Banner Advertiser

Monday, October 20, 2014

[mukto-mona] ছাত্রদলেই নাকাল বিএনপি




ছাত্রদলেই নাকাল বিএনপি

সেলিম জাহিদ ও রিয়াদুল করিম | আপডেট: প্রিন্ট সংস্করণ

দল পুনর্গঠন করে চলতি অক্টোবর মাসের শেষ বা নভেম্বরের শুরুর দিকে আবার সরকারবিরোধী আন্দোলনে নামার পরিকল্পনা ছিল বিএনপির। আন্দোলনের প্রাথমিক ছক কষেছিেলন দলের শীর্ষ নেতৃত্ব। কিন্তু নতুন কমিটি ঘোষণার পরপর ছাত্রদলে 'বিদ্রোহ' বিপাকে ফেলেছে বিএনপিকে।
দলটির দায়িত্বশীল একাধিক নেতা প্রথম আলোকে জানান, ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণার পর গত ছয় দিনে পদবঞ্চিতদের বিদ্রোহ বিএনপির জন্য চরম 'অস্বস্তিকর' পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে। ফলে সরকারবিরোধী আন্দোলনে নামা তো দূরের কথা, ঘর সামলাতেই দেন-দরবারে বসতে হচ্ছে বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বকে। ছাত্রদল নিয়ে হঠাৎ সৃষ্ট এমন ঘটনায় দলের জ্যেষ্ঠ নেতাদের বড় একটা অংশ খুব বিরক্ত। কিন্তু খালেদা জিয়া নিজে ছাত্রদলের কমিটি অনুমোদন দেওয়ায় বিএনপির অন্য নেতারা এ নিয়ে প্রকাশ্যে কিছু বলছেন না।
১৪ অক্টোবর রাজীব আহসানকে সভাপতি ও আকরামুল হাসানকে সাধারণ সম্পাদক করে কমিটি ঘোষণার পর থেকেই পদবঞ্চিতদের একটি অংশ বিক্ষোভ শুরু করে। পঞ্চম দিন রোববার এ অংশটি বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ভাঙচুর ও স্বদলীয় প্রতিপক্ষকে মারধরও করেছে। 
দলের নীতিনির্ধারকদের একটি অংশ মনে করছে, ছাত্রদলের এই 'ধাক্কা' বিএনপিকে সাংগঠনিকভাবে আরও অগোছালো অবস্থায় নিয়ে গেছে। এর ফলে আন্দোলনে নামতে ভেতরে ভেতরে বিএনপির মধ্যে যা কিছু তৎপরতা ছিল, তা বড় ধরনের ধাক্কা খেয়েছে। 
এ ছাড়া ছাত্রদলের পরপরই যুবদলসহ আরও কয়েকটি অঙ্গসংগঠনের কমিটি পুনর্গঠনেরও পরিকল্পনা ছিল বিএনপির চেয়ারপারসনের। এর মধ্যে যুবদলের কমিটি ঘোষণা প্রায় চূড়ান্ত পর্যায়ে ছিল। ছাত্রদলের পরিস্থিতির কারণে যুবদলের কমিটি ঘোষণা পেছাতে পারে বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে। এর আগে ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণার পরও মির্জা আব্বাস ও হাবিব-উন-নবী খানের মধ্যে বিভক্তির প্রকাশ ঘটেছিল। তখনো এর মীমাংসা করতে দলীয় প্রধানকে বৈঠকে বসতে হয়েছিল একাধিকবার। ছাত্রদলের বিদ্রোহ নিরসনেও এখন খালেদা জিয়ার দিকে তাকিয়ে আছেন সবাই।
অবশ্য বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য তরিকুল ইসলাম ছাত্রদলের এই সংকটকে 'অপ্রত্যাশিত' হলেও 'স্বাভাবিক' বলে মন্তব্য করেন। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, সব বড় দলেই যাঁরা নিজেদের যোগ্য মনে করেন এবং তাঁদের একটা সমর্থকগোষ্ঠী থাকে, তাঁরা বঞ্চিত হলে তাৎক্ষণিকভাবে একধরনের ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তবে ক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীরা দলের প্রতি আন্তরিক হলে পরবর্তীকালে এসব ঘটনা আন্দোলনে খুব ক্ষতি করবে না।
ছাত্রদলের বিদ্রোহীদের অভিযোগ, বিএনপির ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক শহীদ উদ্দীন চৌধুরী ও সহ-ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন নিজেদের পছন্দে পকেট কমিটি করে এ-সংকটের জন্ম দিয়েছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে সুলতান সালাউদ্দিন দাবি করেন, এটা 'সরকারের ষড়যন্ত্র'। তিনি বলেন, বিরোধী দল যাতে সংগঠিত হতে না পারে, সে জন্য দল পুনর্গঠন করাসহ সব ক্ষেত্রে সরকার প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করছে। 
৫ জানুয়ারির আগে বিএনপির আন্দোলন কর্মসূচিতে ছাত্রদলের বিরুদ্ধে নিষ্ক্রিয় থাকার অভিযোগ ছিল। পদবঞ্চিতদের 'সহিংস' তৎপরতার মধ্যে গত কয়েক দিনে বিএনপির ভেতরে এমন আলোচনা হচ্ছে যে বিগত আন্দোলনের এই ছাত্রদল কোথায় ছিল। 
ছাত্রদল নিয়ে বিএনপির নেতাদের স্বার্থের দ্বন্দ্ব: ছাত্রদল ও বিএনপির একাধিক সূত্র জানায়, ছাত্রদলের ওপর নিয়ন্ত্রণ থাকলে বিএনপির রাজনীতিতে নেতাদের প্রভাব বাড়ে, যে কারণে বিএনপির অনেক নেতা ছাত্রদল নিয়ে সক্রিয় থাকেন। এবার ছাত্রদলের কমিটিতে স্থান না পাওয়া ব্যক্তিদের ক্ষোভের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে বিএনপির ওই সব নেতার স্বার্থের দ্বন্দ্ব। এর প্রভাব পড়ছে বিএনপির কেন্দ্র থেকে মহানগর কমিটি পর্যন্ত। যুবদলও এর বাইরে নেই। 
অনুসন্ধানে জানা গেছে, ছাত্রদলের রাজনীতি নিয়ে বিএনপিতে অন্তত পাঁচটি পক্ষ সক্রিয়। কিন্তু এবারের কেন্দ্রীয় কমিটিতে সবচেয়ে বেশি পদে ঠাঁই পেয়েছেন শহীদ উদ্দীন চৌধুরী ও সুলতান সালাউদ্দিনের অনুসারীরা। এ ছাড়া 'নিখোঁজ' ইলিয়াস আলীর সমর্থক হিসেবে পরিচিত অংশের নেতারাও কিছু পদ পেয়েছেন। এখন এ অংশটির পৃষ্ঠপোষকতা দেন ঢাকা মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব হাবিব-উন-নবী খান।
এর বাইরে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব আমান উল্লাহ এবং ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি বর্তমানে কারাবন্দী নাসির উদ্দীন আহম্মেদের (পিন্টু) অনুসারী হিসেবে পরিচিত দুটি পক্ষ ছাত্রদলে সক্রিয় আছেন। এই দুটি পক্ষের অল্প কজন নতুন কমিটিতে ঠাঁই পেলেও, প্রত্যাশিত পদ পাননি। এ কারণে পদ পাওয়া এসব নেতারাও পদবঞ্চিতদের সঙ্গে বিক্ষোভে যোগ দিয়েছেন। 
এখন বিক্ষোভে যাঁরা আছেন, তাঁদের বড় অংশ কারাবন্দী পিন্টুর অনুসারী। এই অংশের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বর্তমান কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ইসহাক সরকার। 
এ ছাড়া বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও ঢাকা মহানগর কমিটির আহ্বায়ক মির্জা আব্বাসের অনুসারীদের চেষ্টা ছিল এখনই পূর্ণাঙ্গ কমিটি না দিয়ে আহ্বায়ক কমিটি করা। যাতে এই অংশের কাউকে আহ্বায়ক পদে বসানো যায়। এই চেষ্টা সফল হয়নি। এমনকি নতুন কমিটিতে এ অংশের কেউ গুরুত্বপূর্ণ পদ পাননি। এখন ছাত্রদলের বিদ্রোহ সামাল দিতে এসব পক্ষগুলোকে নিষ্ক্রিয় রাখার চেষ্টা করছে বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্ব।
দলের একাধিক সূত্র জানায়, ছাত্রদলের নবনির্বাচিত কমিটি গঠনের ক্ষেত্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত ছিলেন শহীদ উদ্দীন চৌধুরী ও সুলতান সালাউদ্দিন। এই দুজনের বাইরে বিএনপির দুজন যুগ্ম মহাসচিব আড়ালে থেকে ক্রীড়নক হিসেবে কাজ করেছেন। তাঁদের একজন বিএনপির মহাসচিব পদ পেতে আগ্রহী। শহীদ উদ্দীন চৌধুরী ও সুলতান সালাউদ্দিন চান যুবদলের শীর্ষ নেতৃত্বে আসতে। 
আবার পিন্টুও চান যুবদলের পরবর্তী কমিটির শীর্ষ দুটি পদের একটি থাকতে। পিন্টুর প্রতি মির্জা আব্বাসের আশীর্বাদ রয়েছে বলেও দলে আলোচনা আছে।
ছাত্রদলের যে অংশটি বিক্ষোভ করছে, তারা ছাত্রদলের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের চেয়ে শহীদ উদ্দীন চৌধুরী ও সুলতান সালাউদ্দিনের বিরুদ্ধেই বেশি ক্ষোভ প্রকাশ করে আসছেন। এই দুজনকে ছাত্রদল দেখভালের দায়িত্ব থেকে বহিষ্কার করার দাবিও তুলেছেন তাঁরা।
তবে শহীদ উদ্দীন চৌধুরী প্রথম আলোর কাছে দাবি করেছেন, যুবদলের নেতৃত্বে যাওয়ার আগ্রহ তিনি কখনো প্রকাশ করেননি। তিনি যুবদলে পদ পেতেও চান না।
পদবঞ্চিতদের ক্ষোভের বিষয়ে শহীদ উদ্দীন বলেন, তিনি যেহেতু বিএনপির ছাত্রবিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্বে আছেন, তাই এ দায়িত্ব তিনি এড়াতে পারেন না। 
আর, সুলতান সালাউদ্দিন দাবি করেছেন, তাঁর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের কোনো ভিত্তি নেই।
আন্দোলনের প্রস্তুতি পর্বেই বিএনপি হোঁচট খেয়েছে। আর এ জন্য সরকারের কিছু করতে হয়নি, নিজেদের ছাত্রসংগঠনই এই পরিস্থিতির তৈরি করেছে। রাজনৈতিক অঙ্গনে কয়েক দিন ধরে এমন আলোচনা চলছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রথম আলোকে বলেন, ছাত্রদলের কমিটি দিলে প্রতিবারই এ ধরনের ঘটনা ঘটে। কারণ, দলে এত বেশি নেতা যে, সবাইকে পদ দেওয়া যায় না। তাঁর দাবি, 'এ ঘটনা আন্দোলনকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে না। ইতিমধ্যেই আমরা পরবর্তী কর্মসূচি দিয়েছি।' 
'বিদ্রোহ' থামাতে তৎপরতা: বিনপির একাধিক সূত্র জানায়, ছাত্রদলের 'বিদ্রোহ' থামাতে গতকাল রাতে ও আগের রাতে মির্জা ফখরুল, মির্জা আব্বাস, হাবিব-উন-নবী খান, শহীদ উদ্দীন চৌধুরী, সুলতান সালাউদ্দিন ও সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপির চেয়াপারসন খালেদা জিয়া। তিনি পদবঞ্চিতদের যাঁদের বয়স ও যোগ্যতা বিবেচনায় নেওয়ার মতো, তাঁদের ছাত্রদলে এবং বাকিদের অন্য সহযোগী সংগঠনের উপযুক্ত পদে সমন্বয় করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন।
অপর একটি সূত্র জানায়, রোববার পদবঞ্চিতদের বিক্ষোভের সময় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জিয়াউর রহমানের ম্যুরাল ভাঙচুরের বিষয়টি দলীয় প্রধানের কাছে বড় করে তুলে ধরতে তৎপর রয়েছেন দলের একটি অংশ। তাঁরা বোঝাতে চাইছেন, বিদ্রোহীরা সরকারের এজেন্ট।
এর আগে গতকাল দুপুরে বিদ্রোহী অংশের নেতা ও বর্তমান কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ইসহাক সরকার মির্জা আব্বাসের বাসায় গিয়ে কথা বলেছেন। 
মির্জা ফখরুল গতকাল সন্ধ্যায় প্রথম আলোকে বলেন, ছাত্রদলের বিষয়টি নিয়ে তাঁরা কোনো সিদ্ধান্তে আসেননি। বিএনপির চেয়ারপারসনের সঙ্গে তাঁরা আবারও কথা বলবেন।
এদিকে পদবঞ্চিতরা দুটি শর্তে গত রাত পর্যন্ত নতুন কোনো কর্মসূচিতে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এর একটি হচ্ছে, ছাত্রদলের নবগঠিত কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের কেন্দ্রীয় দপ্তরে না যাওয়া এবং শহীদ উদ্দীন চৌধুরী ও সুলতান সালাউদ্দিনকে ছাত্রদলের কর্মকাণ্ড থেকে দূরে রাখা। 
পদবঞ্চিত অংশের নেতাদের অন্যতম তরিকুল ইসলাম গত রাতে প্রথম আলোর কাছে দাবি করেন, নতুন কমিটির ১৭ জন বর্তমান সভাপতি ও সম্পাদকের অধীনে রাজনীতি করতে চান না। এ জন্য তাঁরা অব্যাহতি চেয়েছেন।

http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/349789

প্রকাশ :  অক্টোবর ২১, ২০১৪

Prothom Alo

প্রকাশ : ১৮ অক্টোবর, ২০১৪ ১৩:৪৬:০৮
ফখরুলকে ধাওয়া দিল পদবঞ্চিতরা
অনলাইন প্রতিবেদক:


প্রকাশ :  রবিবার, ১৯ অক্টোবর ২০১৪, ৪ কার্তিক ১৪২১ 
ছাত্রদলের ধাক্কায় তোলপাড় ॥ বেসামাল বিএনপি
০ চারদিন ধরে চলছে তাণ্ডব 
০ ঝাড়ু ও জুতো নিয়ে সালাউদ্দিনকে ধাওয়া 
০ তোপের মুখে পাততাড়ি গোটান ফখরুল
প্রকাশ :  রবিবার, ১৯ অক্টোবর ২০১৪, ৪ কার্তিক ১৪২১



প্রকাশ : ১৯ অক্টোবর, ২০১৪ ০০:০০:০০আপডেট : ১৯ অক্টোবর, ২০১৪ ০১:১৭:২৩
ছাত্রদলে বিদ্রোহে বিব্রত বিএনপি
কার্যালয়ে তালা : আজ থেকে লাগাতার অবস্থান
ইরফান এইচ সায়েম ও মনিরুজ্জামান
নয়াপল্টনে বিএনপি কার্যালয়ের সামনে শনিবার পদবঞ্চিত ছাত্রদল কর্মীদের বিক্ষোভ - আলোকিত বাংলাদেশ















- See more at: http://www.alokitobangladesh.com/first-page/2014/10/19/102365#sthash.h8MZCYGS.dpuf
http://www.alokitobangladesh.com/first-page/2014/10/19/102365



  • ছাত্রদলের কমিটি
  • খুনের আসামি, বিবাহিত ও অছাত্রদের প্রাধান্য

    সাখাওয়াত আমিন, ইউনিভার্সিটি করেসপন্ডেন্ট
    বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম




     








    __._,_.___

    Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


    ****************************************************
    Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
    Call For Articles:

    http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

    http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

    ****************************************************

    VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

    ****************************************************

    "I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
                   -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





    __,_._,___

    [mukto-mona] জয় সম্পর্কে তথ্য পেতে এফবিআইয়ের সাবেক এজেন্টকে ঘুষ



    জয় সম্পর্কে তথ্য পেতে এফবিআইয়ের সাবেক এজেন্টকে ঘুষ
    মার্কিন আদালতে বিএনপি নেতার স্বীকারোক্তি
    জনকণ্ঠ ডেস্ক ॥ বাংলাদেশের একজন রাজনৈতিক ব্যক্তির বিষয়ে মার্কিন আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর কাছে সংরক্ষিত তথ্য ও সন্দেহজনক কর্মকাণ্ডের বিষয়ে একটি প্রতিবেদন পাওয়ার জন্য এফবিআইয়ের এক সাবেক এজেন্টকে ঘুষ দেয়ার কথা যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে স্বীকার করেছেন এক বাংলাদেশী তরুণসহ দুই ব্যক্তি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী সজীব ওয়াজেদ জয় সম্পর্কে তথ্য বের করতেই ওই ঘুষ কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে পড়েন তাঁরা। খবর বিডিনিউজ, বাংলানিউজ ও সিএনএনের। 
    মার্কিন ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিস জানিয়েছে, বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত রিজভী আহমেদ ওরফে সিজার (৩৪) ও জোহানেস থালের (৫১) গত ১৭ অক্টোবর নিউইয়র্কের হোয়াইট প্লেইন ফেডারেল আদালতে বিচারক ভিনসেন্ট এল ব্রিকেটির সামনে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দেন। এ অপরাধে রিজভী ও থালেরের ৩৫ বছরের সাজা হতে পারে। রিজভী আহমেদ ওরফে সিজার যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির শীর্ষ নেতা মোহাম্মদ উল্লাহ মামুনের ছেলে। 
    আদালতে রিজভী ও থালের স্বীকার করেন, ২০১১ সালের সেপ্টেম্বর ও ২০১২ সালের মার্চের মধ্যে তাঁরা এফবিআইয়ের সাবেক স্পেশাল এজেন্ট রবার্ট লাস্টিককে ঘুষ সাধেন। ওই সময় এফবিআইয়ের কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স স্কোয়াডে দায়িত্বরত ছিলেন রবার্ট লাস্টিক। এদের মধ্যে থালের এফবিআই এজেন্ট লাস্টিকের ছোটবেলার বন্ধু। আর একটি দোকানে একসঙ্গে কাজ করার সুবাদে রিজভীর সঙ্গে থালেরের পরিচয়।
    ঘুষের এই মামলায় রিজভী ও থালেরকে গত আগস্টে গ্রেফতার করা হয়। আর লাস্টিককে অন্য এক অভিযোগে আগেই গ্রেফতার করা হয়। জবানবন্দীতে রিজভী বলেন, তার বিপরীত মতাদর্শের একজন বাংলাদেশী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর গোপন নথি এবং সন্দেহজনক কর্মকাণ্ডের বিষয়ে একটি প্রতিবেদন পাওয়ার জন্য তিনি ওই ঘুষ সাধেন। তবে ওই বাংলাদেশী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের নাম-পরিচয় ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিস প্রকাশ করেনি বলে বিডিনিউজের খবরে বলা হয়েছে। রিজভী ও থালের জবানবন্দীতে স্বীকার করেন, ওই রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের অবস্থান জেনে তাঁর এবং তাঁর সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের 'ক্ষতি করতেই' ওই গোপন তথ্য চাইছিলেন তিনি।
    এ বিষয়ে রবার্ট লাস্টিকের সঙ্গে মেইল ও টেক্সট মেসেজ চালাচালি হয়। এফবিআই এজেন্ট লাস্টিক প্রাথমিকভাবে ৪০ হাজার ডলার এবং পরে মাসিক ভিত্তিতে ৩০ হাজার ডলারের বিনিময়ে 'সব তথ্য' দিতে রাজি হন। মার্কিন অনলাইন সংবাদমাধ্যম এক্সামিনার মামলার এজাহারের যে অনুলিপি প্রকাশ করেছে তাতে দেখা যায়, ২০১১ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর, ১৩ অক্টোবর ও ৩ নবেম্বর লাস্টিকের নির্দেশে একজন এজেন্ট তিন দফা এফবিআইয়ের ডাটাবেইজে প্রবেশ করেন এবং ওই বাংলাদেশী রাজনীতিকের বিষয়ে সন্দেহজনক কার্যক্রমের গোপন নথি সংগ্রহ করেন।
    এরপর ২০১১ সালের ৯ ডিসেম্বর ডানবুরির এক শপিংমলের ফুড কোর্টে থালের ও রিজভীর বৈঠক হয়। সেখানে থালের এফবিআইয়ের ওই গোপন নথি রিজভীর হাতে দেন এবং বিনিময়ে রিজভী দেন এক হাজার ডলার। এরপর রিজভীকে চাপ দিয়ে কিভাবে বাড়তি টাকা আদায় করা যায়, সে বিষয়ে থালের ও লাস্টিকের মধ্যে এসএমএস আদান প্রদান হয়। একটি রেস্তোরাঁয় বৈঠক করার বিষয়েও তাঁরা সম্মত হন। ওই এসএমএস থেকে জানা যায়, বাংলাদেশের আরেক রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের বিরুদ্ধে অভিযোগ বাদ দেয়ার জন্য ঘুষ দিতেও রাজি হন রিজভী ও তাঁর 'সঙ্গীরা'। ২০১২ সালে জানুয়ারির শেষ দিকে লাস্টিক জানতে পারেন, রিজভী আরেকটি সূত্র থেকে গোপন তথ্য বের করার চেষ্টায় আছেন। এরপর তিনি থালেরকে একটি টেক্সট মেসেজ পাঠান, যাতে বলা হয়, ওই এফবিআই এজেন্ট বাংলাদেশী সেই রাজনীতিকের নম্বর পেয়েছেন এবং দ্রুত ১০ হাজার ডলার না পেলে তিনি রিজভীর গোপন তথ্য চাওয়ার বিষয়টি ফাঁস করে দেবেন। এ ঘটনায় রিজভীর পেছনে আর কে বা কারা ছিল- সে বিষয়ে কিছু এজাহারে উল্লেখ করা হয়নি। আগামী বছর ২৩ জানুয়ারি রিজভী ও থালেরের বিরুদ্ধে এ মামলার শুনানি শুরু বলে মার্কিন ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিস জানিয়েছে। আর লাস্টিকের বিচার শুরু হবে আগামী ১৭ নবেম্বর।
    প্রকাশ : : মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০১৪, ৬ কার্তিক ১৪২১


    আদালতে দোষ স্বীকার এক বাংলাদেশি ও এক মার্কিনির

    বাংলাদেশি রাজনীতিকের বিষয়ে তথ্য পেতে এফবিআইকে ঘুষ!

    নিউইয়র্ক প্রতিনিধি | আপডেট: প্রিন্ট সংস্করণ
    Prothom Alo




    __._,_.___

    Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


    ****************************************************
    Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
    Call For Articles:

    http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

    http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

    ****************************************************

    VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

    ****************************************************

    "I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
                   -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





    __,_._,___

    Re: [mukto-mona] Re: FW: [chottala.com] BAL minister blasts BAL lies on Piash Karim



    Mr. Dope, Anisul Haque! Bangladesh needs no more idiots if one of its minister can come up with such absurd story of a fifth grader being caught as Muktibahini?
     
    "I speak for the trees, for the trees have no tongues."
    -Seuss



    On Monday, October 20, 2014 6:42 PM, "Kamal Das kamalctgu@gmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


     
    What is the Honorable Minister smoking these days?

    Sent from my iPad

    On Oct 20, 2014, at 6:05 AM, "Shah DeEldar shahdeeldar@gmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:

     
    Lets see, Pakistanis arrest a ten years old kid (Pias Karim) because he had a meeting with other small kids resist the Pakistanis? Then Pakistanis forced Karim's father to become Shanti Committee chairman? Go on bro! Even his dad was a Shanti Committee chairman, he helped Mukti-Bahini fighters? Hmm, it sounds like a good 'Ashar/de golpo'! People, if you can't lie right, don't do it. You make yourselves more miserable with such idiotic lies. Piash Karim and his family were Pakistani collaborators. They do not deserve to be at the Shahid Minar. Build a Razakar Minar if you care. They did not fight for the independence war, they helped Pakistanis to kill many innocents.
    -SD  

    2014-10-19 15:10 GMT-04:00 Shahadat Hussaini <shahadathussaini@hotmail.com>:



    From: chottala@yahoogroups.com
    To: chottala@yahoogroups.com
    Date: Sun, 19 Oct 2014 11:33:27 +0100
    Subject: [chottala.com] BAL minister blasts BAL lies on Piash Karim

     

    BAL minister blasts BAL lies on Piash Karim
    Another bombshell!!! Law minister, Advocate Anisul Haque, blasts the BAL lies about Dr. Piash Karim and his family. He said, he has proof of what he said in support of Dr. Piash Karim and his family, and that he knew the family very well.
     
    His statement was published yesterday, 18 October 2014, in the Amader Shomoy (http://www.amadershomoys.com/newsite/2014/10/18/126540.htm#.VEJ1_Mu9KSM), 
    though it was later removed, but some other newspapers had already picked it up. It is not known whether Anisul Haque would now be vilified by the BKSAL, as Gen Osmani, six sector commanders, and many, many others have been. 
     
    Anisul Huq's statement on Dr. Piash Karim and his family is another bombshell on the heinous BAL campaigns, its trampling of all values, and its marching of foot soldiers, aided and abetted by India, on the Shaheed Minar to hurl insult at deceased Dr. Piash Karim, similar to its marching of foot soldiers in the past, as on Shahbag roundabout for anti-Bangladesh and anti-Islam campaign, and in many similar cases, such as, on 28 October 2006 to most brutally lynch 5 innocent people to death by 'logi baitha' (poles and oars) in order to snatch the independence and sovereignty of Bangladesh through the Manmohan-Bush conspiracy of 1/11 2007.
     
    The most urgent task for the nation today is to oust the present brutal, mindless, fascist BKSAL regime.
     
    (Please click to read the Amar Desh report 19 October 2014)
    http://www.amardeshonline.com/pages/details/2014/10/19/259537#.VENzyiLF9po
    The report is as follows:
    মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে থাকায় পিয়াস গ্রেপ্তার হয়েছিলেন: আইনমন্ত্রী
    আরটিএনএন
    মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে বৈঠক করায় অধ্যাপক পিয়াস করিমকে একাত্তরে পাকিস্তানি বাহিনী ধরে নিয়ে গিয়েছিল বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক।

    দৈনিক আমাদের সময়-কে তিনি বলেন, প্রয়াত অধ্যাপক পিয়াস করিমকে ১৯৭১ সালের মাঝামাঝি সময়ে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ধরে নিয়ে গিয়েছিল। তার কুমিল্লার বাসার সামনে থেকে তাকে তারা তুলে নিয়ে যায়। আটকে রাখে কুমিল্লা সার্কিট হাউজে।

    ওই সময়ে পিয়াস করিম ছিলেন চার বোনের এক ভাই। বাবার একমাত্র ছেলে। এই কারণে তাকে ছাড়ানোর জন্য সব ধরনের চেষ্টাই করা হয়। এর অংশ হিসাবে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সঙ্গেও যোগাযোগ করা হয়।

    তখন পিয়াস করিমের বাবা অ্যাডভোকেট এম এ করিমকে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর শর্ত মেনে নিতে হয়। তাদের শর্ত ছিল তারা পিয়াস করিমকে মুক্তি করে দিবে, তবে সে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে কোনো কাজ করতে পারবে না। কোনো বৈঠক করতে পারবে না। দ্বিতীয়ত তাকে শান্তি কমিটির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নিতে হবে। তাদের পক্ষে কাজ করতে হবে।

    আইনমন্ত্রী বলেন, 'আমি পিয়াস করিমের ব্যাপারে অনেক কিছুই জানি। যেটা আমি বলছি তা আমার প্রমাণও করতে পারবো। আমি দায়িত্ব নিয়েই বলছি।'

    তিনি বলেন, 'অনেকেই বলছেন পিয়াস করিমের দাদা ছিলেন রাজাকার। কিন্তু এই কথাটি ঠিক নয়। কারণ তার দাদা ছিলেন ড. আবদুর রউফ। তিনি ১৯৫৭ কি ১৯৫৮ সালে মারা গেছেন। একজন মৃত মানুষ রাজাকার হন কেমন করে? তার রাজাকার হওয়ার খবরটি যে গণজাগরণ মঞ্চ কিংবা অন্যান্যরা বলছে এটা ঠিক না।'

    পিয়াস করিমের দাদা সম্পর্কে বলতে গিয়ে আনিসুল হক বলেন, 'তার নানা লিল মিয়া। বাড়ি বাঞ্ছারামপুর। তিনি যুক্তফন্ট্রের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। আবার স্বাস্থ্যমন্ত্রীও ছিলেন। তার নানা স্বাধীনতার যুদ্ধের পর মারা গেছেন তবে রাজাকার ছিলেন না। কোথাও রাজাকার হিসাবে তার নামও নেই।'

    তিনি বলেন, 'আমি এও শুনেছি তিনি নাকি কুমিল্লা জেলা আওয়ামী লীগের ফাউন্ডার প্রেসিডেন্ট ছিলেন।'

    আইনমন্ত্রী বলেন, 'যাই হোক এবার আসি পিয়াস করিমের বাবার কথায়। তিনি কুমিল্লার একজন আইনজীবী ছিলেন, সুখ্যাতিও ছিল। তিনি এডভোকেট এম এ করিম। তার রাজনৈতিক জীবনের শুরুর দিকে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। কুমিল্লা জিলা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা কোষাধ্যক্ষর দায়িত্ব পালন করেছেন।

    তিনি আওয়ামী রাজনীতির সঙ্গে জড়িত থাকলেও এখন তিনি গণজাগরণের কাছে রাজাকার। তবে এটা ঠিক তিনি শান্তি কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন। এর পেছনের কারণ হচ্ছে তার ছেলেকে রক্ষা করা।

    আনিসুল হক বলেন, ১৯৭১ সালে পিয়াস করিম কুমিল্লা জিলা স্কুলে সম্ভবত ক্লাস ফাইভে পড়তেন। ওই সময়ে মুক্তিযুদ্ধের জোয়ার সারা দেশে উত্তাল। তখন তিনিও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষেই একটি বৈঠক করেছিলেন। ওই বৈঠক করার পর তাকে তার বাসার কাছ থেকে পাকিস্তানি বাহিনী ধরে নিয়ে যায়।
    পিয়াস ছিল চার বোনের এক ভাই। এই কারণে আদরও ছিল বেশি। এই আদরের কারণেই তাকে মুক্ত করার জন্য পরিবারের সদস্যরা উতলা হয়ে যান। পরে পাকিস্তান আর্মির সঙ্গে কথা বলেন তার বাবা। পাকিস্তান আর্মি তাকে শর্ত দেয়। সেই অনুযায়ী ওই বন্ডেও সাইন করেন।

    এরপর তিনি মুক্তিযুদ্ধের শেষ দিকে এসে শান্তি কমিটির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নেন। শান্তি কমিটির চেয়ারম্যান হলেও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষেই ছিলেন। কারণ ওই পদে থেকেও তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা করেছেন। তাদের জন্য কার্ডেরও ব্যবস্থা করতেন। পরিচয় পত্র দিয়েছিলেন অনেক মুক্তিযোদ্ধাকে। তারপরও তাকে জেলে যেতে হয়েছিল। জেল থেকে তিনি বঙ্গবন্ধুর উদ্যোগেই ছাড়া পেয়েছিলেন।
    তিনি বলেন, 'পিয়াস করিমের বোন মিসেস তৌফিকা আমার বাবার জুনিয়র ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর হত্যা মামলায় সরকারি পক্ষের আইনজীবী হিসেবে কাজ করেছেন। তাই অবাক লাগে পিয়াস করিম কেমন করে রাজাকারের নাতি, ছেলে বা রাজাকার হোন।

    আইনমন্ত্রী বলেন, আসলে কেউ কেউ বলেছেন এম এ করিম বীরেন দত্তকে হত্যা করিয়েছেন। কিন্তু বীরেন দত্তকেতো ১৯৭১ সালের ২৭ কিংবা ২৮ মার্চ ধরে নিয়ে গিয়েছিল। তাকেতো এম এ করিম হত্যা করাননি।

    তিনি বলেন, 'আসলে পিয়াস করিম যে রাজনৈতিক মতাদর্শে বিশ্বাসী ছিলেন সেটা নিয়ে আমি কিছু বলতে চাই না। বা তিনি তার মত প্রকাশে যে রকম ছিলেন সেটা নিয়ে বলবো না। কারণ ভিন্ন মত মানুষ প্রকাশ করতে পারে। তবে কারো সম্পর্কে বলতে হলে অবশ্যই জেনে শুনে ও সঠিক তথ্য নিয়ে বলতে হবে।'

    আনিসুল হক বলেন, 'পিয়াস করিমকে নিয়ে ছাত্র মৈত্রী ও গণজাগরণ মঞ্চের নেতারা যে সব কথা বলেছেন এই সব অনেক কথার কোন ভিত্তি নেই। আমি যে কথাগুলো বললাম এই সব কথা চির সত্য। কেউ আমার সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করলে তা আমি মিথ্যে প্রমাণ করে দিতে পারবো।'
     
     
     
     

    --
    --
    Disclaimer: All content provided on this discussion forum is for informational purposes only. The owner of this forum makes no representations as to the accuracy or completeness of any information on this site or found by following any link on this site. The owner will not be liable for any errors or omissions in this information nor for the availability of this information. The owner will not be liable for any losses, injuries, or damages from the display or use of this information.
    This policy is subject to change at anytime.

    ---
    You received this message because you are subscribed to the Google Groups "Bangladesh Progressives" group.
    To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to bangladesh-progressives+unsubscribe@googlegroups.com.
    For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.





    __._,_.___

    Posted by: Shah Deeldar <shahdeeldar@yahoo.com>


    ****************************************************
    Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
    Call For Articles:

    http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

    http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

    ****************************************************

    VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

    ****************************************************

    "I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
                   -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





    __,_._,___

    [mukto-mona] [মুক্তমনা বাংলা ব্লগ] 'কানাডার মাধ্যমিক শিক্ষার কিছু চিত্র'

    মুক্তমনা বাংলা ব্লগ has posted a new item,
    'কানাডার মাধ্যমিক শিক্ষার
    কিছু চিত্র'


    এই লেখাটি আমার ধারাবাহিক
    লেখার একটি অংশ। প্রথম অংশে আমি
    ফিনল্যান্ডের শিক্ষা ব্যবস্থা
    নিয়ে লিখেছিলাম। আজকে আমি
    কানাডার শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে
    কিছু লিখবো। কানাডার শিক্ষা
    ব্যবস্থাটি অনেকটা বানিজ্যিক
    কেন্দ্রীক। তবে এই বানিজ্যিক
    কেন্দ্রীকতা শুরু হয়েছে বার
    ক্লাসের পরে। অর্থাত হাই
    স্কুলের পরে পড়াশুনার খরচ
    নিজেকেই বহন করতে হয়। পৃথিবীর
    খুব গুটি কয়েক দেশেই শিক্ষা
    বিনা [...]


    You may view the latest post at
    http://mukto-mona.com/bangla_blog/?p=43519


    You received this e-mail because you asked to be notified when new updates are
    posted.


    Best regards,
    মুক্তমনা বাংলা ব্লগ ।




    ------------------------------------

    ------------------------------------

    ****************************************************
    Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration:
    Call For Articles:

    http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

    http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

    ****************************************************

    VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

    ****************************************************

    "I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
    -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190
    ------------------------------------

    Yahoo Groups Links

    <*> To visit your group on the web, go to:
    http://groups.yahoo.com/group/mukto-mona/

    <*> Your email settings:
    Individual Email | Traditional

    <*> To change settings online go to:
    http://groups.yahoo.com/group/mukto-mona/join
    (Yahoo! ID required)

    <*> To change settings via email:
    mukto-mona-digest@yahoogroups.com
    mukto-mona-fullfeatured@yahoogroups.com

    <*> To unsubscribe from this group, send an email to:
    mukto-mona-unsubscribe@yahoogroups.com

    <*> Your use of Yahoo Groups is subject to:
    https://info.yahoo.com/legal/us/yahoo/utos/terms/