Banner Advertiser

Friday, September 29, 2017

[mukto-mona] পুরনো ঢাকার পুজোতে মানুষের ঢল, দেখা মেলে না রাস্তার -আনন্দবাজার



পুরনো ঢাকার পুজোতে মানুষের ঢল, দেখা মেলে না রাস্তার

অঞ্জন রায়


__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] বনানী পূজামণ্ডপে রাষ্ট্রপতি : বিশ্বকে ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্রধারণা থেকে বের হতে হবে




বনানী পূজামণ্ডপে রাষ্ট্রপতিবিশ্বকে ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্রধারণা থেকে বের হতে হবে

রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ বলেছেন, বিশ্বকে অবশ্যই...



বিশ্বকে ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্রধারণা থেকে বের হতে হবে

অনলাইন ডেস্ক
২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৭, ২১:৫৯

আবদুল হামিদরাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ বলেছেন, বিশ্বকে অবশ্যই ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের ধারণা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। ধর্মের অপব্যাখ্যা সম্পর্কে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।
বাঙালি হিন্দু সম্প্রদায়ের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা উপলক্ষে রাজধানীর বনানী পূজামণ্ডপে আজ শুক্রবার আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন রাষ্ট্রপতি। তিনি বলেন, 'অশুভ শক্তি এখনো ধর্মভিত্তিক জাতি অথবা রাষ্ট্র গঠনের চেষ্টায় লিপ্ত, যা আমরা লক্ষ করি। কিন্তু বিশ্ববাসীকে ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের এই মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।'
রাষ্ট্রপতি বলেন, অতীতে ধর্মভিত্তিকে রাষ্ট্রকে কেন্দ্র করে জাতিতে জাতিতে বহু সংঘাত হয়েছে, যুদ্ধ হয়েছে। ধর্মের নামে মনুষ্যত্ব, ভ্রাতৃত্ববোধ, সহমর্মিতা ভূলুণ্ঠিত হয়েছে। তিনি বলেন, 'আমরা এখনো প্রত্যক্ষ করছি, একটি অশুভ মহল ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।' তিনি বলেন, কোনো ধর্ম নয়, বরং ধর্মনিরপেক্ষতা হবে একটি জাতি ও দেশ গঠনের ভিত্তি।
রাষ্ট্রপতি বলেন, কোনো একক ধর্ম নয়, বরং সব ধর্মের অনুসারীদের নিয়ে গড়ে তুলতে হবে ধর্মীয় ও মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন সৌহার্দ্যময় সমাজ ও রাষ্ট্র। যেখানে সব ধর্মের লোক পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ, পরমতসহিষ্ণুতা, উদার দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে নিজ নিজ ধর্ম পালন করবে। রাষ্ট্রপতি বলেন, ধর্মীয় উৎসব উদ্‌যাপনে ভিন্নতা থাকবে; তবে হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ ও খ্রিষ্টানসহ সব ধর্মের অনুসারীদের চেতনা ও মূল সুর একই। বাংলাদেশে দীর্ঘদিন ধরে সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে সব ধর্মের লোক নিজ নিজ ধর্ম পালন করে আসছে।

রাষ্ট্রপতি এর আগে গুলশান-বনানী সর্বজনীন পূজা পরিষদ আয়োজিত সেখানকার পূজামণ্ডপ পরিদর্শন করেন। যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বীরেন সিকদার, পূজা উদ্‌যাপন পরিষদের সভাপতি সুভাস চন্দ্র ঘোষ, সাধারণ সম্পাদক সুধাংশু কুমার দাস প্রমুখ রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ছিলেন। খবর বাসস।


অনলাইন ডেস্ক
২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৭, ২১:৫৯
                              

মন্তব্য  : 

  • মহামান্য রাষ্ট্রপতি, আপনাক‌ে সশ্রদ্ধ সালাম। ধর্ম এখন বহু মানুষ‌ের কাছ‌ে ব্যাবসার হাত‌িয়ার ।

  • ধর্ম মানুষকে সৃষ্টি করে নাই, মানুষেই ধর্মকে সৃষ্টি করেছে।

  • মহামান্য রাষ্ট্রপতি মহোদয় আমি আপনার কথায় একমত। কারণ ধর্মের উপর ভিত্তি করে যে রাষ্ট্র গড়ে ওঠে সেই রাষ্ট্রে সংখ্যালঘু সম্প্রদায় নির্যাতিত হয়, অত্যাচারিত হয়। অসাম্প্রদায়িক কখনো চিন্তাই করা যায় না ফলে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বেড়ে যায় আর একারণেই দেশে দেশে ধর্মভিত্তিক সংঘাত বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমরা জাতিতে জাতিতে ধর্মে ধর্মে কোন সংঘাত চাই না, আমরা সম্প্রীতির বন্ধনে আবদ্ধ হতে চাই।


Read more comments at the site.


__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Re: [mukto-mona] কল্যাণময়ী মা দুর্গা



The writer and the publisher of the article are a 'moharaj' and a 'swami', respectively. They are the kind of crooks that have been in the business of fooling the religious fools for a very long time. Obviously, if Durga were 'kolyanmoyee', Hindus would not have been uprooted from their homeland of centuries. I actually contribute money to the Bain family Durga puja in my village in Bangladesh. But I tell my people there that I do it for them to have some fun, not because of anything like a religious belief. I do it particularly because most of the better educated and financially well-to-do Bains do not live in the village anymore.

SuBain

============================

On Friday, September 29, 2017 6:40 PM, "Dristy Pat dristypat5@gmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


 
Durga Puja is just a symbolic occasion for celebration to have fun, just like any other occasions. If Durga was really "Kollyan-Moyee," after performing thousands of Durga Pujas in Bangladesh year after year, Hindus would not have to leave Bangladesh.

So, there is no need to pretend something that is not there. All Pujas are just seasonal festivities for enjoyment and have fun. If people can have fun during any occasion, it is worthy of celebration. 

2017-09-29 8:59 GMT-04:00 'Jamal G. Khan' M.JamalGhaus@gmail.com [mukto-mona] <mukto-mona@yahoogroups.com>:
 

কল্যাণময়ী মা দুর্গা

দুর্গাপূজা যে এক সময় বাংলার গ্রামে গ্রামে হতো তার প্রমাণ, বেশিরভাগ সামর্থ্যবান হিন্দুদের বাড়িতে চণ্ডিমণ্ডপ ছিল। যে যুগে আমরা বাস করছি, দুর্ভাগ্যবশত তা স্বার্থপরতা, হিংসা, মিথ্যাচার ও সংঘর্ষে আন্দোলিত। সুস্থ' চিন্তাশীল, হৃদয়বান মানুষের সংখ্যা যেন কমে আসছে। এমতাবস্থায় ঘন মেঘের আঁধার ভেদ করে শারদ-সূর্যের প্রকাশের মতোই আমাদের সংশয়দীর্ণ হৃদয়ে দিব্যোজ্জ্বল আত্মপ্রকাশ করছেন জগৎমাতা মহাশক্তি দেবীদুর্গা। তার সে আগমনীবার্তা 'নিনাদিত হতেছে অনল অনিলে চির নভোনীলে…।' আমরা দেবী-দুর্গার শ্রীচরণে প্রার্থনা জানাচ্ছি- তিনি আমাদের অন্তরের আসুরিক শক্তিকে বিনাশ করে শুভ শক্তির উদ্বোধন করুন। মা দুর্গা আমাদের সবার সর্বাঙ্গীন কল্যাণ করুন। আমাদের চারপাশের অসংখ্য দারিদ্র্যপীড়িত, অজ্ঞ, রোগগ্রস্ত, গৃহহীন, নিরন্ন মানবের সেবায় আত্মনিয়োগের মাধ্যমে জগৎ মাতার পূজা সম্পূর্ণ হবে। নর-নারীকে এক-একটি প্রতিমা বলে ধারণা করতে পারলে মৃন্ময়ী মূর্তিতে চন্ময়ী মাতা অনুভূত হবে। জ্ঞানে, প্রেমে ও কর্মে সমগ্র বিশ্বের সঙ্গে একাত্মবোধেই দুর্গাপূজার সার্থকতা নিহিত। আদ্যাশক্তি শ্রী দুর্গার কৃপায় আমরা যেন ওই বোধে উত্তীর্ণ হতে পারি।
শরৎকালে বাংলায় মৃন্ময়ী মূর্তিতে শ্রী দুর্গার অর্চনা মহাসমারোহে উদযাপিত হয়। এ শুভক্ষণ শ্রী দুর্গাকে প্রসন্না করার পক্ষে বিশেষ সহায়ক। ফলত মহামায়ার শারদীয়া পূজাকে আমরা যেন পূর্ণ সদ্ব্যবহার করতে পারি। শ্রী দুর্গার আরাধনা উপলক্ষে আমরা নিতান্ত বাহ্য অনুষ্ঠানেই মত্ত থাকব না, একই সঙ্গে শ্রী দুর্গার চিন্ময়ী সত্তায় যথাসাধ্য মনোনিবেশ করে তার শ্রী পাদপদ্মে আন্তরিক করতে যত্নশীল হব। তিনি যেন প্রসন্না হয়ে আমাদের মুক্তির দ্বার উন্মুক্ত করে দেন। শক্তি বিশ্বজননী 'যা দেবী সর্বভূতেষু মাতৃরূপেণ সংস্থিতা'- সকল ভূতের মা রূপে অবস্থান। মা সারদাদেবীকে ভক্ত সন্তান জিজ্ঞেস করল, 'মা, আপনি কি এ সব কীটপতঙ্গাদিরও মা?' শান্ত স্বীকৃতি জানিয়ে মা সারদাদেবী বলছিলেন, 'হ্যাঁ, বাবা আমি ওদেরও মা।' বৃক্ষলতা, পশুপক্ষী, কীটপতঙ্গ, দেব-মনুষ্য সকলেরই মা, তিনি বিশ্বজননী। তার পূজা দুর্গাপূজায়, বিশেষ নবপত্রিকায়। এ কথা বলে বাঙালি হিন্দুর বারো মাসে তেরোপার্বণ। এ পার্বণ মানে পূজা উৎসব ইত্যাদি। এরই মাধ্যমে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুরা যেমন পূজা উৎসবাদিতে একে অন্যের অভাব নিবারণার্থে গরিব-দুঃখী, আর্ত-নিপীড়িতদের মাঝে খাদ্য-বস্ত্রাদি বিতরণ করে থাকেন।
শ্রীরামকৃষ্ণের ভাষায়- যিনি ব্রহ্ম তিনি শক্তি, শক্তি ব্রহ্ম থেকে অভিন্ন নয়। তার কৃপা পেতে হলে আদ্যাশক্তিরূপিণী তাকে প্রসন্ন করতে হবে। তিনি মহামায়া বা যোগমায়া। জগৎকে মুগ্ধ করে সৃষ্টি, স্থিতি, প্রলয় করছেন। তিনি অজ্ঞান করে রেখে দিয়েছেন। সেই মহামায়া দ্বার ছেড়ে দিলে তবে অন্দরে যাওয়া যায়। সে আদ্যাশক্তির ভেতর বিদ্যা ও অবিদ্যা দুই আছে- অবিদ্যা মুগ্ধ করে; বিদ্যা যা থেকে ভক্তি, দয়া, জ্ঞান, প্রেম-ঈশ্বরের পথে লয়ে যায়। সে অবিদ্যাশক্তিকে প্রসন্ন করতে হবে। তাই শক্তির পূজা পদ্ধতি।' ব্রহ্ম আর শক্তি অভেদ। পরম সত্যের এ যে ধারণা পরিপূর্ণভাবে রূপ নিতে বহু সময় লেগেছে, যদিও যত্রতত্র কোন কোন সাধক বা ঋষি সে সম্বন্ধে কিছু কিছু ধারণা বা আভাস-ইঙ্গিত পেয়েছিলেন।
স্বামী বিবেকানন্দ বলেছেন, উপাসনা একটি স্বতন্ত্র দর্শন। আমাদের অনুভূত বিবিধ ধারণার মধ্যে শক্তির স্থান সর্বপ্রথম। প্রতি পদক্ষেপে ইহা অনুভূত হয়। অন্তরে অনুভূত শক্তি-আত্মা এবং বাইরে অনুভূত শক্তি-প্রকৃতি। এই দুইয়ের সংগ্রামই মানুষের জীবন। আমরা যা কিছু জানি বা অনুভব করি, তা এ দুই শক্তির সংযুক্ত ফল। মানুষ দেখেছিল, ভালো এবং মন্দ উভয়ের ওপর সূর্যের আলো সমভাবে পড়ছে। ঈশ্বর সম্বন্ধে এ এক নতুন ধারণা- এক সার্বভৌম শক্তি সবকিছুর পশ্চাতে। বেদান্ত অনুসারে পরম সত্য নির্গুণ এবং নাম ও রূপের অতীত। বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মতে সেই পরম সত্যই আবার নানা দেব-দেবীর রূপ ধারণ করে। আধ্যাত্ম্য ইতিহাসে এ রকম শত শত উদাহরণ পাওয়া যায়। পরম সত্যের আরাধনা অত্যন্ত প্রাচীন। দেবী-মাতৃকাকে ভিন্ন ভিন্ন রূপে আরাধনা করা হয়। শরৎকাল-শস্য শ্যামলা কৃষিক্ষেত্র, স্বচ্ছ জলধারাবাহিত নদী, নির্মেঘ আকাশ, দিনে সূর্যালোকে সর্বদিক উদ্ভাসিত আবার রাত্রিকালে শুভ্র চন্দ্রকিরণে স্নাত। ভক্তদের কাছে তিনি সত্যই এবং সমস্ত ঘটনাই আধ্যাত্মিক সত্য, তিনি তাদের কাছে শুধু প্রতিমা নন, তিনি মূর্ত আদর্শ।
পূজায় আমরা একটি জিনিস লক্ষ্য করি- সাধক ক্রমান্বয়ে স্থ'ূল থেকে সূক্ষ্মতত্ত্বের দিকে অগ্রসর হয়। পূজার পূর্বে প্রত্যেক উপাচারগুলো শুদ্ধ করে নিতে হয়। যে ফুল দিয়ে তার পূজা হবে তাও বিষ্ণুময় চিন্তা করতে হয়। মানস পূজায় আমরা দেখতে পাই, হৃদপদ্মে সুধা সমুদ্রের রত্মদ্বীপে কল্প বৃক্ষমূলে ইস্ট দেবতার আসন। সহস্র কমলদলনিঃসৃত সুধারূপ অমৃত তার শ্রীচরণে পাদ্য, মনকে অর্ঘ্য, তেজতত্ত্বকে দীপ, সুধাসমুদ্রকে নৈবেদ্য, অনাহত ধ্বনিকে ঘণ্টা ও বায়ুতত্ত্বকে গন্ধ, চিত্ত পুষ্প, পঞ্চপ্রাণকে ধূপ, সুধাসমুদ্রকে নৈবেদ্য ও বায়ুতত্ত্ব চামররূপে নিবেদন করার বিধি রয়েছে। পরে ধ্যানের পুষ্পটি সাধকের হৃদয়ে দেবতাকে অভিন্ন কল্পনা করে প্রতীকে বা ঘটে স্থাপন করা হয়। পূজার পরে সংহার মুদ্রায় সেই দেবতাকে পূজক নিজ হৃদয়ে স্থাপন করেন। হিন্দুরা মূর্তিতে দেবতাকে আবাহন করে সেই ঈশ্বরের দেবময় প্রকাশকে পূজা করেন। হিন্দুরা জলকে মহাপবিত্র মনে করেন, তাই জলে প্রতিমা বিসর্জন দেন। এই জল ছাড়া জীব-জগতের এক মুহূর্তও চলে না। পূজারীতিতে প্রধানত প্রদীপ, অর্ঘ্যসহ জলপূর্ণ শঙ্খ, বস্ত্র, পুষ্প ও চামর দিয়ে আরতি হয়।
যে অনাহত ধ্বনিরূপ ঘণ্টা বাজানো হয় তাহা নাদ বা শব্দ ব্রহ্মের প্রতীক। পূজার মধ্যে যে হোম বিধি রয়েছে তা হচ্ছে আমাদের পূজারূপ কর্ম ব্রহ্মরূপ অগ্নিতে আহূতি প্রদান করা। শান্তিপাঠ ও শান্তিজল গ্রহণে যে মন্ত্র তাতে সমগ্র বিশ্ববাসী, জড়, জীব, উদ্ভিদ, প্রাণী সবার জন্য শান্তি কামনা করা হয়। সবাইকে আলিঙ্গনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শেষ হয়। সার্বজনীনতা পূজার একটি বিশেষ দিক। কারণ, যিনি কেবল পূজকের আসনে বসে মায়ের অর্চনা করেন তিনি পূজারী নন। সামগ্রিক অর্থে যিনি মায়ের ভোগ রান্না করেন, যারা পূজাঙ্গন পরিষ্কার রাখেন সবাই তারই সন্তান, সবাই তার পূজারী। সবাই কোনো না কোনোভাবে তার পূজার পূর্ণতা সাধনে সচেষ্ট থাকেন। হিন্দুর পূজাপদ্ধতি মূলত ব্রহ্মসাধনেরই একটি সহজতর প্রক্রিয়া বিশেষ। স্বতঃবিক্ষিপ্ত মনকে একটি ক্রিয়া অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ক্রমান্বয়ে এককেন্দ্রিক করার সুচতুর কৌশল ভিন্ন অন্য
কিছুই নয়।
সাধকের প্রথম জীবন কর্মচঞ্চল। কর্মের মধ্যে তার জ্ঞানের উন্মেষ হয়ে থাকে পরবর্তী অবস্থায়। কিন্তু যেখানে সাধক পদে পদে বাধাপ্রাপ্ত হয়ে থাকে, ইস্টলাভে বিফল মনোরথ হয়ে যান এবং হতাশ প্রাণে কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়ে, ফলে উন্নততর ভূমি পেতে প্রার্থনা জানিয়ে থাকে তাকে অতি কাতরে। জাগতিকভাবে যখন সন্তান খেলনা নিয়ে ভুলে থাকে, তখন মা কাছে আসে না। যখন তার খেলনা ভালো লাগে না, তখনই কান্নাকাটি শুরু হয়ে যায় এবং মা সমস্ত কাজ ফেলে এসে কোলে নেন। তেমনই যখন আমরা এ বিশ্বজগতে সবকিছু নিয়ে মেতে থাকি তখন মায়ের দেখা পাই না। নিষ্কামভাবে সবকিছু করতে পারলে মায়ের দেখা পাওয়া যায়। 'যখন যেভাবে মা গো রাখিবে আমারে, সেই সে মঙ্গল যদি না ভুলি তোমারে।'
লেখক: সন্ন্যাসী মহারাজ
মানবকণ্ঠ/এসএস

রামলীলা বাঁধা থাকে সম্প্রীতির সুরে

Inline image 1
ইতিহাস বলে, আগরা থেকে দিল্লিতে রাজধানী সরিয়ে আনার পরে মোগল সম্রাট শাহজাহান সব রকম উৎসব পালনেই তাঁর সেনাবাহিনীকে উৎসাহ দিতেন। ধর্মের বাছবিচার ছিল না।তখন লাল কেল্লার খুব কাছ দিয়েই বইত যমুনা। কেল্লার পিছনে নদীর ধারেই ধুমধাম করে উদ্‌যাপন হতো দশেরা।
দিল্লিতে প্রথম রামলীলা কমিটি তৈরি করেছিলেন শেষ মোগল সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফর। এখনও লাল কেল্লার সামনের মাঠে হয় সেই রামলীলা। এ বছর তাতে নতুন চমক। বিজেপির একগুচ্ছ নেতা-নেত্রী রামলীলায় অভিনয় করছেন। কেউ সাজছেন অঙ্গদ, কেউ অহল্যা।
গেরুয়া শিবিরের রাজনীতিকদের পাশেই এই রামলীলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় রয়েছেন মুসলমান অভিনেতা ও কারিগরেরা। মোগল জমানার ঐতিহ্য মেনেই জাত-ধর্মের কোনও বেড়া নেই।  'রামনাম' এখানে সম্প্রীতির সুরে বাঁধা।
বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি থাকুক চিরঅটুট





__._,_.___

Posted by: Sukhamaya Bain <subain1@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___