল চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। কারণ খালেদা জিয়া রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য নিজ দেশের সরকারের বিরুদ্ধে নালিশ করলেও সুষমা স্বরাজ প্রত্যুত্তরে সব কথাই বলেছেন কূটনৈতিক ভাষায়। সরকার পরিবর্তন হলেও ভারতের পররাষ্ট্রনীতির পরিবর্তন হয় না- সুষমা তাঁর কথায় খালেদা জিয়াকে তা বুঝিয়ে দিয়েছেন। এ ছাড়া সুষমা স্বরাজ জাতীয় সংসদের বিরোধী দলের নেতা রওশন এরশাদের সঙ্গে তাঁর অফিসে গিয়ে সাক্ষাতের পাশাপাশি তাঁকে ভারত সফরের আমন্ত্রণ জানালেও বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে ভারত সফরের আমন্ত্রণ জানাননি।
উল্লেখ্য, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজের তিন দিনের ঢাকা সফর কর্মসূচীতে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার সঙ্গে পূর্বনির্ধারিত কোন কর্মসূচী ছিল না। তবে সুষমা স্বরাজ আসার বেশ কয়েক দিন আগে থেকেই বিএনপির পক্ষ থেকে জোরেশোরে চেষ্টা-তদবির শুরু করা হয় যাতে তিনি খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাতের কর্মসূচী রাখেন। খালেদা জিয়া এখন সরকার কিংবা জাতীয় সংসদে বিরোধী দলের নেতার পদে না থাকায় ভারত প্রথমে রাজিই হয়নি। এক পর্যায়ে বিএনপির পীড়াপীড়িতে ভারত সুষমা স্বরাজের সঙ্গে খালেদা জিয়ার সাক্ষাতের বিষয়ে রাজি হয়। তখন বিএনপির পক্ষ থেকে চেষ্টা চালানো হয় যাতে খালেদা জিয়ার গুলশানের বাসায় এই সাক্ষাত অনুষ্ঠানটি করা যায়। কিন্তু ভারতের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে প্রবল আপত্তি জানানো হয়। এক পর্যায়ে খালেদা জিয়ার পক্ষ থেকে দলের মান বাঁচাতে সোনারগাঁও হোটেলে গিয়েই সাক্ষাতের বিষয়টি ভারতকে জানানো হয়। কিন্তু এভাবে মাথা হেট করে অপেক্ষাকৃত নিচের প্রোফাইলের ভারতীয় মন্ত্রীর সঙ্গে হোটেলে গিয়ে সাবেক তিনবারের প্রধানমন্ত্রী বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার সাক্ষাত দলের ইমেজ ফিরিয়ে আনার সকল চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে।
১৬ মে ভারতের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির বিজয়ের খবর শোনার সঙ্গে সঙ্গে বিএনপি শিবিরে আনন্দের বন্যা শুরু হয়ে যায়। দলের নেতাকর্মীরা মিষ্টি বিতরণ করে আনন্দের বহির্প্রকাশ ঘটায়। প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ার অনেক আগেই বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া নরেন্দ্র মোদিকে অভিনন্দন জানান। দলের পক্ষ থেকে বলাবলী করা হয় নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সুসম্পর্ক রয়েছে। এমনও বলা হয়- নরেন্দ্র মোদি তারেক রহমানকে ভারত সফরের আমন্ত্রণও জানিয়েছেন। এ খবর শোনে বিএনপির সর্বস্তরের নেতাকর্মীরা তাঁদের ভবিষ্যত রাজনীতি নিয়ে আশাবাদী হয়ে উঠেন। কিন্তু সুষমা স্বরাজের সঙ্গে খালেদা জিয়ার সাক্ষাত অনুষ্ঠান শেষে তাঁদের আশায় গুড়েবালি পড়ে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বিএনপির সর্বস্তরের নেতাকর্মীরা আশা করেছিলেন সুষমা স্বরাজের সঙ্গে খালেদা জিয়ার বৈঠকের পর দলের প্রাপ্তিযোগ ঘটবে। এর মধ্য দিয়ে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের পথে আলোর মুখ দেখা যাবে। কিন্তু সে রকম কিছুই অর্জন করতে পারেনি বিএনপি। সাক্ষাতের শুরুতেই খালেদা জিয়া সুষমা স্বরাজকে বিভিন্ন রঙের ৫টি জামদানি শাড়ি উপহার দেন। সুষমার সঙ্গে সাক্ষাতের মাধ্যমে রাজনৈতিকভাবে ভাল কিছু প্রাপ্তির আশায়ই বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া দেশে এখন গণতন্ত্র নেই বলাসহ সরকারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন বিষয়ে নালিশ করেছিলেন। সেই সঙ্গে ৫ জানুয়ারির নির্বাচনকে একতরফা ও ভোটারবিহীন নির্বাচন বলে অবিলম্বে দেশে যাতে নির্দলীয় সরকারের অধীনে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হয় সে ব্যাপারে সহযোগিতা চেয়েছিলেন। কিন্তু সুষমা স্বরাজ খালেদা জিয়ার এ সব কথা এক কানে শোনে অন্য কান দিয়ে বের করে দিয়েছেন।
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাতকালে সুষমা স্বরাজ স্পষ্ট করেই বলেছেন, এ সব বিষয় বাংলাদেশের মানুষের অভ্যন্তরীণ বিষয়। দেশের জনগণই তা দেখবে। তবে ভারত কোন দলের সঙ্গে নয়, দেশের সঙ্গে কাজ করবে। যখন যে দলই ক্ষমতায় থাকুক তাদের সঙ্গেই ভারত কাজ করবে। ভারতের নতুন সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে এমন কথা শোনে খালেদা জিয়াসহ সোনারগাঁও হোটেলের সাক্ষাত অনুষ্ঠানে উপস্থিত সকল বিএনপি নেতারই মন ভীষণ খারাপ হয়ে যায়। যার প্রমাণ পাওয়া গেছে সোনারগাঁও হোটেল থেকে বের হওয়ার সময় বিএনপি নেতাদের চেহারা দেখে। আর বহু আশা করে ও চেষ্টা-তদবির চালিয়ে শেষ পর্যন্ত হোটেলে গিয়ে বৈঠকের পরও দলের জন্য কিছু অর্জন না হওয়ায় খোদ বিএনপি নেতাকর্মীদের মধ্যেই নানান প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। এ কারণে দলের সর্বস্তরে এখন চরম হতাশা বিরাজ করছে বলে জানা গেছে।
প্রসঙ্গত, ২০১৩ সালের ৩ মার্চ তিন দিনের সফরে ঢাকা আসেন ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জী। তাঁর এ সফরে বিরোধী দলের নেতা বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার সঙ্গে পূর্বনির্ধারিত সাক্ষাত কর্মসূচী ছিল। কিন্তু জামায়াতের ডাকা হরতালের কারণে সোনারগাঁও হোটেলে গিয়ে প্রণব মুখার্জীর সঙ্গে সাক্ষাত করলে জামায়াত নাখোশ হবে ভেবে খালেদা জিয়া তাঁর সঙ্গে সাক্ষাত করেননি। এতে ভারত সরকার খালেদা জিয়ার ওপর নাখোশ হন। যদিও পরবর্তীতে ভারতের কাছে এ জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছিল বিএনপি। এবারও সুষমা স্বরাজের সঙ্গে সাক্ষাত কর্মসূচী চাইলে বিএনপিকে ভারতের কাছ থেকে পূর্বে সেই ঘটনার কথা স্মরণ করিয়ে দেয়া হয় বলে জানা গেছে।
ভারতের ক্ষমতা থেকে সদ্যবিদায়ী কংগ্রেসের সঙ্গে আওয়ামী লীগের সুসম্পর্ক থাকায় ভারতের নির্বাচনের আগে থেকেই বিএনপি বিজেপির বিজয় প্রত্যাশা করে। এই প্রত্যাশা অর্জনের পর ভারতের নতুন প্রধানমন্ত্রী মোদির শপথ অনুষ্ঠানে যাওয়ার চেষ্টা করেন বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া। কিন্তু আমন্ত্রণ না পাওয়ায় এ স্বপ্নপূরণ হয়নি বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার। তবে মোদির শপথ অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া আমন্ত্রণ না পেলেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমন্ত্রণ পান। যদিও শেখ হাসিনা তখন জাপান সফরে থাকায় স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী শপথ অনুষ্ঠানে যান। এ কারণে তখন তিনিসহ বিএনপির সর্বস্তরের নেতাকর্মীরা চরম হতাশ হন।
বছর দুয়েক আগে কংগ্রেস ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় খালেদা জিয়া ভারত সফরে গেলে তাঁকে লালগালিচা সংবর্ধনা দেয় সে দেশের সরকার। সপ্তাহব্যাপী ভারত সফর শেষে দেশে ফিরে খালেদা জিয়াসহ দলের নেতাকর্মীদের সুর পাল্টে যায়। দীর্ঘদিন ভারতবিরোধী বক্তব্য দিয়ে এলেও হঠাৎ ভারতের গুণগান গাওয়া শুরু করেন তাঁরা। কিন্তু পরে জামায়াতের ফাঁদে পড়ে বাংলাদেশ সফরে আসা ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জীর সঙ্গে পূর্বনির্ধারিত সাক্ষাত অনুষ্ঠান বর্জন করে রাজনৈতিকভাবে দেশে-বিদেশে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েন খালেদা জিয়া। এর পর ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের আগে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন প্রসঙ্গে বিএনপির পক্ষ থেকে ভারত সরকারের সহযোগিতা চাওয়া হলে ভারতের পক্ষ থেকে সাফ জানিয়ে দেয়া হয় সংবিধান অনুসারে নির্বাচন হচ্ছে। তাই একটি দেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে ভারতের কিছু করার নেই।
জানা যায়, ভারতসহ বিভিন্ন দেশের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক জোরদারের জন্য বিএনপি চেয়ারপার্সনের একটি আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা পরিষদ রয়েছে। এ পরিষদে রয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান, ভাইস চেয়ারম্যান শমসের মবিন চৌধুরী, উপদেষ্টা রিয়াজ রহমান, ড. ওসমান ফারুক, সাবিহ উদ্দিন আহমেদ ও সাংবাদিক শফিক রেহমান। তাঁদের সহযোগিতা করেন দেশে-বিদেশে অবস্থান করা আরও কয়েকজন জুনিয়র নেতা। সুষমা স্বরাজকে খালেদা জিয়ার গুলশানের বাসায় নিয়ে সাক্ষাত করার বিষয়ে তাঁরা আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়েছেন। কিন্তু সরকার বা জাতীয় সংসদে বিরোধী দলের কোন পদে না থাকায় ভারত বহু চেষ্টা তদবিরের পরও খালেদা জিয়াকে গুরুত্ব দেয়নি। এ ছাড়া বছরখানেক আগে ভারতের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে খালেদা জিয়া সাক্ষাত করতে না যাওয়ার বিষয়টি তারা এখনও ভুলতে পারেনি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিএনপির এক নেতা জনকণ্ঠকে বলেন, একদিকে ভারতের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে গতবছর মার্চ মাসে খালেদা জিয়া সাক্ষাত করতে না যাওয়া এবং অপরদিকে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জন করায় বর্তমানে খালেদা জিয়া সরকার বা জাতীয় সংসদের কোন পদে না থাকায় ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ঢাকা সফর কর্মসূচীতে প্রথমে খালেদা জিয়াকে সাক্ষাতের সুযোগ রাখা হয়নি। পরে খালেদা জিয়া নিজে এবং তাঁর পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টাদের চেষ্টায় সুষমা স্বরাজের সঙ্গে খালেদা জিয়া সাক্ষাতের সুযোগ পান। তবে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রোটোকলে তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার নিচের অবস্থানে থাকলেও গুলশানের বাসায় না গিয়ে সোনারগাঁও হোটেলে সাক্ষাত অনুষ্ঠান হওয়ায় এবং নির্দলীয় সরকারের অধীনে পরবর্তী নির্বাচনের ব্যাপারে কোন প্রকার সহযোগিতার আশ্বাস না দেয়ায় এ সাক্ষাত অনুষ্ঠান নিয়ে বিএনপির সাধারণ নেতাকর্মীরা খুশি হতে পারেননি। কারণ, সাধারণত সফরকারী ব্যক্তি যদি সাক্ষাতকারীর চেয়ে হাই-প্রোফাইলের হন তাহলে স্বাগতিক দেশের নেতারা ওই মেহমানের সঙ্গে গিয়ে দেখা করেন। তা না হলে সফরকারী ব্যক্তিই স্বাগতিক দেশের নেতাদের সঙ্গে বাসা বা অফিসে গিয়ে দেখা করেন। খালেদা জিয়া তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী। আর সুষমা স্বরাজ ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী। এক্ষেত্রে সুষমা স্বরাজের খালেদা জিয়ার বাসভবন অথবা দলীয় কার্যালয়ে গিয়ে সাক্ষাতই ছিল প্রচলিত নিয়ম। তবে নেতাকর্মীদের মধ্যে স্বস্তি এটাই যে- বিএনপিকে ভারতের নতুন সরকার গুরুত্ব দিয়েছে। যদিও দলের সব নেতাকর্মী হোটেলে গিয়ে সাক্ষাত করার বিষয়টি ভালভাবে নেননি।
রবিবার, ২৯ জুন ২০১৪, ১৫ আষাঢ় ১৪২১


সুষমাকে খালেদার 'নালিশ'

নিজস্ব প্রতিবেদক,  বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম

Published: 2014-06-27 12:07:33.0 BdST Updated: 2014-06-27 17:14:38.0 BdST

    



বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক পরিস্থিতি নিয়ে প্রতিবেশী ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রী সুষমা স্বরাজের কাছে 'নালিশ' দিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া।...............


  • M.i. Khan  7 hours ago

    দেশের জনগণ সাথে না থাকলে যা হয়, বিদেশীদের কাছে নালিশ করাই  

    ম্যাডামের বর্তমান সম্বল ! খালেদার জন্য একগুচ্ছ করুণা রইল।
  • Avatar

Nasrullah khan  4 hours ago

What a flagrant contradiction between Moin khan & Mobin in press briefing.The former says,Begum Zia complained of lack of democracy in B'desh while the other said,it was not discussed at all as it is an internal affair of B'desh.In fact,BNP lost the ground with SC's recent verdict on the legality of last general election held.High time for BNP to understand & press for mid term election under the new costitutional arrangement passed by the law makers unanimously in the last Parliament & with no dissenting voice of opposition which absented itself on its own.With this landmark judgement of SC,hardly care-taker govt can be an issue for advocacy by any power western or otherwise.

=====================

আগে খালেদা আমেরিকার কাছে নালিশ করে বালিশ পেয়েছেন 


নালিশ করে বালিশ পায়, ভাঙা জুতার বাড়ি খায় !

=====================

কারও বিরুদ্ধে নালিশ করেননি খালেদা জিয়া 


মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর




__._,_.___

Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Sunni Vs. Shia in Iraq




 


__._,_.___

Posted by: Jiten Roy <jnrsr53@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___