Banner Advertiser

Sunday, September 14, 2014

[mukto-mona] AWAMIS OPPOSING THE `` ZIAUR RAHMAN WAY`` IN CHICAGO`. WHY?




``Ziaur Rahman Way``-THE WAY TO GO?
Abid Bahar

IS THIS THE WAY TO GO?
 Ziaur Rahman Way Opening Ceremony

শিকাগো আপডেট: ২৫ মার্চ 'জিয়াউর রহমান ডে !

আওয়ামীলীগ সরকারের কূটনৈতিক দেনদরবার, স্থানীয় আওয়ামী লীগের প্রতিবাদের মুখেও বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক বিএনপির প্রতিষ্ঠ...াতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের নামে শিকাগোতে "Honorary Ziaur Rahman Way" উদ্বোধন করলেন শিকাগো সিটি মেয়র রাম ইমানুয়েল। (ইনি ২০০৮ সালে প্রেসিডেন্ট ওবামার চীফ অব স্টাফ ছিলেন)। সিটির ৬৮০০ নর্থ ক্লার্কের ওয়েস্ট প্রাট ব্লুভার্ডের দক্ষিণ-পশ্চিম প্রান্ত থেকে ৬৭৫০ নর্থ ক্লার্কের পশ্চিম কলম্বিয়ার উত্তর-পশ্চিম প্রান্তকে 'জিয়াউর রহমান ওয়ে' নামকরণ করা হয়েছে।

শিকাগো সিটি কাউন্সিলে জিয়াউর রহমানের নামে অনুমোদিত রাস্তার নামকরণের উদ্যোগ নিলে গত এক সপ্তাহ ধরে বাংলাদেশের আওয়ামী লীগ সরকার, যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ দূতাবাস এবং যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ নানাভাবে বাধা সৃষ্টি করে। বিশেষ করে স্টেট ডিপার্টমেন্ট, ইলিনয় স্টেট এবং শিকাগো সিটি কর্তৃপক্ষের কাছে জিয়াউর রহমানের বিরুদ্ধে নানাবিধ কুৎসা রটনা করা হয়। তাকে 'বিতর্কিত' প্রমাণ করতে রাস্তার নামকরণের প্রতিবাদে বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে আওয়ামী লীগ। যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামীলীগ সভাপতি ডঃ নুরুন্নবী জনা বিশেক আওয়ামী কর্মী নিয়ে যান নিউইয়র্ক থেকে, সেখানে একটা ব্যানার নিয়ে ছবি তুলে পত্রিকায় পাঠান। এদের মধ্যে এক মনির হোসেন আবার কোর্টে একটা মামলা ঠুকে দিয়ে খুশি হন। উদ্ভুত এ পরিস্থিতিতে 'জিয়াউর রহমান ওয়ে' নামকরণের উদ্যোক্তাদের ডেকে পাঠান শিকাগো সিটি মেয়র রাম ইমানুয়েল। পুরোনো রেকর্ড এবং আরো কিছু নতুন ডকুমেন্ট প্রদর্শনের পর সিটি মেয়র দ্রুত নামফলক স্থাপনের নির্দেশ দেন। শুক্রবার নামফলক স্থাপন করা হয়। আর রোববার নিজে উপস্থিত থেকে 'জিয়াউর রহমান ওয়ে'র উদ্বোধন করেন সিটি মেয়র রাম ইমানুয়েল।

প্রসঙ্গত, এর আগে ২০০৪ সালে শিকাগো সিটি আনুষ্ঠানিকভাবে জিয়াউর রহমানকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষকের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। স্বীকৃতিপত্রে বলা হয়, ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ জিয়াউর রহমানের আনুষ্ঠানিক স্বাধীনতার ঘোষণা এবং তৎপরবর্তী ৯ মাসের যুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের উদ্ভব হয়। ১৯৭৬ সালে জিয়াউর রহমান বাংলাদেশে মাল্টি পার্টি ডেমোক্রেসির সূচনা করেন। শিকাগোতে বসবাসকারী বাংলাদেশীসহ সব অধিবাসী ২৫ মার্চ 'জিয়াউর রহমান ডে' পালন করবে বলে সিটি কাউন্সিলে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। এরপর থেকে প্রতিবছর ২৫ মার্চ শিকাগোতে 'জিয়াউর রহমান ডে' পালন করা হয় এবং জিয়াউর রহমান প্যারেডসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে শিকাগোবাসী।



Zia was the founder of the multiparty democracy in Bangladesh. He is the person who removed the 4th amendment of Mujib that established BkSAL dictatorship by bringing the 5ifth amendment. Awamis has no historic proof to defend their claim that Zia was a dictator.

MUJIB WAS THE FOUNDER OF FASCIST BKSAL ONE PARTY SYSTEM IN BANGLADESH!

ZIA WAS A DEMOCRAT, HE EVEN SENT KAMAL HOSSAIN, TOFAIL AND RAZZAK TO BRING HASINA FROM DELHI TO REOPEN THE AWAMI LEAGUE

Zia was the founder of multiparty democracy in Bangladesh. He is the person who removed the 4th amendment of Mujib that established BkSAL dictatorship by bringing the 5ifth amendment. Awamis has no historic proof to defend their claim that Zia was a dictator.

'অনারারি জিয়াউর রহমান ওয়ে'
শিকাগোতে উদ্বোধন হচ্ছে জিয়ার নামে রাস্তা, পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি
কালের কণ্ঠ অনলাইন
শেয়ার - মন্তব্য (0) - প্রিন্ট
অ-অ+


শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নামে যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোতে 'অনারারি জিয়াউর রহমান ওয়ে'-এর ফলক সড়কের শুরু ও শেষ প্রান্তে বসানো হয়েছে। ইতিমধ্যে সড়কটির সব ধরনের আনুষ্ঠানিকতাও শেষ করেছে শিকাগো সিটি কাউন্সিল। শুক্রবার সকালে সিটি কাউন্সিলের রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি কর্তৃক নাম ফলক সড়কে বসানো হয়। তবে এ সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছে স্থানীয় আওয়ামী লীগ।
সেক্রেটারি অব স্টেট জেসি হোয়াইট-এর কাউন্সিল মেম্বার শাহ মোজাম্মেল জানিয়েছেন, রবিবার সকাল ১১টায় ক্ষমতাসীন ডেমোক্রেটিক পার্টির চেয়ার এমিরেটাস ওল্ডার ম্যান জোসেফ মোর আনুষ্ঠানিকভাবে ফলকটির উদ্বোধন করবেন।
শাহ মোজাম্মেল জানান, গত ২৬ মে স্থানীয় সিটি কাউন্সিলের ৫০ জন সদস্যের মধ্যে ৪৮ জনের উপস্থিতিতে সর্বসম্মত সিদ্ধান্তে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নামে সড়কের নামকরণ প্রস্তাব পাস হয়।
'অনারারি জিয়াউর রহমান ওয়ে' সড়কের উদ্বোধন শেষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। সভা শেষে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের কণ্ঠশিল্পী বেবী নাজনীন অংশগ্রহণ করবেন।
এদিকে জিয়াউর রহমানের নামে সড়ক নামকরণের সিদ্ধান্তকে প্রতিহত করার ঘোষণা দিয়ে মাঠে নেমেছে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ। যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, তারা এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সমাবেশ অব্যাহত রাখবেন। এর বিরুদ্ধে মামলা করার কথাও জানিয়েছেন তিনি।


মন্তব্য
এ সংক্রান্ত আরো খবর
INTOLERANCE IS A FASCIST DISEASE: WATCH OUT!

MUJIBBADI FASCISM`S INTOLERANCE WAS FOUNDED IN BANGLADESH BY MUJIB IS NOW ENTERING INSIDE THE USA-THE WORLD`S GREATEST DEMOCRACY.


জিয়া সড়কের উদ্বোধন আজ, আওয়ামী লীগের মামলাhttp://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/323502.html

নিউইয়র্ক থেকে এনা | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪, রবিবার, ১২:১৩ | মতামত: ১৫ টি
যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো সিটিতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সড়কের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন আজ। সড়কে লাগানো হয়েছে নামফলক। এদিকে জিয়াউর রহমানের নামে নামকরণ করায় যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়স রাজ্যের শিকাগো সিটি কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে মামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ। শিকাগোর বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও আওয়ামী লীগ নেতা মনির চৌধুরী যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের পক্ষে একজন এটর্নির মাধ্যমে গত ১২ই সেপ্টেম্বর (স্থানীয় সময়) শুক্রবার মামলাটি দায়ের করেন। একই দিন বিকালে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমানের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল নামকরণের সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবিতে শিকাগো সিটি মেয়রের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছে। এর আগে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ নেতারা শিকাগো সিটি হলের সামনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন। এসময় তারা জিয়াউর রহমানকে একজন স্বৈরশাসক বলে উল্লেখ করেন। এর আগে শিকাগো সিটি কাউন্সিলের সর্বসম্মত সিদ্ধান্তক্রমে সেখানকার একটি সড়কের নাম জিয়াউর রহমানের নামে নামকরণের সিদ্ধান্ত হয়। স্থানীয় সময় রোববার ওই সড়কের নামফলক আনুষ্ঠানিভাবে উদ্বোধন করার কথা। নিউইয়র্ক থেকে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির শতাধিক নেতৃবৃন্দ ওই অনুষ্ঠানে যোগ দিচ্ছেন। 'জিয়াউর রহমান ওয়ে'র উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের শতাধিক নেতা শিকাগো যাচ্ছেন। ইতিমধ্যে অনেকেই শিকাগো পৌঁছেছেন। উদ্বোধনের পর রাতে স্থানীয় বিএনপি সেখানে একটি আনন্দ সমাবেশেরও আয়োজন করেছে। যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান জিল্লু এনাকে জানান, জিয়াউর রহমানের বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক। তিনি মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডারও ছিলেন। এছাড়া জিয়াউর রহমান বাংলাদেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা। এ কারণেই একজন মহান ব্যক্তি হিসাবে হিসাবে তার নামে শিকাগো সিটির একটি সড়কের নামকরণ করা হয়েছে। রোববার এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন সেখানকার মেয়র ও কাউন্সিলররা। তিনি জানান, উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ইতিমধ্যে তিনিসহ অনেকেই শিকাগো পৌঁছেছেন। যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মুজিবর রহমান মজুমদার, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান জিল্লুর, সোহরাব হোসেন, জসিম উদ্দিন ভূঁইয়া ও সাঈদুর রহমান সাঈদসহ বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরা ওই অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন।
ওদিকে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান জানান, শিকাগো সিটিতে কোনো বিতর্কিত ব্যক্তির নামে সড়কের নাম বা স্মৃতিচিহ্ন স্থাপন না করার বিধান রয়েছে। জিয়াউর রহমান একজন বিতর্কিত ব্যক্তি। শুধু বিতর্কিত নন, জিয়াউর রহমান অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী একজন সামরিক স্বৈরশাসকও ছিলেন। তার বিরুদ্ধে সামরিক ক্যুসহ বহু হত্যাকা-ের অভিযোগ রয়েছে। এমনকি বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালত জিয়াউর রহমানের শাসনামলকে অবৈধ ঘোষণা করেছেন। তিনি আরও বলেন, স্থানীয় বিএনপির লোকজন ইতিহাস বিকৃত করে ও মিথ্যা তথ্য দিয়ে জিয়ার নামে সড়কের নামকরণের আবেদন করেছেন। আমরা সিটি মেয়রের বরাবরে প্রয়োজনীয় তথ্যসহ একটি স্মারকলিপি দিয়েছি। সিটি কর্তৃপক্ষ বিষয়টি অনুসন্ধান করবেন এবং পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণের আশ্বাস দিয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি দলে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ, সহ-সভাপতি সৈয়দ বসারত আলী, শামসুদ্দিন আজাদ, আবুল কাসেম, যুগ্ম সম্পাদক নিজাম চৌধুরী, আব্দুস সামাদ আজাদ, উপ-প্রচার সম্পাদক তৈয়বুর রহমান টনি, উপ-দপ্তর সম্পাদক আব্দুল মালেক, সিনিয়র কার্যকরী সদস্য শাহানারা রহমান, কার্যকরী সদস্য টিটু রহমান, যুক্তরাষ্ট্র শ্রমিক লীগের সভাপতি কাজী আজিজুল হক খোকন, যুক্তরাষ্ট্র স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি সাখাওয়াত বিশ্বাস ও সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হামিদ, নিউইয়র্ক সিটি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইমদাদুর রহমান চৌধুরী, যুগ্ম সম্পাদক আইয়ুব আলী, ব্রকলিন আওয়ামী লীগ সভাপতি নজরুল ইসলাম প্রমূখ। এছাড়া স্থানীয় ব্যক্তিবর্গের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মনির চৌধুরী, শামসুল ইসলাম, বর্ষণ ইসলাম, শাগ শওকতুল আলম, আলম চৌধুরী ও ওয়াহেদ আহমদ প্রমূখ।
পাঠকের মতামত
**মন্তব্য সমূহ পাঠকের একান্ত ব্যক্তিগত। এর জন্য সম্পাদক দায়ী নন।
শাহেদ
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০৬:৪৮
আত্তয়ামীলীগ পাইছে টা কি ? দুনিয়া শাসন করবে না কি ?পিপিলিকার দল।
| ১৩
|
nazim
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০৬:০২
কথা আছেনা কয়লা ধুইলে ময়লা যায় না, দেশের বাহিরে গিয়া ও মন মানুষীকতা বদলাতে পারলো না, হায়রে বাংালি কোথায় গেলে ভাল হবি। | ১১ |
|
|
aktar
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০৫:০৫
new generation can learn from awamileague what is petriotism.
|
|
hossain uddin ahmed
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০৩:৫১
Awamee leeg become human, It will take time God bless them.
|
|
মদ। Rony
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০১:০৫
আমাদের দেশের যে কোন সাধারণ নাগরিকের নামেও যদি বিদেশের মাটিতে এরকম কীর্তি উন্মোচিত হয় তো দেশের একজন নাগরিক হিসেবে গর্ব করার মতো বিষয়, তো সেখানে সংকীর্ণতার পরিচয় দিয়ে নিজেকেই ছোট করা কেন? মামলা করছেন কেন ভাই, পারলে আপনারা একটা রাস্তার নাম করে নেন তাতে আমাদের দেশের নাম উজ্জল হবে
| ৪৭
|
সাইয়েদ আমির পাননু
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ১২:১৬
কথা আছেনা কয়লা ধুইলে ময়লা যায় না, দেশের বাহিরে গিয়া ও মন মানুষীকতা বদলাতে পারলো না, হায়রে বাংালি কোথায় গেলে ভাল হবি।
| ১৬
|
নুরুল ইসলাম
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ১২:০৪
মামলা করছেন কেন ভাই, পারলে আপনারা একটা রাস্তার নাম করে নেন তাতে আমাদের দেশের নাম উজ্জল হবে আপনারা বলছেন জিয়া ছিল শৈর শাসক আর অন্য রা বলছে মুজিব স্বাধীন দেশ চায়নি চেয়েছিল পূর্ব পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী তা হলে আমরা সাধারন জনগণ আর বিদেশের লোক তারা আপনাদের কে কি ভাবছে বলতে পারেন...............।
| ৩৩
|
রুবেল
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ১১:৩৮
জিয়া বহু দলিয় গনতন্ত্রের নায়ক , তিনি বাংলাদেশের গনতন্ত্র ফিরিয়ে দিয়েছিলেন । তিনি বাংলাদেশকে আধুনিক সাবলম্বী রাষ্ট্র গড়তে চেয়েছিলেন । তার খাল কাটা কর্মসুচী ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন । তিনি ইরাক ইরান যুদ্ধে মধ্যস্থতায় বিশাল ভুমিকা রেখেছিলেন । সৌদি আরবকে মরুভুমি থেকে বাচাতে উপহার সরূপ নিম গাছের চারা দিয়েছিলেন, আজ সেই নিম গাছ মক্কাসহ নানান এলাকায় আরবকে ছায়া ও শীতল করেছে । তাই আরববাসী জিয়া জিয়াকে সম্মান জানাতে নিম গাছকে " জিয়া ট্রি" বলেই জানেন ।
| ৫০
|
Gedu Chacha
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ১১:২৯
আমাদের দেশের যে কোন সাধারণ নাগরিকের নামেও যদি বিদেশের মাটিতে এরকম কীর্তি উন্মোচিত হয় তো দেশের একজন নাগরিক হিসেবে গর্ব করার মতো বিষয়, তো সেখানে সংকীর্ণতার পরিচয় দিয়ে নিজেকেই ছোট করা কেন?
| ১৩
|
deshpremik
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ১১:২৬
এতো এতো হিংসার বীজ বহন করে এরা? আসলে লোকে যে বলে এরা কি শিক্ষিত কি অশিক্ষত এরা সবাই একই ভাষায় কথা বলে........
| ১৩
|
রফিক
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ১০:৫২
তার মানে হচ্ছে আওয়ামী লীগ বনাম বি,এন,পি পাল্টাপাল্টি কর্মসূচী, একদলের আনন্দ মিছিল আর প্রতিপক্ষের মামলা হামলা, একপক্ষের নামকরন অন্য পক্ষের তা বাতিলের দাবী, একপক্ষের সূর্য্য পুর্ব গগনে তো অপরপক্ষের পশ্চিমে। এহেন স্বর্ণোজ্জল কর্মকান্ড শুধু আর দেশের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকছে না বরং তা আন্তর্জাতিক পরিচিতি পেতে যাচ্ছে। সত্যিই বাংলাদেশ দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে, খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ছে দেশের সীমানা ছাড়িয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও ।
| ১৬
|
Mohammed Ibrahim
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ১০:১৩
There was no Government like this AL, that filed so many cases against opponent



জিয়াউর রহমান ওয়ে'র বিরুদ্ধে শিকাগোতে মামলা

শিহাবউদ্দীন কিসলু, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট Misu Rahman's photo.
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
ছবি: বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
ছবি: বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
Decrease fontEnlarge font

নিউইয়র্ক: শিকাগোতে 'জিয়াউর রহমান ওয়ে'র বিরুদ্ধে আদালতে মামলা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের পক্ষে শিকাগো প্রবাসী এক বাংলাদেশি আমেরিকান নাগরিক এ মামলার বাদী।  যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের প্রেসিডেন্ট ড. সিদ্দিকুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

ইতোমধ্যেই মেয়র রাম এমানুয়েলের কাছে তিনি অভিযোগও করেছেন, জিয়াউর রহমান একজন সামরিক স্বৈরশাসক শাসক ছিলেন এবং বহু সামরিক কর্মকর্তাকে হত্যা করেছেন। তিনি একজন 'নোন কিলার।' জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্রেও তিনি জড়িত। শিকাগো শহরের আইননানুযায়ী তার নামে কোন ধরনের রাস্তা ও অন্য কোন স্থাপনার নামকরণ হতে পারে না।

শিকাগো'র আইন অনুযায়ী কোন বিতর্কিত রাজনৈতিক ব্যক্তির নামে কোন স্থাপনার নামকরণ হতে পারেনা উল্লেখ করে ড. সিদ্দিকুর রহমান আরো বলেন, জিয়াউর রহমান ওয়ে নামকরণের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতি নয়, 'জেনারেল জিয়াউর রহমান' উল্লেখ করে আবেদন করা হয়েছে, এ বিষয়টি মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে।
বাংলানিউজকে ড. সিদ্দিক আরো জানান, মেয়রের পক্ষ থেকে প্রক্লেমেশন দেয়ার সিদ্ধান্ত ইতোমধ্যেই বাতিল করা হয়েছে এবং রোববার নামকরণ অনুষ্ঠান যদি হয়ও, মেয়র রাম এমানুযেল সেখানে যাবেন না।

শনিবার সরকারি ছুটির কারণে আদালত বন্ধ থাকায় হয়তো নির্দিষ্ট ওই কাউন্সিলম্যান জিয়াউর রহমান ওয়ে নামকরণ অনুষ্ঠানটি করতে পারেন।
তবে আদালত খুললে নামফলক নামিয়ে ফেলার সম্ভাবনাও দেখছেন ড. সিদ্দিকুর রহমান।

এদিকে মেয়র অফিসের সামনে শুক্রবার দুপুরে বিক্ষোভ করেছে শিকাগো, মিশিগান, নিউজার্সি, ফ্লোরিডা, আটলান্টা ও নিউইয়র্কসহ যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। এদিকে, নগর সরকারের প্রতিনিধি (কাউন্সিলম্যান) এলড. জো মুরে (যার এলাকায় নাম ফলক স্থাপন করা হবে) এর এর স্টাফ এসিস্টেন্স বব ফুলার ছাত্রলীগের সভাপতি জেড এ জয়কে ইমেলে জানিয়েছেন, বিষয়টি নিয়ে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে কথা বলছেন।

ড. সিদ্দিকুর রহমান বাংলানিউজকে জানিয়েছেন, কোন 'ডিক্টেটর'এর নামে এবং কোন খুনের অভিযোগে অভিযুক্ত কারো নামে যুক্তরাষ্ট্রে কোন নামকরণ করার ক্ষেত্রে আইনগত বাধা রয়েছে। আর সে কারণ দেখিয়েই  জিয়াউর রহমান ওয়ে  বাতিলের লড়াইয়ে বিষয়টি নিয়ে তিনি আদালতে মামলা করেছেন।

অভিযোগের জবাবে শিকাগোর মেয়র রাম এমানুয়েল 'জিয়াউর রহমান ওয়ে' নিয়ে নগর সরকারের শুনানির সময় কোন অভিযোগ পাননি বলে জানালে ড. সিদ্দিকুর রহমান বলেন, ঢাকাস্থ যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস এ ব্যাপারে খোঁজখবর নেয়নি বা  বিষয়টিতে সিদ্ধান্তে যাবার আগে ঢাকাস্থ যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের মাধ্যমে বিষয়টি বাংলাদেশ সরকারের কাছে জানতে চাওয়া হয়নি?

জিয়াউর রহমানের নাম যেখানেই আসবে সেখানেই প্রতিরোধ হবে উল্লেখ করেন তিনি। রোববার  ১৪ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের নামে একটি সড়কের নাম ফলক উন্মোচনের কথা রয়েছে।

আওয়‍ামী লীগ সংশ্লিষ্ট উর্ধতন একটি সূত্র বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেছে, শিকাগোতে 'জিয়াউর রহমান ওয়ে' প্রতিরোধে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে প্রধানমন্ত্রীর আইটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের বিশেষ নির্দেশনা রয়েছে।

এদিকে ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমেও আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে জিয়াউর রহমান ওয়ে'র বিরুদ্ধে জোর ক্যাম্পেইন অব্যাহত রয়েছে। এ ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র ছাত্রলীগের সভাপতি জেড এ জয় বাংলানিউজকে জানিয়েছেন, ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে তারা সিদ্ধান্ত বাতিলে শিকাগোর মেয়র রাম এমানুয়েলের কাছে সবাইকে সামাজিক মাধ্যমসহ ইমেইলের মাধ্যমে জোর দাবী জানাতে বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে ক্যাম্পেইন অব্যাহত রেখেছে।

আওয়ামী লীগের এই প্রতিরোধ কর্মসূচির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপিও রোববার মুখোমখি অবস্থানে পাল্টা কর্মসূচি দিয়েছে। তারাও কয়েকশ' নেতাকর্মী নিয়ে শো' ডাউনে মাঠে নামবে। বিষয়টি নিয়ে এখন শিকাগোর মেয়র রাম এমানুয়েল বেশ বিপাকেই পড়েছেন বলে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে। 

উল্লেখ্য, কয়েক বছর আগে শিকাগোতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে একটি সড়কের নামকরণ করা হয়েছে। সম্প্রতি শহরের সিটি কাউন্সিলের সভায় নর্থ ক্লার্ক সড়কের একটি অংশের নামকরণ 'জিয়াউর রহমান ওয়ে' করার প্রস্তাব গৃহীত হয়। রোববার নামফলক উন্মোচনের জন্য লন্ডন থেকে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আসার খবর প্রথমে ফলাও করে প্রচার করা হলেও পরে বিশেষ কারণে তিনি উপস্থিত থাকতে পারছেন না বলে নিশ্চিত করা হয়েছে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্রে।

ইলিনয় অঙ্গরাজ্যের সেক্রেটারি অব স্টেটের অ্যাডভাইজরি কমিটির সদস্য ছাত্রদলের সাবেক নেতা মোজাম্মেল নান্টু ও জাতীয়তাবাদী সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংস্থার (জাসাস) সাবেক নেতা মোসাদ্দেক মিন্টু জানান, নামফলক উন্মোচন অনুষ্ঠানকে বর্ণাঢ্য করতে সর্বাত্মক উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

** শিকাগোতে জিয়ার নামে রাস্তার উদ্বোধন রোববার

বাংলাদেশ সময়: ১২২২ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৩, ২০১৪

- See more at: http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/323502.html#sthash.K605uycS.dpuf


বাংলাদেশের রাজনীতিতে জিয়াউর রহমানঃ সাফল্য ও অগ্রগতির ৩৬ বছরে বিএনপিঃ২য় পর্ব

...
http://www.prothombangladesh.net/2014/09/03/বাংলাদেশের-রাজন . .

See More
বাংলাদেশের রাজনীতিতে জিয়াউর রহমানঃ সাফল্য ও অগ্রগতির ৩৬ বছরে বিএনপিঃ২য় পর্ব ক্যাপ্টেন(অবঃ) মারুফ রাজুঃ ২য় পর্বঃ গণভোটে জিয়াউর...
শিকাগোতে জিয়ার নামে সড়ক ঠেকাতে আ.লীগের মামলা    বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের নামে সড়কের নামফলক উন্মোচন ঠেকাতে যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়স অঙ্গরাজ্যের শিকাগো সিটি কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে মামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ।

শিকাগোতে জিয়ার নামে সড়ক ঠেকাতে আ.লীগের মামলা

বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের নামে সড়কের নামফলক উন্মোচন ঠেকাতে যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়স অঙ্গরাজ্যের শিকাগো সিটি কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে মামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ।https://www.facebook.com/abid.bahar.7



ZIA: THE FATHER OF MODERN BANGLADESH

Tuesday April 06 2010 00:19:27 AM BDT
LINK: http://bangladesh-web.com/view.php?hidDate=2010-04-08&hidType=OPT

by  Dr. Abid Bahar, Canada

To some readers of Asif Nazrul's article in the Prothom Alo, {http://prothom-alo.com/detail/date/2010-03-27/news/51845 } Zia was only a "Ghosok" on behalf of Mujib, but the context shows Zia became prominent not just for declaring the independence of Bangladesh. To understand the Zia phenomenon in Bangladesh history, let's consider the following:

1) About Zia's declaration of independence, the point is Mujib before surrendering to the Pakistani army, didn't formally declare the independence and didn’t form any government for Mujib followers to call Ziaur Rahman simply as a civil servant in the role of a "Ghosok" therefore to them Mujib, being the head of the state should get all the credit. No doubt, this type of explanation is good for blind followers. But we see that after the 7th March “if and then (jodi akta…) speech by Mujib he was still negotiating to save Pakistan, his personal commitment for an independent Bangladesh thus remains highly questionable. Under the circumstances of people’s frustration, to fill in the vacuum and to boost in the morale of the people, Zia declared independence first in his own name but at Mujib follower’s request and to show symbolic respect to Mujib (away in Pakistan), he also declared on behalf of Mujib which is similar to lets say Australian’s use of the name of the Queen who is away in England.

In addition, the unanswered questions that on March 25 at the last moments we see Mujib was more interested to save himself and his family and his party members than the ordinary people. As a result of the neglect/ callous behavior of knowing or not knowing the Pakistani army accumulation ordinary people became the targets of genocide. Surprisingly Mujib was removed from Dhaka, his family remained safe in Dhaka, even received allowances from the Pakistan army. Then Mujib who wanted to be the Prime Minister of Pakistan; a power hungry politician all along and for Zia and the others who trusted him so much, it seems using Mujib's name was even a mistake. In those circumstances, Zia who boosted people's morale at this crucial time wouldn’t only be a "Ghosok" but a great civilian and a military figure, a real leader to lead the nation at a time of distress.

(2) Zia's other contributions:

Zia gave Bangladesh the multi part democracy. He allowed even Hasina to join in politics in the opposition showing his faith in democracy and tolerance. He was also the founder of a democratic political party that he established afterward in the role of a civilian leader.

While Mujib after his return from Pakistan gave Bangladesh the BKSAL, and turned Bangladesh into a "bottomless basket” Zia as a statesman gave Bangladesh, the system of market economy. Today Bangladesh is not the likes of North Korea’s socialist looters basket. What Bangladesh is today came from the Fifth Amendment by Zia and his multiparty democracy, a gift from a cream of the crop hero of the liberation war; that is the justification for the BNP that it should be bringing back the sacred Firth Amendment to acknowledge people’s commitment to democracy. Unfortunately, the brainless BNP party of today broke Zia's supreme standard of staying away from corruption and it calls Zia only as the "Ghosok" whereas he should be called the father of modern Bangladesh.

Does Hasina (the house wife at the time of the liberation war now the controversial Prime Minister of her BKSAL like socialist and autocratic alliance) has any right to abuse Zia’s name that is reserved only for the great heroes of Bangladesh?

(Abid Bahar is a playwright teaches in Canada. E Mail :abid.bahar@gmail.com )


 




SHAME!!!

MUJIB FIRST BETRAYED ON MARCH 25 NIGHT THEN KILLED THE INFANT DEMOCRACY IN BANGLADESH!


MUJIB`S ``JOY PAKISTAN`: Exclusive video এ কে খন্দকার, বীর উত্তম তার বহুল আলোচিত '১৯৭১ ভেতরে বাইরে' বইতে সংশোধন নিয়ে আসলেন
বইটির দ্বিতীয় সংস্করণের ভূমিকায় তিনি উল্লেখ করেছেন 'বইয়ের ৩২ নম্বর পৃষ্ঠায় দ্বিতীয় স্তবকে আমি লিখেছিলাম "এই ভাষণের শেষ শব্দ ছিল জয় পাকিস্তান।" আসলে তা হবে, "এই ভাষণের শেষ শব্দগুলো ছিল জয় বাংলা জয় পাকিস্তান।

MUJIB A TRICKSTER, BETRAYED WITH HIS PEOPLE, AND SURRENDERED FOR HIS OWN SAFETY!!!

... See More
Projonmo Pochattur






গলাগলি

মুজিবের ফার্স্ট চয়েজ ছিলো ৭০'র নির্বাচনের ফলাফল অনুযায়ি আওয়ামী লীগ অবিভক্ত পাকিস্তানের ফেডারেল সরকার গঠন করবে, শেখ মুজিব হবে অল পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী।
তাইতো ১৩ই মার্চ থেকে ২৫ মার্চ শেষ অবধি পাকিস্থানের সাথে আলোচনা চালায়গেছে কিভাবে আম্লীগের কাছে
ক্ষমতা হস্তান্তর করবে

[প্রমাণ কর এ.কে খন্দকার মিথ্যা]


'মুজিব বাহিনী অস্থায়ী সরকার ও মুক্তিবাহিনীকে অবজ্ঞা করত'
https://www.facebook.com/photo.php?fbid=698815630193533&set=a.102680169807085.5430.100001953069389&type=1&theater
'মুক্তিযুদ্ধের সময় মুজিব বাহিনী অস্থায়ী সরকার ও মুক্তিবাহিনীকে অবজ্ঞা করত ও ক্ষেত্রবিশেষে প্রতিদ্বন্দ্বিতাও করত। মুজিব বাহিনী সৃষ্টি হয়েছিল ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা 'র'-র প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে।' এ কথা লিখেছেন মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বাংলাদেশ বাহিনীর ডেপুটি চিফ অব স্টাফ এ কে খন্দকার বীর উত্তম। মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি ছিলেন গ্রুপ ক্যাপ্টেন। পরে তিনি এয়ার ভাইস মার্শাল হন।
প্রথমা প্রকাশন থেকে প্রকাশিত তার '১৯৭১ : ভেতরে বাইরে' গ্রন্থে তিনি মুজিব বাহিনী সম্পর্কে তথ্যপূর্ণ লেখা লিখেছেন। বইটি গত আগস্টের শেষ দিকে প্রকাশিত হয়েছে।


WHY AWAMIS ARE INTOLERANT TO ANY THING OUTSIDE THE AWAMI LEAGUE
ANALYSIS

আওয়ামীলীগের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে ব্যবসার কাহিনী শুনুন_________আসিফ নজরুল ইসলাম।


SHEIKD HASINA`S FASCISM




HASIN FASCIST CADRE BASED PARLIAMENT




ফিরে দেখাঃ

এই ভিডিওটা নিশ্চয়ই ভুলে যাননি। এই হচ্ছে আওয়ামিলীগ এবং তাদের ভাষা। যেমন নেত্রী তেমন চামুচ। হারপিক দিয়ে ১৪ দিন মুখ ভিজিয়ে রাখলেও মুখ পবিত্র হবার নয়।

এই রকম উগ্র, জঙ্গীবাদী দলকে ক্ষমতায় রেখে গুমরাজ্যের নাম পাল্টানোর কথা চিন্তা করা কতোটুকু বাস্তব সম্মত?

বড়লেখা ছাত্রদলের দৃষ্টি আকর্ষন

ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা বি,এন,পি অফিসে ভাংচুর ও অগ্নি সংযোগ করলো। ছাত্রদল সভাপতির দোকানে হামলা করে একটি মটর সাইকেল নিয়ে গেলো।
ছাত্রদলের সভাপতি/সম্পাদক পাল্টা জবাব দিতে ব্যর্থ হলেন। কিন্তু কেনো ব্যর্থ হলেন???
কিছু দিন আগে তাদের নেতৃত্বে আওয়ামীলিগ কে ৩/৪ বার বড়লেখা বাজার থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হলো।

...

 

See More
— with Jatiotabadi Chatrodol Trinomul and 9 others.
বড়লেখা ছাত্রদলের দৃষ্টি আকর্ষন    ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা বি,এন,পি অফিসে ভাংচুর ও অগ্নি সংযোগ করলো। ছাত্রদল সভাপতির দোকানে হামলা করে একটি মটর সাইকেল নিয়ে গেলো।  ছাত্রদলের সভাপতি/সম্পাদক পাল্টা জবাব দিতে ব্যর্থ হলেন। কিন্তু কেনো ব্যর্থ হলেন???  কিছু দিন আগে তাদের নেতৃত্বে আওয়ামীলিগ কে ৩/৪ বার বড়লেখা বাজার থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হলো।    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ছাত্রদলের ও বিএনপি র কিছু নেতা কর্মী জানিয়েছেন-  কাদির রাজপথে ছাত্রলীগের এক আতংকের নাম। আজ  উনি বিয়ে করার কারনে কিছুটা মনবল পাল্টে গেছে।  ইতিমধ্যে সাধারন সম্পাদক জুয়েল ও প্রচার সম্পাদক আমিনুল বিয়ে করেছে। আর সাংগঠনিত সম্পাদক কাওছারের বিয়ে আগামী ১৮ তারিখ।   এদিকে ব্যর্থতার দায় এড়াতে (upozila chatrdol barlekh) id এর বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন সভাপতি।  আমি কাদির ভাই কে সম্মানের সাথে বলছি- সত্য কথা হজম করতে একটু কষ্ট হবে।আজ বড়লেখা বিএনপি কার্যালয়ে আওয়ামীলীগের সন্ত্রাসী হামলার তীর্ব প্রতিবাদ জানাচ্ছি।  সেই সাথে বড়লেখা বিএনপির মাথামোটা নেতাদের ধিক্কার জানাচ্ছি।  শুধু সভা সেমিনারে লম্বা হাত তুলে বক্তিতা আর সংবর্দনা দিয়ে দল চলে না।  দলকে বাচাঁতে হলে চাই শক্তি এবং ঐক্য।


AWAMI DICTATORSHIP BY SHEIKH HASINA



সোনার পাখিরা একে একে উড়ে যায় ভেঙ্গে ভেঙ্গে হৃদয়ের সকল বাঁধন
নেকড়ের উল্লাসে কাঁপে জনপদ,বঞ্চিত জনতার হৃদয়ের কাঁদন
















  1. শিকাগো আপডেট: ২৫ মার্চ 'জিয়াউর রহমান ডে !

    আওয়ামীলীগ সরকারের কূটনৈতিক দেনদরবার, স্থানীয় আওয়ামী লীগের প্রতিবাদের মুখেও বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের নামে শিকাগোতে "Honorary Ziaur Rahman Way" উদ্বোধন করলেন শিকাগো সিটি মেয়র রাম ইমানুয়েল। (ইনি ২০০৮ সালে প্রেসিডেন্ট ওবামার চীফ অব স্টাফ ছিলেন)। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শিকাগো শহরের গভর্নর প্যাট কুইস, কংগ্রেসম্যান জন সেকেকসি, ইলিনয়ের সেক্রেটারি অব স্টেট জেসি হোয়াইট, ৪৯ কাউন্সিলরবৃন্দ..., ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা, এবং সহস্রাধিক বিএনপি নেতা কর্মীরা। যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে একটা রাস্তা উদ্বোধনের জন্য এত মানুষ কখনও উপস্থিত হয়নি। শিকাগো সিটির ৬৮০০ নর্থ ক্লার্কের ওয়েস্ট প্রাট ব্লুভার্ডের দক্ষিণ-পশ্চিম প্রান্ত থেকে ৬৭৫০ নর্থ ক্লার্কের পশ্চিম কলম্বিয়ার উত্তর-পশ্চিম প্রান্তকে 'জিয়াউর রহমান ওয়ে' নামকরণ করা হয়েছে।

    শিকাগো সিটি কাউন্সিলে জিয়াউর রহমানের নামে রাস্তার নামকরণের সিদ্ধান্ত হওয়ার খবর প্রচার হলে গত এক সপ্তাহ ধরে বাংলাদেশের আওয়ামী লীগ সরকার, যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ দূতাবাস এবং যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ নানাভাবে বাধা সৃষ্টি করে। বিশেষ করে স্টেট ডিপার্টমেন্ট, ইলিনয় স্টেট এবং শিকাগো সিটি কর্তৃপক্ষের কাছে জিয়াউর রহমানের বিরুদ্ধে নানাবিধ কুৎসা রটনা করা হয়। তাকে 'বিতর্কিত' প্রমাণ করতে রাস্তার নামকরণের প্রতিবাদে বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে আওয়ামী লীগ। যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামীলীগ সভাপতি ডঃ নুরুন্নবী জনা বিশেক আওয়ামী কর্মী নিয়ে যান নিউইয়র্ক থেকে, সেখানে একটা ব্যানার নিয়ে ছবি তুলে পত্রিকায় পাঠান। এদের মধ্যে এক মনির হোসেন আবার কোর্টে একটা মামলা ঠুকে দিয়ে খুশি হন। উদ্ভুত এ পরিস্থিতিতে 'জিয়াউর রহমান ওয়ে' নামকরণের উদ্যোক্তাদের ডেকে পাঠান শিকাগো সিটি মেয়র রাম ইমানুয়েল। পুরোনো রেকর্ড এবং আরো কিছু নতুন ডকুমেন্ট প্রদর্শনের পর সিটি মেয়র দ্রুত নামফলক স্থাপনের নির্দেশ দেন। শুক্রবার নামফলক স্থাপন করা হয়। আর রোববার নিজে উপস্থিত থেকে 'জিয়াউর রহমান ওয়ে'র উদ্বোধন করেন সিটি মেয়র রাম ইমানুয়েল।

    প্রসঙ্গত, এর আগে ২০০৪ সালে শিকাগো সিটি আনুষ্ঠানিকভাবে জিয়াউর রহমানকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষকের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। স্বীকৃতিপত্রে বলা হয়, ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ জিয়াউর রহমানের আনুষ্ঠানিক স্বাধীনতার ঘোষণা এবং তৎপরবর্তী ৯ মাসের যুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের উদ্ভব হয়। ১৯৭৬ সালে জিয়াউর রহমান বাংলাদেশে মাল্টি পার্টি ডেমোক্রেসির সূচনা করেন। শিকাগোতে বসবাসকারী বাংলাদেশীসহ সব অধিবাসী ২৫ মার্চ 'জিয়াউর রহমান ডে' পালন করবে বলে সিটি কাউন্সিলে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। এরপর থেকে প্রতিবছর ২৫ মার্চ শিকাগোতে 'জিয়াউর রহমান ডে' পালন করা হয় এবং জিয়াউর রহমান প্যারেডসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে শিকাগোবাসী।



    Mujib and seraj sikder

    পূর্ব বাংলা তথা বাংলাদেশের স্বাধীনতার প্রথম দলিল/ইশতেহার প্রকাশ করেন শহীদ দেশপ্রেমিক সিরাজ সিকদার সেই ১৯৬৮ সালের ৮ জানুয়ারি শ্রমিক আন্দোলনের কংগ্রেসে। সেদিন তিনি স্বাধীন পূর্ব বাংলার যে পতাকা উড়িয়েছিলেন সেটিই আজকের বাংলাদেশের পতাকা। মুক্তিযুদ্ধ শুরুর আগেই তিনি সর্বদলীয় কাঠামোর কথা বলেছিলেন। তিনিই ভবিষ্যতবাণী করেছিলেন এই মুক্তির প্রয়াস ছিনতাই হবে। তিনিই একমাত্র সিভিলিয়ান যিনি দেশের অভ্যন্তরে আত্মনির্ভরশীল মুক্তিযুদ্ধের সুচনা করে পাক বাহিনীর একটি কন্টিনজেন্টকে বিধস্ত করেছিলেন। তিনি বিশ্বের অন্যতম নেতা যিনি একটি সেনাবাহিনীর ঘেরাওয়ের ভেতরে বসে যুদ্ধ করতে করতে একটি রাজনৈতিক দলের জন্ম দিয়েছিলেন। তিনিই সেই বিপ্লবী নেতা যিনি প্রথম আওয়ামী লীগ ও রক্ষীবাহিনীর সন্ত্রাসের পাল্টা জবাব দিয়ে জনগণের পক্ষে নেমেছিলেন। সেই সিরাজ সিকদার হলেন এমন গণমানুষের নেতা যিনি মৃত্যু মুখে দাঁড়িয়েও স্বৈরাচারের সাথে আপোষ না করে জাতীয় মুক্তির স্বপ্নে মৃত্যুকে মেনে নিয়েছিলেন। সেই অমর বিপ্লবীর দেশের আজকের সন্তানেরা বছরের পর বছর স্বৈরাচারকে মুক্ত ভাবে দেশের মাটিতে মাথা উচিয়ে গণহত্যা ও দুঃশাসন চালাতে দিচ্ছে নির্বিকারে। নিজ দেশে ভারতীয় উপনিবেশ মেনে নিচ্ছি নির্বিকার চিত্তে। মেনে নিচ্ছি ঘুষখোর লুটেরা আর ড্রাগ ডিলারদের। মেনে নিচ্ছি একালের রক্ষী বাহিনী RABকে। অন্যায়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ন্যায় ও নৈতিকতা এবং পৃথিবীর কোন আইনেই অবৈধ নয়, ভুলে গেছি তা। মেরুদণ্ডহীন নেতাদের দিকে তাকিয়ে জাতীয় অস্তিত্ব ভূলুণ্ঠিত করছি। এই আমরাই হলাম আজকের দেশপ্রেমিক দাবিদার!! সত্যিই সেলুকাস। ধিক এই মানসিকতাকে!!  Sheikh Mohiuddin Ahmed, Lily Farooque, Shamsul Alam Liton, Saidur Rahman, Topon Chowdhury, Malik Shamima, Mahdi Amin, Afsana Zerin Khan Anee, Afjal Hussain, Tajkia Binte Nazib, চে গুয়েভারার আত্মা, Golam Mustafa Bhuiyan, Younus Faruky Junel, Abul Bashar, দৈনিক কলম - Daily Kalom, Ameenur Rasheed, Fakir Nasir Uddin, Fakir Tariq, Abu Nasser, Nasiruddin Mozumder, Ninas Rahman, Kader Gani Chowdhury, Khondkar Abdul Hamid, A-e Rayan, Mohammad Mahbub Hossain, Sohel Khan, Mohammad Zaman Ruku, Shamim Reza, Ahmad Atiq, Maruf Kamal Khan, Maruf Ahmad, Shah Alam, Shamsuddin Ahmed, Akm Quamruzzaman, Hasan Akon, Alamgir Sikder Loton, Atiqur Rahman Ripon, Probashi Barta

    পূর্ব বাংলা তথা বাংলাদেশের স্বাধীনতার প্রথম দলিল/ইশতেহার প্রকাশ করেন শহীদ দেশপ্রেমিক সিরাজ সিকদার সেই ১৯৬৮ সালের ৮ জানুয়ারি শ্রমিক আন্দোলনের কংগ্রেসে। সেদিন তিন...ি স্বাধীন পূর্ব বাংলার যে পতাকা উড়িয়েছিলেন সেটিই আজকের বাংলাদেশের পতাকা। মুক্তিযুদ্ধ শুরুর আগেই তিনি সর্বদলীয় কাঠামোর কথা বলেছিলেন। তিনিই ভবিষ্যতবাণী করেছিলেন এই মুক্তির প্রয়াস ছিনতাই হবে। তিনিই একমাত্র সিভিলিয়ান যিনি দেশের অভ্যন্তরে আত্মনির্ভরশীল মুক্তিযুদ্ধের সুচনা করে পাক বাহিনীর একটি কন্টিনজেন্টকে বিধস্ত করেছিলেন। তিনি বিশ্বের অন্যতম নেতা যিনি একটি সেনাবাহিনীর ঘেরাওয়ের ভেতরে বসে যুদ্ধ করতে করতে একটি রাজনৈতিক দলের জন্ম দিয়েছিলেন। তিনিই সেই বিপ্লবী নেতা যিনি প্রথম আওয়ামী লীগ ও রক্ষীবাহিনীর সন্ত্রাসের পাল্টা জবাব দিয়ে জনগণের পক্ষে নেমেছিলেন। সেই সিরাজ সিকদার হলেন এমন গণমানুষের নেতা যিনি মৃত্যু মুখে দাঁড়িয়েও স্বৈরাচারের সাথে আপোষ না করে জাতীয় মুক্তির স্বপ্নে মৃত্যুকে মেনে নিয়েছিলেন। সেই অমর বিপ্লবীর দেশের আজকের সন্তানেরা বছরের পর বছর স্বৈরাচারকে মুক্ত ভাবে দেশের মাটিতে মাথা উচিয়ে গণহত্যা ও দুঃশাসন চালাতে দিচ্ছে নির্বিকারে। নিজ দেশে ভারতীয় উপনিবেশ মেনে নিচ্ছি নির্বিকার চিত্তে। মেনে নিচ্ছি ঘুষখোর লুটেরা আর ড্রাগ ডিলারদের। মেনে নিচ্ছি একালের রক্ষী বাহিনী RABকে। অন্যায়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ন্যায় ও নৈতিকতা এবং পৃথিবীর কোন আইনেই অবৈধ নয়, ভুলে গেছি তা। মেরুদণ্ডহীন নেতাদের দিকে তাকিয়ে জাতীয় অস্তিত্ব ভূলুণ্ঠিত করছি। এই আমরাই হলাম আজকের দেশপ্রেমিক দাবিদার!! সত্যিই সেলুকাস। ধিক এই মানসিকতাকে!!











MUJIB, THE FOUNDER OF THE BKSAL
HAS
TO BE IDENTIFIED WHETHER HE WAS 

A TRICKSTER AND
THE FOUNDER OF CADRE
BASED FASCISM

IN BANGLADESH AND THE SOURCE OF
INTOLERANCE IN BANGLADESH POLITICS!







__._,_.___

Posted by: Abid Bahar <abid.bahar@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Re: [mukto-mona] এ কে খন্দকারের ‘ভেতরে বাইরে’ কেবল বিভ্রান্তি



My friend MMR Jalal who maintains a website on Bangladesh 's independence movement has revealed to me few interesting facts. Poet Shamsur Rahman, Justice Habibur Rahman, and Badruddin Umar have said that Mujib ended his speech chanting Joy Pakistan. I was in the meeting and I am sure he did not do that. When challenged both the Rahmans admitted that their memory might have betrayed them. Not surprisingly Unar had heard it himself. Abul Mansur Ahmed wrote in one of his articles that it was the first time (March 7, 1971) that Mujib did not finish his speech by chanting Pakistsn Zindabad. The fact that Khandkar was not made minister this time might have provoked him to take revenge. 

Sent from my iPhone

On Sep 14, 2014, at 7:13 PM, "Shah Deeldar shahdeeldar@yahoo.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:

 

Had he said 'Joi Pakistan', he would have been booed by that huge public given the anti Pakistani sentiment of that time. Khondoker is either lying or somebody  else put the words in the book to make it controversial and marketable.
-SD
 
"I speak for the trees, for the trees have no tongues."
-Seuss



On Sunday, September 14, 2014 6:18 PM, "ANISUR RAHMAN anisur.rahman1@btinternet.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


 
Let me put some genuine facts - not speculations, not conjectures. My eldest brother was the senior most Naval officer (holding the rank of a Captain) in the Pakistan Navy. Another brother was the senior most PIA Captain. Both of them were laid off around January 1971. They did not have to apply for a leave, they were just told that for their own sake, they should stop being involved in military activities in Pakistan. The real reason was that Pakistani military high command did not trust Bengali officers any more. If a Bengali military officer (Army, Navy and Air Force) applied for an extended leave, it was given most promptly and gladly. So, I think, A K Khandokar's narrative that he had first ten days holiday, followed by a three months leave is entirely believable. 
But what is not believable is that Sheikh Mujibur Rahman or anybody else could use the expression 'Joy Pakistan'. It is the most ludicrous expression. If somebody had to express support or sympathy to Pakistan, he would say 'Pakistan Zindabad', not 'Joy Pakistan'. It is like saying, 'Ishhar Hafez', instead of 'Allah Hafez' or 'Khoda Hafez'. A K Khandokar's concoction is nothing but a blatant lie. Moreover, at the race course on 7th March when the whole nation was at the height of nationalistic zeal and the demand for some sort of declaration for independence was at fever pitch, Mujibur Rahman would be raving mad to say anything like 'Pakistan Zindabad', let alone 'Joy Pakistan'. 

- AR


From: "Jiten Roy jnrsr53@yahoo.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com>
To: "mukto-mona@yahoogroups.com" <mukto-mona@yahoogroups.com>
Sent: Sunday, 14 September 2014, 18:27
Subject: Re: [mukto-mona] এ কে খন্দকারের 'ভেতরে বাইরে' কেবল বিভ্রান্তি

 


The last part of this review is very important to understand Mr. Khondakar's role as a Mukti-joddhya.

Mr. Khondokar, being an officer in the Pakistan Air Force, asked for extended leave of absence for 3 months at a time when Pakistani Army was preparing for an all-out battle against rebellious Bangalis in the east. The logical conclusion is that he had to produce a very convincing reason for his extended leave of absence; otherwise, it would not be granted leave so easily. Usual procedure in the Army under an emergency condition is – to call up all on leave Army reserves and officials to report to the base, and get ready for the forthcoming battle. How did he get his extended leave approved so easily, when Pakistani Army knew he might join rebels, which, as per record, he did?

You see, these are the issues new government of Bangladesh, after independence, should have investigated, right after independence,  before handing out high ranking positions and 'Khetabs' to people. This is a very critical step in which Mujib-government failed miserably.
Mujib-government gave out ranking positions and 'Khetabs' to anyone for just being present, in person, in some Mukti-Joddhya camps in India. There was no investigation to verify achievement or activity of these individuals in the camp. Many of those officers revealed their true identities within 3 years. In case of Mr. Khodakar, it took more than 40 years. I think, he could not leave with his duplicity any longer, and did not want to die with his false image as an ardent Mukti-joddhya, who was fighting for the independence or even believed in it.

Also, the topic of 'Joy Pakistan' along with 'Joy Bangla' at the end of Sheikh Mujib's speech will be important for someone who is trying to show that Sheikh Mujib was thinking about the wellbeing of Pakistan at that time. If this line of thought was true, it will be an absurd thought in his mind, because 'Joy Bangla' implies a defeat for Pakistan. These two phrases could not coexist in the same sentence of his speech. So, it is implausible that he will say something like Joy Pakistan in the same sentence.
Also, I get perplexed when I see so much publicity surrounding a book by Taj Uddin's daughter. As far as I understand, this is a book about the memory of a minor little girl. She writes about her father's activity as a lead political leader. In order to believe in her accounts, we have to believe that her father was discussing politics with her, and she had the intellect to comprehend them all. This is where I stop. I can't believe in the authenticity of her accounts. But, that did not stop media-intellectuals to dive in it.
It seems, Bangladeshi politics thrive on concocted stories much more than real ones, because real stories hurt many people.

Jiten Roy




On Saturday, September 13, 2014 2:11 PM, "SyedAslam Syed.Aslam3@gmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


 
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪, ৩০ ভাদ্র ১৪২১
এ কে খন্দকারের 'ভেতরে বাইরে' কেবল বিভ্রান্তি
শামসুদ্দিন পেয়ারা
মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে এ কে খন্দকারের '১৯৭১ : ভেতরে বাইরে' বইটি পড়ে মনে হবে না নতুন কিছু জানলাম। ভূমিকার প্রথম পাতাতেই যদিও তিনি লিখেছেন '... মুক্তিযুদ্ধের অনেক ইতিহাসই আমার জানা আছে, যা অনেকেই জানেন না বা তাঁদের জানার সুযোগ ছিল না।'
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস তো একটাই। তিনি 'অনেক ইতিহাস' কোথায় পেলেন সেটা একটা প্রশ্ন। হতে পারে সেটা তাঁর ভাষিক দুর্বলতা। বলতে চেয়েছেন, 'অনেক কাহিনী' তিনি জানেন। তবে সেই 'কাহিনী'গুলো যে কি তা বই পড়ে জানার জো নেই। যা লিখেছেন তা বহুজনে বহু আগে বহুবার লিখে ফেলেছেন। খন্দকার সাহেব নিছকই জাবর কেটেছেন। 
তাঁর নোটগুলো হারিয়ে গেছে, স্মৃতির ওপর নির্ভর করে লিখেছেন, আর সহায়তা নিয়েছেন কিছু প্রকাশিত গ্রন্থ, গ্রন্থকার ও দলিলের। যেসব বই ও দলিলের রেফারেন্স দিয়েছেন সেগুলোও সবারই পড়া- অর্থাৎ যারা পড়তে আগ্রহী।
যে তিনটি বিষয় তিনি জোর দিয়ে প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছেন সেগুলো হচ্ছে ১. বঙ্গবন্ধু তাঁর ৭ মার্চের ভাষণ শেষ করেছিলেন 'জয় পাকিস্তান' বলে; ২. আওয়ামী লীগের কোন যুদ্ধপ্রস্তুতি ছিল না; ৩. শেখ মুজিব স্বাধীনতা চাননি, তাই ২৫ মার্চ রাতে তাজউদ্দীনের চাপাচাপি সত্ত্বেও স্বাধীনতা ঘোষণা করেননি। 
এগুলো কোন নতুন কথা নয়। এসব বলে বলে এক শ্রেণীর রাজনীতিবিদ মুখে ফেনা তুলে ফেলেছেন সেই ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্টের পর থেকে। তারা যখন এসব বলে বলে ক্লান্ত হয়ে বসে পড়েছেন তখনই খন্দকার সাহেব ৪২ বছর অপেক্ষার পরে সেই চুপসে যাওয়া রাজনৈতিক বকাবাজদের হাতে পুরনো হাতিয়ারগুলো পুনরায় ধরিয়ে দিলেন। এসব হাতিয়ার যে বহু ব্যবহারে ভোঁতা হয়ে গেছে এবং এসবে যে ইতোমধ্যে মরচে ধরে গেছে সেটা তাঁর জানা উচিত ছিল। তবে বইটি ভাল বিক্রি হবে বলে মনে হয়। এ জন্য জাতীয় সংসদের কয়েক সদস্য জনাব খন্দকারের ধন্যবাদার্হ। মুক্তিযুদ্ধ আমাদের এ অঞ্চলের ইতিহাস, ভূগোল, রাজনীতি, অর্থনীতি, রাষ্ট্রীয় সম্পর্ক, আন্তঃধর্ম মনোভাব- বলতে গেলে জীবনের প্রায় সব কিছুই নানাভাবে বদলে দিয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ার অতীতকে এমনভাবে ভেঙ্গেচুরে তছনছ করে দিয়েছে যা ১৯৫০-৬০-এর দশকের রাজনৈতিক নেতা-দার্শনিক কিংবা ষড়যন্ত্রকারী কারও ভাবনার মধ্যে ছিল না অথচ এই এতবড় ঘটনাটির অনেক দিকই এখনও অজ্ঞাত এবং অর্ধজ্ঞাত রয়ে গেছে। 
এর অনেক কারণের মধ্যে একটি কারণ হচ্ছে যারা এ মহাকা-ের কুশীলব তাদের অধিকাংশ এ বিষয়টির ওপরে তেমন বিশদ কিছু লিখে যাননি। তাদের অনেকেই এখন মৃত। অতএব, তারা তাদের স্ব স্ব অভিমত ও অভিজ্ঞতা কারও সঙ্গে ভাগাভাগি না করেই চিরপ্রস্থান করেছেন। তারা কি ভেবেছিলেন, তারা কি করেছিলেন, তার কোন কিছু আমাদের আর জানার সুযোগ নেই। ফলে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের এমনকি তারও বহু আগে থেকে শুরু হওয়া আমাদের মুক্তি সংগ্রামের লিপিবদ্ধ ইতিহাস একটি অবিচ্ছিন্ন ধারায় প্রবাহিত হয়নি। মাঝে মাঝে এমন সব অজানা খানা-খন্দক রয়ে গেছে যেখানে কেবল যে হোঁচট খেতে হয় তা নয়, কোন কোনটিতে একবারে হুমড়ি খেয়ে পড়তে হয় অথচ এ পথ একদা আমরা নির্বিঘেœই পার হয়ে এসেছিলাম। তখন তা খুবই মসৃণ ছিল।
পেশাদার সৈন্যরা একটি জনযুদ্ধকে কোন্ দৃষ্টিতে দেখেন এবং কিভাবে তার মূল্যায়ন করেন এ কে খন্দকারের বইটি তার এক প্রকৃষ্ট উদাহরণ। 
বইটির যৌক্তিকতা হিসেবে শুরুতেই (পৃঃ ২৩) তাঁর মন্তব্য : ১৯৬৯ সালের মার্চ থেকে মুক্তিযুদ্ধ যোগ দেয়ার উদ্দেশ্যে ভারতে যাবার আগ পর্যন্ত তাঁর চোখের সামনে এমন অনেক ঘটনা ঘটেছে যা মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে প্রকাশিত গ্রন্থগুলোতে খুব কম উঠে এসেছে। 
এরপরে যে ঘটনাগুলোর উল্লেখ তিনি করেছেন, যেমন: লারকানায় ভুট্টোর সঙ্গে ইয়াহিয়ার গোপন আলোচনা (যার উল্লেখ বঙ্গবন্ধু তাঁর ৭ মার্চের ভাষণে করেছেন), বাঙালীদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে পাকিস্তানীদের অনিচ্ছা, পিআইএর বিমান ভর্তি করে পাকিস্তান থেকে বেসামরিক পোশাকে নিয়মিত সৈন্য নিয়ে আসা, মুজিব-ইয়াহিয়া-ভুট্টো আলোচনা নিয়ে জনমনে কৌতূহল, এ ধরনের আলোচনার ফলাফল কী হতে পারে তা নিয়ে দেশবাসীর উদ্বেগ ও নানা ধরনের বিভ্রান্তি, সর্বোচ্চ রাজনৈতিক পর্যায়ে অনেক আগে থেকে 'যুদ্ধপ্রস্তুতি'র অভাব- ইত্যকার নানা বিষয়। 
লিখেছেন : 'আমি এমন কোন তথ্য পাইনি, যাতে মনে করতে পারি যে রাজনৈতিক পন্থা ব্যর্থ হলে আওয়ামী লীগের নেতারা বিকল্প পন্থা হিসেবে অন্য কোন উপায় ভেবে রেখেছিলেন' (পৃঃ ২৭)। এ ছাড়া ১ মার্চ ইয়াহিয়ার বক্তৃতায় জাতীয় সংসদের অধিবেশন অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য পিছিয়ে দেয়া এবং তার প্রেক্ষিতে ওই দিন থেকেই সারাবাংলায় অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য অসহযোগ আন্দোলন শুরুর ঘোষণার পর সত্যি কথা বলতে কি, আমরা রাজনৈতিক নেতাদের কাছ থেকে কোন নির্দেশ পাইনি। এ বিষয়ে রাজনৈতিক নেতারা আমাদের কিছু জানাননি। যদি কেউ বলেন যে, তখন আওয়ামী লীগের নেতারা যুদ্ধের নির্দেশনা দিয়েছিলেন, তবে অত্যন্ত বিনয়ের সঙ্গে বলতে হয় যে তা সঠিক নয়। অন্তত আমি কোন নির্দেশনা পাইনি' (পৃঃ ২৯-৩০)।
বড়ই দুঃখের কথা। আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ বিশেষ করে তাদের একচ্ছত্র নেতা শেখ মুজিবুর রহমান, সে সময় এত কিছু করছিলেন অথচ কেন যে পাকিস্তান বিমানবাহিনীর ঢাকা বেইসের প্রশাসনিক ইউনিটের অধিনায়ক (গ্রুপ ক্যাপ্টেন) এ কে খন্দকার সাহেবকে যুদ্ধপ্রস্তুতির ব্যাপারে কোন কিছুই অবগত করালেন না- সেটা মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে এক বিশাল প্রশ্নবোধক চিহ্ন হয়ে থাকবে। তবে তিনি লিখেছেন : 'শোনা যায়, মার্চ মাসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইকবাল হলের (বর্তমানে সার্জেন্ট জহুরুল হক হল) ছাত্ররা নিজ উদ্যোগে পুরনো ৩০৩ রাইফেল দিয়ে শত্রুর মোকাবেলা করার প্রস্তুতি গ্রহণ শুরু করেছিল' (পৃঃ ৩০)।
একই প্যারাগ্রাফে লিখেছেন: 'যথাযথ প্রস্তুতি ছাড়া শত্রুকে প্রতিরোধ করতে গিয়ে আমাদের ভীষণ ক্ষতি হয়েছিল। এ ব্যাপক ক্ষতি এড়ানো সম্ভব হতো যদি বাঙালী সেনা সদস্যদের রাজনৈতিক উচ্চমহল থেকে চলমান পরিস্থিতি ও সম্ভাব্য আক্রমণ সম্পর্কে যথাসময় অবহিত করা হতো এবং তা প্রতিহত করার জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেয়া হতো' (পৃঃ ৩০)।
এ পর্যন্ত হয়ত ঠিকই ছিল। কিন্তু ওই ৩০নং পৃষ্ঠার শেষাংশে এসে খন্দকার তাঁর প্রথম ক্ষেপণাস্ত্রটি নিক্ষেপ করলেন সরাসরি তার টার্গেট লক্ষ্য করে। অসহযোগ আন্দোলনের বর্ণনা দিলেন এভাবে :
'এ সময়ে যে লুটপাট শুরু হয়েছিল তা আমি প্রত্যক্ষ করেছি। ... অবাঙালীরা নিরাপত্তাহীনতার জন্য ঢাকা ছেড়ে যখন অপেক্ষাকৃত নিরাপদ এলাকা বা পশ্চিম পাকিস্তানে চলে যাচ্ছিল, তখন রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে তাদের সোনার-গহনা, টাকা-পয়সা ও মূল্যবান দ্রব্যসামগ্রী লুট করে নিয়ে গিয়েছিল বাঙালীরা' (পৃঃ ৩০)। এহেন মিথ্যা কথা ও অপবাদের ছড়াছড়ি ২৩২ পৃষ্ঠার বইটির প্রায় সর্বত্র। 
আমি এতে দোষের তেমন কিছু দেখি না। খন্দকার তো তখন পাকিস্তান সশস্ত্রবাহিনীর একজন অনুগত ভৃত্য। আর পাঁচজন পাক সেনা ওই সময়ের ঘটনাবলী যেভাবে বুঝেছেন ও ব্যাখ্যা করেছেন খন্দকার সাহেবও সেটাই করেছেন। সেটাই স্বাভাবিক। 
তবে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেয়ার পরেও তিনি বাঙালীদের এই 'লুটতরাজ' দেখে দেখে কেবল হাহুতাশ করেছেন। 'মুক্তিযুদ্ধকালেও এ ধরনের কিছু অপরাধমূলক বাঙালী দুষ্কৃতকারীদের সংবাদ আমরা পেতাম' ... (পৃঃ ৩১)। 
খন্দকারের পুরো বই ঘেঁটে এর ভিন্ন চিত্রটি কোথাও পাওয়া যায় না। বিহারীদের হাতে মিরপুর, মোহাম্মদপুর, আমিনবাজার, পাহাড়তলী, আমবাগান, ঝাউতলা, সৈয়দপুর, খালিশপুরসহ সারা বাংলাদেশে যে হাজার হাজার নিরীহ বাঙালী নিহত হলো, মুক্তিযুদ্ধের নয় মাস ধরে খন্দকার সে খবর পাননি। এক্ষেত্রে আওয়ামী লীগকে দোষারোপ করলে চলবে না। কারণ, তখন তো তিনি কলকাতায় আওয়ামী নেতাদের মাঝখানেই বসবাস করছিলেন। তাঁর বই থেকে জানতে পারি থিয়েটার রোডে প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীনের পাশের ঘরেই তিনি থাকতেন। এ ছাড়া রক্তপিপাসু পাকিস্তানী হায়েনাদের নয় মাসব্যাপী নারকীয় হত্যাকা-ের উল্লেখও তাঁর বইতে নেই। আছে কেবল ২৭ মার্চ কারফিউ শিথিল করা হলে নিজের স্ত্রী ও সন্তানদের সামরিক গাড়িতে করে আজিমপুর থেকে ক্যান্টনমেন্ট নিয়ে যাওয়ার সময় পথে-ঘাটে পড়ে থাকা ২৫ মার্চ রাতের গণহত্যার শিকার হাজারো লাশের কথা। 
'২৭ মার্চ সকালে ওদের (স্ত্রী, পুত্র, কন্যা) নিয়ে আসার জন্য নিজেই জীপ চালিয়ে আজিমপুর যাই। পথে রাস্তার দুই পাশে ভয়ঙ্কর ও বীভৎস দৃশ্য দেখি। চারদিকে শুধু লাশ আর লাশ। কালো পিচের রাস্তা রক্তে লাল হয়ে গেছে। ... স্ত্রীকে রাস্তার ডানে বামে তাকাতে নিষেধ করি এবং ছেলেমেয়েরাও যেন না তাকায় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে বলি। কারণ রাস্তায় ছড়িয়ে থাকা বীভৎস সব লাশ থেকে তাদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া হতে পারে (পৃঃ ৫১)।
২৭ মার্চ যেমন স্ত্রী ও পুত্র কন্যাদের রাস্তায় পড়ে থাকা লাশের থেকে চোখ অন্যদিকে ফিরিয়ে রাখতে বলেছিলেন তেমনি যুদ্ধের গোটা নয় মাস তিনিও পাকিস্তানী সৈন্যদের হাতে নিহত লাখ লাখ মানুষের স্তূপাকার লাশ থেকে পরম নির্লিপ্ততায় তাঁর চোখ দুটো সরিয়ে রেখেছেন। বইটির কোথাও পাকিস্তানীদের হামলা, হত্যা, নারী নির্যাতন, লুণ্ঠন এসবের কোন উল্লেখ নেই। কেবল আছে বঙ্গবন্ধু যে স্বাধীনতার কোন ঘোষণা দেননি তা প্রমাণের প্রাণান্তকর চেষ্টা। চট্টগ্রাম বেতার থেকে বেতার কর্মীদের ও চট্টগ্রামের জনপ্রিয় আওয়ামী লীগ নেতা এম এ হান্নানের পঠিত বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা বহুবার প্রচারিত হলেও একদিন পরে রাস্তা থেকে ডেকে এনে মেজর জিয়াউর রহমানকে দিয়ে পাঠ করানো ঘোষণাটিই যে আসল ঘোষণা এ নিয়ে তাঁর মনে কোন দ্বন্দ্ব নেই। '... এবং ২৭ মার্চ সন্ধ্যার কিছু আগে তা (জিয়ার কণ্ঠে) পুনঃপ্রচারিত হয়। আর এভাবেই আমাদের মুক্তিযুদ্ধের প্রকাশ ঘটল' (পৃঃ ৫৯)। তিনি আরও লিখেছেন : 'সেই সঙ্কটময় মুহূর্তে জিয়ার ভাষণটি বিভ্রান্ত ও নেতৃত্বহীন জাতিকে কিছুটা হলেও শক্তি ও সাহস যোগায়' (পৃঃ ৬১) ।
জিয়া কিসের 'ভাষণ' দিয়েছিলেন সেটা আমাদের কারও জানা নেই। তাঁকে একটা স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করতে বলা হয়েছিল। চালাকি করে তিনি সেটাতে নিজেকে রাষ্ট্রপতি বলে ঘোষণা করে দেন। পরে আওয়ামী লীগ ও বেতার কর্মীদের ধমকানিতে সেটা পরিবর্তন করে বঙ্গবন্ধুর পক্ষে ঘোষণাটি পাঠ করেন। 
আর আছে বঙ্গবন্ধু 'জয় পাকিস্তান' বলে ৭ মার্চের ভাষণ শেষ করার সেই বানোয়াট গল্প, যা ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্টের পর জিয়াউর রহমানকে ঘিরে গড়ে ওঠা স্বাধীনতাবিরোধী চক্রের হাতে রচিত হয়েছিল। এটা অত্যন্ত দুঃখজনক যে খন্দকার সাহেব নিজেও সেই চক্রের সুবিধাভোগীদের প্রথম কাতারের একজন। জিয়াউর রহমানের গোটা আমল (১৯৭৬-৮২) তিনি ছিলেন অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত। এরশাদের আমলে ১৯৮২-৮৬ পর্যন্ত ছিলেন ভারতে রাষ্ট্রদূত। ১৯৮৬ থেকে '৯০ পর্যন্ত ছিলেন এরশাদের পরিকল্পনা মন্ত্রী। আবার ১৯৯৬-২০০১ এবং ২০০৮-১৪ সালে আওয়ামী লীগের টিকেটে জাতীয় সংসদের সদস্য এবং ২০০৮-১৪ সময়ে শেখ হাসিনা সরকারের পরিকল্পনা মন্ত্রী। সেলুকাস ..., সেলুকাস..., সেলুকাস...!
এ কে খন্দকারের বইতে জানার মতো আর কিছু নেই। আছে সুযোগ পেলেই মুক্তিবাহিনীর বিরুদ্ধে বিষোদগার। বইটি পড়লে মনে হয় সেক্টর কমা-াররা এবং তাদের ক্যাম্পে বসে রেশন খাওয়া আর বেতন তোলা সৈন্যরাই বুঝি বা দেশটাকে স্বাধীন করে দিয়েছে। কয়েক লাখ মুক্তিফৌজ আর ভারতীয় সৈন্যবাহিনী নিছক আঙ্গুল চোষা ছাড়া আর কোন কাজ করেনি। 
বইটির শুরুতে তরুণ গবেষক ড. গাজী মীজানুর রহমানের কাছে খন্দকার সাহেব কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। শুনতে পাই খন্দকার সাহেব বয়সের কারণে এখন চোখে দেখেন না, কানেও শোনেন না। তাছাড়া বাংলা ভাষাটা নাকি কখনও তাঁর তেমন নিয়ন্ত্রণে ছিল না। এ থেকে ধারণা করা যায় তরুণ গবেষক সাহেব হয়তবা তাঁর নিজস্ব মতামতকেও বইটির নানা স্থানে খন্দকারের মতামত হিসেবে চালিয়ে দিয়ে থাকলেও থাকতে পারেন। এই তরুণ গবেষক সম্পর্কেও আমাদের জানা দরকার।
১৯১ পৃষ্ঠায় খন্দকার লিখেছেন পাকিস্তানী পক্ষত্যাগ করা সৈন্যরা ভারতীয় সেনাবাহিনীর সঙ্গে যৌথভাবে যুদ্ধ করতে রাজি ছিল না। তারা ভারতীয় সৈন্যদের নিজেদের চাইতে অযোগ্য মনে করত। ভারতীয় সৈন্যদের বিরুদ্ধে তাদের অভিযোগের অন্ত ছিল না। 
খন্দকারের এই মন্তব্য থেকে বোঝা যায় কেন ৩ ডিসেম্বরের আগে সেক্টর কমান্ডারদের নেতৃত্বে আমাদের মুক্তিযুদ্ধ কেবলমাত্র ভারতের মাটিতে সীমাবদ্ধ হয়েছিল। 
খন্দকার সাহেবের মতো আরও যারা আছেন তাদের জিজ্ঞেস করা দরকার, ৩ ডিসেম্বর ভারত যখন যুদ্ধ ঘোষণা করল এবং ১৭০০ মাইল সীমান্তের সব পয়েন্ট দিয়ে ভারতীয় সশস্ত্রবাহিনীর সদস্যরা বাংলাদেশের ভেতরে ঢুকে পড়ল, তার আগে পর্যন্ত তাঁর সেক্টর কমান্ডাররা বাংলাদেশের কতটুকু জায়গায় নিজেদের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেছিলেন? কোথায় কার কাছে শুনে শুনে বিএলএফ (মুজিব বাহিনী) সম্পর্কে আজগুবি সব কথা লিখেছেন। সুজন সিং উবান কাউন্টার ইন্টেলিজেন্সের মেজর জেনারেল ছিলেন না। তিনি ছিলেন এক অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার। শেখ ফজলুল হক মণি, সিরাজুল আলম খান, আবদুর রাজ্জাক ও তোফায়েল আহমদের সঙ্গে যৌথভাবে তিনি বিএলএফ প্রতিষ্ঠা করেন। বিএলএফ-এর নেতৃত্ব ছিল ওই চারজনের হাতে। উবান ছিলেন প্রশিক্ষণ ও অস্ত্রের যোগানদাতা। তিনি জেনারেল উবান হিসেবে পরিচিত, কারণ ভারতীয় সেনাবাহিনীতে ব্রিগেডিয়ারকে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল বলা হতো, যেমনটি ইদানীং আমাদের দেশেও হয়েছে। 
বইটি নিয়ে হৈ চৈ শুরু হওয়াতে খন্দকার সাহেব কিঞ্চিৎ বিচলিত বলে শুনেছি। এও শোনা যাচ্ছে যে বইটির দ্বিতীয় সংস্করণে 'জয় পাকিস্তান' আর থাকছে না। 
আরও একটা কথা না বলে পারছি না। ২৫ মার্চের নৃশংস হত্যাকা-ের পর বাঙালী অফিসার ও সৈন্যরা যখন মুক্তিযুদ্ধে শরিক হওয়ার জন্য ক্যান্টনমেন্ট ছেড়ে পালাচ্ছে সে সময়ে ২৭ মার্চ খন্দকার সাহেব কি কারণে আজিমপুরে তাঁর ভায়রা ভাইয়ের নিরাপদ বাসা থেকে স্ত্রী ও পুত্র-কন্যাদের ক্যান্টনমেন্টে নিয়ে এলেন এটা আমার মাথায় ঢুকছে না। 
পরদিন অর্থাৎ ২৮ মার্চেই তিনি ১৫ দিনের ছুটি নিলেন যুদ্ধে যাওয়ার জন্য। কিন্তু যেতে পারলেন না। ১৮ বা ১৯ এপ্রিল ফিরে এসে ফের কাজে যোগ দিলেন। এর দিনদশেক পরেই তিনি আবার ছুটি চাইলেন। কর্তৃপক্ষ জানতে চাইল, কতদিনের? তিনি বললেন, তিন মাস। অমনি মঞ্জুর হয়ে গেল তিন মাসের ছুটি। 
পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে কি এভাবেই ছুটি দেয়া হতো? ১৫দিন ছুটি ভোগের দশদিন পরে আবার তিন মাস! ছুটি প্রার্থীকে জিজ্ঞেস করে? তাও আবার কখন? যখন বাঙালী সৈনিকরা পাকবাহিনী থেকে পালাবার সুযোগ খুঁজছে তখন। 
আরও একটা ব্যাপার একটু খতিয়ে দেখার আছে। ওই যে তিন মাসের ছুটি তিনি নিলেন, সেটা কার কাছ থেকে নিলেন? ঢাকার বেইস কমান্ডারের কাছ থেকে নয়, নিলেন একেবারে পাকিস্তান এয়ারফোর্সের প্রধানের কাছ থেকে তখন। দেখি তিনি কি লিখেছেন। 
'(১৫ দিন ছুটি ভোগের পর) চাকরিতে যোগদান করার দিনদশেকের মধ্যে পাকিস্তান বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার মার্শাল এ রহিম খান ঢাকায় আসেন। তিনি আসার পর আমি আবার ছুটির দরখাস্ত করি। আমার কাছে জানতে চাওয়া হয়, আমি ক'দিনের ছুটি চাই? আমি বললাম যে আমার কমপক্ষে তিন মাসের ছুটি লাগবে। তারা আমার ছুটি অনুমোদন করল' (পৃঃ ৭৬)।
যারা ছুটি দিল, তারা কি কেবল ছুটিই দিয়েছিল, নাকি সঙ্গে কোন দায়িত্বও?

লেখক : সাংবাদিক
প্রকাশ : রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪, ৩০ ভাদ্র ১৪২১ 
Also read:

খন্দকার থেকে খন্দকার, অন্ধকার থেকে অন্ধকার

সময় : 8:32 pm । প্রকাশের তারিখ : September 8, 2014
 
'সব শালা কবি হতে চায়'
মুহম্মদ শফিকুর রহমান
ঢাকা ॥ ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৪
লেখক : ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক
প্রকাশ : শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪, ২৯ ভাদ্র ১৪২১

alt

মুক্তিযুদ্ধের আরও একটি ফরমায়েশি ইতিহাস

একে খন্দকার স্বাধীনতার এত পরে এসেও নিশ্চিতভাবে জানেন না ছাত্ররা সেদিন সশস্ত্র যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি...

 অন্ধকারে খন্দকার | উপ-সম্পাদকীয় | কালের কণ্ঠ
W. Avey mvBwq` :
 

 এই বইটির প্রকাশ কি একটি সমন্বিত চক্রান্তের অংশ?  (১ )
আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী
লন্ডন ৯ সেপ্টেম্বর, মঙ্গলবার, ২০১৪ ॥
প্রকাশ : বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৪, ২৬ ভাদ্র ১৪২১

এই বইটির প্রকাশ কি একটি সমন্বিত চক্রান্তের অংশ (২)
আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী
প্রকাশ : বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৪, ২৭ ভাদ্র ১৪২১

Related:

ÔÔGK †Lv›`Kv‡i i¶v †bB, Av‡iK †Lv›`Kvi wK Zvi †`vmi?Ó
 B‡ËdvK, Ave`yj Mvd&dvi †PŠayix
¯'vbxq mgq : 1020 N›Uv, 07 †m‡Þ¤^i 2014

http://www.ittefaq.com.bd/print-edition/sub-editorial/2014/09/07/2288.html


Note: On February 22, 1971 the generals in West Pakistan took a decision to crush the Awami League and its supporters. It was recognized from the first that a campaign of genocide would be necessary to eradicate the threat: "Kill three million of them," said President Yahya Khan at the February conference, "and the rest will eat out of our hands." (Robert Payne, Massacre [1972], p. 50.) On March 25 the genocide was launched. The university in Dacca was attacked and students exterminated in their hundreds. Death squads roamed the streets of Dacca, killing some 7,000 people in a single night. It was only the beginning. "Within a week, half the population of Dacca had fled, and at least 30,000 people had been killed. 
..........e½eÜy Ô¯^vaxbZv †NvlYv KijvgÕ K_vwU ejvi m‡½ m‡½ Zviv wbi¯¿ RbZvi Dci Suvwc‡q co‡Zv| GB †NvlYv‡K Ôwew"QbœZvev`x †NvlYvÕ AvL¨v w`‡q Zviv IBw`bB MYnZ¨v ïi" Ki‡Zv| e½eÜy `¶ †mbvcwZi g‡Zv nvbv`vi‡`i GB my‡hvM †`bwb|

Related:










__._,_.___

Posted by: Subimal Chakrabarty <subimal@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___