Banner Advertiser

Saturday, April 9, 2016

Re: [mukto-mona] Religion-based Nationalism is back in Full Force



Ronald Inden, a Chicago based Indologist, wrote Hindu caste system was the product of Turkish rule in India. Earlier caste was based on profession, later it was inherited by birth. However, in this backward society even my students of Brahman ancestry bow down to pick dust from my toe, an act otherwise known as pranama.

On Thu, Apr 7, 2016 at 7:55 AM, Sukhamaya Bain subain1@yahoo.com [mukto-mona] <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:
 

"Communalism was born out of colonial policy...." - A piece of rubbish by Romila Thapar.

"We have to recognise that we too, like every other society with a long past, have not been a society characterized by tolerance and non-violence. However much we may wish to believe that we were tolerant and non-violent, it simply isn't true." - Some sense by Romila Thapar.

Did the colonial rulers create the caste system? Did the colonial rulers write the Koran that clearly despises idolatry (Hinduism)? "We too" is a terrible understatement. "We" - our ancestors, were the core problem. The solution is nothing short of burning much of the religious rubbish that made our ancestors hateful.

Here is a nonviolent one: When a so-called high caste Hindu had to take a bath just because he touched the shadow of a Muslim or of a so-called low-caste Hindu, you think that was not hatred?

Sukhamaya Bain

=======================================


On Wednesday, April 6, 2016 8:36 PM, "Jiten Roy jnrsr53@yahoo.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


 

Religion is the mother of communalism. However, on some special circumstances, nationalism can blanket communalism, as did during the liberation of India from British Colonialism, and also during the liberation of Bangladesh from Pakistan. Unfortunately, most of the time, nationalism remains dormant, but, communalism is active 24/7. That's why - fighting communalism with nationalism, and Ms. Romila Thapar is trying to do, does not work. As you know, right after the liberation of India and Bangladesh, communalism lifted its ugly head, and remains prominent even today. Communalism will not go away as long as religion is there in the society. To fight communalism, one must fight religion. 
Jiten Roy




From: "Kamal Das kamalctgu@gmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com>
To: mukto-mona@yahoogroups.com
Sent: Wednesday, April 6, 2016 1:57 AM
Subject: Re: [mukto-mona] Religion-based Nationalism is back in Full Force

 
Lopsided view.

On Mon, Apr 4, 2016 at 5:35 PM, Farida Majid farida_majid@hotmail.com [mukto-mona] <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:
 
আমি যে মহা অাপত্তি তুলি ইংরেজের তৈরী ধর্মভিত্তিক আদমশুমারির বিরূদ্ধে যার উপর নির্ভর করে আমরা "সংখ্যালঘু/সংখ্যাগুরু" হিসাব নিয়ে মাথা ফাটাই, দেশ বিভাগ করি -- কেন করি? উপমহাদেশের সর্বজনশ্রদ্ধেয় ঐতিহাসিক রোমিলা থাপার সেই কথার ব্যাখ্যা করেছেন সহজ করে - - সকলে পড়ুন, এবং সত্য তথ্যগুলো স্মরণে রাখুন - -

<< The two-nation theory fueled communalism, assisted by another colonial contribution which was the Census that led to describing Indian society as consisting of a majority community and minority communities. To this was added the colonial theory of the foundation of Indian civilisation being the Aryanism of the Vedas. This contributed to the concept of the nation as a Hindu Rashtra and the Hindu therefore being the primary citizen of India. >>


alt
Image: The Hindu  
In the 1960s we were confident that the use of religion for political mobilisation would decline because nationalism, namely, the secular, all-inclusive, anti-colonialism nationalism that brought us independence, would, despite Partition, be firmly established. This was in some ways such a firm belief that it was not thought necessary to specify the inclusion of secularism in the Constitution at the initial stage.  This has not happened. Religion as political mobilisation, and religion-based identity as the core of nationalism, sometimes called communalism, is back in full force.
Image: The Hindu In the 1960s we were confident that the use of religion for political mobilisation would decline because nationalism, namely, the secular, all ...









__._,_.___

Posted by: Kamal Das <kamalctgu@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] বাংলাদেশের পাঠ্যপুস্তকে স্বাধীনতা চেতনার মূল ভিত্তিকে গুড়ো গুড়ো করে দেওয়া হচ্ছে



বাংলাদেশের পাঠ্যপুস্তকে স্বাধীনতা চেতনার মূল ভিত্তিকে গুড়ো গুড়ো করে দেওয়া হচ্ছে

বাংলাদেশের পাঠ্যপুস্তকের ক্লাস ৯-১০ এর বাংলা বইয়ে একটি কবিতা সংযুক্ত করা হয়েছে, কবিতার নাম: 'সাঁকোটা দুলছে', লেখক- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়। কবিতা মূল থিম ১৯৪৭ এ দেশভাগের সময় দুটো কিশোরের বন্ধুত্ব নষ্ট হওয়ার কষ্ট। কবিতার শেষে বইয়ের ২৩৬ পৃষ্ঠায় দুটি উদ্দীপক আছে। আসুন, উদ্দীপক দুটো পড়ি-
প্রথম উদ্দীপক:
শিহাব সেনগ্রাম মিডল স্কুলে পড়তো। বহাদুরপুর, মেঘনা, বাগমারা, সেনগ্রাম পাশাপাশি গ্রাম ছিলো । গ্রামের হিন্দু-মুসলমান শিক্ষার্থীরা হাসি-আনন্দে স্কুলে যেতো। ১৯৪৬ সালে দেশভাগ হলে শিহাব দেখতে পেলো তার হিন্দু সহপাঠীরা ভারত চলে যাচ্ছে। দেবব্রতের সঙ্গে বন্ধুত্বের স্মৃতি শিহাব ভুলতে পারে না। স্কুলের সামনের বরই গাছ থেকে বরই পাড়ার স্মৃতি ৭০ বছর বয়সেও শিহাব বিস্মৃতি হয়নি।
দ্বিতীয় উদ্দীপক:
ঋত্বিক কুমার ঘটক বিখ্যাত চলচ্চিত্রকার। তার অধিকাংশ চলচিত্রে দেশভাগের যন্ত্রণা প্রকাশ পেয়েছে। নিজের জন্মস্থানে যেতে হলে পাসপোর্ট ও ভিসা লাগবে এই বেদনা তার মতো অনেকেই মেনে নিতে পারেন না। এ কারণেই তিনি বলতেন, 'বাংলার ভাগ করিবার পারিছ, কিন্তু দিলটারে ভাগ করবার পারো নাই"
পাঠক এ কবিতার মূল উদ্দেশ্য বাংলাদেশের কোমলমতি ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষা দেওয়া ১৯৪৭ সালের দেশভাগ মোটেও উচিত হয়নি, রাজনৈতিক কারণে কষ্ঠের ভাগিদার হতে হয়েছে হিন্দু-মুসলমানদের। উল্লেখ্য কিছুদিন আগে পশ্চিমবঙ্গে রিলিজ পাওয়া সিনেমা 'রাজকাহিনী'ও একই শিক্ষা দিয়েছিলো। আর সেই রাজকাহিনীর শিক্ষা এখন চলছে বাংলাদেশর পাঠ্যপুস্তকে।
আসলে এ কবিতাটি ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য যে কতটা ক্ষতিকর তা বোধকরি এখনও কেউ অনুধাবন করে নাই। এই কবিতাটি হচ্ছে এক প্রকার ইমোশনালি ব্ল্যাকমেইল, যার মাধ্যমে বাংলাদেশী ছাত্র-ছাত্রীদের স্বাধীনতা চেতনার মূল ভিত্তিকে গুড়ো গুড়ো করে দেওয়া হচ্ছে। কারণ-
পূর্ব বঙ্গ বা পূর্ব পাকিস্তান নামে যদি কোন দেশ না সৃষ্টি হতো, তবে বাংলাদেশ নামক দেশও সৃষ্টি হতো না। বাংলাদেশ তখন হতো ভারতের একটি অঙ্গরাজ্যের নাম। তাই ১৯৭১ বাংলাদেশ স্বাধীনতা সংগ্রাম যতটুকু গুরুত্বপূর্ণ, ঠিক সমপরিমাণ গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ১৯৪৭ এ পূর্ব বাংলা বা পূর্ব পাকিস্তানের সৃষ্টি। এ কারণে ১৯৭১ সালে যারা বাংলাদেশে সৃষ্টিতে মূখ্য ভূমিকা রেখেছিলেন, তারাই কিন্তু ১৯৪৭ এর দেশ ভাগের পক্ষে ছিলেন। যেমন বঙ্গবন্ধু, সোহরাওয়ার্দী, ভাস্নাী সবাই ছিলেন দেশভাগের অন্যতম নেতা। বঙ্গবন্ধু তার অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে বলেছিলেন- "পাকিস্তান না হলে দশ কোটি মুসলমানের কি হবে? ...অখণ্ড ভারতে যে মুসলমানদের অস্তিত্ব থাকবে না এটা আমি মন প্রাণ দিয়ে বিশ্বাস করতাম" । (সূত্র: বঙ্গবন্ধু লিখিত "অসমাপ্ত আত্মজীবনী") অর্থাৎ ১৯৪৭ এ দেশভাগ হেয় করে কবিতা রচনার অর্থ হচ্ছে, বাংলাদেশের স্বাধীনতার প্রাণপুরুষদের দীর্ঘ সংগ্রামকে অস্বীকার করা। তাই যদি ১৯৪৭ এ ভারত-পাকিস্তান ভাগ হওয়ার সুখ-দুঃখ নিয়ে কবিতা লিখতেই হয়, তবে ১৯৭১ কে নিয়েও একই ধরনের কবিতা লিখতে হবে। কারণ ঐ সময় অনেক বাংলাদেশী-বিহারীর মধ্যে অন্তরঙ্গ বন্ধুত্ব ছিলো।
মূলত: ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা র' অনেক দিন ধরেই বাংলাদেশেীদের মধ্যে প্রচার করে যাচ্ছে- ১৯৪৭ এ হিন্দু-মুসলিম ভাগ হওয়া ঠিক হয়নি। উদ্দেশ্য বাংলাদেশকে ভারতের অঙ্গরাজ্য বানানো। এ কারণে কিছুদিন আগে ভারতের দেব নামক এক অভিনেতা এসে বলেছিলো - "দাও দুই বাংলা এক করে দাও"। এখন ঐ তত্ত্ব পাঠ্যপুস্তকের মাধ্যমে শেখানো হচ্ছে কোমলমতি শিশুদের। অথচ '৪৭ এর দেশভাগকে অস্বীকার করা মানে হচ্ছে বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করা এবং এক কথায় বাংলাদেশকে ভারতের অঙ্গরাজ্য হিসেবে মেনে নেওয়া। দেখা যাবে, এই কবিতার পড়ার কারণে বাংলাদেশের ভবিষ্যত প্রজন্ম নিজেরাই বলবে- "৪৭ এর দেশভাগ ভুল ছিলো, দাও দুই বাংলা এক করে দাও।"


__._,_.___

Posted by: =?UTF-8?B?4Kau4KeB4Ka44KeN4Kak4Ka+4Kar4Ka+IOCmnOCmvuCmruCmvuCmqA==?= <mabbasi.dhaka.net@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] বিপন্ন বুড়িগঙ্গা।।বিপন্ন রাজধানী ঢাকা।



বিপন্ন বুড়িগঙ্গা।।বিপন্ন রাজধানী ঢাকা।

নগর সৃষ্টির পেছনে নদীর ভূমিকা ঐতিহ্য ধরে। আজ থেকে ৫শ বছর আগে কিংবা এরও বহু বছর আগে আমাদের বাংলাদেশের রাজধানী নগর হিসেবে ঢাকার পত্তন হয়েছিল ঢক্কা নামের বৃক্ষবহুল এই বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে।
এরপর বুড়িগঙ্গা নদী দিয়ে বহু পানি প্রবাহিত হয়েছে। ১৭৬৫ ঈসায়ী সালে যে ঢাকার লোকসংখ্যা ছিল ৯ হাজার, কালের সাক্ষী বুড়িগঙ্গা নদীর তীরের সেই ঢাকার লোকসংখ্যা এখন প্রায় ২ কোটির মতো। আর আয়তন বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮২৯ বর্গকিলোমিটার। সময়, আয়তন, ক্রমবর্ধমান লোকসংখ্যা, অপরিকল্পিত নগরায়ন আর মানুষের অপরিণামদর্শী কর্মকা-ের দরুন বুড়িগঙ্গার অস্তিত্ব আজ বিপন্ন। সচল সজীব আর নৈসর্গিক সৌন্দর্যের প্রতীক বুড়িগঙ্গা এখন শ্রীহীন, মৃতপ্রায় বিষাক্ত এক ভা-ার।
বুড়িগঙ্গা নদীর এই করুণ পরিণতির জন্য দায়ী মূলত অবৈধ দখলদারদের অপ্রতিরোধ্য আগ্রাসন আর দূষণকারী একশ্রেণীর অবিবেচক নাগরিক। অবৈধভাবে নদীর দুই তীরে গড়ে উঠা অসংখ্য শিল্প-কারখানা, বহুতল মার্কেট, ইট-পাথর-সিমেন্টের মহাল, কাঁচামালের আড়ত, নদী ভরাট করে বিভিন্ন স্থাপনা তৈরির কারণে ক্রমশ সঙ্কুচিত হয়ে আসছে নদীর প্রস্থ। সেই সঙ্গে একশ্রেণীর বিবেকহীন মানুষের যথেচ্ছ অপব্যবহারে বুড়িগঙ্গা নদীর পানি মারাত্মক দূষিত হয়ে পড়েছে। বর্তমানে দূষণ অতীতের সব রেকর্ড অতিক্রম করে গেছে বলে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছে। শিল্প-কারখানার রাসায়নিক বর্জ্য, স্যুয়ারেজের মলমূত্র, দূষিত পানি, গৃহস্থালি, বাণিজ্যিক ও মেডিকেল বর্জ্য, মৃত জীবজন্তু নিক্ষেপ, নৌযানের তেল, মবিল, গ্রিজসহ সব ধরনের তরল ও কঠিন বর্জ্য ফেলা হচ্ছে নদীতে। বুড়িগঙ্গা নদীতে জানুয়ারি থেকে মে মাসের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত কোনো প্রবাহ থাকে না। স্রোত না থাকায় বিষাক্ত বর্জ্য, মরা জীবজন্তু, ময়লা-আবর্জনা, মানুষের মলমূত্র ইত্যাদি পচে-গলে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। একই সঙ্গে এসব বর্জ্য নদীর তলদেশও ভরাট করে দিচ্ছে। পলিথিনসহ কঠিন বর্জ্য জমে নদীর তলদেশ ৩ থেকে ৪ মিটার উপরের দিকে উঠে গেছে। বিরামহীন অসংখ্য নৌযান চলাচলের কারণে রাসায়নিক বর্জ্য, তেল, আবর্জনা, মলমূত্র আর কাদা মিলেমিশে নদীর পানি ভিন্ন প্রকৃতির এক তরল পদার্থে রূপান্তরিত হয়ে গেছে। বহন ক্ষমতার অতিরিক্ত বর্জ্যরেভারে ক্লেদাক্ত বুড়িগঙ্গার নোংরা ও কুৎসিৎ পানি এখন বিপক্ত। এককালের জীবনদায়িনী সৌন্দর্যময়ী স্রোতস্বিনী বুড়িগঙ্গা এখন রাজধানী ঢাকার পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
বুড়িগঙ্গার পানিতে প্রতিদিন মিশছে রাজধানীর প্রায় অর্ধকোটি মানুষের মলমূত্র, আবর্জনা এবং হাজারীবাগের ট্যানারিসহ বিভিন্ন শিল্পাঞ্চলের অপরিশোধিত বর্জ্য। প্রতিদিন রাজধানীর বিভিন্ন ধরনের বর্জ্যরে ৪৯ শতাংশই ফেলা হচ্ছে এই নদীতে। নিক্ষিপ্ত বর্জ্যরে ৭৮ শতাংশ মানুষের মলমূত্র গৃহস্থালি-ব্যবসায়িক ও মেডিকেল বর্জ্য। আর ট্যানারি ও অন্যান্য শিল্পাঞ্চলের বর্জ্য ২২ শতাংশ। ওয়াসার পয়ঃনিষ্কাশনের আওতায় আছে ঢাকার মাত্র ১৮ শতাংশ মানুষ। বাকি ৮২ শতাংশ মানুষের মলমূত্র মিশছে বুড়িগঙ্গায়। এছাড়া ঢাকার কয়েকটি খাল এবং ২০-২৫টি নালা এসে পড়েছে বুড়িগঙ্গায়। ঢাকার আশপাশের নদী ও খালগুলোর অবস্থাও করুণ। রাজধানীর বর্জ্যের ১১ শতাংশ মিশছে তুরাগ নদীতে, বালু নদীতে মিশছে ২৭ শতাংশ আর মিরপুরের খালে মিশছে ১৩ শতাংশ।
আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান লিস্টডোজের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত নদীর তালিকায় বুড়িগঙ্গার স্থান চতুর্থ। তবে জুজুটপ ডটকম বলছে, বুড়িগঙ্গা বিশ্বের তৃতীয় দূষিত নদী। 
২০১৫ সালের ২০ জুন বুড়িগঙ্গার সদরঘাট থেকে গাবতলীর বিভিন্ন পয়েন্টে পানির দূষণমাত্রা পরীক্ষা ও পর্যবেক্ষণ করে পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন (পবা) ও ডব্লিউবিবি ট্রাস্টের বিশেষজ্ঞ দল। এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, সদরঘাট এলাকায় বুড়িগঙ্গার পানিতে প্রতি লিটারে দ্রবীভূত অক্সিজেনের পরিমাণ শূন্য দশমিক ২৪ মিলিগ্রাম।
যদিও পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ২০০৭ অনুযায়ী, মৎস্য ও পানিপ্রাণীর জন্য প্রতি লিটার পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেন থাকা প্রয়োজন ৫ মিলিগ্রাম বা তার বেশি।
গত দুই দশকে বুড়িগঙ্গাকে রক্ষার নানা পরিকল্পনা ও প্রকল্পে ব্যয় হয়ে গেছে দেড় হাজার কোটি টাকা। তার পরও প্রাণ ফেরেনি বুড়িগঙ্গায়। রাজধানীর প্রান্তঘেঁষে বয়ে যাওয়া নদীর পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেন পৌঁছেছে শূন্যের কোঠায়। এ অবস্থায় বুড়িগঙ্গা রক্ষায় নেয়া হচ্ছে আরো একটি প্রকল্প, যাতে ব্যয় হবে ২২৮ কোটি টাকা।
তবে বুড়িগঙ্গাকে বাঁচাতে হলে সবার আগে ট্যানারি ও নদী ঘিরে থাকা শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো স্থানান্তর করতে হবে। তা না করে যত প্রকল্পই নেয়া হোক, বুড়িগঙ্গাকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা যাবে না।
যুক্তরাজ্যের টেমস নদী পরিষ্কার করে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে সময় লেগেছিল ৩৮ বছর। টেমসের পানি এখন মানুষ পান করতে পারে। বুড়িগঙ্গা রক্ষায়ও যদি নিয়মিত কাজ করা হয়, তাহলে এ নদীকেও আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা সম্ভব।
মূলত আমরা মনে করি, নদ-নদী রক্ষার জন্য শুধু দুনিয়াবী পদক্ষেপ নয়; পাশাপাশি সম্মানিত ইসলামী অনুভূতিরও জাগরূক করা উচিত।
প্রসঙ্গত, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, "প্রত্যেকেই রক্ষক। তাকে তার রক্ষিত বিষয় সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে।"
বলাবাহুল্য, বর্ণিত নদী দূষণের বিষয়টিও এ পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার আওতাভুক্ত। তাছাড়া এ ব্যাপারে সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার সরাসরি নির্দেশাবলীও রয়ে গেছে।
বলা হয়েছে, ওযু করতে গিয়ে বা প্রয়োজনের ক্ষেত্রে পরিমিতের বেশি নদীর পানি ব্যবহার করা মাকরূহ্্। যদিও তা প্রবাহিত নদী হোক না কেন।
মূলত এ আহকাম দ্বারা সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনাতে নদীর পানি ব্যবহারে পরিমিত বোধ ও পরিচর্যা এবং সচেতনতাবোধ ও সযতœ পদক্ষেপের কথা প্রতিভাত হয়।
উল্লেখ্য, নদী ব্যবহারে অপরিমিত প্রক্রিয়া একদিকে যেমন অপচয় যা শয়তানী কাজ রূপে চিহ্নিত। পাশাপাশি এর দূষণ প্রক্রিয়ায় হক্কুল ইবাদ নষ্ট করা হয়। যা পরিণতিতে ব্যাপক ও বিশাল আকার ধারণ করে।




__._,_.___

Posted by: =?UTF-8?B?4Ka44KeH4Kao4Ka+4Kaq4Kak4Ka/IGJsb2c=?= <gmt.amra.mani.na@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] পরিত্যক্ত জমি ভূমিহীনদের মাঝে বণ্টনেএগিয়ে আসতে হবে।



পরিত্যক্ত জমি ভূমিহীনদের মাঝে বণ্টনেএগিয়ে আসতে হবে।
সম্প্রতি সরকারের ভূমিমন্ত্রী বলেছে, অর্থ-বিত্তশালীরাই সরকারি খাস জমি দখল করে রেখেছে।
সরকারি জমি জাতীয় সম্পদ। এ সম্পদ কাজে লাগিয়ে দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির পথ মসৃণ করা দুরূহ কোনো বিষয় নয়। তবে এ ক্ষেত্রে সরকারের সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা দরকার এবং দলীয় সঙ্কীর্ণতা পরিহারসহ সব কিছুর ঊর্ধ্বে উঠে দেশের মুহব্বতে কাজ করার মানসিকতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। 
উল্লেখ্য, পরিত্যক্ত ও খাস জমির মালিক সরকারের ভূমি মন্ত্রণালয়। কিন্তু ভূমি মন্ত্রণালয়ের কাছে এসব জমির কোনো হিসাবই নেই। ফলে সরকারের মূল্যবান এসব জমি নানাভাবে বেহাত হয়ে যাচ্ছে। এদিকে স¦াধীনতার ৪৫ বছর পরও পরিত্যক্ত সম্পত্তির কোনো তালিকা হয়নি। খাস জমির ক্ষেত্রেও রয়েছে হ-য-ব-র-ল অবস্থা। তবে পরিত্যক্ত সম্পত্তির তালিকা চূড়ান্ত করে গেজেট আকারে প্রকাশ করার জন্য দু'বছর আগে ভূমি মন্ত্রণালয় উদ্যোগ নিলেও তা বিফলে যেতে বসেছে। এ বিষয়ে প্রায় সবক'টি জেলা তথ্য পাঠালেও ঢাকা ডিসি অফিস থেকে কোনো তথ্য দেয়া হয়নি।
স¦াধীনতা যুদ্ধের সময় পূর্ব-পাকিস্তানে বসবাসরত যেসব মুসলিম বিহারি জমিজমা ও সম্পত্তি ফেলে পশ্চিম পাকিস্তানে চলে যান, দেশ স¦াধীনের পর তাদের সব সম্পত্তি সরকার পরিত্যক্ত সম্পত্তি হিসেবে ঘোষণা করে। 'প্রেসিডেন্ট আদেশ নম্বর ১৬' বা 'পিও সিক্সটিন' নামে পরিচিত এক আদেশের মাধ্যমে এ ধরনের ফেলে যাওয়া সম্পত্তিকে পরিত্যক্ত সম্পত্তিভুক্ত করা হয়। এসব সম্পত্তির মূল মালিক ভূমি মন্ত্রণালয়। 
বেসরকারি তথ্য মতে, বর্তমানে সারা দেশে খাস জমির পরিমাণ ১৬ লাখ ৮৬ হাজার ৯৫৭ একর। এর মধ্যে ১২ লাখ ৬০ হাজার ২০০ একর সরকারি জমিই অবৈধ দখলে। অপরদিকে সরকারি হিসাবে সারা দেশে প্রায় ১৩ লাখ একর সরকারি জমি অবৈধ দখলে রয়েছে। এর মধ্যে কৃষি-অকৃষি খাস জমির পরিমাণ প্রায় ৪ লাখ ২৬ হাজার একর, অর্পিত সম্পত্তির পরিমাণ ৩ লাখ ৭৪ হাজার একর, ২ লাখ ৫২ হাজার একর বনভূমি, ২ লাখ ৭ হাজার একর সরকারি প্রতিষ্ঠানের জমি এবং ১ হাজার ২০০ একর পরিত্যক্ত সরকারি জমি। 
মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, অবৈধ দখলকারীরা প্রশাসনের একশ্রেণীর অসৎ কর্মকর্তার সহযোগিতায় জাল দলিল বানিয়ে নেয়। উচ্ছেদ অভিযান চালানো হলে জাল দলিল নিয়ে আদালতে মামলা ঠুকে দেয়। মামলার কারণে উচ্ছেদ অভিযান চালানো যায় না। 
ভূমি মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, দেশে সরকারি, ব্যক্তি মালিকানাধীন, খাস, অর্পিত সম্পত্তি, পরিত্যক্ত সম্পত্তি এবং বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন অধিদফতর, পরিদফতর ও দফতরের মালিকানায় জমি রয়েছে। সরকারি যে প্রতিষ্ঠানের আওতায় এ সম্পত্তি থাকুক না কেন, ভূমি মন্ত্রণালয় এর বাৎসরিক খাজনা তথা ভূমি উন্নয়ন কর পাবে। কোন্ মন্ত্রণালয়ের অধীনে কী পরিমাণ কোন্ শ্রেণীর সরকারি সম্পদ রয়েছে তার কোনো পরিসংখ্যান সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়েই পাওয়া যাচ্ছে না। ভূমি মন্ত্রণালয় থেকে সবক'টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কাছে হাজার কোটি টাকার ভূমি উন্নয়ন কর পাওনা রয়েছে দাবি করা হলেও মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলো তা আমলেই নিচ্ছে না। 
সংশি¬ষ্ট সূত্র জানায়, ভূমি ব্যবস্থাপনায় ভূমি মন্ত্রণালয়, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, ভূমি আপিল বোর্ড, ভূমি সংস্কার বোর্ড এবং ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদফতর এবং জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের মধ্যে নেই কোনো সমন্বয়। সরকারি স্থাপনা নির্মাণ কিংবা অন্য কোনো উদ্দেশ্যে অধিগ্রহণ করা সরকারি সম্পত্তিগুলোও রক্ষণাবেক্ষণের কোনো ব্যবস্থা করা হয়নি। ফলে সরকারি সম্পত্তি চলে যাচ্ছে জবরদখলকারীদের নিয়ন্ত্রণে। আবার সেই সম্পত্তি উদ্ধারের জন্য সরকার পক্ষ আদালতে মামলা করতে যাচ্ছে। সরকারি সম্পত্তি বেহাত হওয়ার পর সেই সম্পত্তি উদ্ধারে মামলা করা হলেও যেসব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দায়িত্বহীন আচরণে সরকারি সম্পত্তি বেহাত হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না। বরং তারা থেকে যাচ্ছে ধরা-ছোঁয়ার বাইরে।
ওদিকে সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, রেলওয়ের ২ হাজার ৫৭১ দশমিক ৭৬ একর ভূ-সম্পত্তি বেদখল হয়ে গেছে। রেলের দামি জমিতে প্রভাবশালী মহল ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট, কল-কারখানা, স্কুল-কলেজ, ক্লাব, রাজনৈতিক দলের কার্যালয় ইত্যাদি স্থাপন করে দখল বজায় রেখেছে। কয়েক হাজার কোটি টাকার এই ভূ-সম্পত্তি উদ্ধারে রেলের কার্যকর কোনো তৎপরতা নেই। উদ্ধার অভিযান চালাতে গেলেও উচ্চ আদালতের নিষেধাজ্ঞার কারণে তা থমকে যাচ্ছে।
মূলত, রাজনৈতিক মদদেই মূল্যবান পরিত্যক্ত সম্পত্তিগুলো সরকারের হাতছাড়া হয়ে গেছে। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে যেসব পরিত্যক্ত সম্পত্তি বেদখলে রয়েছে, তার বেশির ভাগই বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রভাবশালী ব্যক্তিদের দখলে। অবৈধভাবে সরকারি ক্ষমতার প্রভাব খাটানোর মধ্যেমে হাতিয়ে নেয়া হয়েছে মূল্যবান এসব সম্পত্তি। যেহেতু কমবেশি সবগুলো বড় রাজনৈতিক দলের লোকেরাই এসব দখলবাজির সঙ্গে জড়িত, সে কারণে বেহাত হওয়া সম্পত্তিগুলো পুনরুদ্ধারে কার্যকর ও সমন্বিত কোনো পদক্ষেপ নেই।
প্রসঙ্গত আমরা মনে করি- যে দেশে ভূমিহীনদের সংখ্যা কোটির উপরে, সেদেশে এতো বিশাল ভূমি বেহাত হয়ে থাকতে পারে না এবং অব্যবহৃত হয়েও থাকতে পারে না। এসব ভূমি অবশ্যই অবিলম্বে সত্যিকার ভূমিহীনদের মাঝে বণ্টনে সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে।


__._,_.___

Posted by: sahsi manus <rajarbagi@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Fw: কোথায় ছিলেন তথাকথিত পরিবেশবিদরা ?????





On Saturday, April 9, 2016 1:46 PM, Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com> wrote:



কোথায় ছিলেন তথাকথিত পরিবেশবিদরা যখন যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে বিএনপি-জামায়াত একজোট হয়ে রাস্তার ধারের গাছ কেটে ফেলেছিল ? তখন মানববন্ধন বা প্রেসক্লাবে কোনো সাংবাদিক সম্মেলন করেনি এই বর্ণচোরা সুশীলরা। আর এখন জামাতিদের পয়সায় মাঠে নেমেছে বিদ্যুত্কেন্দ্র স্থাপনে বাধা দিতে। রামপাল আর বাঁশখালী , দুটোই জামায়াতিদের শক্ত ঘাটি। তাই দেশে অস্থিতিশীল অবস্থা তৈরী করে যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে তারা মাঠে নেমেছে। এখানে 'পরিবেশ নষ্ট' একটা মিথ্যা অজুহাত। আসলে এই তথাকথিত পরিবেশবিদরা বিদেশী প্রভুদের মদদে দেশের উন্নয়নের সুস্থ পরিবেশকে অসুস্থ করছে। এরা 'ফারাক্কা' নিয়েও সাধারন মানুষকে বিভ্রান্ত করেছিল। কিন্তু দেশের মানুষ আজ ফরাক্কার সুফল পাচ্ছে। তাই এদের থেকে সাবধান।
জয় বাংলা , জয় বঙ্গবন্ধু
Muhammad Ali Manik's photo.




__._,_.___

Posted by: Muhammad Ali <man1k195709@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Bangladesh history debate -- a kind of Holocaust Denial



সাবধান ! সাবধান! সাবধান!
দেশের বিরূদ্ধে্ ভয়ঙ্কর চক্রান্ত - - David Bergman and Toby Cadman, et al gang is influencing the Guardian editorial to expose mischievous half-truths . . .


<< In recent years, war crimes trials have deepened the divide between the two. Meanwhile, extremists have murdered secular bloggers and members of the Hindu and Christian minorities, although such violence is still on a small scale compared with Pakistan. Nevertheless, it is unfortunate that neither of the main parties has been vigorous in its opposition to such acts. In this situation, Bangladesh needs to conduct its politics in a far less polarised way, and in the process to take an honest look at its history rather than to try to squeeze it into a political framework of whatever kind. >

Editorial: Bangladesh’s politicians still can’t agree on the war that won the country’s independence
theguardian.com|By Editorial

Holocaust Denial: Assaults On Collective Memory Becloud Europe's Future

 http://www.huffingtonpost.com/rabbi-abraham-cooper/holocaust-denial-assaults-on-collective-memory-becloud-european-future_b_1519683.html

www.huffingtonpost.com
Simon Wiesenthal said the history of mankind is a history of crimes. No crime in the annals of history has been as well documented -- by the perpetrators ...




__._,_.___

Posted by: Farida Majid <farida_majid@hotmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Fw: {NA Bangladeshi Community} বাংলাদেশের নদী







From: nabdc@googlegroups.com <nabdc@googlegroups.com> on behalf of Isha Khan <bdmailer@gmail.com>
Sent: Saturday, April 9, 2016 7:00 PM
Subject: {NA Bangladeshi Community} বাংলাদেশের নদী
 

বাংলাদেশের নদী

বাংলাদেশের নানা প্রান্তে মৃত্যুর মুখে অনেক বড় নদী। মৃত-প্রায় নদীগুলোর কেন এই হাল? এর ফলে কীভাবে বদলে যাচ্ছে এসব নদীর তীরে মানুষের জীবনযাত্রা? জানতে ক্লিক করুন মানচিত্রে নদীগুলোর ওপর।


ব্রহ্মপুৃত্র নদ পারাপার
  • পুরোনো ব্রহ্মপুত্র

  • এককালের প্রমত্তা পুরোনো ব্রহ্মপুত্র আজ তার নাব্যতা হারিয়েে এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে মানুষে এখন হেঁটেই পার হচ্ছে এই নদ। মূলত পলি জমে আর চর জেগেই এই অবস্থা। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন।

    পলিতে ভরাট কপোতাক্ষ
  • কপোতাক্ষ

  • কপোতের চোখের মত একসময়ের জলে ভরা নদ কপোতাক্ষে এখন জল খুঁজে পাওয়াই কঠিন। পলি জমে ভরাট নদে শুকনো মৌসুমে ঘটিও ডোবে না। নদ এখন কচুরিপানার জঙ্গলে ভরা নোংরা পানির সরু খাল। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন।

  • দূষণে কালো নদীর পানি

  • শীতলক্ষ্যা

  • শীতলক্ষ্যার তীরে বসবাসকারী অনেক মানুষ যারা একসময় এই নদীর পানি স্বাস্থ্যকর বলে মনে করতেন, তারাই এখন বলছেন দূষণে কালো হয়ে যাওয়া পানি আর দুর্গন্ধই এখন শীতলক্ষ্যার পরিচয়। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন।


  • তুরাগ নদ

  • তুরাগ নদের দুই পাড়ে একদিকে যেমন ঘনবসতি গড়ে উঠেছে, অন্যদিকে গাজীপুরের কলকারখানা থেকে প্রতিনিয়ত ফেলা বিষাক্ত বর্জ্যের দূষণে দুই পাড়ে তৈরি হচ্ছে গুরুতর স্বাস্থ্য সঙ্কট । বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন।


  • বুড়িগঙ্গা

  • প্রভাবশালীদের ব্যবসা বাণিজ্যের কারণে বুড়িগঙ্গার দুই পাড় এখন দখলের কবলে। রাজধানীর অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের চাপে নদীর পাড় দখল, অবৈধ নির্মাণ এবং দূষণের কবলে বুড়িগঙ্গাকে এখন আর চেনা যায় না।

  • নদী তীরে অবৈধ স্থাপনা

  • চিত্রা

  • এই নদীর দু'কূল চিত্র বা ছবির মতো সুন্দর ছিল বলেই এর নাম চিত্রা। কিন্তু অবৈধ দখলের কারণে সেই সৌন্দর্য এখন বিলীন । জলশূণ্য চিত্রার পাড় ছেড়ে চলে গেছে বহু জেলে যারা জীবিকার জন্য নির্ভর করত চিত্রার ওপরে। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন।

  • বিলীন কৃষিজমি

  • ধলেশ্বরী

  • যমুনায় সেতু নির্মাণের সময় নদী শাসনের জন্য বাঁধ তৈরির কারণে ধলেশ্বরীর প্রধান চ্যানেল বন্ধ করে দেওয়ায় শুকিয়ে গেছে এক সময়কার প্রমত্তা নদী ধলেশ্বরী। জলের অভাবে বরবাদ হয়ে গেছে হাজার হাজার একর কৃষিজমি। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন।

  • মাছের ঘের

  • তিতাস

  • তিতাসে এখন হাজার হাজার মাছের ঘের। দখলদারেরা বাঁশ পুঁতে, জাল দিয়ে ঘিরে আটকে ফেলেছে নদীর জল। নদীতে মাছের চলাচল বিঘ্নিত হয়ে হুমকির মুখে প্রাণীবৈচিত্র্য, পানি প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হওয়ায় পলি জমে কমছে নাব্যতাও। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন।

  • ধরলায় পাথর উত্তোলন

  • ধরলা

  • ভাঙন-প্রবণ ধরলা ভাঙ্গছে প্রাকৃতিক কারণে, সেইসঙ্গে মানুষের কর্মকাণ্ডেও । ভাঙ্গনের ফলে ঘরবাড়ি হারাচ্ছে সাধারণ মানুষ। বছরের পর বছর অবৈধভাবে পাথর উত্তোলনে প্রতিনিয়ত বদলাচ্ছে নদীর গতিপথ। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন।

  • মেঘনার ভাঙন

  • মেঘনা

    • প্রমত্ত মেঘনার উত্তাল স্রোতে ভাঙন-প্রবণ চাঁদপুর জেলার বহু মানুষ আজ বাস্তুহারা, আর যাদের ঘর টিঁকে আছে বর্ষা মৌসুমে ঘরবাড়ি, ফসলি জমি তলিয়ে যাওয়ার আতঙ্কে দিন কাটান তারা। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন।

    বাংলাদেশের ৪৩৫টি নদ-নদীর মধ্যে ৫০ থেকে ৮০টি এখন হুমকির মুখে।

    গোটা সপ্তাহ জুড়ে নদীপথে ঘুরবেন বিবিসির কাদির কল্লোল। তিস্তা, যমুনা, বাঙ্গালী, পদ্মা এবং মেঘনার তীর ধরে তার যাত্রাপথে তিনি কথা বলবেন নদীতীরের মানুষের সঙ্গে।

    তার যাত্রাসূচি এবং নদীপারের মানুষের সঙ্গে তার কথোপকথন শুনতে এখানে ক্লিক করুন

    http://www.bbc.com/bengali/news/2016/04/160406_amar_nodi_interactive_map

  • --
    You received this message because you had subscribed to the Google Groups "North America Bangladeshi Community forum". Any posting to this group is solely the opinion of the author of the messages to nabdc@googlegroups.com who is responsible for the accuracy of his/her information and the conformance of his/her material with applicable copyright and other laws where applicable. The act of posting to the group indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator(s). To post to this group, send email to nabdc@googlegroups.com.
    ---
    You received this message because you are subscribed to the Google Groups "North America Bangladeshi Community" group.
    To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to nabdc+unsubscribe@googlegroups.com.
    Visit this group at https://groups.google.com/group/nabdc.
    For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.


    __._,_.___

    Posted by: Farida Majid <farida_majid@hotmail.com>


    ****************************************************
    Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
    Call For Articles:

    http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

    http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

    ****************************************************

    VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

    ****************************************************

    "I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
                   -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





    __,_._,___

    Newer Posts Older Posts Home