Banner Advertiser

Friday, July 25, 2014

[mukto-mona] [Mukto-Mona Writers' Corner] 'Misery in the Fraudulent Holy Land'

Mukto-Mona Writers' Corner has posted a new item, 'Misery in the Fraudulent Holy
Land'


The old story of human despair due to the Muslim-Jew conflict continues in the
so-called holy land. In the last few weeks more than 800 Palestinians and dozens
of Israelis have been killed by the two fighting parties (1). The tolls on both
sides include innocent children, who are neither fighters nor hate-mongers nor
policy [...]


You may view the latest post at
http://mukto-mona.com/wordpress/?p=3074


You received this e-mail because you asked to be notified when new updates are
posted.
Best regards,
Mukto-Mona Writers' Corner




------------------------------------
Posted by: Mukto-Mona Writers' Corner <charbak_bd@yahoo.com>
------------------------------------

****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration:
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
-Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190
------------------------------------

Yahoo Groups Links

<*> To visit your group on the web, go to:
http://groups.yahoo.com/group/mukto-mona/

<*> Your email settings:
Individual Email | Traditional

<*> To change settings online go to:
http://groups.yahoo.com/group/mukto-mona/join
(Yahoo! ID required)

<*> To change settings via email:
mukto-mona-digest@yahoogroups.com
mukto-mona-fullfeatured@yahoogroups.com

<*> To unsubscribe from this group, send an email to:
mukto-mona-unsubscribe@yahoogroups.com

<*> Your use of Yahoo Groups is subject to:
https://info.yahoo.com/legal/us/yahoo/utos/terms/

[mukto-mona] Can you hear us now? President Obama greeted by net neutrality activists at fundraisers



The internet brought President Obama into power—his campaign harnessed the power of the internet to organize people, power and money. Now, that very same level playing field he used to win could cease to exist and become a place where only corporate backed voices will be able to fully access the power of the internet.


Obama has pledged to protect an open internet and support net neutrality, yet, he is sitting idle while his appointee moves forward with a plan that would destroy the internet as we know it. This proposal will create a tiered internet with an uneven playing field where corporations who can pay-to-play will drown out independent sites, like Daily Kos.


http://www.dailykos.com/story/2014/07/24/1316366/-Can-you-hear-us-now-President-Obama-greeted-by-net-neutrality-activists-at-fundraisers?detail=email#




__._,_.___

Posted by: Farida Majid <farida_majid@hotmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Fw: [KHABOR] বিএনপির সঙ্গে আলোচনা কেন, প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর





On Friday, July 25, 2014 10:20 AM, "modasser khosseine bolonhome@hotmail.com [khabor]" <khabor@yahoogroups.com> wrote:


 

বিএনপির সঙ্গে আলোচনা কেন, প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর


প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আগামী নির্বাচন নিয়ে বিএনপির সঙ্গে আলোচনার প্রশ্ন কেন বার বার তোলা হচ্ছে- সেটি তার বোধগম্য নয়।
শেখ হাসিনার ভাষায়, গত ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে অংশ না নিয়ে বিএনপি যে 'রাজনৈতিক ভুল' করেছে, তার মাসুল তাদেরই দিতে হবে।
বিএনপি-জামায়াত পার্লামেন্টে থাক আর না থাক,  তাতে কিছু 'আসে যায় না' বলেও মনে করেন তিনি।
সম্প্রতি লন্ডন সফরে বিবিসি বাংলাকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব বিষয়ে কথা বলেন শেখ হাসিনা। তার সাক্ষাৎকারের অডিও বৃহস্পতিবার বিবিসি বাংলার ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়।
সরকারের ছয় মাস পেরিয়ে গেলেও আগামী নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক করতে বিএনপির সঙ্গে আলোচনার কোনো উদ্যোগ কেন দেখা যাচ্ছে না- এমন প্রশ্নে প্রধানমন্ত্রী বলেন,
"আমি একটা জিনিস বুঝি না, সবাই আলোচনা আলোচনা নিয়ে এতো ব্যতিব্যস্ত কেন। কারণ আমি বলি, আলোচনার জন্য আমি প্রধানমন্ত্রী হিসাবে উদ্যোগ তো নিয়েছিলাম। নিজে টেলিফোন করেছিলাম। এবং সেই টেলিফোন করার পর যেটা হয়েছে সবাই জানে।"
তিনি পাল্টা প্রশ্ন করেন, "এখন কোনো একটা রাজনৈতিক দল যদি রাজনৈতিক পদক্ষেপ নিতে ভুল করে, তার দায়-দায়িত্ব কার?"
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, নিবন্ধন বাতিল হওয়ায় জামায়াতে ইসলামী নির্বাচনে অংশ নেয়ার ক্ষেত্রে অযোগ্য হয়ে পড়ে বলেই বিএনপি ৫ জানুয়ারির ভোটে আসেনি।
"জামায়াত তো এখনো নিবন্ধন পায়নি, নিবন্ধিত হয়নি। আর জামায়াত যতোক্ষণ নিবন্ধন না পাবে, বিএনপি জামায়াতকে ছাড়া ইলেকশন করবেও না।"
শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি এখন সংসদে না থাকলেও 'বহু বছর পর' এখন সংসদে বিরোধী দল আছে।
"অন্ততপক্ষে তারা পার্লামেন্টে থাকে, আর পার্লামেন্ট এখন গালমন্দ, ওই যে অকথ্য ভাষায় কথা বলা- এই সব অসভ্যতা এখন আর পার্লামেন্টে নাই। "
জাতীয় পার্টি 'সত্যিকারের বিরোধী দল' হতে পারেনি- এমন অভিযোগও নাকচ করেন প্রধানমন্ত্রী। 
তিনি বলেন, "অবশ্যই (জাতীয় পার্টি) বিরোধী দল। এই উদাহরণ পৃথিবীর বহু দেশে আছে।  হ্যাঁ আমি চেয়েছি, অপজিশন বা অন্যান্য প্রত্যেক দলের প্রতিনিধিদের নিয়ে আমি সরকার গঠন করতে চেয়েছি। কেন চেয়েছি? আমার একটাই উদ্দেশ্য, দেশে একটি শান্তিপূর্ণ পরিবেশ থাকবে। পার্লামেন্ট কার্যকর থাকবে। আমরা দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য কাজ করতে পারব সকলের সহযোগিতা নিয়ে। "
গত সরকারে বিরোধী দলে থাকা বিএনপি-জামায়াত জোটের সংসদ বর্জনের প্রসঙ্গ টেনে শেখ হাসিনা বলেন, "খালেদা জিয়া যখন বিরোধী দলীয় নেতা ছিলেন, উনি পার্লামেন্টে কতোদিন ছিলেন? ৪১৮টা কার্যদিবস ছিল। উনি মাত্র ১০ দিন পার্লামেন্টে ছিলেন। তো তার জন্য এতো আহাজারি কেন?"
তিনি বলেন, আগের সরকারের মেয়াদ শেষে সাংবিধানিক নিয়মেই ৫ জানুয়ারির নির্বাচন হয়েছে।  অথচ বিএনপি তাতে অংশ না নিয়ে নির্বাচন ঠেকাতে নাশকতা চালিয়েছে।
"তারা যে ইলেকশনে আসল না, তার জন্য সকলের এতো কান্নাকাটি কেন, এটা তো আমার কাছে বোধগম্য না।"
আগামী নির্বাচন কীভাবে হবে- সে বিষয়ে বিএনপির সঙ্গে আলোচনার সম্ভাবনা নাকচ করে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন,
"আমরা ইলেকশন করেছি, সরকার গঠন করেছি, পার্লামেন্ট চলছে, অপজিশন থাকছে, কথা বলছে… একটা সুন্দর পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে।
"এখন যারা সন্ত্রাসের সাথে জড়িত, যারা জঙ্গিবাদের সাথে জড়িত… জামায়াতে ইসলামীর অধিকাংশ নেতা যুদ্ধাপরাধী; তাদের বিচার করছি আমরা। সেই জামায়াত নেতাদের বাঁচাবার জন্য যারা মানুষ হত্যা করছে, এখন তাদের আনার জন্য আমাদেরকে যেয়ে তাদেরকে একেবারে আহ্বান করতে হবে, আলোচনা করতে হবে- এই করতে হবে, কেন এই প্রশ্ন আসে বার বার? কেন?"
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ৫ জানুয়ারির নির্বাচন 'গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতেই' হয়েছে।  কোন 'অসাংবিধানিক' সরকার দেশের মানুষ চায় না।
আওয়ামী লীগ দেশে একনায়কতন্ত্র কায়েম করেছে বলে বিএনপির যে অভিযোগ- তাও অস্বীকার করেন শেখ হাসিনা। 
তিনি বলেন, "এই বিবিসিতে যখন বিএনপির কোনো নেতা কথা বলে, আমরা এসে কি তার গলা টিপে ধরি?
"এখন ২৭টা বেসরকারি টেলিভিশন চলছে। প্রতি রাতে বিএনপির নেতারা সেখানে গিয়ে কথা বলছে। তাদের কাজই হচ্ছে, মাইক একটা লাগিয়ে সারাক্ষণ টেলিভিশনের সামনে… একজন না, প্রতিদিন অন্তত পাঁচজন কথা বলছে এবং সরকারকেই গালি দিচ্ছে, আমাকে গালি দিচ্ছে। দিয়েই যাচ্ছে, দিয়েই যাচ্ছে। আমরা কি তাদের মুখটা বন্ধ করে দিয়েছি স্কচটেপ মেরে?"
জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার বিষয়ে সরকারের মনোভাব জানতে চাইলে প্রধানমন্ত্রী বিবিসিকে বলেন, বিষয়টি আদালতে বিচারাধীন। রায় না পাওয়া পর্যন্ত সরকারের কোনো পদক্ষেপ নেয়ার সুযোগ নেই।
"যুদ্ধাপরাধী হিসাবে তাদের বিচার হচ্ছে। যুদ্ধাপরাধী হিসাবে তাদের নিয়ে সমগ্র বাংলাদেশের যে মনোভাব, আমারো সেই মনোভাব। যে অপকর্ম তারা করে গেছে তার বিচার- এটা তো দেশের মানুষের দাবি।"
যুদ্ধাপরাধের বিচার নিয়ে সরকারের আগ্রহ আর আগের জায়গায় নেই- এমন অভিযোগও প্রধানমন্ত্রী অস্বীকার করেন।  তিনি বলেন, সরকারের 'কমিটমেন্টে' কোনো 'হেরফের' হওয়ার প্রশ্নই আসে না।
তিনি প্রশ্ন করেন, "আমি যদি সরকারে না থাকতাম, বাংলাদেশে কার সাহস ছিল এই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করে এবং তাদের শাস্তি দেয়?"
গত বছর সরকারের অবস্থানের বিপক্ষে আন্দোলন করা হেফাজতে ইসলামের সঙ্গে এখন সম্পর্ক কেমন- এ প্রশ্নে প্রধানমন্ত্রী বলেন, "আমাদের সাথে সবার ভাল সম্পর্ক। যদি বিএনপির সাথেই কথা বলতে পারি, তাহলে আর কার সাথে খারাপ থাকবে? কারো সাথেই খারাপ না।"




__._,_.___

Posted by: Muhammad Ali <man1k195709@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] New file uploaded to mukto-mona

Hello,


This email message is a notification to let you know that
a file has been uploaded to the Files area of the mukto-mona
group.


File : /Sabina Yasmin-DCI JCRS-2014.pdf
Uploaded by : briandebroff <briandebroff@yahoo.com>
Description : Sabina Yasmin Concerts


You can access this file at the URL:
https://groups.yahoo.com/neo/groups/mukto-mona/files/Sabina%20Yasmin-DCI%20JCRS-2014.pdf


To learn more about file sharing for your group, please visit:
https://help.yahoo.com/kb/index?page=content&y=PROD_GRPS&locale=en_US&id=SLN15398


Regards,


briandebroff <briandebroff@yahoo.com>


------------------------------------

------------------------------------

****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration:
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
-Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190
------------------------------------

Yahoo Groups Links

<*> To visit your group on the web, go to:
http://groups.yahoo.com/group/mukto-mona/

<*> Your email settings:
Individual Email | Traditional

<*> To change settings online go to:
http://groups.yahoo.com/group/mukto-mona/join
(Yahoo! ID required)

<*> To change settings via email:
mukto-mona-digest@yahoogroups.com
mukto-mona-fullfeatured@yahoogroups.com

<*> To unsubscribe from this group, send an email to:
mukto-mona-unsubscribe@yahoogroups.com

<*> Your use of Yahoo Groups is subject to:
https://info.yahoo.com/legal/us/yahoo/utos/terms/

[mukto-mona] আরব-ইহুদি মেলবন্ধনে বিশ্বঐক্যের আহ্বান




আরব-ইহুদি মেলবন্ধনে বিশ্বঐক্যের আহ্বান

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
ছবি: সংগৃহীত
ছবি: সংগৃহীত
Decrease font Enlarge font

ঢাকা: আরবদেশের মুসলিম ও ইসরাইলের ইহুদিদের মধ্যে বন্ধুত্ব ও শান্তির মেলবন্ধন সৃষ্টিতে বিশ্বব্যাপী ঐক্যের ডাক দেওয়া হয়েছে।

নিউইয়র্কে অবস্থানরত এক প্রেমিক জুটি যাদের একজন ইসরায়েলি ও আরেকজন লেবানিজ ও সিরিয়ান, তারা এ ঐক্যের ডাক দেন এবং এ আহ্বান সামাজিক সাইটে ব্যাপক সাড়াও ফেলেছে।

এই প্রেমিক জুটি হলেন- ইসরায়েলি তরুণ আব্রাহাম গুটমান ও লেবানিজ ও সিরিয়ান তরুণী দানিয়া দারবিশ। তারা দুজনেই নিউইয়র্কের হান্টার কলেজে পড়াশুনা করছেন।

৮ জুলাই থেকে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ইসরায়েল যে গণহত্যা শুরু করেছে, বিশেষ করে শিশুহত্যা, এ ঘটনা প্রেমিক জুটির মনকে ব্যথিত করে তোলে। এরই ফলে, ইসরায়েলি তরুণ আব্রাহাম ও লেবানিজ ও সিরিয়ান তরুণী দারবিশ কিছু করার একটা উদ্যোগ নেন। এরপরই তারা টুইটারে হ্যাশট্যাগ দেন- 'ইহুদি ও আরব বিশ্ব শত্রু হতে নারাজ'  (#JewsAndArabsRefuseToBeEnemies)।

এতে সাড়াও মিলেছে ব্যাপক। অনলাইনে তাদের ক্যাম্পেইনে সাড়া দিয়ে বিভিন্ন দেশে বসবাসকারী প্রবাসী মুসলিম ও ইহুদি তরুণ-তরুণী ফেসবুক, টুইটারসহ বিভিন্ন সামাজিক সাইটে গাজায় হামলার নিন্দা জানিয়ে এ অসম লড়াই বন্ধের দাবি জানিয়েছেন। 

তারা বলেছেন, ইহুদি ও আরবরা শত্রু হতে নারাজ। এর পক্ষে তারা সামাজিক সাইটগুলোতে লিখছেন ও সংশ্লিষ্ট ছবিও দিচ্ছেন। এ সব শান্তিকামী মানুষের মধ্যে আরব মুসলিম ও ইহুদি পরিবার, সাংবাদিক, সাহিত্যিক, রাজনীতিবিদ, সাধারণ মানুষসহ সবস্তরের মানুষ রয়েছেন।

এসব ইহুদি ও মুসলিম নারী-পুরুষ, যারা নিজেদের বন্ধুত্বের সীমানা পেরিয়ে একসঙ্গে ঘর বেঁধেছেন তারা এবং তাদের সন্তানরাও এ ঐক্যের সঙ্গে সরব হয়েছেন। তারা স্লোগান তুলেছেন, 'আরব-ইহুদি শত্রু নয়'। 

এই ঐক্যের আহ্বানের সঙ্গে বিশ্বের সংবাদমাধ্যমও একাত্ম হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বড় বড় এবং মধ্যপ্রাচ্য ও এশিয়ার নামিদামি সংবাদমাধ্যম এই শান্তিবাদীদের কথা ব্যাপকভাবে তুলে ধরতে শুরু করেছে। 

প্রথম দিকে প্রেমিক জুটির আহ্বান টুইটারে হ্যাশট্যাগে থাকলেও তাদের হ্যাশট্যাগকে কেন্দ্র করে ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বব্যাপী শান্তির আহ্বান। আর এই আহ্বানের কেন্দ্রতে রয়েছেন, আরব বিশ্বের মুসলিম ও ইসরায়েলের তরুণ-তরুণী।

এই হ্যাশট্যাগে আব্রাহাম ও দারবিশ আরো লিখেছেন, তারা গাজায় সহিংসতা চান না। 

আব্রাহাম গুটমান লিখেছেন, এত দূর থেকে ইসরাইল ও গাজার ঘটনা পর্যবেক্ষণ করা সম্ভব নয়। আমি শান্তির পথিক হিসেবে একটা সমাধানের উপায় দেখতে চাই। আমি চেয়ে চেয়ে ঘটনা দেখার বদলে কিছু করতে চাই। সেটা হবে আশা জাগানিয়া ও সবচেয়ে ভালো একটা কিছু।

ইসরাইলের শান্তিবাদী কিছু মানুষ যারা সংগঠিতভাবে শান্তির পক্ষে বছরের পর বছর ধরে স্লোগান হিসেবে যা বলেছেন, তারই অনুবাদ এই হ্যাশট্যাগের কথা, জানালেন আব্রাহাম গুটমান।

গুটমান জানান, এই শান্তিবাদী মানুষেরা পরস্পরকে শ্রদ্ধার কথা বলে আসছেন এবং তারা সাধারণ মানুষ হিসেবেই থাকতে চান।

আব্রাহাম গুটমানের এই ক্যাম্পেইনকে সাধুবাদ জানিয়ে শত শত টুইটার-অ্যাকাউন্টধারী প্রতিদিন হ্যাশট্যাগে মন্তব্য লিখে টুইট করছেন। কেউ কেউ ফেসবুক, লিঙ্কডইন, পিনারেস্ট, টামলারসহ বিভিন্ন সামাজিক সাইটে লিখছেন, ছবি দিচ্ছেন ইসরাইলের আগ্রাসনের বিরুদ্ধ। এদের বেশিরভাগই ইহুদি সম্প্রদায়ের। আবার ইহুদি ও মুসলিম একসঙ্গে ফেস্টুন লিখে ছবি তুলে পোস্ট করছেন। 

কেউ কেউ টুইটের সঙ্গে তাদের ছবিও দিচ্ছেন। কোনো কোনো প্রেমিক-প্রেমিকা পাশাপাশি দাঁড়িয়ে, কেউবা জড়িয়ে ধরে অথবা চুমু খেয়ে দেখাচ্ছেন, ইহুদি-মুসলিমের সহাবস্থান। তারা বলছেন, গাজায় মুসলিম নয়, মরছে মানুষ। এদের মধ্যে বেশির ভাগই শিশু। 

এমনকি স্বামী-স্ত্রী যাদের হয়ত একজন ইহুদি অপর জন মুসলিম, তারা এই শান্তির আহ্বানকে আরো বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন। তারা বিভিন্ন মন্তব্য লিখছেন, সমাবেশ করছেন, মিছিল করছেন, সমবেত হয়ে দাবি তুলছেন- 'ইহুদি ও আরব বিশ্ব শত্রু হতে নারাজ।'  

শুধু তাই নয়, প্রেমিক ও প্রেমিকার একজন হয়ত ইহুদি অন্য জন মুসলিম, তারা একে অপরকে চুমু খেয়ে তার ছবি পোস্ট করেছেন। তারা বলছেন, আমরা যদি ভালোবাসতে পারি, তবে কেন ইহুদি ও আরববিশ্ব পরস্পরের বন্ধু হতে পারে না!

এর প্রথম উদাহরণটা সৃষ্টি করলেন হ্যাশট্যাগের জুটি-  আব্রাহাম গুটমান ও দানিয়া দরবিশ।

লেবানিজ ও সিরিয়ান বংশোদ্ভুত সাংবাদিক সুলোমি অ্যান্ডারসন তার ইসরায়েলি ইহুদি বয়ফ্রেন্ডকে চুমু দিয়ে ও একই সঙ্গে একটি ফেস্টুন তুলে ধরে ছবি তুলেছেন। তারা ফেস্টুনে লিখেছেন 'ইহুদি ও আরব বিশ্ব শত্রু হতে নারাজ'। 

শুধু তাই-ই নয়, সুলোমি জানিয়েছেন, মধ্যপ্রাচ্যে চলমান যুদ্ধের চেয়ে তাদের ভালোবাসা আরো বেশি শক্তিশালী বোঝাতেই তিনি তার ইহুদি বয়ফ্রেন্ডকে চুমু দিচ্ছেন, এমন ছবি তুলেছেন। 

তিনি সংবাদমাধ্যমকে বলেন, আমরা যখন দুজনে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ি, তখন আমরা রাজনীতি নিয়ে অনেক আলোচনা-সমালোচনা করেছি। তিনি বলেন, এরপর আমরা একটা সিদ্ধান্তে আসি। আমরা তর্ক-বিতর্ক করতাম। তারপর একে অপরের দৃষ্টিকোণ বোঝার চেষ্টা করতাম। এতে করে আমরা দুজন পরস্পরের আরো বেশি কাছাকাছি চলে আসি।  

অ্যান্ডারসনের বাবা টেরি অ্যান্ডারসন অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের (এপি) মধ্যপ্রাচ্য ব্যুরোর সাবেক প্রধান। তার বাবাকে ইসলামী জঙ্গি গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর সদস্যরা ধরে নিয়ে যায়। এরপর সাত বছর পেরিয়ে গেলেও তার আর খোঁজ মেলেনি। 

সুলোমি অ্যান্ডারসন আশা করছেন, 'ইহুদি ও আরব বিশ্ব শত্রু হতে নারাজ' এই হ্যাশট্যাগের মাধ্যমে সাধারণ মানুষ বুঝতে পারবেন যে, যুদ্ধের সময় সাধারণ মানুষের অবস্থা কী হয়!

তিনি বলেন, অনেকেই আমাদের বক্তব্যের সঙ্গে একমত হবেন না, কিন্তু তারাও আমাদের হ্যাশট্যাগকে টুইট করছেন, অন্যকে জানিয়ে দিচ্ছেন।

অপরদিকে, আব্রাহাম গুটমান বলেন, 'ইহুদি ও আরব বিশ্ব শত্রু হতে নারাজ' এ স্লোগানটা হিব্রু ভাষায় শুধুমাত্র ইসরায়েলেই চালু ছিল। আমরা এটাকে সারাবিশ্বে ছড়িয়ে দিয়ে জানিয়ে দিতে চাই যে, আমরা কেউ কারো শত্রু হতে রাজি নই।

বাংলাদেশ সময়: ১৭২০ ঘণ্টা, জুলাই ২৫, ২০১৪

 

Israel, Palestine and the problem with the two-state solution

ABC Online-Jul 23, 2014
Israel, Palestine and the problem with the two-state solution ... 
The Balfour Declaration only envisaged one state, however, and it took a brutally ...
Protesters in London


Israel/Palestineone state solution

The Peak-Jul 21, 2014
It is easy to label the erupting crisis in the Israel-Palestine corridor as a meaningless tragedy; in many ways, this is correct. What began as a .
  1. The One-State Solution Is on Our Doorstep

    Middle East Forum-Jul 17, 2014
    one-state solution to the Israeli-Palestinian conflict is upon us. It won't arrive by Naftali Bennett's proposal to annex the West Bank's Area C, ...
  2. POLL: MAJORITY OF PALESTINIANS NOW OPPOSE TWO-STATE SOLUTION


Map-of-Palestine-one-state





__._,_.___

Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] BBC exclusive interview with Hamas leader Khaled Meshaal



How long can Hamas stand on its own? A bravado or foolishness? 
-SD



 
 
"I speak for the trees, for the trees have no tongues."
-Seuss



__._,_.___

Posted by: Shah Deeldar <shahdeeldar@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Bir Bikram UK Ching passes away




ইউকেচিং: এক অকুতোভয় মুক্তিসেনানী

সাইফুল আলম বাবলু, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
Decrease font Enlarge font

বান্দরবান: বীরবিক্রম ইউকেচিং মার্মা। মহান মুক্তিযুদ্ধের এক অকুতোভয় মুক্তিসেনানীর নাম। ১৯৩৩ সালে বান্দরবান জেলার উজানী পাড়ায় তার জন্ম। বাবার নাম বাইশাউ মার্মা। 

সরকারি চাকরি থেকে অবসর গ্রহণের পর থেকেই বান্দরবান পৌরসভার লাঙ্গি পাড়ায় নিজ বাড়িতে স্থায়ীভাবে বসবাস করতেন তিনি। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি দুই ছেলে ও এক কন্যা সন্তানের জনক।

দারিদ্রতার কারণে লেখাপড়ায় বেশিদূর এগোতে পারেননি তিনি। কিন্তু তার মধ্যে দেশ ও জাতির জন্য নিজিকে উৎসর্গ করার প্রত্যয় ছিল ছেলেবেলা থেকেই। সে লক্ষ্যে পাকিস্তান রাইফেলস ব্যাটালিয়ন (ইপিআর) এ যোগ দেন ১৯৫২ সালে। 

এরপর ১৯৭১ এর স্বাধীনতা সংগ্রামে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ৯ মাস রনাঙ্গণে দেশমাতৃকার জন্য যুদ্ধ করেছিলেন তিনি। সেই অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ তাকে বীর বিক্রম খেতাবে ভূষিত করা হয়।

বাংলাদেশে আদিবাসিদের মধ্যে বান্দরবানের ইউকেচিং একমাত্র বীর বিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা। তিন পার্বত্য জেলায় বসবাসরত সকল নৃ-গোষ্ঠীর মধ্যে তিনি মারমা সম্প্রদায়ভুক্ত। 

তিনি একসময় ইপিআর ও বিডিআর এর হকি খেলোয়াড় হিসেবে সবার কাছে পরিচিত ছিলেন। বিডিআর এর হকি কোচ হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন দীর্ঘদিন। 

তার প্রতি সম্মান প্রদর্শন করতে বান্দরবান জেলা প্রশাসন দেশের অন্যতম পর্যটন স্পট নীলাচলে ইউকেচিং এর আবক্ষ ভাস্কর্য নির্মাণ করেছেন। বিভিন্ন সময়ে সরকারের পক্ষ থেকে দেওয়া হয়েছে বিভিন্ন সময়ে নানা উপহার। গোল্ড মেডেল প্রদান করা হয়েছিল মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে। এছাড়াও বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অর্থায়নে তার জন্য নির্মাণ করে দেওয়া হয়েছিল সেমিপাকা ঘর। বান্দরবান জেলা প্রশাসন, সেনাবাহিনী ও বিজিবির পক্ষ থেকেও বীর বিক্রম ইউকেচিংকে সম্মানজনক উপহার দেওয়া হয়েছিল। 

সর্বশেষ বান্দরবান পৌরসভা ও বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের আর্থিক সহায়তায় তার বাড়ির আঙিনা পর্যন্ত নির্মাণ করা হয়েছিল পাকা সড়ক। যার নামকরণ করা হয়েছে সুবেদার ইউকেচিং বীর বিক্রম সড়ক। 

মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে ইউকেচিং এর স্মৃতিচারণ
মহান মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে তিনি বহুবার স্মৃতিচারণ করেছিলেন। যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে তিনি রংপুর জেলার সীমান্তবর্তী বিভিন্ন এলাকায় যুদ্ধ করে শত্রুদের পরাজিত করেন। এ বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বপ্ন ছিল- নব প্রজন্মের কাছে স্বাধীনতার সঠিক ইতিহাস তুলে ধরা। 

স্বাধীনতা রক্ষার দায়িত্ব যেন তরুণরা মর্যাদার সঙ্গে পালন করে এ প্রত্যাশা রেখে গেছেন সবার কাছে। বর্তমান সরকারের সময়ে স্বাধীনতা বিরোধী, যুদ্ধাপরাধী, কুখ্যাত রাজাকারদের বিচার কার্য সম্পাদন হচ্ছে। জীবদ্দশায় তিনি তা দেখে যেতে পেরে খুশি এবং গর্বিত হয়েছিলেন।

রনাঙ্গণে ইউকেচিং
স্বাধীনতা সংগ্রামে ইউকেচিং প্রথম শত্রুর মুখোমুখি হন লালমনিরহাট জেলার তিস্তা নদীর কুলাঘাটে (খেয়াঘাট)। ২৪ জন বাঙালি সৈনিককে সঙ্গে নিয়ে পূর্ব সিদ্ধান্তক্রমে শত্রুর ঘাঁটি চিহ্নিত করে ডিফেন্স নেন। সেখানে একাধিক বাংকার ও মরিচা খনন করা হয়। ৩দিন বাংকারে অবস্থান নেওয়ার পর পাঞ্জাবিরা চতুর্থ দিন রাতে ফায়ার শুরু করে। 

রাতভর ভারী অস্ত্র দিয়ে ফায়ার করলেও বাঙালি সৈনিকরা ফায়ারের জবাব দেননি। ফায়ার চলাকালীন অবস্থায় ইউকেচিং একটি স্ট্যানগান ও ৯টি গ্রেনেডসহ দুই সৈনিককে নিয়ে বাংকারগুলো পরিদর্শন করতে যান। কিন্তু তিনি দেখেন, কোনো বাংকারেই সৈনিকরা নেই। তারা সবাই পালিয়ে গেছেন। ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেন তিনি। 

এ অবস্থায় ফায়ারের মধ্যে তিনি একটি বাংকারে আশ্রয় নিয়ে রাত কাটান। পরদিন ভোর ৪টার দিকে পাঞ্জাবিরা ফায়ার বন্ধ করে। এসময় বৃষ্টি হচ্ছিল। পাঞ্জাবিদের ফায়ার বন্ধের কিছু সময় পর ইউকেচিং বাংকার থেকে উঠে লক্ষ্যহীন ভাবে চারিদিকে এসএমজি রাইফেল দিয়ে ফায়ার করতে থাকেন। দেখলেন বাংকারের পাশে কোনো শত্রুর উপস্থিতি নেই। এ অবস্থায় দুই সিপাহীসহ প্লাটুন হেডকোয়ার্টারে আসেন ইউকেচিং। 

তিনি দেখলেন বাংকার ছেড়ে পালিয়ে আসা সৈনিকরা পরোটা ও চা খাচ্ছেন। তিনি তাদের উপর ভীষণ ক্ষেপে গেলেন। বললেন সামনে কঠিন লড়াই। এজন্য সবার আরও বেশি মনোবল থাকা দরকার। 

এ বিষয়টি মিত্রবাহিনীর এক মেজর জেনে ইউকেচিংসহ ওই ২৪ জন বাঙালি সৈনিককে ভারতের একটি ক্যাম্পে ডাকলেন। তিনি তাদের বললেন, এভাবে যুদ্ধ করলে কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছানো যাবে না। তিনি সৈনিকদের সাহস যোগান ও ইউকেচিং এর বীরত্বের প্রতি সম্মান প্রদর্শন ও প্রশংসা করেন। 

এ অবস্থায় ইউকেচিং তার দল নিয়ে চলে আসেন বাঘাবান্দা বিওপির কাছে। এ বিওপিতে কেউ নেই। তারা আগেই বিওপি ছেড়েছে। বাঘাবান্দা বিওপির দখল নিতে তারা ভারতের ভূখণ্ডে রাতে বাংকার তৈরির কাজ শুরু করেন। পাঞ্জাবিরা মুক্তিযোদ্ধাদের উপস্থিতি টের পেয়ে সন্ধ্যায় বাংকার লক্ষ্য করে গুলি ছুড়তে থাকে। কিন্তু ইউকেচিংসহ অন্যান্য বীর যোদ্ধারা এসময় কোনো ফায়ার করেন নি। 

পরদিন বৌ রঙ্গামারি বাজারের কাছে ডিফেন্স নেন ইউকেচিং এর নেতৃত্বাধীন মুক্তিযোদ্ধারা। এ স্থানটি ছিল অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। রাতে বাংকারে অবস্থান নেন তারা। এসময় সম্মুখযুদ্ধে সুলতান নামের এক সৈনিককে হারান তিনি। শত্রুর অবস্থানে খবর দিত এমন এক কিশোরকে ধরে নিয়ে গুলি করে হত্যা করে পাঞ্জাবিরা। কিন্তু বাঙালি সৈন্যরা এ অবস্থায় বাংকার ছেড়ে পালয়নি। 

পরদিন মিত্রবাহিনীর এক মেজরের নেতৃত্বে মিত্র বাহিনীর এক ক্যাপ্টেন ও এক সিগন্যাল ম্যানের সঙ্গে ইউকেচিং বীর বেশে যুদ্ধ করেন। সারারাত চলে এ যুদ্ধ। সকালে দেখেন পাকিস্তানীরা বৌ রঙ্গামারি ছেড়ে পালিয়ে গেছেন। 

মিত্রবাহিনীর প্রধানের সান্নিধ্যে ইউকেচিং
এ যুদ্ধের পর বৌ রঙ্গামারি আসেন মিত্র বাহিনীর প্রধান অরোরা। তিনি রণকৌশল, বাংকার নির্মাণ ও শত্রুর জন্য তৈরি করা ফাঁদসহ সার্বিক বিষয় দেখে ইউকেচিং এর প্রশংসা করেন। 

বাংলা ভাষা ছাড়াও, উর্দূ, হিন্দিতে অনর্গল কথা বলতে পারতেন ইউকেচিং। এটি ছিল রনাঙ্গণে বীর বেশে যুদ্ধ করার কাজে তার বাড়তি সুযোগ। মিত্রবাহিনীর প্রধান বুক মেলান ইউকেচিং এর সঙ্গে। দেশকে শত্রুমুক্ত করার কাজে এভাবেই ইউকেচিং স্বাধীনতা সংগ্রামে ৯টি মাস নিজেকে ব্যস্ত রেখেছিলেন। তিনি কেবল যুদ্ধই করেননি, নিরীহ বাঙালিদের পৌঁছে দিয়েছেন ভারতের শরণার্থী শিবিরে। 

এ প্রসঙ্গে তিনি বলেছিলেন, কুলাঘাটস্থ পাখি উড়াল গ্রামে মিটিং রয়েছে বলে গ্রামের সব পুরুষকে একত্রিত করে ব্রাশ ফায়ার করে মেরে ফেলে পাঞ্জাবিরা। এ অবস্থায় গ্রামের মহিলারা বিপাকে পড়েন। তিনি তাদের ভারতের শরণার্থী শিবিরে পৌঁছে দেন। 

দেশ স্বাধীন হওয়ার খবর শোনার পর তিনি চলে আসেন রংপুর কারমাইকেল কলেজে। সেখানে সহযোদ্ধাদের সঙ্গে বুক মেলান তিনি। দাম্ভিক পাকিস্তানিরা মিত্রবাহিনীর কাছে অস্ত্র সমর্পন করেছে জেনে আবেগে কাঁদলেন তিনি। কলেজের বিভিন্ন কক্ষে আটক পাঞ্জাবিদের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছিলেন ইউকেচিং। এদের মধ্যে অনেকেই ছিলেন তার পরিচিত ও সহকর্মী। 

মাতৃভূমি নিয়ে ইউকেচিং এর প্রত্যাশা
মৃত্যুর আগে এক সাক্ষাৎকারে অশ্রুসিক্ত নয়নে ইউকেচিং বীর বিক্রম সংক্ষিপ্ত ভাবে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণ করে বলেছিলেন, দেশ স্বাধীন হলেও আমরা সেই লক্ষ্যে এখনো পৌঁছতে পারিনি। 

বাংলার মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি আসেনি আজও। এখনো অবিশ্বাস ও অপরের প্রতি হিংসা পোষণ থেকে মুক্ত হতে পারিনি আমরা। বাংলাদেশের সব নাগরিক ভ্রাতৃত্ববোধ বজায় রেখে সুখে শান্তিতে বসবাস করবে এ প্রত্যয় নিয়ে ৯ মাস রনাঙ্গণে ছিলাম। দেশ স্বাধীন ও শত্রুমুক্ত করে বীর বেশে ফিরে এসেছিলাম। কিন্তু আমাদের সে প্রত্যাশা পুরোপুরি পূরণ হয়নি। দীর্ঘকাল ধরেই ইতিহাস বিকৃতি করে মুক্তিযোদ্ধাদের কলঙ্কিত করার পাঁয়তারা চলছে। 

তবে যুদ্ধাপরাধীরা এখন বিচারের কাঠগড়ায় এজন্য তিনি সন্তোষ প্রকাশ করেছিলেন। বলেছিলেন, স্বাধীনতা বিরোধী রাজাকারদের কুকর্মের বিচার আমার জীবদ্দশায় দেখে যেতে পারছি এটাই নিজের কাছে বড় সান্ত্বনা। সর্বশেষ বলেছিলেন, স্বাধীনতা বিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ সাজা হবে এটাই আমার প্রত্যাশা। 

বাংলাদেশ সময়: ১৬১৯ ঘণ্টা, জুলাই ২৫, ২০১৪


Bir Bikram UK Ching passes away

বীর বিক্রম উক্যচিং মারমা আর নেই










__._,_.___

Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Re: [mukto-mona] Naomi Wolf protest at synagogue



Your characterization of Hamas is totally correct. It wants to fight, it got a mighty enemy to fight!  Hamas is rather a bigger problem for the Palestinians than the damned Israelis. Soon or later, it will figure out that it has no option but to sit with the Israelis and talk. 
-SD
 
"I speak for the trees, for the trees have no tongues."
-Seuss



__._,_.___

Posted by: Shah Deeldar <shahdeeldar@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Re: FW: "Hezbollah Talks Big but Bows Out of the Gaza War"



Yup, Iran, Syria and Hisbollah have got nothing to do with Hamas anymore. Yes, the Shia-Sunni divide has finally taken the shape and Gaza Palestinians are going to face the true consequences of thousands years' Shia-Sunni division. Hamas has to take Israelis on their own. Would Hamas go for peace and co-existence with the Israelis? It is only matter of time when it has to become a good boy?

Future with Hamas is basically equals to no future at all. A true tragedy for the Gaza children!
-SD
"I speak for the trees, for the trees have no tongues."
-Seuss



__._,_.___

Posted by: Shah Deeldar <shahdeeldar@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Newer Posts Older Posts Home