Banner Advertiser

Friday, September 18, 2015

[mukto-mona]



Why does every time I want to see Muktomona blog the following writings (below) comes for seconds before the blog opens

Checking your browser before accessing mukto-mona.com.

This process is automatic. Your browser will redirect to your requested content shortly.

Please allow up to 5 seconds…

Top of Form

Bottom of Form

DDoS protection by CloudFlare
Ray ID: 2283199fd45a132f


when entering other blogs nothing like this appears. Can you tell me what this means.
Hope everyone of you are well

ঋষভ


__._,_.___

Posted by: Crack Ape <crackape@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] ক্ষুদ্রঋণ বিভ্রান্তি: আসলে কার লাভ - জ্যাসন হিকেল



জ্যাসন হিকেল

ক্ষুদ্রঋণ বিভ্রান্তি: আসলে কার লাভ

সেপ্টেম্বর ১৮, ২০১৫

Dr. Jason Hickelআমি সব সময় অবাক হই, প্রতি বছর যে সংখ্যক ছাত্রছাত্রী আমার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, লন্ডন স্কুল অব ইকনোমিকসে আমার ক্লাসে উপস্থিত হয়, যেখানে আমি ক্ষুদ্রঋণ ও অন্যান্য bottom-of-the-pyramid উন্নয়ন পদ্ধতি পড়িয়ে থাকি। তরুণরা, উৎসাহী মিশনারির মতো, তারা খুব আবেগি ভাবে দেখতে পায়, দারিদ্র্য দূরীকরণে ক্ষুদ্রঋণের ব্যর্থতা যা তারা হয়তো ভেবেছিল পুরো পৃথিবীকে বাঁচাতে পারত।

সত্যি যদি ক্ষুদ্রঋণ দারিদ্র্য দূর করতে পারত! মাইক্রো ফাইন্যান্স বা ক্ষুদ্রঋণের সবচেয়ে চমকপ্রদ ব্যাপার এই যে, ক্ষুদ্রঋণ সম্পূর্ণ ব্যর্থ এই দুর্ভাগ্যজনক প্রপঞ্চটি বাস্তব এবং সত্যি হওয়ার পরও এটি টিকে আছে। যদিও ক্ষুদ্রঋণের সফলতার অনেক সুন্দর সুন্দর গল্প বা উপাখ্যান শোনা যায়, কিন্তু বিভিন্ন গবেষণার ফলাফল ঠিক তার উল্টোটাই প্রকাশ করেছে। যেমন, সেন্টার ফর গ্লোবাল ডেভেলপমেন্টের ডেভিড রুডমেন উনার সাম্প্রতিক বইয়ে উল্লেখ করেছেন: "সবচেয়ে নির্ভুল বিশ্লেষণ অনুযায়ী, ঋণগ্রহীতার দারিদ্র্য বিমোচনে ক্ষুদ্রঋণের গড় ভূমিকা শূন্য।"

অর্থাৎ ক্ষুদ্রঋণ, ঋণগ্রহীতার দারিদ্র্য বিমোচনে কোনো ভূমিকা রাখে না।

যদিও ক্ষুদ্রঋণের সফলতার অনেক সুন্দর সুন্দর গল্প বা উপাখ্যান শোনা যায়, কিন্তু বিভিন্ন গবেষণার ফলাফল ঠিক তার উল্টোটাই প্রকাশ করেছে

যদিও ক্ষুদ্রঋণের সফলতার অনেক সুন্দর সুন্দর গল্প বা উপাখ্যান শোনা যায়, কিন্তু বিভিন্ন গবেষণার ফলাফল ঠিক তার উল্টোটাই প্রকাশ করেছে

এটি কিন্তু ফেলে দেওয়ার মতো কোনো মতামত নয়। বরং ডিএফআইডির অর্থায়নে পরিচালিত একটি পূর্ণাঙ্গ তথ্য ও পরিসংখ্যান পর্যালোচনাও কিন্তু একই ধরনের ফলাফল পেয়েছে। সেই গবেষণা মতে, ক্ষুদ্রঋণকে আসলে 'বালির বসতি' বললে অত্যুক্তি হবে না। কারণ ঋণগ্রহীতার দারিদ্র্য বিমোচনে ক্ষুদ্রঋণ সফল ভূমিকা রেখেছে এমন কোনো সঠিক বা নির্ভুল প্রমাণ পাওয়া যায়নি। বরং সত্যিকার অর্থে যেটা দেখা যায় তা হচ্ছে, ক্ষুদ্রঋণ আসলে ঋণগ্রহীতার দারিদ্র্য কমায় না, বরং আরও বাড়ায়। এর মূল কারণ আসলে খুব সহজ।

এক.

ক্ষুদ্রঋণের বেশিরভাগ অংশই ব্যয় হয় ভোগের পিছনে যা দিয়ে ঋণগ্রহীতা তার বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় মৌলিক চাহিদা পূরণ করতে পারেন। যেমন, গবেষণায় দেখা গেছে, সাউথ আফ্রিকায় ক্ষুদ্রঋণের প্রায় ৯৪ ভাগই ব্যয় হয় মৌলিক চাহিদা পূরণের জন্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য ক্রয়ে। কাজেই এই ঋণগ্রহীতারা ক্ষুদ্রঋণ দিয়ে নতুন কোনো আয়ের উৎস তৈরি করতে পারেন না যা দিয়ে তারা ঐ ঋণ পরিশোধ করতে পারবেন। ফলশ্রুতিতে এই ঋণ পরিশোধের জন্য তাদের আরও ঋণ নিতে হয় এবং তারা এক সময় ঋণের চাপে পিষ্ট হয়ে পড়েন।

দুই.

আবার ক্ষুদ্রঋণ যদি ব্যবসায়িক কাজে ব্যবহৃত হয় দেখা যায়, ওই ব্যবসা এক ধরনের চাহিদা-স্বল্পতায় ভুগে। কারণ তাদের মূল ক্রেতা কিন্তু সেই দরিদ্র জনগোষ্ঠী যারা মূলত বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য কিনে থাকেন, যা কিনা ইতোমধ্যে বাজারে রয়েছে। যেহেতু তাদের নতুন করে আর কোনো দ্রব্যের চাহিদা থাকে না, ফলে দেখা যায়, নতুন উদ্যেগটি ইতোমধ্যে প্রতিষ্ঠিত কোনো ব্যবসার স্থান দখল করেছে। কাজেই এই ব্যবসা বা উদ্যেগ নতুন করে কোনো আয় অথবা কর্মসংস্থান তৈরি করতে পারে না। আর এটাই হচ্ছে এই ধরনের বিনিয়োগের সম্ভাব্য সফল পরিণতি।

ক্ষুদ্রঋণ যদি ব্যবসায়িক কাজে ব্যবহৃত হয় দেখা যায়, ওই ব্যবসা চাহিদা-স্বল্পতায় ভুগে, কারণ তাদের মূল ক্রেতা সেই দরিদ্র জনগোষ্ঠী

ক্ষুদ্রঋণ যদি ব্যবসায়িক কাজে ব্যবহৃত হয় দেখা যায়, ওই ব্যবসা চাহিদা-স্বল্পতায় ভুগে, কারণ তাদের মূল ক্রেতা সেই দরিদ্র জনগোষ্ঠী

তবে এর চেয়ে খারাপ পরিণতিও হতে পারে এবং হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। আর সেটা হচ্ছে যে, নতুন বিনিয়োগটি সম্পূর্ণভাবে ভেঙে পড়বে যা কিনা ঋণগ্রহীতাকে আরও ঋণের চাপে ফেলে দিবে, আরও দারিদ্র্যের দিকে নিয়ে যাবে। এই যে চাহিদার স্বল্পতা– সহজ ভাষায় বলা যায়, দরিদ্র জনগোষ্ঠীর যথেষ্ট আয় নেই। আর আপাতদৃষ্টি এটাই প্রতীয়মান হচ্ছে যে, দরিদ্র মানুষের যে যথেষ্ট আয় নেই, সেটা প্রমাণ করার জন্য আমাদের অনেক ব্যয়বহুল গবেষণা প্রয়োজন!

তবে একটা ব্যাপার সত্য যে, এই ক্ষুদ্রঋণ প্রকল্পে কেউ যে লাভবান হয় না, তা নয়। এতে ধারাবাহিকভাবে একটা পক্ষই লাভবান হয়, আর তা হছে ঋণদাতা। কারণ অধিকাংশ সময় তারা (উদাহরণস্বরূপ, Banco Compartamos) যে সুদ আয় করেন তা বার্ষিক ২০০ শতাংশ পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে। আগে এ ধরনের সুদখোরদের বলা হত, 'ঋণ-হাঙ্গর'। কিন্তু এখন তাদের আখ্যায়িত করা হয়, ক্ষুদ্রঋণদাতা হিসেবে। শুধু তাই নয়, এই ক্ষুদ্রঋণদাতারা সামজিকভাবে এত স্বীকৃত যে, মনে হয় তাদেরকে সমাজসেবার জন্য এক ধরনের মুকুট পরিয়ে রাখা হয়। এভাবেই দিনে দিনে ক্ষুদ্রঋণ হয়ে উঠেছে গরিবের কাছ থেকে ধন, সম্পদ আনার একটি সামাজিকভাবে গৃহীত পদ্ধতি।

ক্ষুদ্রঋণের ব্যর্থতা কিন্তু সর্বোচ্চ পর্যায়েও স্বীকার করে নেওয়া হয়েছে; তারপরও কোনো এক কারণে এটি টিকে আছে অনেকটা সিনেমার জম্বির মতো যা কিনা মরতে অস্বীকার করে।

প্রশ্ন হচ্ছে, ক্ষুদ্রঋণের এত ব্যর্থতার পরও কেন এক একটি চমকপ্রদ ধারণা হিসেবে প্রচার করা হয়। এটা জানতে হলে বুঝতে হবে যে, ক্ষুদ্রঋণের ধারণাটি দারিদ্র্য দূরীকরণে এক ধরনের উইন-উইন অবস্থা হিসেবে দেখানো হয়, যেখানে দুপক্ষই লাভবান হয়। এটি ধনী রাষ্ট্রগুলোকে এই নিশ্চয়তা প্রদান করে যে, ধনী দেশগুলি দারিদ্র্য দূর করতে সক্ষম হবে চলমান রাজনৈতিক বা অর্থনৈতিক সিস্টেমটি কোনো হুমকির মাঝে না ফেলে। অন্যভাবে বললে, কোনো ধরনের শ্রেণি-সংঘাত ছাড়াই এটি এক ধরনের বিপ্লবের প্রতিশ্রুতি দেয়।

তার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার এই যে, এর মাধ্যমে শুধু যে দারিদ্র্য দূর হবে তা নয়, এর থেকে মুনাফা অর্জনও সম্ভব, এই প্রতিশ্রুতি দেয় ক্ষুদ্রঋণ। এই লোভ সামলানো অসম্ভব।

তার উপর রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণের জন্যও এটি খুব কার্যকর একটি পন্থা। এ প্রসঙ্গে, ক্ষুদ্রঋণের অন্যতম প্রধান সমালোচক মিলফোর্ড বেটম্যান বলেছেন, এই ক্ষুদ্রঋণ আন্দোলন আসলে ল্যাটিন আমেরিকায় পরিচালিত মার্কিন মুল্লুকের 'কনটেইনমেন্ট স্ট্র্যাটেজি'এর উপর ভিত্তি করে দাঁড়িয়ে আছে বা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে যার মাধ্যমে জনগণকে বামধারার আন্দোলন থেকে দূরে রাখা সম্ভব এই বলে যে, দারিদ্র্য আসলে কোনো রাজনৈতিক সমস্যা নয়, এটি একটি ব্যক্তিগত সমস্যা।

এভাবেই দিনে দিনে ক্ষুদ্রঋণ হয়ে উঠেছে গরিবের কাছ থেকে ধন, সম্পদ আনার একটি সামাজিকভাবে গৃহীত পদ্ধতি

এভাবেই দিনে দিনে ক্ষুদ্রঋণ হয়ে উঠেছে গরিবের কাছ থেকে ধন, সম্পদ আনার একটি সামাজিকভাবে গৃহীত পদ্ধতি

ক্ষুদ্রঋণ এ ক্ষেত্রে একটি শক্তিশালী মাধ্যম এটা বুঝানোর জন্য যে, দরিদ্র লোকেরা নিজেরাই দারিদ্র্যের দুষ্টচক্র থেকে বের হয়ে আসতে পারবেন। প্রয়োজন শুধুমাত্র একটু সাহস আর ক্ষুদ্রঋণ, তবে তারা খুব সহজেই দারিদ্র্য থেকে বের হয়ে আসতে পারবেন। আর এরপরও যদি তারা ব্যর্থ হন, তবে এর দায়ভার শুধু তাদেরই।

এটি আসলে 'নিও-লিবারেল উন্নয়ন পরিকল্পনা' নামে পরিচিত। ভুলে যান, কলোনিয়ালিজম; কাঠামোগত সমন্বয়; রাষ্ট্রের ব্যয়-সংকোচন; অর্থনৈতিক সংকট; জমি-দখল, কর ফাঁকি অথবা আবহাওয়ার পরিবর্তনের কথা। শুধু মনে রাখবেন, ব্যাংকাররাই হবে আমাদের নতুন দিনের নায়ক এবং ঋণ সমস্যার সমাধানকারী। ঋণ আসলে দমিয়ে রাখার একটি দারুণ, কার্যকরী মাধ্যম।

আমরা যদি দারিদ্র্যের মূল কারণ কী এ ব্যাপারে দৃষ্টিপাত করি তবে দেখতে পাব, ক্ষুদ্রঋণ কোনোভাবেই এর সমাধান নয়। কাঠামোগত সমস্যা দূর করতে হলে দরকার কাঠামোগত সমাধান। কিন্তু সেটা কেমন হতে পারে? আমরা বিশ্ব ব্যাংক, আইএমএফকে গণতন্ত্রায়নের মাধ্যমে এ প্রক্রিয়া শুরু করতে পারি; মূলধন পাচার রোধ, বিভিন্ন বাণিজ্য চুক্তি সমতামূলক করা, শ্রম-অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেও সেটা সম্ভব। আমরা যদি দারিদ্র্য দূর করতে চাই, ধনী দেশ আর ধনী ব্যক্তিদের এর জন্য ত্যাগ স্বীকার করতেই হবে। এর বাইরে কোনো পথ নেই।

দুঃখজনক হলেও সত্যি এই যে, ক্ষুদ্রঋণের প্রবক্তাদের এতে খুশি হওয়ার কথা নয়।

তার মানে এই নয় যে, ক্ষুদ্রঋণ একেবারেই বিলুপ্ত করে দিতে হবে, কিন্তু যদি আমরা দারিদ্র্যের মূল কারণ চিহ্নিত করতে না পারি, ক্ষুদ্রঋণ কোনোদিনই সফলতা লাভ করতে পারবে না। আমাদেরকে নিশ্চিত করতে হবে, ক্ষুদ্র বিনিয়োগ যেন সফলতার মুখ দেখে। সেটা হতে পারে ভর্তুকি দিয়ে; হতে পারে রাষ্ট্র উন্নয়নমূলক প্রদান করে; এমনকি উদ্যেক্তা যদি ব্যর্থ হয়, তখন কল্যাণমুখী সহায়তার মাধ্যমেও হতে পারে– অর্থাৎ, যদি আমরা সেই পদ্ধতিতে ফিরে যাই যা কিনা নিও-লিবারেলিজম আমাদেরকে ত্যাগ করাতে সক্ষম হয়েছে।

জনগণকে বামধারার আন্দোলন থেকে দূরে রাখা সম্ভব এই বলে যে, দারিদ্র্য আসলে  রাজনৈতিক সমস্যা নয়, এটি একটি ব্যক্তিগত সমস্যা

জনগণকে বামধারার আন্দোলন থেকে দূরে রাখা সম্ভব এই বলে যে, দারিদ্র্য আসলে রাজনৈতিক সমস্যা নয়, এটি একটি ব্যক্তিগত সমস্যা

তবে দারিদ্র্য দূরীকরণের তাৎক্ষণিক অনেক ধরনের সমাধান রয়েছে। যেমন, আমরা দরিদ্র লোকদের বিনামূল্যে সরাসরি অর্থ-সহায়তা প্রদান করতে পারি। গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, যে সব জায়গায় ক্ষুদ্রঋণ ব্যর্থ হয়েছে, সে সব জায়গায় কোনো শর্ত ছাড়া সরাসরি অর্থ-সহায়তা শুধুমাত্র সফলতাই নিয়ে আসেনি, বরং সবচেয়ে কার্যকর দারিদ্র্য দূরীকরণ পদ্ধতিতে আবির্ভূত হয়েছে। নামিবিয়া, মেক্সিকো, দক্ষিণ আফ্রিকা, ইন্দোনেশিয়া এবং অন্যান্য জায়গায় এই পদ্ধতি দারুণ কাজ করেছে।

এর মূল কারণ হচ্ছে, এ ধরনের অর্থ-সহায়তা ভোগ-ঘাটতি কমায়, স্বাস্থ্য পরিস্থিতির উন্নতি সাধন করে এবং নতুন স্থানীয় চাহিদা বৃদ্ধির মাধ্যমে নতুন ব্যবসায়িক উদ্যেগের পথ সুগম করে।

এই পদ্ধতির সবচেয়ে সুন্দর ব্যাপার হচ্ছে এই যে, এটা শুধুমাত্র দারিদ্র্য দূর করে না, এটা দরিদ্রদের প্রতি আমাদের দৃষ্টিভঙ্গিরও পরিবর্তন ঘটায়। এটা দরিদ্রদের করুণার পাত্র হিসেবে দেখে না, তাদের অর্থ উপার্জনের মাধ্যম বলে মনে করে না, বরং সেই মানুষ হিসেবে বিবেবচনা করে যাদের এই পৃথিবীর সম্পদের ওপর অধিকার রয়েছে।


ড. জ্যাসন হিকেল:
 লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকসের নৃতত্ত্ববিদ।

[ব্রিটেনের গার্ডিয়ান পত্রিকায় ১০ জুন, ২০১৫ প্রকাশিত ড. জেসন হিকেলের 'দ্য মাইক্রোফিন্যান্স ডিলিউশন: হু রিয়েলি উইনস' শিরোনামের আর্টিকেলটির অনুবাদ করেছেন কানাডার অ্যালবার্টা প্রদেশের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালগেরির অর্থনীতিতে পিএইচডির শিক্ষার্থী হোসেন রিজু]

http://opinion.bdnews24.com/bangla/archives/30995

মতামত-বিশ্লেষণ

RELATED STORIES

Microcredit oversold as anti-poverty tool, economists say

>>  Reuters

Published: 2015-02-28 10:08:56.0 BdST Updated: 2015-02-28 10:08:56.0 BdST

Bangladeshi women count money for repayment to a microcredit bank at Dowtia village, near Dhaka. Reuters

Bangladeshi women count money for repayment to a microcredit bank at Dowtia village, near Dhaka. Reuters

Microcredit is no panacea for lifting millions of people from poverty, leading economists said on Friday in releasing research from seven countries that challenges a key development tool. ......... Read more at: http://bdnews24.com/economy/2015/02/28/microcredit-oversold-as-anti-poverty-tool-economists-say




__._,_.___

Posted by: AbdurRahim Azad <Arahim.azad@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] জামায়াতের মাধ্যমেই দেশে জঙ্গি উত্থান!



জামায়াতের মাধ্যমেই দেশে জঙ্গি উত্থান!

প্রকাশিত: সকাল ০৮:৫৫ সেপ্টেম্বর ১৮, ২০১৫

 

সম্পাদিত: দুপুর ১২:৩৮ সেপ্টেম্বর ১৮, ২০১৫

জামাল উদ্দিন॥

বিভিন্ন এনজিও কৌশলে বাংলাদেশে জঙ্গিবাদকে মদদ দিচ্ছে বলে মনে করেন নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা। এজন্য জামায়াতে ইসলামী ও ধর্মীয় উগ্র গোষ্ঠীগুলোকেই দায়ী করছেন তারা। যুক্তরাজ্য থেকে বাংলাদেশে জঙ্গি তৎপরতায় মদদ দেওয়া হচ্ছে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও। বাংলাদেশে ধর্মীয় উগ্রপন্থীদের তৎপরতা ও এর পেছনে ইউরোপ-আমেরিকা ফেরত জঙ্গিদের ভূমিকা তুলে ধরে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনকে আরও সক্রিয় ও সতর্ক হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

গোয়েন্দারা জানান, ব্রিটেনে অবস্থানরত ধর্মীয় উগ্রপন্থীরা বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের উত্থানের জন্য হুমকি হয়ে উঠেছে। মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন আইএসসহ অন্য জঙ্গি সংগঠনগুলোর নজরও বাংলাদেশের দিকে। এজন্য তারা যুক্তরাজ্যের বাঙালি কমিউনিটিগুলোর জঙ্গিবাদে অর্থায়নকারীদের মাধ্যমে বাংলাদেশি তরুণদের আইএসসহ উগ্র জঙ্গি সংগঠনগুলোয় অংশ নিতে প্ররোচিত করছে।  

ব্লগার অভিজিৎ রায় ও অনন্ত বিজয় দাশ হত্যার অভিযোগে সর্বশেষ গত ১৮ আগস্ট ঢাকা থেকে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক তৌহিদুর রহমানকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। তৌহিদুর রহমান নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের অর্থের জোগানদাতা। এছাড়া ব্লগার অভিজিৎ ও অনন্ত হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী বলেও দাবি র‌্যাবের।

এর আগে গত বছরের ২৯ সেপ্টেম্বর রাজধানীর কমলাপুর থেকে ইরাক ও সিরিয়া ভিত্তিক আইএস ও নুসরা ব্রিগেড নামের জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক সামিউন রহমান ওরপে ইবনে হামদানকে গ্রেফতার করে গোয়েন্দা পুলিশ। হামদান আইএস ও নুসরা ব্রিগেডের জন্য 'মুজাহিদ' সংগ্রহে তুরস্ক হয়ে ঢাকায় আসেন বলে পুলিশকে জানান। তার আগে গোয়েন্দা পুলিশের হাতে গ্রেফতার হওয়া আসিফ আদনান ওরফে জুলকারনাইন এবং ফজলে এলাহী তানজিল নামের দুই জঙ্গিকে গ্রেফতারের পর তাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী হামদানকে গ্রেফতার করা হয়। বর্তমানে তিনি কারাগারে রয়েছেন।

হামদান গোয়েন্দাদের জানান, আল কায়েদার শীর্ষ নেতা আইমান আল জাওয়াহিরির ঘোষণা অনুযায়ী এই অঞ্চলে আল কায়েদার ভারতীয় উপমহাদেশ শাখার (একিউআইএস) নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা করাই ছিল তার লক্ষ্য। ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত তিনি আইএস ও নুসরা ব্রিগেডের হয়ে সিরিয়ায় জিহাদি কার্যক্রমে অংশ নেন বলেও জানান তিনি।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার মনিরুল ইসলাম তখন সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, জঙ্গি সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে গ্রেফতার হওয়া আসিফ আদনান ওরফে জুলকারনাইন ও মো. ফজলে এলাহী তানজিলের কাছ থেকে হামদানের খোঁজ পান তারা। আদনান সাবেক এক বিচারপতির ছেলে। আর তানজিলের বাবা সাবেক যুগ্মসচিব। আইএস ও নুসরা ব্রিগেডের জন্য মুজাহিদ সংগ্রহ করতেই হামদান বাংলাদেশে অবস্থান করছিল বলে গোয়েন্দাদের জানান।

প্রায় অর্ধশত বাংলাদেশি আইএস ও নসুরা ব্রিগেডে রয়েছে বলেও মনে করেন গোয়েন্দারা। গত মাসে সিরিয়ায় যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের ড্রোন হামলায় নিহত আইএস সদস্য ও ব্রিটিশ বাঙালি রুহুল আমিন ও রেয়াদ খান তাদের অন্যতম। এ ছাড়া আনসারুল্লাহ বাংলা টিম, জামায়াতুল মুজাহিদিন বাংলাদেশ (জেএমবি), ইসলামিক স্টেট (আইএস) ও হিযবুত তাহরিরসহ সংশ্লিষ্ট বেশ কিছু ধর্মীয় উগ্রপন্থী জঙ্গি সংগঠনের কর্মকাণ্ড খুবই উদ্বেগের বিষয়।

যুক্তরাজ্যের প্রভাবশালী দৈনিক গার্ডিয়ানকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, 'উগ্রপন্থী দমনে মাঠ পর্যায়ে ব্রিটিশ সরকারের আরও উদ্যোগ নেওয়া উচিত। পূর্ব লন্ডনে জামায়াতের বড় ধরনের প্রভাব রয়েছে। তারা টাকা সংগ্রহ করে দেশে টাকা পাঠাচ্ছে।'

বাংলাদেশের নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল (অব.) আবদুর রশিদ বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গার্ডিয়ানকে যে বক্তব্য দিয়েছেন, তা যথার্থ। সিরিয়া ও ইরাকে আইএসসহ বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠনে যুক্তরাজ্য থেকে যারা যোগ দিচ্ছে, তাদের বেশিরভাগই বাঙালি। যুক্তরাজ্য থেকে প্রথম ছয়জনের যে গ্রুপ আইএস-এ যোগ দিয়েছিল, তারাও বাঙালি। সেটার নাম ছিল ব্রিটানি ব্রিগেড বাংলাদেশ।

জামায়াতকে বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ উত্থানের অনুঘটক হিসেবে উল্লেখ করে মেজর জেনারেল (অব.) আবদুর রশিদ বলেন, এ বিষয়ে তাদের কর্মকাণ্ডে অনেক উপাদান দেখতে পাই আমরা। ব্রিটেনে বাঙালিদের জঙ্গিবাদে উদ্বুদ্ধ করার পেছনে মূল পরিকল্পনাকারী হিসেবে কাজ করছেন মানবতাবিরোধী অপরাধী চৌধুরী মইন উদ্দিন। ব্রিটেনের বাংলাদেশিদের মাধ্যমে এদেশের তরুণদের উদ্বুদ্ধ করা সহজ হবে বলেই পরিকল্পিতভাবে তাদের বাংলাদেশে পাঠানো হচ্ছে। যেহেতু বাংলাদেশের সঙ্গে তাদের নাড়ির একটা সম্পর্ক রয়েছে, সেজন্যই তাদের ব্যবহার করা হচ্ছে বলে মনে করেন তিনি।

পূর্ব লন্ডন মসজিদ-ভিত্তিক ইসলাসমিক ফোরাম ফর ইউরোপ নামের সংগঠনটিরও পরিচালকও মইন উদ্দিন। এটি জামায়াতপন্থী সংগঠকরাই পরিচালনা করেন। ব্রিটিশ বংশোদ্ভূত বাংলাদেশি শারমিনাসহ তিন তরুণীর  আইএস-এ যোগ দেওয়ার বিষয়টি যখন আলোচিত হয়, তখন জানা যায়, তারা পূর্ব লন্ডনের মসজিদে ধর্ম বিষয়ে পড়াশোনা করত। তাছাড়া ব্রিটেনের বাংলাদেশিদের মাধ্যমে আইএসএ যাওয়ার ট্রানজিট রুটও হয়ে উঠছে বাংলাদেশ।

/এমএনএইচ/

http://www.banglatribune.com/news/show/110466/

বাংলা ট্রিবিউন


On Thu, Sep 17, 2015 at 6:48 PM, Zoglul Husain <zoglul@hotmail.co.uk> wrote:
Hasina's Islamophobia
As per machinations of RAW, Hasina as usual has fanned the flames of Islamophobia. She has asked UK PM "Cameron to step up efforts to combat British jihadis". Please see the Amar Desh report: বৃটিশ প্রধানমন্ত্রীকে উগ্রপন্থা দমনে সতর্ক হওয়ার পরামর্শ হাসিনার
http://www.amardeshonline.com/pages/details/2015/09/17/302610#.VfrEzdJVikoThe Guardian, UK joined RAW's machinations to fan the flames of Islamophobia. It is known that ISIS, Boko Haram, etc. were created by US-Israel. So, who are they trying to delude?

Yesterday, 16 September 2015, I circulated Joy's heinous Islamophobic article in the Washington Times, 15 September 2015. The article was also a RAW machination based on false propaganda and despicable Islamophobia. I wrote, "In Bangladesh, JMB was created by India, and most 'terrorist' activities were false-flag operations by RAW. Recently Mamata asserted RAW's link with JMB. Hence, Joy's article to cover up Hasina's fascist rule of massacres, indiscriminate killings, oppression, repression, surrendering of sovereignty to India, etc., will fail miserably, except for, may be the Islamophobic ones, as he himself is." These comments also apply to Hasina's statements. 

The Jamaat today, 17 September 2015, issued a long statement exposing and condemning Joy's article. Please see the Amar Desh, 17 September 2015: 
জামায়াতের বিরুদ্ধে জয়ের অসংলগ্ন অভিযোগ

Forwarding to you the Guardian report, 16 September 2015:
British jihadis in Bangladesh fanning flames of extremism, says Dhaka
(Please click to read the report. Sorry, there were problems to copy the report to the present text)




__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Re: টাঙ্গাইলে এ ;লাকাবাসীর ô 1;পর পুলিশের  455;ুলি: নিহত ২



Prime Minister Sheikh Hasina: A Champion Of The earth
Factors Behind the Success
One of the largest solar energy home system, covering 10% population
Detailed News: http://bit.ly/1M62yEg
Bangladesh Awami League's photo.




On Friday, September 18, 2015 10:07 AM, Mohiuddin Anwar <mohiuddin@netzero.net> wrote:


 
My Comment: this killing is a  clear warning to the people from Hasina regime that, no demonstration will be tolerated.
 
 
টাঙ্গাইলে এলাকাবাসীর উপর পুলিশের গুলি: নিহত ২

সর্বশেষ আপডেট : September 18, 2015, 7:43 pm

 
দিনকাল রিপোর্ট: টাঙ্গাইলে ছেলের সামনে মায়ের শ্লীলতাহানির ঘটনাকে কেন্দ্র করে ক্ষুব্ধ এলাকাবাসীর ওপর গুলি চালিয়েছে পুলিশ। এতে দুজন নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরো ৭ জন।

শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে এ সংঘর্ষ শুরু হয়।

নিহতরা হলেন ঘাটাইল উপজেলার সাতুটিয়া গ্রামের বাসিন্দা ফারুক (৩২) ও কালিয়া গ্রামের আলহাজের ছেলে শামীম (৩৫)।

শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে হাসপাতালে আনার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাদের মৃত্যু হয়।

কালিহাতী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক মাফুজা ইয়াসমিন দুইজনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিকেলে ধর্ষকের বিচার চেয়ে টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ সড়কে বিক্ষোভ বের করে ঘাটাইল ও কালিহাতী উপজেলার বিক্ষুব্ধ জনতা। এ সময় পুলিশ তাতে বাধা দিলে শুরু হয় ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ শটগানের গুলি ছুড়ে। এতে প্রায় ১০জন গুলিবিদ্ধ হন। সন্ধ্যা ৬টার দিকে হাসপাতালে আনার পর দুজনের মৃত্যু হয়।

কালিহাতি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
 
____________________________________________________________
NetZero now offers 4G mobile broadband. Sign up now.




__._,_.___

Posted by: Muhammad Ali <man1k195709@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___