Banner Advertiser

Friday, October 4, 2013

[mukto-mona] জামায়াত এ দেশে এখনো কীভাবে রাজনীতি করে : প্রশ্ন মওদুদীপুত্র ফারুকের



প্রশ্ন মওদুদীপুত্র ফারুকের

জামায়াত এ দেশে এখনো কীভাবে রাজনীতি করে

পার্থ শঙ্কর সাহা | আপডেট: ০২:৩৭, অক্টোবর ০৫, ২০১৩ প্রিন্ট সংস্করণ

হায়দার ফারুক মওদুদীযে জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় বিরোধিতা করেছিল, সেই দলটি স্বাধীনতার ৪২ বছর পরও কীভাবে এ দেশে রাজনীতি করতে পারে—এ প্রশ্ন তুলেছেন জামায়াতের প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা আবুল আলা মওদুদীর ছেলে সৈয়দ হায়দার ফারুক মওদুদী। তিনি মনে করেন, বাংলাদেশে জামায়াতের রাজনীতি করার কোনো সুযোগ নেই।
গতকাল শুক্রবার প্রথম আলোকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ফারুক মওদুদী এ কথা বলেন।
ইসলামি চিন্তাবিদ ও উগ্র রাজনীতির প্রসারে ভূমিকার ঘোর বিরোধী ফারুক মওদুদী ঢাকায় 'ধর্ম ও রাজনীতি: দক্ষিণ এশিয়া' শীর্ষক দুই দিনের এক সেমিনারে যোগ দিতে বাংলাদেশে এসেছেন। তিনি বলেন, উপমহাদেশে জামায়াতে ইসলামীর প্রতিষ্ঠাতা মওদুদীর নয় সন্তানের কেউ-ই জামায়াতের রাজনীতিতে জড়াননি। পিতার রাজনীতিতে জড়িত হওয়ার জন্য তাঁদের ওপর কোনো চাপ ছিল না।
ফারুক মওদুদী জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতির নানা সুবিধাবাদী চরিত্রের কথা উল্লেখ করে বলেন, 'ধর্মকেন্দ্রিক যত সহিংসতা হয়, সেখানে জামায়াতের কোনো নেতার সন্তান আছে বলে কি খবর পেয়েছেন? জামায়াতের নেতারা তাঁদের সন্তানদের কোনো বিপদের মুখে ফেলতে চান না। সব সহিংসতায় ক্ষতিগ্রস্ত হয় সাধারণ মানুষ।' তিনি বলেন, পাকিস্তান স্বাধীন হোক, তা জামায়াতে ইসলামী চায়নি। মওদুদী পাকিস্তানের আন্দোলনকে 'নাপাকিস্তান' বলে আখ্যায়িত করেন। এরপর বাংলাদেশ সৃষ্টিরও বিরোধিতা করে দলটি।
ফারুক মওদুদী বলেন, পাকিস্তান সৃষ্টির পর সে দেশে জামায়াত সুবিধা করতে পারেনি। দলটি হাল ফিরে পায় ১৯৫৮ সালে সামরিক শাসনের সময়। সামরিক সরকার দলটিকে ফুলে-ফেঁপে উঠতে সাহায্য করে।
ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে 'তথাকথিত জিহাদের' বিরোধিতা করেন ফরুক মওদুদী। তিনি কাশ্মীরে জিহাদ সংঘটনে পাকিস্তানের জামায়াতে ইসলামী বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় এবং হাজার হাজার নিরীহ মানুষের প্রাণহানির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে পাকিস্তান জামায়াতের আক্রোশের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হন।
একাত্তরের আগে বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ঘুরে বেড়িয়েছেন ফারুক মওদুদী। তিনি তখন একটি বিমান সংস্থায় কাজ করতেন। চাকরি সূত্রে থেকেছেন ঢাকা, যশোর ও চট্টগ্রামে।

http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/53034/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%A4_%E0%A6%8F_%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87_%E0%A6%8F%E0%A6%96%E0%A6%A8%E0%A7%8B_%E0%A6%95%E0%A7%80%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87_%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF_%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%87

জামাতে ইসলামের প্রতিষ্ঠাতা সৈয়দ আবু আলা মওদুদীর পুত্র সৈয়দ হায়দার ফারুক মওদুদীর সাক্ষাৎকার প্রকাশিত করে আমার ব্লগ গবেষণা (তারিখঃ বুধবার, ০৬/০৩/২০১৩ - ০৫:২১)। সবার সুবিধার্থে সাক্ষাৎকারটির সেই বাংলা স্ক্রিপ্ট তিনটি খন্ডে হুবহু  এখানে 
পুনরায় প্রকাশিত হল। 


"জানি না আমার বাবা এই কাজ কেন করেছিল" - মওদুদী পুত্র সৈয়দ হায়দার ফারুক মওদুদী (১)


"জানি না আমার বাবা এই কাজ কেন করেছিল" - মওদুদী পুত্র সৈয়দ হায়দার ফারুক মওদুদী (২)


"জানি না আমার বাবা এই কাজ কেন করেছিল" - মওদুদী পুত্র সৈয়দ হায়দার ফারুক মওদুদী (৩)





Please watch the YouTube videos:


Also watch:

Syed Haider Farooq Maududi Exposing Jamaat-e-Islami Must Watch:Jul 26, 2011


Maududi: Islamisation Will Destroy Pakistan May 5, 2011




__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[mukto-mona] ওয়েল, দেন লেটস ডু ইট...হোয়াই ডিলেইং?



আমেরিকার প্রথম প্রেসিডেন্ট জর্জ ওয়াশিংটন বলেছিলেন, 'ইংল্যান্ডের সৈন্যরা, যারা আমাদের হাতে ধরা পড়েছে, তারা যুদ্ধবন্দী; যুদ্ধাপরাধী নয়। তারা ওপরঅলার নির্দেশে আমাদের দেশে যুদ্ধ করেছে। কিন্তু এই দেশের মানুষ হয়ে যারা নিজের দেশের বিরম্নদ্ধে যুদ্ধ করেছে, নিজেদের মা-বাপ, ভাই-বোনকে হত্যা করেছে, তারা দেশদ্রোহী, তারা যুদ্ধাপরাধী। এদের অপরাধের কোন ক্ষমা নেই। যুদ্ধবন্দীদের আমরা মহানুভবতা দেখিয়ে ছেড়ে দিতে পারি, কিন্তু এদের ছেড়ে দেয়া যাবে না। এদের মৃত্যুদন্ড দেয়ার জন্য আমরা বুলেট খরচ করতেও রাজি নই। এদের গায়ে উত্তপ্ত আলকাতরা ঢেলে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করতে হবে।'

বিরক্তিপূর্ন মন্তব্যঃ ওয়েল, দেন লেটস ডু ইট...হোয়াই ডিলেইং?


__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[mukto-mona] Will Narendra Modi’s magic work for the BJP in Assembly elections 2013?



Will Narendra Modi's magic work for the BJP in Assembly elections 2013?

Though opinion polls give the BJP the clear edge in Rajasthan and Madhya Pradesh, the party's prospects in Delhi and Chhattisgarh are slim
Comment E-mail Print  
 
First Published: Fri, Oct 04 2013. 05 51 PM IST
Narendra Modi's popularity, easily measured by the large audiences that have assembled to hear him in Jaipur, Rewari, Trichy, Bhopal and Delhi, has been visible. Photo: AFP
Narendra Modi's popularity, easily measured by the large audiences that have assembled to hear him in Jaipur, Rewari, Trichy, Bhopal and Delhi, has been visible. Photo: AFP
Updated: Fri, Oct 04 2013. 09 00 PM IST
Narendra Modi's campaign as the Bharatiya Janata Party's candidate as prime minister has coincided with the run up to the election campaign for the five state assemblies of Rajasthan, Delhi, Madhya Pradesh, Chhattisgarh and Mizoram.
His popularity, easily measured by the large audiences that have assembled to hear him in Jaipur, Rewari, Trichy, Bhopal and Delhi, has been visible. But the big question is whether Modi will be able to cash his personal popularity as votes for the BJP.
On the face of it, things are going in Modi's favour, especially the fact that the rallies have been packed with young people—a key constituency in this election. The shift in the country's demography means that nationally little under 50% of the voters are in the 18-35 years category; further, a fifth of the electorate is made up of first time voters.
Differences within the Congress, especially over the move to promulgate an ordinance to protect convicted lawmakers from disqualification, means that the party is not in a position to put its best foot forward. This apart, it is a fact that the Congress is battling anti-incumbency sentiment dominated by governance failure and allegations of corruption in high office.
Having dealt himself into the game, Modi has raised the stakes for himself. Though opinion polls give the BJP the clear edge in Rajasthan and Madhya Pradesh, the party's prospects in Delhi and Chhattisgarh are slim. Given Modi's very high profile campaign, only a clean sweep will silence his critics—both within and outside the BJP.

Comment E-mail Print  
 
First Published: Fri, Oct 04 2013. 05 51 PM IST


__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[mukto-mona] Bangladesh in for a fast ride to mid-income status






Published: Friday, October 4, 2013

Bangladesh in for a fast ride to mid-income status

ADB country chief pledges continued support as the development partner marks its 40th year in Bangladesh tomorrow

Md Fazlur Rahman

M Teresa Kho
M Teresa Kho
Bangladesh needs to grow rapidly through massive investment in infrastructure, skills development and trade logistics to become a middle income nation by 2021, the Asian Development Bank's country head said.
"Bangladesh needs to accelerate investment in diversifying the sources of growth and realising its economic growth aspiration," M Teresa Kho, country director of the Manila-based lender, told The Daily Star in Dhaka on Wednesday.
Her comments came as the bank celebrates its 40th year in Bangladesh tomorrow, basking in the glory of some of its stellar achievements, also being mindful of the challenges the country faces.
"In the past four decades, ADB has become a long-standing development partner of Bangladesh," said Kho.
"ADB has always stood by the country and its people — whether during natural disasters as seen in 1991 and 1998 or global food price shock of 2008 or in the height of the recent global economic crisis."
ADB has always structured its activities in line with the needs of the country.
In the 1970s, the bank was involved in rehabilitation and infrastructure, following devastation of the Liberation War. Programmes in agriculture and rural investment dominated its activities in the following decade.
In the 1990s, the bank ventured into power and transport, along with industrial development and the financial sector. In 2000, the bank entered primary education and health and undertook investment in rural infrastructure.
By the mid-2000s, the bank made a foray into the financial and capital market reform process.
From June 1973 till the end of 2012, ADB provided 234 loans worth $14.1 billion and 389 technical assistance projects to support project design and capacity enhancement worth $221.7 million.
The bank's latest successes include implementation of the most successful solar home system in Bangladesh.
With an initial target of 50,000 solar home systems, IDCOL's (Infrastructure Development Company Ltd) programme installed more than two million by the end of March 2013.
ADB provided $78 million to the programme, which financed the installation of 330,000 systems.
In another major development, an ADB-supported project helped bring electricity from India — the first-ever power trade in South Asia.
The bank lent $100 million on concessional terms to finance the transmission lines and high-voltage direct current substation components under the project worth $158.6 million.
Since Bangladesh joined ADB in 1973, the power sector has received 32 public sector loans and one private sector investment, totalling about $2.9 billion, to improve the capacity and quality of power supply.
Although ADB could not get involved in the construction of the Padma Bridge project after the government pulled out of talks following much drama over a corruption allegation, the bank helped set up the existing largest bridge project in Bangladesh nearly two decades ago.
ADB's funding accounting for 22 percent of the cost of $962 million for the Bangabandhu Multipurpose Bridge has lifted a million of people out of poverty and improved road and railway links connecting the impoverished northern part with the capital, according to an impact study.
The bank's assistance to education accounts for 9.32 percent of ADB's total assistance to Bangladesh from 1973 to 2012, amounting to $1.28 billion.
An MBA from Stanford University, Kho said the country's achievement in the last four decades has been encouraging after starting as an independent nation in 1971 with an extraordinarily bleak prognosis.
"The country successfully coped with these challenges and as a result, growth rates steadily moved upward. Economic growth has also been largely inclusive and broad based, with notable progress in poverty reduction."
"Food production kept pace with the population growth. Population control progra-mmes helped in slowing down population growth, income per capita rose significantly in real terms, and poverty fell sharply coupled with improved life expectancy, higher literacy, and lower mortality."
The ADB country chief, who has been with the bank since 1997, is also impressed by Bangladesh's achievement in most of the millennium development goals.
"Bangladesh's achievement in the economic and social indicators has been quite remarkable."
"More importantly, the proportion of population living below the poverty line has gone down below 31.5 percent."
ADB has finalised its priorities for the country from 2014 to 2016, she said. In the three years, the bank would invest more in energy efficiency, railway connectivity, secondary education skills, and furthering capital market reforms.
Kho also talks about regional cooperation and integration, which can benefit countries in South Asia including Bangladesh.
"Increasing trade activity can facilitate jobs creation, economic activity and economic growth. Investment has to be moved to increase port efficiency, develop roads and transport connectivity, keeping an eye on future."
"We will work on trade facilitation, cross-border energy trade and developing transport connectivity in the next three years."
She said Bangladesh would have to enhance the business climate, improve trade logistics and infrastructure and address skills shortage in order to grow rapidly.
She says about two million people enter the country's job market a year. "It is important that the country invests heavily in secondary education and skills development."
She makes a list of challenges for the country.
"Climate change would pose a risk for the country. It will require more resources and capacity to address the climate change risks. The use of land and its planning have become very critical for the country because of a shortage of land, which is needed for industrial development."
"Urban congestion is going to be a challenge for the country, as people seek better opportunities, they will move to urban areas and stretch the capacity of the cities to provide services for them."
She however assured Bangladesh of continued support. "We will be your partner in helping you meet the challenges."
She said Bangladesh would require heavy investment in order to solve some of its major challenges.
"The government can work with development partners, civil society organisations and private sector so both public and private resources can be brought together to address the challenges."
Although she does not delve into the debate over the corruption issue of Padma Bridge, she said the bridge project remains one of the key investment projects in the country's history, because it is supposed to connect the south-western part of the country with the northern part and the capital, and can benefit 20 million people with increased trade and jobs.





__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[mukto-mona] Fw: [Bangladesh-Zindabad] সাকার রায়ের কপি ট্রাইব্যুনাল থেকে পাচার পেনড্রাইভে ॥ কর্মী গ্রেফতার




----- Forwarded Message -----
From: Gonojagoron Moncho <projonmochottar@gmail.com>
To:
Sent: Friday, October 4, 2013 9:11 PM
Subject: [Bangladesh-Zindabad] সাকার রায়ের কপি ট্রাইব্যুনাল থেকে পাচার পেনড্রাইভে ॥ কর্মী গ্রেফতার

 
সাকার রায়ের কপি ট্রাইব্যুনাল থেকে পাচার পেনড্রাইভে ॥ কর্মী গ্রেফতার
০ আসামিপক্ষের আইনজীবীর সহকারী ও অপর এক কর্মচারীকে খুঁজছে পুলিশ 
০ মামলা তিনজনের বিরুদ্ধে 
০ শিবির কানেকশন 
০ ডোমেইন নিবন্ধন বেলজিয়ামে, আপলোড লন্ডনে
আজাদ সুলায়মান ॥ বেরিয়ে আসছে থলের বিড়াল। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে যুদ্ধাপরাধী সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বিরুদ্ধে দেয়া রায়ের কপি ফাঁস হওয়ার ঘটনা তদন্তে নাটকীয় মোড় নিচ্ছে। কারা কিভাবে এ কপি মামলার রায়ের আগেই ফাঁস করেছে, পুলিশ তার ক্লু পেয়েছে। নয়ন আলী নামের এক কর্মচারীই এটা ফাঁস করেছেন। ফাঁসির দ-প্রাপ্ত বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর রায় যে কম্পিটারে লেখা হয়েছে, সেখান থেকেই পেনড্রাইভে করে তা নিয়ে গেছেন নয়ন মিয়া। এর পর ফাইলটি ইমেইল বা অন্য কোন উপায়ে ইংল্যান্ডে পাঠানো হয়। সেখান থেকেই একটি অনলাইনে রায়টি প্রকাশ করা হয়। টাকার লোভেই তিনি এ কাজ করেছেন।
এ রায়ের খসড়া ফাঁস হওয়ার ঘটনা প্রসঙ্গে অপরাধ বিষয়ক আন্তর্জাতিক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস স্ট্যাটেজি ফোরাম বলেছে, এটি প্রকাশ হয়েছে যুক্তরাজ্য কিংবা ইউরোপের কোন শহর থেকে। সংস্থাটির এক সদস্য টেলিভিশন সাক্ষাতকারে বলেছেন, ডকুমেন্ট যখন লিক হলো, তখন আমরা দেখলাম যুক্তরাজ্যের জাস্টিস কনসার্ন নামে একটি ওয়েবসাইট এবং ট্রাইব্যুনাল লিকস নামের ওয়েবসাইট থেকে ছড়ানো হয়। তাদের কাছে থাকা তথ্যানুযায়ী মূলত ইসলামী ছাত্রশিবিরের কয়েক উদ্যোক্তা এটি ছাড়ে। একটি বেসরকারী চ্যানলের যুক্তরাজ্য প্রতিনিধি জানিয়েছেন, ট্রাইব্যুনাল লিকসের ভিডিও এবং ডোমেইন অনুসন্ধানে দেখা গেছে, ডোমেইনটি বেলজিয়ামে নিবন্ধন করা হয়েছে। আর জাস্টিস কনসার্নের নিবন্ধন করা হয় ইউকে থেকে। 
এ প্রসঙ্গে আন্তর্জাতিক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস স্ট্যাটেজি সদস্য বলেন, বাংলাদেশ সরকার যদি চায়, তা হলে এ ডোমেইনগুলো যথাযথভাবে তদন্ত করে যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে (স্থানীয় লিগ্যাল 'ল' ফার্ম) তদন্ত চালাতে পারে। একই বিষয়ে লন্ডনের বাংলাদেশের প্রেস মিনিস্টার রাশেদ চৌধুরী বলেন, হাইকমিশনের মাধ্যমে এখানকার সরকারকে (যুক্তরাজ্য সরকার) জানানো হলে এখানকার সরকার তাদের আইনানুযায়ী ব্যবস্থা নেবে বলে জানিয়েছে।
তবে শিবিরের উদ্যোগে সাকার রায়ের খসড়া ফাঁস হওয়ার কথা অস্বীকার করেছেন জামায়াতের ইউরোপ মুখপাত্র। তিনি টিভি চ্যানেলের প্রতিবেদককে বলেন, ফাঁস হওয়া ডকুমেন্টটি প্রপারলি আমাদের কাছে হস্তগত হয়নি। এ ডকুমেন্টের ক্ষেত্রে আমরা আমাদের রেসপনসিবিলটি নিতে পারি না। আমাদের কোন সংশ্লিষ্টতা নেই। এটা লন্ডন থেকে প্রকাশিত হওয়া সম্ভব নয়। এটি বাংলাদেশ থেকে প্রকাশিত হয়েছে, লন্ডনে যারা হাতে পেয়েছে, তারা এটি প্রকাশ করেছে। জানা যায়, সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মামলার রায় ফাঁসের সঙ্গে জড়িত থাকার ব্যাপারে পুলিশ নিশ্চিত হয়েই নয়নকে আটক করেছে। আজ তাঁকে রিমান্ডে আনা হবে। আটক হওয়া নয়ন আলী ট্রাইব্যুনালের ফাইলপত্র আনা-নেয়ার কাজ করতেন। এই কাজে ফারুক ও মেহেদী নামে আরও দুজন জড়িত বলে পুলিশ নিশ্চিত হতে পেরেছে। তারা পলাতক। রাতে এ রিপোর্ট লেখার সময় তাদের ধরার জন্য নগরীর পলাশী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় অভিযানে নামে পুলিশের একটি টিম। তাদের ধরার জন্য চলছে সাঁড়াশি অভিযান। এ ঘটনায় গোয়েন্দা পুলিশ শুক্রবার দুপুরে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর আইনজীবী ব্যারিস্টার ফখরুল ইসলামের কাকরাইলের অফিসে অভিযান চালিয়ে দুটো সিপিইউ, প্রিন্টার ও সিডি নিয়ে আসে। এ সব এখন খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সিডিতে কী আছে, তা ডিবি কার্যালয়ে দিনভর দেখা হয়েছে।
এ ব্যাপারে গোয়েন্দা পুলিশের এক দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জনকণ্ঠকে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, অনেক নাটকীয় অগ্রগতি হচ্ছে। কারা কিভাবে রায়ের কপি ফাঁস করেছে, সে ব্যাপারে তদন্তকারী দল মোটামুটি নিশ্চিত। এখন অপরাধীদের ধরার পালা। গ্রেফতার হওয়া কর্মচারী পুলিশকে বেশ চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছে। আটক নয়ন পুলিশকে জানিয়েছেন, রায় লেখার সময় কম্পিউটার থেকে তা চুরি করে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর আইনজীবী ফখরুল ইসলামের সহকারী মেহেদীর কাছে পৌঁছে দেয়া হয়। পরে নয়ন আলী, ফারুক এবং মেহেদীর বিরুদ্ধে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে শাহবাগ থানায় মামলা করে পুলিশ।
এ ব্যাপারে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর জনকণ্ঠকে বলেন, রায়ের কপি ফাঁস করে যারা ট্রাইব্যুনালকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করছে, তাদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা হবে। কেউ পার পাবে না। 
এ ব্যাপারে গোয়েন্দা পুলিশের এক শীর্ষ কর্মকর্তা জনকণ্ঠকে বলেন, সাকা চৌধুরীর রায় যে কম্পিটারে লেখা হয়েছে, সেখান থেকেই পেনড্রাইভে করে তা নিয়ে গেছেন ট্রাইব্যুনালের কর্মচারী নয়ন মিয়া। অনেক আগে থেকেই তাঁকে এ কাজ করার জন্য চুক্তিবদ্ধ করা হয়। টাকার লোভেই তিনি এ কাজ করেছেন। ট্রাইব্যুনালে মাস্টাররোলে পরিচ্ছন্নতাকর্মীর চাকরি নিয়েছিলেন নয়ন মিয়া। চাকরির সুবাদে ট্রাইব্যুনালের প্রায় কক্ষেই যেতে পারতেন তিনি। রায় লেখার কম্পিউটারও ধরতে পারতেন তিনি। রায় ফাঁস হওয়ার পর এ বিষয়ে ট্রাইব্যুনালের রেজিস্ট্রারের সাধারণ ডায়েরির সূত্র ধরে কম্পিউটারটি বৃহস্পতিবার জব্দ করে গোয়েন্দা পুলিশ। পরে তা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে পুলিশ দেখতে পায়, এটাতে ব্লুটুথে ফাইল আদান-প্রদানের কোন সুযোগ নেই। এর পর পুলিশের ধারণা হয়, পেনড্রাইভে করেই হয়ত ফাইল নেয়া হয়েছে। এ অবস্থায় ওই কক্ষের সিসি ক্যামেরার ফুটেজে পুলিশ দেখতে পায় নয়ন মিয়া একটি পেনড্রাইভে করে কম্পিউটার থেকে কিছু একটা নিয়েছে। এর পরই নয়ন মিয়াকে আটক করে পুলিশ।
এ ব্যাপারে সন্ধ্যায় ডাকা এক জরুরী সংবাদ সম্মেলনে পুলিশের যুগ্মকমিশনার মনিরুল ইসলাম জানান, নয়নের সঙ্গে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর আইনজীবী ফখরুল ইসলামের সহকারী মেহেদী হাসানের যোগাযোগ ছিল। মেহেদী হাসান তাঁর কাছে কিছু নথিপত্রের জন্য এলে, তা ওই পেনড্রাইভে করেই দেন নয়ন। পেনড্রাইভ খুলে মেহেদী হাসান রায়ের অংশবিশেষ দেখতে পান। এর পর তিনি তা নয়নের কাছ থেকে নিয়ে যান। ওয়ার্ড ফাইলটি নিয়ে প্রথমে পিডিএফ ফরম্যাটে কনভার্ট করা হয়। এর পর ফাইলটি ইমেইল বা অন্য কোন উপায়ে ইংল্যান্ডে পাঠানো হয়। সেখান থেকেই একটি অনলাইনে রায়টি প্রকাশ করা হয়। নয়ন এ কাজে মোটা অঙ্কের টাকা পেয়েছেন মেহেদী হাসানের কাছ থেকে। আরও বিস্তারিত জানতে শনিবার তাঁকে রিমান্ডে নেয়ার আবেদন করবেন তারা। নয়নের সঙ্গে ট্রাইব্যুনালের স্থায়ী কর্মচারী ফারুকেরও যোগসাজশ ছিল। নয়ন, ফারুক এবং মেহেদী হাসানের বিরুদ্ধে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে শাহবাগ থানায় মামলা হয়েছে। অপরাধ প্রমাণ হলে আসামিদের সর্বোচ্চ ১৪ বছরের সশ্রম কারাদ- হতে পারে বলে জানিয়েছেন মনিরুল ইসলাম।
এ ব্যাপারে অপর এক প্রশ্নের জবাবে মনিরুল ইসলাম বলেন, ডিবির পরিদর্শক বাদী হয়ে আইসিটি এ্যাক্টে ৫৪, ৫৭ ও ৬৩ ধারায় শাহবাগ থানার মামলায় তিনজনকে আসামি করে। এ মামলায় গ্রেফতারকৃত এজাহারনামীয় আসামি নয়ন দেড় বছর আগে নিয়োগ পান। অপর কর্মচারী ফারুক ও ফখরুল ইসলামের সহকারী মেহেদী হাসানসহ অজ্ঞাত নামীয়দের আসামি করা হয়েছে। এর মধ্যে ফারুক ও মেহেদী পলাতক রয়েছেন। তদন্ত চলমান থাকায় জড়িত ও সন্দেভাজনদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। প্রয়োজনে তাদের মামলায় গ্রেফতার দেখানো হবে। নয়ন নিয়োগ পাওয়ার পর থেকে সহকর্মী ফারুকের মাধ্যমে মেহেদীর সঙ্গে যোগাযোগ করে বিভিন্ন সময় তথ্য ফাঁস করেছেন। সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর রায়ের আগে ব্যারিস্টার ফখরুলের সহকারী মেহেদী ভুল তথ্য দিয়ে তাঁর কাছ থেকে তথ্য নিত বলে জিজ্ঞাসাবাদে নয়ন জানিয়েছেন। তদন্ত করতে গিয়ে ট্রাইব্যুনাল ভবন পরিদর্শন, কম্পিউটার জব্দ করে আইসিটি বিশেষজ্ঞ দ্বারা বিশ্লেষণ ও সিসিটিভি পর্যালোচনা করে পুলিশ। আদালতের অনুমতি নিয়ে শুক্রবার বিকেল ৩টার দিকে কাকরাইল রাজমনি হোটেলের কাছে ব্যারিস্টার ফখরুলের অফিসে তল্লাশি করে দুটি সিপিইউ ও কিছু সিডির কপি জব্দ করে পুলিশ।
মনিরুল ইসলাম সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে বলেন, ফারুক ও মেহেদী মিলে নয়নকে শুনানির তারিখের কথা বলে কম্পিউটার থেকে একটি ফোল্ডার বের করে দিতে বলেন। পরে নয়ন ফোল্ডারটি পাচার করার পর যখন দেখেন যে এটি রায়, তখন তিনি সেটি ফেরত চাইলে তাঁকে ভয় দেখানো হয়। ১৭২ পাতার রায়ের মধ্যে ১৬৫ পাতা পাচার হয়। বাধ্য হয়ে নয়ন চুপ থাকে বলে আমাদের জানিয়েছেন। এর মধ্যে কিছু টাকার লেনদেন হলেও সেটির পরিমাণ আমরা এখনও জানতে পারিনি। আশা করছি খুব শীঘ্রই এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের সবাইকে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে। নয়ন ও ফারুকসহ প্রায় ১৫ কর্মচারী ট্রাইব্যুালের একটি ফাঁকা জায়গায় ব্যারাক করে সেখানে বসবাস করতেন। সে হিসেবে কৌশলে সেখানকার কর্মচারীদের টাকার লোভ দেখিয়ে এমন অন্যায় কাজ করার বিষয়টি আমরা খতিয়ে দেখছি।
মনিরুল ইসলাম আরও বলেন, এমএস ওয়ার্ডের ফাইলটি পেনড্রাইভের মাধ্যমে ফাঁস করে ইমেইলের মাধ্যমে বিদেশে পাচার করে সেটি পিডিএফ ফরম্যাট করে যুক্তরাজ্য থেকে ওয়েবসাইট থেকে আপলোড করা হয়েছে বলে ধারণা করছি। তবে প্রযুক্তি ব্যবহার করে দেশ থেকেও বিদেশী ঠিকানায় আপলোড করা হয়ে থাকতে পারে।
সালাউদ্দিন কাদেরের পরিবার এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত কিনা, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, তদন্ত চলছে এ বিষয়ে এখনই কিছু বলা সমীচীন নয়। তবে আমরা তদন্ত করে দেখছি বেনিফেসিয়ারি হিসেবে তাদের সম্পৃক্ততা রয়েছে কিনা।
মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মঙ্গলবার সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীকে ফাঁসি দেয় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। বিএনপি নেতার পরিবার ও আইনজীবীর অভিযোগ, যে রায়টি ফাঁস হয়েছে, সেটা আইন মন্ত্রণালয়ের ছয় তলায় ভারপ্রাপ্ত সচিবের কক্ষে একটি কম্পিউটারে লেখা হয়েছে। আলম নামে একজন ওই কম্পিউটার চালাতেন। তবে এ অভিযোগ অস্বীকার করে আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলাম জানিয়েছেন, আইন মন্ত্রণালয়ের আলম নামে কোন কর্মচারী নেই।
উল্লেখ্য, মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে গত মঙ্গলবার সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীকে ফাঁসির আদেশ দেয় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। আগের রাতে বিভিন্ন অনলাইনে এ রায়ের অংশবিশেষ ফাঁস হয়ে যায়। ফাঁস হওয়া রায়ের কপি নিয়ে আদালতে সাংবাদিকদের কাছে উপস্থাপন করেন সাকার স্ত্রী ফরহাত কাদের চৌধুরী। এ নিয়ে আদালতকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলানোর চেষ্টা করেন তিনি। পরে বিব্রত করা ফাঁসের বিষয়টি স্বীকার করে ট্রাইব্যুনালও। ট্রাইব্যুনালের রেজিস্ট্রার শাহবাগ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন বুধবার। এর পর তদন্তে নামে পুলিশ।
এ ব্যাপারে গোয়েন্দা পুলিশের একটি সূত্র জনকণ্ঠকে জানায়, রায় ঘোষণার পর দিন বুধবার ট্রাইব্যুনালের রায় লেখার কাজে ব্যবহৃত কম্পিউটার ও সিসি ক্যামেরার ফুটেজ জব্দ করে গোয়েন্দা পুলিশ। ট্রাইব্যুনালেরই কম্পিটার শাখার চারজন কর্মচারীকে সন্দেহ করে আসছিল গোয়েন্দারা। বৃহস্পতিবার তাদের জিজ্ঞাসাবাদও করে পুলিশ। তাদের কাছ থেকে মোটামুটি একটা ধারণা পায় তদন্তকারী দল। এরই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার গোয়েন্দা পুলিশ তল্লাশি করে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর আইনজীবী ফখরুল ইসলামের চেম্বারে। সেখান থেকেও দুটি সিপিইউ, একটি প্রিন্টার ও বেশ কিছু সিডি জব্দ করে গোয়েন্দা পুলিশ। 
এর আগেও আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এর চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হকের স্কাইপ এ্যাকাউন্ট হ্যাক করে বেলজিয়ামে এক আইনজীবীর সঙ্গে তাঁর কথোপকথন ফাঁস করে দেয়া হয়। একটি জাতীয় দৈনিকে ওই কথোপকথন ফাঁসের পর পদত্যাগ করেন ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান। কিন্তু এ ঘটনায় কারা জড়িত তার তদন্ত হয়নি। এ কাজের সঙ্গে জড়িতরা ধরা না পড়ায় রায় ফাঁসের মতো ঘটনা ঘটেছে বলে মনে করেন ট্রাইব্যুনাল সংশ্লিষ্টরা। তবে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর রায়ের যে অংশবিশেষ ফাঁস হয়েছে, তাতে তাঁর বিরুদ্ধে কোন কোন অপরাধ প্রমাণ হয়েছে তার বর্ণনা থাকলেও সাজার কথা উল্লেখ নেই।
ট্রাইব্যুনালে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী তুরিন আফরোজ শুক্রবার সাংবাদিকদের বলেন, বিচারক রায় লেখার সময় হাতেও লিখতে পারেন, আবার কম্পিউটারেও টাইপ করাতে পারেন। সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর রায়ের ক্ষেত্রে কম্পিউটারে টাইপ করার সময় তা কেউ চুরি করে নিয়ে যেতে পারে।
গত মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মামলার রায়ের দিন তিনি ও তাঁর পরিবার অভিযোগ তোলেন, ওই রায়ের কপি আগের দিনই একটি ওয়েবসাইটে পেয়েছেন তাঁরা। ওই রায় আইন মন্ত্রণালয়ে তৈরি হয়েছে এবং মন্ত্রণালয় থেকে তা ফাঁস হয়েছে বলে সালাউদ্দিন কাদেরের স্ত্রী দাবি করলেও আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলাম তা উড়িয়ে দেন। এর পর ট্রাইব্যুনালের রেজিস্ট্রার নাসির উদ্দিন মাহমুদ বুধবার রাজধানীর শাহবাগ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, রায় ঘোষণার কয়েক দিন আগে খসড়াপর্যায়ে তা ফাঁস হয়ে থাকতে পারে। ট্রাইব্যুনালের কম্পিউটার থেকেই খসড়া 'লিকড' হয়েছে। ট্রাইব্যুনালের জিডিতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল থেকে প্রচারিত সমস্ত রায় ট্রাইব্যুনালেই প্রস্তুত করা হয়। রায় ঘোষণার আগে রায়ের কোন অংশের কপি অন্য কোনভাবে প্রকাশের সুযোগ নেই। কিন্তু তার পরও কথিত খসড়া রায়ের অংশ কিভাবে ইন্টারনেটে প্রচারিত হলো বা কিভাবে ট্রাইব্যুনাল থেকে খসড়া রায়ের অংশবিশেষ ফাঁস হলো, তা উদ্বেগের বিষয়। 
এ বিষয়ে ব্যারিস্টার ফখরুল সাংবাদিকদের বলেন, আমি চেম্বারে ছিলাম না। তবে চেম্বারের লোকজন আমাকে জানিয়েছেন, দুপুর আড়াইটার দিকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর শ' খানেক লোক এসে আমাদের লোকজনকে ঘিরে ফেলে এবং তল্লাশি করে। চেম্বারে আমার কক্ষ তালাবদ্ধ ছিল। সেখান থেকে দুটি কম্পিউটার, একটি প্রিন্টার এবং সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মামলার রায়ের সার্টিফাইড কপির একটি ফটোকপি নিয়ে গেছে। বিকেল ৪টার দিকে ডিবি পুলিশ চলে গেছে।




__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[mukto-mona] মা ন ব তা বি রো ধী অ প রা ধে র বি চা র: অর্থের লোভ দেখিয়ে রায়ের খসড়া চুরি! ......



মা ন ব তা বি রো ধী অ প রা ধে র বি চা র

অর্থের লোভ দেখিয়ে রায়ের খসড়া চুরি!

নিজস্ব প্রতিবেদক | আপডেট: ০২:৩১, অক্টোবর ০৫, ২০১৩ প্রিন্ট সংস্করণ

মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে বিএনপির নেতা সালাউদ্দিন কাদের (সাকা) চৌধুরীকে দেওয়া রায়ের খসড়া ফাঁস হওয়ার ঘটনায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের এক কর্মচারীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। ওই কর্মচারীর নাম নয়ন আলী (২২)। তিনি ট্রাইব্যুনালের দৈনিক হাজিরাভিত্তিক (মাস্টার রোল) পরিচ্ছন্নতাকর্মী।

এ ঘটনায় গতকাল শুক্রবার নয়নসহ তিনজনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে শাহবাগ থানায় মামলা করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। সাকার আইনজীবী ফখরুল ইসলামের সহকারী মেহেদী হাসান ও মো. ফারুক নামে আইসিটির আরেক কর্মচারী মামলার আসামি।

ডিবি জানায়, অর্থের প্রলোভন দেখিয়ে ও প্ররোচনার ফাঁদে ফেলে নয়নের মাধ্যমে রায়ের খসড়াটি ট্রাইব্যুনালের কম্পিউটার থেকে নিয়েছেন মেহেদী হাসান। মেহেদী আর নয়নের মধ্যস্থতাকারী হচ্ছেন ফারুক। তবে কত টাকা লেনদেন হয়েছে সে ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

এদিকে, গতকাল বেলা দুইটার দিকে কাকরাইলের পাইওনিয়ার রোডে সাকা চৌধুরীর আইনজীবী ফখরুল ইসলামের কার্যালয়ে অভিযান চালায় ডিবি। সেখান থেকে তাঁরা দুটি সিপিইউ, একটি প্রিন্টার এবং অন্তত ৫০টি সিডি জব্দ করে।

গত মঙ্গলবার বিএনপির নেতা সাকা চৌধুরীর মামলার রায়ের দিন তিনি ও তাঁর পরিবার অভিযোগ তোলেন, ওই রায়ের কপি আগের দিনই একটি ওয়েবসাইটে পেয়েছেন তাঁরা। এ ঘটনায় ট্রাইব্যুনালের রেজিস্ট্রার নাসির উদ্দিন মাহমুদ বুধবার শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন। ট্রাইব্যুনালের কম্পিউটার থেকে রায়ের খসড়া ফাঁস হয়ে থাকতে পারে বলে জানান তিনি।

গতকাল বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে রাজধানীর মিন্টো রোডে ঢাকা মহানগর পুলিশের মিডিয়া সেন্টারে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে ঢাকা মহানগর ডিবির যুগ্ম কমিশনার মনিরুল ইসলাম বলেন, রায়ের খসড়া ফাঁসের ঘটনায় নয়নসহ তিনজনের বিরুদ্ধে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি আইনে শাহবাগ থানায় মামলা হয়েছে। মামলায় নয়নকে গ্রেপ্তার করা হয়। বাকি দুজন পলাতক। ওই দুজনের নাম প্রকাশ করেননি তিনি।

তবে ডিবির সূত্রগুলো প্রথম আলোকে জানায়, বাকি দুজন হচ্ছেন মেহেদী হাসান ও মো. ফারুক।

মনিরুল বলেন, গ্রেপ্তার নয়ন আইসিটির পরিচ্ছন্নতাকর্মী। এক আইনজীবীর সহকারীর অর্থের প্রলোভন ও প্ররোচনায় তিনি রায় লেখার কম্পিউটার থেকে খসড়াটি পেনড্রাইভের সাহায্যে নিয়ে ওই আইন-জীবীকে দেন। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে নয়ন বলেছেন, ওই আইনজীবীর সহকারী তাঁকে বলেছিলেন, আদালতে পিটিশনের জন্য কয়েকটি তারিখ প্রয়োজন। তাই রায় লেখার কম্পিউটার থেকে কিছু তথ্য তাঁকে এনে দিতে হবে। নয়ন দেখেন, ওই কম্পিউটারে একটি রায় লেখা হচ্ছে। তারপর তিনি বিভিন্ন সময়ে রায়ের খসড়া পেনড্রাইভে নিয়ে নেন এবং ওই আইনজীবীর সহকারীকে দেন।

মনিরুল বলেন, জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, পেনড্রাইভে থাকা খসড়া রায়ের কপি দেওয়ার সময় এটি মামলার রায় বলে নয়ন একটু বেঁকেও বসেছিলেন। কিন্তু ওই আইনজীবীর সহকারী তাঁকে বলেন, 'তুমি ফেঁসে গেছ। চুপচাপ থাকো। তুমি টাকা পাবে।'

মনিরুল বলেন, তদন্তে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ওই আইনজীবীর সহকারী রায়ের খসড়াটি পাওয়ার পর তা দেশের বাইরে কোনো একজনের কাছে পাঠিয়ে দেন। সেখান থেকে পিডিএফ ফাইল করে তা ইন্টারনেটে ফাঁস করা হয়েছে। দেশের বাইরের যে কম্পিউটার থেকে এটি করা হয়েছে, ধারণা করা হচ্ছে সেখানে বাংলা ফন্ট নেই। কারণ, মূল রায়ের বিভিন্ন অংশে বাংলা লেখা আছে। কিন্তু ফাঁস হওয়া খসড়ার বাংলা লেখাগুলো ইংরেজি অক্ষরে এসে ভেঙে গেছে বা দুর্বোধ্য হয়ে গেছে।

মনিরুল বলেন, এ ঘটনার মাধ্যমে ট্রাইব্যুনালের ভাবমূর্তি দারুণভাবে ক্ষুণ্ন হয়েছে। তথ্য ও প্রযুক্তি আইনের সংশ্লিষ্ট ধারায় ইতিমধ্যে শাহবাগ থানায় নয়নসহ তিনজনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরও কয়েকজনের বিরুদ্ধে একটি মামলা হয়েছে। মামলায় নয়নকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। বাকি দুজন পলাতক। শনিবার (আজ) তাঁকে আদালতে পাঠিয়ে রিমান্ড চাওয়া হবে। রিমান্ডে এনে বিস্তারিত জিজ্ঞাসাবাদ করে ঘটনার সঙ্গে বাকি জড়িতদের পরিচয় ও লেনদেনের পরিমাণ সম্পর্কে জানা যাবে। 

'এক আইনজীবীর সহকারীর কথা বলছেন, আবার সাকা চৌধুরীর আইনজীবীর কার্যালয়ে অভিযান চালিয়েছেন—এ দুয়ের মধ্যে কোনো সম্পর্ক আছে কি না জানতে চাইলে মনিরুল বলেন, 'হ্যাঁ, আছে। তাঁর একজন সহকারীর মাধ্যমে এ ঘটনা ঘটেছে।'

সাকার আইনজীবীর কার্যালয়ে সহকারী আইনজীবী আছেন চারজন। তাঁদের কেউ কি না, এ প্রশ্ন করলে মনিরুল বলেন, 'হ্যাঁ, এ চারজনের মধ্যে একজন।'

'সাকার পরিবার জড়িত কি না' জানতে চাইলে মনিরুল বলেন, 'তদন্ত চলছে।' তবে ওই সহকারীর পরিচয় এবং মামলার বাকি দুই আসামি সম্পর্কে তিনি কোনো মন্তব্য করেননি।

ট্রাইব্যুনাল ও ডিবি সূত্রে জানা গেছে, প্রায় দেড় বছর আগে ট্রাইব্যুনালে পরিচ্ছন্নতাকর্মী হিসেবে নিয়োগ পান নয়ন। কাজ করলে দৈনিক ১২০ টাকা করে বেতনের ভিত্তিতে এ নিয়োগ দেওয়া হয়। নয়ন ট্রাইব্যুনালের নিচে একটি কক্ষে থাকতেন। তাঁর কম্পিউটারে দক্ষতা থাকায় ট্রাইব্যুনালের বিভিন্ন চিঠিপত্রও লিখতেন তিনি। সেই হিসেবে ট্রাইব্যুনালের যেখানে রায় লেখা হয়, সেখানে তাঁর অবাধ যাতায়াতও ছিল। বিশেষ করে ট্রাইব্যুনাল চেয়ারম্যানের কক্ষেও তাঁর অবাধ যাতায়াত ছিল।

অন্যদিকে, মো. ফারুক নামের ট্রাইব্যুনালের একজন সাঁট মুদ্রাক্ষরিক (স্টেনোগ্রাফার) ওই আইনজীবীর সহকারীর সঙ্গে নয়নের পরিচয় করিয়ে দেন। ফারুককেও মামলার আসামি করা হয়েছে। ফারুক মূলত ঢাকা সিএমএম কোর্টের একজন কর্মচারী। প্রায় এক বছর ধরে তিনি ট্রাইব্যুনালে কাজ করছিলেন। ফারুক ও মেহেদী হাসানকে ধরার চেষ্টা চলছে বলে জানায় ডিবি।

এদিকে, আটক থাকা অবস্থায় কথা হয় নয়ন আলীর সঙ্গে। প্রথম আলোকে তিনি বলেন, মেহেদী হাসানই তাঁকে ওই কম্পিউটার থেকে তথ্য আনতে বলেছিলেন।

ডিবি কর্মকর্তা মনিরুল বলেন, এ ঘটনার তদন্ত করতে নেমে ডিবি ট্রাইবুনালের যেখানে রায় লেখা হয় সেখানে সরেজমিন অনুসন্ধান, ক্লোজড সার্কিট ক্যামেরা পর্যবেক্ষণ, কয়েকজনের উপর নজরদারিসহ বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ নিয়ে ঘটনা ও ঘটনা সম্পর্কে জড়িতদের ব্যাপারে সুস্পষ্ট ধারণা নেওয়ার চেষ্টা করে। এরপর নয়নসহ সন্দেহভাজন কয়েকজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এক পর্যায়ে নয়ন এ ঘটনায় তাঁর সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করেন।

গতকাল নিজের কার্যালয়ে অভিযানের পর বিকেল সোয়া পাঁচটার দিকে ফোনে যোগাযোগ করা হয় ফখরুল ইসলামের সঙ্গে। প্রথমআলোকে তিনি সে সময় বলেন, 'তল্লাশির সময় আমি উপস্থিত ছিলাম না। তবে আমাকে অবহিত না করে এবং কোনো সার্চ ওয়ারেন্ট ছাড়া এভাবে তল্লাশি চালানো ঠিক হয়নি। এটা যদি রাজনীতি হয়, তো রাজনীতি। এখন দেখব এতে কোনো আইনগত দিক আছে কি না। জ্যেষ্ঠ আইনজীবীদের সঙ্গে কথা বলে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।'

তবে পুলিশের ব্রিফিংয়ের পর ফখরুলের সহকারীর নাম আসা প্রসঙ্গে জানতে বেশ কয়েকবার ফোন করা হলেও সংযোগ পাওয়া যায়নি। তাঁর ফোন বন্ধ ছিল।

তবে মনিরুল ইসলাম জানিয়েছেন, তল্লাশী পরোয়ানা নিয়েই ফখরুল ইসলামের কার্যালয়ে তল্লাশী চালানো হয়েছে।

মির্জা ফখরুলের নিন্দা: ফখরুলের কার্যালয়ে তল্লাশি চালানোয় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। গতকাল এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ব্যারিস্টার ফখরুল ইসলামের কার্যালয়ে পুলিশি তল্লাশি দুরভিসন্ধিমূলক ও অন্ধ হিংসার বহিঃপ্রকাশ।

http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/53083/অর্থের_লোভ_দেখিয়ে_রায়ের_খসড়া_চুরি

†hfv‡e duvm nq mvKvi ivq (wfwWI)

Watch the video:

saka leak - YouTube

http://www.youtube.com/watch?v=QOIoUehCSp8&feature=youtube_gdata



Also Read:

সাকার রায়ের খসড়া ফাঁস

আইনজীবীর সহকারী ও ট্রাইব্যুনালের দুই কর্মী জড়িত: ডিবি

নিজস্ব প্রতিবেদক | আপডেট: ১৯:১৫, অক্টোবর ০৪, ২০১৩

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাংসদ সালাউদ্দিন কাদের (সাকা) চৌধুরীর ফাঁসির রায়ের খসড়া ফাঁস হওয়ার ঘটনায় ট্রাইব্যুনালের এক কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। সাকা চৌধুরীর আইনজীবী ফখরুল ইসলামের সহকারী মেহেদী হাসান তাঁকে দিয়ে এ কাজ করান বলে দাবি করেছে ডিবি। এ ঘটনায় ট্রাইব্যুনালের আরও একজন কর্মচারী জড়িত।........... Details at:

http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/52887/আইনজীবীর_সহকারী_ও_ট্রাইব্যুনালের_দুই_কর্মী_জড়িত


সাকার রায়ের কপি ট্রাইব্যুনাল থেকে পাচার পেনড্রাইভে ॥ কর্মী গ্রেফতার
০ আসামিপক্ষের আইনজীবীর সহকারী ও অপর এক কর্মচারীকে খুঁজছে পুলিশ 
০ মামলা তিনজনের বিরুদ্ধে 
০ শিবির কানেকশন 
০ ডোমেইন নিবন্ধন বেলজিয়ামে, আপলোড লন্ডনে
আজাদ সুলায়মান ॥ বেরিয়ে আসছে থলের বিড়াল। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে যুদ্ধাপরাধী সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বিরুদ্ধে দেয়া রায়ের কপি ফাঁস হওয়ার ঘটনা তদন্তে নাটকীয় মোড় নিচ্ছে। কারা কিভাবে এ কপি মামলার রায়ের আগেই ফাঁস করেছে, পুলিশ তার ক্লু পেয়েছে। নয়ন আলী নামের এক কর্মচারীই এটা ফাঁস করেছেন। ফাঁসির দ-প্রাপ্ত বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর রায় যে কম্পিটারে লেখা হয়েছে, সেখান থেকেই পেনড্রাইভে করে তা নিয়ে গেছেন নয়ন মিয়া। এর পর ফাইলটি ইমেইল বা অন্য কোন উপায়ে ইংল্যান্ডে পাঠানো হয়। সেখান থেকেই একটি অনলাইনে . . .




__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___