Banner Advertiser

Saturday, October 5, 2013

[mukto-mona] থলের বিরল বেরিয়ে এসেছে, ইলিয়াস আলীর স্ত্রীর কথায়.!!!!!!



আওয়ামী লীগ সরকার পরিবর্তন হলে ইলিয়াস আলী আবার ফিরে আসবেন -
সিলেটের হাজার হাজার মানুষের জনসভায় বললেন ইলিয়াস আলীর স্ত্রী!

থলের বিরল বেরিয়ে এসেছে, ইলিয়াস আলীর স্ত্রীর কথায়.
ইলিয়াস আলী কোথায়?...See More
!!! ইলিয়াস আলির বৌকে গ্রেফতার করে  রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞেস করা হউক যে ইলিয়াস আলি কোথায় ???        ইলিয়াস ইস্যু নিয়ে অনেক নাটক হয়েছে অনেক খতি হয়েছে ,   মানুষ আহত এবং নিহত ও হয়ছে ।        সেই নাটকের অবসান চাই ???
!!! ইলিয়াস আলির বৌকে গ্রেফতার করে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞেস করা হউক যে ইলিয়াস আলি কোথায় ??? ইলিয়াস ইস্যু নিয়ে অনেক নাটক হয়েছে অনেক খতি হয়েছে , মানুষ আহত এবং নিহত ও হয়ছে । সেই নাটকের অবসান চাই ???


__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[mukto-mona] অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়তে হবে যে কোনো মূল্যে - বাংলাদেশ রুখে দাঁড়াও কনভেনশন



অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়তে হবে যে কোনো মূল্যে

বাংলাদেশ রুখে দাঁড়াও কনভেনশন

বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার

জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ, যুদ্ধাপরাধের রায় কার্যকর ও বিচার সম্পন্ন, সামপ্রদায়িক সহিংসতা প্রতিহত করাসহ পাঁচ দফা দাবি পুনর্ব্যক্ত করে দেশব্যাপী অসামপ্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ার প্রচারণা চালিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার ও কর্মসূচি ঘোষণা করেছে সামপ্রদায়িকতা বিরোধী জোট 'বাংলাদেশ রুখে দাঁড়াও'। যেকোনো মূল্যে আগামী নির্বাচনে মৌলবাদী শক্তির বিজয় প্রতিহত করা এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন জোটের বিশিষ্টজনরা। তারা বলেছেন, যে বাংলাদেশ গড়ার জন্য মুক্তিযুদ্ধে আপামর জনতা অংশ নিয়েছিল, সে বাংলাদেশ এখনও দেখিনি আমরা। সামপ্রদায়িক শক্তি কুঁড়ে কুঁড়ে খাচ্ছে আমাদের। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি বিভক্ত হয়েছে। আর মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা ও সাম্প্রদায়িক শক্তিগুলো একত্রিত হয়েছে। বিদেশি অপশক্তি এতে মদদ দিচ্ছে। ধর্মকে আশ্রয় করে ভণ্ডামি করছে মৌলবাদীরা। তাই ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলো মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করে রাজনীতি না করলে তাদেরকেও জনগণ শিগগিরই পরিত্যক্ত ঘোষণা করবে, যেমনি পরিত্যক্ত ঘোষণা করেছে যুদ্ধাপরাধীদের। 

গতকাল শনিবার রাজধানীতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে 'বাংলাদেশ রুখে দাঁড়াও'-এর জাতীয় কনভেনশনে বক্তারা এ কথা বলেন। গত ২০ এপ্রিল ঢাকায় এক জাতীয় সম্মেলনের মাধ্যমে এ জোট আত্মপ্রকাশ করে। জোটের পাঁচ দফার অন্য দাবিগুলো হলো-সামপ্রদায়িক সহিংসতায় আক্রান্তদের পাশে দাঁড়ানো, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশকে এগিয়ে নেয়া, মুক্তচিন্তার পথ খোলা রাখা, তালেবানি রাষ্ট্র বানানোর পাঁয়তারা প্রতিহত করা, নারীর অধিকার সমুন্নত রাখা। 

কনভেনশনে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে বিভিন্ন পেশার নারী-পুরুষ ও তরুণ-তরুণীরা যোগ দেন। 

গতকাল কনভেনশনে সভাপতির বক্তব্যে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা সুলতানা কামাল বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সাথে বিশ্বাসঘাতকতার জন্য যুদ্ধাপরাধের বিচার সম্পন্ন করতে এখন আমরা এত প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হচ্ছি। জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করতেই হবে। যুদ্ধাপরাধের বিচারে যাদের বিরুদ্ধে রায় হয়েছে, তা অবিলম্বে কার্যকর করতে হবে। 

তিনি বলেন, মানুষ যখন জাগে তখন অমানুষ টিকতে পারে না। বাংলাদেশের মানুষ এখনও জেগে আছে। ভোটের রাজনীতি যারা করেন, তারা ভোটের প্রার্থনা করতে আসার আগেই নিজেদের শুধরিয়ে নিন। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা থেকে একবিন্দু সরে গেলে আপনাদেরও সরে যেতে হবে। সে দিন বেশি দূরে নয়। 

তিনি বলেন, যেই দল মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বের দাবি করতে পারে, তারাও সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সরাতে পারে না। আমরা তাদের আশ্বস্ত করতে পারছি না। তারাও ভোটের রাজনীতির জন্য জবাবদিহি করছেন না। 

তিনি বলেন, মৌলবাদীরা ধর্মের নামে নারীর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। বৈষম্য করা যাবে না। সকলের জন্য সমান অধিকার ও সুযোগ নিশ্চিত করতে হবে। 

সম্মেলনের অন্যতম আহ্বায়ক সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হক বলেন, বাঙালির শির কখনো নত হয়নি। এবারও হবে না। আত্মমর্যাদাসম্পন্ন ও মানবিক রাষ্ট্র আমরা গড়ে তুলবোই। এজন্য ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে। রাজনীতির স্বার্থে ধর্মের ব্যবহার বন্ধ করতে হবে। 

সামপ্রদায়িকতা ও জঙ্গিবাদ বিরোধী মঞ্চের আহ্বায়ক অজয় রায় বলেন, আজ (গতকাল) এখানে একটি ইতিহাস সৃষ্টি হচ্ছে। যারা ইতস্ততায় ভুগছেন তারা এখনই সব দ্বিধা ঝেড়ে ফেলে এ জোটে চলে আসুন। আমাদের অনেকের মধ্যেই তফাত্ রয়েছে। এরপরও ঐক্যবদ্ধ হন। আসুন, রুখে দাঁড়াই সামপ্রদায়িক শক্তিকে। 

তিনি বলেন, সামপ্রদায়িক শক্তিকে কোনোমতেই ক্ষমতায় আসতে দেয়া যাবে না। আমাদের মাতৃভূমিকে 'বাংলাস্তান' হতে দেয়া হবে না। মুক্তিযুদ্ধের সময়ও নানা প্রতিবন্ধকতা ছিল। তারপরও আমরা বিজয় ছিনিয়ে এনেছি। এবারও যত প্রতিকূলতা থাকুক না কেন, সকলে এক জায়গায় এসে সামপ্রদায়িকতা বিরোধী প্রাচীর গড়তে হবে। অসামপ্রদায়িক বাংলাদেশ গড়তেই হবে। নইলে কাঙ্ক্ষিত ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাংলাদেশ পাবো না। 

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব কামাল লোহানী বলেন, একাত্তরের পর মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিরা ভাঙতে ভাঙতে বহুধা বিভক্ত হয়ে গেছি। আর বিরোধীরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে গেছে। বিদেশি অপশক্তিও তাদের সাথে যুক্ত হয়েছে। তারা ষড়যন্ত্র করছে। এ ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে হলে আমাদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে তৃণমূলের জনগণের কাছে যেতে হবে। 

তিনি বলেন, মৌলবাদী শক্তির ধ্বংসযজ্ঞে বেদনাহত হয়ে আমরা অল্পকিছু মানুষ তাদের প্রতিহত করার চেষ্টা করছি। কিন্তু সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছতে পারছি না। তাদের কাছে যেতে হবে। জনতাকে সাথে নিয়েই কাজ করতে হবে। 

বিচারপতি গোলাম রব্বানী বলেন, মানুষ আজ আশার আলো দেখতে পাচ্ছে না। তাদেরকে আশা দেখাতে কাজ করতে হবে। নতুন আশা তৈরি করতে পারলেই তারা অসামপ্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ার কাজে নিজেদের নিয়োজিত করবে। আশা তৈরির কাজটি সম্মেলনের আয়োজকদের। এটি করতে হবে। 

রামেন্দু মজুমদারের সঞ্চালনায় সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন অ্যাডভোকেট রানা দাশগুপ্ত, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি নাসিরউদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু, নারী নেত্রী আয়শা খানম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক এম এম আকাশ, গণজাগরণ মঞ্চের আহ্বায়ক ডা. ইমরান এইচ সরকার। 

সম্মেলনে বাংলাদেশ রুখে দাঁড়াও'র আগামী কর্মসূচি ঘোষণা করেন সম্মেলনের অন্যতম আহ্বায়ক ও মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি ডা. সারওয়ার আলী। তিনি জানান, ইতিমধ্যে বিভাগীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আগামী ছয়মাসের মধ্যে রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে দেশের সকল জেলায় সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে এবং তার ভিত্তিতে পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হবে। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সকল সংগঠনের সাথে যোগাযোগ তৈরি করা হবে। পৃথক পৃথক আয়োজনে উপজেলা ও থানা পর্যায়ে কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে। তথ্য মাধ্যম ও সংগঠনের ওয়েবসাইটে হালনাগাদ তথ্য জানানো হবে। 

তিনি বাংলাদেশ রুখে দাঁড়াও'র জাতীয় নির্বাহী কমিটি ঘোষণা করেন। কমিটির সভাপতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এমিরেটাস অধ্যাপক আনিসুজ্জামান এবং আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল। এর অন্য সদস্যরা হলেন সৈয়দ শামসুল হক, কামাল লোহানী, ড. আকবর আলি খান, ডা. সারোয়ার আলী, জিয়াউদ্দিন তারেক আলী, আবেদ খান, রামেন্দু মজুমদার, রানা দাশগুপ্ত ও এমএম আকাশ।

সম্মেলনে ঘোষণাপত্র পাঠ করেন সাংবাদিক আবেদ খান। ঘোষণাপত্রে বলা হয়, আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বর্তমানে এক দুঃসময় পার করছে। পবিত্র ধর্মের নামে মিথ্যাচার ও অপপ্রচার এবং সামপ্রদায়িক সহিংসতা মুক্তিযুদ্ধের সকল অর্জন ও চেতনা নস্যাত্ করতে উদ্যত হয়েছে। নির্বাচন কেন্দি ক অনিশ্চয়তায় দেশের সংকট ঘনীভূত হয়েছে এবং রাজনীতিতে ধর্মের ব্যবহার বৃদ্ধি পেয়েছে। 

ঘোষণায় বলা হয়, আন্তর্জাতিক আইনের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন ও তার প্রয়োগে কোনো সংশোধনী সুপারিশ না করে বিরোধী দল এবং কিছু জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংস্থা এ বিচারকে প্রশ্নবিদ্ধ করার অপপ্রচারে লিপ্ত রয়েছে। তাদের লক্ষ্য বিচার প্রক্রিয়াকে বানচাল করা। জামায়াত-শিবির-হেফাজত চক্র রায়কে কেন্দ করে তাণ্ডব চালাচ্ছে। 

জামায়াত নিষিদ্ধ করা প্রসঙ্গে ঘোষণায় বলা হয়, গত কয়েক মাস ধরে তারা যে তাণ্ডব চালাচ্ছে, গত চার দশকে এ ধরনের সন্ত্রাসী ঘটনা আর লক্ষ্য করা যায়নি। তাই ২০০৯ সালের সন্ত্রাস বিরোধী আইনের আওতায় তাদের অবিলম্বে নিষিদ্ধ করা জরুরি।

Source:




__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[mukto-mona] বিজেপি ক্ষমতায় এলে ভারতের জন্য বিপদ : বিশেষ সাক্ষাৎকারে বিমান বসু



বিশেষ সাক্ষাৎকার: বিমান বসু

বিজেপি ক্ষমতায় এলে ভারতের জন্য বিপদ

সোহরাব হাসান ও অমর সাহা | আপডেট: ০০:১০, অক্টোবর ০৬, ২০১৩ প্রিন্ট সংস্করণ

বিমান বসু। পশ্চিমবঙ্গ বামফ্রন্টের চেয়ারম্যান ও ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিআইএম) কেন্দ্রীয় নেতা। জন্ম ১৯৪০ সালের ১ জুলাই, কলকাতায়। স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে পড়াশোনাও করেছেন কলকাতায়। ১৯৫৮ সালে আইনশাস্ত্র পড়ার সময়ই বিমান বসু কমিউনিস্ট পার্টির সার্বক্ষণিক সদস্যপদ লাভ করেন। এর আগে সর্বভারতীয় ছাত্র ফেডারেশনের পশ্চিমবঙ্গ শাখার সহসভাপতি ছিলেন। ১৯৭১ সালে কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী) রাজ্য কমিটির সদস্য এবং ২০০৬ সালে সম্পাদক হন। ২০০৫ সাল থেকে বামফ্রন্টের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন। ১৯৭১ সালে সহায়ক কমিটির সদস্য হিসেবে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে কাজ করেছেন এই বামপন্থী নেতা। গত ২৪ সেপ্টেম্বর কলকাতায় তাঁর এই সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়।
 সাক্ষাৎকার নিয়েছেন সোহরাব হাসান ও অমর সাহা

বিমান বসুপ্রথম আলো  পশ্চিমবঙ্গে দীর্ঘ ৩৪ বছর বামফ্রন্ট শাসন করার পর ২০১১ সালে ক্ষমতার পালাবদল ঘটে। গত আড়াই বছরের তৃণমূল কংগ্রেসের শাসনকে কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?
বিমান বসু  সত্যি কথা বলতে, আমাদের রাজ্যের অনেক ক্ষতি হচ্ছে। বামফ্রন্ট সরকার যেসব ক্ষেত্রে সফল হয়েছিল, পরবর্তী সরকার সেগুলো নস্যাৎ করে দিচ্ছে। উদাহরণ হিসেবে আমি ভূমি সংস্কার ও অপারেশন বর্গার কথা বলতে পারি। বামফ্রন্টের এ কর্মসূচি সারা ভারতবর্ষে একটি আদর্শ ব্যবস্থা হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেয়েছিল। এর মাধ্যমে বর্গাচাষিদের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, বর্গাচাষি মারা গেলে তার সন্তানেরা সেই জমির ওপর অধিকার ভোগ করত। জমির মালিক জমি বিক্রি করতে চাইলে বর্গাচাষির সঙ্গে কথা বলতে হবে; নতুন মালিক যেন তার অধিকার খর্ব করতে না পারে।
দ্বিতীয় হচ্ছে, ছোট চাষিদের সহায়তায় বিনা মূল্যে অল্প পরিমাণ বীজ, সার ও কীটনাশক সরবরাহ করা হতো। এই যে পশ্চিমবঙ্গে বামফ্রন্ট কৃষিব্যবস্থায় বিরাট পরিবর্তন আনল, পরবর্তী সরকারের উচিত ছিল সেটিকে এগিয়ে নেওয়া। কিন্তু তারা সেটি না করে নানা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে।
প্রথম আলো  গ্রামীণ অর্থনীতির উন্নয়নে বামফ্রন্টের প্রধান অবদান কী ছিল?
বিমান বসু  বর্গাচাষিদের অধিকার প্রতিষ্ঠা ও পঞ্চায়েতব্যবস্থাকে শক্তিশালী করা। ১৯৭৭ সালে বামফ্রন্ট সরকার ক্ষমতায় আসার আগে ফসল তোলা নিয়ে গ্রামে গ্রামে সংঘাত-সংঘর্ষ হতো। আমরা সেটা বন্ধ করেছি। গ্রামবাংলায় সুস্থিতি ও সচ্ছলতা ফিরিয়ে এনেছি। আমরা যে পঞ্চায়েতব্যবস্থা চালু করেছিলাম, এখন তার ওপরও আমলাতন্ত্রের খবরদারি শুরু হয়েছে। আমাদের সময়ে তৃণমূল পর্যায়ে যেসব সিদ্ধান্ত হতো, এখন তা ওপর থেকে চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
প্রথম আলো  বিধানসভার পর পঞ্চায়েত নির্বাচনেও বামফ্রন্টের খারাপ করার কারণ কী?
বিমান বসু  ৩৪ বছর পর বিধানসভা নির্বাচনে বামফ্রন্ট হেরে গেল। জয়ী হলো কংগ্রেস-তৃণমূল জোট। এর প্রভাব জনগণের মধ্যে ভিন্ন মাত্রায় পড়েছে। ২০১১ সালের নির্বাচনের আগে কয়েকটি জেলায় মাওবাদী চরমপন্থীদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস সন্ত্রাসের পরিস্থিতি তৈরি করেছিল। ২০০৯ ও ২০১০ সালেও কয়েকটি জেলায় মাওবাদীদের সঙ্গে নিয়ে তারা আমাদের অনেক নেতা-কর্মীকে হত্যা করেছে। সে সময়ে পরিকল্পিতভাবেই তৃণমূলের কর্মীদের মাওবাদী দলে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু নির্বাচনের পর শাসক দল তাদের নীতি পরিবর্তন করে এবং যাদের মাওবাদী দলে পাঠানো হয়েছিল, তাদের আবার তৃণমূলে ফিরিয়ে আনে। এ অবস্থায়ই পঞ্চায়েত নির্বাচন হলো, যাতে তৃণমূলের সন্ত্রাস-মাস্তানি সত্ত্বেও আমরা ৪০ শতাংশ ভোট পেয়েছি।
আরেকটি বিষয় লক্ষণীয় যে তৃণমূল নেত্রী সস্তা জনপ্রিয়তার জন্য জনগণকে অসম্ভব ও অবাস্তব সব প্রতিশ্রুতি দিয়ে যাচ্ছেন। জনগণ কিছুটা সময়ের জন্য হলেও তাতে বিভ্রান্ত হচ্ছে, এসব বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে কি না খতিয়ে দেখছেন না। যেমন সরকার গ্রামীণ পুলিশে চাকরি দিয়েছে। কোনো ব্লক থেকে এক-দুজন করে লোক নিলেও বলা হচ্ছে ২০ জন নেওয়া হবে, ছোট ব্লকে ১৫ জন। কিন্তু যখন দেখা যাবে সরকার এই প্রতিশ্রুতি পালন করতে পারছে না, তখন তৃণমূলের প্রতি জনগণের মোহভঙ্গ হবে।
প্রথম আলো  নন্দীগ্রাম ও সিঙ্গুরে বামফ্রন্টের গৃহীত কর্মসূচি কি ভুল ছিল বলে মনে করেন?
বিমান বসু  প্রকল্প নেওয়া ভুল না হলেও তাড়াহুড়ো করা ঠিক হয়নি। মানুষকে বুঝিয়েই সবকিছু করা উচিত ছিল। এখানে বলা প্রয়োজন, নন্দীগ্রামে কিছুই করা হয়নি, এমনকি জরিপও হয়নি। সবই তৎকালীন বিরোধী দলের প্রচারণা ছিল। আর সিঙ্গুরে তাড়াহুড়ো না করে যেসব মানুষ স্বেচ্ছায় জমি দিয়েছিল, তাদেরটা নিয়েই কাজ শুরু করা যেত। সেই জমির পরিমাণ ৬০৪ একর, যা সরকার বুঝে নিয়েছিল। আর যারা জমি দিতে চায়নি, তাদের জমি অধিগ্রহণ না করে বিকল্প ব্যবস্থা করা যেত। সেটা করা হয়নি বলেই সমস্যা তৈরি হলো।
প্রথম আলো  বামফ্রন্টের জনসমর্থন পুনরুদ্ধারে আপনারা কী কী পরিকল্পনা নিয়েছেন?
বিমান বসু  বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গে যেভাবে বামপন্থীদের ওপর দমন-পীড়ন চলছে, তাতে টিকে থাকাই কঠিন হয়ে পড়েছে। তৃণমূল ক্ষমতায় আসার পর গত আড়াই বছরে বামফ্রন্টের ১৩১ জন নেতা-কর্মী খুন হয়েছেন, যাঁদের মধ্যে ৫৩ জন ধর্মীয় সংখ্যালঘু, আদিবাসীর সংখ্যা ৯ এবং তফসিলি সম্প্রদায়ের ৪৮ জন। হাজার হাজার কর্মীর বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মামলা হয়েছে; গ্রেপ্তার করা হয়েছিল সাড়ে তিন হাজার নেতা-কর্মী; পলাতক জীবন বেছে নিয়েছেন আরও হাজার তিনেক। এ অবস্থায় আমরা কর্মীদের মনোবল ধরে রাখার চেষ্টা করছি, অনেককে আইনি সহায়তা দিচ্ছি। একই সঙ্গে সরকারের কথা ও কাজের অমিলের বিষয়টি জনগণের সামনে তুলে ধরছি।
প্রথম আলো  সারা ভারতের রাজনীতিতে এখন বামপন্থীদের অবস্থান কী?
বিমান বসু  সত্য কথা বলতে পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা ও কেরালার বাইরে সারা ভারতে বামফ্রন্টের জনভিত্তি তেমন নেই। তামিলনাড়ু, অন্ধ্র, বিহার ও হিমাচলের কিছু এলাকায় ভালো অবস্থান আছে; তবে সারা রাজ্যে নয়।
প্রথম আলো  আগামী নির্বাচনে মৌলবাদী ও হিন্দুত্ববাদী শক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে কংগ্রেসের সঙ্গে বামপন্থীদের কোনো বোঝাপড়া হবে কি?
বিমান বসু  নির্বাচনী বোঝাপড়া নিয়ে এখনো আলোচনা হয়নি। অবস্থা বুঝেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আগামী নভেম্বরে পাঁচটি রাজ্যে যে বিধানসভা নির্বাচন হতে যাচ্ছে, সেই নির্বাচনের ফলাফলেই বোঝা যাবে, আসলে বিজেপি কতটা জায়গা দখল করতে পারল। বিজেপির বিরাট মতলব আছে। অতীতে যা হওয়ার হয়েছে, এখন আর মানুষ বিজেপিকে বিশ্বাস করে না। যারা সরাসরি রাজনীতি করে না, বামফ্রন্ট, কংগ্রেস বা আঞ্চলিক কোনো দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত নয়—ভারতের এই বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ ধর্মনিরপেক্ষ আদর্শেই বিশ্বাসী। আমার মনে হয় না তারা বিজেপির রাজনীতি গ্রহণ করবে। তবে অনেক সময় ভুল করেও মানুষ বিষ খায়। সে রকম কিছু হলে সেটি ভারতের জন্য বিপদ হবে।
প্রথম আলো  ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক প্রসঙ্গে আসি। বারবার প্রতিশ্রুতি দেওয়া সত্ত্বেও দুটি বকেয়া সমস্যা রয়ে গেছে—তিস্তার পানিবণ্টন ও সীমান্ত চুক্তির বাস্তবায়ন। আপনার মন্তব্য কী?
বিমান বসু  এটি দুর্ভাগ্যজনক। বাংলাদেশের পানি সমস্যা ও সীমান্ত সমস্যার সমাধান আগেই হওয়া উচিত ছিল। আমি মনে করি, উভয় দেশের স্বার্থেই সেটা করতে হবে। বাংলাদেশ ভারতের বন্ধুরাষ্ট্র। অতএব এই বন্ধুত্ব রক্ষার জন্য যা যা করা প্রয়োজন, তা ভারত সরকারকে করতে হবে। আমরা সব সময়ই এ দুটি সমস্যা সমাধান করার কথা বলে আসছি। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে এখন যাঁরা ক্ষমতায় আছেন, তাঁরা তো গণতান্ত্রিক রীতিনীতি মানেন না। তাঁরা যদি সর্বদলীয় বৈঠক ডাকতেন, সবাইকে নিয়ে বসতেন, তাহলে আমরা আমাদের কথা বলতে পারতাম। পশ্চিমবঙ্গ সরকার যে চুক্তির বিরোধিতা করছে, কিসের ভিত্তিতে? বামফ্রন্ট তো দুই কোটি ভোটারের সমর্থন পেয়েছে। তারা পেয়েছে দুই কোটি ৩০ লাখ ভোটারের সমর্থন, সে ক্ষেত্রে তাদের কেন্দ্রকে বলা উচিত ছিল, আমরা পশ্চিমবঙ্গের মানুষের মতামত নিই; তারপর সিদ্ধান্ত দেব। কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শেষ মুহূর্তে ঢাকা সফল বাতিল করলেন, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে গেলেন না। তিনি তো সব দলের নেতাদের নিয়ে বসে, পানি বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত জানাতে পারতেন; তা করলেন না।
জ্যোতি বসু মুখ্যমন্ত্রী থাকতে ঠিক এর বিপরীত ভূমিকাই নিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, দুই দেশের স্বার্থেই গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তি হওয়া উচিত। কেন্দ্রও তাঁর যুক্তি মেনে নিয়ে চুক্তি করেছিল।
প্রথম আলো  যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু কর্মসূচির প্রতিবাদে আপনারা ইউপিএ সরকারের ওপর থেকে সমর্থন প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন, সেই সিদ্ধান্ত কি সঠিক বলে মনে করেন?
বিমান বসু  যেকোনো দেশের সঙ্গে চুক্তি করার আগে দেশের মানুষের স্বার্থকে প্রথমে দেখতে হবে। আমরা বলেছিলাম, এই কর্মসূচিতে দুর্ঘটনা ঘটলে মার্কিন কোম্পানিকেই ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। ভোপাল ট্র্যাজেডিতে ইউনিয়ন কারবাইডের কাছ থেকে আমরা ক্ষতিপূরণ আদায় করতে পারিনি। সেখানে বহু মানুষ জীবন দিয়েছে ও পঙ্গু হয়ে গেছে। এখন হাইকোর্টের রায়ে সেই কথা বলা হয়েছে। সে ক্ষেত্রে আমাদের সিদ্ধান্তই সঠিক ছিল।
প্রথম আলো  সারা বিশ্বে বামপন্থার ভবিষ্যৎ কী?
বিমান বসু  বামপন্থীরা যেই সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্যের বিরুদ্ধে লড়াই করেছে, সেই বৈষম্য যেহেতু রয়ে গেছে, সেহেতু বামপন্থার ভবিষ্যৎ নেই, এ কথা বলা যাবে না। বামপন্থার নতুন সম্ভাবনা তৈরি করেছে ল্যাটিন আমেরিকার দেশগুলো। সেখানে তারা পারস্পরিক সহযোগিতা ও সমর্থনের মধ্য দিয়ে সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে লড়ছে। নিজেদের জনগণের মৌলিক চাহিদা পূরণ করছে। তারা আমেরিকার খবরদারি মেনে নেয়নি। বিশ্বব্যবস্থায় ল্যাটিন আমেরিকার এই ধারা আমাদের জন্য নতুন দিশা দেখাচ্ছে। আর সাম্রাজ্যবাদী শক্তিগুলো গিরগিটির মতো বারবার রং বদলালেও তাদের মূল যে বৈশিষ্ট্য শোষণ ও জবরদস্তি, তা থেকে সরে আসছে না। তারা সিরিয়ায় হামলার প্রস্তুতি নিয়েছিল, চীন ও রাশিয়ার জন্য পারেনি। এমনকি আমেরিকার ৭০ শতাংশ মানুষ এ যুদ্ধের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছিল। আমেরিকার আসল উদ্দেশ্য ইরানকে কব্জা করা এবং মধ্যপ্রাচ্যের তেলের ওপর আধিপত্য প্রতিষ্ঠা।
প্রথম আলো  বাংলাদেশের মানুষের প্রতি আপনার বার্তা কী?
বিমান বসু  বাংলাদেশের অর্থনীতিও ভারতের মতো কৃষিভিত্তিক। যদিও সাম্প্রতিক কালে সেখানে শিল্পকারখানাও গড়ে উঠেছে। কৃষির সঙ্গে যুক্ত মানুষগুলোকে সংহত করা, ঐক্যবদ্ধ করা এবং তাদের ন্যূনতম মৌলিক চাহিদা পূরণের মাধ্যমেই দেশকে এগিয়ে নেওয়া যাবে। এর পাশাপাশি শিল্পশ্রমিকদের স্বার্থও দেখতে হবে। অবিভক্ত ভারতে বাংলার যে অংশে বাম ও ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন গড়ে উঠেছিল, তার প্রায় সবটাই বর্তমান বাংলাদেশে। চট্টগ্রামে অস্ত্রাগার লুণ্ঠন, হাজং বিদ্রোহ, সাঁওতাল বিদ্রোহ, তেভাগা আন্দোলনের উত্তরাধিকার বহনকারী বাংলাদেশের মানুষ কারও কাছে নতি স্বীকার করবে না বলেই আমার বিশ্বাস।
প্রথম আলো  আপনারা কি অতীতের ভুল সংশোধন করে পার্টিকে সামনে এগিয়ে নিতে চান?
বিমান বসু  আমাদের কাজে ভুলত্রুটি ছিল স্বীকার করি। নিরন্তর আলোচনা এবং কাজের মাধ্যমেই অতীতের ভুলগুলো সংশোধন করে সামনে এগোতে হবে। দমন-পীড়ন ও প্রতিকূলতা সত্ত্বেও নতুন প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা পার্টিতে আসছে—এটি আশার কথা।
প্রথম আলো  আপনাকে ধন্যবাদ।
বিমান বসু  ধন্যবাদ।

http://www.prothom-alo.com/opinion/article/53161/বিজেপি_ক্ষমতায়_এলে_ভারতের_জন্য_বিপদ

Could Narendra Modi be grounded before take off?




INDIA-POLITICS-BJP-MODI

Indian supporters of the Bharatiya Janata Party(BJP) wear masks of Gujarat state Chief Minister and the BJP's prime ministerial candidate, Narendra Modi, as they travel in a bus towards the airport to receive him in Mumbai on September 30, 2013. India's opposition prime ministerial... , Getty Images
Read more at http://www.tvballa.com/gallery/2013/09/89-italian-marcella-dies-hazan-author-cookbook#9VdzH4BuqIzKebwj.99


নরেন্দ্র মোদী বলেছেনঃকুকুর মরলে দুঃখ পাবো, মুসলিম মরলে নয় - মুহাম্মাদ ...

ভারতের গুজরাট রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ২০০২ সালের মুসলিম বিরোধী দাঙ্গার জন্য অনুতপ্ত নন বলে ঘোষণা করেছেন। একই সঙ্গে তিনি বলেছেন, তাকে বহনকারী মোটরগাড়ি কোনো কুকুর ছানাকে চাপা দিলে সে জন্য দুঃখ অনুভব করবেন তিনি। বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেয়া সাক্ষাতকারে এ সব কথা বলেছেন উগ্র হিন্দুত্ববাদী দল ভারতীয়...






__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[mukto-mona] এরা জিয়ার সৈনিক, যারা মার খায় দৈনিক।



দেখুন দুই কুকুরে কামড়াকামড়ি। শিবিরের ধাওয়ায় ছাত্রদল মাঠছাড়া। খালেদা জিয়ার নতুন ধারার রাজনীতি যেখানে নিজেরাই মারামারি করে ও নিজেরাই নব্য রাজাকারদের হাতে মার খায় ।

এরা জিয়ার সৈনিক, যারা মার খায় দৈনিক।

দেখুন দুই কুকুরে কামড়াকামড়ি। শিবিরের ধাওয়ায় ছাত্রদল মাঠছাড়া। খালেদা জিয়ার নতুন ধারার   রাজনীতি যেখানে নিজেরাই মারামারি করে ও নিজেরাই নব্য রাজাকারদের হাতে মার খায় ।      এরা জিয়ার সৈনিক, যারা মার খায় দৈনিক।
দেখুন দুই কুকুরে কামড়াকামড়ি। শিবিরের ধাওয়ায় ছাত্রদল মাঠছাড়া। খালেদা জিয়ার নতুন ধারার রাজনীতি যেখানে নিজেরাই মারামারি করে ও নিজেরাই নব্য রাজাকার


__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[mukto-mona] নির্বাচনের আগেই জামায়াত নিষিদ্ধ করুন : ‘বাংলাদেশ রুখে দাঁড়াও’ কনভেনশনে দাবি -



নির্বাচনের আগেই জামায়াত নিষিদ্ধ করুন : 'বাংলাদেশ রুখে দাঁড়াও' কনভেনশনে দাবি


আগামী নির্বাচনের আগেই জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের দাবি জানিয়েছেন দেশের বিশিষ্টজনরা। সাম্প্রদায়িকতা, মৌলবাদ, জঙ্গীবাদসহ দেশবিরোধী সকল অপশক্তি রুখে দিতে সকলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তারা বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির বিভাজনের কারণে স্বাধীনতাবিরোধী গোষ্ঠী আজ শক্তি সঞ্চয় করে দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। আগামী নির্বাচনে যে কোন মূল্যে অপশক্তির ক্ষমতায় আসা রুখতে হবে। দেশজুড়ে বিরাজ করছে তালেবানী আতঙ্ক। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধ্বংস করে বাংলাদেশকে তালেবানী রাষ্ট্র বানাতে চায় '৭১-এর পরাজিত শক্তি। দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের সঙ্গে দেশী-বিদেশী গোষ্ঠী জড়িত রয়েছে। ধর্মের নামে রাজনীতি ও বিভ্রান্তি দূর করাই এখন বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে বলেও মনে করেন তারা।

10052013_021_RUKHE_DARAO_BANGLADESH

যারা ভোটের জন্য রাজনীতি করেন তাঁরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা থেকে সরে দাঁড়ালে দেশে তাঁদের একবিন্দু স্থান হবে না এমন হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বিশিষ্টজনরা বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা থেকে সরে গেলে রাজনৈতিক নেতাদের হাতজোড় করে দেশ থেকে বিদায় নিতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষশক্তির রাজনৈতিক দলগুলো মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে বলেই ৪২ বছর পর যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে গিয়ে নানা প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হতে হচ্ছে।

তারা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, যারা নিজেদের মুক্তিযুদ্ধের দল দাবি করে তারাও সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম ইসলামকে সরাতে পারছে না। তাই রাজনৈতিক দলগুলোকে এবারের ভোটযুদ্ধে মানুষের কাছে অনেক জবাবদিহি করতে হবে। এ জন্য আমাদের সবাইকে উঠে দাঁড়াতে হবে। ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে সকল অপশক্তির বিরুদ্ধে। বলতে হবে- নারী-পুরুষ নির্বিশেষে এ দেশে কোন প্রকার সাম্প্রদায়িকতা বৈষম্য ও অধিকার ক্ষুণœ করা চলবে না। বাস্তবতা হলো, ধর্মভিত্তিক রাজনীতি সমস্ত নষ্টের শিকড়। মৌলবাদ নির্মূল ও যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোকে তাদের অবস্থান পরিষ্কার করারও আহ্বান জানিয়েছেন বক্তারা।

দেশের ৩৫ বিশিষ্ট নাগরিকের আহ্বানে 'বাংলাদেশ রুখে দাঁড়াও' এর পক্ষ থেকে শনিবার জাতীয় কনভেনশনের আয়োজন করা করা হয়। জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধ কর, সাম্প্রদায়িক সহিংসতা প্রতিহত করা ও যুদ্ধাপরাধের রায় কার্যকর করাসহ ৫ দফা দাবিতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এ কনভেনশন অনুষ্ঠিত হয়। কনভেনশনের ঘোষণাপত্রে বলা হয়, আগামী কয়েক মাসের মধ্যে দেশের সকল জেলা, উপজেলা থেকে শুরু করে গ্রাম পর্যায়ে সমাবেশের আয়োজন করা হবে। মৌলবাদ, সাম্প্রদায়িকতা, জামায়াত-শিবিরের সন্ত্রাসী কর্মকা-ের বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তোলা হবে। ধর্মের নামে বিভ্রান্তি দূর করা বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। অপশক্তি ধূর্ততার সঙ্গে আন্তর্জাতিক জঙ্গী নেটওয়ার্কের সঙ্গে নিজেদের যুক্ত করে আর্থিক ও সেবা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছে, সম্পদশালী হয়েছে। ধর্মের উগ্রবাদী ব্যাখ্যা দিয়ে সমাজের অভ্যন্তরে প্রচার কাজ চালাচ্ছে। তাদের চূড়ান্ত লক্ষ্য মুক্তিযুদ্ধের চেতনা থেকে দেশকে বিচ্যুত করে পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মতো তালেবানী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা। তারা সফল হলে কেবল মুক্তিযুদ্ধের ভাবাদর্শ বিনষ্ট হবে না, বাংলাদেশ যে আধুনিক উদার রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে উঠেছে, তা ধূলিসাত হবে।

ঘোষণাপত্রে আরও বলা হয়, জামায়াত-শিবিরসহ উগ্র সাম্প্রদায়িক ও মৌলবাদী অপশক্তি সকল অপকর্মে ধর্মের দোহাই দিচ্ছে। আন্তর্জাতিক জঙ্গীবাদতত্ত্ব আমদানি করে ধর্মের উগ্রবাদী ব্যাখ্যা প্রতিষ্ঠা করে জনগণকে প্রভাবিত করতে চাইছে। এই ধর্মান্ধ শক্তি বাংলাদেশের বিস্ময়কর অর্জনের অংশিদার নারী সমাজের শিক্ষা ও কর্মজীবনকে কলঙ্কিত করে তাদের অবরোধবাসিনী করতে উদ্যত হয়েছে। গণজাগরণ মঞ্চ থেকে কখনও ধর্মানুভূতিতে আহত করার কোন বক্তব্য প্রচার না হওয়া সত্ত্বেও তারা নাস্তিকতার অপবাদ দিয়ে কয়েক কর্মীকে হত্যা করেছে। ধর্মের নামে মিথ্যাচার ও অপপ্রচারের জন্য মসজিদ ও মাদ্রাসার মাইক ব্যবহার করেছে। তারা প্রকৃতপক্ষে ধর্মের অবমাননাকারী।

এমিরিটাস অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন তারেক আলী। বক্তব্যে বলা হয়, মুক্তিযুদ্ধের সময় সাম্প্রদায়িক বৈষম্য ছিল না। '৭২ সংবিধানের মূলনীতি থেকে সরে আসার পর একটু একটু করে সাম্প্রদায়িক বৈষম্য আসতে শুরু করেছে। আগের স্বপ্নের সংবিধানের সঙ্গে যা সঙ্গতিপূর্ণ নয়। আজ আমাদের সকলে মিলে সাম্প্রদায়িকতাকে রুখতে হবে। এ জন্য সকলে মিলে দায়িত্ব নিতে হবে। নারী ও যুবকদের এক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান তিনি।

যারা ভোটের রাজনীতি করে তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা থেকে সরে দাঁড়ালে দেশে তাদের একবিন্দু স্থান নেই এমন মন্তব্য করে সভাপতির বক্তব্যে মানবাধিকার নেত্রী সুলতানা কামাল বলেন, মানুষ যখন জেগে ওঠে তখন অমানুষ টিকতে পারে না। রাজনৈতিক দলগুলো মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে। তাই ৪২ বছর পর যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে গিয়ে নানা প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হতে হচ্ছে। রাজনৈতিক দল ও নেতাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিজেদের ভেতরে খোঁজে নিন। তিনি বলেন, বাস্তবতার কারণে আমাদের সবার এখন জেগে ওঠার সময়। সঙ্কটের সময় মানুষে মানুষে এক হয়ে প্রতিরোধ গড়ে তুললে অপশক্তি পালাবার পথ খুঁজে পায় না। যেভাবে গোলাম আযম '৭১ সালে পালিয়ে গিয়েছিল।

জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, যে পতাকা দেশপ্রেমিক মানুষের রক্তে গাঢ় লাল হয়েছে সেই পতাকা আবারও খামছে ধরেছে পুরনো শকুন। স্বাধীনতার পক্ষের শক্তির আত্মসমালোচার সময় পেরিয়ে যাচ্ছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ত্বরান্বিত ও দ্রুত রায় কার্যকর করতে হবে। মুক্ত চিন্তার পথ খোলা রাখতে হবে। সাম্প্রদায়িকতা মানুষকে ক্ষুদ্র ও সঙ্কুচিত করে, বৈষম্য বাড়ায় এ কথা উল্লেখ করে সাবেক এই উপদেষ্টা বলেন, যারা মুক্তিযুদ্ধের দল হিসেবে নিজেদের দাবি করে তারাও সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম ইসলামকে সরাতে পারছে না। তাই রাজনৈতিক দলগুলোকে এবারের ভোটযুদ্ধে মানুষের কাছে অনেক জবাবদিহি করতে হবে। এ জন্য আমাদের সবাইকে ওঠে দাঁড়াতে হবে। আমাদের বলতে হবে- নারী-পুরুষ নির্বিশেষে এ দেশে কোন প্রকার সাম্প্রদায়িকতা বৈষম্য ও অধিকার ক্ষুণœ করা চলবে না। যারা রাজনীতি করছেন, ভোট চাইতে আসবেন তাদের পরিষ্কার ভাষায় বলব- 'মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক নীতি থেকে একবিন্দু সরতে পারবেন না। সরলে এ দেশে আপনাদের কোন জায়গা হবে না। হাতজোড় করে দেশ থেকে বিদায় নিতে হবে।'

বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব কামাল লোহানী বলেন, '৭১-এর পর মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি ভাঙ্গতে ভাঙ্গতে টুকরো টুকরো হয়েছে। এই সময়ে মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শক্তি শক্তিশালী হয়ে আমাদের গ্রাস করার চেষ্টা করছে। দেশী-বিদেশী শক্তি এক হয়ে চক্রান্ত করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নষ্টের ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের প্রতিহত করতে আমাদের সবাইকে মানুষের কাছে যেতে হবে। মৌলবাদী শক্তি রোধে প্রগতিশীল শক্তির অবস্থান দুর্বল হওয়ায় দুঃখ প্রকাশ করে তিনি বলেন, আমাদের বেঁচে থাকতে হলে অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যেতে হবে। গণমানুষের ঐক্য না হলে রুখে দাঁড়াও আন্দোলন সফল হবে না। তাই এবারের ডাক সকল অপশক্তিকে রুখতে হবে।

অধ্যাপক অজয় রায় বলেন, এই মুহূর্তে আমাদের মূল কাজ হলো সকল অপশক্তির মূল উৎপাটন করতে হবে। আগামী চার মাসের মধ্যে স্বাধীনতাবিরোধী গোষ্ঠীকে রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসতে দেয়া যাবে না। তাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে। জনমত গড়ে তুলতে হবে। সংখ্যালঘুদের নীরবে দেশত্যাগের জন্য বাধ্য করা হচ্ছে এমন অভিযোগ করে তিনি বলেন, যেসব আসনে সংখ্যালঘুরা সংসদ সদস্য নির্বাচনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে তাদের দেশ থেকে বিতারণ করতে বাধ্য করা হচ্ছে। স্বাধীনতাবিরোধী গোষ্ঠী বাংলাদেশকে পাকিস্তানের চারণভূমি বানাতে চায়।

বারবার প্রমাণ করেছে বাঙালী আত্মমর্যাদাশীল মানবিক ও বীরের জাতি এ কথা উল্লেখ করে সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হক বলেন, আমরা '৭২-এর সংবিধানে ফিরে যেতে চাই। যেখানে রাষ্ট্রের চার মূলনীতি থাকবে। ধর্মভিত্তিক রাজনীতি সমস্ত নষ্টের শিকড়। তাই জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধ করতে হবে। আমাদের ওঠে দাঁড়াতে হবে। সবাই হাত তুলে ধরুন। দুই হাত দিয়ে পরিবর্তন আনতে হবে। জয় মানুষের জয়-জয় বাংলাদেশের জয়। ৫৬ হাজার বর্গমাইলের প্রতি জনপদে মানুষ ওঠে দাঁড়ালে জয় আমাদের হবেই।

সেক্টর কমান্ডারস ফোরামের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শল (অব) এ কে খোন্দকার বলেন, '৭১-এর পর সেকুলার প্রশাসন ছিল। কিন্তু দেশে ধর্মের রাজনীতি আনা হয়েছে। সাম্প্রদায়িকতা ধর্মের রাজনীতিতে জায়গা করে নিয়েছে। বর্তমানে দেশে তালেবানী আতঙ্ক লক্ষ্য করছি। '৭১ সালে অপরাধের কারণে স্বাভাবিকভাবেই আকাক্সক্ষা ছিল পরাজিত শক্তি অনুতপ্ত হবে। জাতির কাছে কৃতকর্মের জন্য ক্ষমা চাইবে। কিন্তু তারা তা করেনি। হয়েছে উল্টো। তাই '৭১-এর পরাজিত শক্তি যেন মাথা তুলে না দাঁড়াতে পারে তা নিশ্চিত করতে হবে।

সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি নাসিরউদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী গোষ্ঠী দিন দিন শক্তিশালী হচ্ছে। এদের চিহ্নিত করে রাখতে হবে। ১৯৭১ ও ২০১৩ সালে যারা দেশের মানুষের ওপর অত্যাচার নির্যাতন করেছে এরা সবাই একই দোষে দোষী। ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি বিচারপতি গোলাম রব্বানী বলেন, '৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের আকাক্সক্ষা ছিল ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা। যারা বাংলাদেশকে ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র বিশ্বাস করে না তাদের অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন আছে।

অধ্যাপক এম এম আকাশ বলেন, জামায়াতের প্রতিষ্ঠাতা মওদুদীর ছেলে সৈয়দ হায়দার ফারুক মওদুদী বাংলাদেশে জামায়াত এখনও কিভাবে রাজনীতি করে এ নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন। বাস্তবতা হলো মওদুদীর পরিবারের কেউ জামায়াতের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত নয়। তিনি বলেন, জামায়াত নিষিদ্ধ করার অনেক কারণ আছে। সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে নির্বাচনের আগে জামায়াতকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানান তিনি।

গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ডা. ইমরান এইচ সরকার বলেন, ৩০ লাখ শহীদদের সন্তান যতদিন বেঁচে থাকবে ততদিন যুদ্ধাপরাধী ও তাদের দোসরদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন হবে না। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির বিভাজনের কারণে মৌলবাদ আরও শক্তিশালী হচ্ছে। এই পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে হলে ঐক্য জরুরী। জামায়াত ও যুদ্ধাপরাধ ইস্যুতে রাজনৈতিক দলগুলো তাদের অবস্থান পরিষ্কার না করলে দেশের জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে কারা ক্ষমতায় থাকবে আর কারা থাকবে না।

পাঁচ দফা দাবি ॥ জাতীয় কনভেনশন থেকে পাঁচ দফা দাবি জানানো হয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে- জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা, যুদ্ধাপরাধীদের রায় কার্যকর কর, সাম্প্রদায়িক সহিংসতা প্রতিহত কর ও আক্রান্তদের পাশে দাঁড়াও, তালেবানী রাষ্ট্র বানানোর পাঁয়তারা প্রতিহত কর- নারীর অধিকার সমুন্নত রাখ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশকে এগিয়ে নাও ও মুক্তচিন্তার পথ খোলা রাখ। কনভেনশনে ঘোষণাপত্র পাঠ করেন সাংবাদিক আবেদ খান। এ ছাড়া বক্তব্য রাখেন এ্যাডভোকেট রানা দাশগুপ্ত, নাজমা আখতার, ডা. বাহারুল আলম, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি ডা. সারওয়ার আলী, গার্মেন্টস শ্রমিক নেত্রী নাজমা আখতার প্রমুখ।

কমিটি ॥ রুখে দাঁড়াও বাংলাদেশ'র জাতীয় পরিষদের সভাপতি হয়েছেন এমিরেটাস অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, আহ্বায়ক সুলতানা কামাল। এ ছাড়া নির্বাহী কমিটির ৯ সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন সৈয়দ শামসুল হক, কামাল লোহানী, ড. আকবর আলী খান, ডা. সারওয়ার আলী, জিয়াউদ্দিন তারেক আলী, আবেদ খান, রামেন্দু মজুমদার, রানা দাশগুপ্ত, এম এম আকাশ।

- See more at: http://www.khabor.com/?p=9979#sthash.j5dRNDZv.dpuf





__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[mukto-mona] FW: How Not to Love Nature: Shove a Coal Plant Next to Earth’s Biggest Mangrove Forest




 

Date: Sat, 5 Oct 2013 16:18:11 +0600
Subject: How Not to Love Nature: Shove a Coal Plant Next to Earth's Biggest Mangrove Forest
From: bdmailer@gmail.com
To:



How Not to Love Nature: Shove a Coal Plant Next to Earth's Biggest Mangrove Forest


Smoke-belching behemoth near Bangladesh's Sundarbans National Park will threaten the home of Bengal tigers, river dolphins and other species

By Jason Motlagh

Man-eating tigers have long provided the best defense for Bangladesh's Sundarbans National Park, the planet's largest mangrove forest and a UNESCO World Heritage site. Each year between 20 to 50 people are recorded killed within the reserve's shrinking boundaries (though guides say the unofficial toll could be much higher), striking fear into would-be poachers and anyone looking to carve out more turf in this small, overpopulated country. These days, however, environmentalists are alarmed by a more insidious threat to the park's future: a massive 1,320-MW coal-fired power plant that's due to be constructed just 14 km away, in the city of Rampal.

The government insists that the project, a joint venture with India's state-owned National Thermal Power Corp., is needed to bring affordable electricity to one of the poorest corners of Bangladesh amid rising demand and energy costs. But opponents counter that operating a coal plant so close to an ecologically critical area will devastate waterways and vegetation that support a range of extraordinary wildlife, from river dolphins to the iconic royal Bengal tiger. In a low-lying and already flood-prone country, there are additional fears that without the natural buffer the mangrove offers, people will be even more vulnerable to severe weather.

"No sane person in the world would agree to this project," says Kallol Mustafa, an engineer and member of a newly formed protection committee.

To bolster their case, critics are quick to point to a coal-fired plant of similar size that was constructed in 1979 in Fayette, Texas, with pledges from authorities that damage would be negligible on the area's agriculture. The authorities were wrong: in 2010, scientists reported that the roughly 30,000 tons of sulfur dioxide emitted by the plant each year was killing vegetation across the state, provoking a public outcry that has since pressured the Texas power authority into taking steps to shut the plant down. The proposed plant at Rampal, by comparison, is projected to discharge some 52,000 tons of sulfur dioxide annually.

Some broader concerns over projected emissions were acknowledged in a government-sponsored impact assessment published in January. But the report classified the region as "residential and rural" rather than ecologically critical, lowering the bar for emission levels deemed permissible by the state's Ministry of Environment and Forest. Critics say this decision has been compounded by lack of transparency on fundamental questions surrounding the project, such as who will ultimately benefit from the power that is generated, and how waste and processed water would be treated to reduce pollution.

At the same time, there is anger over neighboring India's willingness to help bankroll an environmentally dubious power project in Bangladesh after falling short at home. In recent years, India, which is home to about a third of the Sundarbans forest, has seen two major coal power plants halted in the states of Gujarat and Madhya Pradesh because of more strictly enforced legal barriers and large protests. "It is hypocrisy. They were stopped in their own country so they are violating the law in other countries," says Moshahida Sultana Ritu, an economist at the University of Dhaka.

Azizur Rahman, the Rampal project's first director and now a government consultant, dismisses the notion that national laws have been flouted for political reasons. He says oil- and gas-powered electricity is simply too costly, leaving no alternative to coal for future energy security, and insists "there is no [outside] pressure — the Indian government follows its own guidelines, and we follow ours." A team of experts approved the project after thorough tests, and details of their findings and the terms of the agreement are available to anyone who formally requests them, he says. "We must control all the pollution, in keeping with the standards of Bangladesh."

Yet given Bangladesh's lackluster environmental record, there are plenty of skeptics. Designated water sanctuaries are threatened by rampant shipping, and — according to a recent study by the Dhaka-based Soil Resource Development Institute — logging, shrimp farming and other forms of human encroachment have shrunk the forest by nearly 50,000 hectares over the past decade. Meanwhile, the government has approved a shipbreaking yard on the river that forms the Sundarbans' eastern border, effectively book-ending the forest with industrial projects. For a troubling preview of what may be coming, environmentalists cite the coastal yards near Chittagong, where toxic runoff from beached supertankers continues to poison local communities.

This week, protesters are making a 400-km march from Dhaka to Rampal in a bid to draw greater attention to what's at stake. Abdullah Abu Diyan, a conservationist and veteran guide whose uncle founded the first Sundarbans tour company back in the 1970s, says despite the enthusiasm many people have for the reserve — born out by a steady rise in domestic tourism — there's still a general lack of awareness over the reserve's role as a protective barrier and environmental asset in a haphazardly developing country.

"It's the only patch of forest left in Bangladesh that you can truly call a forest," he says. "If it goes, we will have generation after generation that will not care after the environment because you only care about things that you can touch, feel and love."


http://world.time.com/2013/09/26/how-not-to-love-nature-shove-a-coal-plant-next-to-earths-biggest-mangrove-forest/


__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

Re: [mukto-mona] ‘He never let us read his books’ : Recalls Farooq Maududi, son of Abul A'la Maududi

This is an eye opener for those who have even the slightest soft corner in their minds for Jamaat-e-Islami. Was it not an act of hypocrisy on the part of the father of the party not even ever having allowed his sons to read his books let alone encourage them to join his fond party. Big shots in the Islamic parties never send their kids to Madrassa. This is another hypocrisy. As a matter fact the Islamic parties want to thrive on the poverty and illiteracy of people as opposed to their modern education and enlightenment. This means that they are enemies of the people.
 
According to one recent news item, Modi gave free "tupi" and "borkha" to the Muslims who came to attend his meeting. Is he trying to have Ulama on his side in the next election? This is called negative politics which defies enlightenment and feeds on orthodoxy. BNP, JP, and many of our intellectuals played and are still playing dirty tricks using religion. They used Projonmo Chotwor Movement to the fullest extent to reap political benefits out of it.       

From: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>
To: mukto-mona@yahoogroups.com
Sent: Saturday, October 5, 2013 4:11 PM
Subject: [mukto-mona] 'He never let us read his books' : Recalls Farooq Maududi, son of Abul A'la Maududi
 
Published: Sunday, October 6, 2013

'He never let us read his books'

Recalls Farooq Maududi, son of Abul A'la Maududi

Tamanna Khan and Jamil Mahmud

'He never let us read his books'Brought up under the shadows of Syed Abul A'la Maududi, preacher of Sharia-based state in the subcontinent against secular democracy, Syed Haider Farooq Maududi managed to rise above his father's fundamental ideology.
A strong critic of his father's Jamaat-e-Islami, the Islamic revivalist party from which Bangladesh Jamaat-e-Islami has evolved, Farooq is now in Dhaka on his first visit here after the Liberation War.
He talked to The Daily Star about his father's philosophy, party and present politics in South Asia.
On the creation of Jamaat-e-Islami in 1941, Farooq said his father's political ideology was a result of the era he was born in. "In the era he [Maududi] was born, there was communism, imperialism and he had made Islam also a system of ism, a system of life," he noted.
On religion-based politics, Farooq said, "Religion is for the people and people are not for religion. Religion makes a human being a good human being."
However, religious sentiment is so deeply rooted in this region that no one is ready to listen to the right thing, he observed.
About his upbringing, he said his father never let his children read his books or allowed them to involve in Jamaat or any other likeminded politics. "If he ever saw us in a rally or demonstration, he would later call us and ask what business we had standing there. He totally kept us away from all these."
"This is a tragedy of all our religious politics that we use people's children, but keep our own away from it as we all know about its negative impacts," he added.
Asked why his father had kept his children in the dark about his political views, he said, "The person who is at the helm knows about its inside well."
Farooq also stated that Maulana Abul Kalam Azad, a senior political leader of the Indian independence movement, had warned his father about creating a religion-based party, saying that religious-minded people would gather under its umbrella, bringing about no good.
"That is exactly what happened. When my father founded the party, religious fundamentalists gathered around him. He (Abul A'la Maududi) used them for political purposes, knowing them how dangerous they could be," he added.
He said his father knew that the Jamaat-e-Islami had deviated from his vision, but he decided not to do anything about it for his advanced age.
Describing the Jamaat-e-Islami of Pakistan and Bangladesh as equals, he said Jamaat should not do politics in Bangladesh whose birth it had opposed.
Syed Abul A'la Maududi too had opposed the creation of Pakistan during the partition of the subcontinent in 1947 because, to him, Pakistan was a state for the Muslims, not an Islamic state.
"He [Abul A'la Maududi] said this is not Pakistan. He didn't accept Mr Jinnah's logic [of a nation state for the Muslims]. But ultimately he had migrated to Pakistan, where he floated the party saying that if you made Pakistan on the basis of Islam, we have all the right to make it an Islamic state," Farooq said quoting his father.
He elaborated on how Jinnah had changed his stance about religion and allowed the practice of religion by the non-Muslims, declaring that the state would not interfere in the matter.
Asked if the Jamaat's opposition to Pakistan and then his father's doing politics in the very country can be viewed as similar to the Bangladesh Jamaat-e-Islami's role here, he replied, "Though my father had opposed Pakistan, the circumstances were such that he had to migrate to Pakistan."
Both Jinnah and Maududi had changed their stances. Jinnah had shifted his ground from creating a Muslim state to a secular one and Maududi from opposing Pakistan to trying to establish religion-based politics. "As a consequence, we are left in a state of chaos, as you can see now," said Farooq.
Working for a private airlines company, Farooq on several occasions had visited Bangladesh before 1971. He is a vocal critic of the protagonists of "Jihad" in Kashmir and writes columns in Urdu newspapers.

প্রশ্ন মওদুদীপুত্র ফারুকের

জামায়াত এ দেশে এখনো কীভাবে রাজনীতি করে

পার্থ শঙ্কর সাহা | আপডেট: ০২:৩৭, অক্টোবর ০৫, ২০১৩ প্রিন্ট সংস্করণ
হায়দার ফারুক মওদুদীযে জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় বিরোধিতা করেছিল, সেই দলটি স্বাধীনতার ৪২ বছর পরও কীভাবে এ দেশে রাজনীতি করতে পারে—এ প্রশ্ন তুলেছেন জামায়াতের প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা আবুল আলা মওদুদীর ছেলে সৈয়দ হায়দার ফারুক মওদুদী। তিনি মনে করেন, বাংলাদেশে জামায়াতের রাজনীতি করার কোনো সুযোগ নেই।
..............................................
জামাতে ইসলামের প্রতিষ্ঠাতা সৈয়দ আবু আলা মওদুদীর পুত্র সৈয়দ হায়দার ফারুক মওদুদীর সাক্ষাৎকার প্রকাশিত করে আমার ব্লগ গবেষণা (তারিখঃ বুধবার, ০৬/০৩/২০১৩ - ০৫:২১)। সবার সুবিধার্থে সাক্ষাৎকারটির সেই বাংলা স্ক্রিপ্ট তিনটি খন্ডে হুবহু  এখানে 
পুনরায় প্রকাশিত হল। 

"জানি না আমার বাবা এই কাজ কেন করেছিল" - মওদুদী পুত্র সৈয়দ হায়দার ফারুক মওদুদী (১)


"জানি না আমার বাবা এই কাজ কেন করেছিল" - মওদুদী পুত্র সৈয়দ হায়দার ফারুক মওদুদী (২)


"জানি না আমার বাবা এই কাজ কেন করেছিল" - মওদুদী পুত্র সৈয়দ হায়দার ফারুক মওদুদী (৩)





Please watch the YouTube videos:
Also watch:

Syed Haider Farooq Maududi Exposing Jamaat-e-Islami Must Watch:Jul 26, 2011

Maududi: Islamisation Will Destroy Pakistan May 5, 2011