Banner Advertiser

Saturday, May 11, 2013

[mukto-mona] একুশে টেলিভিশনের নব্য রাজাকার হয়ে যাওয়া - যা আমি ৩ বছর আগেই বলেছিলাম



একুশে টেলিভিশনের নব্য রাজাকার হয়ে যাওয়া - যা আমি ৩ বছর আগেই বলেছিলাম

  • চাকরি খোয়াতে পারেন একুশে টেলিভিশনের সাংবাদিক নাদিয়া শারমিন!
  • নাদিয়াকে এভাবে মারল অথচ তার প্রতিষ্ঠান, একুশে টেলিভিশন, তার পাশে না দাঁড়িয়ে উল্টো নিষ্ঠুরতার পরিচয় দিয়েছে।

'নারী হয়ে হেফাজতে ইসলামীর সমাবেশে যাওয়ার অপরাধে' চাকরি হারাতে হতে পারে বলে জানিয়েছেন নাদিয়া শারমিন। ৮ মে বুধবার নাদিয়াকে কারণ দর্শাতে (শো'কজ) বলেছেন একুশে টেলিভিশন কর্তৃপক্ষ।

একদিকে নির্যাতিত ও লাঞ্ছিত হওয়া অন্যদিকে নিজের প্রিয় কর্মস্থল থেকে এমন প্রচ্ছন্ন হুমকির পর যারপর নাই দুশ্চিন্তায় আছেন তিনি। বিষয়টি সাংবাদিক মহলে রীতিমত বিস্ময়ের সৃষ্টি করেছে। তারা এটিকে কর্তৃপক্ষের নিষ্ঠুরতা বলেও মন্তব্য করে এর প্রতিকার চেয়েছেন।

সাংবাদিক নাদিয়া শারমিনকে দেয়া শো'কজ নোটিশে একুশে টেলিভিশন কর্তৃপক্ষ তার কাছে দুটি প্রশ্নের উত্তর জানতে চেয়েছেন ১. একজন নারী হয়েও তিনি কেন হেফাজতের সমাবেশে গিয়েছিলেন? ২. তিনি কেন এখন পর্যন্ত কাজে যোগ দেননি?

বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে চিকিৎসাধীন নাদিয়াকে দেখতে গেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য আ আ ম স আরোফিন সিদ্দিকি, তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুসহ আরো অনেক গণমান্য ব্যক্তি। শুধু দেখতে যাননি একুশে কর্তৃপক্ষ। চিকিৎসার ব্যয়ভার নেননি এই কর্তৃপক্ষ।

নাদিয়া শারমিনের শো'কজের বিষয়ে এটিএন নিউজের সাংবাদিক ও কলাম লেখক প্রভাষ আমিন পরিবর্তন ডটকমকে বলেন, আহত নাদিয়াকে শো'কজ করে খুবই বিস্ময় ও অবাক করেছে একুশে টেলিভিশন কর্তৃপক্ষ। নাদিয়াকে এভাবে মারল অথচ তার প্রতিষ্ঠান তার পাশে না দাঁড়িয়ে উল্টো নিষ্ঠুরতার পরিচয় দিয়েছে। মিডিয়াতে কাজের অভিজ্ঞতা থেকে আমরা জানি, একজন রিপোর্টার কোন অ্যাসাইনমেন্ট ছাড়া স্পটে যেতে পারে না। নাদিয়াও অ্যাসাইনমেন্ট নিয়েই অকুস্থলে গেছেন। সুতরাং সেখানে যদি তার কোন ঘটনা বা দুর্ঘটনা ঘটে এর দায়িত্বও কিন্তু ওই প্রতিষ্ঠানের।"

 
সৌজন্য:পরিবর্তন ডট কম  


--

দেশে বিদেশে বাঙ্গালীরা এবং বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ গুনুমুগ্ধ ভক্ত গন

সুখে থাকুন, ভালো থাকুন এবং নিরাপদে থাকুন

 

জয় বাংলা , জয় বঙ্গবন্ধু

 

শুভেচ্ছান্তে


Engr. Shafiqur  Rahman Anu
Auckland,
New Zealand
N.B.: If any one is offended by content of this e-mail, please ignore & delete this e-mail. I also request you to inform me by an e- mail - to delete your name from my contact list.


__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

Re: [mukto-mona] Fw: [Pro-Muslim] IRON LADY , BOLD ACTION !!!!!!



প্রিয় মানিক

ভাল আছ আশা করি৤ আমি যথাসময়েই ঢাকা পৌছেছি৤ ৫-৬ মে হেফাজত ও তার সমহযোগিরা যা করেছে, তা ছিল দক্ষিণপন্থীদের এক ষড়যন্দ্রমূলক অভ্যুত্থান প্রচেষ্টা৤ জনসমর্থন না থাকার কারণে তা ব্যর্থ হয়েছে৤ এদেরকে চিহ্নিত করে বিচার না করলে এরা আবার চেষ্টা করবে৤ তাই সে কাজটি সমাপ্ত করার জন্য এগোতে হবে, নইলে গণতন্ত্র বিপন্ন হবে৤

মুশতাক
ঢাকা


On Sat, May 11, 2013 at 10:58 PM, Muhammad Ali <man1k195709@yahoo.com> wrote:
 


----- Forwarded Message -----
From: Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com>
To:
Sent: Saturday, May 11, 2013 12:56 PM
Subject: [Pro-Muslim] IRON LADY , BOLD ACTION !!!!!!

 
Bravo Hon. Sheikh Hasina ! Your prudent , prompt actions have saved our beloved motherland from ultimate disasters . By the grace of Allah (SWT) , you have destroyed the "Saytanik Conspiracy" to turn Bangladesh into another Taliban State like Afghanistan ! Peace loving Bangladeshi people don't want Bangladesh to be another Pakistan where "Killings from Terrorism" is an every day matter ! It's better to kill some Anti- State terrorists to make our mother land safe for future . It's better to live in a democratic country where people will change the govt. through democratic process . We don't want any vested quarter to come to power through back door any more . So , don't worry Hon. Sheikh Hasina , we the pro-liberation forces are 100% behind  you . We are fortunate to have a leader like you . This is you who have made it possible to start the much waited "War Crime Trial" after long 42 years and this is the main reason for Jamaat-BNP to be upset and vindictive with your Govt. .

May Allah(SWT) give you enough  strength and courage to foil the future Saytanik Conspiracies and make our beloved motherland safe and fertile for future generations .

Joy Bangla , Joy Bangabandhu ,

Dr. Muhammad Ali Manik ,
Vice President , US Awami League .





__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[mukto-mona] প্রথম আলো -এর জরীপ



প্রথম আলো -এর জরীপ সংক্রান্ত নিউজ যত্ন সহকারে পড়েছি। সরকারকে পরামর্শ দেয়ার সুযোগ থাকলে বলতাম, এটা হেসে উড়িয়ে দেয়ার প্রয়োজন নেই; কিন্তু নিয়ে চিন্তিত হবারও কোনো কারণ নেই। জরিপের কথা মনে রেখে ভবিষৎ কর্মপন্থা নির্ধারণ করা প্রয়োজন। সাবধানের মার নেই।

 

পাঠকদের জন্যে বলছি, প্রথম আলোর জরীপ বিশ্বাসযোগ্য নয়। তিন হাজার মানুষের জরীপ জনমতের প্রতিফলন নয়। কোথায় এদের সাথে কথা হয়েছে, সেটা অস্পস্ট। জরিপ যদি বিএনপি বা জামাতের সভা থেকে নেয়া হয় তবে এমন মতামত আসতে পারে বটে।

 

সবচেয়ে লক্ষ্যনীয় হলো, জরীপের ফলাফল প্রকাশের সময়কাল। এখনি কেন এটা প্রকাশ করা হলো? এর কারণ, বিএনপি-কে চাঙ্গা রাখা। হেফাজতের পরাজয়ে বিএনপি শোচনীয়ভাবে পরাজিতবিএনপি' কোমর ভেঙ্গে গেছে। যাও জেনোসাইড জেনোসাইড বলে চিল্লানো যেতো হিউম্যান রাইটস ওয়াচ সেই পথটাও বন্ধ করে দিয়েছে। তাই বিপদের বন্ধু প্রথম আলো এগিয়ে এসেছে; এর একটা দাযিত্ব আছে, তারা তাদের সেই দাযিত্ব পালন করেছে। প্রথম আলো চমত্কারভাবে বিএনপি মৌলবাদকে বাচাবার প্রয়াস নিয়েছে। বিপদে বন্ধুর পরিচয়; প্রথম আলো যথার্থভাবে প্রমান করেছেন তারা মৌলবাদীদের প্রকৃত বন্ধু।  

 

পত্রিকাওয়ালাদের জন্যে এটা অস্বাভাবিক নয়; বিভিন্ন পত্রিকা মাঝে মধ্যে এমনটা করে থাকে। এজন্যে সম্পাদককে নিয়ে হুজুরের কাছে তওবা করানোর প্রয়োজন নেই



__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[mukto-mona] মাদ্রাসার ছাত্রদের বেত্রাঘাত ও পরীক্ষায় ফেল করিয়ে দেয়ার ভয় দেখিয়ে ঢাকায় আনা হয়



মাদ্রাসার ছাত্রদের বেত্রাঘাত ও পরীক্ষায় ফেল করিয়ে দেয়ার ভয় দেখিয়ে ঢাকায় আনা হয়
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

গত ৫ মে হেফাজতে ইসলামের ঢাকা অবরোধ ও সমাবেশে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে মাদ্রাসার ছাত্রদের বেত্রাঘাত ও পরীক্ষায় ফেল করিয়ে দেয়ার ভয় দেখিয়ে নিয়ে আসা হয়। এ নিয়ে বিভিন্ন সংস্থায় সংবাদ প্রকাশ করা হয়। 

গতকাল বিডি নিউজে এক প্রতিবেদনে বলা হয়, কোন কিছু না জানিয়েই নরসিংদীর একটি মাদ্রাসা থেকে হুজুররা ছাত্রদের ঢাকায় নিয়ে যান বলে অভিযোগ করেছেন নিহতের এক পরিবার। সোমবার ভোরে মাদ্রাসার দুই শিক্ষক ছাত্র মাহমুদুল হাসান জুবায়েরের (২০) লাশ শহরের সাটিরপাড়ার বকুলতলার বাসায় আনার পরই পরিবারের লোকজন তার ঢাকা যাওয়া এবং সেখানে মৃত্যুর কথা জানতে পারেন।

জুবায়ের সাটিরপাড়া বকুলতলার ট্রাকচালক আবদুল বাসেতের ছেলে। সে মাধবদী খিলগাঁও দরগাবাড়ি মাদ্রাসার কাফিয়া হাফিজিয়া শ্রেণীর ছাত্র। আবদুল বাসেত অভিযোগ করেন, হেফাজতের অবরোধ কর্মসূচিতে অংশ নেয়ার জন্য জুবায়ের ঢাকা গেছে এটা তিনি জানতেন না। 

'ভোরে মাদ্রাসার জিলানী হুজুর ও আবদুল কাদির হুজুর লাশ অ্যাম্বুলেন্সে করে বাড়িতে আনার পরই জানতে পারি সে ঢাকায় গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছে', বলেন বাসেত। এ সময় জুবায়েরের বড় ভাই জাহাঙ্গীরও (৩০) পাশে ছিলেন।

তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, মাদ্রাসার হুজুররা পরিবারকে না জানিয়েই জুবায়েরকে ঢাকায় নিয়ে যান। সেখানে সে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যায়। সকাল ১০টায় স্থানীয় নূরীয়া হাফিজিয়া ইসলামিয়া মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে জুবায়েরের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় নিহতের আত্মীয়স্বজনরা উপস্থিত ছিলেন। তবে হেফাজতে ইসলামের কোন নেতাকর্মী ছিলেন না। পরে জুবায়েরকে শহরের কাউরিয়াপাড়া কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। স্থানীয়রা জানান, ভোরে অ্যাম্বুলেন্স বাসায় পৌঁছে দিয়েই দুই হুজুর চলে যান।

নিহত জুবায়েরের সহপাঠীরাও জানান, মাদ্রাসার শিক্ষকদের নির্দেশেই তারা ঢাকায় হেফাজতে ইসলামের অবরোধ কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছিলেন। এ ব্যাপারে কথা বলার জন্য মাধবদী খিলগাঁও দরগাবাড়ি মাদ্রাসায় গেলে সেটি বন্ধ পাওয়া যায় এবং মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ পালিয়েছে বলে জানান স্থানীয়রা।

রোববার ঢাকা অবরোধ ও সমাবেশকে কেন্দ্র করে হেফাজতে ইসলাম রাজধানীতে ব্যাপক তা-ব চালায়। এতে কয়েকজনের প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। ভাঙচুর, অগি্নসংযোগ, লুটপাট ও হামলা চালানো হয় ব্যাপকভাবে।

এদিকে বাংলানিউজের অপর এক প্রতিবেদনে বলা হয়, হেফাজতে ইসলামের ঢাকা অবরোধের কর্মসূচিতে মতিঝিল গিয়ে যে অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছে তা ভাবতেই খেই হারিয়ে ফেলে টাঙ্গাইলের মির্জাপুর কওমি মাদ্রাসার কিশোর শরীফ উদ্দিন। ঘটনার দু'দিন পার হলেও বারবার মূর্ছা যাচ্ছে সে। মাদ্রাসার শিক্ষকদের নির্দেশে মতিঝিল এসে হেফাজত নেতাদের মানবঢাল হিসেবে ব্যবহার হবেন তা কখনোই ভাবেনি শরীফ। তার মতো অনেককে বেত্রাঘাত ?আর পরীক্ষায় ফেল করিয়ে দেয়ার হুমকি দেন শিক্ষকরা। আর এ কারণেই তারা বাধ্য হয়েছে সমাবেশে আসতে। সন্ধ্যায় হরতাল শেষে টাঙ্গাইলে চলে যাবে শরীফ। গতকাল বুধবার সকালে রাজধানীর পশ্চিম ধোলাইপাড়ে তারই এক আত্মীয়ের বাসায় কথা হয়। ঘটনার পরদিন সকালেই সন্তানের জন্য দিশাহারা বাবা-মা ছেলের খোঁজে ঢাকায় চলে আসেন।

রাবার বুলেটে কিছুটা আহত হলেও মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছে পুরোপুরি। 'কোন ক্লাসে পড়ো?', জিজ্ঞেস করতেই শরীফ বললো, 'সরহে জামি (দশম শ্রেণী)।'

এরপর অবরোধ কর্মসূচিতে আসার বর্ণনা করল শরীফ। '৫ মে তারিখের কয়েকদিন আগে থেকেই মোহাদ্দিসরা (শিক্ষক) বলেন, এবার তোমাদের ঈমানি পরীক্ষা হবে। নিজ থেকে যারা যাবে নাম লেখাও। হুজুরদের এমন কথায় আমাদের অনেকেই নাম লেখায়। যারা ভয়ে নাম লেখায়নি তাদের উদ্দেশ্যে হুজুররা বলে- তোমরা ঈমানি পরীক্ষায় হেরে গেছ। পরকালে কি আছে বুঝতেই পারছ। হুজুরদের এমন কথায়ও আমিসহ কয়েকজন যাওয়ার জন্য খাতায় নাম লেখাইনি। আমার কেন জানি ভয় করছিল। আব্বু-আম্মুকেও বলিনি। একসময় আমার এক সহপাঠী বলেন, হুজুররা নাকি জানিয়েছেন যারা যাবে না তাদের পরীক্ষায় পাস করানো হবে না। এরপর একপর্যায়ে মতিঝিলে আসতে বাধ্য হই...''।

শরীফ বলে চলে, 'রোববার যখন সংঘর্ষ হয়, গুলির বিকট আওয়াজ শুনে আমি কান্নায় ভেঙে পড়ি। আমার এ অবস্থা দেখে আমার এক হুজুর ধমক দিয়ে গায়ে হাত তুলতে চায়।' সংঘর্ষে সে জড়িত ছিল না জানিয়ে বলে, 'আমার সঙ্গে বড় ভাইয়েরা পুলিশের দিকে ঢিল ছুড়ে মারে। এরপর পুলিশ বাহিনী সমাবেশে গুলি করে। হঠাৎ আমার পায়ে গুলি (রাবার বুলেট) লাগলে আমি শুয়ে পড়ি। যাত্রাবাড়ীর একটি হাসপাতালে আমার মাদ্রাসার এক সহপাঠী আমাকে নিয়ে যায়।'

শরীফের মা আয়েশা আক্তার বাংলানিউজকে বলেন, 'চার সন্তানের মধ্যে এক সন্তানকে ধর্মশিক্ষার জন্য মাদ্রাসায় দিছি। শুনেছি একজন আলেম হইলে পরিবারের অন্যরাও বেহেশতে যায়। আলেম বানাইতে মাদ্রাসায় দিছি, মারামারি করতে নয়। মাদ্রাসার শিক্ষকরা আমাদের অনুমতি না নিয়ে রাস্তায় নামানো ঠিক করে নাই।'

শরীফের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, হেফাজতের ১৩ দফা দাবিতে কি আছে সে জানে না। কেবল শিক্ষকের নির্দেশেই তারা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সেদিন এসেছিল। শুধু শরীফ নয়, কওমি মাদ্রাসার অনেক শিশু-কিশোরের জীবন এখন তাদের শিক্ষকের কাছে! শিক্ষকের নির্দেশে তাদের সভা-সমাবেশ, মিছিলে যোগ দিতে হয়। নির্দেশ মানতে গিয়ে অনেক ঝুঁকির মুখে পড়তে হয় তাদের। ধর্মরক্ষার নামে ব্যাপক হারে নাবালক কোমলমতি শিশু-কিশোকে ব্যবহার করছে কওমি মাদ্রাসাভিত্তিক রাজনৈতিক দল ও সংগঠনগুলো। এ ক্ষেত্রে অভিভাবকদের অনুমতি নেয়ার ধার-ধারছেন না সংশ্লিষ্টরা।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহসড়কের পাশে অবস্থিত দেশের অন্যতম বৃহত্তম মাদানীনগর কওমি মাদ্রাসার ৮ম শ্রেণী সমমানের শিক্ষার্থী আবু তৈয়ব বলেন, 'হুজুররা আমাদের জোর করে সমাবেশে নিয়েছেন। আমরা অনেকেই যেতে চাইনি। যারা যাবে না তাদের বেত্রাঘাত করা হবে বলে হুজুররা জানিয়েছেন।'

লালবাগ জামিয়া কোরআনিয়া মাদ্রাসার ৭ম শ্রেণীর ছাত্র ফজলুল হক বলে, 'সংঘর্ষের পর দিন হুজুররা আমাদের বলেছেন, ওখানে যারা মারা গেছে তারা শহীদ আর যারা গিয়ে মোকাবেলা করে এসেছে তারা এখন গাজি।' এ মাদ্রাসার কয়েকজন শিক্ষার্থী জানিয়েছে, তাদের বলা হয়েছে বড় হুজুরের (আল্লামা আহমদ শফী) ওয়াজ শুনলে পরকালে শান্তি মিলবে।


Related:
 "আমারা হব তালেবান, বাংলা হবে আফগান" 


ফোন আসছে !
আসবেই তো ! 
আলবৎ আসবে, 
হুজুর দেশটাকে "পাক" করার মহান জিহাদের নেতৃত্ব দিচ্ছেন !!!

লাখো তৌহিদি জনতা এখন হুজুরের হুকুমের অপেক্ষায় !!!
পুরো মতিঝিল কাঁপছে, 
কাঁপছে দেশের হাজার কোটি টাকার অর্থনীতির স্তম্ভ !!!
দেশটা নাপাকে ভর্তি, পাক করতে হবে ।
বিশাল এক দায়িত্ব, আমারা হব তালেবান, বাংলা হবে আফগান" 
ভালো না, ভালো তো !
হেফাজতের দামে, আফগান পাইলাম ।

রাত গভীর হচ্ছে , হুজুরের আদেশের অপেক্ষা ,
হুজুর একটু হবে নাকি,
এক চুমুক, 
একটু একটু করে এক ঢোক,
তারপর একগ্লাস, তারপর এক বোতোল ।
হুজুরের ফোন বাজছে, মুরতাদের আবিষ্কার,
একটু রিছিভ করে হুকুম দেন !
হুজুর একটু নিবেন নাকি, ফরেন ১০০% আংগুরের নির্জাস 




On Sat, May 11, 2013 at 11:56 AM, ahmed saleh <ahmed_saleh326@yahoo.com> wrote:



__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[mukto-mona] হরতালে বিধ্বংসী জামায়াত : তিন মাসে নজিরবিহীন সম্পদ ও প্রাণহানি



হরতালে বিধ্বংসী জামায়াততিন মাসে নজিরবিহীন সম্পদ ও প্রাণহানিরাজীব আহমেদ ও শেখ শাফায়াত হোসেনচলতি বছরের জানুয়ারির শেষ দিন থেকে শুরু করে গতকাল শনিবার পর্যন্ত মোট ৯ দিন দেশজুড়ে হরতাল পালন করেছে মানবতাবিরোধী অপরাধে দলগতভাবে অভিযুক্ত জামায়াতে ইসলামী ও তাদের ছাত্রসংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবির। এই ৯ দিনের হরতালে বাংলাদেশের মানুষ যে সহিংসতা দেখেছে, তা এ দেশের চার দশকের রাজনৈতিক ইতিহাসে আর কখনো দেখা যায়নি। জামায়াতের ডাকা মাত্র ৯ দিনের হরতালে ৮৬ জন মানুষের মৃত্যু হয়। জামায়াতের হামলায় নিহত হন পুলিশের সাত সদস্য। সাধারণ মানুষ, পুলিশ সদস্য ও জামায়াতের কর্মী মিলিয়ে আহত হয় হাজারখানেক মানুষ। 
নিহত ও আহতদের এ সংখ্যা শুধু হরতালের দিনের। হরতালের দিনের বাইরেও গত জানুয়ারি থেকে দেশজুড়ে যে নৈরাজ্যের পরিবেশ জামায়াত-শিবির তৈরি করেছে, তাতে নিহত হয়েছে কমপক্ষে ২৬ জন। এর মধ্যেও একজন পুলিশ সদস্য আছেন। এ ছাড়া মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত জামায়াত নেতাদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার সাক্ষী ও তাঁদের পরিবারের সাতজন সদস্য খুন হয়েছেন, যার জন্য অভিযোগের তীর জামায়াতের দিকেই।
সারা দেশে হরতালের বাইরেও বিভিন্ন জেলায় ও আঞ্চলিকভাবে বেশ কিছু হরতাল পালন করেছে জামায়াত-শিবির। এসব হরতালেও নজিরবিহীন সহিংসতার ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া বিএনপির একক, ১৮ দলীয় জোটের ডাকা প্রায় সব হরতাল এবং ৯টি ইসলামী দলের ডাকা এক দিনের হরতালে সমর্থন ছিল জামায়াতের, এসব হরতালেও সক্রিয় অংশগ্রহণ করে দেশজুড়ে সহিংসতা চালিয়েছে জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা। 
এসব হরতালের ধ্বংসযজ্ঞে প্রাণহানির পাশাপাশি দেশের সম্পদহানিও ঘটেছে নজিরবিহীন। হিসাবে দেখা গেছে, জিডিপির ক্ষতি হয়েছে ১৪ হাজার কোটি টাকা আর রাষ্ট্র ও জনগণের সম্পদের ক্ষতির কোনো সীমা নেই; কারণ এর সার্বিক হিসাব করা কঠিন। 
এ ছাড়া জামায়াতের সহিংসতায় দেখা যাচ্ছে চোরাগোপ্তা হামলা ও রেলে নাশকতার মতো নতুন সব উপসর্গও।
জামায়াতের ঘূর্ণি সন্ত্রাস ও ভাঙচুরের ঘটনা প্রতি সপ্তাহে দেখতে অভ্যস্ত নগরবাসী বড় ধরনের সহিংসতার ঘটনা দেখে ৩১ জানুয়ারির হরতালে। ওই দিন দেশজুড়ে মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের জন্য গঠন করা ট্রাইব্যুনাল বাতিল করে নেতাদের মুক্তির দাবিতে জামায়াত হরতাল পালন করে। এতে সহিংসতায় পাঁচজনের মৃত্যু হয়। এর মধ্যে তিনজন জামায়াতের কর্মী। যশোরের মনিরামপুরে পুলিশ সদস্য জহুরুল ইসলাম সহিংসতা চলাকালে অসুস্থ হয়ে মারা যান। ফেনীতে পিকেটারদের ধাওয়ায় খাদে পড়ে মৃত্যু হয় অটোরিকশাচালক ইমন উদ্দিনের। চলতি বছর হরতালে মৃত্যুর ঘটনা সেখান থেকেই শুরু। ফেব্রুয়ারি মাসের শেষ দিন সাঈদীর রায়ের পর দেশজুড়ে জামায়াতের সহিংসতা আগের সব রেকর্ডকে ছাড়িয়ে যায়। তাদের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল কামারুজ্জামানের ফাঁসির রায় হওয়ায় তারা আজ হরতাল ডেকেছে। এখন পর্যন্ত জামায়াতের বর্তমান তিন নেতা ও সাবেক এক নেতার বিরুদ্ধে রায় হয়েছে। এখনো দলটির শীর্ষ নেতাদের রায় হয়নি। ফলে আগামী দিনে জামায়াতের আরো সহিংসতার আশঙ্কা আছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। 
এ দেশের মানুষ স্বৈরাচারী সরকারের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির যুগপৎ আন্দোলন দেখেছে। উত্তাল সেই গণ-আন্দোলনে পুলিশের গুলিও দেখেছে। কিন্তু এত সহিংসতা দেখেনি। গণতান্ত্রিক আমলেও আওয়ামী লীগ দিনের পর পর দিন হরতাল করেছে। বিএনপিও আগে বিরোধী দলে থাকতে হরতাল করেছে, এখনো করছে। কিন্তু তাদের কোনো হরতালে পরিকল্পিত ধ্বংসযজ্ঞ ছিল না। বিএনপির ডাকা সাম্প্রতিক হরতালগুলোয় ককটেল ফাটানো হচ্ছে, মানুষ মারা যাওয়ার ঘটনাও ঘটছে। আওয়ামী লীগের হরতালের আগের দিন বিআরটিসি বাসে আগুনে ১১ জনের পুড়ে মারা যাওয়ার ঘটনাও আছে। কিন্তু প্রায় প্রতি হরতালেই নাশকতা, পরিকল্পিত ধ্বংসযজ্ঞ করে ভয়াবহ নজির তৈরি করেছে একমাত্র জামায়াত। 
ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সহসভাপতি হেলাল উদ্দিন বলেন, জামায়াতের হরতাল অনেক বেশি সহিংসতাপূর্ণ। এ কারণে অন্যান্য হরতালে ব্যবসা-বাণিজ্যের যত ক্ষতি হয় তার চেয়ে অনেক বেশি ক্ষতি হয় জামায়াতের ডাকা হরতালে।
জামায়াতের হরতালের দিন পুলিশ একটু বেশি সতর্ক থাকে বলে জানান ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশার আনোয়ার হোসেন। তিনি বলেন, 'আমরা নিরাপত্তার ক্ষেত্রে কোন এলাকায় কী ধরনের প্রভাব পড়তে পারে তা বিবেচনা করে পরিকল্পনা করি। সে অনুযায়ী নিরাপত্তার ছক সাজানো হয়।'
জিডিপির ক্ষতি ১৪ হাজার কোটি, রাষ্ট্র ও ব্যক্তি সম্পদের ক্ষতি বিপুল : ঢাকা বণিক সমিতির (ডিসিসিআই) হিসাবে দেশে এক দিনের হরতালে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) এক হাজার ৬০০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়। এ হিসাবে জামায়াতের ৯ দিনের হরতালে ২০১৩ সালের এ পর্যন্ত ক্ষতির পরিমাণ ১৪ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। কিন্তু জিডিপির ক্ষতি দিয়ে জামায়াতের হরতালের ক্ষতি মূল্যায়ন করা সম্ভব নয়। কারণ সহিংসতা করে জামায়াত যে রাষ্ট্রীয় ও ব্যক্তি সম্পদ ধ্বংস করেছে, তার মূল্য হাজার কোটি টাকার কম নয়। ফেব্রুয়ারির শেষ দিন সাঈদীর ফাঁসির রায় থেকে ৪ মার্চ পর্যন্ত দেশজুড়ে জামায়াত 'সহিংসতা ও নাশকতা' করে রাষ্ট্রীয় সম্পদের ব্যাপক ক্ষতি করে। ওই কয়েক দিনেই প্রায় ২২৫ কোটি টাকার সম্পদের ক্ষতি হয়। 
জামায়াতের সহিংসতায় পুড়িয়ে দেওয়া হয় বিদ্যুৎকেন্দ্র, উপড়ে ফেলা হয় রেললাইন, আগুন দেওয়া হয় সরকারি কার্যালয়, থানায় ও রেলের কোচে। রক্ষা পায়নি আগুন নেভানোর গাড়িও। তবে সবচেয়ে ক্ষতি হয়েছে কানসাটের পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে আগুন ও লুটপাটে। সেখানেই সরকারের ক্ষতি ২০০ কোটি টাকা। 
এ ছাড়া অন্যান্য সময় জামায়াতের হরতালে রেলে আগুন দেওয়া হয়েছে, সরকারি বাহন পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে, রেললাইন উপড়ে ফেলা হয়েছে। তবে এসবের কোনো সম্মিলিত ক্ষতির হিসাব পাওয়া যায়নি। পাশাপাশি ব্যক্তির সম্পদ নষ্ট করা এবং সংখ্যালঘুদের বাড়িতে হামলা চালিয়ে তাদের জীবন ও বহু টাকার সম্পদের ক্ষতি করেছে জামায়াত-শিবির। 
রেলে নাশকতা বেড়েছে : সড়কপথের পাশাপাশি জামায়াতের নাশকতার বড় লক্ষ্য রেলপথ। হরতালে যাত্রীবাহী ট্রেনে আগুন, রেলপথের ফিশপ্লেট ও স্লিপার তুলে ফেলার পাশাপাশি স্টেশনে থেমে থাকা রেলে আগুন দেওয়াও বাদ দেয়নি দলটির কর্মীরা। ২৮ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড, ফেনী ও লালমনিরহাটে রেলপথে আগুন দেওয়া হয়। সিলেট ও মৌলভীবাজারের বিভিন্ন স্থানে খুলে নেওয়া হয় ফিশপ্লেট। কোথাও কোথাও রেললাইন থেকে খুলে ফেলা হয় স্লিপার। এই দিন রাতে ফিশপ্লেট খুলে নেওয়ায় ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথে লাইনচ্যুত হয় আন্তনগর ট্রেন মহানগর গোধূলির কয়েকটি বগি। 
২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে ২ এপ্রিল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে ১০৮টি নাশকতার শিকার হয়েছে রেলপথ। সর্বশেষ নাশকতার ঘটনা ঘটে গত ৭ মে। ওই দিন চট্টগ্রাম রেলস্টেশনে আন্তনগর ট্রেন সুবর্ণ এক্সপ্রেসের পাঁচটি বগি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয় শিবিরের নেতা-কর্মীরা। ২৮ মার্চ রেলমন্ত্রী মুজিবুল হক এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, জামায়াতের সহিংসতায় আগের এক মাসে রেলের ১৩ কোটি ৭৬ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। এর মধ্যে রেলের সম্পদ ধ্বংস হয়েছে আট কোটি ৭০ লাখ টাকার। আর পাঁচ কোটি টাকার রাজস্ব ক্ষতি হয়েছে। গত ২ এপ্রিল ফিশপ্লেট তুলে ফেলায় কুমিল্লা থেকে ৮-১০ কিলোমিটার দূরে শ্রীমন্তপুরে রেলপথ থেকে ছিটকে পড়ে চট্টগ্রামগামী তূর্ণা নিশীথা ট্রেন। এ ঘটনায় ব্যাপক প্রাণহানির আশঙ্কা ছিল, তবে ট্রেনের চালকসহ শতাধিক যাত্রী আহত হন। ওই দিন বগুড়ায় স্টেশন ও একটি রেলসেতুতে আগুন দেয় জামায়াত-শিবির। সর্বশেষ চট্টগ্রামে সুবর্ণ এক্সপ্রেসে আগুন দেয় তারা। 
জামায়াতের হরতালে ভয়ার্ত মানুষ : পুলিশের কঠোরতা আর সাধারণ মানুষের প্রত্যাখ্যানে এখন আর কঠোরভাবে পালন হয় না কোনো হরতালই। কিন্তু জামায়াতের হরতালে মানুষ থাকে ভয়ার্ত। কখন কোন জায়গা থেকে জামায়াত-শিবির সন্ত্রাস চালাবে, তা নির্দিষ্ট করে বলা যায় না বলেই মানুষ বাইরে বের হতে ভয় পায়। 
বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গত নভেম্বর থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত রাজধানীর মিরপুর, যাত্রাবাড়ী, মগবাজার, কারওয়ান বাজারসহ কয়েকটি নির্দিষ্ট স্থানে সহিংসতা চালাত জামায়াত। কিন্তু ওই সব জায়গায় পুলিশ সতর্ক অবস্থান নেওয়ায় সম্প্রতি তারা কৌশল পাল্টিয়েছে। এখন কোন জায়গায় জামায়াত সহিংসতা চালাতে পারে, তা আগে থেকে কোনো ধারণা করতে পারে না সাধারণ মানুষ। এ কারণে জামায়াত-শিবিরের হরতালের দিন রাস্তায় গাড়ি বের হচ্ছে কম। 
রাজধানীর সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালক সাইদুর রহমান জানান, বিএনপি বা অন্য দলের ডাকা হরতালগুলোতে তিনি নিয়মিতই রাস্তায় অটোরিকশা চালান। তবে জামায়াতের হরতালে কখনো রাস্তায় নামেন না। কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, 'বিএনপির হরতালে একটু বেলা হওয়ার পর সাধারণত সহিংসতার ঘটনা ঘটে না। আবার রাজধানীর কিছু এলাকা এড়িয়ে চললে হরতালকারীদের এড়িয়ে চলা যায়। কিন্তু শিবির কখন কোথা থেকে এসে কোন জায়গায় হামলা চালাবে, তা অনুমানও করা যায় না।'
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজধানীর কয়েকটি বিদ্যালয় হরতালের দিনে খোলা থাকে। বিএনপির হরতালে শিক্ষার্থীরা এলেও জামায়াতের হরতালে উপস্থিতি থাকে একেবারেই কম। একইভাবে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানেও অন্য দলের হরতালের চেয়েও জামায়াতের হরতালে উপস্থিতি থাকে কম। 
হরতালকেন্দ্রিক সহিংসতা : হরতালের সহিংসতার আসামি ধরতে গেলে পুলিশের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত হামলার নজির জামায়াতই দেখিয়েছে। ২৮ ফেব্রুয়ারি সাঈদীর ফাঁসির রায়ের পর জামায়াতের সহিংসতায় পাঁচ পুলিশ সদস্যসহ বহু মানুষের মৃত্যুর পর বিভিন্ন এলাকায় আসামি ধরতে গিয়ে জামায়াতের সংগঠিত হামলার মুখে পড়েন পুলিশ সদস্যরা। মার্চ মাসে চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও সিরাজগঞ্জে আসামি ধরতে গিয়ে হামলার শিকার হয় পুলিশ। দুই জেলায় পুলিশের সঙ্গে জামায়াত ও বিএনপির কর্মীদের সংঘর্ষে অন্তত পাঁচজন নিহত হয়। গুলিবিদ্ধসহ আহত হয় আরো প্রায় ১০০ জন। এর মধ্যে ২৮ মার্চ রাতে চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার শ্যামপুর এলাকায় পুলিশের সঙ্গে কয়েক ঘণ্টার সংঘর্ষে নিহত হয়েছে তিনজন। ২৯ মার্চ সকালে সিরাজগঞ্জের বেলকুচি উপজেলায় সংঘর্ষে নিহত হয়েছে দুজন। ২২ মার্চ মনিরামপুরে আসামি ধরতে গিয়ে হামলার মুখে পড়ে পুলিশ। ওই সময় সংঘর্ষে নিহত হয় একজন। এর আগে ১০ মার্চ খুলনার কয়রা উপজেলায় আসামি ধরতে গিয়ে এক পুলিশ সদস্য নিহত হন। তাঁকে কুপিয়ে হত্যা করে জামায়াতের কর্মীরা।
http://www.kalerkantho.com/?view=details&type=gold&data=news&pub_no=1240&cat_id=1&menu_id=13&news_type_id=1&index=0

Also Read:

খোলা চোখে

জামায়াতের এই তাণ্ডব একাত্তরেরই পুনরাবৃত্তি

হাসান ফেরদৌস | তারিখ: ১৮-০৩-২০১৩


বগুড়ার শেরপুর সড়কের ইয়াকুবিয়া মোড়ে জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা তাণ্ডব চালায়

বগুড়ার শেরপুর সড়কের ইয়াকুবিয়া মোড়ে জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা তাণ্ডব চালায়

................. অন্যদিকে পাকিস্তানি সেনা কমান্ডাররা তাদের 'ধর্মপ্রাণ' সেনাদের এই কথা বোঝাতে চেয়েছে, হিন্দু হত্যায় কোনো পাপ নেই, উল্টো পুণ্য রয়েছে। 
১৯৭১-এ বাঙালি বধ অভিযানে পাকিস্তানিদের সার্বক্ষণিক সহচর ছিল জামায়াতে ইসলামী। এই দলের অধিকাংশ নেতা-কর্মীদল পাকিস্তানের সৃষ্টি রাজাকার বাহিনীর নেতা-কর্মী হিসেবে তাদের সব তৎপরতার সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত ছিল। পাকিস্তানিদের হাতে সংঘটিত প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের রক্তে তাদের হাতও রাঙা। এসব রাজাকারের অপরাধের বিবরণ এখন নানাভাবে নথিবদ্ধ হয়েছে। ঢাকায় বিশেষ ট্রাইব্যুনালে মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধে অভিযুক্ত একাত্তরের যে ঘাতক-দালালদের বিচার চলছে, তাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ রয়েছে। সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা, তাদের বাড়িঘর আক্রমণ ও সম্পত্তি দখল সেসব অভিযোগের অন্যতম। .......

Details At:

http://prothom-alo.com/detail/date/2013-03-18/news/337385

2013/3/10 SyedAslam <syed.aslam3@gmail.com>

জামায়াত-শিবিরের তান্ডবের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে বিচার করতে হবে : ব্যারিস্টার আমিরুল ইসলাম

নিউজডেস্ক, বাংলাদেশনিউজ২৪x৭.কম

Http://www.bdn24x7.com, বাংলাদেশনিউজ২৪x৭.কম,  এসএস, জের, ১০.০৩.২০১৩


Also read:
 জামায়াতী তাণ্ডবের খণ্ড চিত্র
জনকণ্ঠ ডেস্ক ॥ দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী ওরফে দেইল্লা রাজাকারের যুদ্ধাপরাধের বিচারে ফাঁসির রায় দেয়ার পর দেশের বিভিন্ন স্থানে চালানো হয় ভয়াবহ সহিংসতা। জামায়াত-শিবির এবং কোথাও কোথাও জামায়াত-শিবির ও বিএনপি মিলিতভাবে আক্রমণ চালায় সরকারী স্থাপনা এবং সংখ্যালঘু হিন্দু, বৌদ্ধদের ওপর। তারা হত্যা করে বেশ কয়েক সংখ্যালঘু ও আওয়ামী লীগ সমর্থককে। ..........
মৃত্যুপুরী বাঁশখালী
বাংলানিউজ ॥ বাঁশখালী পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মহাজনপাড়ার নিতান্ত সহজ, সরল গ্রাম্য গৃহবধূ নিপু সুশীল। বয়সের কোটা এখনও ত্রিশ পেরোয়নি। সৌদিআরবে চুল কাটার কাজ করা স্বামীর পাঠানো টাকায় তিন সন্তান নিয়ে তার ভালই দিন কেটে যাচ্ছিল। 
দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জামায়াত-শিবিরের বর্বরতায় নিপু সুশীল এখন পথের ভিখিরি। সহিংস তা-বের আগুনে মাথা গোঁজার ঠাঁই, সহায়-সম্বলের সঙ্গে পুড়ে গেছে একদিন আগে নিপুর স্বামীর পাঠানো ৫০ হাজার টাকাও। পুড়ে গেছে অসময়ের সম্বল স্বর্ণের অলঙ্কার, সন্তানদের পড়ার বইপত্র। সেইসঙ্গে পুড়েছে তার সোনালি স্বপ্নও। ............

বর্বরতার সাক্ষী সরকারী অফিস-আদালত ॥ দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর রায় ঘোষণার পর দুপুর আড়াইটার মধ্যে বাঁশখালীর বিভিন্ন এলাকায় সড়কে গাছের গুঁড়ি ফেলে, টায়ার জ্বালিয়ে জামায়াত-শিবিরের সন্ত্রাসীরা অবরোধ সৃষ্টি করে। মূলত ৩টা থেকে শুরু হয় ভাংচুর, অগ্নিসংযোগসহ সহিংস তা-ব। .........

Details at:

09 Mar 2013   05:19:37 PM   Saturday BdST 
   

জামায়াতের বর্বরতায় বাঁশখালী যেন যুদ্ধবিধ্বস্ত জনপদ!


রমেন দাশগুপ্ত, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
জামায়াতের বর্বরতায় বাঁশখালী যেন যুদ্ধবিধ্বস্ত জনপদ!
ছবি : উজ্জ্বল ধর / বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম


http://www.banglanews24.com/detailsnews.php?nssl=6567f5e4bd29a505300b599692a5c312&nttl=09032013180218



দেশজুড়ে জামায়াত-শিবিরের তাণ্ডবপতাকা দেখে বাড়ি চিনে মামুনকে হত্যা http://www.kalerkantho.com/index.php?view=details&type=gold&data=news&pub_no=1176&cat_id=1&menu_id=13&news_type_id=1&index=4#.UTpPqtZHm28

 ৪ মাসে নিহত ৭, আহত ৫৬৯

হামলা ঠেকাতে গিয়ে মার খাচ্ছে পুলিশ

বিশেষ প্রতিনিধি | তারিখ: ০৭-০৩-২০১৩

জামায়াত-শিবিরের হামলা ঠেকাতে গিয়ে গত চার মাসে পুলিশের সাতজন সদস্য নিহত এবং ৫৬৯ জন আহত হয়েছেন। এ সময় পুলিশের ব্যবহূত ৫২টি যানবাহন জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। দেশব্যাপী এ হামলা ও ধ্বংসযজ্ঞ নিয়ে উদ্বিগ্ন পুলিশ প্রশাসন। ..........

Details at:

http://prothom-alo.com/detail/date/2013-03-07/news/334495

ধ্বংসস্তূপে খাওয়া দাওয়া রাতযাপন

বারুদ ছিটিয়ে আগুন নিমেষেই সব শেষ

মাহবুবুর রহমান, নোয়াখালী | তারিখ: ০৭-০৩-২০১৩ 

জামায়াত-শিবিরের তাণ্ডব : শহরে বেরিয়ে স্তম্ভিত বগুড়াবাসী

শরিফুল হাসান, মিলন রহমান ও আনোয়ার পারভেজ, বগুড়া থেকে | তারিখ: ০৭-০৩-২০১৩



বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলা পরিষদ ভবনে গত রোববার ভাঙচুর ও হামলার পর আগুন ধরিয়ে দেন জামায়াত-শিবিরের

বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলা পরিষদ ভবনে গত রোববার ভাঙচুর ও হামলার পর আগুন ধরিয়ে দেন জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা। পুড়ে যাওয়া ভবনের একটি কক্ষের এই দৃশ্য গতকাল দুপুরে তোলা

ছবি: প্রথম আলো


















http://prothom-alo.com/detail/date/2013-03-07/news/334498


 রাজনীতি না করেও দিনমজুর নুরন্নবীকে প্রাণ দিতে হলো

বাঁশখালীতে জামায়াত-শিবিরের তাণ্ডব

তারা এসে পানি চেয়ে খেল, পরে আগুন দিল ঘরে

প্রণব বল, বাঁশখালী থেকে ফিরে | তারিখ: ০৫-০৩-২০১৩

http://prothom-alo.com/detail/date/2013-03-05/news/334027

তারা এসে পানি চেয়ে খেল, পরে আগুন দিল ঘরে


নাগরিক সমাজের আহ্বান

সাম্প্রদায়িক হামলা, সহিংস তৎপরতা রুখে দাঁড়াও

বিশেষ প্রতিনিধি | তারিখ: ০৫-০৩-২০১৩



রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে ওরা ॥ জামায়াত নিষিদ্ধ করুন
নির্বাহী আদেশেই ব্যবস্থা নিন ॥ দাবি জানিয়েছেন মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে 
ওলামা মাশায়েখরা


ইতিহাসের ভয়ংকর হত্যাকাণ্ড শিবিরের আমলনামা ৩

[ইসলামের নাম ভাঙিয়ে নিজেদের আধিপত্য বিস্তারে কত ধরনের নৃশংসতা, অধার্মিকতা, কূটকৌশল আর স্বাধীনতার চেতনাবিরোধী কার্যকলাপ যে করে চলেছে জামায়াতের অঙ্গসংগঠন ইসলামী ছাত্র শিবির, তা অনেকেই জানেন না।

গত প্রায় সাড়ে তিন দশক ধরে শিবির যে ধরনের তৎপরতা চালাচ্ছে, তার কিছু চিত্র তুলে ধরার জন্য এ আয়োজন 'ছাত্র শিবিরের আমলনামা'।

বাংলাদেশ সময় ১৭২৭ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৪, ২০১১






__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___