Banner Advertiser

Thursday, March 24, 2016

[mukto-mona] মার্কিন ব্যাংক হ্যাকিং: ৭ জন ইরানি অভিযুক্ত



মার্কিন ব্যাংক হ্যাকিং: ৭ জন ইরানি অভিযুক্ত 

hackerImage copyrightthinkstockImage captionঅভিযুক্তরা ইরান সরকারের হয়ে কাজ করছিলো বলেই অভিযোগ যুক্তরাষ্ট্রের

যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাংকগুলোতে সাইবার হামলার অভিযোগে ইরানের সাতজন হ্যাকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে।

২০১১ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত ব্যাংকসহ প্রায় ৫০টি আর্থিক প্রতিষ্ঠান, এবং নিউ ইয়র্ক ড্যাম-এ হামলার জন্য ঐ ব্যক্তিদের অভিযুক্ত করা হয়।

মাত্র আগের দিনই মার্কিন সেনাবাহিনীর গোপন তথ্য হ্যাক করার দায়ে একজন চীনা নাগরিককে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড এবং আড়াই লাখ ডলার জরিমানা করা হয়।

বিচার বিভাগ বলছে, যে সাত জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে তারা ইরানের ভেতরে থেকেই মার্কিন প্রতিষ্ঠানগুলোতে হ্যাকিং-এর চেষ্টা করছিলো।

hackerImage copyrightGettyImage captionহ্যাকিং-এর শিকার প্রতিষ্ঠানগুলোর মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার লোকসান হয়েছে

অভিযুক্তরা ইরান সরকারের হয়ে কাজ করছিলো বলেই অভিযোগ যুক্তরাষ্ট্রের।

এছাড়া এর সাথে ইরানের সেনাবাহিনী রেভ্যুউলিশনারি গার্ড-ও জড়িত রয়েছে বলেও ধারণা করছে বিচার বিভাগ।

মার্কিন এ্যটর্নি জেনারেল, লরেটা লিঞ্চ বলেছেন হ্যাকাররা অত্যন্ত অভিজ্ঞ এবং যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বাস করে যে, অ্যামেরিকার অনলাইন অপারেশন সিস্টেমকে ক্ষতিগ্রস্ত করার উদ্দেশ্যেই এই সকল হামলা চালানো হয়েছে।

এসব হামলার কারণে হ্যাকিং-এর শিকার প্রতিষ্ঠানগুলোর মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার লোকসান হয়েছে বলেও উল্লেখ করেন লরেটা লিঞ্চ।

http://www.bbc.com/bengali/news/2016/03/160325_us_iran_hackers

বাংলাদেশ ব্যাংকের অর্থ লোপাট 'হ্যাকিং নয়, চুরি'http://www.bbc.com/bengali/news/2016/03/160324_bangladesh_bank_cyber_heist_how_it_happened



__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] ২৫ মার্চ কালরাত আজ গণহত্যার ছবি



২৫ মার্চ কালরাত আজ

গণহত্যার ছবি

নূরুল উলা | আপডেট:  | প্রিন্ট সংস্করণ
 
      

নূরুল উলাচোখে দেখা একাত্তর : একাত্তরে জগন্নাথ হলের নির্মম গণহত্যার দৃশ্য স্বচক্ষে দেখেছিলেন প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রয়াত অধ্যাপক নূরুল উলা। গোপনে তুলেছিলেন তার বিরল ভিডিওচিত্র। রশীদ হায়দার সম্পাদিত ১৯৭১: ভয়াবহ অভিজ্ঞতা থেকে তাঁর বর্ণনায় বিভীষিকাময় সেই ঘটনা

একাত্তরের ২৫ মার্চ রাতে একটু তাড়াতাড়ি ঘুমাতে গিয়েছিলাম। সেদিন খবরের কাগজে পড়েছিলাম, বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে ইয়াহিয়া খানের সমঝোতা আসন্ন। তাই সবাই একটু নিশ্চিন্ত ছিলাম। মাঝরাতে প্রচণ্ড এক বিস্ফোরণে ঘুম ভেঙে গেল।

একটু বিরতির পরই শুরু হলো অবিরাম গোলাগুলি আর মর্টারের আওয়াজ। আমরা সবাই শোবারঘর আর বাথরুমের মাঝামাঝি প্যাসেজে আশ্রয় নিলাম ছিটকে আসা কোনো বুলেট থেকে রক্ষা পাওয়ার আশায়। একটু পরে কৌতূহল সংবরণ করতে না পেরে হামাগুড়ি দিয়ে জানালার কাছে গিয়ে বাইরে কী হচ্ছে তার একটা আভাস নেওয়ার চেষ্টা করলাম।
আমি তখন থাকতাম ফুলার রোডে পুরোনো অ্যাসেম্বলি হলের উল্টো দিকে, প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকদের জন্য তৈরি চারতলার ফ্ল্যাটে। আমার জানালা থেকে জগন্নাথ হল ছাত্রাবাস আর তার বিরাট মাঠ সরাসরি চোখে পড়ে। সেই রাত ছিল নিশ্ছিদ্র অন্ধকার, কিন্তু তার মধ্যেও বুঝলাম জগন্নাথ হল ছাত্রাবাস আর তার চারপাশের রাস্তাগুলো মিলিটারিতে ছেয়ে গেছে। কিছু পরে দেখলাম, হলের কতগুলো ঘরে আগুন ধরে গেল। সেই আলোয় আবার দেখলাম, কিছুসংখ্যক সৈন্য টর্চ হাতে প্রতিটি ঘরে তল্লাশি চালাচ্ছে। বেশিক্ষণ তাকানোর ভরসা পেলাম না। করিডরে ফিরে এসে গোলাগুলির শব্দের মধ্যেই জেগে সারা রাত কাটিয়ে দিলাম।
ভোর হতেই আবার উঁকি মেরে দেখলাম, কোথাও কাউকে চোখে পড়ল না; কেবল রাস্তায় পড়ে আছে অনেক ইটের টুকরা আর মাঠের ওপর বিছানো দুটি বড় সাদা চাদর। কিছুটা আশ্বস্ত হলাম এই ভেবে যে তেমন বেশি খুন-জখম হয়তো হয়নি।
কিন্তু এরপরই যে দৃশ্যটির অবতারণা হলো, কোনো দিন কল্পনা করিনি সে দৃশ্য আমাকে জীবনে কখনো দেখতে হবে; আর কামনা করি, এ রকম ভয়াবহ ঘটনা যেন কাউকে কখনো স্বচক্ষে দেখতে না হয়।
তখন বেশ সকাল হয়ে গেছে। মাঠের পশ্চিম দিক, অর্থাৎ যেদিকে জগন্নাথ হলের প্রধান ছাত্রাবাস, সেদিক থেকে হঠাৎ আবির্ভূত হলো জনা বিশেক পাকিস্তানি সৈন্য, সঙ্গে দুজন আহত ছাত্র। ছেলে দুটিকে সৈন্যরা বেশ যত্ন করেই কাঁধে ভর দিয়ে এনে চাদর দুটির পাশে বসাল, মনে হলো হাসপাতালে নিয়ে যাবে। একটু পরেই চাদর দুটি টেনে সরিয়ে ফেলল। দেখলাম, চাদর দিয়ে ঢাকা ছিল বেশ কয়েকটি মৃতদেহ।
আহত ছেলে দুটি বসেছিল পূর্ব দিকে মুখ করে, লাশগুলো তাদের পেছনে। দুজন সৈন্য আরেকটু পূর্বে সরে গিয়ে তাদের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে তাদের দিকে উঁচিয়ে ধরল হাতের রাইফেল। কয়েক মুহূর্তের জন্য দেখলাম ছেলে দুটি হাত বাড়িয়ে কাকুতি-মিনতি করছে। তারপরই চলল গুলি।
কোনো সৈন্য দুটি কিংবা তিনটির বেশি গুলি খরচ করেনি। শেষের গুলিটা করল শুয়ে থাকা লাশের ওপর মৃত্যু সুনিশ্চিত করার জন্য। ওদের হাতে যে আগ্নেয়াস্ত্র ছিল, সেটা মাঝারি ধরনের। আর তা থেকে যে গুলি বেরিয়েছে, তার শব্দ তেমন প্রচণ্ড নয়।
জীবনে এই প্রথম স্বচক্ষে মানুষ মারা দেখলাম, আর সেটাও আহত লোককে ঠান্ডা মাথায় গুলি করে। মানসিক শক পূর্ণভাবে উপলব্ধি করার আগেই নিজের নিরাপত্তার কথা ভাবতে হলো। কারণ, তখন রাস্তা দিয়ে সামরিক গাড়ি মাইকে কারফিউর ঘোষণা প্রচার করতে করতে গেল। আর সেই সঙ্গে জানিয়েও গেল, কেউ যেন জানালা দিয়ে বাইরে না তাকায়। কিন্তু তাকানো বন্ধ করলাম না। কারণ, আমার দৃঢ় বিশ্বাস ছিল যে যদি জানালার কাচ বন্ধ রাখি আর ঘরে কোনো আলো জ্বালানো না থাকে, তাহলে বাইরে থেকে কিছু দেখা যাবে না। কেবল আশা করছিলাম, সবচেয়ে খারাপ যা হওয়ার তা হয়ে গেছে। আর কিছু ঘটবে না, আর কিছু দেখতে হবে না। তখনো জানতাম না এ কেবল আরম্ভ।
অল্পক্ষণ পরে, কিছু সৈন্য আরও কয়েকজন আহত লোক নিয়ে এল, এবারও পশ্চিম দিকের ছাত্রাবাস থেকে। তাদের ঠিক আগের মতো অর্থাৎ লোকগুলোর কাছে নিয়ে এসে আগ্নেয়াস্ত্র উঁচিয়ে ধরল। তারপর শুরু হলো গুলি, অনেকটা এলোপাতাড়ি। কেউ বসে ছিল, কেউ দাঁড়িয়ে; তাদের ওপর সামনে, বেশ কাছাকাছি থেকে গুলি চালাচ্ছে। আর পেছন থেকে উঠছে ধুলা। বুঝলাম কিছু গুলি দেহ ভেদ করে মাটিতে ঠেকছে। মাঠের ওপর পড়ে থাকা লোকের সংখ্যা বাড়তে থাকল।
পরবর্তীকালে বিদেশি টেলিভিশনের সাংবাদিকেরা আমাকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, সেই সময় আমার মানসিক অবস্থা কেমন ছিল আর কী করে আমার মাথায় এই হত্যাকাণ্ডের ছবি তোলার চিন্তা এল। আসলে ছবি তোলার আইডিয়া আমার নয়। পর পর দুবার এভাবে আহত আর নিরস্ত্র মানুষদের ঠান্ডা মাথায় খুন করতে দেখে বুঝলাম আরও খুন হবে, আজ একটা সামগ্রিক গণহত্যা হবে। তখন বোকার মতো বলে উঠলাম, আমাদের হাতেও যদি অস্ত্র থাকত। তখন পাশ থেকে আমার চাচাতো ভাই নসীম বলে উঠল, ভাইজান, ছবি তোলেন।
তখন মনে পড়ল আমার বাসায় ভিডিও ক্যামেরাসহ একটা ভিসিআর আছে। জাপানের তৈরি প্রাথমিক যুগের এই পোর্টেবল ভিসিআর ছিল বেশ ভারী আর আমার জানামতে দেশে প্রথম। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ক্যামেরা সেট করে একটা কালো কাগজ ফুটো করে ক্যামেরার লেন্সটা তার মাঝে গলিয়ে দিয়ে জানালার কাচের ওপর রাখলাম। ঠিক যেটুকু ক্যামেরার লেন্স, বাদবাকি পর্দা দিয়ে ঢাকা থাকল আর জানালা সামান্য ফাঁক করে সরু মাইক্রোফোনটা একটু বের করে রাখলাম। ইতিমধ্যে আরও দুটি ব্যাচকে ধরে এনে হত্যা করা হয়েছে। ছবির রেকর্ডিংয়ে ধরা পড়েছে বাদবাকি তিনটি গণহত্যা। এর মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ ছিল শেষেরটি।
তখন বন্দী আনা শুরু হয়েছে মাঠের পূর্ব দিক থেকে। যাদের নিয়ে আসা হচ্ছে, তাদের পরনে লুঙ্গি, গেঞ্জি অথবা খালি গা। বুঝলাম সব ঘুমন্ত অবস্থায় ধরা পড়েছে। আগের লাশগুলোর কাছে নিয়ে এসে ওদের ওপর গুলি করা হচ্ছে।
এরপর মাঠ হঠাৎ ফাঁকা হয়ে গেল। ইতিমধ্যে মাঠে বেশ কিছু লাশ জমে উঠেছে। ভাবলাম, এবার বুঝি এই হত্যাযজ্ঞের শেষ। কিন্তু না, একটু পরে দেখলাম জনা চল্লিশেক অস্ত্রধারী সৈন্য মাঠের উত্তর দিকে লাইন করে দাঁড়াল। এরা ছিল লম্বা আর ফরসা, মনে হলো পাঞ্জাবি সৈন্য। এরা কিন্তু কখনোই প্রত্যক্ষভাবে হত্যাকাণ্ডে অংশগ্রহণ করেনি। যারা গুলি চালিয়েছিল, তারা ছিল অপেক্ষাকৃত বেঁটে আর কালো। এবার এমনই ধরনের জনা দশেক সৈন্য মাঠের পূর্ব দিক থেকে আবির্ভূত হলো, সঙ্গে ২৫-২৬ জন মানুষ। ভাবলাম, বোধ হয় লাশ সরানোর জন্য এনেছে।
কিন্তু মানুষগুলো পড়ে থাকা লাশগুলোর কাছে আসার সঙ্গে সঙ্গে ওদের সঙ্গের সৈন্যরা আবার একটু পূর্ব দিকে সরে গিয়ে রাইফেল তাক করল। কিছুক্ষণের জন্য চারদিক স্তব্ধ। এর মধ্যে দেখলাম, একজন লোক, মুখে তার দাড়ি, হাঁটু গেড়ে বসে করজোড়ে প্রাণভিক্ষা চাইছে। তারপরই শুরু হলো গুলি। গুলির পর গুলিবর্ষণ হচ্ছে, আর মানুষগুলো মাটিতে লুটিয়ে পড়ছে, আর তাদের দেহ ভেদ করা গুলির আঘাতে মাঠ থেকে উঠছে ধুলা।
গুলি যখন থামল, দেখলাম একমাত্র দাড়িওয়ালা লোকটা তখনো বেঁচে আছে। মনে হলো ওর দিকে সরাসরি কেউ গুলি চালায়নি। লোকটা আবার হাতজোড় করে প্রাণভিক্ষা চাইতে শুরু করল। একজন সৈন্য তার বুকে লাথি মেরে তাকে মাটিতে শুইয়ে দেওয়ার চেষ্টা করল। কিন্তু লোকটা তবু হাঁটু গেড়ে রইল। তখন তার ওপর চালাল গুলি। তার মৃতদেহ আর সবার সঙ্গে একাকার হয়ে গেল।
মাঠের উত্তর দিকে যে সৈন্যরা এতক্ষণ লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল, তারা এখন সংঘবদ্ধভাবে চলে গেল। আর হত্যাকাণ্ডে অংশগ্রহণকারী সৈন্যদের কেউ কেউ পড়ে থাকা দেহগুলোর চারপাশে ঘুরে ঘুরে মনোযোগের সঙ্গে দেখল আর মাঝে মাঝে শেষবারের মতো গুলি করল মৃত্যু নিশ্চিত করার জন্য।
কিছুক্ষণ পর সব সৈন্য চলে গেল। চারদিক নিস্তব্ধ আর ফাঁকা, কেবল জগন্নাথ হলের মাঠের ওপর পড়ে আছে অসংখ্য লাশ। দেখলাম, রাস্তার ওপর দিয়ে একটা ভ্যান চলে গেল, তার ওপরে একটা গোল এন্টেনা ঘুরছে। বুঝলাম মাইক্রোওয়েভ ডিটেক্টর, কেউ কোনো কিছু ব্রডকাস্ট করছে কি না ধরার জন্য। আমি জানি, আমার ভিডিও ক্যামেরা থেকে সামান্য কিছু তরঙ্গ ছড়াতে পারে। তাই তাড়াতাড়ি সেটা অফ করলাম। ভিডিও টেপ রিওয়াইন্ড করে চেক করে যখন দেখলাম সব ছবি ঠিকমতো উঠেছে, তখন সেটা খুলে ভেতর থেকে যন্ত্রাংশ সরিয়ে নিয়ে সেটাকে সাময়িকভাবে অকেজো করে দিলাম। বেলা তখন ১০টার বেশি হবে না।
যেকোনো সময় আমাদের ওপর হামলা হতে পারে, এই আশঙ্কায় ওখানে বেশিক্ষণ থাকা সমীচীন মনে করলাম না। কারফিউ সত্ত্বেও আমরা আত্মীয়স্বজন ও পরিবার নিয়ে পালিয়ে এলাম পুরান ঢাকায়। আসার ঠিক পূর্বমুহূর্তে, অর্থাৎ বেলা একটার দিকে একটা প্রকাণ্ড বুলডোজার দিয়ে মাটি খুঁড়তে দেখেছি। কিন্তু তারপর সেখানে কী হয়েছে বলতে পারব না। অনুমান করি, লাশগুলো পুঁতে ফেলার উদ্দেশ্যেই মাটি খোঁড়া হচ্ছে। স্বাধীনতা লাভের পরে জেনেছি, আমার অনুমান ছিল সত্যি।
নূরুল উলা: প্রয়াত অধ্যাপক; বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় ও বাদশাহ সৌদ বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেছেন।

 আরও পড়ুন:

গণহত্যার বিষাদময় প্রহর
http://www.prothom-alo.com/opinion/article/809557/ গণহত্যার-ছবি

   | প্রিন্ট সংস্করণ



__._,_.___

Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] একাত্তরের গণহত্যা : নিক্সন প্রশাসনের দায়



একাত্তরের গণহত্যা

নিক্সন প্রশাসনের দায়

মহিউদ্দিন আহমদ | আপডেট:  | প্রিন্ট সংস্করণ
Like
      

.১৯৭০ সালের ১২ নভেম্বর বাংলাদেশের উপকূল এলাকায় ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাস হয়েছিল। ঝড়ে কত লোকের মৃত্যু হয়েছিল তার সঠিক হিসাব হয়নি। তবে সংখ্যাটা তিন থেকে দশ লাখের মধ্যে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান উপদ্রুত এলাকা ঘুরে এসে ইয়াহিয়া-প্রশাসনের নির্লিপ্ততা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ঝড়ে দশ লাখ লোক মারা গেছে। মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য প্রয়োজন হলে আরও দশ লাখ লোক প্রাণ দেবে।
শেখ মুজিবের কথায় আরেকটা ঝড়ের আভাস ছিল। তিনি শান্তিপূর্ণ উপায়ে রাজনৈতিক সমাধানের চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু পাকিস্তানের সামরিক জান্তা সে পথে হাঁটেনি। লাখ লাখ মানুষকে প্রাণ দিয়ে বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে হয়েছিল। ডিসেম্বরে (১৯৭১) মস্কো থেকে প্রকাশিত দৈনিক প্রাভদায় নিহত ব্যক্তির সংখ্যা ৩০ লাখ উল্লেখ করা হয়েছিল। এ দেশের মানুষ শিকার হয়েছিল স্মরণকালের নিষ্ঠুরতম গণহত্যার।
২৮ মার্চ ঢাকায় মার্কিন কনস্যুলেটের প্রধান আর্চার কে ব্লাড ইসলামাবাদে মার্কিন দূতাবাস ও ওয়াশিংটন ডিসিতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে 'সিলেকটিভ জেনোসাইড' শিরোনামে একটা তারবার্তা পাঠান। বার্তার প্রথম লাইনটা ছিল, 'ঢাকায় পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী যে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে, তা দেখে আমরা সন্ত্রস্ত এবং মূক হয়ে গেছি।'
ইয়াহিয়া খান ও রিচার্ড নিক্সন২৫ মার্চ রাতে শুরু হওয়া পাকিস্তানি সামরিক জান্তা ও তার অনুচরদের নির্বিচার গণহত্যা চলেছিল মাসের পর মাস। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন ও তাঁর প্রশাসনের প্রশ্রয় ছিল তাতে। বাংলাদেশ তখন যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যকার ঠান্ডা লড়াইয়ের শিকার হয়েছিল। যুক্তরাষ্ট্র পাকিস্তানের পক্ষে দাঁড়িয়েছিল।
ওই সময় যুক্তরাষ্ট্র চীনের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছিল। এ ব্যাপারে দূতিয়ালি করেছিলেন নিক্সনের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হেনরি কিসিঞ্জার। যুক্তরাষ্ট্র-চীন সম্পর্ক গড়ার জন্য মাধ্যম হিসেবে পাকিস্তানকে বেছে নেওয়া হয়েছিল। ইয়াহিয়া খানকে যুক্তরাষ্ট্রের তখন খুবই দরকার। এ ব্যাপারে কিসিঞ্জারের বক্তব্য ছিল সোজাসাপটা। বিশ্বব্যাংকের প্রধান ও যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী রবার্ট ম্যাকনামারাকে কিসিঞ্জার বলেছিলেন, 'আমাদের ছয় মাসের সময় দরকার কিংবা তার চেয়েও কম। তিন মাসের জন্য এদের (ইয়াহিয়া গং) দরকার। তারপর আমরা দয়া দেখাব' (কিসিঞ্জার-ম্যাকনামারা টেলকন, ২১ জুন ১৯৭১)।
বাংলাদেশে গণহত্যা নিয়ে দুনিয়াজুড়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচারিত হচ্ছিল। ইয়াহিয়াকে যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন দেওয়ার কারণে বাঙালিদের অনেক মূল্য দিতে হয়েছিল। জুনের শেষে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর জানিয়েছিল, পূর্ব পাকিস্তানে কমপক্ষে দুই লাখ লোক মারা গেছে। বিশ্বস্ত কূটনৈতিক সূত্রের বরাত দিয়ে নিউইয়র্ক টাইমস-এ প্রকাশিত সিডনি শেনবার্গের রিপোর্টে বলা হয়, পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর হাতে কমপক্ষে দুই লাখ মানুষ মারা গেছে (নিউইয়র্ক টাইমস, ১৭ আগস্ট ১৯৭১)। তা সত্ত্বেও ইয়াহিয়ার প্রতি নিক্সন প্রশাসনের ভালোবাসার কমতি ছিল না। নিক্সনের মন্তব্য ছিল, 'ইয়াহিয়া একজন ভালো মানুষ। হাজার মাইল দূরে দেশের দুই অংশকে এক রাখার কঠিন কাজটি করছেন তিনি' (হোয়াইট হাউস টেপ, ওভাল অফিস ৫২০-৬, ১৫ জুন ১৯৭১)। নিক্সন প্রশাসনের পাকিস্তানপ্রীতি ও বাংলাদেশ নিয়ে ভূমিকার বিস্তারিত উঠে এসেছে গ্যারি জে বাস-এর বইয়ে—দ্য ব্লাড টেলিগ্রাম নিক্সন, কিসিঞ্জার অ্যান্ড অ্যা ফরগটেন জেনোসাইড (নিউইয়র্ক, ২০১৩)।
বাংলাদেশের অসহায় মানুষগুলো প্রাণ বাঁচানোর জন্য বানের জলের মতো সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে ঢুকছিল। মার্কিন প্রশাসনের পাকিস্তান ও মধ্যপ্রাচ্য-সংক্রান্ত দলিলে উল্লেখ করা হয়েছে, জুন মাসে প্রতিদিন গড়ে ১ লাখ ৫৪ হাজার বাঙালি উদ্বাস্তু সীমান্ত পাড়ি দিচ্ছিল। জুলাই মাসে এই সংখ্যা দাঁড়ায় দৈনিক গড়ে ২১ হাজার। ২৪ মে ও ২৮ জুন নিক্সনকে লেখা চিঠিতে ইয়াহিয়া অনুযোগ করেন—'রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য মানবিক সমস্যাকে পুঁজি করার কোনো যুক্তি নেই, ভারত পূর্ব পাকিস্তান আক্রমণের ছুতো খুঁজছে।' ২৮ জুন এক ভাষণে ইয়াহিয়া শরণার্থীদের দেশে ফিরে আসার আহ্বান জানিয়ে বলেন, নতুন একটা সংবিধান এবং পূর্ব পাকিস্তানের জন্য নতুন সরকার গঠন করা হবে। ইয়াহিয়া সেপ্টেম্বরে তার মন্ত্রিসভার সদস্য ডা. আবদুল মোতালেব মালেককে গভর্নর করে পূর্ব পাকিস্তানে একটা অসামরিক শিখণ্ডী সরকার বসিয়ে দেন।
শরণার্থী সমস্যা দিন দিন বাড়ছিল। এটা উপেক্ষা করা সম্ভব ছিল না। নিক্সন ইয়াহিয়ার বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নিতে চাননি। কিসিঞ্জার নিক্সনকে পরামর্শ দেন, 'আপনি বলুন যে, শরণার্থীরা শিগগিরই পূর্ব পাকিস্তানে ফিরে আসতে পারবে। তখন ইয়াহিয়া বলবে যে সে এটাই চায়। আমি সব ব্যবস্থা দূতাবাসের সঙ্গে করে রেখেছি। আপনি ভারতকে সংযত থাকতে বলুন, আমি ইয়াহিয়াকে খোশমেজাজে রাখব।' নিক্সন বেশ তিক্ততার সঙ্গে বলেছিলেন, 'ভারতীয়দের দরকার একটা—'। কিসিঞ্জারের ত্বরিত জবাব ছিল, 'তারা এমনই বেজন্মা' (হোয়াইট হাউস টেপ, ২৮ জুন ১৯৭১, সকাল ১০.২৩—১০৫১)।
ভারত শরণার্থীদের নিয়ে হিমশিম খাচ্ছিল। উদ্বাস্তুদের জন্য ভারত পশ্চিমের দেশগুলোর কাছে আর্থিক সাহায্য চেয়েছিল। যুক্তরাষ্ট্র ৭ কোটি ডলার সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দেয়। নিক্সন ভেবেছিলেন, '৬০ লাখ উদ্বাস্তুর জন্য এই টাকা খুব সামান্য।' নিউইয়র্ক টাইমস ২২ জুন প্রথম পাতায় একটা খবর ছেপেছিল—'সামরিক যন্ত্রাংশ এবং আটটি যুদ্ধবিমান নিয়ে একটা পাকিস্তানি জাহাজ নিউইয়র্ক বন্দর ছেড়ে যাওয়ার জন্য তৈরি; সাঁজোয়া বাহিনীর জন্য যন্ত্রাংশ নিয়ে আরেকটা জাহাজ মে মাসেই রওনা দিয়ে এখন করাচির খুব কাছাকাছি পৌঁছে গেছে।' কিসিঞ্জারের লোকেরা বলেছিল, 'আমাদের সামরিক সরবরাহ পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য মনস্তাত্ত্বিক ও বাস্তবতার দিক থেকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যুদ্ধ ঠেকিয়ে রাখার জন্য অস্ত্র সরবরাহ অব্যাহত রাখতে হবে।' ডেমোক্র্যাট সিনেটর ফ্রাংক চার্চ কোস্টগার্ড পাঠিয়ে মার্কিন সমুদ্রসীমা থেকে অস্ত্রবাহী জাহাজটি ফিরিয়ে আনতে নিক্সনকে অনুরোধ করেছিলেন। ডেমোক্র্যাট দলের সিনেটর এডওয়ার্ড কেনেডি নিক্সন প্রশাসনের নীরবতা ও আত্মসন্তুষ্টি দেখে ক্ষোভ জানিয়ে বলেছিলেন, 'এটা বিবেকবর্জিত কাজ' (এনএসসি ফাইলস, চার্চ স্পিচ এবং কেনেডি স্পিচ, ২২ জুন ১৯৭১)।
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক সরবরাহ পেয়ে ইয়াহিয়া প্রশাসন পাকিস্তানের সংহতি রক্ষার নামে গণহত্যা জারি রাখে।
মহিউদ্দিন আহমদ: লেখক, গবেষক।
mohi2005@gmail.com


http://www.prothom-alo.com/opinion/article/808999/

Nixon and Kissinger's Forgotten Shame - The New York Times

www.nytimes.com/.../nixon-and-kissingers-forgotte...
The New York Times
Sep 29, 2013 - When he was given a life sentence by a Bangladeshi war-crimes tribunal ... birth in 1971 — when President Richard M. Nixon and Henry A. Kissinger, his ... ofgenocide" that targeted the Hindu minority among the Bengalis.

Looking Away from Genocide - The New Yorker

Nov 19, 2013 - Nixon and Kissinger refused to impose pressure on Pakistan's ... in what would soon become an independent Bangladesh was underway, the C.I.A. .... Nixon had denounced genocide in Biafra; by 1971, yesterday's inaction in ...

Unholy Alliances - The New Yorker

Sep 23, 2013 - Nixon, Kissinger, and the Bangladesh genocide. ... During the war in East Pakistan in 1971, some ten million refugees fled to India.

'The Blood Telegram: Nixon, Kissinger, and a Forgotten ...

https://www.washingtonpost.com/...kissinger...genocid...
The Washington Post
Oct 4, 2013 - 'The Blood Telegram: Nixon, Kissinger, and a Forgotten Genocide' by Gary J. Bass ... East Bengal (subsequently the nation of Bangladesh) and the making of 10 ... Archer Blood, the U.S. consul general in 1971 in Dhaka, the ...

Bangladesh after 44 Years: From 'Bottomless Basket' to Full Basket Case!

Bangladesh after 44 Years: From 'Bottomless Basket' to Full ...

Jul 1, 2015 - During his visit to Dhaka in 1974, Henry Kissinger termed Bangladesh as a „bottomless basket‟. But today after 44 years of Kissinger‟s ...






HENRY KISSINGER'S 1974 PLAN FOR FOOD CONTROL GENOCIDE;


  Kissinger also predicted a return of famines that could make exclusive reliance on birth control programs unnecessary. "Rapid population growth and lagging food production in developing countries, together with the sharp deterioration in the global food situation in 1972 and 1973, have raised serious concerns about the ability of the world to feed itself adequately over the next quarter of century and beyond," he reported.






__._,_.___

Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] বিশ্বসেরাদের তালিকায় শেখ হাসিনা



বিশ্বসেরাদের তালিকায় শেখ হাসিনা
অনলাইন ডেস্ক
Published : Thursday, 24 March, 2016 at 10:55 PMUpdate: 24.03.2016 11:04:23 PM
  
বিশ্বসেরাদের তালিকায় শেখ হাসিনাবিশ্বের প্রতিপত্তিশালী শীর্ষ ব্যক্তিদের তালিকায় স্থান করে নিয়েছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের সাময়িকী ফরচুনের করা জরিপে এ তালিকা প্রকাশ করা হয়। 
টাইম গ্রুপের বাণিজ্য বিষয়ক সাময়িকীটিতে উল্লেখ করা হয়, যাতে সরকার, ব্যবসা, সংস্কৃতিক অঙ্গনে তাদের চোখে শীর্ষ ৫০ জনের নাম রয়েছে। এই তালিকায় দশম স্থানে রয়েছে শেখ হাসিনার নাম। আর প্রতিবেশী রাষ্ট্র মিয়ানমারের নেত্রী অং সান সু চি রয়েছেন তৃতীয় স্থানে।
নারীদের মধ্যে সবার শীর্ষে রয়েছেন জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মের্কেল। শীর্ষ স্থানে থাকা অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোসের পরই রয়েছেন তিনি। 
ফরচুনের তালিকায় এরপর পর্যায়ক্রমে রয়েছেন- পোপ ফ্রান্সিস, টিম কুক, জন লিজেন্ড, ক্রিস্টেয়ানা ফিগুয়েরার্স, পাউল রায়ান, রুথ বাদের গিন্সবার্গ প্রমুখ।
বিশ্বসেরাদের তালিকায় শেখ হাসিনা

মানবকণ্ঠ/জেডএইচ
- http://www.manobkantha.com/2016/03/24/113312.php#sthash.v1Bsu8hP.dpuf


'বিশ্বসেরা নেতা'দের তালিকায় শেখ হাসিনা

  নিউজ ডেস্ক  বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম

..........     ৫০ জনের এই তালিকায় মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে একমাত্র শেখ হাসিনাই রয়েছেন। মুসলিম একটি দেশে নারীর ক্ষমতায়ন এবং নারী শিক্ষা বিস্তারে শেখ হাসিনার কৌশলী পদচারণার বিষয়টি তুলে ধরেছে ফরচুন।

বাংলাদেশের নারীদের ৩০ শতাংশের কমপক্ষে মাধ্যমিক শিক্ষার সুযোগ লাভ এবং নারী-পুরুষ বৈষম্য কমানোর ক্ষেত্রে দক্ষিণ এশিয়ায় সবার উপরে বাংলাদেশের উঠে আসার দিকটিও শেখ হাসিনার কৃতিত্ব হিসেবে দেখছে ফরচুন।

৬৮ বছর বয়সী শেখ হাসিনা তৃতীয় দফায় বাংলাদেশের সরকার প্রধানের দায়িত্ব পালন করছেন। প্রায় তিন যুগ ধরে দেশের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন তিনি।  .................See more at:    http://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article1125579.bdnews



The World's 50 Greatest Leaders - Fortune

fortune.com/worlds-greatest-leaders/
In business, government, philanthropy and the arts, these 50 greatest leaders are transforming the world and inspiring others to do the same.

World's Greatest Leaders       

Fortune's World's Greatest Leaders: ... the World's 50 Greatest 



Fortune Magazine released its third annual list of the World's Greatest Leaders on Thursday, and for the first ... 9) and SheikhHasina, the prime minister of Bangladesh (No.



__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] গণহত্যা ও যুদ্ধাপরাধ: গণহত্যার মূল হোতা কারাদচিজের ৪০ বছর কারাদণ্ড ....



গণহত্যা ও যুদ্ধাপরাধ: কারাদচিজের ৪০ বছর কারাদণ্ড

অনলাইন ডেস্ক | আপডেট: ২২:০৮, মার্চ ২৪, ২০১৬

রাদোভান কারাদচিজগণহত্যা ও যুদ্ধাপরাধের সাবেক সার্বীয় নেতা রাদোভান কারাদচিজকে ৪০ বছর কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ১৯৯৫ সালে সংঘটিত সেব্রেনিৎ​সা গণহত্যাসহ বিভিন্ন অপরাধের দায়ে তাঁকে এই দণ্ডাদেশ দেন জাতিসংঘের একটি আদালত। আজ দ্য হেগে এই রায় ঘোষণা করা হয়। খবর বিবিসির।
সেব্রেনিৎ​সা গণহত্যাসহ ​কয়েকটি অপরাধে জড়িত থাকায় কারাদচিজের বিরুদ্ধে ১১টি অভিযোগ আনা হয়েছিল। এর মধ্যে ১০টিই দোষী সাব্যস্ত হন সাবেক সার্বীয় এই নেতা। যদিও বর্তমানে ৭০ বছর বয়সী কারাদচিজ তাঁর বিরুদ্ধে আনা সব অভিযোগ শুরু থেকেই অস্বীকার করে আসছেন। তিনি দাবি করেন, ব্যক্তিগতভাবে এই অপরাধ করা হয়েছিল, তাঁর অধীনে থাকা সেনারা এতে জড়িত নয়।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর কারাদচিজের এই মামলাটিকে যুদ্ধাপরাধের মামলাগুলোর মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখা হচ্ছিল।
কারাদচিজের আইনজীবীরা জানিয়েছেন, এই মামলার বিরুদ্ধে তাঁরা আপিল করবেন।

http://www.prothom-alo.com/international/article/808909/


আরও পড়ুন

সার্বীয় নেতা কারাদজিচ বসনীয় গণহত্যার মূল হোতা: আন্তর্জাতিক আদালত

সার্বীয় নেতা কারাদজিচ বসনীয় গণহত্যার মূল হোতা: আন্তর্জাতিক আদালত

প্রথম আলো ডেস্ক | তারিখ: ২৮-১০-২০০৯

গণহত্যা ও যুদ্ধাপরাধ সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক আদালত নব্বইয়ের দশকে বসনিয়ায় সংঘটিত গণ-আদালতের মূল হোতা হিসেবে সার্বীয় নেতা রাদোভান কারাদজিচকে চিহ্নিত করেছেন। হেগে অনুষ্ঠানরত এই বিচার কার্যক্রমে আন্তর্জাতিক আদালতের আইনজ্ঞ অভিযোগ করেন, কারাদজিচ একজন কট্টর জাতীয়তাবাদী। তিনি মুসলমানবিহীন একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিলেন। তবে সার্ব নেতা কারাদজিচ তাঁর বিরুদ্ধে আনীত সব অভিযোগই অস্বীকার করেছেন। যুদ্ধাপরাধ সংক্রান্ত এই আন্তর্জাতিক আদালতে কারাদজিচ নিজেই নিজের আইনজ্ঞের ভূমিকা পালন করছেন। তিনি এই আদালতের কাছে নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করার জন্য আরও কমপক্ষে নয় মাস সময় প্রার্থনা করেছেন। 
এদিকে বসনিয়ায় সংঘটিত গণহত্যার জন্য আরেক অভিযুক্ত সার্বিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট বিলজানা প্লাভসিচকে মুক্তি দেওয়ার আদেশ দিয়েছেন সুইডেনের একটি আন্তর্জাতিক আদালত। বিলজানা প্লাভসিচ ১৯৯৩ সালে বসনিয়া যুদ্ধের সময় সাবেক যুগোস্লাভিয়ার একজন উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা ছিলেন। সেই যুদ্ধে নারকীয় বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে তাঁর সংশ্লিষ্টতা ছিল বলে অভিযোগ আনা হয়। জাতিতে সার্ব সাবেক যুগোস্লাভিয়ার এই জাঁদরেল নারী কর্মকর্তাকে ২০০৩ সালে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে সুইডেনের একটি আদালত ১১ বছরের কারাদণ্ড দেন। ভালো আচরণের জন্য ছয় বছরের মাথায় তাঁকে মুক্তি দেওয়ার আদেশ দিলেন আদালত। 
হেগে অবস্থিত আন্তর্জাতিক আদালতের আইনজ্ঞরা আরও বলেন, রাদোভান কারাদজিচ নব্বইয়ের দশকে অনেক যুদ্ধাপরাধ ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। তিনি তাঁর সার্বীয় সেনাদের দিয়ে হাজার হাজার বসনিয়ান মুসলিম ও ক্রোয়াটদের হত্যা করিয়েছিলেন। ওই হত্যাকাণ্ডগুলোর পরিকল্পনা ও নির্দেশ তাঁর মাধ্যমেই এসেছে। এই সাবেক সার্বীয় নেতার বিভিন্ন বার্তা, টেলিফোন কল ও অন্যান্য দাপ্তরিক কাগজপত্র থেকে এ সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রমাণ বেরিয়ে এসেছে। এ ছাড়া রাদোভান কারাদজিচের বিভিন্ন সময়ের বিভিন্ন রাজনৈতিক উক্তিও এই বিচার কার্যক্রমে তাঁর বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগকে সমর্থন করে। তিনি বসনিয়ার যুদ্ধের সময় একবার বলেছিলেন, 'সার্বীয় সেনারা বসনিয়ার রাজধানী সারায়েভোকে বধ্যভূমিতে পরিণত করবে।' ওই ঘোষণার পরই সার্বীয় সেনারা সারায়েভোতে প্রায় তিন লাখ মুসলিম জনগণকে হত্যা করে।

http://archive.prothom-alo.com/detail/date/2009-10-28/news/15552



In the news
Former Bosnian Serb leader Radovan Karadzic was found guilty of genocide on Thursday over the Srebrenica massacre and crimes against ...

Karadzic guilty of Bosnia genocide, jailed for 40 years ...

55 mins ago - Former Bosnian Serb leader Radovan Karadzic was convicted by U.N. judges of genocide for the 1995 Srebrenica massacre, the worst war ..

Analyze these:


  • Jamaate Islami is জামাত-ই-মুনাফেক!!!
  • একের পর এক রায় মনোবল ভেঙ্গে পড়েছে জামায়াতের
  • Pig msK‡U RvgvqvZ : †Kv_vI †bB †KD!
  •  
  • গোলাম আযম : ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে ভূমিকা

  • Source: উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে




  • __._,_.___

    Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


    ****************************************************
    Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
    Call For Articles:

    http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

    http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

    ****************************************************

    VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

    ****************************************************

    "I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
                   -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





    __,_._,___

    Newer Posts Older Posts Home