Banner Advertiser

Wednesday, April 22, 2015

[mukto-mona] God’s new message and new messenger?!



God's new message and new messenger?!

Peace be upon you.  We have come across this site (www.newmessage.org ) where a person named Marshall Vian Summers has claimed being a messenger from God. He  claimed he got a huge revelation from God (so far 9000 pages) and no  other messengers of God before got such a huge revelations as modern  humankind are facing more challenges. It seems his arguments solve some mysteries which cannot apparently be solved by the Quran or the Bible!
For example, if God is kind, most merciful and can do everything just by giving a "Be" command, why are all those terrible earthquakes, tsunamis, tornados, floods, famine, diseases, sufferings etc. happening?!
Why does God want to burn the disbelieves in hell forever while they committed crimes here for a  very limited period of time?! In fact mathematically any human life span is almost zero as compared to forever (infinite time period). One-thousand years, one-million years, one-billion years, hundred or million-billion years etc. etc. has also an end eventually but forever means simply no ending.
In the Quran, God quite often says "I" but sometimes says "we."  Why God says "we" while referring to Himself is quite mysterious! Some commentators of the Quran  have made many failed attempts to explain it, however, a close and careful examination can easily reveal that all those explanations are just makeshift ones. There is no real and plausible explanation  out there in this crucial issue!
Not only these three questions, there are several other similar type of mind-boggling questions also out there and we cannot get any logical or rational answers from the Quran or Bible!
Anyway, we would suggest you, have a look on the site and do not judge so quickly! We have put some important pages from the site; for more details you could visit the site whenever you like. Thank you and good luck! May God bless you.
--------------------------------------------------
 
 
We would like to hear your opinions on this issue whether that is on favor or against it. Perhaps you will be able to give us some important insight on this issue. Someone is claiming being a messenger from God is a serious and very important issue. Like everything in our daily life, there are many false messengers out there. On the other hand, all genuine God's messengers were also believed to be false by so many people in human history! The holy Quran says, every genuine God's messenger was ridiculed; some of them were even killed!
Indeed, it is a big challenge to distinguish between fake and genuine! Quite often we need to take such great challenge in life. Please send your opinion at contact(at)progressive-muslim.org in this regard. We look forward to hearing from you. Thank you.
 
 

To learn the True Islam, our cordial invitation

www.progressive-muslim.org (English in general)
www.QuranResearchBD.org (Bangla in general)
------------------------------------------------------
"Our inherited beliefs are entrenched in our psyche and emotions like idols.  The shaking or breaking of these idols is no less a calamity in whatever form they exist [Dr. A. N. Whitehead]."


__._,_.___

Posted by: Koutuhol <conf12000@yahoo.co.uk>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Bangla Wash



বাংলাদেশকে পাকিস্তানের কুর্নিশ

রাজীব হাসান | আপডেট: 
 
এই উৎ​সবটাই জমিয়ে রেখেছিলেন মাশরাফিরা। ছবি: শামসুল হকহাতের কাছে বাংলা অভিধান আছে? নেই? না, ব্যস্ত হবেন না। 'সৌম্য' শব্দটার মানে বলেই দিচ্ছি। প্রশান্ত; ধীর; স্থির।
সাতক্ষীরার ২২ বছর বয়সী তরুণটির নাম সৌম্য কে রেখেছিলেন কে জানে। নামের মতোই সৌম্য সরকার আশ্চর্য রকমের প্রশান্তি ছড়ানো ব্যাটিং করেন। আশ্চর্য রকমের ধীর-স্থির। কিন্তু নিস্তরঙ্গ সমুদ্রের বুকের ভেতরই লুকিয়ে থাকে প্রলয় নাচন। ঘুমন্ত আগ্নেয়গিরিই ভেতরে ভয়ংকর বিস্ফোরণ। মাত্রই দশম ওয়ানডে খেলতে নামা তরুণটি নির্বিকারভাবে স্রেফ খুন করলেন পাকিস্তানের লজ্জা এড়ানোর স্বপ্নটাকে।
সৌম্যর ১৩টি চার ও ছয় ছক্কায় অপরাজিত ১২৭ রানের ইনিংসে পাকিস্তানকে ৮ উইকেটে হারিয়ে ৩-০তে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। এটি বাংলাদেশের প্রতিপক্ষকে করা দশম ধবলধোলাই। মাত্র কদিন আগে যে দলটার বিপক্ষে একটা জয় পেতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে, ছয় দিনের মধ্যেই তাদের বিপক্ষে তিন তিনটা জয়!
তিন ম্যাচেই দাপটের সঙ্গে জিতেছে বাংলাদেশ। আজকের জয়টাও বড় ব্যবধানে। কিন্তু আশ্চর্য, এর আগে কোনো উদ্‌যাপনই হয়নি। এবার কিছুটা হলো। জুনায়েদ খানকে চার মেরে, দলকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দিয়ে স্ট্রাইকিং প্রান্ত থেকে ছুটে এসে মুশফিক জড়িয়ে ধরলেন সৌম্যকে। হৃদয় মিলল হৃদয়ে। হৃদয় হৃদয়ে মিলে এভাবেই এখন পুরো বাংলাদেশ একটা পরিবার।
তিন ম্যাচে মিল থাকল আরেকটি। সতীর্থদের অনেককেই ব্যাট করার সুযোগ পেল না আজও। তামিম ইকবাল, মুশফিক আর সৌম্য সরকারই শেষ করে দিয়েছেন সব। আজও তামিম করলেন ৬৪। টানা তৃতীয় সেঞ্চুরিটা ফসকে গেলেও রাশি রাশি রেকর্ড কিন্তু ঠিকই লেখা হলো তাঁর নামে। মিল আরেক জায়গায়। আজও শেষ হওয়ার আগেই ম্যাচ 'শেষ'। তামিম-সৌম্যর উদ্বোধনী জুটির ১৪৫ রানই নিশ্চিত করে দিল বাংলাওয়াশ। পাকিস্তানের ২৫০ রানের পুঁজি ৬৩ বল বাকি থাকতেই পেরিয়ে গেল বাংলাদেশ।
সিরিজজুড়ে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ এতটাই ঝলমলে, বোলাররা পার্শ্বনায়ক হয়ে থাকলেন। তিন ম্যাচেই ম্যাচ সেরার পুরস্কার বাংলাদেশের তিন ব্যাটসম্যানের। আজ যেটা হাতে তুললেন সৌম্য। ম্যাচ রিপোর্টেও বোলারদের কথা আসছে শেষে। কিন্তু আজ বোলারদের কথাটা আগেভাগে বলাই উচিত। বোলাররাই তো আসলে সত্যিকার অর্থে ম্যাচ জেতালেন। আজহার আলীর যেন অহংয়ে লেগেছিল-বাংলাদেশের কাছে ধবলধোলাই! আজহারের সেঞ্চুরিতে দারুণভাবে ঘুরেও দাঁড়িয়েছিল পাকিস্তান।
৩৮ ওভার শেষে ২ উইকেটে ২০২। শেষ ১২ ওভারে রানের ঝড় তুলে পাকিস্তানের স্কোরটা ৩৫০-এ পৌঁছায় কি না, এই আলোচনায় ব্যস্ত ভাষ্যকারেরা।
ভাষ্যকারদের ভবিষ্যদ্বাণী 'একটু' অন্যভাবে ফলল। শুধু '৩'-এর জায়গায় '২'। মাত্র ৪৭ রানে শেষ ৮ উইকেট হারিয়েছে পাকিস্তান। সিন্ধু-বেলুচিস্তানের ভূমিকম্প যেন মিরপুরে ঘটিয়ে দিলেন বাংলাদেশের বোলাররা। আশ্চর্য, এই সিরিজে বহুবচনে 'বাংলাদেশের বোলাররা'ই লিখতে হয়েছে। গত ম্যাচে সাতজন বল করে পাঁচজনই উইকেট পেয়েছিলেন। আজ আটজন বল করে উইকেট পেলেন পাঁচজন।
এই ম্যাচের গুরুত্ব পাকিস্তানের কাছে ছিল অসীম। শুধু ধবল ধোলাইয়ের লজ্জা এড়ানো নয়, সফরে এখনো তিন ম্যাচ বাকি। কর্পূরের মতো উবে যাওয়া আত্মবিশ্বাসের জ্বালানি কিছুটা হলেও কুড়িয়ে নেওয়া। ইনিংসের দ্বিতীয় বলেই শিল্পীর তুলির আলতো ছোঁয়ার মতো সৌম্য চার মেরে বুঝিয়ে দিলেন, দিনটা আর যাই হোক, পাকিস্তানের নয়। দিনটা বাংলাদেশেরই। দিনটা তাঁর। সেই যে শুরু, আর থামলেন কই? অপরাজিত থেকেই ফিরলেন! ১১০ বলের ইনিংসটায় মাত্র দুবার একটু নড়বড়ে লেগেছে। একবার ইনসাইড এজ হলো, একবার ওভার দ্য টপ খেলতে গিয়ে বল ফেললেন নো-ম্যান্স ল্যান্ডে। দুবার ভাগ্যক্রমে বেঁচে গেছেন ক্যাচ দিয়ে। সোনায় একটু খাদ নাকি থাকেই!
সেই খাদটুকুর কথা ভুলিয়ে দিয়েছেন ছয় ছক্কায়। চতুর্থ ছক্কাটির কথা বলতে হবে আলাদা করে। আজহারকে মিড উইকেটের ওপর দিয়ে আছড়ে ফেলেছেন গ্যালারিতে। ভাবুন তো, ২২ বছরের এক তরুণ, এই সবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলছেন, এর আগে ঘরোয়া একদিনের ম্যাচেই যাঁর মাত্র একটা সেঞ্চুরি ছিল, সেই ছেলেটা ৯৫-এ অপরাজিত থাকার সময় কী অবলীলায় ডাউন দ্য উইকেটে নেমে এসে উড়িয়ে মারল! ছক্কা মেরে সেঞ্চুরিতে পৌঁছে সৌম্য যেন এই বার্তাই দিতে চাইলেন, নব্বইয়ের ঘরে গিয়ে স্নায়ুচাপে ভোগার ছেলে তিনি নন। তাঁর ধাতটাই অন্য রকম। আরেকটি ছক্কা হাঁকালে এক ইনিংসে সাত ছক্কা হাঁকানোর বাংলাদেশি রেকর্ডটায় নাম লেখাতে পারতেন, তামিমের পাশে।
সেই তামিম, যিনি বাংলাদেশের রেকর্ড বই পেরিয়ে নাম লেখাতে ব্যস্ত বিশ্ব রেকর্ডেই। তিন ম্যাচের সিরিজে তিন সেঞ্চুরি-কুইন্টন ডি ককে​র অবিশ্বাস্য রেকর্ডটা তো মনে হচ্ছিল ধরেই ফেলবেন। তা না হলে​ও এক জায়গায় সবাইকে পেরিয়ে গেছেন। তিন ম্যাচ সিরিজে সর্বোচ্চ ৪০টি চারের রেকর্ড এখন তাঁরই। তিনটি সেঞ্চুরি না হলেই দুই সেঞ্চুরি আর এক ফিফটিতে ছুঁয়েছেন ব্রেন্ডন টেলরের রেকর্ড। ইতিহাসের মাত্র চতুর্থ ব্যাটসম্যান হিসেবে তিন ম্যাচ সিরিজে ৩০০‍+ রান, ৩১২ রান দিয়ে সেই তালিকায় এখন তিনে।
ম্যাচের আগে মুখে যতই বলুন টানা তিন সেঞ্চুরির পরিকল্পনা নেই, আজ কিন্তু শুরু থেকে তামিমকে মনে হচ্ছিল দেখে দেখে পা ফেলছেন। ইনিংসের দশম ওভারে গিয়ে দুই অঙ্কে পৌঁছেছেন, ভাবা যায়! সৌম্যর​ রান যখন ৩২, ওদিকে তামিম মাত্র ৭! দ্রুত খোলস ছেড়ে বেরিয়ে এসেছেন। ১৯তম ওভারের পরপর দুই বলে দুটো ঘটনা ঘটল। তৃতীয় বলে ১ রান নিয়ে ফিফটি পূর্ণ করলেন সৌম্য, পরের বলে ওয়ানডেতে নিজের ৫০০তম চারটি মারলেন তামিম। ২৩তম ওভার শেষে তামিম ৫৭, সৌম্য ৫৯।
তামিম সৌম্যকে এই ছুঁয়ে ফেলেন ফেলেন, সৌম্য আবার এগিয়ে যান। দৃশ্যপটে পাকিস্তান নেই কেন? ওরাও তো তখন অগ্রজ আর অনুজের এই মিষ্টি লড়াইয়ের স্রেফ দর্শক! পাকিস্তানের বিপক্ষে এনামুল-ইমরুলের ১৫০ রানের জুটির রেকর্ডটা একটুর জন্য ভাঙল না তামিম আউট হওয়ায়। অবশ্য ৭৬ বলে ৮টি চার ও এক ছক্কার ইনিংসটাতেই বাংলাদেশের পক্ষে ওয়ানডে সিরিজে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড গড়লেন। আগের রেকর্ডটাও তাঁরই ছিল, কিন্তু সেবার জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৫ ম্যাচ খেলে করেছিলেন ৩০০। এবার তিন ম্যাচেই, ১৫৬ গড়ে! সেবার সিরিজ সেরা হয়েছিলেন, ২০০৯ সালের পর আবারও সিরিজ সেরা তামিম।
পেশাদার​ সাংবাদিকদের নির্মোহ থাকতে হয়। কিন্তু এবারের সিরিজে পাকিস্তানের হয়ে দু-একটা ভালো কথা লেখার কোনো উপলক্ষই মিলল না। ম্যাচ শেষে দুদলের হাত মেলানোর পরিচিত দৃশ্য, ক্রিকেটীয় কেতা। কিন্তু মনে হলো, পাকিস্তান যেন হাত মেলাচ্ছে না। বাংলাদেশকে কুর্নিশ করছে।
কুর্নিশ শব্দটার মানে জানেন নিশ্চয়ই। না জানলে, প্লিজ, অভিধান দেখে নেবেন!
বাংলাভাষি পাকিস্থানিদের (জামাত+বিএনপি) জন্য অত্যান্ত দুঃখের দিন আজ, তাদের সাধের পাকিস্থানকে বাংলার দমাল ছেলেদের "বাংলা দেলাই" দিয়ে দিয়েছে।




__._,_.___

Posted by: Nurul Bachchu <bachchuhaq13@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Re: [mukto-mona] City Election



In my view, attacks on Khaleda Zia's motorcade only, but not on any other BNP candidates, tell me that the anger is on her, not at BNP.
It is understandable if people, who lost relatives and businesses, are angry at Khaleda Zia at this point. After all, the sufferings of people during Hartals are still fresh. 
BNP have done  inexcusable offense in the name of overtaking a legitimate government, without valid grounds for such a drastic program. It is because - Awami League formed the government after winning the general election, which BNP boycotted. The party which boycotts an election, cannot complain about the outcome. Had BNP participated in the election and lost, they could do so legitimately. So, launching the program to overthrow the government after boycotting the election is laughable, and people thankfully rejected that program.
Even though the program is dead, but the wound is fresh; hundreds of lives have been lost and maimed; thousands of businesses have been destroyed. So, it is not unlikely that people will held her responsible for their continued sufferings.
On top of that, I noticed - Khaleda Zia makes nonsense remarks during her  campaign stops. In one occasion, her remark on the recent Bank robbery was that - government cadres looted the bank, while the reality is - captured robbers were from Jamat. Does she want people to know that her remarks are false and she is not a credible person?
On another occasion, Khaleda Zia brought her son's death in her speech to draw peoples' sympathy, but never mentioned about the loss of hundreds of lives during the Hatal. I can only imagine how people, who lost relatives and businesses, will react hearing about her son's natural death.
I think BNP candidates was doing better without her help.  
Jiten Roy

 

From: "Nurul Bachchu bachchuhaq13@yahoo.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com>
To: mukto-mona@yahoogroups.com
Sent: Tuesday, April 21, 2015 10:50 PM
Subject: [mukto-mona] City Election

 

কাওরান বাজারের ঘটনা ও রঞ্জিত প্রচারণা

তারিখ: ২২/০৪/২০১৫
  • আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী
সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনে দল-সমর্থিত প্রার্থীর পক্ষে প্রচার চালানোর জন্য বিএনপি নেত্রী গত সোমবার (২০ এপ্রিল) ঢাকার কাওরান বাজারে গিয়েছিলেন। নিজস্ব সিকিউরিটি পরিবেষ্টিত তার জাঁকজমকপূর্ণ গাড়িবহরে স্থানীয় লোকজন, বিশেষ করে ব্যবসায়ীদের একটা অংশ ঢিল পাটকেল মেরেছে। তাদের অভিযোগ, যে নেত্রী গত তিন মাস যাবত তাদের ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ রেখেছেন, তাদের আয় উপার্জনে বিরাট লোকসান ঘটিয়েছেন, নিরীহ মানুষকে আগুনে পুড়িয়ে মেরেছেন, তিনি এত শীঘ্র সেই ব্যবসায়ী ও মানুষজনের কাছে ভোট চাইতে আসেন কিভাবে? 
এটা বিএনপি সম্পর্কে দেশের মানুষের একটা বিরাট অংশের মনের ক্ষোভ। বিএনপির নেতা-নেত্রীরা এই মুহূর্তে ভোট চেয়ে রাজপথে নামলে সেই ক্ষোভের কিছুটা বহিঃপ্রকাশ ঘটতেই পারে। এই ধরনের ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ পাকিস্তান আমলেও ঘটেছে। মুসলিম লীগের অপশাসনে বিরক্ত বিক্ষুব্ধ মানুষ ওই দলের নেতাদের সভা-সমিতিতে গেলেই কালো পতাকা দেখিয়েছে, ইট পাটকেল মেরেছে। আইয়ুব খানের গবর্নর হিসেবে মোনায়েম খান এতই জনধিকৃত হয়েছিলেন যে, গবর্নরগিরি ছাড়ার পর তিনি একদিন ঢাকার সদরঘাটে যেতেই ক্রুদ্ধ জনতা তার গাড়ি বেষ্টন করে তাকে অপদস্ত করেছিল। 
এগুলো করেছে সাধারণ মানুষ। কোন দল, বিশেষ করে আওয়ামী লীগ বা কোন রাজনৈতিক দল পরিকল্পনামাফিক করেনি। কোন মিডিয়াও তখন সে অভিযোগ তোলেনি। নিরপেক্ষতার নামে চরম ভ-ামি তখনও আমাদের সাংবাদিকতার একটা অংশকে এত কলুষিত করেনি। এই কলুষেরই এখন প্রকাশ দেখছি প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টারের মতো স্বঘোষিত কিছু নিরপেক্ষ পত্রিকায়। কাওরান বাজারের ঘটনাটিকে এই দুটি পত্রিকা শুধু ফলাও করে প্রচার করেনি, এমনভাবে প্রচার করেছে যাতে মনে হতে পারে আওয়ামী লীগ সমর্থকরাই খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলা চালিয়েছে এবং আওয়ামী লীগ সরকারও চান না, বিএনপি অবাধে ও স্বাভাবিকভাবে তাদের নির্বাচন প্রচারণা চালাক। 
এই প্রচারণাটিকে যদি প্রতিষ্ঠা দেয়া যায়, তাহলে বিএনপি নির্বাচনে হারলে বলা যাবে সরকার বিএনপিকে অবাধে নির্বাচন প্রচার চালাতে দেয়নি এবং বিএনপির ভোটদাতারা অবাধে ভোট দিতেও পারেনি। সুতরাং এই নির্বাচনের রায় গ্রহণযোগ্য নয়। আর যদি বিএনপি নির্বাচনে জেতে, তাহলে বিএনপির নেতা-নেত্রীরা যতো জোরে বগল বাজাবেন, তার চাইতেও জোরে বগল বাজাবেন এই দুটি পত্রিকা। বলবেন, আওয়ামী লীগের হামলা, সরকারী বাধা উপেক্ষা করে জনগণ বিএনপির পক্ষে ভোট দিয়েছে, এখন এই সরকারের উচিত অবিলম্বে ক্ষমতা ছেড়ে দিয়ে খালেদা জিয়ার দাবি মোতাবেক নতুন সাধারণ নির্বাচনের ব্যবস্থা করা। এই দাবিকে সমর্থন দেয়ার জন্য তো তথাকথিত সুশীল সমাজ ও ড. কামাল হোসেন অধীর আগ্রহে ঘরে বসে প্রহর গুনছেন এবং ড. ইউনূসও কখন তার আকাশ ভ্রমণ স্থগিত রেখে বাংলাদেশের মাটিতে নামবেন সেজন্য অপেক্ষা করছেন। 
হুজুগে না মেতে একটু ঠা-া মাথায় কাওরান বাজারের ঘটনাটি পর্যবেক্ষণ করলে বোঝা যাবে, সেখানে খালেদাবিরোধী বিক্ষোভে স্থানীয় কিছু আওয়ামী লীগ সমর্থক-ব্যবসায়ী ও লোকজন অংশ নিতে পারে; কিন্তু বিক্ষোভটি এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের। গত তিন মাসে যাদের গাড়ি পুড়েছে, পরিবার পরিজন মারা গেছে, তারা বিএনপি নেত্রীকে দেখে আনন্দে বগল বাজাতে বাজাতে রাস্তায় নামবে এটা আশা করা যায় না। পরিস্থিতি বিবেচনায় বেগম জিয়ার উচিত ছিল শুধু নিজস্ব সিকিউরিটি নয়, সরকারী নিরাপত্তা ব্যবস্থাও চাওয়া এবং সরকারেরও উচিত তাকে এই নিরাপত্তা দেয়া। 
গত পাঁচটি সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনের মতো বর্তমানের তিনটি সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচন যাতে সুষ্ঠু ও স্বাভাবিক হয় সেদিকে হাসিনা সরকারের কঠোর দৃষ্টি রাখার কথা, এই নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হলে সরকারের ক্রেডিবিলিটি বাড়বে এবং এই সরকারের অধীনে আগামী সাধারণ নির্বাচন যে ফ্রি এবং ফেয়ার হবে সে সম্পর্কে দেশের এবং দেশের বাইরের লোকের কোন সন্দেহ থাকবে না। আবার তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মতো বাতিল ও ব্যর্থ ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তন দ্বারা নির্বাচন অনুঠানের জন্য বিএনপির দাবিটি মাঠে মারা যাবে। এই অবস্থায় বেগম জিয়ার গাড়িবহরে আওয়ামী লীগ পরিকল্পনা করে দু-চারটি ইট পাটকেল মেরে নিজেদের নাক কাটবে এটা কোন সুস্থ মস্তিষ্কের লোক বিশ্বাস করতে পারে না। প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার তা যতই তাদের পাঠকদের বিশ্বাস করানোর চেষ্টা করুক না কেন!
সাধারণত স্থানীয় স্বায়ত্তশাসিত সংস্থার নির্বাচনে জয়-পরাজয় কোন সরকারের ভাগ্য নির্ধারণ করে না। ধরে নেয়া হয় এটা সরকারের পক্ষে বা বিপক্ষে ভোটদাতাদের কোন চূড়ান্ত রায় নয়। সেজন্যই ব্রিটেনে মার্গারেট থ্যাচারের টোরি সরকারের আমলে টোরিদের ঘোর রাজনৈতিক শত্রু কেন লিভিংস্টোন গ্রেটার লন্ডন কাউন্সিলের নির্বাচনে বার বার টোরি প্রার্থীকে হারিয়ে মেয়র নির্বাচিত হওয়া সত্ত্বেও থ্যাচার সরকারের আসন নড়াতে পারেননি। কিন্তু বাংলাদেশের তিনটি সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনের ব্যাপারে একথা এখন বলা যাবে না। এমনিতেই গত সাধারণ নির্বাচনের বৈধতা নিয়ে বিএনপি প্রশ্ন তুলেছে। গত ৫ সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনে বিএনপি জিতেছে। এরপর আগামী ২৮ এপ্রিলের নির্বাচনেও যদি বিএনপি জেতে, তাহলে নতুন সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তাদের দাবি অপ্রতিরোধ্য হয়ে দাঁড়াবে। এই সত্যটা নির্বাচনী প্রচারে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের মনে রাখা উচিত।
আওয়ামী লীগের সামনে এখন উভয় সঙ্কট। আওয়ামী লীগ যদি স্বাভাবিকভাবেই তিনটি সিটি কর্পোরেশনের মেয়র পদে জেতে, তাহলে বিএনপি ও তাদের সমর্থক সুশীল গোষ্ঠী ও দুটি 'নিরপেক্ষ' দৈনিক প্রচার চালাবে, নির্বাচন অবাধ হয়নি। বিএনপির জয় ছিনিয়ে নেয়া হয়েছে। আবার আওয়ামী লীগ যদি তিনটি আসনেই হারে, তাহলে সরকারের পদত্যাগ ও নতুন সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি এবং দাবি মানা না হলে আন্দোলনের হুমকিতে দেশ গরম করে তোলা হবে।
কেউ কেউ আমাকে বলেছেন, এই নির্বাচনে যদি আওয়ামী লীগ দুটি আসনে জেতে এবং একটিতে হারে, তাহলে সম্ভবত নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি বিএনপি এই দাবিটি তুলতে পারবে না। আমার ধারণা, তাহলেও তারা তুলবে। দুটি আসনেও আওয়ামী লীগের জয়কে তারা প্রশ্নবিদ্ধ করবে এবং আবার আন্দোলনে নামার জন্য হুমকি-ধমকি দেবে। ক্ষমতা দখল না করা পর্যন্ত তাদের ছলচাতুরির রাজনীতির অবসান হবে না।
এই অবস্থায় আওয়ামী লীগের উচিত হবে কে কি ভাববে বা না ভাববে তার পরোয়া না করে তিনটি মেয়র পদেই জয়ী হওয়ার চেষ্টা করা। কেবল ভাল প্রার্থী দিয়ে বা সরকারের উন্নয়ন কাজের ফিরিস্তি দেখিয়ে এই জয় অর্জন করা যাবে না। ১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের পর চার্চিল যুদ্ধ জয়ের জন্য সেভিয়ার অব দ্য নেশন (জাতির ত্রাণকর্তা) খেতাব পেয়েছিলেন এবং ধরেই নিয়েছিলেন কৃতজ্ঞ জাতি তার দলকে নির্বাচনে বিপুল ভোটে জেতাবে। সে আশায় ওই বছরেই তিনি সাধারণ নির্বাচন দিয়েছিলেন। কৃতজ্ঞ জাতি তাকে ভোট দেয়নি। নির্বাচনে তার দলের ভরাডুবি হয়েছিল।
ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়ে বাংলাদেশে আওয়ামী লীগেরও সতর্ক হওয়া উচিত। হাসিনা সরকার গত কয়েক বছরে বাংলাদেশের অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধন করেছেন সেজন্যে কৃতজ্ঞ জাতি দলে দলে আওয়ামী লীগকে ভোট দেবে এই আশায় বসে থাকলে দলটি ভুল করবে। খালেদা জিয়ার গাড়িতে ইটপাটকেল মারা হলেও তাতে কোন লাভ হবে না। আওয়ামী লীগকে প্রতিটি ভোটদাতার দুয়ারে দুয়ারে যেতে হবে। আওয়ামী লীগ সম্পর্কে তাদের পারসেপসন বদলাতে হবে। বিএনপির ধ্বংসাত্মক রাজনীতি এবং মানুষ পুড়িয়ে মারার বর্বরতার ছবি তাদের কাছে আরও স্পষ্ট করে তুলতে হবে। ভোটদাতাদের এ কথাটি বোঝাতে হবে, বিএনপিকে ভোট দিলে এই নিষ্ঠুর ঘাতকের দলকেই ক্ষমতা দখলের পথ করে দেয়া হবে। দেশে শুরু হবে ধর্মান্ধতার রাজনীতি। যা পরিণামে বাংলাদেশেও ইরাক ও সিরিয়ার পরিস্থিতি সৃষ্টি করবে।
'অন্ধ হলে প্রলয় বন্ধ থাকে না।'- আমাদের সুশীল সমাজও আওয়ামী লীগ ও হাসিনা বিদ্বেষে অন্ধ হয়ে থাকলে ধর্মান্ধতার প্রলয় বন্ধ করতে পারবেন না। বেগম জিয়া নির্বাচনী প্রচারে নেমেছেন। কিন্তু একটিবার তার তথাকথিত আন্দোলনে দেশে যে অসংখ্য নর-নারী ও শিশুর মৃত্যু হয়েছে, তাদের জন্য শোক প্রকাশ ও তাদের হতভাগ্য পরিবার পরিজনের জন্য একটি সান্ত¡নার বাণী উচ্চারণ করেননি। অথচ নিজের দ্বিতীয় পুত্র কোকো, যার স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে, তার কবরে গিয়ে ক্যামেরার সামনে কেঁদেছেন।
বাংলাদেশ কোন্ পথে, এই সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনে তার কিছুটা জবাব পাওয়া যাবে। বাংলাদেশের মানুষ দেশের সঙ্কটে অনেক সময় রাজনৈতিক ম্যাচুরিটির পরিচয় দিয়েছে। এবারেও যদি দেয় এবং ধর্মান্ধতা, উগ্র মৌলবাদ ও অসত্য প্রচারণার রাজনীতিকে প্রত্যাখ্যান করে তাহলে ভবিষ্যতের সঙ্কটগুলো সে এড়াতে সক্ষম হবে। কিন্তু সেজন্য আওয়ামী লীগকে আরও তৎপর হতে হবে এবং দেশের মানুষকে সঠিক পথ নির্দেশ করতে হবে।
এই নির্বাচনকে তাই গুরুত্বের সঙ্গে গ্রহণ করতে হবে। এর ফলাফলের ওপর বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতও অনেকটা নির্ভর করছে।
লন্ডন, ২১ এপ্রিল, মঙ্গলবার, ২০১৫





__._,_.___

Posted by: Jiten Roy <jnrsr53@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Fw: অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী , খালেদা জিয়ার বাহাদুরী !!





On Wednesday, April 22, 2015 7:02 AM, Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com> wrote:




অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী ,
খালেদা জিয়ার বাহাদুরী।
এত দিন বলে এসেছে ৫ জানুয়ারির নির্বাচন ছিল অবৈধ , ৫% লোকও ভোট দেয়নি। বর্তমান সরকার অবৈধ। তাই এই সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন নয়। তোতা পাখির মত অন্যের শিখিয়ে দেয়া বুলি এ ভাবেই বলে এসেছেন এতদিন। তার পর তিন মাস নিজ অফিসে স্বেচ্ছা অবরোধে থেকে , সারা দেশে জ্যান্ত মানুষ পুড়িয়ে , সরকার পতনে ব্যর্থ হয়ে , কোর্টে 'মুচলিকা' দিয়ে বেহায়ার মত ফিরে গেছেন নিজ বাসভবনে। অথচ জোড় গলায় বলেছিলেন সরকার পতন না ঘটিয়ে ঘরে ফিরবেন না।
বলছিলাম বি এন পি নেত্রী খালেদা জিয়ার কথা। যার কোথায় আর কাজে কোনো মিল নেই। লজ্জা শরমের মাথা খেয়ে লিফলেট নিয়ে স্থানীয় পরিষদের নির্বাচনী প্রচারনায় নেমে পড়েছেন। তার মানে তিনি জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকারকে মেনে নিয়েছেন মনে প্রাণে। আসা করি তিনি এ ভাবেই বর্তমান সরকারের অধীনে ২০১৯ এর জাতীয় নির্বাচনে প্রচারণা চালাবেন। কিন্তু তা না করে যদি এমাজুদ্দিন্দের উস্কানিতে তথাকথিত সরকার পতনের আন্দোলনে আবার ঝাপিয়ে পরেন , তা হলে খবর আছে।
আসলে খালেদা জিয়ার কোনো দোষ নেই ! জননেত্রী শেখ হাসিনার মত নিজের বুদ্ধিতে না চলে , উনি চলেন অন্যের বুদ্ধিতে। তা ছাড়া বুদ্ধি থাকলেতো নিজের বুদ্ধিতে চলবেন ! আন্ডার মেট্রিক সার্টিফিকেট নিয়ে তিনি যে এতদূর এসেছেন এ টাই তো তার সৌভাগ্য ! তাই বলছিলাম ,
অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী ,
খালেদা জিয়ার বাহাদুরী !!
Banglar Bani's photo.





__._,_.___

Posted by: Muhammad Ali <man1k195709@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___