Banner Advertiser

Wednesday, May 11, 2016

[mukto-mona] Condolence to the death of Adv. Promod Mankin [1 Attachment]

[Attachment(s) from 'Priyatosh Dey' pdey247@gmail.com [mukto-mona] included below]

Dear Sir,

Could you please publish the following (or attached) statement to your popular newspaper?

 

Best Regards,

Priyatosh Dey

Joint Secretary, BHBCUC, USA

Phone: 6466433668

 

 

শোক প্রকাশ: প্রমোদ মানকিন-এর মৃত্যুতে যুক্তরাষ্ট্র ঐক্য পরিষদের শোক প্রকাশ!

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সমাজ কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী প্রমোদ মানকিন বুধবার ভোরে ভারতের মুম্বাইয়ে হলি ফ্যামিলী হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন

মন্ত্রী প্রমোদ মানকিনের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছে বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রীষ্টান ঐক্য পরিষদ ইউ এস এবাংলাদেশের জনগনকে সাথে নিয়ে দেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়, ঐক্য পরিষদের অন্যতম প্রেসিডেন্টকে হারিয়ে আজ গভীর শোকে শোকাহতএটা সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠী সহ দেশের এক বড় ক্ষতি যা কিছুতেই পুরণীয় নয়

অন্যতম প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে তিনি সংখ্যালঘু নির্যাতনের বিরুদ্ধে আন্দোলনে সক্রিয় ও সোচ্চার ছিলেনযুক্তরাষ্ট্রে এসে যুক্তরাষ্ট্রঐক্য পরিষদের মেম্বারসীপ উদ্ভোধনের প্রাক্কালে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রীষ্টান জনগোষ্টীকে সচেতন ও একতাবদ্ধ থেকে নির্যাতনের প্রতিবাদ করার যে উপদেশ, উৎসাহ ও উদ্দীপনা দিয়ে গিয়েছেন, তা ঐক্য পরিষদ ইউ এস এ চিরদিন স্মরন রাখবে

শোক সভা: প্রমোদ মানকিন-এর মৃত্যুতে যুক্তরাষ্ট্র ঐক্য পরিষদের শোক সভা!

আগামী ১৩ই মে শুক্রবার বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রীষ্টান ঐক্য পরিষদ ইউ এস এ, গন প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সমাজ কল্যান প্রতিমন্ত্রী প্রমোদ মানকিনের মৃত্যুতে বাংলাদেশের ঐক্য পরিষদ অণ্যতম প্রেসিডেন্টকে হারিয়ে, সংখ্যালঘুদের যে অপুরনীয় ক্ষতি হয়েছে তা পুরন হবার নয়। উনার অবদান স্মরন করে ঐক্য পরিষদ ইউ এস এ সংঘঠনের বর্তমান কার্যালয়ে এক শোক সভার আয়োজন করেছে।

তারিখ ও সময়: ১৩ই মে শুক্রবার, সন্ধা ০৭:৩০ মিনিট

স্থান: ১৪৩-০৮ হিলসাইট এভিনিউ, জ্যামাইকা, নিউ ইয়র্ক, এন ওয়াই ১১৪৩৫

ঐক্য পরিষদ ইউ এস এ-এর  সকল সদস্য/সদস্যা, সমর্থক ও শুভাকাঙ্খীদের উপস্থিত থাকার জন্য বিশেস ভাবে অনুরোধ করা যাচ্ছে।

­­­­সাক্ষর: স্বপন দাস, সাধারন সম্পাদক, বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রীষ্টান ঐক্য পরিষদ, ইউ এস এ

প্রেরক: বাপী অধিকারী, প্রচার সম্পাদক, বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রীষ্টান ঐক্য পরিষদ, ইউ এস এ

 

 



__._,_.___

Attachment(s) from 'Priyatosh Dey' pdey247@gmail.com [mukto-mona] | View attachments on the web

1 of 1 Photo(s)


Posted by: "Priyatosh Dey" <pdey247@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Re: [mukto-mona] ধর্মের অপব্যবহার করেছেন ‘ইসলামের পণ্ডিত’ নিজামী



So, 'Dristy Pat', you think I was wrong about everything, including Tikka Khan!! Well, let me just give you a link to the Koran, so that you can read it and re-visit your thoughts on what following Islam means and what abusing/misusing Islam means.
On Wednesday, May 11, 2016 7:46 PM, "Dristy Pat dristypat5@gmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:

 
You are wrong about everything you said here.

First, Nizami abused Islam by using the religion as the political tool of his Jamaat Party. He justified all his evil deeds in his political life as  defending Islam. He even justified fighting against independence movement as defending Islam. He justified killing of innocent Muslims and non-Muslims as defending Islam.

Those secular intellectuals he and his cadres dragged out of home were not Mukti-Bahini soldiers, they were innocent people, but he justified killing of those secular people as defending Islam. Everything Jamatis do is for defending Islam. Isn't it abuse of Islam? 

The conflict between East and West Pakistan was a political conflict, and it has nothing to do with Islam. But, Nizami and his cohorts made it a religious conflict to defend Islam. This is nothing but abusing religion. I hope you will understand now - how Nizami and Jamat abused Islam to commit heinous crimes.

Killing of secular people will continues after Nizami, because Jamati cadres believe in the same ideology, which is to justify all their evil acts as defending Islam. That's abuse of Islam.


2016-05-10 20:52 GMT-04:00 Sukhamaya Bain subain1@yahoo.com [mukto-mona] <mukto-mona@yahoogroups.com>:
 
And how did Nizami abuse Islam? Is trying to preserve the integrity of a Muslim nation abusing Islam? Is killing people who want to break up a Muslim nation abusing Islam? Is killing people who want secularism in a Muslim nation abusing Islam?

Aren't you, 'Dristy Pat', giving Allah too much of credit here? Allah brought justice to Nizami, really?? Where was Allah when Tikka Khan, after his heinous crimes against humanity in East Bengal in 1971, was rewarded with the positions of Chief of Army Staff, Defense and Security Advisor to the Prime Minister and Governor of Punjab, and with full military honor after his death - all in Pakistan?

No, Nizami did not abuse Islam; he abused humanity, he committed heinous crimes against humanity.

It is even questionable if Nizami was punished for his crimes, as similar crimes have been going on in Bangladesh for Islam; and that country is soft on those criminals, making them bold for committing more of the crimes. Mind you, most of Nizami's notable victims were actually fighting with arms and ammunition against Muslim Pakistan, whereas none of the bloggers of Bangladesh did anything like that against any Muslim nation or Islam. In that respect, Nizami was not as bad as the criminals who have been murdering the secular bloggers of Bangladesh with soft support from the government of that country.

Sukhamaya Bain

==============================

On Tuesday, May 10, 2016 6:21 PM, "Dristy Pat dristypat5@gmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


 
The way this man ended his life shows he was a fake religious leader.  Allah knows best! The truth is - he was a deceitful political leader, who used Islam for political gains. Although he could fool millions of illiterate and semi-literate people, but could not fool Allah, and  met Allah's ultimate punishment for all his misdeeds.

2016-05-10 13:46 GMT-04:00 SyedAslam Syed.Aslam3@gmail.com [mukto-mona] <mukto-mona@yahoogroups.com>:
 
বিচারিক আদালতের পর্যবেক্ষণ
ধর্মের অপব্যবহার করেছেন 'ইসলামের পণ্ডিত' নিজামী
নিজস্ব প্রতিবেদক
Published : Tuesday, 10 May, 2016 at 10:35 PM
  
ধর্মের অপব্যবহার করেছেন 'ইসলামের পণ্ডিত' নিজামীমৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধী মতিউর রহমান নিজামী একাত্তরে বাঙালি জাতিকে সমূলে ধ্বংস করার লক্ষ্যে তরুণদের উসকে দিতে সচেতনভাবে ইসলাম ধর্মের অপব্যবহার করেছেন বলে পর্যবেক্ষণ দিয়েছিল বিচারিক আদালত।
২০১৪ সালের ২৯ অক্টোবর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল মুক্তিযুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধে জামায়াতে ইসলামীর আমির ও তত্কালীন আল বদর বাহিনীর প্রধান নিজামীর মামলায় রায়ের এই পর্যবেক্ষণ বলেন, বর্তমান জামায়াতের আমির নিজামী চার দশক আগে এই দলের ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রসংঘের প্রধান হিসেবে পাকিস্তানি বাহিনীকে সহযোগিতার জন্য গঠিত আলবদর বাহিনীর প্রধান ছিলেন। এছাড়াও মামলার রায়ে স্বাধীনতাকামী বাঙালির ওপর দমন-পীড়ন চালাতে পাকিস্তানি বাহিনীকে সহযোগিতার জন্য গঠিত রাজাকার বাহিনী ও শান্তি কমিটিতেও তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল বলে উঠে এসেছে।
রায়ের পর্যবেক্ষণে নিজামীর এই সব অপরাধের বিষয়ে ধর্মের শিক্ষা তুলে ধরতে বিচারিক বিধানের বাইরে ইসলামের বিধান হিসেবে কোরআন ও হাদিস থেকে উদ্ধৃতি দেয় ট্রাইব্যুনাল। এছাড়াও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বিষয়ে ইসলামের শিক্ষা তুলে ধরতে মদিনা সনদের কথা উল্লেখ করে নিজামীর একাত্তরের কর্মকাণ্ডের পর্যবেক্ষণে তুলে ধরা হয়।
আদালত বলেছে, আমরা ধরে নিতে বাধ্য হচ্ছি যে, মতিউর রহমান নিজামী ইসলামিক শিক্ষায় শিক্ষিত হয়েও সচেতনভাবে এবং স্বেচ্ছায় আল্লাহ ও পবিত্র ধর্ম ইসলামের নামের অপব্যবহার করে বাঙালি জাতিকে সমূলে ধ্বংস করতে চেয়েছিলেন।
অভিযুক্ত মতিউর রহমান নিজামী একজন প্রখ্যাত ইসলামী পণ্ডিত (আসামি পক্ষের দাবি অনুযায়ী) হয়েও তিনি কোরআনের আদেশ এবং মহানবীর শিক্ষার পরিপন্থী হয়েই আলবদর বাহিনী গঠন করেন, যার মূল উদ্দেশ্য ছিল বাঙালি বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিকামী মানুষদের হত্যা ও নিধন এবং পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর বর্বর কর্মকাণ্ডকে সহযোগিতা ও অনুমোদন আদায়।
রায়ে বলা হয়, ইসলামী ছাত্র সংঘের সভাপতি নিজামী জনসমক্ষে মুক্তিকামী বাঙালি ও মুক্তিযোদ্ধাদের 'দুর্বৃত্ত' আখ্যায়িত করে তাদের নিশ্চিহ্ন করতে নিজ সংগঠনের সদস্যদের উত্সাহিত করতেন এবং উসকানি দিতেন।
বিভিন্ন সভা সমাবেশে তার মুখ থেকে মুক্তিযোদ্ধা ও স্বাধীনতার সমর্থকদের 'দুর্বৃত্ত' ও 'ভারতের দালাল' আখ্যা শুনে রাজাকার ও আল-বদর বাহিনীর সদস্যরা তাদের 'ভালো মুসলিম' মনে করতো না।
এছাড়াও নিজামী বিভিন্ন সময়ে তার বক্তৃতায় 'পাকিস্তান আল্লাহর ঘর', 'হিন্দুরা সবসময়ই মুসলিমদের শত্রু' এবং 'ইসলাম আর পাকিস্তান এক ও অভিন্ন' জনসভায় প্রচার করতেন।
নিজামীর এসব উক্তিকে 'রাজনীতিতে ইসলামের অপব্যবহারের ধ্রুপদী উদাহরণ' আখ্যায়িত করে রায়ে বলা হয়, রাজাকার ও আল বদর বাহিনীর তরুণ সদস্যরা এসব ভ্রান্ত উক্তিকেই সত্য এবং 'ইসলামিক আদর্শ' বলে মনে করতো এবং পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর সহযোগী হয়ে মানবতাবিরোধী অপরাধে উত্সাহিত হতো।
বিচারকরা বলেছেন, সাধারণভাবে ইসলাম অসাম্প্রদায়িক হওয়ার শিক্ষা দিলেও মুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াত নেতারা নিজ সংগঠনের বাইরের সবাইকেই 'খারাপ মুসলিম' এবং মুক্তিযোদ্ধাদের 'দুর্বৃত্ত' অ্যাখ্যা দিয়ে তাদের অনুসারীদের চিন্তাভাবনাকে সাম্প্রদায়িক করে তুলেছিলেন। একই সঙ্গে হত্যা, গণহত্যা ও ধর্ষণের মতো গর্হিত কাজে উসকে দিতেন।
এই প্রসঙ্গে কোরআনের একাধিক সুরার একাধিক আয়াত ও হজরত মুহাম্মদের বিদায়ী হজের ভাষণ নিয়ে একটি হাদিস তুলে ধরা হয় রায়ে।
এগুলোর মধ্যে সুরা মায়িদার ৩২তম আয়াতের একটি অংশের উদ্ধৃতি দিয়ে রায়ে বলা হয়, "হত্যা বা দেশে বিশৃঙ্খলার (বিশৃঙ্খলা ছড়িয়ে দেয়ার জন্য) জন্য শাস্তি হিসেবে ছাড়া যদি কেউ কাউকে হত্যা (অন্যায়ভাবে) করে তাহলে তাতে সে মানবতাকেই হত্যা করল।"
বিচারকরা বলেন, ইসলাম শুধু মুসলিমদের হত্যাই নিষিদ্ধ করেনি, ধর্ম-বর্ণ-গোত্র নির্বিশেষে মানবহত্যাকে নিষিদ্ধ করেছে।
এবিষয়ে বিদায় হজের ভাষণের নিয়ে আবু হুরাইয়ার বর্ণিত একটি হাদিসের উল্লেখ করা হয়, "হযরত মুহম্মদ (স.) বলেছেন, শুধু মুখের কথা দিয়ে কেউ যদি একজন বিশ্বাসীকে হত্যা করতে সাহায্যও করে, তবে আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাতের সময় তার কপালে লেখা থাকবে, 'আল্লাহর ক্ষমার অযোগ্য'।"
বিচারকরা বলেন, "কোরআনের এসব আয়াত ও হাদিসগুলো আমরা বিবেচনায় নিয়ে বলতে পারি, বিশদ নকশার অংশ হিসেবে নিরীহ নিরস্ত্র সাধারণ মানুষকে হত্যা, তাদের সম্পদ লুট করা, তাদের মৌলিক অধিকার হরণ করা, বলপ্রয়োগ করে তাদের শারীরিক ও মানসিক ক্ষতিসাধন করা 'ইসলাম' ও 'মানবতার'র ধারণার পরিপন্থী।
"উপরের দর্শনগুলোর আলোকে আমাদের কোনও দ্বিধা নেই যে, ১৯৭১ সালে জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী ছাত্র সংঘ, আল বদর ও রাজাকার বাহিনীর সংঘটিত হত্যা, নিধন, নির্যাতন, ধর্ষণ ও অগ্নিসংযোগসহ অন্যান্য মানবতাবিরোধী অপরাধগুলো সম্পূর্ণভাবে কোরআন ও হাদিসের অনুমোদনের বাইরে।"

মানবকণ্ঠ/জেডএইচ
- See more at: http://www.manobkantha.com/2016/05/10/125360.php#sthash.P93AEQUi.dpuf

2016-05-09 1:48 GMT-04:00 SyedAslam <syed.aslam3@gmail.com>:

আগামী সপ্তাহেই নিজামীর ফাঁসি!

আপডেটঃ মে ০৯, ২০১৬  ১০:২৯ পূর্বাহ্ণ

nizami1-1











 








__._,_.___

Posted by: Sukhamaya Bain <subain1@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Re: [mukto-mona] ধর্মের অপব্যবহার করেছেন ‘ইসলামের পণ্ডিত’ নিজামী



You are wrong about everything you said here.

First, Nizami abused Islam by using the religion as the political tool of his Jamaat Party. He justified all his evil deeds in his political life as  defending Islam. He even justified fighting against independence movement as defending Islam. He justified killing of innocent Muslims and non-Muslims as defending Islam.

Those secular intellectuals he and his cadres dragged out of home were not Mukti-Bahini soldiers, they were innocent people, but he justified killing of those secular people as defending Islam. Everything Jamatis do is for defending Islam. Isn't it abuse of Islam? 

The conflict between East and West Pakistan was a political conflict, and it has nothing to do with Islam. But, Nizami and his cohorts made it a religious conflict to defend Islam. This is nothing but abusing religion. I hope you will understand now - how Nizami and Jamat abused Islam to commit heinous crimes.

Killing of secular people will continues after Nizami, because Jamati cadres believe in the same ideology, which is to justify all their evil acts as defending Islam. That's abuse of Islam.


2016-05-10 20:52 GMT-04:00 Sukhamaya Bain subain1@yahoo.com [mukto-mona] <mukto-mona@yahoogroups.com>:
 

And how did Nizami abuse Islam? Is trying to preserve the integrity of a Muslim nation abusing Islam? Is killing people who want to break up a Muslim nation abusing Islam? Is killing people who want secularism in a Muslim nation abusing Islam?

Aren't you, 'Dristy Pat', giving Allah too much of credit here? Allah brought justice to Nizami, really?? Where was Allah when Tikka Khan, after his heinous crimes against humanity in East Bengal in 1971, was rewarded with the positions of Chief of Army Staff, Defense and Security Advisor to the Prime Minister and Governor of Punjab, and with full military honor after his death - all in Pakistan?

No, Nizami did not abuse Islam; he abused humanity, he committed heinous crimes against humanity.

It is even questionable if Nizami was punished for his crimes, as similar crimes have been going on in Bangladesh for Islam; and that country is soft on those criminals, making them bold for committing more of the crimes. Mind you, most of Nizami's notable victims were actually fighting with arms and ammunition against Muslim Pakistan, whereas none of the bloggers of Bangladesh did anything like that against any Muslim nation or Islam. In that respect, Nizami was not as bad as the criminals who have been murdering the secular bloggers of Bangladesh with soft support from the government of that country.

Sukhamaya Bain

==============================

On Tuesday, May 10, 2016 6:21 PM, "Dristy Pat dristypat5@gmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


 
The way this man ended his life shows he was a fake religious leader.  Allah knows best! The truth is - he was a deceitful political leader, who used Islam for political gains. Although he could fool millions of illiterate and semi-literate people, but could not fool Allah, and  met Allah's ultimate punishment for all his misdeeds.

2016-05-10 13:46 GMT-04:00 SyedAslam Syed.Aslam3@gmail.com [mukto-mona] <mukto-mona@yahoogroups.com>:
 
বিচারিক আদালতের পর্যবেক্ষণ
ধর্মের অপব্যবহার করেছেন 'ইসলামের পণ্ডিত' নিজামী
নিজস্ব প্রতিবেদক
Published : Tuesday, 10 May, 2016 at 10:35 PM
  
ধর্মের অপব্যবহার করেছেন 'ইসলামের পণ্ডিত' নিজামীমৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধী মতিউর রহমান নিজামী একাত্তরে বাঙালি জাতিকে সমূলে ধ্বংস করার লক্ষ্যে তরুণদের উসকে দিতে সচেতনভাবে ইসলাম ধর্মের অপব্যবহার করেছেন বলে পর্যবেক্ষণ দিয়েছিল বিচারিক আদালত।
২০১৪ সালের ২৯ অক্টোবর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল মুক্তিযুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধে জামায়াতে ইসলামীর আমির ও তত্কালীন আল বদর বাহিনীর প্রধান নিজামীর মামলায় রায়ের এই পর্যবেক্ষণ বলেন, বর্তমান জামায়াতের আমির নিজামী চার দশক আগে এই দলের ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রসংঘের প্রধান হিসেবে পাকিস্তানি বাহিনীকে সহযোগিতার জন্য গঠিত আলবদর বাহিনীর প্রধান ছিলেন। এছাড়াও মামলার রায়ে স্বাধীনতাকামী বাঙালির ওপর দমন-পীড়ন চালাতে পাকিস্তানি বাহিনীকে সহযোগিতার জন্য গঠিত রাজাকার বাহিনী ও শান্তি কমিটিতেও তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল বলে উঠে এসেছে।
রায়ের পর্যবেক্ষণে নিজামীর এই সব অপরাধের বিষয়ে ধর্মের শিক্ষা তুলে ধরতে বিচারিক বিধানের বাইরে ইসলামের বিধান হিসেবে কোরআন ও হাদিস থেকে উদ্ধৃতি দেয় ট্রাইব্যুনাল। এছাড়াও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বিষয়ে ইসলামের শিক্ষা তুলে ধরতে মদিনা সনদের কথা উল্লেখ করে নিজামীর একাত্তরের কর্মকাণ্ডের পর্যবেক্ষণে তুলে ধরা হয়।
আদালত বলেছে, আমরা ধরে নিতে বাধ্য হচ্ছি যে, মতিউর রহমান নিজামী ইসলামিক শিক্ষায় শিক্ষিত হয়েও সচেতনভাবে এবং স্বেচ্ছায় আল্লাহ ও পবিত্র ধর্ম ইসলামের নামের অপব্যবহার করে বাঙালি জাতিকে সমূলে ধ্বংস করতে চেয়েছিলেন।
অভিযুক্ত মতিউর রহমান নিজামী একজন প্রখ্যাত ইসলামী পণ্ডিত (আসামি পক্ষের দাবি অনুযায়ী) হয়েও তিনি কোরআনের আদেশ এবং মহানবীর শিক্ষার পরিপন্থী হয়েই আলবদর বাহিনী গঠন করেন, যার মূল উদ্দেশ্য ছিল বাঙালি বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিকামী মানুষদের হত্যা ও নিধন এবং পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর বর্বর কর্মকাণ্ডকে সহযোগিতা ও অনুমোদন আদায়।
রায়ে বলা হয়, ইসলামী ছাত্র সংঘের সভাপতি নিজামী জনসমক্ষে মুক্তিকামী বাঙালি ও মুক্তিযোদ্ধাদের 'দুর্বৃত্ত' আখ্যায়িত করে তাদের নিশ্চিহ্ন করতে নিজ সংগঠনের সদস্যদের উত্সাহিত করতেন এবং উসকানি দিতেন।
বিভিন্ন সভা সমাবেশে তার মুখ থেকে মুক্তিযোদ্ধা ও স্বাধীনতার সমর্থকদের 'দুর্বৃত্ত' ও 'ভারতের দালাল' আখ্যা শুনে রাজাকার ও আল-বদর বাহিনীর সদস্যরা তাদের 'ভালো মুসলিম' মনে করতো না।
এছাড়াও নিজামী বিভিন্ন সময়ে তার বক্তৃতায় 'পাকিস্তান আল্লাহর ঘর', 'হিন্দুরা সবসময়ই মুসলিমদের শত্রু' এবং 'ইসলাম আর পাকিস্তান এক ও অভিন্ন' জনসভায় প্রচার করতেন।
নিজামীর এসব উক্তিকে 'রাজনীতিতে ইসলামের অপব্যবহারের ধ্রুপদী উদাহরণ' আখ্যায়িত করে রায়ে বলা হয়, রাজাকার ও আল বদর বাহিনীর তরুণ সদস্যরা এসব ভ্রান্ত উক্তিকেই সত্য এবং 'ইসলামিক আদর্শ' বলে মনে করতো এবং পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর সহযোগী হয়ে মানবতাবিরোধী অপরাধে উত্সাহিত হতো।
বিচারকরা বলেছেন, সাধারণভাবে ইসলাম অসাম্প্রদায়িক হওয়ার শিক্ষা দিলেও মুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াত নেতারা নিজ সংগঠনের বাইরের সবাইকেই 'খারাপ মুসলিম' এবং মুক্তিযোদ্ধাদের 'দুর্বৃত্ত' অ্যাখ্যা দিয়ে তাদের অনুসারীদের চিন্তাভাবনাকে সাম্প্রদায়িক করে তুলেছিলেন। একই সঙ্গে হত্যা, গণহত্যা ও ধর্ষণের মতো গর্হিত কাজে উসকে দিতেন।
এই প্রসঙ্গে কোরআনের একাধিক সুরার একাধিক আয়াত ও হজরত মুহাম্মদের বিদায়ী হজের ভাষণ নিয়ে একটি হাদিস তুলে ধরা হয় রায়ে।
এগুলোর মধ্যে সুরা মায়িদার ৩২তম আয়াতের একটি অংশের উদ্ধৃতি দিয়ে রায়ে বলা হয়, "হত্যা বা দেশে বিশৃঙ্খলার (বিশৃঙ্খলা ছড়িয়ে দেয়ার জন্য) জন্য শাস্তি হিসেবে ছাড়া যদি কেউ কাউকে হত্যা (অন্যায়ভাবে) করে তাহলে তাতে সে মানবতাকেই হত্যা করল।"
বিচারকরা বলেন, ইসলাম শুধু মুসলিমদের হত্যাই নিষিদ্ধ করেনি, ধর্ম-বর্ণ-গোত্র নির্বিশেষে মানবহত্যাকে নিষিদ্ধ করেছে।
এবিষয়ে বিদায় হজের ভাষণের নিয়ে আবু হুরাইয়ার বর্ণিত একটি হাদিসের উল্লেখ করা হয়, "হযরত মুহম্মদ (স.) বলেছেন, শুধু মুখের কথা দিয়ে কেউ যদি একজন বিশ্বাসীকে হত্যা করতে সাহায্যও করে, তবে আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাতের সময় তার কপালে লেখা থাকবে, 'আল্লাহর ক্ষমার অযোগ্য'।"
বিচারকরা বলেন, "কোরআনের এসব আয়াত ও হাদিসগুলো আমরা বিবেচনায় নিয়ে বলতে পারি, বিশদ নকশার অংশ হিসেবে নিরীহ নিরস্ত্র সাধারণ মানুষকে হত্যা, তাদের সম্পদ লুট করা, তাদের মৌলিক অধিকার হরণ করা, বলপ্রয়োগ করে তাদের শারীরিক ও মানসিক ক্ষতিসাধন করা 'ইসলাম' ও 'মানবতার'র ধারণার পরিপন্থী।
"উপরের দর্শনগুলোর আলোকে আমাদের কোনও দ্বিধা নেই যে, ১৯৭১ সালে জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী ছাত্র সংঘ, আল বদর ও রাজাকার বাহিনীর সংঘটিত হত্যা, নিধন, নির্যাতন, ধর্ষণ ও অগ্নিসংযোগসহ অন্যান্য মানবতাবিরোধী অপরাধগুলো সম্পূর্ণভাবে কোরআন ও হাদিসের অনুমোদনের বাইরে।"

মানবকণ্ঠ/জেডএইচ
- See more at: http://www.manobkantha.com/2016/05/10/125360.php#sthash.P93AEQUi.dpuf

2016-05-09 1:48 GMT-04:00 SyedAslam <syed.aslam3@gmail.com>:

আগামী সপ্তাহেই নিজামীর ফাঁসি!

আপডেটঃ মে ০৯, ২০১৬  ১০:২৯ পূর্বাহ্ণ

nizami1-1











 






__._,_.___

Posted by: Dristy Pat <dristypat5@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] শীর্ষ জামায়াত নেতাদের সন্তানরা কেউ মাদ্রাসায় পড়ে না



শীর্ষ জামায়াত নেতাদের সন্তানরা কেউ মাদ্রাসায় পড়ে না

প্রকাশিত : ১২ মে ২০১৬
শীর্ষ জামায়াত নেতাদের সন্তানরা কেউ মাদ্রাসায় পড়ে না

বিশেষ প্রতিনিধি ॥ মাদ্রাসা শিক্ষার জন্য যারা সারা দিন-রাত ওয়াজ নসিহত মায়া-কান্না করে সেই জামায়াত নেতাদের সন্তানরা কেউ মাদ্রাসায় পড়ে না। তারা পড়ে আধুনিক বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিক্যাল কলেজ ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে। কেউ কেউ আবার উচ্চশিক্ষা নিতে তাদের ভাষায় ইহুদি নাসারা দেশ ইউরোপ আমেরিকায় যায়। শীর্ষস্থানীয় যেসব জামায়াত নেতা তাদের ছেলেমেয়েদের ইসলামী শাসনব্যবস্থা কায়েম করতে মাদ্রাসা শিক্ষায় শিক্ষিত করে জামায়াতের ধর্ম ব্যবসামুখী রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত করা হয়নি তাদের মধ্যে আছেন যুদ্ধাপরাধের রায়ে আজীবন কারাদ-প্রাপ্ত কারাগারে মারা যাওয়া গোলাম আযম, ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদ- কার্যকর করা মতিউর রহমান নিজামী, আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ, কাদের মোল্লা, মুহাম্মদ কামারুজ্জামান। যুদ্ধাপরাধী এসব জামায়াত নেতার ছেলেমেয়েদের মাদ্রাসা শিক্ষার দ্বীনি জীবনযাপনের পরিবর্তে পাশ্চাত্য শিক্ষায় দীক্ষিত করে বিলাসী-আয়েশী জীবনের উপখ্যানের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে গোয়েন্দা প্রতিবেদনে।

মতিউর রহমান নিজামী ॥ জামায়াত আমির নিজামীকে মঙ্গলবার ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে যুদ্ধাপরাধের রায়ে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদ- কার্যকর করা হয়েছে। মতিউর রহমান নিজামী চার ছেলে ও দুই মেয়েসহ মোট ছয় সন্তানের জনক। ছোট ছেলে নাদিম তালহা এখনও ছাত্র হলেও বাকি পাঁচ সন্তানই প্রতিষ্ঠিত। সন্তানদের মধ্যে সবার বড় মেয়ে মোহসিনা ফাতেমা। তিনি পড়াশোনা শেষ করে বর্তমানে চট্টগ্রাম আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করছেন। তার স্বামী সাইফুল্লাহ মানসুর বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার আমলে বিটিভির সংবাদ পাঠক ছিলেন। তবে মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর তিনি আর সুবিধা করতে পারেননি। বর্তমানে ঢাকার একটি বেসরকারী কলেজে শিক্ষকতা করছেন। বড় ছেলে ড. নাকিবুর রহমান পড়ালেখা করেছেন মালয়েশিয়ার আন্তজার্তিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলাইনা ইউনিভার্সিটিতে অধ্যাপনা করছেন। পরিবার-পরিজন নিয়ে বেশ ভালই আছেন যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলাইনাতে। দ্বিতীয় ছেলে ব্যারিস্টার নাজিব মোমেন। রাবেয়া ভূঁইয়া একাডেমিতে আইন বিষয়ে পড়ালেখা শেষ করে লন্ডন গিয়ে বার-এ্যাট-ল' ডিগ্রী অর্জন করেছেন তিনি। ছেলেদের মধ্যে কেবল নাজিব মোমেনই দেশে অবস্থান করছেন। তিনি বর্তমানে হাইকোর্টে আইন পেশায় নিয়োজিত। নিজামীর তৃতীয় ছেলে ডাঃ নাইমুর রহমান খালেদ। পড়াশোনা করেছেন পাকিস্তানের একটি মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে। বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ায় চিকিৎসক হিসেবে কর্মরত। ছোট ছেলে নাদিম তালহা মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতিতে পড়ালেখা করছেন। নিজামীর এই ছেলেই কেবল এখনও ছাত্র। ছাত্র হলেও মানবতাবিরোধী আন্তজার্তিক ট্রাইব্যুনালের বিচারিক কার্যক্রম সম্পর্কে রয়েছে তার ব্যাপক বিরোধিতা। প্রায়ই সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকে ট্রাইব্যুনালবিরোধী বিভিন্ন প্রচারণা চালিয়ে ব্যস্ত সময় কাটান নিজামীর এই ছেলে।

ছোট মেয়ে খাদিজা পড়াশোনা শেষ করে বর্তমানে লন্ডনের একটি স্কুলে শিক্ষকতা করছেন। ছোট মেয়ের স্বামী ব্যারিস্টার নজরুল ইসলাম। তিনি এক সময় শিবির সেক্রেটারি ছিলেন। নজরুল ইসলাম বর্তমানে লন্ডনে আইন পেশায় নিয়োজিত।

নিজামীর স্ত্রী সামসুন্নাহার নিজামীও পিছিয়ে নেই। তিনি গুলশানে একটি ইসলামিক ইন্টারন্যাশনাল স্কুল এ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। একই সঙ্গে জামায়াতের নারী শাখার আমিরের দায়িত্ব পালনকারী নেত্রীও নিজামীর স্ত্রী সামসুন্নাহার নিজামী।

গোলাম আযম ॥ সদ্যপ্রয়াত শীর্ষ যুদ্ধাপরাধীর অন্যতম গোলাম আযম। তার ছয় ছেলের একজনও মাদ্রাসায় পড়েননি। বড় সন্তান আব্দুল্লাহ হিল মামুন আল আযমী রাজধানীর খিলগাঁও গবর্নমেন্ট স্কুল থেকে এসএসসি, ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। এরপর ইংল্যান্ডের ম্যানচেস্টার থেকে অর্থনীতিতে এমএ করেছেন। দ্বিতীয় ছেলে আব্দুল্লাহ হিল আমিন আল আযমী খিলগাঁও গবর্নমেন্ট স্কুল থেকে এসএসসি পাস করেন। এরপর ঢাকা কলেজে অধ্যয়নরত অবস্থায় বাংলাদেশ স্বাধীন হলে দেশত্যাগ করে লন্ডনে নিটিং ফ্যাক্টরিতে কাজ করেন। তৃতীয় ছেলে আব্দুল্লাহ হিল মোমেন আল আযমী সিদ্ধেশ্বরী স্কুল থেকে এসএসসি ও রাজধানীর হাবিবুল্লাহ বাহার কলেজ থেকে এইচএসসি ও বিকম পাস করেছেন। চতুর্থ ছেলে আব্দুল্লাহ হিল আমান আল আযমী ১৯৭৫ সালে সিলেট সরকারী অগ্রগামী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে দ্বিতীয় বিভাগে এসএসসি, ঢাকা সেন্ট্রাল কলেজ থেকে তৃতীয় বিভাগে এইচএসসি পাস করে ১৯৮০ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। শুধু তাই নয়, সবার জন্য নির্ধারিত তারিখের এক মাস পর তিনি মিলিটারি একাডেমিতে যোগদান করেন। ২০০৯ সালে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পদে কর্মরত অবস্থায় অবসরে যান। পঞ্চম ছেলে আব্দুল্লাহ হিল নোমান আল আযমী ঢাকা গবর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি স্কুল থেকে এসএসসি, ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যবস্থাপনায় অনার্স ও মাস্টার্স করেছেন। ছোট ছেলে আব্দুল্লাহ হিল সালমান আল আযমী মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল থেকে এসএসসি ও ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। এরপর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজী অনার্সে ভর্তি হয়েছিলেন কিন্তু শেষ করতে পারেননি। এরপর আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স এবং মাস্টার্স করেন।

আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ ॥ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল শীর্ষ যুদ্ধাপরাধী মুজাহিদের তিন ছেলে ও এক মেয়ের মধ্যে সবাই আধুনিক পাশ্চাত্য শিক্ষায় শিক্ষিত। বড় ছেলে আলী আহমেদ আদমজী ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ থেকে এসএসসি এবং এইচএসসি পাস করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে অনার্স সম্পন্ন করেন। এরপর অস্ট্রেলিয়ার সিডনি ইউনিভার্সিটিতে উচ্চতর ডিগ্রী নিয়েছেন। দ্বিতীয় ছেলে আহমেদ আহকিক রাজধানীর মগবাজার আইএস স্কুল কলেজ থেকে এসএসসি ও এইচএসসি করেছেন ঢাকা কলেজ থেকে। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ থেকে উচ্চশিক্ষা নেন। আরেক ছেলে আহমেদ মাবরুর আইএস স্কুল থেকে এসএসসি ও এইচএসসি শেষ করেন। এরপর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজীতে অনার্স করার পর আল মানারাত ইউনিভার্সিটি থেকে ইংরেজীতে মাস্টার্স করেছেন। একমাত্র মেয়ে তামরিনা রাজধানীর ভিকারুননিসা স্কুল এ্যান্ড কলেজ থেকে এসএসসি এবং এইচএসসি পাস করেন। আল মানারাত ইউনিভার্সিটিতে ইংলিশে অনার্স ও মাস্টার্স শেষ করেছেন একমাত্র মেয়েটি।

কাদের মোল্লা ॥ শীর্ষ যুদ্ধাপরাধীর রায়ে মৃত্যুদ-ে দ-িত জামায়াত নেতা আবদুল কাদের মোল্লা জামায়াতের সাবেক সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল। তার চার মেয়ে ও দুই ছেলে পড়েছেন আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থায়। কাদের মোল্লার মেয়ে আমাতুল্লাহ পারভীন ইস্পাহানী গার্লস স্কুল ও কলেজ থেকে এসএসসি ও এইচএসসি পাস করেন। এরপর ইডেন কলেজ থেকে অর্নাস ও মাস্টার্স করেছেন। বড় ছেলে হাসান জামিল এসএসসি পাস করেছেন বাদশাহ ফয়সাল স্কুল থেকে। তেজগাঁও কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি থেকে এমবিএ করেছেন। আরেক ছেলে আমাতুল্লাহ সায়মিন এসএসসি ও এইচএসসি পাস করেছেন ইস্পাহানী স্কুল ও কলেজ থেকে। অনার্স করেছেন হোম ইকোনমিক্স কলেজ থেকে। একই কলেজে ফুড এ্যান্ড নিউট্রেশন বিষয়ে মাস্টার্সে অধ্যয়ন শেষ করেছেন। সেজো ছেলে হাসান মওদুদ রাইফেলস্ পাবলিক স্কুল ও কলেজ থেকে এসএসসি এবং এইচএসসি পাস করে মালয়েশিয়ার ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ইউনিভার্সিটি থেকে উচ্চশিক্ষা নিয়েছেন। আরেক মেয়ে আফতুল্লাহ লারদীন ইস্পাহানী গার্লস স্কুল ও কলেজ থেকে এসএসসি ও এইচএসসি পাস করে বর্তমানে একটি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যায়ন করছেন। ছোট মেয়ে আমাতুল্লাহ নাজনীন ইস্পাহানী গার্লস স্কুল ও কলেজে অধ্যয়ন শেষে একটি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় পড়ছেন।

মুহাম্মদ কামারুজ্জামান ॥ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ কামারুজ্জামান। তার ৫ ছেলে, এক মেয়ে। ছেলেদের মধ্যে হাসান ইকবাল ওয়ামী এসএসসি ও এইচএসসি পাস করেন ন্যাশনাল ব্যাংক স্কুল ও কলেজ থেকে। ইসলামী ইউনিভার্সিটি থেকে মিডিয়া এ্যান্ড ম্যাস কমিউনিকেশনে অনার্স করেছেন, মাস্টার্সে অধ্যয়নরত। অপর ছেলে হাসান ইকরাম এসএসসি ও এইচএসসি ন্যাশনাল ব্যাংক স্কুল ও কলেজ থেকে, অনার্সে ভর্তির অপেক্ষায় ছিলেন। আরেক ছেলে হাসান জামান এসএসসি ও এইসএসসি ন্যাশনাল ব্যাংক স্কুল থেকে, অনার্স ফাইনাল ইয়ারে পড়ছেন মাল্টিমিডিয়া ইউনিভার্সিটিতে। আরেক ছেলে হাসান ইমাম এসএসসি ও এইচএসসি ন্যাশনাল ব্যাংক স্কুল অধ্যায়ন করে ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ অধ্যয়ন করছেন। আরেক ছেলে আহম্মদ হাসান জামান ও লেভেল পরীক্ষা দেবেন একাডেমিয়া ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল থেকে। মেয়ে আতিয়া মিরপুর লিটল ফ্লাওয়ার স্কুলে পড়ছে।

মীর কাশেম আলী ॥ সর্বোচ্চ আদালতের রায়ে ফাঁসির দ-ে দ-িত জামায়াতের অর্থ যোগানদাতার শীর্ষনেতা ধনকুবের মীর কাশেম আলী। তার দুই ছেলে তিন মেয়ে। ছেলে মোহাম্মদ বিন কাশেম (সালমান) আল মানারাত ইংরেজী মিডিয়াম থেকে এ লেভেল এবং ও লেভেল করেছেন। এরপর পাকিস্তান ডেন্টাল কলেজে পড়েছেন। আরেক ছেলে মীর আহমেদ বিন কাশেম (আরমান) আল মানারাত থেকে এ লেভেল এবং ও লেভেল সম্পন্ন করেন। এরপর লন্ডনে বার এট ল' সম্পন্ন করেছেন। মেয়ে হাসিনা তাইয়্যেবা অনার্স এবং মাস্টার্স করেছেন হোম ইকোনমিক্স কলেজ থেকে। অপর মেয়ে সুমাইয়া রাবেয়া আল মানারাতে স্কুল ও কলেজ থেকে এ লেভেল এবং ও লেভেল সম্পন্ন করার পর আল মানারাত ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ পড়ছেন। আরেক মেয়ে তাহেরা হাসনিন আল মানারাতে অধ্যয়নরত।

গোয়েন্দা প্রতিবেদন ॥ গোয়েন্দা প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়Ñ ইসলাম ধর্মকে বিক্রি করা জামায়াতের বড় ব্যবসা। ইসলামী শাসনব্যবস্থা কায়েম করতে পারলেই ইহকাল ও পরকাল দুটোই নিশ্চিত। ইসলামী বিপ্লবের জন্য বাংলাদেশের মানুষকে ইসলামী শিক্ষা নিতে হবে। মাদ্রাসায় পড়তে হবে। দেশের কোমলমতি দরিদ্র ঘরের সন্তানরা জামায়াতের প্রচারণায়, অনেকে আবার বাধ্য হয়েই মাদ্রাসা শিক্ষায় পাঠায়। জামায়াতের ভাষায় নাস্তিক্যবাদী বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিক্যালগুলোতে পড়ানো হয়। বিশেষ করে কওমি মাদ্রাসা থেকে পাস করার পর দরিদ্র ঘরের সন্তানদের কোথাও ঠাঁই হয় না। সারাজীবন দারিদ্র্যের কশাঘাতে এই মওলানারা জীবন পার করেন অন্যের অনুগ্রহে। কোথাও মিলাদ পড়াতে বা কোরআন খতমে এসব মওলানাদের ডাক পড়ে। কেউ কেউ আবার ঝাড়ফুঁক করে কিছু আয় করেন। আর আধুনিক বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষিত তরুণদের কাছে এই মওলানারাই সমাজের অনগ্রসর। এ কারণে যে রাজনৈতিক দল ও মতাদর্শ দায়ী সে কারণের দিকে মধ্যবিত্ত শিক্ষিত তরুণের কমই নজর, হয়ে ওঠে জঙ্গীবাদী। অথচ জামায়াত বাংলাদেশের প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থাকে নাস্তিকদের শিক্ষা হিসেবে প্রচার করে থাকে। আধুনিক শিক্ষার বিপরীতে দলটি মাদ্রাসা শিক্ষার পক্ষে জোর দাবি জানিয়ে আসছে। কিন্তু দলটির নেতাদের সন্তানেরা কেউ মাদ্রাসায় পড়েন না। জামায়াত মাদ্রাসা শিক্ষার কথা বলে দরিদ্র ঘরের সন্তানদের মাদ্রাসা শিক্ষার দিকে ঠেলে দেয়। এ সুযোগে দলটি মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের নিজেদের দলে টানে। দরিদ্র ঘরের এসব মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের টেনে আনা হয় হরতাল, পিকেটিং, পুলিশের গুলির সামনে। জামায়াতের মূল নেতৃত্বের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের সন্তানেরা পড়াশোনা করেন আধুনিক পশ্চিমা ধাঁচের- তাদের ভাষায় 'নাস্তিক শিক্ষা'র আধুনিক পাশ্চাত্য ধাঁচের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে।

গোলাম আযমের বইয়ে যা আছে 

শীর্ষস্থানীয় যুদ্ধাপরাধী কারাবন্দী অবস্থায় মারা যাওয়া জামায়াতের সাবেক আমির গোলাম আযমের একটি বই শিবিরের রাজনীতির হাতেখড়ি হওয়ার সময় পড়ানো হয়। গোলাম আযমের প্রণীত 'শিক্ষাব্যবস্থায় ইসলামী রূপরেখা' পুস্তিকার ৭ নম্বর পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেছেন " 'ইংরেজ প্রবর্তিত আধুনিক শিক্ষাই যদি আদর্শ শিক্ষা বলে প্রচারিত হয়, তাহলে এ শিক্ষার ফল দেখে কোন ইসলামপন্থী লোকই সন্তুষ্টচিত্তে এ ধরনের শিক্ষাকে সমর্থন করতে পারে না।" ওই গ্রন্থের ১২ নম্বর পৃষ্ঠায় গোলাম আযম উল্লেখ করেন 'পাশ্চাত্য মতাদর্শে বিশ্বাসীরা মানুষকে অন্যান্য পশুর ন্যায় গড়ে তুলবার উপযোগী শিক্ষাপদ্ধতির প্রচলন করেছেন। এ শিক্ষা দ্বারা মনুষ্যত্বের বিকাশ অসম্ভব।' এই গ্রন্থের ২১ নম্বর পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেছেনÑ 'আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের গোটা পরিবেশ একেবারেই ইসলামবিরোধী।' জামায়াতের শীর্ষনেতার এ বইটি শিবিরের প্রতিটি স্তরে পড়ানো হলেও বাস্তবে জামায়াতের নেতাদের সন্তানদের কেউ মাদ্রাসা শিক্ষা ও পেশা বেছে নেয়নি। এমনকি গোলাম আযম তার বইয়ে ইসলামের দর্শন নিয়ে পাশ্চাত্য শিক্ষাকে ব্যঙ্গ করলেও তার ছয় ছেলের একজনকেও মাদ্রাসায় পড়াননি।

https://www.dailyjanakantha.com/details/article/190708/শীর্ষ-জামায়াত-নেতাদের-সন্তানরা-কেউ-মাদ্রাসায়-পড়ে






__._,_.___

Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] রিজার্ভ চুরিতে পাকিস্তান ও উত্তর কোরিয়ার হ্যাকাররা জড়িত



রিজার্ভ চুরিতে 'পাকিস্তানি' হ্যাকাররা জড়িত
অনলাইন ডেস্ক
Published : Wednesday, 11 May, 2016 at 12:56 PMUpdate: 11.05.2016 2:07:54 PM
  
রিজার্ভ চুরিতে 'পাকিস্তানি' হ্যাকাররা জড়িততদন্তকারীরা বাংলাদেশের রিজার্ভ চুরিতে তিনটি হ্যাকার গ্রুপের সংশ্লিষ্টতার তথ্য পেয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে পাকিস্তান ও কোরিয়ার দুইটি গ্রুপ। এর বাইরে অন্য হ্যাকার গ্রুপটি কারা এবং কোন দেশের, তা এখনো জানা যায় নি বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের নিযুক্ত করা সিলিকন ভ্যালির সাইবার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান ফায়ারআই'র দুই তদন্ত কর্মকর্তা।  
ব্যাংক লেনদেনের আন্তর্জাতিক মাধ্যম সুইফটের মাধ্যমে ভুয়া বার্তা পাঠিয়ে রিজার্ভের ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার গত ফেব্রুয়ারিতে চুরি যাওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক কোম্পানি ফায়ারআইকে ফরেনসিক তদন্তের দায়িত্ব দেয় বাংলাদেশ।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক অফ নিউ ইয়র্ক থেকে এই রিজার্ভ চুরির ঘটনার তদন্তে এফবিআই বাংলাদেশ ব্যাংকের ভেতরের ব্যক্তিদের সন্দেহ করছে। 
ফায়ারআইয়ের এক কর্মকর্তা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের নেটওয়ার্কে হয়ত ম্যালঅয়্যার বসানো হয়। হতে পারে এতে ব্যাংকের ভেতর থেকে কেউ সহায়তা করেছে। 
ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্র ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্রদের কাছে এই বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। এছাড়া জাতিসংঘের প্রতিনিধির টেলিফোন ও ইমেইলের কোনো উত্তর দেয়নি উত্তর কোরিয়া। খবর: ব্লুমবার্গ।

বুধবার ১১ মে ২০১৬ ২৮ বৈশাখ ১৪২৩ ৩ শাবান ১৪৩৭
 

রিজার্ভ চুরিতে পাকিস্তান ও উত্তর কোরিয়ার হ্যাকাররা জড়িত - BBC.com

3 hours ago - বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরিতে তিনটি হ্যাকার গ্রুপের সংশ্লিষ্টতার তথ্য পরীক্ষা করে দেখছেন তদন্তকারীরা, জানাচ্ছে বাণিজ্য বিষয়ক সংবাদ মাধ্যম ব্লুমবার্গ।

রিজার্ভ চুরি ॥ সন্দেহের তীর সুইফটের ৮ কর্মকর্তার দিকে

প্রকাশিত : ১০ মে ২০১৬

https://www.dailyjanakantha.com/details/article/190278/রিজার্ভ-চুরি-সন্দেহের-তীর-সুইফটের-৮

রিজার্ভ ব্যাংকে কী হয়েছিল
রুকনুজ্জামান অঞ্জন






- See more at: http://www.bd-pratidin.com/first-page/2016/05/09/143553

সংশ্লিষ্ট সংবাদ

ফেড পাত্তাই দিচ্ছে না

আবুল কাশেম   

৯ মে, ২০১৬ ০০:০০

 সুইফটের মাধ্যমে রিজার্ভ চুরির ঝুঁকির কথা জানত যুক্তরাষ্ট্র প্রকাশিত : ৮ মে ২০১৬





__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___