Banner Advertiser

Monday, May 19, 2014

Re: [mukto-mona] Memory lane: যেভাবে টাকার কুমির হল রনি



Golam Maolana Rumi is a Jamati in Awami disguise.


2014-05-18 8:11 GMT+06:00 'Jamal G. Khan' M.JamalGhaus@gmail.com [mukto-mona] <mukto-mona@yahoogroups.com>:
 

যেভাবে টাকার কুমির হল রনি

সীমান্ত আরিফ
বেঙ্গলিনিউজটোয়েন্টিফোর.কম
 

  

ঢাকা: ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের টিকিটে পটুয়াখালী-৩ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর চাঁদাবাজি,টেন্ডারবাজি, দুর্নীতি থেকে শুরু করে অনেক অভিযোগ ওঠে গোলাম মওলা রনির বিরুদ্ধে। অল্প সময়ে প্রায় শূন্য দশা থেকে তিনি হয়েছেন কোটি কোটি টাকার মালিক। শিল্প-কারখানাসহ রয়েছে একাধিক ফ্ল্যাট, প্লট, গাড়ি-বাড়ি। এমপি রনির বিরুদ্ধে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের টাকা আত্মসাৎ, অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং চাঁদাবাজি-দুর্নীতির অভিযোগ পেয়ে অনুসন্ধানের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আগামী মাসেই অনুসন্ধান প্রতিবেদন কমিশনে জমা দেওয়া হবে এবং একই সঙ্গে সম্পদের হিসাব চেয়ে তাঁকে নোটিশ পাঠাতে পারে কমিশন।

পটুয়াখালীর আওয়ামী লীগ নেতারা দলের ইমেজ নষ্ট করার জন্য দলের প্রধানের কাছ থেকে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আশা করছেন। জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী আলমগীর বলেছেন, 'গোলাম মাওলা রনি উগ্র মৌলবাদী সংগঠনের সঙ্গে জড়িত। তিনি যুদ্ধাপরাধী কাদের মোল্লার ভাইয়ের ছেলে। আওয়ামী লীগে অনুপ্রবেশকারী।' তাঁর কথিত 'ভাইয়া বাহিনী'র বিরুদ্ধে তাঁর নির্বাচনী এলাকা গলাচিপায় আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা চালানোরও অসংখ্য অভিযোগ রয়েছে। দুর্নীতিসহ এসব কারণেও তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় নেতারা।

 

দুদকের অনুসন্ধান : দুদকের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, দুদকের প্রাথমিক অনুসন্ধানে এমপি রনির সম্পদের ব্যাপক গরমিল পাওয়া গেছে। কাগজে-কলমে তাঁর সাতটি প্রতিষ্ঠান পাওয়া গেলেও এবং একটি প্রতিষ্ঠানে ৯ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন বলে তিনি হিসাব দিলেও অন্য ছয়টি প্রতিষ্ঠানে কত টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে, সেটা উল্লেখ করেননি। এমনকি যে প্রতিষ্ঠানে ৯ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন, সেই টাকা কোথা থেকে পেয়েছেন- দুদকের জিজ্ঞাসাবাদে তার সঠিক তথ্য দিতে পারেননি এমপি রনি। তিনি কোটি কোটি টাকার সম্পদের হিসাব গোপন করেছেন বলে প্রাথমিক অনুসন্ধানে জানা গেছে। বিস্তারিত জানতে আরো অধিকতর অনুসন্ধানের প্রয়োজন বলে মনে করেন এই কর্মকর্তা।


দুদক সূত্র জানায়, রাজধানীর তেজগাঁও এলাকায় 'সেবোল্ট গার্মেন্ট লিমিটেডের' মালিক গোলাম মাওলা রনি। এই প্রতিষ্ঠানে ২০০৬-০৭ সালে ৯ কোটি টাকা বিনিয়োগ করার কথা তিনি আয়কর রিটার্নে উল্লেখ করলেও মেসার্স সেবোল্ট এঙ্প্রেস, মেসার্স সেবোল্ট অ্যাডজাস্টস, নেট অ্যাকসেস, নন্দিতা এন্টারপ্রাইজ, ইন্টারন্যাশনাল মাল্টিমিডিয়া অ্যান্ড অ্যাডভারটাইজিং নামক প্রতিষ্ঠানগুলোতে কত কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন সেটা আয়কর রিটার্নে উল্লেখ করেননি। ধানমণ্ডির ৬/বি, নাইম রোডে এবং তোপখানা রোডে রয়েছে তাঁর বিলাসবহুল ফ্ল্যাট, পূর্বাচলে প্লটসহ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ফ্ল্যাট, বাড়ি এবং প্লট রয়েছে। ল্যান্ডক্রুজার প্রাডোসহ রয়েছে একাধিক গাড়ি।


এমপি রনির বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগের অনুসন্ধান করছেন দুদকের উপপরিচালক মো. তালেবুর রহমান। তিনি  বলেন, গোলাম মাওলা রনির দখলে থাকা সম্পদের তথ্য যাচাই করতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর), ব্যাংক ও রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কম্পানি থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। তাঁর বিরুদ্ধে পটুয়াখালী জেলা এলজিইডি, সওজসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ, বদলিসহ নানা ক্ষেত্রে চাঁদাবাজির অভিযোগ রয়েছে। এসব অভিযোগেরও তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে; আমাদের প্রাথমিক অনুসন্ধান প্রক্রিয়া শেষ পর্যায়ে। আগামী মাসের (আগস্ট) মাঝামাঝি অনুসন্ধান প্রতিবেদন কমিশনে জমা দিতে পারব। পরবর্তী সময়ে কমিশনের অনুমোদন সাপেক্ষে এমপি গোলাম মাওলা রনিকে সম্পদের হিসাব চেয়ে নোটিশ পাঠাব। তিনি বলেন, 'ওই নোটিশ অনুযায়ী এমপি রনির দখলে থাকা স্থাবর-অস্থাবর সব সম্পদের হিসাব পেশ করতে হবে। পরে ওই হিসাব যাচাই করে তাঁর দখলে অবৈধ সম্পদের তথ্য-প্রমাণ পাওয়া গেলে, তাঁর বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করা হবে।

সূত্র জানায়, এমপি রনির বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগটি প্রথমে অনুসন্ধান করেন দুদকের পটুয়াখালী সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক আহসান আলী। সেখানে রনি বা রনির লোকজন অনুসন্ধান কাজে প্রভাব খাটাতে পারে- এই সন্দেহে অনুসন্ধানের দায়িত্ব দেওয়া হয় দুদকের প্রধান কার্যালয়ের উপপরিচালক তালেবুর রহমানকে।


'হে এত টাহা বানাইছে কেমনে?'


'রনির বাবা শামসু মুন্সি কান্দে (কাঁধে) গামছা লইয়া গাওয়াল (ফেরি) করছে গ্রামে গ্রামে। হেইয়া বেইচ্চা সংসার চালাইছে। হেই গামছাওলার পোলা রনি এ্যাহন এমপি অইছে, কোটি কোট টাহার মালিক হইছে'- গোলাম মাওলা রনি প্রসঙ্গে এভাবেই মন্তব্য করেন তাঁর নির্বাচনী এলাকা গলাচিপা উপজেলার ডাউকা গ্রামের সাতাত্তর বছর বয়স্ক মো. এসমাইল সরদার।


গলাচিপা পৌরমঞ্চ এলাকায় রিকশা গ্যারেজের মালিক মো. আবদুস সোবাহান বলেন, 'এমপি অওনের পর হুনি হ্যার টাহার কোনো অভাব নাই। এমপি অইয়া হে এত টাহা বানাইছে কেমনে?'

 

গলাচিপা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদ হাওলাদার বলেন, 'তাঁর বাবা সামসুদ্দিন মুন্সি ১৯৭৪ সালে গলাচিপার উলানিয়া নামক এলাকায় সপরিবারে আসেন ব্যবসার খোঁজে। তখন তিনি গামছা ফেরি করে বিক্রি করতেন। ওই আয়েই চলত সংসার। এক পর্যায়ে ওখানে সরকারি খাসজমিতে ছোট্ট একটি কাপড়ের দোকান নিয়ে বসেন। তখন গোলাম মাওলা রনি ছোট। তিনি ওখান থেকে মাধ্যমিক সার্টিফিকেট পাস করে এলাকা ছাড়েন। তাঁদের পরিবারের আর্থিক দৈন্য ছিল আগে থেকেই। অথচ তিনি এখন নিজেকে পটুয়াখালী জেলার সবচেয়ে বড় সম্পদশালী কিংবা ধনী মানুষ হিসেবে দাবি করেন। তার কোটি কোটি টাকা কিভাবে এসেছে তা অনুসন্ধান করলেই বেরিয়ে আসবে।

 

পটুয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী আলমগীর এমপি রনিকে আওয়ামী লীগে অনুপ্রবেশকারী অভিহিত করে বলেন, দলকে বিতর্কিত করতে ও আওয়ামী লীগের সুনাম নষ্ট করতেই তিনি ইনডিপেনডেন্ট টিভির সাংবাদিকদের ওপর হামলা চালিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেবেন বলে আমাদের বিশ্বাস।'

 

স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের অভিযোগ, ২০০৮ সালে এমপি হওয়ার পর সব উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে দুর্নীতি শুরু করেন রনি। টেন্ডারবাজি আর লুটপাট করেছেন ইচ্ছা মতো। এমপির স্পেশাল বরাদ্দ, হতদরিদ্র কর্মসূচির জন্য দশমিনা ও গলাচিপা এ দুই উপজেলায় প্রতিবছর বরাদ্দের কিছুই স্থানীয় লোকজন পায়নি। লুটপাটের মাধ্যমে এমপি রনি ও তাঁর লোকজন হাতিয়ে নিয়েছে সেসব। আওয়ামী লীগের এমপি তিনি, অথচ সেই আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে তাঁর কোনো সম্পর্ক নেই।



সাংবাদিক নির্যাতনের বিষয়ে পটুয়াখালী প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি ও সাংবাদিক নেতা আবু জাফর খান বলেন, 'এমপি রনি এখনো সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি মামলা জিইয়ে রেখেছেন। আমরা মফস্বল সাংবাদিকরা তাঁর ছোবল থেকে রক্ষা না পেয়ে হতাশ ছিলাম এত দিন। আমরা চাই সাংবাদিক নির্যাতনের দৃষ্টান্তমূলক বিচার হোক।'


লাঞ্ছিত হয়েছেন শতাধিক নেতা : ২০১০ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি পটুয়াখালীতে অবস্থানকালে রনি ও তাঁর 'ভাইয়া বাহিনী'র হাতে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত হন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও গলাচিপা উপজেলা চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদ এবং পৌর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও পৌর মেয়র ওহাব খলিফা। তাঁরা দুজন কয়েকবার লাঞ্ছিত হন ভাইয়া বাহিনীর হাতে। এ ছাড়া বিভিন্ন সময় রনির ওই বাহিনীর হাতে লাঞ্ছিত হয়েছেন গলাচিপা আওয়ামী লীগ সম্পাদক গোলাম মস্তফা টিটো, সাংগঠনিক সম্পাদক শামসুজ্জামান লিকন, সদস্য কাশিনাথ দত্ত, সহসভাপতি সন্তোষ কুমার দে, উপদেষ্টা কালাম মোহাম্মদ ইসা, সদস্য রামকৃষ্ণ পাল, পৌর আওয়ামী লীগ সম্পাদক মাইনুল ইসলাম রনো, ছাত্রলীগ সহসভাপতি শাকিল খান, সদস্য শওকত ফিরোজসহ বিভিন্ন ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড কমিটির নেতা-কর্মীরা। শুধু গলাচিপা উপজেলায় বিভিন্ন সময় রনি কিংবা তাঁর ভাইয়া বাহিনী আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের ওপর প্রায় ১২৫টি হামলা  কিংবা সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এ কারণে পাল্টাপাল্টি ৩২টি মামলা হয়েছে ওই থানায়।


ভাইয়া বাহিনীর হাত থেকে রক্ষা পাননি পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুবুর রহমান তালুকদারও। পটুয়াখালী-৪ (কলাপাড়া-গলাচিপা উপজেলার একাংশ নিয়ে গঠিত) আসনের সংসদ সদস্য মাহবুবুর রহমান তালুকদার ২০০৯ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর সরকারি সফরে গলাচিপা যান। তাঁর আগমন উপলক্ষে উপজেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে গেট ও জনসভার মঞ্চ তৈরি করা হলে ভাইয়া বাহিনী তা আগুন দিয়ে পুড়িয় দেয়। দশমিনায় ভাইয়া বাহিনীর হাতে লাঞ্ছিত হয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগ সম্পাদক ও উপজেলা চেয়ারম্যান আ. আজিজ, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শামসুন্নাহার ডলি, ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মো. শাখাওয়াত হোসেন শওকত, ছাত্রলীগ সভাপতি কাজি শাকিল আহম্মেদ, রণগোপালদি ইউপি চেয়ারম্যান এবং ওই ইউনিয়ন পরিষদের আওয়ামী লীগ সভাপতি জাকির হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগ সহসভাপতি অ্যাডভোকেট আ. খালেক, দশমিনা উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি মো. শুভ, ওই ইউপি ছাত্রলীগ সম্পাদক সমীরণ কর্মকার, বাঁশবাড়িয়া ইউপি যুবলীগ সম্পাদক মোশারেফ হোসেন, বহরমপুর ইউপি যুবলীগ সভাপতি রমিজ মলি্লক, উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নার্গিস বেগম, স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক সিকদার মো. আবু জাফর, স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহ্বায়ক রমিজ উদ্দিন তমাল, আলীপুর ইউপি যুবলীগ সভাপতি জাহাঙ্গীর হোসেন মুন্সি, বহরমপুর ইউপি যুবলীগ সভাপতি মো. জহির উদ্দিন, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক গৌতম রায়সহ অসংখ্য নেতা-কর্মী।

http://www.bengalinews24.com/politics-&-government-election-democracy/2013/07/22/11756

প্রধানমন্ত্রীকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি : গোলাম মওলা রনি

http://www.bd-pratidin.com/2013/07/24/7452

গোলাম মাওলা রনি গ্রেপ্তার


http://www.bd-pratidin.com/2013/07/24/7450

এমপি গোলাম মওলা রনি কারাগারে

Friday,July 26, 2013,সময় 10:02

image_59422



শূন্য থেকে শতকোটি টাকার মালিক রনি!লিখেছেন ২২ জুলাই ২০১৩, ২০:২৫ | রাজনীতি


http://blog.prothom-alo.com/posts/8/188727








__._,_.___

Posted by: Kamal Das <kamalctgu@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Re: [mukto-mona] Re: প্রয়াত জাতীয় নেতা তাজউদ্দিনের মাত্র ১০-১১ বছরের মেয়ে (?) শারমিন আহমদ রিপির ১৯৭১ স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় কালের ইতিহাস সম্বন্ধে মিথ্যাচার ও তথাকথিত সত্যকথন! রিপির বর্তমান হাল হকিকত ও তার বর্তমান বন্ধু-শুভাকাঙ্খী-ভক্ত-মিত্র-সমর্থক বৃন্দ!



Truth is stranger than fiction.  If you read "White House Years", you would find most of what Taj's daughter had scribbled is true.  Kissinger had about 100 pages on 1971 events dedicated in his book. 


2014-04-30 9:12 GMT+06:00 Shah DeEldar <shahdeeldar@gmail.com>:
 

Thank brother Shafiq for raising some interesting questions about Sharmeen's new revelations about uncle Mujib. What hold her back so long for not coming forward with these tantalizing secrets? It sounds like Tajuddin Ahmed briefed his better half with all the details and then that was passed on to an eleven year genius, Sharmmeen? She was privy to know all these details? Alternatively, she got all these details from her mother when Sharmeen became adult?

Now, Sharmmeen comes forward to tell us the story when nobody is arround to corroborate her story? Great timing! It makes no sense to me why would Mujib even ask Taj for a favor for his secret desire to be the Prime minister as if Taj was running the show? Give me break, what  a ludicrous statement coming from Sharmeen! I can understand Sharmeen's love for her father but this kind childish comment is simply stupid and scandalous. What does it really prove? Mujib was not a worthy leader but Taj was?   

I watched Sharmeen's book conference video and I must say, she did a good job with her raising some interesting questions about Bangladeshi democracy. But, I also suspect that conference was pretty much stage managed by her asking about the date of Chittagong Armory raid. Only one guy knew the answer? Generally, I do not believe in conspiracy theories but Sharmeen's details about Bongobhandu's fearless fight against the Pakistani military junta makes no sense at all. I simply do not trust her version. Why come forward now when she is deeply connected with Brotherhood politics? Is this lady a new fox in sheep's cloth? Where her loyalty lies?

-SD  


2014-04-29 9:20 GMT-04:00 Engr. Shafiq Bhuiyan <srbanunz@gmail.com>:


প্রয়াত জাতীয় নেতা তাজউদ্দিনের মাত্র ১০-১১ বছরের মেয়ে (?) শারমিন আহমদ রিপির

১৯৭১ এর স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় কালের ইতিহাস সম্বন্ধে মিথ্যাচার তথাকথিত সত্যকথন (?)!

রিপির বর্তমান হাল হকিকত তার বর্তমান বন্ধু-শুভাকাঙ্খী-ভক্ত-মিত্র-সমর্থক বৃন্দ!

 

দেখুন, শুনুন, জানুন  - ১৯৭১ মাত্র ১০-১১ বছরের এক বালিকার ১৯৭১ এর স্বাধীনতা যুদ্ধের সময়কালের ইতিহাস সম্বন্ধে মিথ্যাচার তথাকথিত সত্যকথন, পরিকল্পিত  মিথ্যাচার!

 

আরো দেখুন জানুন  -- বর্তমানে প্রয়াত জাতীয় নেতা তাজউদ্দিনের কন্যা শারমিন আহমদ রিপির বিশেষ বিশেষ (জামাতী, রাজাকার ) - বন্ধু-শুভাকাঙ্খী-ভক্ত-মিত্র-সমর্থকদের রাজনৈতিক, সামাজিক পরিচয় তৎরতা!

 

শারমিন আহমদ রিপির ১৯৭১ স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় কালের ইতিহাস সম্বন্ধে মিথ্যাচার তথাকথিত সত্যকথন (?)!

 

১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধের প্রাক্কালে জাতীয় নেতা  তাজউদ্দিন আহমেদের ১মা কন্যা শারমিন আহমেদ রিতির বয়স ছিল সম্ভবত মাত্র ১০ বা ১১ বছর।

এই ছোট্ট বালিকা (নব্য ইতিহাসবিদ) তার ১০-১১ বছরের বয়সের স্মৃতির উপর ভিত্তি করে প্রায় ৪০ বছর পরে লিখা স্মৃতিকথায় - 'তাজউদ্দীন আহমদ নেতা পিতা' বইতে ১৯৭১ এর ২৫ মার্চ ভয়াল কালো রাতে বঙ্গবন্ধুর বাসায় বঙ্গবন্ধু-তাজউদ্দীন গোপন   গুরুত্তপুর্ন সংলাপ-আলাপ-আলোচনা এবং সেই রাতের ঘটনা নিয়ে  এবং মুক্তিযুদ্ধের সময়কালের এবং তার পরের কিছু ঘটনা নিয়ে - বিতর্কিত, স্ববিরোধী, মিথ্যাচার  উল্টা পাল্টা কথা লিখেছে - যা প্রকাশনার দিনেই প্রকাশনা উত্সবের অতিথিরাই আগাম বলে দিয়ছেন!

মিথ্যাকে সত্য বানাতে গিয়ে - সে যে কত হাজার হাজার ঐতিহাসিক প্রতিষ্ঠিত সত্যকেসে এখন বিতর্কিত করতে চাচ্ছে এবং  মিথ্যা বানাতে চাচ্ছে!

তার ইয়াত্তা নেই!

তারপরেও সত্য উদ্ভাসিত হয়ে যাচ্ছে, সত্যের জয় হচ্ছে!

ধরা পরছে শারমিন আহমেদ রিতির ডাহা মিথ্যাচার!

 

তার মিথ্যাচারের ১টি নমুনা হচ্ছে,

তার কথায় বা বর্ণনা মতে, "মুজিব কাকুর কাছে পূর্ব-পরিকল্পনা অনুযায়ী আব্বু (তাজউদ্দীন আহমদ) স্বাধীনতার ঘোষণা লিখে নিয়ে এসেছিলেন এবং টেপ রেকর্ডারও নিয়ে এসেছিলেন। টেপে বিবৃতি দিতে বা স্বাধীনতার ঘোষণায় স্বাক্ষর প্রদানে মুজিব কাকু অস্বীকৃতি জানান'"

এখন দেখুন  ১৯৭১ এর ২৫শে মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধুর আত্মগোপনের ব্যাপারে কি সিদ্ধান্ত হয়েছিল?

https://www.youtube.com/watch?v=LEerX6JQD38&sns=em

 

শুনুন ১৯৭১ এর  ২৫শে মার্চ সেই রাতের  ঘটনার বর্ননা - সেই রাতের জীবন্ত স্বাক্ষী ডক্টর কামাল হোসেন, ব্যরিস্টার আমিরুল ইসলাম এবং তাজউদ্দীনের স্ত্রী শ্রদ্ধেয়া জোহেরা তাজউদ্দীনের মুখে-

এই ভিডিওতে বঙ্গবন্ধু কীভাবে অন্যদের বাঁচাতে - নিজে না পালিয়ে, নিজ বাড়ীতে গ্রেফতার হয়েছিলেন!

কি ভাবে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা প্রচার করেছিলেন!

শুনুন এবং দেখুন শারমিন আহমেদ রিতির বিতর্কিত বইয়ের বর্ণনার  সাথে সেই রাতের জীবন্ত স্বাক্ষী - ডক্টর কামাল হোসেন, ব্যরিস্টার আমিরুল ইসলাম এবং রীতির মা (সদ্য প্রয়াত) শ্রদ্ধেয়া জোহেরা তাজউদ্দীনের বর্ণনার  মৌলিক পার্থক্য!

বিতর্কিত বিষয়ে নেই কোন মিল!

 

স্বাধীনতার ৪৩ বছরে একবারও  তার বাবা জাতীয় নেতা দেশের ১ম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমেদ , আজীবন বঙ্গবন্ধুর দল করা তাঁর মা জহুরা তাজুদ্দিন, তার চাচা সাবেক আওয়ামী লীগ মন্ত্রি আফসার উদ্দিন আহমেদ, তার ভাই সাবেক আওয়ামী লীগ মন্ত্রী  তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ কিংবা তার বোন আওয়ামী লীগের সাংসদ সিমিন হোসেন রিমিরা - কখনোই এই ধরণের 'ইতিহাসের বিকৃতি', পাগলামি', মিথ্যাচার  বা বিতর্কিত কথা বলেন নি!

এমন কি 'বছর আগে প্রকাশিত সিমিন হোসেন রিমির লেখা 'আমার ছোটবেলা ১৯৭১ এবং বাবা তাজউদ্দীন আহমদ' শীর্ষক গ্রন্থের কোথাও এই ধরনের 'পাগলামি', মিথ্যাচার, 'ইতিহাসের বিকৃতি',  করেননি। দেখুন এন্ড শুনুন:

https://www.facebook.com/photo.php?fbid=10152369370119666&set=a.35352444665.42531.565834665&type=1&theater

 

সর্বোপরি দিনে দিনে রিতির  যে কত বড় নৈতিক, ব্যক্তিগত  এবং চারিত্রিক পদস্খলন হয়েছে - তার নমুনা প্রমান হচ্ছে-

এই রিতির প্রথম স্বামী হচ্ছে (কঙ্কা নামের  আরেক সুন্দরী মহিলার  ছিনতাই কৃত স্বামীকুখ্যাত মেজর  মুন্না। সেই মুন্না  ছিল বঙ্গবন্ধুর  হত্যাকারী মৃত্যু দন্ড প্রাপ্ত খুনী কর্নেল রশীদের সহযোগী। এরা ২০০০ সালে তামিল জঙ্গী দিয়ে শেখ হাসিনকে হত্যা করার ষড়যন্ত্রকারী এবং অর্থ প্রদান কারী।

আর রিতির দ্বিতীয় স্বামী হচ্ছে জামাতের আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী চেইন সংঘটন, মিসরের নিসিদ্ধ ব্রাদারহুড এক্টীবিস্ট মিশরী ওমার আব্দুল্লাহ!

বর্তমানে রিতির ঘনিষ্ট দোসর হচ্ছে, রাজাকার জামাতের সিনিয়র উপদেষ্টা এবং  সাবেক ভুমি সচিব (১৯৯৬-২০০১ আওয়ামী লীগ আমলে এবং ২০০১ জামাত-বিএনপি  জোট সরকারের আমলে স্বরাষ্ট্র সচিব ) ওমর ফারুক!

অনেকের লিখা থেকে জানা যায় রিপির এই চরম বিতর্কিত এবং কুখ্যাত বইয়ের অর্থায়ন করেছে আমেরিকায় চিহ্নিত পাকি জামাত রাজাকারদের  ছায়া সংঘঠন The Islamic Circle of North America (ICNA). আর এই  ICNA  এর প্রেসিডেন্ট হচ্ছে ১৯৭১ এর খুনী বুদ্ধিজীবী হত্যায় অভিযুক্ত রাজাকার আশরাফুয জামানের দোসর। আমেরিকাতে  জামাত রাজনীতি নিষিদ্ধ থাকায়, সব পাকি ছাগু রাজাকারের দল ICNA নামের আড়ালে মসজিদ ভিত্তিক সংঘটন কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছে! শয়তান যেমন, সব সময় মুখোশের আড়ালেই থাকে। 

 

নৈতিক, ব্যক্তিগত  এবং চারিত্রিক ভাবে পদস্খলিত শারমিন আহমেদ রিতির ওই সব উদ্ভট-বিতর্কিত-মনগড়া-ফরমায়েসী  তথ্য, মিথ্যাচার  বা প্রলাপ - প্রায় পুরোটাই বিতর্কিত এবং কিছুটা সত্য ঘটনার সাথে বেশীর ভাগ মিথ্যা বর্ণনার অসম মিশ্রন !

 

তাই বলছিলাম, ১৯৭১ মাত্র ১১ বছরের বালিকার প্রায় বছর পর  ১৯৭১এর 'ইতিহাস' বর্ণনা -

কতটা মিথ্যাচার!

কতটা (তথাকথিত) সত্যকথন!

 

লোভে পরে এবং চালাকি করতে গিয়ে তার লিখা ফরমায়েসী বইটাকেই সে নিজেই বিতর্কিত করে ফেলেছে!

বই লিখে  সম্মান শ্রদ্ধা পাওয়ার পরিবর্তে - কেবল ঘৃনা, অপমান আর ধিক্কারই জোটছে তার কপালে!

 

তাই সাধু সাবধান!


Please see attached PDF files.


--

দেশে বিদেশে বাঙ্গালীরা এবং বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ গুনুমুগ্ধ ভক্ত গন

সুখে থাকুন, ভালো থাকুন এবং নিরাপদে থাকুন

 

জয় বাংলা , জয় বঙ্গবন্ধু

 

শুভেচ্ছান্তে


Engr. Shafiqur  Rahman Anu
Auckland,
New Zealand
N.B.: If any one is offended by content of this e-mail, please ignore & delete this e-mail. I also request you to inform me by an e- mail - to delete your name from my contact list.






__._,_.___

Posted by: Kamal Das <kamalctgu@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___