Banner Advertiser

Sunday, August 9, 2015

[mukto-mona] Fw: ভুলি নাই , ভুলবোনা !!





On Sunday, August 9, 2015 9:40 PM, Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com> wrote:




On Sunday, August 9, 2015 9:40 PM, Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com> wrote:




On Sunday, August 9, 2015 9:39 PM, Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com> wrote:


ভুলি নাই , ভুলবোনা !!
কি করে ভুলি ২০০১-২০০৬ সালের বিএনপি সরকারের সেই অত্যাচারের কাহিনী। আওয়ামী লীগের নারী কর্মীদের শান্তিপুর্ন মিছিলে বিএনপির পেটুয়া বাহিনী এভাবেই অত্যাচারের স্টিমরোলার চালিয়েছে। শত অত্যাচারের পরও আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে গণ আন্দোলন দমাতে পারেনি সেদিনকার জনবিচ্ছিন্ন বিএনপি সরকার।
 
Muhammad Ali Manik's photo.








__._,_.___

Posted by: Muhammad Ali <man1k195709@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Re: [mukto-mona] Fwd: মুসলমানগণের সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণ এবং প্রতারণাযুক্ত শুভেচ্ছা বিবৃতি



Yes, we are passing through a critical time, and we need to be much more candid with the truth about religious radicalism.
Radicals are not jumping out of the sky, they are coming out of all these religions. And, religions need to take some responsibilities in this regard; there needs to be criticism; there needs to be call for reform. We cannot eradicate radicalism by sugar-coating the truth about religion. Unfortunately, all we hear are – how peaceful religion is, and how misguided the radicals are. This line of talk is done to sugar coat the real cause for radicalism.
Yes, Hindutvadis are Hindu also, so, I can equate them with Hindus. Mr. Chakraborty can't do so, because he likes to be politically correct always.
The fact is - radicalism is built into the religion; some people pick that path, others don't. That's the truth. No religion has ever been peaceful. That's an established truth. Denying that fact is a willful disregard for the truth, when we see  religion is directly or indirectly behind most killings in the history.
Good wishes and call for unity of good people are politically correct statements only. That's not going to change a thing. 
 

From: "Shah Deeldar shahdeeldar@yahoo.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com>
To: mukto-mona@yahoogroups.com
Cc: Bangladesh-progressives Googlegroups <bangladesh-progressives@googlegroups.com>
Sent: Sunday, August 9, 2015 10:03 AM
Subject: Re: [mukto-mona] Fwd: মুসলমানগণের সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণ এবং প্রতারণাযুক্ত শুভেচ্ছা বিবৃতি

 
Time and again, I find you 'as blind as a bat.' You simply do not deserve a response but I give you one here. How many Osamas, Baggdadis, mullah Omars and Zakir Lakhvis did Hindus, Jews and Christians create so far? How many terror acts are being perpetrated by others in comparison to Islamists? Which religious people are sanctioning deaths to freethinkers including the one that happened just two days ago?  
No need to lecture that people are confusing Islamist with Muslims. People are not dumb.  But Islamists thrive in Islam as evidenced by all these brutal terror acts and murders of free-thinkers of past and recent time. Take a poll in Pakistan and see how they love and adore emir Osama and Baggdadi for your curiosity. This is not a fantasy, this is very real.
 




On Friday, August 7, 2015 6:46 PM, "Subimal Chakrabarty subimal@yahoo.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


 
No. Islamists have their own agenda and they know exactly what they are doing. I do not treat Muslims and Islamists as synonymous the same way as I do not equate Hindus with Hindutvabadis. Obama's message is great and so is Modi's. Our goal is to bolster the ties between all the religious communities and make sure that we do not let people fall victims of the Islamist or Hindutvabadi propaganda. We are passing through a critical juncture in history. 

Sent from my iPhone

On Aug 5, 2015, at 9:22 PM, Dristy Pat dristypat5@gmail.com [mukto-mona] <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:

 
Will all these good messages bring Muslims any closer to non-Muslims? I don't think so. No smooth talk will erase ideological divide. Ideological battle, once started, will go on until one side is weakened so much that it can't raise it's head again. That will take time. Communism did not die overnight. So, Islamists will not give up overnight also.

2015-08-05 5:51 GMT-05:00 মাওলানা আহমদ শফী sipahi13@gmail.com [mukto-mona] <mukto-mona@yahoogroups.com>:
 
Subject: মুসলমানগণের সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণ এবং প্রতারণাযুক্ত শুভেচ্ছা বিবৃতি


মুসলমানগণের সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণ এবং  প্রতারণাযুক্ত শুভেচ্ছা বিবৃতি

পবিত্র মাহে রমযান উপলক্ষে বিশ্ব মুসলিমকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। গত ১৮ জুন-২০১৫ ঈসায়ী, ইয়াওমুল খামীস (বৃহস্পতিবার) যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপ এবং মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস শুরু হয়েছে। আর দক্ষিণ এশিয়ায় শুরু হচ্ছে ইয়াওমুল জুমুয়াবার থেকে। ইয়াওমুল আরবিয়া বা বুধবার এক বিবৃতিতে ওবামা বলেছে, 'নতুন চাঁদ পবিত্র মাহে রমাদ্বান শরীফ নিয়ে হাজির হয়েছে। এ উপলক্ষে মিশেল (ফার্স্ট লেডি) এবং আমি যুক্তরাষ্ট্র এবং বিশ্বজুড়ে রোযাদার মুসলিমদের প্রতি শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।' সে বলেছে, পবিত্র রমাদ্বান শরীফ এমন এক সময় যখন পরিবার এবং কমিউনিটির সর্বস্তরের মানুষ ইফতার এবং নামাযের জন্য উৎসবমুখর পরিবেশে একত্রিত হন। এটা মুসলিম সমাজ ও সংস্কৃতিরসমৃদ্ধ একটি দিককেই সামনে নিয়ে আসে। ওবামা বলেছে, আমার পরিবার থেকে আপনাদের পরিবার- সবার জন্য 'রমযানুল কারীম'!
মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরো বলেছে, এই ত্যাগের মাসে বিশ্বজুড়ে মুসলিমরা সংঘাত, ক্ষুধা, দারিদ্র্য এবং রোগে জীর্ণ মানুষের সহায়তায় ছুটে যান। আমেরিকাতেও অন্য নাগরিকদের সাথে মিলে অভাগা মানুষদের ভাগ্যন্নোয়নে মিলেমিশে কাজ করেন। সে প্রতিবছরের মতো এবারও হোয়াইট হাউজে ইফতার আয়োজনের জন্য মুখিয়ে আছে বলেও বিবৃতিতে জানায় ওবামা। 
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরনও ইয়াওমুল আরবিয়া বা বুধবার এক ভিডিও বার্তায় বলেছে, পবিত্র রমযান মাস উপলক্ষে বিশ্বের সমস্ত প্রান্তের মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। নিজেদের বিশ্বাসের ভিতকে শক্ত করতে এই সময় ব্রিটেন ও বিশ্বের সকল মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষের উচিত এক হয়ে কাজ করা। এসময় ব্রিটেনে মুসলমানদের সমৃদ্ধ ঐতিহ্যের প্রতি আলোকপাত করে। সে বলেছে, 'প্রথম বিশ্বযুদ্ধ থেকে শুরু করে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধেও ব্রিটিশ যোদ্ধাদের সঙ্গে বিশ্বস্ত সঙ্গী হয়ে যুদ্ধ করেছেন মুসলিমরা।' এসময় সে আরো বলে যে, ব্রিটেনে দাতব্য সংস্থাগুলোতে সর্বাধিক অবদান মুসলমানদের। এজন্য তিনি মুসলিম জাতিকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে। এদিকে দক্ষিণ এশিয়ায় ইয়াওমুল আরবিয়া বা বুধবার থেকে শুরু হওয়া পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উপলক্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মুসলিমদের শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি আশা প্রকাশ করে বলেছে, এই পবিত্র মাস সমাজে ভ্রাতৃত্ব এবং ঐক্যের চেতনাকে সুদৃঢ় করবে, সবার জীবনে শান্তি নিয়ে আসবে।
প্রসঙ্গত বলার অপেক্ষা রাখে না, টুইন টাওয়ারে সন্ত্রাসী হামলার পর মার্কিন কর্মকর্তারা, দেশটির গণমাধ্যম ও উগ্র রাজনৈতিক গোষ্ঠীগুলো জ্ঞাত কিংবা অজ্ঞাতসারে মুসলিমবিরোধী ব্যাপক প্রচারণা চালায় এবং মুসলমানগণকে সহিংসকামী, উগ্র মৌলবাদী এবং সন্ত্রাসবাদের সমর্থক হিসেবে তুলে ধরার চেষ্টা চালায়। 
এক জরিপে দেখা গেছে, গত এক দশকে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী মুসলমানগণের সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণ কয়েকগুণ বেড়ে গেছে। এমনকি কেবল মুসলিম নামসম্পন্ন হওয়ার অপরাধে অনেককে বিমানে উঠতে দেয়া হয়নি অথবা বিনা কারণে ও সন্দেহের বশবর্তী হয়ে নিরাপত্তা বাহিনী অনেক মুসলমানের বাড়িতে এখনো তল্লাশী চালানোর নামে মহা হয়রানি করে যাচ্ছে। সেক্ষেত্রে মুসলমানগণের সম্মানে এ ইফতারীর আয়োজন এবং ওবামার ভাষণ কতটা সঙ্গতিপূর্ণ অথবা প্রতারণাযুক্ত তা অবশ্যই নির্ণয়ের বিষয়।
উল্লেখ্য, মুসলমানগণের উদ্দেশ্যে সম্প্রীতিমূলক ভাষণ ওবামা প্রায়ই দিয়ে থাকে এবং তাতে তার অনিচ্ছায় পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার স্বীকৃতিও এসে যায়।
পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উপলক্ষে ইফতার পার্টিতে সে বলে যে, মুসলিম বিশ্ব এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সুসম্পর্ক তৈরিতে সে বদ্ধপরিকর। বারাক ওবামা বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রের জন্য মুসলিমগণের অবদানের তালিকা অনেক দীর্ঘ। দেশ ও সমাজ গঠনে নিবিড় ভূমিকা রয়েছে তাদের। পবিত্র দ্বীন ইসলাম ধর্মকে ন্যায় বিচার ও উন্নয়নের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এক মহান ধর্ম বলে অভিহিত করে সে। 
ওবামা বলেছে, পারস্পরিক স্বার্থ ও সম্মানের জন্য আরো বেশি সম্পৃক্ত হতে আমাদের প্রত্যেকের দায়িত্ব রয়েছে। এজন্য দেশে ও বিদেশ উভয় ক্ষেত্রেই প্রেসিডেন্ট হিসেবে আমার প্রতিশ্রুতিগুলির অন্যতম হচ্ছে মুসলিম বিশ্বের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়ন।
২০১১ সালের গত ১৯ মে হোয়াইট হাউসে ওবামা অনুরূপ বিষয়ে বক্তৃতা করেছিল। এর আগে ১০ নভেম্বর ২০১০ ঈসায়ী বারাক ওবামা ইন্দোনেশিয়া সফরকালে বলেছে, মুসলিম বিশ্বের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে যুক্তরাষ্ট্রকে আরো অনেক কাজ করে যেতে হবে। তারও আগে ২০০৯ সালের শেষে কায়রোয় মুসলমানগণের উদ্দেশ্যে বক্তৃতা দিয়ে অনেককেই আপাত মুগ্ধ করেছিলো সে। নির্বাচিত হওয়ার পর সেটাই ছিল তার প্রথম বিশ্বমাপের বক্তৃতা। তার পাশে ছিলো স্বৈরশাসক হোসনি মোবারক। সেই বক্তৃতা শুনে এক লেফাফা দুরস্ত মহানুভব সম্রাটের প্রতি সম্মানে কেবল উপস্থিত শ্রোতারাই নয়, অনেকেই মঞ্চের মধ্যে খাড়া হয়ে তাকে অভিবাদন জানিয়েছিলো। তারপর সে পেলো নোবেল পুরস্কার। বিশ্বের দেয়া সম্মান গায়ে মেখে এবং শান্তির মেডেল গলায় ঝুলিয়ে সে বিশ্বত্রাতার ভাব নিলো! এদিকে ইরাক আগ্রাসন প্রসারিত হতে থাকল ইরান ও সিরিয়ার দিকেও, আর আফগান যুদ্ধ সীমান্ত ডিঙিয়ে ঢুকে পড়লো পাকিস্তানেও।
অতি সম্প্রতি লাদেনের নামে পাকিস্তানের আকাশসীমা লঙ্ঘন মুসলমানগণের জন্য অবমাননামূলক ঘটনা। কিন্তু ৬ই জুন/২০০৯ তারিখে ওবামার মিশরের কায়রো ভাষণ আজো মুছে যায়নি। সাধারণ মুসলমানগণের খ্রিস্টান তথা ওবামাদের প্রতারণা বুঝে উঠার লক্ষ্যে নিম্নে হুবহু উল্লেখ করা গেল-
বারাক ওবামা: শুভ বিকেল। অনন্তকালের এই কায়রো নগরীতে আসতে পেরে এবং দুটি মর্যাদাপূর্ণ প্রতিষ্ঠানের অতিথি হতে পেরে আমি সম্মানিত বোধ করছি। হাজার বছরেরও বেশি সময় ধরে 'আল আজহার' ইসলামী শিক্ষা-দীক্ষার প্রতীক হয়ে আছে; এবং এক শতকেরও বেশি সময় ধরে মিসরের অগ্রসরতার উৎসভূমি হয়ে আছে কায়রো বিশ্ববিদ্যালয়। একত্রে এ দুুইটিকে মিলিয়ে আপনারা ঐতিহ্য এবং প্রগতির মধ্যে সমন্বয়ের প্রতিনিধিত্ব করছেন। আমি আপনাদের এবং মিসরের জনগণের আতিথেয়তায় কৃতজ্ঞ। একই সঙ্গে মার্কিন জনগণের এবং আমার দেশের মুসলিম সম্প্রদায়ের শুভেচ্ছা নিয়ে আসতে পারায় আমি গর্বিত: 
আসসালামু আলাইকুম!
যুক্তরাষ্ট্র এবং বিশ্বজুড়ে মুসলিমগণের মধ্যে মহা-উত্তেজনার এক কালে আমরা মিলিত হয়েছি --। এই উত্তেজনার শিকড় ঐতিহাসিক শক্তিগুলোর মধ্যে প্রোথিত, যা আজকের দিনের যে কোনো নীতিনির্ধারণী বিতর্কের অনেক উর্ধ্বে। ইসলাম এবং পশ্চিমের সম্পর্কে শত শত বছরের সহাবস্থান এবং সহযোগিতা ছিল, কিন্তু একইসঙ্গে সংঘাত ও ধর্মযুদ্ধও ছিল। নিকট অতীতে উপনিবেশিকরণের মধ্য দিয়ে আবারও উত্তেজনা উসকে উঠেছে, যে উপনিবেশিকরণ বহু মুসলিমের অধিকার এবং সুযোগকে অস্বীকার করেছিল এবং একটি স্নায়ুযুদ্ধ যেখানে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলোর আশা-আকাঙ্খার মূল্য না দিয়ে তাদের কেবলই একটি বিকল্প হিসেবে কাজে লাগানো হয়েছে। তদুপরি আধুনিকতা এবং বিশ্বায়নের বল্গাহীন পরিবর্তনের ধারা অনেক মুসলিমের মধ্যে এমন ধারণার জন্ম দিয়েছে যে পশ্চিমারা ইসলামী রীতিনীতির প্রতি বৈরী।
সহিংস চরমপন্থীরা এসব উত্তেজনাকে ব্যবহার করে মুসলিমগণের একটি ক্ষুদ্র হলেও শক্তিমান অংশের মধ্যে ঠাঁই করে নিয়েছে। ২০০১ সালের ১১ই সেপ্টেম্বরের হামলা এবং বেসামরিক মানুষের বিরুদ্ধে সহিংসতায় লিপ্ত হতে এসব চরমপন্থীর লাগাতার চেষ্টা আমার দেশের কিছু মানুষকে এমন ভাবতে শিখিয়েছে যে, পবিত্র দ্বীন ইসলাম আবশ্যিকভাবে শুধু আমেরিকা কিংবা পশ্চিমা দেশগুলোর প্রতি বৈরী নয়, বরং মানবাধিকারের বিষয়েও বৈরী। এসবই আরো ভীতি এবং অবিশ্বাস জন্ম দিয়েছে।
যতোদিন পর্যন্ত আমাদের পার্থক্য দিয়ে আমাদের সম্পর্ক ব্যাখ্যা করা হবে, ততোদিন আমরা কেবল তাদেরই শক্তিশালী করে যাব-যারা শান্তির বদলে ঘৃণার বীজ বপন করেছিল, যারা সহযোগিতার বদলে সংঘাত উসকে দিয়েছিল; যেই সহযোগিতা আমাদের সব জনগণকে ন্যায়বিচার ও সমৃদ্ধি অর্জনে সহায়তা করতে পারতো। সন্দেহ এবং বিরোধের এই পরিক্রমার অবসান হতেই হবে।
যুক্তরাষ্ট্র এবং বিশ্বজুড়ে মুসলিমগণের মধ্যে সম্পর্কের এক নব-সূচনা চাইতে আমি এখানে এই কায়রোতে এসেছি, যে সম্পর্ক হবে পারস্পরিক স্বার্থ এবং শ্রদ্ধার এবং যা এই সত্যের ওপর ভিত্তি করে গড়ে উঠবে যে, আমেরিকা ও পবিত্র দ্বীন ইসলাম একরোখা নয় এবং তাদের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতার প্রয়োজন নেই। বরং তারা কিছু কিছু ক্ষেত্রে একই মৌলনীতিতে বিশ্বাসী ও ন্যায়বিচার এবং প্রগতির নীতি; সহিষ্ণুতা এবং সব মানুষের মর্যাদার নীতি।
আমি এটা স্বীকার করি যে, রাতারাতি পরিবর্তন সম্ভব নয়। আমি জানি আজকের এই ভাষণ নিয়ে অনেক প্রচার হয়েছে, কিন্তু একটিমাত্র ভাষণে বহু বছরের অবিশ্বাস দূর করা যায় না। আর যেসব জটিল প্রশ্ন আজকে আমাদের এখানে মুখোমুখি করে দিয়েছে তার উত্তরও আমি আজকের এই বিকেলে আমার হাতে যতোটুকু সময় আছে তাতে দিতে পারবো না। কিন্তু আমি নিশ্চিত, অগ্রসর হতে হলে আমাদের অবশ্যই একে অন্যের সঙ্গে খোলাখুলি কথা বলতে হবে, সেইসব কথা যা আমরা প্রায়শই বুকের মধ্যে পুষে রাখি কিংবা দরজা বন্ধ করে ফিসফিস করে বলি। একে অন্যের কথা শোনার জন্য, একে অন্যের কাছ থেকে শেখার জন্য, একে অন্যকে শ্রদ্ধা করার জন্য এবং একটি ঐকমত্য খোঁজার জন্য আমাদের লাগাতার চেষ্টা থাকা উচিত। যেমনটা 
পবিত্র কুরআন শরীফ আমাদের বলেছে, "মহান আল্লাহ পাক উনাকে মনে রাখ এবং সর্বদা সত্য কথা বল।" আজকে আমি সেই চেষ্টাই করবো ---যতোটা সম্ভব সত্য বলবো, আমাদের সামনে যে কাজ পড়ে আছে তার প্রতি ঐকান্তিক থেকে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, যে শক্তি আমাদের বিভক্ত করে রাখে তার চেয়ে মানব সন্তান হিসেবে আমাদের সাধারণ স্বার্থ অনেক বেশি শক্তিশালী।
এই বিশ্বাসের অনেকটাই আমার নিজের অভিজ্ঞতা থেকে অর্জিত। আমি একজন খ্রিস্টান, কিন্তু আমার বাবা একটি কেনীয় পরিবারের সন্তান, যারা বংশানুক্রমিকভাবে মুসলিম। শৈশবে আমি ইন্দোনেশিয়ায় বহুবছর কাটিয়েছি। ভোরের আলো ফোটার আগে আর সন্ধ্যা নেমে আসার সময় আজানের ধ্বনি আমার কানে গিয়েছে। যুবক বয়সে আমি শিকাগোতে এমন সম্প্রদায়গুলোর মধ্যে কর্মজীবন পার করেছি, যেখানে অনেকেই মুসলিম বিশ্বাসের মধ্যে নিজেদের আত্মমর্যাদা ও শান্তি খুঁজে পেয়েছেন।
(ইনশাআল্লাহ চলবে)








__._,_.___

Posted by: Jiten Roy <jnrsr53@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Re: [mukto-mona] খুন হওয়ার জন্য অপেক্ষা করুন - প্রভাষ আমিন



Take it from me, nothing will happen. There would be some public uproar for a few days; TV and newspaper journalists will flash some blood curdling news items for a few days and then every thing will gradually die down, until the next vicious incident. 
Bangladesh is no longer a civilised country. It has got a government of the animals, by the animals and for the animals.

- AR



On Sunday, 9 August 2015, 18:46, "SyedAslam Syed.Aslam3@gmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


 
প্রভাষ আমিন : উগ্রপন্থী জঙ্গিদের হাতে একটা তালিকা আছে। পত্র-পত্রিকায় পড়েছি সেই তালিকায় ৮৪ জনের নাম আছে। তাদের কাছে একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা আছে, তাতে নাম আছে ১৬ জনের। জঙ্গিরা সেই তালিকা ধরে-ধরে একই স্টাইলে একের পর এক খুন করে যাচ্ছে। সরকার নির্বিকার। আমরা ফেসবুকে, ভার্চুয়াল জগতে প্রতিবাদের ঝড় তুলছি, শাহবাগে মিছিল-সমাবেশ করছি; কিন্তু নিজেদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারছি না। এখন যেটা মনে হচ্ছে, তালিকায় যে ৮৪ জনের নাম আছে, তারা আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের কাছ খেকে বিদায় নিয়ে নিশ্চিত মৃত্যুর জন্য অপেক্ষা করতে পারেন। বাসার সামনে নয়, বইমেলার সামনে নয়, রাস্তায় নয়; এখন বাসার ড্রইংরুমেও আপনি নিরাপদ নন। হয় এই ৮৪ জনকে গ্রেফতার করে কারাগারে রাখা হোক, না হলে তাদের বিদেশে পাঠিয়ে দেওয়া হোক। এই যেমন নিরাপত্তা চেয়ে জিডি করতে গিয়েছিলেন নিলয়। পুলিশ তাকে বিদেশে চলে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছিল। সেই পুলিশকে আমি দোষ দেই না। তিনি নিলয়কে শুভাকাঙ্ক্ষী হিসেবেই পরামর্শ দিয়েছিলেন। এই পরামর্শেই ফুটে উঠেছে পুলিশের অসহায়ত্ব। পুলিশ জানে, তারা পারবে না, তাই তাকে পরামর্শ দিয়েছিলেন পালিয়ে যাওয়ার। সেই পুলিশের পরামর্শ শুনলে নিলয় জানে বেঁচে যেতে পারতো।
08082015_03_PROVASH_AMIN
আমি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে খুব সক্রিয়। লেখালেখি করি বিভিন্ন দৈনিক, সাপ্তাহিক, অনলাইনে। প্রচুর লিখি, নিশ্চয়ই তাতে অনেক লোক বিরক্ত হয়। কিন্তু ব্লগ সম্পর্কে আমার ধারণা হেফাজতের সেই কর্মীর মতো, যে বলেছিল- ইন্টারনেট দিয়া ব্লগ চালায়। রাজীব থেকে শুরু করে নিলয়- কাউকেই মৃত্যুর আগে আমি চিনতাম না। গ্লানিবোধ হয়, নিজেকে খুব ক্ষুদ্র মনে হয়, এত বড় জগতের কাউকেই চিনি না, এটা কেমন কথা। নিজেকে আমি সত্যিকারের মুক্তমনা লেখক মনে করি। তাই না চিনলেও ব্লগে যারা লেখালেখি করেন, তাদের অনুভূতির প্রতি, তাদের মতপ্রকাশের স্বাধীনতার প্রতি আমার অনকে শ্রদ্ধা। মৃত্যুর আগে না চিনলেও মৃত্যুর পর তাদের বিভিন্ন লেখালেখি দেখেছি। তাদের অনেক লেখার সঙ্গেই আমি একমত নই। বিশেষ করে ধর্ম নিয়ে তাদের অনেকের অবস্থানের সঙ্গে আমার প্রবল দ্বিমত। বাংলাদেশে একটা প্রচলিত ফ্যাশন আছে, ইসলাম বিরোধিতাই এখানে মুক্তমনা, প্রগতিশীলতার সাইনবোর্ড যেন। কিন্তু ইসলাম বিরোধিতাকে আমি প্রগতিশীলতা মনে করি না। কিন্তু আমি সবসময় মতপ্রকাশের সর্বোচ্চ স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি। ব্লগারদের অনেক মতের সঙ্গে আমার ভিন্নমত থাকলেও তাদের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা রক্ষায় আমি জীবন দিতেও প্রস্তুত। মতপ্রকাশের অপরাধে মৌলবাদীরা রীতিমত তালিকা করে-করে মানুষকে খুন করে ফেলবে, এ কেমন কথা। বারবার একই স্টাইলে তালিকাভুক্ত মানুষদের খুন করে, খুনের পর দায় স্বীকার করে বিবৃতি দিয়ে মৌলবাদীরা সরকারকেই চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে, যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। কিন্তু সরকারের নির্লিপ্ততা দেখে মনে হচ্ছে, তারা সেই যুদ্ধে আগেই হেরে বসে আছে। তাহলে কি এখন তালিকার বাকি ব্লগাররা মৃত্যুর জন্য তৈরি হয়ে বাসায় বসে অপেক্ষা করবে?
কাল যখন টেলিভিশনে ব্লগার নিলয় হত্যার খবর দেখাচ্ছিল, আতঙ্কিত প্রসূন এসে আমাকে বললো, বাবা তুমি ফুল-পাখি নিয়ে লেখো, কিন্তু কারও বিরুদ্ধে আর লেইখো না। প্রত্যেকবার ব্লগার খুন হলে প্রসূনের মধ্যে এই আতঙ্ক তৈরি হয়, বাবাকে বাঁচাতে কান্নাকাটি করে। আমি হেসে উড়িয়ে দেই বটে, কিন্তু লেখালেখির অপরাধে বাসায় ঢুকে খুন করে গেলে আতঙ্ক আমাকেও গ্রাস করে। আমি ভাবি, আমার লেখায়ও তো কেউ না কেউ ক্ষুব্ধ হন। মতে না মিললে কমেন্টে, ইনবক্সে অনেকে দেখে নেওয়ার হুমকি দেন। এতদিন পাত্তা দেইনি। এখন দেখছি মতপ্রকাশই এই দেশে সবচেয়ে বড় অপরাধ। হয় চুপ থাকতে হবে, নয় পালিয়ে যেতে হবে।
আমার সবচেয়ে খারাপ লাগে, যখন দেখি ব্লগারদের খুন করার জন্য খুনিরা ইসলামকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে। নিলয়কে খুন করার সময়ও 'নারায়ে তাকবির, আল্লাহ আকবর' বলেই চাপাতি চালানো হয়েছে। কিন্তু ইসলামের কোথায় ভিন্নমতের মানুষকে খুন করার কথা বলা বা লেখা আছে? এই খুনিরা, এই উগ্রপন্থীরা বাংলাদেশসহ সারাবিশ্বে ইসলামকে সন্ত্রাসীদের ধর্ম বানিয়ে ফেলছে। এই প্রবণতা শুরু হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের টুইন টাওয়ার ধ্বংসের পর। তারপর আল কায়েদা, তালেবান, সাম্প্রতিক আইএস'এর বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধের নামে আসলে বিশ্বব্যাপী ইসলামের বিরুদ্ধেই যুদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এই যুদ্ধ জয়ের কৌশল হিসেবে বিশ্বের মোড়লরা ইসলামকে ভুলভাবে সন্ত্রাসের সমার্থক করে ফেলেছে। আপনার নামে আহমেদ, মোহাম্মদ থাকলে যুক্তরাষ্ট্রের যেকোনও বিমানবন্দরে আপনাকে নিরাপত্তা চৌকি পেরুতে হবে।
বৈশ্বিক এই প্রবণতা থেকে মুক্ত নয় বাংলাদেশও। গণজাগরণ মঞ্চ দিনের পর দিন শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করলেও তাদের কাউন্টার হিসেবে যাদের মাঠে নামানো হলো, সেই হেফাজতে ইসলাম মাঠে নেমেই আগুন জ্বালিয়ে দিলো। ইসলামকে হেফাজত করতে নামলো তারা সহিংস কায়দায়। এখন যে তালিকা ধরে ধরে ব্লগারদের খুন করা হচ্ছে, সেও ইসলামের নামেই। কিন্তু আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি, ব্লগাররা নয়, এই খুনিরাই ইসলামের সবচেয়ে বড় শত্রু, ইসলামের ভাবমূর্তি তারাই ধ্বংস করছে। ইসলাম ধর্ম নিশ্চয়ই এত ঠুনকো নয় যে কোথায় কোন বাংলাদেশে, কোন ব্লগার, ব্লগে কী লিখলো তাতেই ইসলাম হুড়মুড় করে ভেঙে পড়বে। আর এই উগ্রপন্থীদের কে দায়িত্ব দিয়েছে ইসলাম রক্ষার? ব্লগারদের লেখার জবাব আপনি পারলে লেখা দিয়ে দেন। কলমের জবাবে চাপাতি কেন?
ব্লগারসহ, সকল মানুষের নিরাপত্তা দেওয়ার দায়িত্ব সরকারের। সেই দায়িত্ব পালনে সরকার চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছে। তাহলে সেটা সরকার ঘোষণা দিয়ে দিক, যে তারা পারবে না। আমরা হয়, পালিয়ে যাবো, নয় খুন হবো। কিন্তু আমার খুব অবাক লাগে, ব্লগার হত্যার ব্যাপারে সরকার এমন নির্লিপ্ত, নির্বিকার কেন? কেন এখন পর্যন্ত কোনও ব্লগার হত্যার সুরাহা হলো না? ব্লগারদের যারা খুন করছে, তারা তো ভিনগ্রহ থেকে আসা নয়। এই দেশে, এই সমাজেই বাস করে এই ভয়ঙ্কর জঙ্গিরা। ক্রসফায়ারের ব্যাপারে কলঙ্ক থাকলেও এলিট ফোর্স র‌্যাবের তো অনেক সাফল্যও আছে। তারা দাবি করে জঙ্গিবাদের নেটওয়ার্ক তারা ভেঙ্গে দিয়েছে। তাহলে কারা এই তালিকা করছে, কারা এই খুন করছে? ক্লুলেস অনেক খুনের রহস্য উদঘাটন করে ফেলে র‌্যাব। আর দিনে-দুপুরে পাঁচতলা বাসায় ঢুকে খুন করে চলে যায় খুনিরা, যাওয়ার সময় চাপাতি ধুয়ে যায়, কাপড় বদলে যায়, গিয়ে আবার দায় স্বীকার করে বিবৃতি পাঠায় আর সরকার বসে বসে আঙ্গুল চুষে। এটা হতে পারে না।
আমরা মতপ্রকাশের স্বাধীনতা চাই। জীবনের নিরাপত্তা চাই।
লেখক: অ্যাসোসিয়েট হেড অব নিউজ, এটিএন নিউজ।
Also read:
ফেসবুকে নিলয়ের অভিযোগ, তদন্ত কমিটি গঠন
অনলাইন ডেস্ক





__._,_.___

Posted by: ANISUR RAHMAN <anisur.rahman1@btinternet.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Re: [mukto-mona] Fwd: মুসলমানগণের সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণ এবং প্রতারণাযুক্ত শুভেচ্ছা বিবৃতি



This is not the first time you are mad with me. That's O. K. I have my own thinking and you have yours. Generalizing is divisive. That's why I responded to your message. Please live with your wide open eyes. 

Sent from my iPhone

On Aug 9, 2015, at 10:03 AM, Shah Deeldar shahdeeldar@yahoo.com [mukto-mona] <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:

 

Time and again, I find you 'as blind as a bat.' You simply do not deserve a response but I give you one here. How many Osamas, Baggdadis, mullah Omars and Zakir Lakhvis did Hindus, Jews and Christians create so far? How many terror acts are being perpetrated by others in comparison to Islamists? Which religious people are sanctioning deaths to freethinkers including the one that happened just two days ago?  
No need to lecture that people are confusing Islamist with Muslims. People are not dumb.  But Islamists thrive in Islam as evidenced by all these brutal terror acts and murders of free-thinkers of past and recent time. Take a poll in Pakistan and see how they love and adore emir Osama and Baggdadi for your curiosity. This is not a fantasy, this is very real.
 




On Friday, August 7, 2015 6:46 PM, "Subimal Chakrabarty subimal@yahoo.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


 
No. Islamists have their own agenda and they know exactly what they are doing. I do not treat Muslims and Islamists as synonymous the same way as I do not equate Hindus with Hindutvabadis. Obama's message is great and so is Modi's. Our goal is to bolster the ties between all the religious communities and make sure that we do not let people fall victims of the Islamist or Hindutvabadi propaganda. We are passing through a critical juncture in history. 

Sent from my iPhone

On Aug 5, 2015, at 9:22 PM, Dristy Pat dristypat5@gmail.com [mukto-mona] <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:

 
Will all these good messages bring Muslims any closer to non-Muslims? I don't think so. No smooth talk will erase ideological divide. Ideological battle, once started, will go on until one side is weakened so much that it can't raise it's head again. That will take time. Communism did not die overnight. So, Islamists will not give up overnight also.

2015-08-05 5:51 GMT-05:00 মাওলানা আহমদ শফী sipahi13@gmail.com [mukto-mona] <mukto-mona@yahoogroups.com>:
 
Subject: মুসলমানগণের সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণ এবং প্রতারণাযুক্ত শুভেচ্ছা বিবৃতি


মুসলমানগণের সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণ এবং  প্রতারণাযুক্ত শুভেচ্ছা বিবৃতি

পবিত্র মাহে রমযান উপলক্ষে বিশ্ব মুসলিমকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। গত ১৮ জুন-২০১৫ ঈসায়ী, ইয়াওমুল খামীস (বৃহস্পতিবার) যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপ এবং মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস শুরু হয়েছে। আর দক্ষিণ এশিয়ায় শুরু হচ্ছে ইয়াওমুল জুমুয়াবার থেকে। ইয়াওমুল আরবিয়া বা বুধবার এক বিবৃতিতে ওবামা বলেছে, 'নতুন চাঁদ পবিত্র মাহে রমাদ্বান শরীফ নিয়ে হাজির হয়েছে। এ উপলক্ষে মিশেল (ফার্স্ট লেডি) এবং আমি যুক্তরাষ্ট্র এবং বিশ্বজুড়ে রোযাদার মুসলিমদের প্রতি শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।' সে বলেছে, পবিত্র রমাদ্বান শরীফ এমন এক সময় যখন পরিবার এবং কমিউনিটির সর্বস্তরের মানুষ ইফতার এবং নামাযের জন্য উৎসবমুখর পরিবেশে একত্রিত হন। এটা মুসলিম সমাজ ও সংস্কৃতিরসমৃদ্ধ একটি দিককেই সামনে নিয়ে আসে। ওবামা বলেছে, আমার পরিবার থেকে আপনাদের পরিবার- সবার জন্য 'রমযানুল কারীম'!
মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরো বলেছে, এই ত্যাগের মাসে বিশ্বজুড়ে মুসলিমরা সংঘাত, ক্ষুধা, দারিদ্র্য এবং রোগে জীর্ণ মানুষের সহায়তায় ছুটে যান। আমেরিকাতেও অন্য নাগরিকদের সাথে মিলে অভাগা মানুষদের ভাগ্যন্নোয়নে মিলেমিশে কাজ করেন। সে প্রতিবছরের মতো এবারও হোয়াইট হাউজে ইফতার আয়োজনের জন্য মুখিয়ে আছে বলেও বিবৃতিতে জানায় ওবামা। 
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরনও ইয়াওমুল আরবিয়া বা বুধবার এক ভিডিও বার্তায় বলেছে, পবিত্র রমযান মাস উপলক্ষে বিশ্বের সমস্ত প্রান্তের মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। নিজেদের বিশ্বাসের ভিতকে শক্ত করতে এই সময় ব্রিটেন ও বিশ্বের সকল মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষের উচিত এক হয়ে কাজ করা। এসময় ব্রিটেনে মুসলমানদের সমৃদ্ধ ঐতিহ্যের প্রতি আলোকপাত করে। সে বলেছে, 'প্রথম বিশ্বযুদ্ধ থেকে শুরু করে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধেও ব্রিটিশ যোদ্ধাদের সঙ্গে বিশ্বস্ত সঙ্গী হয়ে যুদ্ধ করেছেন মুসলিমরা।' এসময় সে আরো বলে যে, ব্রিটেনে দাতব্য সংস্থাগুলোতে সর্বাধিক অবদান মুসলমানদের। এজন্য তিনি মুসলিম জাতিকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে। এদিকে দক্ষিণ এশিয়ায় ইয়াওমুল আরবিয়া বা বুধবার থেকে শুরু হওয়া পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উপলক্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মুসলিমদের শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি আশা প্রকাশ করে বলেছে, এই পবিত্র মাস সমাজে ভ্রাতৃত্ব এবং ঐক্যের চেতনাকে সুদৃঢ় করবে, সবার জীবনে শান্তি নিয়ে আসবে।
প্রসঙ্গত বলার অপেক্ষা রাখে না, টুইন টাওয়ারে সন্ত্রাসী হামলার পর মার্কিন কর্মকর্তারা, দেশটির গণমাধ্যম ও উগ্র রাজনৈতিক গোষ্ঠীগুলো জ্ঞাত কিংবা অজ্ঞাতসারে মুসলিমবিরোধী ব্যাপক প্রচারণা চালায় এবং মুসলমানগণকে সহিংসকামী, উগ্র মৌলবাদী এবং সন্ত্রাসবাদের সমর্থক হিসেবে তুলে ধরার চেষ্টা চালায়। 
এক জরিপে দেখা গেছে, গত এক দশকে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী মুসলমানগণের সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণ কয়েকগুণ বেড়ে গেছে। এমনকি কেবল মুসলিম নামসম্পন্ন হওয়ার অপরাধে অনেককে বিমানে উঠতে দেয়া হয়নি অথবা বিনা কারণে ও সন্দেহের বশবর্তী হয়ে নিরাপত্তা বাহিনী অনেক মুসলমানের বাড়িতে এখনো তল্লাশী চালানোর নামে মহা হয়রানি করে যাচ্ছে। সেক্ষেত্রে মুসলমানগণের সম্মানে এ ইফতারীর আয়োজন এবং ওবামার ভাষণ কতটা সঙ্গতিপূর্ণ অথবা প্রতারণাযুক্ত তা অবশ্যই নির্ণয়ের বিষয়।
উল্লেখ্য, মুসলমানগণের উদ্দেশ্যে সম্প্রীতিমূলক ভাষণ ওবামা প্রায়ই দিয়ে থাকে এবং তাতে তার অনিচ্ছায় পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার স্বীকৃতিও এসে যায়।
পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উপলক্ষে ইফতার পার্টিতে সে বলে যে, মুসলিম বিশ্ব এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সুসম্পর্ক তৈরিতে সে বদ্ধপরিকর। বারাক ওবামা বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রের জন্য মুসলিমগণের অবদানের তালিকা অনেক দীর্ঘ। দেশ ও সমাজ গঠনে নিবিড় ভূমিকা রয়েছে তাদের। পবিত্র দ্বীন ইসলাম ধর্মকে ন্যায় বিচার ও উন্নয়নের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এক মহান ধর্ম বলে অভিহিত করে সে। 
ওবামা বলেছে, পারস্পরিক স্বার্থ ও সম্মানের জন্য আরো বেশি সম্পৃক্ত হতে আমাদের প্রত্যেকের দায়িত্ব রয়েছে। এজন্য দেশে ও বিদেশ উভয় ক্ষেত্রেই প্রেসিডেন্ট হিসেবে আমার প্রতিশ্রুতিগুলির অন্যতম হচ্ছে মুসলিম বিশ্বের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়ন।
২০১১ সালের গত ১৯ মে হোয়াইট হাউসে ওবামা অনুরূপ বিষয়ে বক্তৃতা করেছিল। এর আগে ১০ নভেম্বর ২০১০ ঈসায়ী বারাক ওবামা ইন্দোনেশিয়া সফরকালে বলেছে, মুসলিম বিশ্বের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে যুক্তরাষ্ট্রকে আরো অনেক কাজ করে যেতে হবে। তারও আগে ২০০৯ সালের শেষে কায়রোয় মুসলমানগণের উদ্দেশ্যে বক্তৃতা দিয়ে অনেককেই আপাত মুগ্ধ করেছিলো সে। নির্বাচিত হওয়ার পর সেটাই ছিল তার প্রথম বিশ্বমাপের বক্তৃতা। তার পাশে ছিলো স্বৈরশাসক হোসনি মোবারক। সেই বক্তৃতা শুনে এক লেফাফা দুরস্ত মহানুভব সম্রাটের প্রতি সম্মানে কেবল উপস্থিত শ্রোতারাই নয়, অনেকেই মঞ্চের মধ্যে খাড়া হয়ে তাকে অভিবাদন জানিয়েছিলো। তারপর সে পেলো নোবেল পুরস্কার। বিশ্বের দেয়া সম্মান গায়ে মেখে এবং শান্তির মেডেল গলায় ঝুলিয়ে সে বিশ্বত্রাতার ভাব নিলো! এদিকে ইরাক আগ্রাসন প্রসারিত হতে থাকল ইরান ও সিরিয়ার দিকেও, আর আফগান যুদ্ধ সীমান্ত ডিঙিয়ে ঢুকে পড়লো পাকিস্তানেও।
অতি সম্প্রতি লাদেনের নামে পাকিস্তানের আকাশসীমা লঙ্ঘন মুসলমানগণের জন্য অবমাননামূলক ঘটনা। কিন্তু ৬ই জুন/২০০৯ তারিখে ওবামার মিশরের কায়রো ভাষণ আজো মুছে যায়নি। সাধারণ মুসলমানগণের খ্রিস্টান তথা ওবামাদের প্রতারণা বুঝে উঠার লক্ষ্যে নিম্নে হুবহু উল্লেখ করা গেল-
বারাক ওবামা: শুভ বিকেল। অনন্তকালের এই কায়রো নগরীতে আসতে পেরে এবং দুটি মর্যাদাপূর্ণ প্রতিষ্ঠানের অতিথি হতে পেরে আমি সম্মানিত বোধ করছি। হাজার বছরেরও বেশি সময় ধরে 'আল আজহার' ইসলামী শিক্ষা-দীক্ষার প্রতীক হয়ে আছে; এবং এক শতকেরও বেশি সময় ধরে মিসরের অগ্রসরতার উৎসভূমি হয়ে আছে কায়রো বিশ্ববিদ্যালয়। একত্রে এ দুুইটিকে মিলিয়ে আপনারা ঐতিহ্য এবং প্রগতির মধ্যে সমন্বয়ের প্রতিনিধিত্ব করছেন। আমি আপনাদের এবং মিসরের জনগণের আতিথেয়তায় কৃতজ্ঞ। একই সঙ্গে মার্কিন জনগণের এবং আমার দেশের মুসলিম সম্প্রদায়ের শুভেচ্ছা নিয়ে আসতে পারায় আমি গর্বিত: 
আসসালামু আলাইকুম!
যুক্তরাষ্ট্র এবং বিশ্বজুড়ে মুসলিমগণের মধ্যে মহা-উত্তেজনার এক কালে আমরা মিলিত হয়েছি --। এই উত্তেজনার শিকড় ঐতিহাসিক শক্তিগুলোর মধ্যে প্রোথিত, যা আজকের দিনের যে কোনো নীতিনির্ধারণী বিতর্কের অনেক উর্ধ্বে। ইসলাম এবং পশ্চিমের সম্পর্কে শত শত বছরের সহাবস্থান এবং সহযোগিতা ছিল, কিন্তু একইসঙ্গে সংঘাত ও ধর্মযুদ্ধও ছিল। নিকট অতীতে উপনিবেশিকরণের মধ্য দিয়ে আবারও উত্তেজনা উসকে উঠেছে, যে উপনিবেশিকরণ বহু মুসলিমের অধিকার এবং সুযোগকে অস্বীকার করেছিল এবং একটি স্নায়ুযুদ্ধ যেখানে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলোর আশা-আকাঙ্খার মূল্য না দিয়ে তাদের কেবলই একটি বিকল্প হিসেবে কাজে লাগানো হয়েছে। তদুপরি আধুনিকতা এবং বিশ্বায়নের বল্গাহীন পরিবর্তনের ধারা অনেক মুসলিমের মধ্যে এমন ধারণার জন্ম দিয়েছে যে পশ্চিমারা ইসলামী রীতিনীতির প্রতি বৈরী।
সহিংস চরমপন্থীরা এসব উত্তেজনাকে ব্যবহার করে মুসলিমগণের একটি ক্ষুদ্র হলেও শক্তিমান অংশের মধ্যে ঠাঁই করে নিয়েছে। ২০০১ সালের ১১ই সেপ্টেম্বরের হামলা এবং বেসামরিক মানুষের বিরুদ্ধে সহিংসতায় লিপ্ত হতে এসব চরমপন্থীর লাগাতার চেষ্টা আমার দেশের কিছু মানুষকে এমন ভাবতে শিখিয়েছে যে, পবিত্র দ্বীন ইসলাম আবশ্যিকভাবে শুধু আমেরিকা কিংবা পশ্চিমা দেশগুলোর প্রতি বৈরী নয়, বরং মানবাধিকারের বিষয়েও বৈরী। এসবই আরো ভীতি এবং অবিশ্বাস জন্ম দিয়েছে।
যতোদিন পর্যন্ত আমাদের পার্থক্য দিয়ে আমাদের সম্পর্ক ব্যাখ্যা করা হবে, ততোদিন আমরা কেবল তাদেরই শক্তিশালী করে যাব-যারা শান্তির বদলে ঘৃণার বীজ বপন করেছিল, যারা সহযোগিতার বদলে সংঘাত উসকে দিয়েছিল; যেই সহযোগিতা আমাদের সব জনগণকে ন্যায়বিচার ও সমৃদ্ধি অর্জনে সহায়তা করতে পারতো। সন্দেহ এবং বিরোধের এই পরিক্রমার অবসান হতেই হবে।
যুক্তরাষ্ট্র এবং বিশ্বজুড়ে মুসলিমগণের মধ্যে সম্পর্কের এক নব-সূচনা চাইতে আমি এখানে এই কায়রোতে এসেছি, যে সম্পর্ক হবে পারস্পরিক স্বার্থ এবং শ্রদ্ধার এবং যা এই সত্যের ওপর ভিত্তি করে গড়ে উঠবে যে, আমেরিকা ও পবিত্র দ্বীন ইসলাম একরোখা নয় এবং তাদের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতার প্রয়োজন নেই। বরং তারা কিছু কিছু ক্ষেত্রে একই মৌলনীতিতে বিশ্বাসী ও ন্যায়বিচার এবং প্রগতির নীতি; সহিষ্ণুতা এবং সব মানুষের মর্যাদার নীতি।
আমি এটা স্বীকার করি যে, রাতারাতি পরিবর্তন সম্ভব নয়। আমি জানি আজকের এই ভাষণ নিয়ে অনেক প্রচার হয়েছে, কিন্তু একটিমাত্র ভাষণে বহু বছরের অবিশ্বাস দূর করা যায় না। আর যেসব জটিল প্রশ্ন আজকে আমাদের এখানে মুখোমুখি করে দিয়েছে তার উত্তরও আমি আজকের এই বিকেলে আমার হাতে যতোটুকু সময় আছে তাতে দিতে পারবো না। কিন্তু আমি নিশ্চিত, অগ্রসর হতে হলে আমাদের অবশ্যই একে অন্যের সঙ্গে খোলাখুলি কথা বলতে হবে, সেইসব কথা যা আমরা প্রায়শই বুকের মধ্যে পুষে রাখি কিংবা দরজা বন্ধ করে ফিসফিস করে বলি। একে অন্যের কথা শোনার জন্য, একে অন্যের কাছ থেকে শেখার জন্য, একে অন্যকে শ্রদ্ধা করার জন্য এবং একটি ঐকমত্য খোঁজার জন্য আমাদের লাগাতার চেষ্টা থাকা উচিত। যেমনটা 
পবিত্র কুরআন শরীফ আমাদের বলেছে, "মহান আল্লাহ পাক উনাকে মনে রাখ এবং সর্বদা সত্য কথা বল।" আজকে আমি সেই চেষ্টাই করবো ---যতোটা সম্ভব সত্য বলবো, আমাদের সামনে যে কাজ পড়ে আছে তার প্রতি ঐকান্তিক থেকে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, যে শক্তি আমাদের বিভক্ত করে রাখে তার চেয়ে মানব সন্তান হিসেবে আমাদের সাধারণ স্বার্থ অনেক বেশি শক্তিশালী।
এই বিশ্বাসের অনেকটাই আমার নিজের অভিজ্ঞতা থেকে অর্জিত। আমি একজন খ্রিস্টান, কিন্তু আমার বাবা একটি কেনীয় পরিবারের সন্তান, যারা বংশানুক্রমিকভাবে মুসলিম। শৈশবে আমি ইন্দোনেশিয়ায় বহুবছর কাটিয়েছি। ভোরের আলো ফোটার আগে আর সন্ধ্যা নেমে আসার সময় আজানের ধ্বনি আমার কানে গিয়েছে। যুবক বয়সে আমি শিকাগোতে এমন সম্প্রদায়গুলোর মধ্যে কর্মজীবন পার করেছি, যেখানে অনেকেই মুসলিম বিশ্বাসের মধ্যে নিজেদের আত্মমর্যাদা ও শান্তি খুঁজে পেয়েছেন।
(ইনশাআল্লাহ চলবে)






__._,_.___

Posted by: Subimal Chakrabarty <subimal@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Re: [mukto-mona] Fwd: এরপর কার পালা? Who is next?



I agree completely with Shah Deeldar. Time will come when chicken will come home to roost.

My questin is: Who is more guilty - one who carries out the vicious murder or one who encourages and facilitates such vicious murder? 

- AR



On Sunday, 9 August 2015, 18:44, "Shah Deeldar shahdeeldar@yahoo.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


 
The bloggers need to watch their own backs. Bangladesh government will never come to their aid as long as it does not become a victim too... like the August 15th of 1975. It is only matter of time when that might become a true reality. You do not patronize snakes and expect they would never bite you when you become too comfy and secure in your unsecured position..
 




On Saturday, August 8, 2015 1:30 PM, "BHBCUC USA unitycouncilusa@gmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


 
বাংলা-১৯৯ সংখ্যাটি যুক্তরাষ্ট্র ঐক্য পরিষদ উত্সর্গ করলো সদ্য নিহত ব্লগার 'নীল্' স্মরণে। একই সাথে আমরা এ প্রশ্ন রাখছি, 'এরপর কার পালা?' 
This issue is dedicated to the recent murdered blogger 'Nil" with utmost Respect. At the same time may we ask, 'Who is Next?'










__._,_.___

Posted by: ANISUR RAHMAN <anisur.rahman1@btinternet.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___