Banner Advertiser

Wednesday, May 20, 2015

[mukto-mona] Great





__._,_.___

Posted by: Sitangshu Guha <guhasb@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Read





__._,_.___

Posted by: Sitangshu Guha <guhasb@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Saudi Arabia advertises for eight new executioners as beheading rate soars



Saudi Arabia advertises for eight new executioners as beheading rate soars

  • Jobs classified as 'religious functionaries' at lower end of civil service scale
  • 85 reported executed so far this year, rivalling total for whole of 2014
A Saudi Arabian executioner shows off his sword.
 A Saudi Arabian executioner shows off his sword. Executioners are also required to perform amputations on those convicted of lesser offences. Photograph: Magazine/Rex_Shutterstock

Reuters in Riyadh

Monday 18 May 2015 12.00 EDTLast modified on Monday 18 May 201519.03 EDT


Saudi Arabia is advertising for eight new executioners, recruiting extra staff to carry out an increasing number of death sentences, usually done by public beheading.

No special qualifications are needed for the jobs whose main role is "executing a judgment of death" but also involve performing amputations on those convicted of lesser offences, the advert, posted on the civil service jobs portal, said.

The Islamic kingdom is in the top five countries in the world for putting people to death, rights groups say. It ranked third in 2014, after China and Iran, and ahead of Iraq and the United States, according to Amnesty International figures.

A man beheaded on Sunday was the 85th person this year whose execution was recorded by the official Saudi Press Agency, compared to 88 in the whole of 2014, according to Human Rights Watch (HRW). Amnesty said there were at least 90 executions last year.

Most were executed for murder, but 38 had committed drugs offences, HRW said. About half were Saudi and the others were from Pakistan, Yemen, Syria, Jordan, India, Indonesia, Burma, Chad, Eritrea the Philippines and Sudan.

Saudi authorities have not said why the number of executions has increased so rapidly, but diplomats have speculated it may be because more judges have been appointed, allowing a backlog of appeal cases to be heard.

Political analysts say it might also reflect a tough response by the judiciary to regional turbulence.

A downloadable pdf application form for the executioner jobs, available on the website carrying Monday's date, said the jobs were classified as "religious functionaries" and that they would be at the lower end of the civil service pay scale.

http://www.theguardian.com/world/2015/may/18/saudi-arabia-advertises-eight-new-executioners-beheadings-soar



প্রকাশ : ১৯ মে, ২০১৫ ১৭:১৯:১৬
সৌদিতে শিরশ্ছেদ কার্যকরে ৮ জল্লাদ চেয়ে বিজ্ঞপ্তি
- See more at: http://www.alokitobangladesh.com/online/special/2015/05/19/2383#sthash.HgZXqHGz.dpuf





__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] পদার্থ সৃষ্টির উদ্দেশ্য (প্রথম অংশ)

রাতের অাকাশের দিকে তাকালেই
লক্ষ লক্ষ নক্ষত্রের হাতছানি চোখে
পড়ে। প্রাচীনকাল থেকেই মানুষ নক্ষত্র
সজ্জিত সুবিশাল এই অাকাশের প্রতি
অাকৃষ্ট হয়েছে, চেষ্টা করেছে রাতের
রহস্যময় এই অাকাশের রহস্যগুলোকে
উন্মোচিত করতে। প্রাচীনকালে
মহাবিশ্ব সম্পর্কে মানুষের জ্ঞান ছিল
অত্যন্ত সীমিত। সভ্যতার অগ্রগতির
সাথে সাথে মহাবিশ্বের অনেক নতুন
রহস্য সম্পর্কে মানুষ জানতে পেরেছে,
সেই সাথে প্রচলিত অনেক ভুল ধারণারও অবসান ঘটেছে। উদাহরণস্বরূপ-
অ্যারিস্টটল বিশ্বাস করতেন যে
পৃথিবীই অামাদের সৌরজগতের কেন্দ্র
এবং সূর্য ও অন্যান্য গ্রহগুলো পৃথিবীকে কেন্দ্র করেই ঘুরছে। দ্বিতীয়
শতাব্দীতে বিজ্ঞানী টলেমী
পৃথিবী কেন্দ্রিক মহাবিশ্বের একটি
প্রতিরূপ গঠন করেন। খ্রিষ্টীয় চার্চ
টলেমীর এই প্রতিরূপটিকে স্বীকৃতি
দেয়, ফলে পৃথিবী কেন্দ্রিক
সৌরজগতের ধারণা সর্বত্র ছড়িয়ে
পড়ে। এই ধারণাটি এতটাই
গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছিল যে পরবর্তী
কয়েক শতাব্দীতে এই ধারণার
বিরোধী কোন মতবাদ উপস্থাপিত
হয়নি। ষষ্টদশ শতাব্দীতে বিজ্ঞানী
কোপার্নিকাস গ্রহ ও নক্ষত্রের
গতিবিধি পর্যবেক্ষণের সময় বুঝতে
পারেন, পৃথিবী নয় বরং সূর্যই
সৌরজগতের কেন্দ্র এবং পৃথিবীসহ
অন্যান্য গ্রহগুলো সূর্যকে কেন্দ্র করেই
ঘুরছে। তিনি তার এই মতবাদ ১৫৪৩
সালে "অন দ্য রেভ্যুলেশনস অব দ্য
হেভেনলি স্ফিয়ারস" নামক বইয়ে
প্রকাশ করেন। কিন্তু পাদ্রীদের
বিরোধীতায় বইটি নিষিদ্ধ ঘোষিত
হয়। সপ্তদশ শতাব্দীর শুরুতে বিজ্ঞানী
গ্যালিলিও এবং বিজ্ঞানী কেপলার
দূরবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে গ্রহ ও
উপগ্রহগুলোর গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে
এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে
কোপার্নিকাসের ধারণায় সঠিক ছিল।
সপ্তদশ শতাব্দীতেই পৃথিবী কেন্দ্রিক
সৌরজগতের ধারণার বিলুপ্তি ঘটে।
সূর্যের চারিদিকে গ্রহগুলোর
গতিবেগ ব্যাখ্যার জন্য কেপলার
তিনটি সূত্র প্রদান করেছিলেন। এর
মধ্যে প্রথম সূত্র দুটি ১৬০৯ সালে এবং
তৃতীয় সূত্রটি ১৬১৯ সালে প্রকাশিত হয়।
সপ্তদশ শতাব্দীতে অারেক বিখ্যাত
বিজ্ঞানীর অাবির্ভাব ঘটে, তিনি
অাইজ্যাক নিউটন। বিজ্ঞানী নিউটন
তার বিখ্যাত "ফিলোসোফিয়া
ন্যাচারালিস প্রিন্সিপিয়া
ম্যাথমেটিকা" গ্রন্থে "মহাকর্ষ সূত্র"
ব্যাখ্যা করেন যা ১৬৮৭ সালে
প্রকাশিত হয়। মহাকর্ষ সূত্র অাবিষ্কৃত
হওয়ার ফলে মহাবিশ্বের অনেক গুরুত্বপূর্ণ
রহস্য উন্মোচিত হতে থাকে।
বিজ্ঞানীদের অক্লান্ত পরিশ্রমের
ফলে অষ্টাদশ ও উনবিংশ শতাব্দীতে
মহাবিশ্ব সম্পর্কে অারও অনেক তথ্য
অাবিষ্কৃত হয়। তবে বিংশ শতাব্দীতে
এসে মহাকাশ বিজ্ঞানের বৈপ্লবিক
অগ্রগতি সাধিত হয়। বিংশ শতাব্দীর
পূর্বে ধারণা করা হত মহাবিশ্বটি
স্থিরাবস্থায় রয়েছে, এর সূচনা
সম্পর্কেও উল্লেখযোগ্য কোন মতবাদ
প্রচলিত ছিল না। ধারণা করা হত
মহাবিশ্বটি অাগে থেকেই এরকম
অবস্থাতেই ছিল এবং অনন্তকাল ধরে এই
অবস্থাতেই থাকবে। কিন্তু ১৯১৫ সালে
বিজ্ঞানী অাইনস্টাইন তার বিখ্যাত
"ব্যাপক অপেক্ষবাদ" অাবিষ্কার করেন।
ব্যাপক অপেক্ষবাদে কোন কিছুই স্থির
নয়। এই অাবিষ্কার মহাবিশ্ব সম্পর্কে
সেসময় প্রচলিত ধারণাগুলোকে
সম্পূর্ণরূপে পাল্টে দেয়। ফলে
বিজ্ঞানী অাইনস্টাইনের খ্যাতি
সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। ১৯২৯
সালে বিজ্ঞানী হাবলের পর্যবেক্ষণ
থেকে জানা যায় যে মহাবিশ্ব ক্রমশ
সম্প্রসারিত হচ্ছে। তিনি লক্ষ্য করেন
যে পৃথিবী থেকে যেই ছায়াপথ যত
বেশি দূরত্বে অবস্থিত তা তত অধিক
বেগে পৃথিবী থেকে দূরে সরে
যাচ্ছে। হাবলের পূর্বেও অনেক
বিজ্ঞানী সম্প্রসারণশীল মহাবিশ্বের
পক্ষে অবস্থান নিয়েছিলেন কিন্তু
হাবলই প্রথম বিজ্ঞানী যিনি এর
স্বপক্ষে একটি পর্যবেক্ষণমূলক প্রমাণ
উপস্থাপন করেছিলেন।

------------------------------------
Posted by: Rakib Hasan <rakibhasancosmology@gmail.com>
------------------------------------

****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration:
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
-Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190
------------------------------------

Yahoo Groups Links

<*> To visit your group on the web, go to:
http://groups.yahoo.com/group/mukto-mona/

<*> Your email settings:
Individual Email | Traditional

<*> To change settings online go to:
http://groups.yahoo.com/group/mukto-mona/join
(Yahoo! ID required)

<*> To change settings via email:
mukto-mona-digest@yahoogroups.com
mukto-mona-fullfeatured@yahoogroups.com

<*> To unsubscribe from this group, send an email to:
mukto-mona-unsubscribe@yahoogroups.com

<*> Your use of Yahoo Groups is subject to:
https://info.yahoo.com/legal/us/yahoo/utos/terms/

[mukto-mona] Khaledanama 2



 দল কোন পথে চলছে তা জানেন না বিএনপির অধিকাংশ সিনিয়র নেতারাও। এজন্য দলীয় হাইকমান্ডের কর্মকা-ের প্রতি মনে মনে ক্ষুব্ধ থাকলেও প্রকাশ্যে কিছুই বলছেন না। তবে এ নিয়ে তারা অস্বস্তিতে রয়েছেন। কোথাও কোথাও প্রশ্নের সম্মুখীনও হচ্ছেন। তাই তারা এখন দলীয় কর্মকাণ্ডে আস্তে আস্তে নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ছেন। আর কেন্দ্রের এই প্রভাব তৃণমূল পর্যায়ে গিয়েও পড়ছে। এ কারণেই বিএনপির সর্বস্তরে এখন বেহাল দশা বিরাজ করছে। 
বিএনপির গঠনতন্ত্র অনুসারে চেয়ারপার্সন তার একক ক্ষমতাবলে যে কোন সময় যে কোন সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। তারপরও যে কোন সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে সিনিয়র নেতাদের মোটামুটি একটি ধারণা দিতেন বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া। কিন্তু ২০১৩ সালের শেষের দিকে সরকারবিরোধী কঠোর আন্দোলন ব্যর্থ হওয়ার পর থেকে খালেদা জিয়া অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তার লন্ডন প্রবাসী ছেলে তারেক রহমান ছাড়া আর কারও পরামর্শ নেন না। তবে মাঝেমধ্যে জাতীয়তাবাদী বুদ্ধিজীবীদের পরামর্শ নিয়ে থাকেন। 
জানা যায়, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জনের আগে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া দলের সিনিয়র নেতাদের পরামর্শ নেননি। তবে তিনি ছেলে তারেক রহমান ও ২০ দলীয় জোটের শরিক দল জামায়াতের পরামর্শে নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়ে পরে তা দলের সিনিয়র নেতাদের জানিয়ে দেন। আর সিদ্ধান্ত হওয়ার পর নির্বাচন বর্জনের কথা জানলেও দলের অবস্থান খর্ব হওয়ার ভয়ে সিনিয়র নেতাদের কেউ এ বিষয়ে কোন কথা বলেননি। তবে নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্তের ব্যাপারে কিছু না বললেও দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রতিহত করার ব্যাপারে খালেদা জিয়া যে নির্দেশনা দেন তা বাস্তবায়নে বিএনপির সিনিয়র নেতারা সক্রিয় ছিলেন না। আর এ কারণেই নির্বাচন প্রতিহত করার ব্যাপারে হাইকমান্ড কঠোর অবস্থানে থাকলেও বিএনপি তা করতে ব্যর্থ হয়। 
সূত্র মতে, ৬ জানুয়ারি দেশব্যাপী টানা অবরোধ কর্মসূচী ঘোষণার আগে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া দলের সিনিয়র নেতাদের মতামত নেননি। লন্ডন থেকে দেয়া ছেলে তারেক রহমানের পরামর্শ নিয়ে কোন পূর্ব প্রস্তুতি ছাড়াই তিনি হঠাৎ করে এত বড় একটি আন্দোলন কর্মসূচী ঘোষণা করে ফেলেন। শুধু টানা অবরোধ কর্মসূচী ঘোষণা করেই ক্ষান্ত হননি খালেদা জিয়া। এ কর্মসূচী চলাকালেই তিনি দফায় দফায় হরতাল ঘোষণা করেন। এ বিষয়টিকে ভাল চোখে দেখেননি বিএনপির অধিকাংশ সিনিয়র নেতা। তাই তারা এ কর্মসূচী সফল করতে রাজপথে নামা দূরে থাক কোন ভূমিকাই পালন করেননি। আর সিনিয়র নেতারা নিষ্ক্রিয় থাকায় তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীরাও মাঠে নামেননি। এ কারণেই টানা ৩ মাসের আন্দোলনে বিএনপির অর্জন শূন্য। মাঝখানে নেতিবাচক হরতাল-অবরোধ কর্মসূচী চলাকালে পেট্রোলবোমাসহ নাশকতামূলক কর্মকা-ের শিকার হয়ে দেড়শ' লোকের প্রাণহানি ও শতাধিক লোক মারাত্মক আহত হন। আগুনে পুড়ে যায় সহস্রাধিক যানবাহনসহ অনেক স্থাপনা। এতে সব কিছু মিলিয়ে দেশের ক্ষতি হয় প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকা। 
বিএনপির এক কেন্দ্রীয় নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ৩ মাসের আন্দোলনে দেশবাসী যে নাশকতার শিকার হয়েছে তার জবাব এখনও দলের নেতাকর্মীদের দিতে হচ্ছে। সাংগঠনিক কার্যক্রম না থাকলেও দলের নেতারা সামাজিক কোন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গেলে সাধারণ মানুষের কাছে এর কৈফিয়ত দিতে হচ্ছে। কখনও কখনও বিব্রতকর পরিস্থিতিও মোকাবেলা করতে হচ্ছে। অথচ এর আগে বিএনপি যত আন্দোলন কর্মসূচী পালন করেছে তা নিয়ে এমন বিব্রতকর পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে হয়নি। 
সূত্র জানায়, টানা অবরোধ-হরতাল কর্মসূচী সফল না হওয়া এবং এ কর্মসূচী চলাকালে জানমালের ব্যাপক ক্ষতি হওয়ার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে আরও আগেই আন্দোলনের কৌশল পরিবর্তন করতে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে পরামর্শ দিয়েছিলেন দলের সিনিয়র নেতারা। কিন্তু খালেদা জিয়া তাদের পরামর্শ উপেক্ষা করে লন্ডন প্রবাসী ছেলে তারেক রহমানের পরামর্শকে প্রাধান্য দিয়ে টানা অবরোধ ও দফায় দফায় হরতাল কর্মসূচী পালন করতে থাকলে একপর্যায়ে দলের সিনিয়র নেতারা খালেদা জিয়াকে এড়িয়ে চলতে শুরু করেন। তবে শেষ পর্যন্ত যখন গ্রেফতার হয়ে যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হন তখন গুলশানের অফিস ছেড়ে আদালতে গিয়ে হাজিরা দিয়ে বাসায় ফিরে আন্দোলনের ইতি টানেন। যদিও আন্দোলন স্থগিতের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়া হয়নি। তবে আন্দোলন স্থগিতের বিষয়েও খালেদা জিয়া দল বা জোটের সিনিয়র নেতাদের মতামত নেননি। 
বিএনপির সিনিয়র নেতারা মনে করেছিলেন, একক সিদ্ধান্তে খালেদা জিয়া টানা আন্দোলন স্থগিত করে বাসায় ফিরে গেলেও পড়ে সুবিধাজনক সময়ে তিনি হয়ত সবাইকে ডেকে পরিস্থিতি পর্যালোচনার সুযোগ দেবেন। কিন্তু ৫ এপ্রিল গুলশানের অফিস ছেড়ে বাসায় ফিরলেও এখনও টানা আন্দোলন থেকে সরে আসা এবং দলের ভবিষ্যত পরিকল্পনা নিয়ে খালেদা জিয়া সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে কথা বলেননি। তাই গায়ে পড়ে সিনিয়র নেতারাও এখন আর খালেদা জিয়ার সঙ্গে যোগাযোগ করেন না। দলীয় কর্মকা- থেকে নিজেদের দূর রাখতে একেকজন একেক রকম কৌশল নিয়েছেন। কেউ ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন, কেউ অসুস্থতাজনিত কারণে চিকিৎসা নেয়ার পাশাপাশি বিশ্রাম নিয়ে সময় কাটাচ্ছেন, আবার কেউ অবসরে থাকলেও বাসা থেকে বের হচ্ছেন না। অবশ্য কেউ কেউ এখনও পালিয়ে বেড়াচ্ছেন, কেউবা বিদেশে পাড়ি দিয়েছেন। 
সর্বশেষ ৩ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে অংশগ্রহণ এবং বর্জনের ব্যাপারেও বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া দলের সিনিয়র নেতাদের কোন পরামর্শ নেননি। তবে এ ব্যাপারে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি প্রফেসর এমাজউদ্দীন আহমেদসহ ক'জন বিএনপিপন্থী বুদ্ধিজীবীর পরামর্শ নিয়েছেন। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর খালেদা জিয়াসহ দলের নেতারা বলতে থাকেন তাদের পক্ষে এ নির্বাচনে অংশ নেয়া সম্ভব নয়। আবার পরে বললেন এটা স্থানীয় সরকার নির্বাচন তাই এ নির্বাচন নিয়ে দলীয় সিদ্ধান্তের ব্যাপার নেই। এর পর দেখা গেল দলের নেতাদের সঙ্গে কোন কথা না বলেই বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া নির্বাচনে অংশ নেয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন। 
সিটি নির্বাচনে অংশ নেয়ার পর খালেদা জিয়া দলের সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে বৈঠক না করে জাতীয়তাবাদী বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করেন। প্রথমে এই বৃদ্ধিজীবীদের প্রার্থী মনোনয়নের দায়িত্ব দিলেও পরে ছেলে তারেক রহমানের পরামর্শে তিনি নিজেই প্রার্থী ঠিক করে দেন। এ নিয়ে দলের সিনিয়র নেতা ও জাতীয়তাবাদী বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে ক্ষোভও দেখা দেয়। পরে অবশ্য খালেদা জিয়া দলের কিছু নেতাকর্মীকে সঙ্গে নিয়ে নিজেই নির্বাচনী প্রচারে মাঠে নেমে পড়েন। এতে দলের সিনিয়র নেতাদের উপস্থিতি না থাকায় খোদ দলের মধ্যেই এ নিয়ে নানান প্রশ্ন দেখা দেয়। তবে নির্বাচনে অংশ নিলেও ২৮ এপ্রিল নির্বাচনের দিন দুপুর ১২টায় নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্তও এককভাবেই নেন বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া। তবে তিনি কৌশলে দলের ক'জন নেতাকে দিয়েই নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেন। ২ মাস নিখোঁজ থাকার পর ভারতের শিলংয়ে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সালাহউদ্দিন আহমেদকে পাওয়ার পর এ নিয়ে বিএনপির পক্ষ থেকে কোন প্রতিক্রিয়া দেয়া হয়নি। বিএনপি চেয়ারপার্সনের নির্দেশ থাকায় এ নিয়ে দলের কোন নেতা ব্যক্তিগতভাবেও কিছু বলতে চান না। দলীয় হাইকমান্ডের এ সিদ্ধান্ত নিয়েও সিনিয়র নেতাদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছেন। দলীয় ফোরামে কোন আলোচনা না করেই ১৯ মে হঠাৎ করে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি এ্যাডভোকেট আবদুস সালাম আজাদকে দলের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রদল সভাপতি তাইফুল ইসলাম টিপুকে সহ-দফতর সম্পাদক পদে নিয়োগ করেন। এ খবর শুনে বিএনপির অনেক সিনিয়র নেতাই হতবাক হয়েছেন বলে জানা গেছে। একই প্রক্রিয়ায় দলের আরও ক'টি শূন্য পদেও দ্রুতই ক'জন নেতাকে নিয়োগ দেয়ার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানা গেছে। 
এ ব্যাপারে জানতে চাওয়া হলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জেনারেল (অব) মাহবুবুর রহমান, জনকণ্ঠকে বলেন, দল পরিচালনায় যে কোন সিদ্ধান্ত নেয়ার ব্যাপারে গঠনতন্ত্রে চেয়ারপার্সনের বিশেষ ক্ষমতা দেয়া আছে। তাই তিনি ভাল মনে করলে যে কোন সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। কোন বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে আমাদের ডাকলে আমরা প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেয়ার চেষ্টা করি। তবে দলের পরবর্তী কর্মসূচী কি হবে তা এখন বলতে পারছি না। দলীয় ফোরামের কোন বৈঠক হলে তখন বলতে পারব। 
বিএনপি কোন পথে চলছে জানতে চাওয়া হলে দলটির আরেক সিনিয়র নেতা রাগত স্বরে বলেন, এ বিষয়ে আমাকে জিজ্ঞেস করছেন কেন? আমি কিছু জানি না। বিএনপি চেয়ারপার্সনকে জিজ্ঞেস করেন, তিনি বলতে পারবেন।



__._,_.___

Posted by: Nurul Bachchu <bachchuhaq13@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] দেশী শিল্প ধ্বংস করে , মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা খরচ করে,আত্মঘাতী প্রক্রিয়ায় চলছে দেশ!



দেশী শিল্প  ধ্বংস করে , মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা খরচ করে,আত্মঘাতী প্রক্রিয়ায় চলছে দেশ!


বিগত ২০০৭-০৮ সালে ১/১১-এর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ব্যবসায়ীদের নানাভাবে হয়রানি করা হয়। অনেককেই কর ফাঁকির অভিযোগে জেলে পাঠানো হয়। জেল থেকে বাঁচতে অনেকেই আত্মগোপনে যায়। ফলে ২০০৭ ও ২০০৮ এই দুই বছর ব্যবসায়ীরা ব্যবসায়ের দিকে মনোযোগ দেয়ার পরিবর্তে নিজেদের রক্ষায় ব্যস্ত ছিলো। ফলে ওই সময় বিনিয়োগ শূন্যের কোঠায় নেমে আসে। উদ্যোক্তারা ধরেই নিয়েছিলো, রাজনৈতিক সরকার ক্ষমতায় এলে ব্যবসায়-বাণিজ্য উন্নতি হবে। কিন্তু ২০০৯ সালে নির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় এসে সঙ্কটের কথা বলে নতুন করে বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংযোগ বন্ধ করে দেয়। দুই বছর পর শর্তসাপেক্ষে বিদ্যুৎ সংযোগ চালু করলেও গ্যাস সংযোগ আজো পুরোপুরি চালু হয়নি। এর বাইরে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির কারণে ব্যবসায়ীরা নতুন করে বিনিয়োগে আস্থা পায়নি। সেই সাথে ব্যাংক থেকে অতিরিক্ত ঋণ নেয়ায় বেসরকারি খাতে সুদ ব্যয় ছিল চড়া। এদিকে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারিতে নির্বাচনের পর থেকে রাজনৈতিক সহিংসতায় ও রাজনৈতিক গোলযোগে বিনিয়োগকারীরা নতুন করে বিনিয়োগে আরো নিরুৎসাহিত হয়ে পড়েছে। এ পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে আর বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরাতে না পারলে বিনিয়োগ স্থবিরতা দীর্ঘস্থায়ীতেই রূপ নেবে।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, 'এশিয়ার টাইগার' হিসেবে খ্যাত মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড ও তাইওয়ানের অর্থনৈতিক উত্থানের পেছনে কাজ করেছে দেশীয় বিনিয়োগকে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দেয়ার নীতি। এসব দেশ আমদানি বিকল্প খাতে স্থানীয় উদ্যোক্তাদের নানা সহায়তায় বিনিয়োগে আকৃষ্ট করার মধ্য দিয়ে দেশের অর্থনীতিকে ধনী দেশগুলোর প্রায় সমান কাতারে নিয়ে যায়, বৈশ্বিক অর্থনীতিবিদদের কাছে যা 'এশিয়ান মিরাকল' নামে পরিচিত। কিন্তু বাংলাদেশে দেখা যায় তার উল্টো চিত্র। নানা ঝুঁকি নিয়ে বিনিয়োগ করা শিল্পপতিদের চেয়ে বাড়তি সুবিধা ভোগ করছে একই পণ্যের আমদানিকারকরা। এতে দেশী শিল্প যেমন ধ্বংস হচ্ছে, তেমনি আমদানি প্রাচুর্যের কারণে খরচ হচ্ছে মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা। আবার এদেশে স্থানীয় উদ্যোক্তাদের পদে পদে বাধার সম্মুখীন হতে হয় বিনিয়োগ করতে গিয়ে, আর বিদেশীদের জন্য নিশ্চিত করা হয় নানা সুবিধা।
দেশী-বিদেশী বিনিয়োগকারীদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে চলা এই 'বৈষম্যমূলক' নীতির সমালোচনা করেছে বিশ্লেষকরা। কারণ দেশের শিল্পপতিরা বিনিয়োগের পর সেখান থেকে যে মুনাফা পায়, তা আবারো বিনিয়োগ করে দেশের মাটিতেই। ফলে জ্যামিতিক হারে বাড়তে থাকে শিল্পের বিকাশ, উৎপাদন, প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থান। অন্যদিকে নানা সুবিধায় মোড়ানো ইনকিউবেটরে স্থাপিত বিদেশী বিনিয়োগ থেকে যে মুনাফা আসে, তার বড় অংশই চলে যায় বিদেশে। কিন্তু দেশে বিনিয়োগ হলে কর্মসংস্থানের ক্ষেত্র তৈরি হয়।
উৎপাদন বাড়ায়, জিডিপি'র প্রবৃদ্ধিও বাড়ে। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে দেশীয় উদ্যোক্তাদেরই বেশি সুযোগ-সুবিধা দেয়া উচিত। সব দেশেই স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের অগ্রাধিকার দেয়ার নীতি অনুসরণ করা হয়। কারণ স্থানীয় বিনিয়োগ বাড়লে তাতে কোনো ঝুঁকি তৈরি হয় না। বিদেশীদের ক্ষেত্রে সে ঝুঁকি থাকে। অতীতে দেখা গেছে, কোনো দেশ থেকে হঠাৎ করেই বিদেশী বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নেয়া হয়েছে। তখন ওই দেশে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে এক ধরনের শূন্যতা দেখা যায়। তাই কোনো কারণে বিদেশী বিনিয়োগকারী তার পুঁজি প্রত্যাহার করে নিলে দেশের অর্থনীতিতে বিশৃঙ্খলা দেখা দিতে পারে।
স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ- উৎপাদনশীল খাত তো বটেই, অনুৎপাদনশীল খাতেও বিদেশী বিনিয়োগ এলে সরকারের পক্ষ থেকে সেখানে দ্রুত গ্যাস, বিদ্যুৎসহ অন্যান্য সুবিধা নিশ্চিত করা হয়। কিন্তু দেশের শিল্প মালিকরা বিপুল অর্থ উৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগ করে বছরের পর বছর এসব সরবরাহ পায় না। উল্টো বিনিয়োগের পর উৎপাদনে যাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় সেবা পেতে সরকারের দপ্তরগুলোতে গিয়ে স্থানীয় বিনিয়োগকারীদেরকে হয়রানির শিকার হতে হয় পদে পদে। বিদেশী বিনিয়োগকারীদের ভূমির বন্দোবস্ত করতে সরকার ইপিজেড প্রতিষ্ঠা করেছে। অন্যদিকে দেশীয় উদ্যোক্তারা বিনিয়োগের জন্য ব্যক্তিমালিকানাধীন ভূমির উন্নয়ন করতে গিয়েও সরকারের বাধায় তা করতে পারছে না। এতসব বৈষম্যমূলক নীতির পাশাপাশি আরো বড় ফাঁস হয়ে সামনে এসে দাঁড়ায় ব্যাংকঋণের উচ্চ সুদহার। ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে বিনিয়োগের পর গ্যাস-বিদ্যুৎ সংযোগের অভাবে বছরের পর বছর অচল পড়ে থাকা কারখানার যন্ত্রপাতি একদিকে নষ্ট হয়, অন্যদিকে বাড়তে থাকে ঋণের সুদভার। ফলে স্বাভাবিক নিয়মেই স্থানীয় উদ্যোক্তাদের খেলাপি হয়ে যেতে হয়। অর্থ মন্ত্রণালয়, বিনিয়োগ বোর্ড, বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও সংস্থাগুলো বিষয়টি জানলেও এর সুরাহায় তাদের কোনো উদ্যোগ নেই।
সংশ্লিষ্টরা বলছে, দেশীয় বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য সুনির্দিষ্ট কোনো নীতিমালা নেই। স্থানীয় বিনিয়োগকারীরা প্রকল্প প্রস্তাব নিবন্ধনের সময় থেকেই নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতা ও ঘুষ বাণিজ্যের মুখোমুখি হতে থাকে। কিন্তু বিদেশীদের ক্ষেত্রে এতসব বাধা ও ঝুঁকি নেই। কেউ বিদেশী বিনিয়োগের কথা বললেই সরকার ও সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলো নিজ উদ্যোগে সহায়তা করার প্রস্তুতি নিয়ে রাখে। স্থানীয় উদ্যোক্তারা বলছে, বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সরকারের এই বৈষম্যমূলক নীতির কারণে দেশীয় বিনিয়োগকারীদের অনেকেই নতুন শিল্পপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার আগ্রহ হারিয়ে ফেলছেন। ফলে উৎপাদন, কর্মসংস্থান বাড়ছে না। এতে বেকারত্বের মিছিল দীর্ঘতর হচ্ছে।
বর্তমানে সেবা খাত বাংলাদেশে সবচেয়ে লাভজনক। তবে এর মধ্য বেশি মুনাফা হচ্ছে টেলিযোগাযোগ খাতে। এখানে দেশী উদ্যোক্তাদের কোনো সুযোগ দেয়া হয়নি। ফলে সবচেয়ে লাভজনক খাতটি চলে গেছে বিদেশীদের হাতে। ঝুঁকিপূর্ণ ভাড়াভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র সরকারের অনুগত কিছু উদ্যোক্তাকে দেয়া হলেও বড় ধরনের কেন্দ্র স্থাপনের সুযোগ দেশী উদ্যোক্তাদের ক্ষেত্রে নেই। এগুলোও চলে যাচ্ছে বিদেশীদের হাতে। একই অবস্থা গ্যাস খাতেও। বিদেশী সহায়তা নিয়ে গ্যাস খাতে দেশী উদ্যোক্তারা বিনিয়োগের সক্ষমতা রাখলেও তাদের সেই সুযোগ দেয়া হচ্ছে না। মোটা অঙ্কের কমিশনের বিনিময়ে এগুলো চলে যাচ্ছে কমিশনভিত্তিক ব্যবসায়ী ও বিদেশীদের হাতে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) তথ্য অনুসারে, কোনো বিদেশী উদ্যোক্তা এককভাবে অথবা যৌথ মালিকানায় ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে বিনিয়োগ করলে প্রথম দুই বছরের জন্য ১০০ শতাংশ কর অবকাশ, তৃতীয় ও চতুর্থ বছরের জন্য ৫০ শতাংশ এবং পঞ্চম বছরে ২৫ শতাংশ কর অবকাশ সুবিধা দেয়া হয়। রাজশাহী, খুলনা, সিলেট, বরিশাল বিভাগ এবং চট্টগ্রামের পাহাড়ি এলাকায় বিনিয়োগ করলে প্রথম তিন বছর ১০০ শতাংশ কর অবকাশ, পরবর্তী তিন বছর ৫০ শতাংশ এবং সপ্তম বছরের জন্য ২৫ শতাংশ কর অবকাশ মেলে। নতুন শিল্পপ্রতিষ্ঠানের যন্ত্রপাতির জন্য প্রথম বছরে ৫০ শতাংশ অবচয় সুবিধা, দ্বিতীয় বছরে ৩০ শতাংশ এবং তৃতীয় বছরে ৩০ শতাংশ অবচয় সুবিধা দেয়া হয়। উৎপাদিত পণ্যের ৮০ শতাংশের বেশি রপ্তানি করলে শুল্কমুক্ত যন্ত্রাংশ আমদানি এবং আলাদা বন্ডেড ওয়্যারহাউজিং সুবিধা আছে। এছাড়া এলসি'র বিপরীতে ৯০ শতাংশ ঋণ এবং রপ্তানি উন্নয়ন তহবিল থেকে কম সুদে ঋণ নেয়ার সুযোগও রয়েছে। ইপিজেডের বাইরে শতভাগ রপ্তানিমুখী শিল্পপ্রতিষ্ঠানকেও স্থানীয় বাজারে একই শুল্কে ২০ শতাংশ পর্যন্ত পণ্য বিপণনের সুযোগ দেয়া হয়। সুনির্দিষ্ট কিছু পণ্যে ৫ থেকে ২০ শতাংশ নগদ সহায়তা আছে। এছাড়া বিদেশী বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রে ৭৫ হাজার ডলার বিনিয়োগ করলে স্থায়ী আবাসন সুবিধা এবং পাঁচ লাখ ডলার বিনিয়োগ করলে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব দেয়া হয়।
এভাবে নানা সুবিধায় বিনিয়োগ করার পর বিপুল পরিমাণ লভ্যাংশ বিদেশীরা নিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ থেকে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের তথ্য মতে, একটি বিদেশী কম্পানি প্রতিবছর ১৪০ শতাংশের বেশি লভ্যাংশ দিচ্ছে। কিন্তু তাদের শেয়ার মাত্র ১০ শতাংশ। বাকি ৯০ শতাংশ শেয়ার উদ্যোক্তাদের হাতে। অর্থাৎ ব্যবসা সম্প্রসারণ না করে, নিজেদের দেশে অর্থ নিয়ে যাচ্ছে বিদেশী কম্পানিগুলো। এগুলো রিজার্ভ ভেঙেও লভ্যাংশ দেয়। পাশাপাশি বিদেশী উদ্যোক্তাদের ব্যক্তিগত বিনিয়োগের আয়ের কর দেয়ার বিধান না থাকায় প্রতিবছর হাজার হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সরকার।
স্থানীয় বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিদ্যমান বাধা ও জটিলতাগুলো অব্যাহত থাকলে দেশীয় শিল্পপতিরা আর বিনিয়োগে এগিয়ে আসবে না। তারা দেশের বদলে অর্থপাচার করে বিদেশে বিনিয়োগেই উৎসাহিত হবে। অনেক শিল্পপতি অর্থপাচারের মাধ্যমে বেনামে ভারত, মিয়ানমারসহ অন্যান্য দেশে শিল্প-কারখানা ও ভূমিতে বিনিয়োগ করছে বলে অভিযোগ রয়েছে। স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য এসব নেতিবাচক পরিস্থিতি দূর করতে হলে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে দেশীয় বিনিয়োগকারীদের শিল্প-প্রতিষ্ঠানে প্রয়োজনীয় গ্যাস ও বিদ্যুতের সংযোগ নিশ্চিত করতে হবে।
অপরদিকে ব্যাংকগুলো ঋণের সুদের যে হার দেখায়, কার্যকরী সুদহার তারও বেশি। কারণ ব্যাংকগুলো তিন মাস পর পর ঋণের সুদ মূল ঋণের সঙ্গে যোগ করে। ফলে সুদের উপর সুদ বসছে। এতে সুদের হার দাঁড়ায় ২৩ শতাংশ পর্যন্ত। অথচ ভারতসহ পাশের দেশগুলোতেও ব্যাংক ঋণের সুদের হার এর অর্ধেকেরও কম। উচ্চ সুদের কারণে অনেক শিল্পপতিই বিনিয়োগের আগ্রহ ও পরিকল্পনা থাকা সত্ত্বেও ঋণ নিতে সাহস পাচ্ছে না। ফলে ব্যাংকে অলস টাকার পাহাড় জমেছে। এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে অর্থনীতিতে।



__._,_.___

Posted by: =?UTF-8?B?4Kau4KeL4Kac4Ka+4Kau4KeN4Kau4KeH4KayIOCmluCmvuCmqA==?= <mojammel1382@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Newer Posts Older Posts Home