Banner Advertiser

Friday, May 17, 2013

Re: [mukto-mona] বিবিসি বাংলা: 'নিখোঁজ' সাক্ষী সুখরঞ্জন বালির নথিপত্রে অপহরণের কথা নেই



In  actuality what did happen?
It is more believable that Sukharanjan Bali and his friends and relatives were victims of the bucher Sayyidi and it also sounds logical that he would be a witness against Sayyidi. But scared and helpless as he was, he might have changed his mind in the face of death threat from Jamat-Shibir and quietly tried to cross the border to avoid being the witness in favor of Sayyidi. But one thing is intriguing. Did he really show up in the court yard to be the witness? If he really did, who took him away? It is possible that he was convinced to leave the court yard and cross the border for safety. If the government force did it, it was too bad.
One more thing. If the New Age lied, is there any thing that can be done against it or it's editor legally?

From: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>
To: Khobor <khabor@yahoogroups.com>; notun Bangladesh <notun_bangladesh@yahoogroups.com>; chottala@yahoogroups.com
Sent: Friday, May 17, 2013 3:06 PM
Subject: [mukto-mona] বিবিসি বাংলা: 'নিখোঁজ' সাক্ষী সুখরঞ্জন বালির নথিপত্রে অপহরণের কথা নেই
 

'নিখোঁজ' সাক্ষী সুখরঞ্জন বালির নথিপত্রে অপহরণের কথা নেই

অমিতাভ ভট্টশালী
বিবিসি বাংলা, কলকাতা
সর্বশেষ আপডেট বৃহষ্পতিবার, 16 মে, 2013 13:05 GMT 19:05 বাংলাদেশ সময়
নিখোঁজ সাক্ষী সুখরঞ্জন বালি এখন ভারতে বন্দী
বাংলাদেশের একটি যুদ্ধাপরাধ মামলার গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষী সুখরঞ্জন বালি ভারতে ধরা পড়ার পর ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীকে বলেছিলেন, তিনি তার ভাই পরিতোষ বালির সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য সেখানে গেছেন।
সুখরঞ্জন বালির বিরুদ্ধে থানায় দায়ের করা অভিযোগ এবং মামলার রায় সংক্রান্ত আদালতের নথিপত্র বিবিসি বাংলার হাতে এসেছে। এতে দেখা যাচ্ছে, তিনি ভারতে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগ স্বেচ্ছায় স্বীকার করে নিয়েছেন।

সম্পর্কিত বিষয়

সুখরঞ্জন বালি পশ্চিমবঙ্গের এক কারাগারে আছেন, এ খবর প্রথম প্রকাশ করে ঢাকার পত্রিকা 'দ্য নিউ এজ'।
সুখরঞ্জন বালি বাংলাদেশে জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসেন সাঈদীর যুদ্ধাপরাধের মামলায় অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষী ছিলেন। তিনি গত বছরের ৫ই নভেম্বর ঢাকায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল চত্বর থেকে নিখোঁজ হয়ে যান।
সুখরঞ্জন বালির বিরুদ্ধে দায়ের করা অভিযোগপত্র
জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসেন সাঈদীর আইনজীবীরা তখন অভিযোগ করেছিলেন যে তাকে সরকারের নিরাপত্তা বাহিনীর লোকজন অপহরণ করে নিয়ে গেছে।
তবে রাষ্ট্রপক্ষ তখন এই অভিযোগ অস্বীকার করেছিল।
বৃহস্পতিবার ঢাকার ইংরেজি দৈনিক 'দ্য নিউ এজ'-এর একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, তাদের হয়ে একজন ভারতীয় নাগরিক কারাগারে সুখরঞ্জন বালির বক্তব্য নেন, যেখানে মি: বালি বলেন যে তাকে বাংলাদেশ পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ অপহরণ করে, এবং পরবর্তীতে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনী বিএসএফ-এর কাছে তুলে দেয়।
তবে পশ্চিমবঙ্গের বশিরহাটের স্বরূপনগর থানায় সুখরঞ্জন বালির বিরুদ্ধে যে এফআইআর (ফার্ষ্ট ইনফরমেশন রিপোর্ট) দাখিল করা হয়, তার কোথাও এমন কথা উল্লেখ নেই যে তাঁকে কেউ অপহরণ করেছিলেন বা বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষ তাঁকে ভারতের হাতে তুলে দিয়েছে।
অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগ
পশ্চিমবঙ্গের উত্তর-চব্বিশ পরগণা জেলার স্বরূপনগর থানায় সুখরঞ্জন বালির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্রটি দাখিল করেন বিএসএফ-এর ১৫২ নম্বর ব্যাটালিয়নের এ কোম্পানীর অধিনায়ক বি পি সিং।
এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশি নাগরিক সুখরঞ্জন বালি আমুদিয়া সীমান্ত চৌকির কাছে সন্দেহজনকভাবে ঘুরছিলেন। তখন বিএসএফ তাঁকে চ্যালেঞ্জ করলে তিনি পালানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু পরে ধরা পড়ে যান।
জিজ্ঞাসাবাদের জবাবে সুখরঞ্জন বালি বিএসএফের কাছে স্বীকার করেন যে তিনি বনগাঁয় তাঁর বড় ভাই পরিতোষ বালির বাড়ি যাওয়ার উদ্দেশ্য বাংলাদেশ থেকে এসেছেন।
এই মামলায় আদালত সুখরঞ্জন বালিকে ভারতের বিদেশী আইনের ১৪ এ এবং ১৪ সি ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে ১০৫ দিনের কারাবাস ও ৫০০ টাকা জরিমানা করে।
আদালতের রায়ে আরও বলা হয়েছে যে আটক থাকা ও বিচার চলাকালীন অবস্থায় যে সময়টা তিনি ইতিমধ্যেই জেলে থেকেছেন, সাজার মেয়াদ থেকে সেই সময়টা বাদ দিয়ে দেওয়া হবে।
এর মানে হলো সুখরঞ্জন বালির কারাবাসের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। জেলের মেয়াদ শেষে তাঁকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠিয়ে দেওয়ারও আদেশ দিয়েছে আদালত।
জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসেন সাঈদীর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে সুখরঞ্জন বালি শুরুতে ছিলেন রাষ্ট্রপক্ষের পক্ষের সাক্ষী।
কিন্তু পরে তিনি পক্ষ পরিবর্তন করে দেলাওয়ার হোসেন সাঈদীর পক্ষে সাক্ষী হতে রাজী হন বলে বিবাদী পক্ষের আইনজীবিরা জানান।

Also read:
নিখোঁজ সুখরঞ্জন বালি সমাচার
Bali was not forced to flee

Bali was not forced to flee

Says BBC report quoting his confession to Indian magistrateIndian documents do not support the reported personal statement of Shukharanjan Bali from Kolkata jail that he was pushed into Indian territory by Bangladeshi security agencies, reports BBC Bangla Service. Examining documents of Indian court verdict ...




__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[mukto-mona] রাজাকার, রাজাকারপন্থী, রাজাকারের বাচ্চাদের কর্তৃত্ব এ দেশে আর হবে না ॥ শেষ কিস্তি ॥ (৯ম )



শুক্রবার, ১৭ মে ২০১৩, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪২০

রাজাকার, রাজাকারপন্থী, রাজাকারের বাচ্চাদের কর্তৃত্ব এ দেশে আর হবে না  ॥ শেষ কিস্তি  ॥ 
মুনতাসীর মামুন
(গতকালের চতুরঙ্গ পাতার পর)

শেষ কিস্তি

কোন সরকার এককভাবে এ ধরনের হিংস্রতা রোধ করতে পারবে না যদি না জনগণকে উদ্বুদ্ধ করে প্রতিরোধে এগিয়ে আসতে পারেু। এ ক্ষেত্রে নাগরিক সমাজেরও সক্রিয় হওয়া প্রয়োজন। সম্প্রতি একটি ঘটনার কথা উল্লেখ করি। খবরে পড়লাম, হেফাজতীরা যখন পালাচ্ছিল ট্রেনে করে, তখন একটি স্টেশনে ক্রুদ্ধ জনতা একত্রিত হয় এবং হেফাজতীকে বের করে গণধোলাই দেয়া হয়।
১৪. অনলাইনে হেজাবিরা কুৎসা রটনা থেকে দাঙ্গায় প্ররোচনাÑ এমন কোন কুকর্ম নেই যা করছে না। আমাদের কাছে খুবই অদ্ভুত লাগছে যে, এসব বিষয়ে হেজাবিরা যখন আক্রমণাত্মক কথাবার্তা বলে ১৪ দল, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের মানুষজন এমনকি তথ্যমন্ত্রীও পরিষ্কারভাবে উত্তর দিতে কার্পণ্য করেন। দুয়েকটি উদাহরণ দিই। প্রত্যেকটি টকশোতে হেজাবি নেতা ও সমর্থকরা বারবার বলে যাচ্ছে, আমার দেশ, দিগন্ত ও ইসলামিক টিভি ইচ্ছে করে বন্ধ করে দিয়েছে। এসব গণতন্ত্র ইত্যাদির ওপর আঘাত। এমনকি তথ্যমন্ত্রীর সঙ্গে এক সিটিংয়েও চ্যানেল আইয়ের শাইখ সিরাজ বললেন, বন্ধের আগে তাদের সতর্ক করা উচিত ছিল।
মাহমুদুর রহমান, দিগন্ত ও নয়াদিগন্ত বাংলাদেশের প্রভূত পরিমাণ ক্ষতি করেছে। তারা মক্কা শরিফ, ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী ইত্যাদি বিষয়ে মিথ্যা ছবি ও খবর ছাপিয়ে জনমনে বিভ্রান্ত সৃষ্টি করেছে, দাঙ্গা বাধিয়েছে। শোনা যাচ্ছে, মাহমুদুর তিন চারজনের একটি গ্রুপ করেছিলেন যারা ফেব্রুয়ারি-মার্চ মাসে ইন্টারনেটেও নিয়মিত তথ্য বিকৃতি বা সাইবার ক্রাইম করত। তার অফিসে টাকা আদান-প্রদান সম্পর্কেও প্রতিবেদন বেরিয়েছে। এগুলো গুজব হলেও, যেহেতু ব্যক্তিটি মাহমুদুর রহমান তাই সব গুজব নাও হতে পারে। দিগন্ত টেলিভিশন ৫-৬ মে অসত্য ব্যাখ্যা শুধু নয়, তথ্য বিকৃতি ঘটিয়ে দাঙ্গা লাগাবার উপক্রম করেছিল। সুতরাং, যে সব পত্রিকা/টিভি, পত্রিকা বা টিভির মতো ব্যবহার করে না, দাঙ্গায় প্ররোচনা দেয় তাদের শুধু বন্ধ নয়, ডিক্লারেশন বাতিল করতে হবে। শিশুর হাতে আগুন দিলে সমূহ বিপদ, তেমনি যারা দায়িত্ববান নয় তাদের টিভি/পত্রিকার লাইসেন্স দেয়া বিধেয় নয়।
এইসব সাইবার ক্রাইম দমনে শক্তিশালী একটি বিভাগ খোলা উচিত যেখানে ভিন্ন বেতন স্কেলে অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের নিয়োগ করা উচিত। এ পরিপ্রেক্ষিতে বলা উচিত, ইন্টারনেট অপব্যবহার চিহ্নিত করার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যে তদন্ত কমিটি করেছে সেখানে মৌলবাদের দুজন প্রতিনিধি রাখা হয়েছে; কিন্তু এর বিপরীতে মোস্তাফা জব্বার বা জাফর ইকবালের মতো কাউকে রাখা হয়নি। এটি ন্যায়বিচারের পরিপন্থী।
হেজাবিরা এখন রাজনীতির নামে সরাসরি সন্ত্রাস শুরু করেছে। তারা যে ভাষা বোঝে সে ভাষায় প্রতিরোধ করলে হয়ত তাদের বাড়াবাড়ি কমবে। তবে, আমাদের এ বিষয়ে কোন মতামত নেই। সেটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার। তবে, স্ব-স্ব অবস্থান থেকে আমাদের প্রতিরোধ করতে হবে এবং রাজনৈতিকভাবে, শান্তিপূর্ণভাবে। সেটি কী হতে পারে?
বাবুনগরী জানিয়েছেন, তাদের সহিংস প্রচেষ্টাকে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের কিছু নেতা সহায়তা করেছে। তদন্তে তা প্রমাণিত হলে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে। বাবুনগরী বেশ কিছু সংস্থার নাম বলেছেন যারা তাকে আর্থিক অন্যান্য সহায়তা করেছে। সেগুলো হলো-
ইসলামী ব্যাংক, রাবেতা আল ইসলামী, ইবনে সিনা ট্রাস্ট, কেয়ারি গ্রুপ, মাকান গ্রুপ, ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স, চট্টগ্রামের আল আমিন ফাউন্ডেশন, কেয়ারি বাংলাদেশ, খুলনার হ্যামকো ব্যাটারি, আল আমিন জুয়েলার্স, তামান্না ট্রেডিং, মৌ-মার্কেট, রেটিনা, যশোরের এস এহসান মাল্টিপারপাস কোম্পানি সোসাইটি লিমিটেড, হাজী শরীয়তউল্লাহ ফাউন্ডেশন, আঁকাবা ফাউন্ডেশন এবং জেলা ইত্তেফাকুল উলামা, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম, ইসলামী ঐক্যজোট, এমদাদুল উলুম মাদ্রাসা [প্রথম আলো, ১৯ বৈশাখ, ১৪২০]।
মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের মানুষজনের প্রথম কাজ হবে এসব প্রতিষ্ঠানকে বয়কট করা, ইসলামী ব্যাংক সব সময় এসব কাজ করছে কিন্তু তাকে ছোঁয়াও যায় না। সরকারে কি তাদের শক্তিশালী এজেন্ট আছে? অনেক টিভির খবর স্পন্সর করবে বিভিন্ন চ্যানেল। তাদের আমরা অনুরোধ করব সে সব পরিহার করতে। সরকার তদন্ত করে যদি দেখে বাবুনগরী যা বলছে তা সত্য তাহলে কোরান পোড়ানো, পুলিশ, র‌্যাব ও বিজিবি এবং সাধারণ মানুষ হত্যা, অগ্নিসংযোগ, লুট, সরকারী সম্পত্তির ক্ষতি, নিরাপত্তার হুমকি স্বরূপ এসব প্রতিষ্ঠানকে বন্ধ করে দিতে হবে, কোন রকম দয়া-দাক্ষিণ্য দেখান যাবে না। যারা দয়া-দাক্ষিণ্য দেখাবে তাদেরও আমাদের শত্রু হিসেবে চিহ্নিত করতে হবে। 
হেজাবিরা ক্ষমতায় এলে নারীকে শিকল দিয়ে ঘরে আটকে রাখা হবে। অত্যাচার করা হবে। তাদের রুটি-রোজগার, পড়াশোনা সব বন্ধ করে দেয়া হবে। সেখানে হেজাবি বলে খাতির করার কোনো সুযোগ থাকবে না। হেজাবিরা এলে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রীস্টান ও আওয়ামী লীগারদের শেষ করতে হবে। গয়েশ্বর রায়দের মতো দুতিনজনকে রাখা হবে বাইরে দেখানোর জন্য যে তারা অসাম্প্রদায়িক। হেজাবিরা এলে কোরান হাদিস সব পুড়িয়ে ফেলা হবে। খালি মওদুদীর অনূদিত কোরান বা তার বইপত্র চলবে। মসজিদগুলো ব্যবহৃত হবে হেজাবিদের আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির মানুষজনের ব্যবসা বাণিজ্য বন্ধ করে দেয়া হবে। আপনারা যদি তা না চান তাহলে ভোটের বাক্সে এর জবাব দিতে হবে।
সরকারকে শুধু একটি অনুরোধ। আলোচনার দ্বার সব সময় খোলা রাখুন, এমনকি হেজাবিদের জন্যও। কিন্তু রাজনৈতিক স্বার্থে এদের কোন ছাড় দেবেন না। তাহলে আমাদেরকেও মুখ ফিরিয়ে নিতে হবে। শেখ হাসিনার যদি মুসলমানত্ব পরীক্ষা দিতে হয় তাহলে আমাদের সবার জন্যই তা অপমান। তাদের কাছে পরীক্ষা দিয়ে, মিনতি করে আমাদের আর অপমান করবেন না। তরুণদের, গণজাগরণ মঞ্চের তরুণদের বলব, পক্ষ নিতে হবে। নির্দলীয় কোন আন্দোলন সফল হয় না। এবং একা কোন আন্দোলন করা যায় না। যে সব ব্যক্তি বা শক্তি সমর্থন দেবে তাদের নিয়েই আন্দোলন করতে হবে হেজাবিদের বিরুদ্ধে। এবং সেটি স্পষ্ট করতে হবে। না হলে মানুষ কেন যাবে শাহবাগে? খালি গান শুনতে আর পতাকা হাতে দাঁড়িয়ে থাকতে! ইতিহাস বলে, তোষণে কোন কাজ হয় না। অতি তোষণ, নির্দলীয় ভঙ্গি নিজের বিপদ টেনে আনে।
আজ আমাদের সবার একটি স্লোগানই হওয়া উচিত, এ দেশ আর রাজাকারদের হবে না। এ দেশ আর রাজাকারদের হাতে তুলে দেয়া যাবে না। জয় বাংলা!
http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=13&dd=2013-05-17&ni=135677

শুক্রবার, ১৭ মে ২০১৩, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪২০

Also Read:
 
বৃহস্পতিবার, ৯ মে ২০১৩, ২৬ বৈশাখ ১৪২০
রাজাকার, রাজাকারপন্থী, রাজাকারের বাচ্চাদের কর্তৃত্ব এ দেশে আর হবে না - ॥ প্রথম কিস্তি ॥
মুনতাসীর মামুন
শুক্রবার, ১০ মে ২০১৩, ২৭ বৈশাখ ১৪২০

রাজাকার, রাজাকারপন্থী, রাজাকারের বাচ্চাদের কর্তৃত্ব এ দেশে আর হবে না - ॥ দ্বিতীয় কিস্তি ॥
মুনতাসীর মামুন
শনিবার, ১১ মে ২০১৩, ২৮ বৈশাখ ১৪২০
রাজাকার, রাজাকারপন্থী, রাজাকারের বাচ্চাদের কর্তৃত্ব এ দেশে আর হবে না ॥ তৃতীয় কিস্তি ॥
মুনতাসীর মামুন
শনিবার, ১১ মে ২০১৩, ২৮ বৈশাখ ১৪২০
রবিবার, ১২ মে ২০১৩, ২৯ বৈশাখ ১৪২০
রাজাকার, রাজাকারপন্থী, রাজাকারের বাচ্চাদের কর্তৃত্ব এ দেশে আর হবে না ॥ চতুর্থ কিস্তি ॥
মুনতাসীর মামুন
সোমবার, ১৩ মে ২০১৩, ৩০ বৈশাখ ১৪২
রাজাকার, রাজাকারপন্থী, রাজাকারের বাচ্চাদের কর্তৃত্ব এ দেশে আর হবে না ॥ পঞ্চম কিস্তি ॥
http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=16&dd=2013-05-13&ni=135164

মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০১৩, ৩১ বৈশাখ ১৪২
রাজাকার, রাজাকারপন্থী, রাজাকারের বাচ্চাদের কর্তৃত্ব এ দেশে আর হবে না ॥ ষষ্ঠ কিস্তি ॥
মুনতাসীর মামুন
বুধবার, ১৫ মে ২০১৩, ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪২
রাজাকার, রাজাকারপন্থী, রাজাকারের বাচ্চাদের কর্তৃত্ব এ দেশে আর হবে না    ॥ সপ্তম কিস্তি ॥
মুনতাসীর মামুন
বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০১৩, ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪২০
রাজাকার, রাজাকারপন্থী, রাজাকারের বাচ্চাদের কর্তৃত্ব এ দেশে আর হবে না ॥ ৮ম কিস্তি ॥
মুনতাসীর মামুন
বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০১৩, ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪২
 ويقترح رجل الله يتصرف [ Man proposes, Allah the Almighty disposes]

†f‡¯Í †Mj †eMg wRqvi Ôeøy wcÖ›UÕ


http://www.amadershomoy2.com/content/2013/05/07/news0036.htm

হেফাজতের পাশে থাকার আহবান খালেদার


স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম











__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

Re: [mukto-mona] হেফাজতে ইসলামের হেফাজতি তাণ্ডব .....

It is not clear from the video clip and the narration whether Allama Shafi instructed his followers to attack the residences of the ministers and the police. We deserve to know the real picture. Goeblism can turn into a boomerang. Was Shafi a collaborator of the Pak occupation army?

From: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>
To: Khobor <khabor@yahoogroups.com>; notun Bangladesh <notun_bangladesh@yahoogroups.com>; chottala@yahoogroups.com
Sent: Friday, May 17, 2013 5:13 PM
Subject: [mukto-mona] হেফাজতে ইসলামের হেফাজতি তাণ্ডব .....
 

হেফাজতে ইসলামের হেফাজতি তাণ্ডব :



Related:অপারেশন শাপলা,হেফাজতি তান্ডবের অনুসন্ধানী ভিডিও (এক্সক্লুসিভ)
See video at:



 
রাজধানীতে যাতায়াত করতে গেলে চোখ জ়্বালা পোড়া করে না??
বাসের মধ্যে বসে থাকতে থাকতে ভীষন গরমে নাভিশ্বাস উঠে না?? 
-- উঠে- কেননা ঢাকার বাতাস বিষাক্ত, গাছ পালার সংখ্যা নগন্য, 
তার উপরেই গত ৫ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের কর্মীরা 
এভাবেই এই নিরীহ গাছ গুলোকে কেটে ফেলে।

এই গাছগুলোর কি দোষ ছিল?? এরাও কি নাস্তিক??

Photo: ।।শেয়ার অপশনটা ব্যবহার করুন।।
রাজধানীতে যাতায়াত করতে গেলে চোখ জ়্বালা পোড়া করে না?? বাসের মধ্যে বসে থাকতে থাকতে ভীষন গরমে নাভিশ্বাস উঠে না?? -- উঠে- কেননা ঢাকার বাতাস বিষাক্ত, গাছ পালার সংখ্যা নগন্য, তার উপরেই গত ৫ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের কর্মীরা   এভাবেই এই নিরীহ গাছ গুলোকে কেটে ফেলে।

এই গাছগুলোর কি দোষ ছিল?? এরাও কি নাস্তিক??
ইসলামের হেফাজত দেখেন।                         https://www.facebook.com/photo.php?fbid=365327740251905&set=a.339675649483781.1073741826.339673866150626&type=1&theater
 ইত্তেফাকের এক সাংবাদিক এই ছবিটি তুলেছেন। ছবিটি শেয়ার করার পরে তার কাছ থেকে জানা গেছে এই মাদ্রাসায় পড়ুয়া ছেলেটি ভয় পেয়ে পুলিশ ভাইটার পিছনে এভাবে আঁকড়ে ধরে ছিলো। সাংবাদিক অবাক হয়ে দেখেছেন যে পুলিশ হুই হুই দৌড়া দৌড়া বলে তাড়িয়ে দিচ্ছিলো, কিন্তু প্রায় মিনিট খানেক সময় এই ১৪/১৫ বছরের ছেলেটিকে তার পিছনের আশ্রয় থেকে তাড়িয়ে বা সরিয়ে দেয়নি। এটাই তো মানবতা, তাই না ভাইরা ও আপুরা?

কিন্তু আপনারা এটাও দেখেছেন ঘৃণ্যতম জামাত-শিবিরের পশুর অধম বেজন্মা নরপশুরা কিভাবে হাত জোর করে কাকুতি মিনতি করার পরও মাথা ইঁট দিয়ে থেঁতলে দিয়েছে (যাকে ঝর্ণা বেগম বাঁচিয়েছেন), গায়ে পেট্রোল ঢেলে আগুন ধরিয়ে পুরিয়ে মেরেছে, চোখে খুন্তি চোখে ঢুকিয়ে এফোঁড়-ওফোঁড় করে মেরেছে - আরো অসংখ্য নিদর্শন আছে গত একমাসেই। ফাকিস্তানি খানসেনা হানাদারদের সাথে কাদের মিল পান, আর আমাদের চিরকালের শান্তিপ্রিয় নিরীহ বাঙালীদের সাথে কাদের মিল পান? নাকি তাও চোখে আঙুল দিয়ে বুঝিয়ে দিতে হবে?

শুধু প্রশ্ন জনান্তিকেই করা যায়....... আর কতদিন আপনারা সুশীল সেজে থাকবেন নির্লজ্জ্ব বেহায়ার মতো????   
 
https://www.facebook.com/photo.php?fbid=366116916839654&set=a.339675649483781.1073741826.339673866150626&type=1&theaterরাস্তায় রক্তাক্ত অবস্থায় যখন পড়ে ছিলেন পুলিশ-অফিসার জাহাঙ্গীর আলম, তাকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসেনি পথচারী কিংবা অন্য সহকর্মীরা। এগিয়ে এলেন ঝর্ণা বেগম। ওড়না দিয়ে ক্ষত পেঁচিয়ে রক্ত বন্ধ করার চেষ্টা করলেন। দেখাদেখি এগিয়ে এলো আরো দু যুবক। ঝর্ণা বেগম না থাকলে হয়তো আহত এ পুলিশ অফিসার রাস্তায়ই মারা যেতেন...স্যালুট ঝর্ণা বেগম কে যিনি তার কর্মে বুঝিয়ে দিলেন মানুষের মধ্যের মনুষত্য এখনও মারা যায় নি। প্রমাণ করলেন যে একজন এগিয়ে এলে সাথে কিছু মানুষ পাওয়া যায়।

আমাদের দেশের পরিস্থিতি খুবই খারাপ। আসুন না; আমরা সরকারের আশায় বসে 
না থেকে পাশের মানুষটির বিপদে পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করি? আসুন না দেখিয়ে দেই 
যে আসলে আমরা বেশির ভাগ মানুষই ভাল; আমরা রুখে দাঁড়াতে পারি সেই মুষ্টীমেয় 
জল্লাদের বিরুদ্ধে...আর না নীরবতা; আর না নীরব প্রত্যক্ষদর্শীর ভূমিকায় থাকা..

[mukto-mona] Asghar Ali Engineer: An inspiring clip from Anand Patwardhan's film










---------- Forwarded message ----------
From: anand patwardhan <anandpat@gmail.com>
Date: Fri, May 17, 2013 at 10:48 PM
Subject: Fwd:
To: ram puniyani <ram.puniyani@gmail.com>






-
 






__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[mukto-mona] An inspiring clip from Anand Patwardhan's film on Asghar Ali Engineer





---------- Forwarded message ----------
From: anand patwardhan <anandpat@gmail.com>
Date: Fri, May 17, 2013 at 10:48 PM
Subject: Fwd:
To: ram puniyani <ram.puniyani@gmail.com>







__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

Re: [mukto-mona] Pakistan throws down gauntlet at the US-------------------By M K Bhadrakumar



People always say relation between India and Pakistan is complicated. Yeah, it is - if you use it for politics. Pakistani Military rulers have done that; we have personal experience of that. I remember, all we heard at that time is anti-Indian propaganda. The goal was to modulate peoples' psyche  to make believe that India was our mortal enemy, and it is about to get us. Therefore, Pakistan needed very strong military, even at the cost of food, shelter, and wellbeing of her citizens.  Naturally, people preferred military rule to democracy. Military politics needed to keep Kashmir issue alive, and the Islamic militancy is the fuel to sustain that endeavor.
 
But, things are different now (?). Success of a democracy depends on the regional cooperation, not conflict. The status of Kashmir is settled already, whether it is fair or not. Both Pakistan and India should accept it, and move on. Kashmir is divided; so what? Punjab is divided too; Bengal is divided also; they are coexisting just fine. Why Kashmiris can't do the same? Surely, they can, if democratic leaders of Pakistan leave them alone.
 
Foreign powers can exert more control over an autocratic system than in a democratic system. USA is now much more interested in relationship with India than Pakistan. If Pakistan can maintain democratic system, US influence will automatically be lesser than it used to be under military autocracy. Therefore, instead of worrying too much about US relationship, Pakistan should put much more attention to the relationship with India.  
 
Jiten Roy



From: QR <qrahman@netscape.net>
To: mukto-mona@yahoogroups.com
Sent: Friday, May 17, 2013 1:40 AM
Subject: [mukto-mona] Pakistan throws down gauntlet at the US-------------------By M K Bhadrakumar

 

Pakistan throws down gauntlet at the US
By M K Bhadrakumar

The return of former Prime Minister Nawaz Sharif to power in Pakistan after a hiatus of 14 years electrifies the regional politics of South Asia. Signals passing back and forth between New Delhi and Lahore underscore a subtle change having already appeared in the political vibes.

Typically, even as the results from the previous day's parliamentary poll were pouring in, Sharif told an Indian television channel on Sunday, "I will visit India whether India invites me or not."

Indian Prime Minister Manmohan Singh reciprocated within hours by breaking with protocol and congratulating Sharif on his



"emphatic" victory in the "historic" elections and inviting him to visit India at a mutually convenient time. Manmohan phoned Sharif and, according to the latter, a "long chat" followed.

The two words - "emphatic" and "historic" - capture the mood in New Delhi. The Indian establishment has been keeping its fingers crossed that a strong government would be taking shape in Pakistan.

The reading in Delhi is that given the extremely complicated situation in Pakistan and the dangerous regional environment, tough decisions are called for in steering the ship of the Pakistani state through the shark-infested sea, which only a strong government in Islamabad could undertake.

From the Indian viewpoint, therefore, the outcome of Saturday's election has been "historic" insofar as it signifies a triumphant march of democracy. Pakistan's democratization profoundly impacts on the dynamics of the normalization of relations between the two countries.

To be sure, the prospect of Nawaz Sharif being at the helm of affairs in Islamabad comes as great relief to the Indian leadership. Sharif is a known figure to the Indian elites and Delhi knows it can do business with him.

In fact, things were beginning to look up in India-Pakistan relations at that point in 1999 when Sharif was ousted from power in the military coup led by General Pervez Musharraf.

In the Indian estimation, one main reason why the military conspired against the elected government led by Sharif was the apprehension in Rawalpindi that the normalization process with India that he was actively pursuing might gain traction.

A dangerous turf
Ironically, it was the right-wing Hindu nationalist government led by Atal Behiari Vajpayee that concluded that Nawaz Sharif is quintessentially a pragmatist and engaged him in a dramatic policy overture.

Sharif always trusted that the mutual benefit that trade and investment involving India could bring for Pakistani economy could cement bilateral relations and make the two countries stakeholders in regional security and stability.

Being a son of the soil, Sharif places faith in regional cooperation. Added to that, as a statesman with a power base in the heartland province of Punjab, he is uniquely placed to break the old mindset of animosity toward India prevailing among influential quarters within the Pakistani establishment.

Sharif has enjoyed extensive networking with the religious parties in Pakistan, and he is far better placed than any other national leader today in evolving a consensus of opinion favoring normalization with India.

Conceivably, from Sharif's own point of view, too, normalization of relations with India would be a pre-requisite to advance his core political agenda in the direction of asserting civilian supremacy in Pakistan's political economy.

However, other factors also come into play in any India-Pakistan normalization process. First and foremost, it remains to be seen how Sharif's equations with Washington would work out. The US-Pakistan relationship has historically flavored the India-Pakistan relationship.

Sharif has reason to feel disheartened that Washington remained standoffish when he was ousted from power by the military. The speed and the ease with which Pervez Musharraf endeared himself to the George W Bush administration also would have grated on Sharif's sensitivities at a critical point in his political fortunes.

When Sharif languished in the political wilderness, Washington thought it expedient to keep him at arm's length. Washington was wary of his past links with the militant groups in Pakistan. But today it may come as a pleasant surprise to the Obama administration that Sharif turns out to be a cooperative interlocutor.

The main problem for the US could lie elsewhere. It could turn out to be not so much Sharif as that Saturday's election has thrown up Imran Khan as the focal point of the political opposition in Pakistan.

Khan has tasted blood and would realize the seamless potentials of "anti-Americanism" in Pakistani politics, which he knows holds resonance among the youth. Suffice to say, this may also turn out to be Sharif's headache. Khan can make things difficult for Sharif if the latter initiates policy directions that might even remotely involve working arrangements with the United State's regional strategy.

Clearly, there is ample scope here for the Pakistani military to fish in troubled waters and attempt to checkmate Sharif. What might strengthen Sharif's hand is that he will be heading a strong government in Islamabad that is beyond the pale of the military's influence and that his party enjoys overwhelming mass support in Punjab province.

But, equally, what debilitates Sharif is that his party turns out to be a Punjab-based party and has a relatively weak presence in the other three provinces.

Sharif's effectiveness in tackling terrorism will depend also on his ability to build bridges with potential coalition partners in at least Balochistan and Khyber Pakhtunkhwa provinces, which include religious parties. Clearly, there is a profound contradiction here.

On the other hand, it is Sharif's political will to clamp down on cross-border terrorism and his ability to rein in the militant groups that are going to be the major determinants in the Indian (and US) policy calculus in the coming months.

However, any attempt on Sharif's part to break the nexus between the security establishment and the militant groups is sure to be resisted by both protagonists and could open an extremely dangerous turf.

A leap of faith
This is where the US policy toward the elected government under Sharif assumes great importance. In a somewhat comparable situation in Turkey, Prime Minister Recep Erdogan could get away with making the Pashas accountable for their evil deeds due to the strong support he received from the international community.

The US record, however, is abysmally poor when it comes to Pakistan. In the pursuit of it Cold War-era regional strategies, Washington historically felt more comfortable transacting business with the Pakistani military. This was also the main reason why Pakistan's democratic foundations became atrophied. Indeed, a leap of faith is needed today on the part of the Obama administration.

The fact that the Pakistani electorate turned out in such massive numbers to elect their new government despite the very real Taliban threat signifies a vehement rejection of the politics of extremism. This should come as an eye-opener to the policy analysts in Washington.

Despite the river of blood that flowed under the bridge in the extremist violence through the past decade, Pakistan remains a moderate Muslim country of observant Muslims who wish to live in a democratic environment.

That is the single most important meaning of the big mandate given to Sharif, make no mistake about it. Therefore, what the US needs to factor in is that the most enduring method of fighting and isolating the forces of extremism in Pakistan will be by working with Sharif instead of hobnobbing with the generals in Rawalpindi.

In sum, the elections in Pakistan pose a historic challenge to the Obama administration. The big question is whether the US will want to be on the "right side of history" or remain rooted to past reflexes, which come readily.

The heart of the matter is that strengthening Sharif's hands also makes smart regional policy. It means strengthening Sharif's capability to break the nexus between the militant groups and the security establishment in Pakistan.

In turn, it means giving traction to the India-Pakistan normalization and defusing the Afghan-Pakistan tensions and thereby creating the underpinning of regional cooperation and the New Silk Road.

A policy shift on the part of the US toward Sharif also could give a positive nudge to the overall Afghan-Pakistan relationship, which, of course, can help the stabilization of the Afghan situation, thus serving a key objective of Washington's post-2014 regional strategy.

To be sure, by electing Sharif as their leader, Pakistani voters have thrown down the gauntlet at Washington. Obama should pick it up.

M K Bhadrakumar served as a career diplomat in the Indian Foreign Service for over 29 years, with postings including India's ambassador to Uzbekistan (1995-1998) and to Turkey (1998-2001).

(Copyright Asia Times Online (Holdings) Ltd. All rights reserved. Please contact us about sales, syndication and republishing.)




__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[mukto-mona] সরকারের চাপ ও সাংগঠনিক দুর্বলতায় দিশেহারা বিএনপি !!!!!



সংবাদ বিশ্লেষণ

সরকারের চাপ ও সাংগঠনিক দুর্বলতায় দিশেহারা বিএনপি

টিপু সুলতান ও তানভীর মাহমুদ | তারিখ: ১৮-০৫-২০১৩
নির্বাচনকালীন নির্দলীয় সরকারব্যবস্থা পুনর্বহালের দাবিতে আন্দোলনের দুই বছরের মাথায় এসে অনেকটাই দিশেহারা অবস্থায় পড়েছে প্রধান বিরোধী দল বিএনপি। দলটি দাবি আদায়ে কয়েক দফা সময় বেঁধে দিলেও সরকারের ওপর কার্যকর কোনো চাপ সৃষ্টি করতে পারেনি। উল্টো একের পর এক মামলা ও ধরপাকড়ের কারণে বিএনপি নিজেই এখন চাপে পড়েছে।
এ অবস্থায় অনেকটা পথহারা পথিকের মতো বিএনপি কখনো বিদেশি কূটনীতিকদের পেছনে দৌড়ঝাঁপ, কখনো জোটের শরিক জামায়াতের ওপর ভরসা করে আন্দোলন, আবার কখনো ধর্মীয় আবেগকে কাজে লাগিয়ে অরাজনৈতিক সংগঠন হেফাজতে ইসলামের ওপর ভর করে সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে চেয়েছে। কিন্তু কোনোটাতেই সুবিধা করতে পারেনি।
এখন পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে গেছে যে, পুলিশ অনুমতি না দেওয়ায় দলীয় কার্যালয়ের সামনেও সমাবেশ করতে পারছে না। পুলিশের অনুমতি উপেক্ষা করে সভা-সমাবেশ করার মতো সাংগঠনিক শক্তি-সামর্থ্যও দেখাতে পারছে না দলটি। নতুন কোনো পথও খুঁজে পাচ্ছে না তারা। সাংগঠনিক দুর্বলতা আরও স্পষ্ট হয়ে ওঠায় বিএনপির সঙ্গে সরকারও কঠোর আচরণ শুরু করেছে। কেন্দ্রীয় নেতাদের গ্রেপ্তার করে চলেছে। এমনকি জামিনে মুক্তির পর কারা ফটক থেকে আবার আটক করা হচ্ছে।
বিএনপির পর্যবেক্ষণ জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য এমাজউদ্দীন আহমদ প্রথম আলোকে বলেন, রাজনৈতিক সংকট সমাধানের জন্য সরকারকে বাধ্য করতে পারছে না বিএনপি। এটা দলটির জন্য একটা সংকট ও সমস্যা। এ জন্য বিএনপিকে পুরোপুরি দায়ী করা যাবে না। কেননা, ক্ষমতাসীনদের হাতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও প্রশাসন। তা ছাড়া সরকার প্রচণ্ড বেপরোয়া। তারা হয়তো যেকোনো সময় খালেদা জিয়াকে গ্রেপ্তার করতেও পিছপা হবে না।
তিন দফা সময় বেঁধে দেওয়া: বিএনপির রাজনীতি পর্যবেক্ষণ করেন এমন একজন বিশ্লেষক বলেন, বিএনপির অনেক সাধারণ সমর্থক রয়েছেন। তার প্রমাণ, খালেদা জিয়া সমাবেশ ডাকলে যানবাহন বন্ধ করাসহ সরকারের অনেক বাধাবিপত্তি সত্ত্বেও বিপুল মানুষ জমায়েত হয়। কিন্তু সেই জনতা কী নিয়ে বাড়ি ফিরে যায়? সেটা হলো 'আলটিমেটাম'। এ পর্যন্ত নির্দলীয় সরকারের দাবি মানতে সরকারকে তিন দফা আলটিমেটাম (সময় বেঁধে দেওয়া) দিয়েছেন খালেদা জিয়া। প্রথম দফায় ২০১২ সালের মার্চে ৯০ দিন সময় বেঁধে দেন। এ সময় শেষ হওয়ার পর ১১ জুন দাবি আদায়ে আবারও সময় দিয়ে বলেন, রোজার ঈদের (২০১২) পর কঠোর আন্দোলন করা হবে। সর্বশেষ ৪ মে শাপলা চত্বরে ৪৮ ঘণ্টার সময়সীমা দিয়েছিলেন। সে সময়সীমা অতিক্রম করে আরও ১১ দিন পার হয়েছে। এরপর নতুন কোনো কর্মসূচি দিতে পারেনি দলটি।
এর আগে গত মার্চে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে জননিরাপত্তা কমিটি গঠনের কথা বলা হলেও এখনো একটি কমিটিও গঠিত হয়নি। এর আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে জেলা, উপজেলায় ১৮ দলের শরিকদের নিয়ে সম্মিলিত সংগ্রাম পরিষদ গঠনের নির্দেশ দেওয়া হলেও শুধু খুলনা জেলায় তা করা হয়।
কেন সংসদ বর্জন: যেকোনো সংকটে জনগণকে দলের সঠিক অবস্থান জানাতে ব্যর্থ হয়েছে বিএনপি। দলটি কেন সংসদে যাচ্ছে না, তা মানুষের কাছে পরিষ্কার নয়। একেকবার একেক দাবি বা অজুহাতের কথা বলা হয়েছে। কোনোটাই যুক্তিগ্রাহ্য নয়। অথচ সাংসদ হিসেবে তাঁরা সরকারি সব সুযোগ-সুবিধা নিচ্ছেন। আর সদস্যপদ রক্ষায় মাঝে মাঝে সংসদে যান। একই কারণে আগামী ৩ জুন শুরু হওয়া বাজেট অধিবেশনে দলটি যে সংসদে যাবে, সেটা কয়েক দিন ধরেই গণমাধ্যমে আলোচনা হচ্ছিল। বিএনপি নেতা মওদুদ আহমদ গতকাল শুক্রবার সংসদে যাওয়ার ঘোষণাও দিয়েছেন।
সাংগঠনিক ব্যর্থতা: এক-এগারোর ধাক্কায় বিপর্যস্ত বিএনপি গত চার বছরেও সাংগঠনিকভাবে গুছিয়ে উঠতে পারেনি। অনেক আগেই মেয়াদোত্তীর্ণ হলেও দলের কাউন্সিল পর্যন্ত করতে পারেনি। মাঠপর্যায়ে সাংগঠনিক কাঠামো মজবুত করতে জেলা সদরে কেন্দ্রীয় নেতাদের সফরসহ অনেক সিদ্ধান্ত হয়েছে চার বছরে। কিন্তু কোনোটাই ঠিকভাবে বাস্তবায়িত হয়নি।
বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট ১৮-দলীয় জোটে রূপান্তরিত হলেও সাংগঠনিকভাবে এর শক্তি-সামর্থ্য সামান্যতম বাড়েনি। কারণ, এ জোটের শরিকদের বেশির ভাগই নামসর্বস্ব দল। বিএনপির বাইরে একমাত্র জামায়াতে ইসলামীর সংগঠিত জনবল বা রাজনৈতিক পেশিশক্তি রয়েছে। কিন্তু মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের মুখে জামায়াত নিজেই বেকায়দায় আছে।
নেতৃত্বের আস্থাহীনতা: বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র জানায়, খালেদা জিয়ার এ মুহূর্তে বড় সমস্যা হলো, নিজ দলের কোন কোন নেতাকে তিনি বিশ্বাস করবেন বা করবেন না, সেটা ঠিক করাটাই কঠিন হয়ে পড়েছে। কয়েক মাস ধরে তিনি যেভাবে রাজপথে সর্বাত্মক আন্দোলনে নামার চেষ্টা করেছেন, দলের নেতা-কর্মীদের সেভাবে নামাতে পারেননি। ওই সূত্রটি বলছে, সম্প্রতি স্থায়ী কমিটির এক সভার শুরুতে খালেদা জিয়া সব নেতার মঠোফোন জব্দ করেন, যাতে সভার তথ্য পাচার না হয়। কিন্তু ফোন জব্দ করার এ খবরও সভা শেষে ফাঁস হয়ে যায়। নেতৃত্বের মধ্যে আস্থাহীনতার এটা একটা উদাহরণ।
হরতালনির্ভর রাজনীতি: বিএনপি এ অবস্থায় অনেকটা সহজ কর্মসূচি হিসেবে বেছে নিয়েছে 'হরতাল'। সংবাদ সম্মেলন করে হরতাল ডেকেই শেষ। আগের দিন সন্ধ্যায় দু-চারটা গাড়ি ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ করে আতঙ্ক ছড়ানো হয়। কিন্তু হরতালে নেতা-কর্মীরা কেউ আর মাঠে থাকেন না। এ অবস্থার জন্য দলটির সাংগঠনিক ও অভ্যন্তরীণ বিশৃঙ্খলা, বিভিন্ন সময়ের ভুল সিদ্ধান্ত, জনসম্পৃক্ত সমস্যা-সংকটকে সরকারবিরোধী আন্দোলনে কাজে না লাগাতে পারাকে বড় কারণ বলে মনে করেন বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা।
বিএনপি ও ১৮-দলীয় জোট এ আমলে এখন পর্যন্ত ৩১ দিন হরতাল করেছে। এতে বিএনপির কোনো লাভ বা সরকারি দলের কোনো ক্ষতি হয়নি। ক্ষতি হয়েছে দেশের ও সাধারণ মানুষের।
অবশ্য দলটির নেতাদের অভিযোগ, সরকারের দমন-পীড়নের কারণে তাঁরা স্বাভাবিক রাজনৈতিক কর্মসূচি ও তৎপরতা চালাতে পারছেন না। সমাবেশ ডাকলে অনুমতি হবে কি না, আগের দিন বিকেল পর্যন্ত জানা যায় না। মিছিল করতে গেলে পুলিশ বাধা দেয়। এম ইলিয়াস আলীকে গুম এবং সর্বশেষ কেন্দ্রীয় নেতাদের বিরুদ্ধে একের পর এক মামলা দিয়ে গ্রেপ্তার করায় বিভিন্ন পর্যায়ের অনেক নেতার মধ্যে ভীতির সঞ্চার হয়েছে।
বিচক্ষণতার অভাব: বিভিন্ন ঘটনা ও পরিস্থিতিতে বিএনপির নেতাদের ভিন্ন ভিন্ন বক্তব্য ও স্ববিরোধিতা নিয়েও বিরূপ আলোচনা আছে। শাহবাগের আন্দোলন নিয়েও একেক সময় একেক বক্তব্য ও দলীয় অবস্থান জানিয়েছে বিএনপি। মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার নিয়েও বিএনপি তাদের অবস্থান মানুষের কাছে পরিষ্কার করতে পারেনি।
স্থানীয় সরকারের নির্বাচন নিয়েও নানা মত আছে দলের মধ্যে। কোনো নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে, কখনো নিচ্ছে না। এতে তৃণমূলের নেতারা বিভ্রান্ত হচ্ছেন।
সম্প্রতি নতুন রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় সংসদের স্পিকার নির্বাচিত হলেন। এই দুই পদে নিয়োগকে বিএনপি সমর্থন করে কি না, এ ব্যাপারে বিএনপির মনোভাব কী, দলীয় কর্মী-সমর্থক ও জনগণ জানে না। যদি এ দুটি পদে নির্বাচন সঠিক বলে বিএনপি মনে করে, সেটিও পরিষ্কার করে বলা উচিত। সঠিক মনে না করলে, সে যুক্তিও তুলে ধরা উচিত।
দলের নির্দিষ্ট কোনো মুখপাত্র নেই। কোনো বিষয়ে কার কাছ থেকে দলের আনুষ্ঠানিক বক্তব্য জানা যাবে, সেটাও পরিষ্কার নয়। এ সরকারের শুরুর দিকে একবার নজরুল ইসলাম খানকে মুখপাত্র করা হয়েছিল। এরপর ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মুখপাত্রের ভূমিকা পালন করেন। তিনি তিন দফায় কারাগারে যান। প্রথম ও দ্বিতীয় দফায় তাঁর অনুপস্থিতিতে দলের সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করেন যথাক্রমে খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও তরিকুল ইসলাম। তৃতীয় দফায় ফখরুল কারাগারে গেলে তরিকুল আর সমন্বয়ক হতে রাজি হননি। এরপর অগত্যা গণমাধ্যমের কাছে দলের বক্তব্য তুলে ধরার দায়িত্ব দেওয়া হয় চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা শামসুজ্জামানকে। তিনি এখন অঘোষিত মুখপাত্র। উপদেষ্টাকে দিয়ে দলের মুখপাত্রের কাজ করানো বিএনপির অভ্যন্তরীণ সংকটের আরেকটি উদাহরণ।
দলীয় সূত্রগুলো জানায়, মহাসচিব হওয়ার জন্য বিএনপিতে অনেকেই আগ্রহী। কিন্তু ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব গ্রেপ্তার হলে তখন দলের সমন্বয়কারী হতে কেউ রাজি হন না মামলা ও গ্রেপ্তারের আশঙ্কায়।
ছাত্রদল ও যুবদলের অবস্থা আরও খারাপ। সম্প্রতি বিবাহিত, বয়স্ক ও অছাত্রদের নিয়ে নতুন কমিটি গঠন করার পর ছাত্রদলের বিভক্তি আরও বেড়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে যে কয়েকবার ছাত্রদল আলোচনায় এসেছে, তা এসেছে নিজেরা নিজেরা মারামারি করে। যুবদলেও নেতৃত্বের মধ্যে বিভক্তি ও অবিশ্বাস প্রকট।
এ অবস্থায় খালেদা জিয়া আন্দোলনের ক্ষেত্রে জামায়াত ও ছাত্রশিবিরের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েন। এ কারণে মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য গঠিত ট্রাইব্যুনাল ভেঙে দেওয়ার কথাও বলেছিল বিএনপি। সর্বশেষ বিএনপি ভরসা করেছিল হেফাজতে ইসলামের ওপর। হেফাজতের লংমার্চ ও সর্বশেষ ঢাকা অবরোধ কর্মসূচিতে সমর্থন দেন খালেদা জিয়া। হেফাজতের ৫ মে ঢাকা অবরোধের দিন দুপুর থেকেই স্রোতের মতো হেফাজতের কর্মীরা নগরে ঢুকছিলেন। রাজধানীর কেন্দ্রস্থল জ্বলছিল। সংঘর্ষে মারা যাচ্ছিল মানুষ। সারা দেশের মানুষ ছিল উদ্বেগের মধ্যে। ওই রকম পরিস্থিতিতেও দলের করণীয় ঠিক করতে সারা দিন বৈঠক করতে পারেনি বিএনপি। সারা দিন এ নিয়ে বিএনপির কোনো বক্তব্যও ছিল না। খালেদা জিয়া রাত সাড়ে আটটায় দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠক ডাকেন। রাত সাড়ে নয়টায় তিনি ঢাকাবাসী ও দলের কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান, যেন হেফাজতকে সহায়তা করা হয়।
যে হেফাজতের কর্মসূচিকে সামনে রেখে আগের দিন মতিঝিলের সমাবেশে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিয়েছিলেন খালেদা জিয়া, সেদিন রাত সাড়ে আটটা পর্যন্ত তিনি ও তাঁর দল করণীয় ঠিক করতে একসঙ্গে বসতেও পারেনি। এটাও বিএনপির সাংগঠনিক এক বিরাট সংকট। ওই রকম পরিস্থিতিতেও অন্য ৮-১০ দিনের মতোই সন্ধ্যার পর দলীয় নেত্রীর কর্মদিবস শুরু হয়। এমনকি দলটিতে কোনো 'কোর কমিটি' নেই, যারা এমন জরুরি পরিস্থিতিতে তাৎক্ষণিক বসে করণীয় ঠিক করবে।
সর্বশেষ ১৫ মে হরতাল ডাকা নিয়েও বিএনপির লেজে গোবরে অবস্থার সৃষ্টি করে। সমাবেশ করার অনুমতি না পেয়ে ওই দিন বেলা ১১টায় সংবাদ সম্মেলন করে ১৯ মে হরতাল ডাকা হয়। একই দিন সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় হরতাল প্রত্যাহারের ঘোষণা দেওয়া হয়। বল হয়, ঘূর্ণিঝড় মহাসেন ভয়াবহ আকার ধারণ করছে। এ কারণে জোট নেত্রী খালেদা জিয়া হরতাল প্রত্যাহার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। অথচ এর দুই দিন আগে থেকে ঘূর্ণিঝড়ের আগাম খবর দেশবাসী জানে। গণমাধ্যমে প্রতি মুহূর্তে এর গতিপথ ও সম্ভাব্য আঘাত হানা নিয়ে খবর প্রচার হচ্ছিল।
সার্বিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণে এটা প্রতীয়মান হয় যে সাম্প্রতিক সময়ে বিএনপি রাজনৈতিক কার্যক্রমে কোনো প্রজ্ঞা বা বুদ্ধিবৃত্তিক চিন্তা-পরিকল্পনার ছাপ রাখতে পারেনি। অবশ্য এর সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদ। তিনি বলেন, 'আমাদের কিছু সীমাবদ্ধাতা হয়তো আছে। তবে বিএনপি রাজনৈতিকভাবে প্রজ্ঞা বা বিচক্ষণতা দেখাতে পারেনি, এটা বলা যাবে না। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পক্ষে এখন দেশের ৯০ শতাংশ মানুষ। কিন্তু সরকার কাউকে কেয়ার করছে না। তারা প্রচণ্ড আক্রমণাত্মক।'
পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে বিভ্রান্তি: বিএনপির পররাষ্ট্রনীতিবিষয়ক চিন্তা কী, সেটাও পরিষ্কার নয়। আবার ক্ষমতায় গেলে ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে নীতি কী হবে? চীনের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে আগের মতো তাইওয়ানের সঙ্গে সম্পর্ক থাকবে কি না? এ দেশে ধর্মীয় জঙ্গিবাদ নিয়ে পশ্চিমাদের উৎকণ্ঠা আছে। এ ক্ষেত্রে আগামী দিনে বিএনপির ভূমিকা কী হবে? বিএনপি দাবি করে, তারাই জঙ্গিবাদ দমন এবং শায়খ আবদুর রহমান ও বাংলা ভাইসহ শীর্ষ জঙ্গিনেতাদের গ্রেপ্তার ও বিচার সম্পন্ন করেছে। কিন্তু বর্তমান সরকার যেভাবে জঙ্গিগোষ্ঠীকে দমন করেছে, সেটা নিয়ে বিএনপির মূল্যায়ন কী, এ নিয়ে কোনো বক্তব্য নেই। বরং ৪ মের সমাবেশে খালেদা জিয়া তাঁর বক্তব্যে বলেছেন, দেশে কোনো জঙ্গি নেই। অতীতের মতো আবার এই যে অস্বীকার, সেটাও প্রশ্ন তৈরি করেছে।
হেফাজতের ১৩ দফা বিএনপির সমর্থন করা নিয়েও পশ্চিমা কূটনীতিকেরা নানা মহলে বুঝতে চাইছেন। যদিও কোনো কোনো নেতা বলেছেন, তাঁরা ১৩ দফা নয়, আল্লাহ ও মহানবীর (সা.) অবমাননার বিরুদ্ধে হেফাজতের আন্দোলনকে সমর্থন করেছেন। আবার ৭ মে গায়েবানা জানাজায় সাদেক হোসেন খোকা বলেছেন, 'আমরা ক্ষমতায় এসে হেফাজতকে ঢাকায় ডেকে ১৩ দফা বাস্তবায়ন করে খুশিমনে ফেরত পাঠাব।' বিএনপির অবস্থান কোনটা, তা পরিষ্কার নয়।
খালেদা জিয়া গত বছরের অক্টোবরে ভারত সফর করেন। সেখান থেকে ফিরে এসে চিরাচরিত ভারত বিরোধিতা থেকে সরে আসেন। তখন বিএনপির নেতারাও বলেন, ভারত বিরোধিতা বলে কোনো অবস্থান তাঁদের নেই।
ওই সফরে প্রণব মুখার্জিকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন খালেদা জিয়া। এর কয়েক মাস পর ঢাকায় আসেন ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি। কিন্তু খালেদা জিয়া একপক্ষীয়ভাবে তাঁর সাক্ষাৎ বাতিল করলেন। এটাকে খালেদা জিয়ার 'গুরুতর রাজনৈতিক বোকামি' এবং কূটনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত আচরণ বলে মনে করেন বিশ্লেষকেরা। কারণ খালেদা জিয়ার সম্মতিতেই প্রণব মুখার্জির সঙ্গে সাক্ষাতের সময় নির্ধারিত হয়েছিল।
নেতৃত্ব সংকট: খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের মামলা নিয়েও আছে নানা শঙ্কা। খালেদা জিয়ার অনুপস্থিতিতে দলের নেতৃত্ব কে দেবেন, তা-ও নির্ধারণ করা নেই। দ্বিতীয় শীর্ষ নেতা দলের জ্যেষ্ঠ ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান পাঁচ বছর বেশি সময় ধরে লন্ডনে। সেখানে রাজনৈতিক আশ্রয় নিয়েছেন। কবে দেশে ফিরবেন, তা কেউই জানে না।
খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী থাকা অবস্থায় জাতীয় সংসদে কাউকে উপনেতা করতে পারেননি। এখন বিরোধী দলে গিয়েও সংসদ উপনেতা করতে পারেননি কাউকে।
গঠনতন্ত্র অনুযায়ী, শুধু চেয়ারপারসন স্থায়ী কমিটির সভা ডাকতে পারেন। খালেদা জিয়া কোনো কারণে গ্রেপ্তার হলে (ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যে তেমন ইঙ্গিত আছে) দলের নীতিনির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটির সভাও কেউ ডাকতে পারবেন না। মাঠপর্যায়ে রয়েছে নেতৃত্বের সংকট ও বিভাজন।
রাষ্ট্রবিজ্ঞানী এমাজউদ্দীন আহমদ বলেন, বিএনপি কঠিন অবস্থার মধ্যে আছে। নেতাদের গ্রেপ্তারের কারণে দলটি এ অবস্থার মধ্যে পড়েছে। আরেকটি বড় সংকট হলো, নির্বাচনকালীন সরকারব্যবস্থা ঠিক করার জন্য সময় আছে খুব কম। যা করার তা হয়তো চার-পাঁচ মাসের মধ্যে করতে হবে। এ জন্য দুই পক্ষকে ছাড় দেওয়ার মানসিকতা দেখাতে হবে। যেটা বিএনপি ও সরকার কেউই দেখাচ্ছে না।


__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___