Banner Advertiser

Tuesday, May 3, 2016

[mukto-mona] একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা : পলাতক দুই আসামিকে ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ



একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা

পলাতক দুই আসামিকে ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ

রোজিনা ইসলাম | আপডেট:  | প্রিন্ট সংস্করণ

      

.২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলায় পলাতক দুই আসামিকে ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই মামলার আসামি মাওলানা তাজউদ্দিন দক্ষিণ আফ্রিকায় এবং বিএনপির সাবেক সাংসদ কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেইন কায়কোবাদ সংযুক্ত আরব আমিরাতে পালিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন। এমন তথ্য নিশ্চিত হওয়ার পর প্রত্যর্পণ চুক্তি অনুযায়ী এঁদের ফিরিয়ে আনতে গত ২৯ এপ্রিল চিঠি পাঠিয়েছে সরকার।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো চিঠি থেকে জানা যায়, কায়কোবাদের বহিঃসমর্পণ প্রস্তাব যথাসময়ে আবুধাবিতে পৌঁছানো হয়নি। কায়কোবাদকে 'ওয়ারেন্ট তালিকাভুক্ত' রাখতে এবং পুনরায় গ্রেপ্তার করতে বহিঃসমর্পণ নথি পাঠাতে আবুধাবির ইন্টারপোলের শাখা থেকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। এই নথি বিচারিক আদালতে পুনরায় উপস্থাপন করা হবে।
কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর) আসনের সাবেক সাংসদ কায়কোবাদকে ২০১১ সালের ৩ জুলাই দেওয়া এ মামলার সম্পূরক অভিযোগপত্রে আসামি করা হয়। তখন তিনি দুর্ঘটনায় আহত হয়ে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন ছিলেন। পরে আর দেশে ফেরেননি।
আর মাওলানা তাজউদ্দিন ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলায় ২০০৮ সালে দেওয়া প্রথম অভিযোগপত্রভুক্ত আসামি। বর্তমানে তিনি 'পাকিস্তানের পাসপোর্ট' নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকায় আছেন। তিনি সেখানে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়েছেন। বাংলাদেশ সরকারকে বিষয়টি জানিয়ে তাজউদ্দিনের প্রকৃত তথ্য যাচাই করতে তাঁর পাসপোর্ট-সংক্রান্ত তথ্য চেয়েছে ইন্টারপোল। গতকাল পুলিশ সদর দপ্তর থেকে বিষয়টি জানিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
এর আগে ৮ ফেব্রুয়ারি দক্ষিণ আফ্রিকার ইন্টারপোল শাখা কার্যালয় বাংলাদেশের পুলিশকে জানিয়েছিল, বাদল নামে ভুয়া পাসপোর্টে দক্ষিণ আফ্রিকায় গেছেন তাজউদ্দিন।
তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা ও আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট ঢাকার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে দলের সমাবেশে ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা হয়। এতে আওয়ামী লীগের ২২ জন নেতা-কর্মী নিহত হন। আহত হন শেখ হাসিনাসহ শতাধিক ব্যক্তি।
মাওলানা তাজউদ্দিন,মোফাজ্জল হোসেইনস্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা মনে করছেন, নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গি সংগঠনের নেতা-কর্মীদের বিষয়ে অনেক তথ্যই রয়েছে পলাতক আসামি তাজউদ্দিনের কাছে। দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে বাংলাদেশে ফেরত আনার বিষয়ে কয়েকটি চিঠি চালাচালিও হয়েছে। ১৫ ফেব্রুয়ারির পর সর্বশেষ গত ৪ এপ্রিল ইন্টারপোল থেকে ই-মেইল পাঠানো হয়। ২৫ এপ্রিল চিঠি পাঠানো হয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে। নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন হরকাতুল জিহাদের (হুজি-বি) নেতা মাওলানা তাজউদ্দিন তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুর ছোট ভাই। পিন্টু নিজেও ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার আসামি, এখন কারাগারে আছেন।
পররাষ্ট্র ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নথিপত্র থেকে জানা যায়, ২০১৪ সালের আগস্টে দক্ষিণ আফ্রিকার পুলিশ নিশ্চিত করে, মাওলানা তাজউদ্দিনকে গ্রেপ্তার করা না হলেও নজরদারিতে রাখা হয়েছে। একই সঙ্গে কূটনৈতিক প্রক্রিয়ায় তাঁকে বহিঃসমর্পণের প্রস্তাব পাঠাতে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ জানানো হয়। কিন্তু তাজউদ্দিনকে দেশে ফেরত এনে বিচারের মুখোমুখি করার দৃশ্যমান তৎপরতা আগে দেখা যায়নি।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, তাজউদ্দিন নাম পাল্টে এবং অবৈধ পাসপোর্ট ব্যবহার করে দক্ষিণ আফ্রিকায় গেছেন বলে বাংলাদেশ সরকারকে জানানো হয়েছে। মামলার অভিযোগপত্রে বলা হয়, কয়েকজন গোয়েন্দা কর্মকর্তা ২০০৬ সালের অক্টোবর তাজউদ্দিনকে বাংলাদেশ বিমানের করাচিগামী ফ্লাইটে তুলে দেন। এর আগে দক্ষিণ আফ্রিকার উপমন্ত্রী বাংলাদেশ সফরে এলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল প্রসঙ্গটি উত্থাপন করেন। সে সময় দেশটির উপমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ আবেদন করলে তাঁরা এই আসামিকে ফিরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবেন। এরপরই দক্ষিণ আফ্রিকায় এ বিষয়ে একটি প্রস্তাব পাঠানোর উদ্যোগ নেয় বাংলাদেশ।
জানতে চাইলে আসাদুজ্জামান খান গতকাল প্রথম আলোকে বলেন, 'আমরা তাজউদ্দিনকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছি। এ-সংক্রান্ত প্রস্তাব দক্ষিণ আফ্রিকায় পাঠানো হয়েছে। এখন কিছু তথ্য মিলিয়ে দেখা হচ্ছে, যাতে কোনো ফাঁক-ফোকর না থাকে। এ বিষয়ে ওই দেশের সরকারের সঙ্গে কথাও হয়েছে।'

http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/848374/পলাতক-দুই-আসামিকে-ফিরিয়ে-আনার-উদ্যোগ

     মে ০৪, ২০১৬





__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] নাস্তিক আখ্যা দিয়ে হত্যা



নাস্তিক আখ্যা দিয়ে হত্যা


আমাদের সময়.কম
30.04.2016

28620











দীপক চৌধুরী : নাস্তিক আখ্যা দিয়ে হত্যার ঘটনায় নানামুখী চাপে পড়েছে পুলিশ ও র‌্যাব। প্রশিক্ষিত জঙ্গি-সন্ত্রাসীরা সর্বোচ্চ ঝুঁকি নিলেও আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর দৃশ্যমান তৎপরতা চোখে পড়ছে না। একের পর এক টার্গেট কিলিং বাস্তবায়ন করে প্রকৃত খুনিরা থেকে যাচ্ছে ধরাছোঁয়ার বাইরে। দেশের এ বিষয়গুলো এখন আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও আলোচিত হচ্ছে।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের এক কর্মকর্তা বলেন, গত তিন বছরে চাপাতি ও অস্ত্র ব্যবহার করে বেশ কয়েকটি হামলা-খুনের ঘটনা ঘটেছে। উগ্রপন্থিদের চাপাতিতে প্রাণ গেছে ১৪ জনের। ২০০৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হুমায়ুন আজাদের ওপর হামলার মধ্য দিয়ে এ সহিংসতা শুরু হয়। এগুলোর মধ্যে শুধু একটির ক্ষেত্রে ঘটনাস্থল থেকে হাতেনাতে এক উগ্রপন্থিকে আটক করা হয়। ২০১৫ সালে তেজগাঁওয়ে ব্লগার ওয়াশিকুর রহমান বাবু হত্যার ঘটনায় হিজড়ারা ঘাতক দলের একজনকে ধরে ফেলেন। অন্য ঘটনাগুলোয় হামলাকারীরা নির্বিঘেœ পালিয়ে যায়।
এখন সবচেয়ে বেশি আলোচিত ঘটনা জুলহাজ মান্নান, মাহবুব তনয় হত্যা। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি এ ঘটনায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ফোনে কথা বলার পর অন্যরবম উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। এই জোড়াখুনের ঘটনায় কিছু ক্লু পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি এও বলেছেন, আশা করি অপরাধীদের খুঁজে বের করে বিচারের মুখোমুখি করা সম্ভব হবে। গত বৃহস্পতিবার রাত ৯টা ৪ মিনিটে টেলিফোন করে জন কেরি ওই হত্যাকা-ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। কুশল বিনিময়ের পরে জন কেরি বলেন, জুলহাস মান্নান ছিলেন তাদের সহকর্মী। অবশ্য কলাবাগানের হত্যাকা-ের বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি প্রধানমন্ত্রীকে ফোন করে উদ্বেগ প্রকাশ করায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওরায়দুল কাদের।
গতকাল গাজীপুরে এক অনুষ্ঠানে সেতুমন্ত্রী আরো বলেন, তার দেশেও হত্যাকা- হচ্ছে। ক্যালিফোর্নিয়ায় ঘরে ঢুকে বাংলাদেশী এক দম্পতিকে হত্যা করলেও এ ব্যাপারে তার মাথা ব্যাথা নেই। অথচ বাংলাদেশের কলাবাগানে একটি হত্যাকা- নিয়ে স্টেটমেন্ট দিচ্ছেন, (আমাদের) প্রধানমন্ত্রীকে ফোন করছেন।
টেলিফোনের বিষয়ে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকও বলেছেন, তারা আমাদের সহযোগিতার কথা বলেছেন। আমাদের কাজ আমরা করবো। সরকার কোনো চাপ অনুভব করছে না।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন আওয়ামী লীগ নেতা ও সরকারের মন্ত্রী বলেছেন, নাস্তিক আখ্যা দিয়ে একের পর এক হত্যা করে চলেছে ঘাতকরাÑ এটি ভয়ঙ্কর বিষয়। এ ক্ষেত্রে পুলিশ ও গোয়েন্দাদের তৎপরতায় সরকার অসন্তুষ্ট। এসব হত্যাকা-ের ব্যাপারে 'আমরা' কঠোর তা প্রমাণ করতে পারছি কোথায়? আর এ কারণেই অনেকে তাদের স্বার্থে সুযোগ নেবে।
গত সোমবার কলাবাগানের উত্তর ধানমন্ডির ৩৫ নম্বর বাসায় ঢুকে জুলহাজ মান্নান ও তার বন্ধু মাহবুবকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। জুলহাজ যুক্তরাষ্ট্রের সাহায্য সংস্থা ইউএসএআইডিতে চাকরি করতেন। আর তার বন্ধু মাহবুব একজন নাট্যকর্মী। নৃশংস এই ঘটনায় শুরু থেকেই যুক্তরাষ্ট্র খবর রাখছে এবং নানারকম পরামর্শ দিচ্ছে। বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাট সম্প্রতি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে বের হয়ে সাংবাদিকদের বলেন, বাংলাদেশ সরকার ও পুলিশের পক্ষে সাম্প্রতিক হত্যাকা-গুলো রোধ করা সম্ভব নয়। এসব হত্যাকা- তদন্তে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে সব ধরনের সহযোগিতা দিতে প্রস্তুত।
যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই) সম্প্রতি লিখিতভাবে ঢাকা মহানগর পুলিশকে প্রস্তাব করেছে, জুলহাজ মান্নান ও নাট্যকর্মী মাহবুব তনয় হত্যা মামলার তদন্তে সহায়তা করতে আগ্রহী তারা। কাউন্টার টেররিজম ও ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের সংশিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে এ নিয়ে অনানুষ্ঠানিক বৈঠকও করেছেন তাদের প্রতিনিধিরা। এ বৈঠকে তথ্যবিনিময়ও করেছেন তারা। পুলিশের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র এ কথা জানায়। এদিকে পুলিশের দায়িত্বশীল একজন কর্মকর্তা জানাচ্ছেন, খুব অল্প সময়ের মধ্যেই জোড়া খুনে জড়িতদের আইনের আওতায় আনা যাবে। এরই মধ্যে সম্ভাব্য কিছু জায়গায় অভিযান চালানো হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করা আলামতের পরীক্ষা-নিরীক্ষা হচ্ছে।
এই জোড়া খুনের ঘটনায় জড়িতদের দুজনকে শনাক্ত করা হয়েছে। পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এ দাবি করেন এবং শিগগিরই এদের গ্রেফতার করা হবে বলে আশা প্রকাশ করেন। তবে এই দুজনের নাম-পরিচয় এবং তারা কোনো সাংগঠনের সদস্য কি না, সে বিষয়ে পুলিশ কিছু বলেনি।
গত বুধবার সকালে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়াও এমন ইঙ্গিত দিয়েছেন। তিনি বলেন, জুলহাজ মান্নান ও মাহবুব রাব্বী তনয়কে হত্যার ঘটনায় গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও আলামত পাওয়া গেছে।
গুরুত্বপূর্ণ কোনো মামলায়ই কোনোরকম তদন্তে অগ্রগতি নেই। বিজ্ঞানবিষয়ক লেখক অভিজিৎ রায় ও প্রকাশক ফয়সল আরেফিন দীপন হত্যা মামলার তদন্তে দৃশ্যমান কোনো অগ্রগতি নেই। এ দুই ঘটনায় খুনিরা এখনো ধরা পড়েনি। এমনকি ফয়সল হত্যাকা-ে জড়িত কাউকে শনাক্তও করতে পারেনি পুলিশ।
মামলা দুটির এ অবস্থায় বুধবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়া বলেছেন, অভিজিৎ ও ফয়সলের হত্যাকারীদের 'দু-একজন' দেশের বাইরে চলে গেছে। সকালে ডিএমপি সদর দপ্তরে এক অনুষ্ঠানে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, 'অভিজিৎ হত্যা মামলায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে। কারা খুন করেছে সেই নাম-ঠিকানা আমরা পেয়েছি। কেউ কেউ হয়তো গ্রেফতার হয়েছে। অনেককে হয়তো গ্রেফতার করতে পারিনি। ইতিমধ্যে আবার দু-একজন বাংলাদেশের বাইরে চলে গেছে।
ডিএমপির কমিশনারের এমন বক্তব্যে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন অভিজিৎ রায়ের বাবা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক অজয় রায়। যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, হত্যাকারীরা দেশের বাইরে চলে গেছে, আর উনি পুলিশ (ডিএমপি) প্রধান হয়ে বসে আছেন। আসামিরা দশের বাইরে কী করে গেল? জানলেন কী করে, কোন সূত্র ধরে?
সম্পাদনা : সুমন ইসলাম

http://www.amadershomoys.com/unicode/2016/04/30/103133.htm#.Vyju8NQrJrE





__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] জয়ের ৩০০ মিলিয়ন ডলারের তথ্যটি কোত্থেকে এল



 জয়ের ৩০০ মিলিয়ন ডলারের তথ্যটি কোত্থেকে এল


বেগম খালেদা জিয়া যেদিন জনসভায় বক্তৃতা দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়ের একাউন্টে ৩০০ মিলিয়ন ডলার জমা আছে বলে দাবি করলেন, সেদিনই ফেসবুকে এক পোস্টে মন্তব্য করেছিলাম, ''এ ব্যাপারে জয়ের একটি ব্যাখ্যা দেওয়া দরকার।''

সজীব ওয়াজেদ জয়কে ধন্যবাদ তিনি তাঁর ব্যাখ্যা দিয়েছেন এবং বেগম খালেদা জিয়াকে একটি চ্যালেঞ্জও ছুঁড়ে দিয়েছেন। আলোচনার সুবিধার্থে আমরা বেগম খালেদা জিয়ার মন্তব্যটুকু আবার উদ্ধৃত করতে পারি। খালেদা জিয়া বলেছেন, "এফবিআইয়ের একজন এজেন্টকে ঘুষ দিয়ে এক প্রবাসী বাংলাদেশি তরুণ বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর পুত্রের ব্যাপারে কিছু তথ্য সংগ্রহ করেছিল। সেই মামলার নথিতেই আছে প্রধানমন্ত্রীর পুত্রের একটি একাউন্টেই আড়াই হাজার কোটি টাকার সমপরিমাণ ৩০০ মিলিয়ন ডলার জমা আছে। এই টাকার কোথা থেকে গেছে? এই টাকার উৎস কী?"

খালেদা জিয়া স্পষ্ট করেই মার্কিন আদালতে এফবিআই্এ একজন এজেন্টকে ঘুষ দিয়ে সজীব ওয়াজেদ জয়ের তথ্য সংগ্রহের চেষ্টার মামলার নথি তাঁর বক্তব্যের ভিত্তি হিসেবে ধরে নিয়েছেন। মজার ব্যাপার হচ্ছে, এই মামলার প্রায় সবকটি নথি প্রকাশ্য এবং বিভিন্ন সময় সেগুলো ফেসবুকেও পোস্ট হয়েছে। কোনো কোনো নথি সজীব ওয়াজেদ জয় নিজেও ফেসবুকে পোস্ট করেছেন। ফলে মার্কিন আদালতের নথিপত্র এখন আর গোপন নেই। বেগম খালেদা জিয়া মামলার কোন নথিতে সজীব ওয়াজেদ জয়ের একাউন্টে ৩০০ মিলিয়ন ডলার আছে বলে তথ্য পেয়েছেন, তার উল্লেখ করেননি। করলে সেটি নিয়ে আমাদের আলোচনার সুবিধা হত।

এফবিআই্এ এজেন্টকে ঘুষ দেওয়ার মামলার তিনটি নথি আমার হাতে আছে এবং সেগুলো পুঙ্খানুপুঙ্খরূপে পড়ার সুযোগ হয়েছে। মামলার এজাহার, অপরাধীকে শাস্তি দেওয়ার আবেদন এবং আদালতের প্রসিডিংস। মার্কিন ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিস থেকে আনুষ্ঠানিক একটি বিজ্ঞপ্তিও মিডিয়ায় প্রচার করা হয়েছে। তার মধ্যে আদালতের প্রসিডিংসএর সূত্র ধরে সাংবাদিক বার্গম্যান একটি প্রতিবেদনও করেছেন। তিনটি নথির কোথাও সুনির্দিষ্টভাবে জয়ের একাউন্টে ৩০০ মিলিয়ন ডলার আছে, এমন তথ্য নেই। তাহলে ৩০০ মিলিয়ন ডলারের তথ্যটি কোত্থেকে এল?

আদালতে দায়ের করা এজাহারে ৩০০ মিলিয়ন ডলারের উল্লেখ আছে। সেখানে বলা হয়েছে:

On or about September 26, an FBI employee in the white plains R. A. entered the an FBI data base of FBI documents and retrieved an internal FBI memorandum that referred to, among, other things individual 1 and some of 300 million dollars (The FBI Memo)

মামলার এজাহারে উল্লিখিত individual 1 and some of 300 million dollars (The FBI Memo) কি জয়ের একাউন্টে ৩০০ মিলিয়ন ডলার থাকার তথ্য নির্দেশ করে? করে না। বেগম খালেদা জিয়া যদি ৩০০ মিলিয়ন ডলার-সংক্রান্ত এফবিআইর মেমোটি কী, তার সঙ্গে সজীব ওয়াজেদ জয়ের সম্পর্ক কী তা নিয়ে প্রশ্ন তুলতেন, তাহলে হয়তো-বা রাজনীতির মাঠে তিনি কিছুটা বাতাস পেতেন।

আরেকটি বিষয়, মামলার এজাহারে individual 1 কে তার কোনো উল্লেখ করা হয়নি। পরবর্তী সময়ে সজীব ওয়াজেদ জয় নিজে এই মামলার ক্ষতিগ্রন্ত হিসেবে আদালতে বক্তব্য উপস্থাপন না করা পর্যন্ত কিন্তু কোথাও তার নাম আসেনি। জয় আদালতে এক দফা বক্তব্য উপস্থাপন করার পরই প্রসিকিউশন নথিতে individual 1 যে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় সেটি পরিষ্কার করেছেন।

একটি বিষয় বুঝতে হবে। এই মামলার বাদী কিন্তু মার্কিন সরকার এবং সরকারপক্ষ সজীব ওয়াজেদ জয়কে মামলায় ক্ষতিগ্রস্ত হিসেবে অন্তর্ভূক্ত করার জন্য আদালতে আবেদন করেছে। আদালত সেই আবেদন গ্রহণ করেননি এবং গ্রহণ না করার যুক্তিসঙ্গত ব্যাখ্যাও দিয়েছেন। আদালত স্পষ্ট করে বলেছেন, বিচারের জন্য উপস্থাপিত মামলাটিতে অপরাধ হচ্ছে ঘুষ দেওয়া এবং সরকারি গোপন তথ্য ফাঁস করে দেওয়ার জন্য ঘুষ দেওয়া। আদালত স্পষ্ট করে বলেছেন, যে তথ্য ফাঁস করার চেষ্টা করা হয়েছে, সেটি মার্কিন সরকারের তথ্য; ঘটনাটি ঘটেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে, কাজেই এই মামলায় ক্ষতিগ্রস্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কোনো ব্যক্তি নয়।

প্রসিকিউশন কিংবা সজীব ওয়াজেদ জয়ের এ ব্যাপারে ভিন্ন যুক্তি থাকলেও আদালতের যুক্তি ফেলনা নয়। আদালতের সামনে বিচার্য ছিল ঘুষ দেওয়া, অপহরণ বা হত্যার ষড়যন্ত্র নয়। ফলে আদালত সজীব ওয়াজেদ জয় কিংবা প্রসিকিউশনের আবেদনটিও গ্রহণ করেননি। এতে কিন্তু কোনো অভিযোগ নাকচ হয়ে যায় না। প্রসিকিউশন তার তদন্তে যথেষ্ট তথ্য-প্রমাণ পেলে এ নিয়ে আলাদা করে মামলা বা আইনি পদক্ষেপ নিতে পারে।

যাক, আমরা বরং ৩০০ মিলিয়ন ডলারের মধ্যেই আমাদের আলোচনা সীমিত রাখি। আদালতের নথিতে 'individual 1 এবং ৩০০ মিলিয়ন ডলার সম্পর্কিত এফবিআইর মেমো' কথাটা উল্লেখ করা হয়েছে। এই ৩০০ মিলিয়ন ডলার যে সজীব ওয়াজেদ জয়েরই, তার উল্লেখ নেই। এমনকি এই ডলারের সঙ্গে তাঁর কোনো ধরনের যোগসূত্রের কথাও উল্লেখ নেই।

তর্কের খাতিরে ধরে নিই যে, ৩০০ মিলিয়ন ডলার-সংক্রান্ত কোনো একটি বিষয়ে সজীব ওয়াজেদ জয়ের সম্পৃক্ততা এফবিআই অনুসন্ধান করেছে। সেই অনুসন্ধানে জয়ের সম্পৃক্ততা বা দোষ পাওয়া গেলে মামলার বাদীপক্ষ তথা মার্কিন সরকার জয়কে মামলার ক্ষতিগ্রস্ত হিসেবে আদালতে উপস্থাপনের চেষ্টা করবে কেন? প্রসিকিউশনের তো বরং জয়কে এই মামলায় কিংবা পৃথক মামলায় অভিযুক্ত করার কথা। তা না করে এফবিআই, প্রসিকিউশন জয়কে মামলায় ভিকটিম হিসেবে অন্তর্ভুক্তির চেষ্টা করল কেন?

আমাদের রাজনীতির একটি বড় সমস্যা হচ্ছে, নেতারা যা খুশি তা-ই বলে ফেলেন, তথ্য-প্রমাণ ছাড়াই কারও চরিত্র হননে বিন্দুমাত্র বিচলিত বোধ করেন না। বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়াও তেমনি একটি বালখিল্য আচরণ করেছেন– জয়ের একাউন্টে ৩০০ মিলিয়ন ডলার পাওয়ার কল্পিত অভিযোগ তুলে। নেতাদের দায়িত্বশীলতার বিষয়টি আমরা কি কিছুতেই আশা করতে পারি না?

http://opinion.bdnews24.com/bangla/archives/35974




__._,_.___

Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] In the name of God, the merciful?



The question is how many do we have in a country like Sonar Bangla? Chicks have finally grown up to roost and strike? Is Hasina government ready to take these people on?


__._,_.___

Posted by: Shah DeEldar <shahdeeldar@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___