Banner Advertiser

Sunday, January 25, 2015

[mukto-mona] গর্জে ওঠো বাংলাদেশ



গর্জে ওঠো বাংলাদেশ
তারিখ: ২৬/০১/২০১৫
  • আবদুল মান্নান
সকালে সব ক'টা পত্রিকা হাতে নিয়ে অনেকটা বাকরুদ্ধ হয়ে গেলাম। আড়াই বছর বয়সের সাফির জামায়াত-বিএনপি জোটের দুর্বৃত্তদের ছোড়া পেট্রোলবোমায় অগ্নিদগ্ধ হয়ে ঢাকার একটি হাসপাতালে জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে কাতরাচ্ছে। সাফিরের বাবা-মা দু'জনই চিকিৎসক। গত রোবরার রাতে নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়ায় তাদের পরিবহন বাসে দুর্বৃত্তরা পেট্রোল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দিলে বাসের দশজন আরোহী গুরুতরভাবে অগ্নিদগ্ধ হয়। যাদের মধ্যে সাফির তো আছেই আরও আছে তার চিকিৎসক বাবা-মা। এই মুহূর্তে সাফিরের চিকিৎসক বাবা-মাও তাঁদের স্নেহের সন্তানের জন্য কিছু করতে পারছেন না। সন্তানের অবস্থা দেখে তাঁরা উভয়ই হতবিহ্বল। সাফিরকে ঘিরে তাঁদের অনেক স্বপ্ন ছিল। হয়তবা সব নিভে গেছে। শুধু একজন সাফিরের ছবি দেখেই দেশের মানুষ সকালে বাকরুদ্ধ হন না। প্রতিদিন আন্দোলনের নামে জামায়াত-বিএনপির সৃষ্ট ভয়াবহ সন্ত্রাসের কারণে অনেক সাফিরের জন্ম হচ্ছে। অনেক মা-বাবাই বাকরুদ্ধ হন। ফুটফুটে কিশোরী সাথী আক্তার আর যূথি আক্তার কলেজে ক্লাস করে বাসে তাদের বাসায় ফিরছিল। সংসদ ভবনের কাছে খেজুর বাগান এলাকায় তাদের বাস পৌঁছালে তাদের চলন্ত বাসে দুর্বৃত্তরা পেট্রোলবোমা ছুড়লে তারা দু'জনই গুরুতর অগ্নিদগ্ধ হয়ে এখন হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে কাতরাচ্ছে।
প্রতিদিন টেলিভিশন খুললেই চলমান সন্ত্রাস নিয়ে সকলে যাঁর যাঁর অবস্থান থেকে কথা বলেন। এক দল এই সন্ত্রাসকে জায়েজ করার চেষ্টা করেন এই বলে বর্তমানে বিরোধী দলের একটি আন্দোলন চলছে সুতরাং যাঁরা এই আন্দোলনের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবেন তাঁদের তো কিছু অসুবিধা হতেই পারে! একটি রাজনৈতিক দলের আন্দোলন করার অধিকার আছে কিন্তু তাই বলে তাদের আন্দোলনে সমর্থন আদায় করার জন্য পুড়িয়ে শিশু, নারী, বৃদ্ধ, সাধারণ মানুষ, অন্তঃসত্ত্বা মহিলা অথবা একজন দৃষ্টিহীন বৃদ্ধার একমাত্র কর্মক্ষম পুত্রটাকে একেবারে পুড়িয়ে মারতে হবে? যাঁর ডাকে দেশের বিরুদ্ধে এই নতুন উদ্যোমে যুদ্ধ সেই বেগম জিয়া হতে পারেন তিনবারের প্রধানমন্ত্রী অথবা দেশের অন্যতম রাজনৈতিক দলের প্রধান কিন্তু সব শেষে তার বড় পরিচয় তো তিনি দুই সন্তানের একজন জননী। তাঁরও একজন কন্যা থাকতে পারত। 
এক রহস্যজনক পরিস্থিতিতে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম জিয়ার উপদেষ্টা রিয়াজ রহমানের গাড়িতে গুলি ছোড়া হলো। তিনি বেগম জিয়ার অফিস হতে ফিরছিলেন। এটি তার কাছের মানুষ ছাড়া অন্য লোকের পক্ষে তেমন জানা থাকার কথা না। আট থেকে দশজন দুর্বৃত্ত এই অপারেশনে অংশ নিয়েছিল বলে জানা গেছে। গাড়িতে গুলি ছুড়লে রিয়াজ রহমানের দেহের ওপরের অংশে লাগার কথা। ভাগ্যক্রমে কিভাবে যেন তা নিচের অংশে লেগেছে। তিনি দ্রুত গাড়ি হতে বের হয়ে গড়িয়ে রাস্তা পার হলেন। দুর্বৃত্তরা ইচ্ছা করলে তাঁর আরও বড় ক্ষতিও করতে পারত। করেনি। পুরো ঘটনা অবশ্যই নিন্দনীয়। পুলিশ ঘটনার তদন্ত করছে। এই হামলার রহস্য উন্মোচন হওয়া উচিত। রিয়াজ রহমান পাকিস্তান ফরেন সার্ভিসের একজন জাঁদরেল অফিসার ছিলেন। ছিলেন একাত্তরে দিল্লী হাইকমিশনে কর্মরত। একাত্তরে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে পাকিস্তানী দূতাবাসের বাঙালী অফিসাররা পক্ষ ত্যাগ করে বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করছেন। ১৯৭১ সালের ৩০ জুন গোপনে তিনি দিল্লী ছেড়ে করাচী চলে গেলেন। পরদিন পাকিস্তানের প্রত্যেকটি সংবাদপত্রে প্রথম পৃষ্ঠায় এই সংবাদটি গুরুত্ব দিয়ে ছাপা হয়। একজন 'দেশপ্রেমিক' পাকিস্তানী অফিসার কিভাবে 'দেশদ্রোহীদের' কব্জা হতে কৌশলে নিজ দেশে ফিরে এসেছেন। বিশ্বাস করতেন ২৫-২৬ মার্চের রাতে বাংলাদেশে দু'হাজারের বেশি মানুষকে পাকিস্তান সেনাবাহিনী হত্যা করেনি। বিডিআরের (বর্তমানে বিজিবি) সাবেক মহাপরিচালক জেনারেল খলিলুর রহমান তাঁর একাত্তরের স্মৃতিগ্রন্থে এসব ঘটনা বিস্তারিত বর্ণনা করেছেন। বঙ্গবন্ধুর বদান্যতায় পাকিস্তান হতে ফিরে এসে বাংলাদেশ ফরেন সার্ভিসে যোগ দিয়েছিলেন। অবসরে যাওয়ার পর বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত হয়ে পড়েন। তারপরও তাঁর ওপর হামলাকারীদের গ্রেফতার চাই। কোথা হতে তারা এসেছিল? কী বা তাদের উদ্দেশ্য? ক্ষমতার লড়াইয়ে কেউই অপরিহার্য নয়। বেগম জিয়া তাঁর দফতরে এখনও অবস্থান করছেন বলে তা চিন্তার কারণ। 
বৃহস্পতিবার পর্যন্ত দেশ ও জনগণের বিরুদ্ধে এই যুদ্ধে প্রাণ হারিয়েছেন ৩১ জন যাদের মধ্যে সাধারণ যাত্রী ১১ জন, আর পরিবহন শ্রমিক ১১ জন। তাদের সঙ্গে ৭ জন আছেন রাজনৈতিক কর্মী। ৩১ জনের মধ্যে অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা গেছেন ১৫ জন। যানবাহন পুড়েছে ৫৭৫টি আর ভাংচুর করা হয়েছে ৩৭৯৫টি। চার দফা রেলে নাশকতা চালানো হয়েছে। শিবিরের উচ্চতর প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ঘাতকরা বর্তমানে রাজধানীতে অবস্থান নিয়েছে বলে সংবাদপত্র খবর দিচ্ছে।
বেগম জিয়ার অফিস থেকে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা ইতিমধ্যে তুলে নেয়া হয়েছে। তিনি ইচ্ছা করলে বাড়ি যেতে পারেন। ধনুর্ভাঙ্গা পণ করেছেন তিনি তাঁর দফতরেই থাকবেন। এটি তাঁর ইচ্ছা। সাধারণত আদি কমিউনিস্টরা এমন ধারার জীবনযাপন করতেন। তিনি সাংবাদিকদের ডেকে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, তাঁর দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত তিনি বাড়ি ফিরবেন না। তাঁর দাবি, বর্তমান সরকারকে ক্ষমতা ছাড়তে হবে এবং একটি নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে একাদশ সংসদের নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে। মুস্কিল হচ্ছে তা সাংবিধানিকভাবে সম্ভব নয়। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির আগে শেখ হাসিনা আকুতি জানিয়ে বলেছিলেন, 'আসুন আমরা সব দল মিলে একটি নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করি। তা করলে সংবিধানের বাধ্যবাধকতা রক্ষা হবে এবং প্রয়োজনে আর একটি সংসদ নির্বাচন করা যাবে।' বেগম জিয়া শেখ হাসিনার সেই আহ্বানে পাত্তা তো দিলেনই না উল্টো বললেন, তারা নির্বাচনে তো যাবেনই না, এই নির্বাচনকে প্রতিরোধ ও প্রতিহত করবেন। তার সেই কর্মসূচীতে ১৪৮ জন মানুষ প্রাণ দিয়েছিলেন। 
১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি যখন বেগম জিয়া একতরফা নির্বাচন করেছিলেন তখন বাংলাদেশের সব ক'টি রাজনৈতিক দল তা বর্জন করেছিল। এমন কি তাদের মিত্র জামায়াতও। অংশ নিয়েছিল বঙ্গবন্ধুর খুনীদের দল ফ্রিডম পার্টি। দশম সংসদ নির্বাচন তো বিএনপি ছাড়া যারা বর্জন করেছে তাদের প্রায় সবই ওয়ানম্যান পার্টি। অনেকে বলেন, হোন্ডা পার্টি। কর্নেল অলি ছাড়া নির্বাচনে বাকিদের জামানত থাকবে তেমন কোন নিশ্চয়তা কেউ দিতে পারবে না। আর এখন জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল হওয়ার পর তারা তো নির্বাচনই করতে পারবে না। গণতন্ত্র রক্ষার আন্দোলন-টান্দোলন সব বাজে কথা। আসলে দেশ ও জনগণের বিরুদ্ধে এই যুদ্ধ বেগম জিয়া ও তারেক রহমানকে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলা হতে বাঁচানো। কারণ এই মামলাটি বেগম জিয়ার জন্য খুবই দুর্বল। জামায়াতের যুদ্ধে শামিল হওয়ার কারণ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল হতে তাদের নেতাদের বাঁচানো। কেউ কেউ বলেন, বিএনপি একটি মধ্যবর্তী নির্বাচনে জিতলে দেশে এমন কী লঙ্কাকা- ঘটবে? 
বেগম জিয়া তো ইতোমধ্যে বলেই দিয়েছেন, এরা সকলে রাজনৈতিক বন্দী। আর একদল সুশীল আছেন। এরা তামাদি রাজনৈতিক নেতা। অনেকে আবার নিজ দলে পরিত্যক্ত, একেবারে এতিম। কেউ কেউ মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন। বিএনপি ক্ষমতায় এলে এদের কোন লাভ নেই। নির্বাচনে দাঁড়ালে জামানত বাঁচানো অসম্ভব। লাভ একটাই। শেখ হাসিনাকে ফেলে দেয়া গেল। এদের কেউ কেউ আবার দেশে ও বিদেশে সার্বক্ষণিক গুজব ছড়াতে ব্যস্ত। শেখ হাসিনা সরকার পড়ে গেল বলে। তাহলে কে আসছে ক্ষমতায়? তৃতীয় শক্তি আর কী। খুলে বলেন না সেনাবাহিনী। ব্রিটেনের হাউস অব কমন্স তাদের এক প্রতিবেদনে বলেছে, বেগম জিয়াও তাই চান, তবে তা এখন আর সম্ভব নয়। 
একজন সাবেক আওয়ামী লীগ সংসদ সদস্য একটি টিভি চ্যানেলে ঘোষণা দিয়ে রেখেছেন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না থাকলে দলটির নব্বই ভাগ নেতাকর্মী নাকি সীমান্ত পাড়ি দেয়ার জন্য প্রস্তুত। শেখ হাসিনা এসব অর্বাচীনকে কেন যে রাস্তা হতে তুলে এনে সংসদ সদস্য বানিয়েছিলেন আল্লাহ্ মালুম। 
যুদ্ধের ময়দানে কমান্ডাররা কমান্ড পোস্টে অবস্থান করে যুদ্ধ পরিচালনা করেন। বেগম জিয়া সম্ভবত এই যাত্রায় দেশ ও জনগণের বিরুদ্ধে যে যুদ্ধ শুরু করেছেন তা তিনি আরও কিছুদিন তাঁর গুলশানস্থ অফিস থেকে পরিচালনা করবেন। আরও অনেক সাফিরকে অগ্নিদগ্ধ হওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। দেশ আর জনগণ গোল্লায় যাক বেগম জিয়ার ক্ষমতা চাই। তাঁর দল এবং জোটের নতুন সেøাগান হোকÑ 'চলুন আমরা ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্ত বিধৌত বাংলাদেশকে সম্পূর্ণ ধ্বংস না হওয়া পর্যন্ত যুদ্ধ চালিয়ে যাই।' এমন অবস্থা হতে যদি পরিত্রাণ পেতে হয় তা হলে দেশের মানুষকেই গর্জে উঠতে হবে, যেমনটি ১৯৭১-এ উঠেছিল। দেশে এখন দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধ চলছে। এতে পরাজিত হওয়ার কোন সুযোগ নেই। 

২৪ জানুয়ারি, ২০১৫
লেখক : গবেষক ও বিশ্লেষক।

মন্তব্য  টি।
Dr. Zaman, USA : ২৬/০১/২০১৫ ০১:০০ এ. এম.
Questions to Awami League:
1. Koko is a convicted fugutive in the eyes of law. Why a party in power expresses shock for a convicted fugutive′s death? Sk. Hasina could have expressed condolence as a mother to another mother only
2. Why AL decided to join his Janaja? Should AL then join the janaja of all criminals including convicted killers of Bongobondhu Mujib?
3. Why so much for Madam Zia when she celebrates her fake birthday on the barbarian killing day of father of the nation, his family members and relatives? Did Khaleda Zia show any morality to anyone including kid Russel?
4. Tarek Zia tried to kill Sk. Hasina and wipe out senior AL leaders masterminding Aug 21 grenade attack. Of course Madam Zia knew that. Why AL is showing mercy to that family? 
5. Right after AL took power last time, Tarek and ISI masterminded BDR mutiny. Madam Zia left house early morning and stayed at Pakistan Ambassador′s house next three days. They expected an army coup against Sk′ hasina and wanted their loyal army officers would have killed her. Why now AL is sympathizing with that criminal family??
For Sk. Hasina, as a mother going to console Khaleda is acceptable, but the rest is not. AL is undermining the sentiment and values of millions of Bengalis. AL is doing these subsequent parts as a "Cheap politics" and we denounce that. Madam Zia and her family simply do not deserve that. She loves Pakistan, runs by ISI and is destroying our nation, why so much mercy for her??? Why then AL leaders did not offer condolencde to Golum Azam′s natural death and join his funeral ??? I welcome Prof. Muntassir Mamoon to please write on this. only he seems is not worried to write against AL′s mistakes and vondami. We do not expect cheap political vondami from AL and AL does not have the right to insult or offend our feelings only because we support AL and proud of our liberation.
Tokai : ২৬/০১/২০১৫ ০১:০১ এ. এম.
Pora gha sukay nai. Burn unit er kanna thame nai. Oi pora gha ar burn unit er kannar upor pa diye je sob Awami League neta Daini Khaledar songe bosben, tara jatio beiman. Tarao amader buker upor pa diye rajniti koren. Bhule gelen Mujib ki bolechilen? "Rokter dag sukay nai. Oi rokter upor pa diye Mujib RTC (Round Table Conference) te jogdan korbena". Kothay aj sei jonodorodi AL????????
Patriot : ২৬/০১/২০১৫ ০১:৫৩ এ. এম.
এ'ছাড়া খেয়াল রাখতে হবে, কোকোর লাশ নিয়ে বিএনপি সন্ত্রাসীরা তাদের কার্যালয়ের সামনে তাহেরী স্কয়ার বা শাপলা চত্ত্বর যাতে না বানাতে পারে । তাই একটা ক্রিমিনালের লাশ পার্টি অফিসের সামনে হতে দেওয়া ঠিক হবে না । কোকো বেএনপির কেউ নয় । তার লাশঢাকার বাইরে কোথাও মাটি চাপা দেওয়া সঠিক হবে 
Mohammed Khaled Jahangir : ২৬/০১/২০১৫ ০২:২১ এ. এম.
Citizens of Bangladesh, especially, the pro-liberation forces need to organize themselves and get prepared for facing the "Jongis." Otherwise, they would be wiped out.
binni : ২৬/০১/২০১৫ ০২:৩৩ এ. এম.
Right. Very true. But nothing to worry about. The former DMP commissioner Mr Benzir Ahmed had saved our Dhaka city once. He is capable enough to save it twice. We only have handful of people in our hands, but they are all super heroes. We have Rawshan Ershad, the present opposition leader. She had saved our country by joining the election last time. That was a unique example of political maturity and understanding democracy. Another person is Syed Ashfar, who possesses the same kind of political intelligence as his father and hopefully will keep AL clean. Number 4th is our Dr Imran H Sorker. We will follow him again, if the need might arise. These four persons are all extremely bright patriots and we may rely on them. I think these four people deserve a national decoration.
reza : ২৬/০১/২০১৫ ০৩:৫১ এ. এম.
'ওরা মানুষ হত্যা করছে, আসুন আমরা জানোয়ার হত্যা করি'! This should be the only way to save our beloved country "Bangladesh".
Shahabuddin : ২৬/০১/২০১৫ ০৫:২২ এ. এম.
Dear Sir,
Have you noticed that a culture is created in Bangladesh by Media to force people to believe in something that does not exists? Every print and electronic media is saying thousand of times that a Hartal & Oborodh is going on. That serves the purpose pf BNP - Jamat very well. They are only paying criminals to bomb people. They are not really working with people. Rest is done by the Media.
I do not see any evidence that a Hartal or Oborodh is going on in Bangladesh. What is going is Terrorism and BURNING OF POOR & HELPLESS PEOPLE.
In my opinion, Media should only mention what is going on: "Terrorism & BURNING OF POOR & HELPLESS PEOPLE".
If you agree with me, could you please write to change this Media Culture?
M.Ahmed : ২৬/০১/২০১৫ ০৬:১৬ এ. এম.
Why AWAMI LEAGUE′S LEADERS WILL ATTEND JANAJA OF KOKO WHO IS A WORST LOOTERS/PROVEN CRIMINAL ESTABLISHED BY THE HIGHEST COURT OF THE LAND.
HE LOOTED SUM 20 CRORES (KUTI) TAKA WHICH WAS TAKEN BACK BY BANGLADESH GOVT FROM SINGAPORE. IF THEY ATTEND JANAJA, AWAMI LEAGUE′S LEADERS WILL BE SEEN AS A SUPPORTERS OF CRIMINAL/LOOTERS

নাম:


__._,_.___

Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] ওরা মানুষ হত্যা করছে আসুন আমরা...



ওরা মানুষ হত্যা করছে আসুন আমরা...
তারিখ: ২৬/০১/২০১৫
মমতাজ লতিফ
মনে পড়ছে প্রখ্যাত শিল্পী কামরুল হাসানের '৭১-এর বিখ্যাত সেই ইয়াহিয়া খানের দানব মূর্তির পোস্টার ও এর অবিস্মরণীয় আহ্বান 'ওরা মানুষ হত্যা করছে, আসুন আমরা জানোয়ার হত্যা করি'! 
এই আগুনে বোমা, আগুন, দগ্ধ নারী-পুরুষ-শিশু, ছাত্র-ছাত্রী, প্রশাসক, নিরাপত্তাকর্মী, চালক-হেলপার, বাস, ট্রাক, সিএনজি, রেলগাড়ি- এসব রাজপথে দৃশ্যমান বাস্তবতা যার নেপথ্যে ডাইনিরানীর আর তার রাক্ষসপুত্রের 'লকলকে জিভ' সবাই দেখতে পাচ্ছে! কিন্তু দেখতে পাচ্ছে না এই দু'জনের আসল লক্ষ্যটি! পাঠক, বুঝতে চেষ্টা করুন, কেন এ দু'জন ক্ষমতায় গিয়ে, ক্ষমতায় না গিয়েও বাংলাদেশের জনগণের জীবন, সম্পদ ধ্বংসে সবসময় উন্মত্ত হয়ে থাকে? প্রশ্ন করুন নিজেদের- কেন জিয়া, খালেদা, তারেকের সবরকম পদক্ষেপ, কাজকর্ম গৃহীত হয় মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ও এ আদর্শ বহনকারী বাঙালীদের বিরুদ্ধে অথবা এদের ধ্বংসের লক্ষ্যে? কেন তারা '৭১-এর পাক হানাদার বাহিনীর অনুসরণে স্বাধীনতার ৪২-৪৩ বছর ধরে এবং এখনও স্বজাতিকে, স্বদেশকে আগুনে দগ্ধ করে হত্যা ও ধ্বংসের পথ বেছে নিল? তারা ২০১৩-এর তেঁতুল হুজুরের সহযোগে হেফাজতের নেতাকর্মী-মাদ্রাসাছাত্র, শিবির-বিএনপির ক্যাডারদের দিয়ে অগ্নিসাংযোগ ও ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়ে যে সরকার পতন হয় না তা ভালরকম উপলব্ধি করেও কেন আবারও একই রকম আগুন নিয়ে জাতির ও নিজেদের এই মরণ খেলায় মেতেছে? এর উত্তর পরিষ্কারÑ সরকার পতন নয়, বরং প্রশংসিত সরকারকে 'সমালোচিত' করার পথই তারা গ্রহণ করেছে। সরকারের চাইতেও তাদের বড় শত্রু হচ্ছে উন্নত বাংলাদেশ এবং খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ, শিক্ষিত বাংলাদেশ। 
পাঠক, লক্ষ্য করুন, তারা কি ও কাদের তাদের হামলার প্রত্যক্ষ শিকার চালক, বাসযাত্রী হলেও পরোক্ষ শিকার হিসেবে তারা টার্গেট করেছে- কৃষক ও হাজার হাজার হেক্টর জমির সবরকম শস্য, যে খাতটি বাংলাদেশকে খাদ্যভাণ্ডারে পরিণত করেছে! শ্রমিক ও গার্মেন্টবহনকারী কাভার্ড ভ্যান, এ খাতটি বাংলাদেশকে একদিকে যেমন বৈদেশিক মুদ্রা যোগায়, তেমনি অন্যদিকে নারীদের শ্রমিক হিসেবে অর্থ উপার্জনকারীর মর্যাদা দিয়ে ক্ষমতাবান করেছে। এ সরকারের চেষ্টায় শ্রমিক মজুরি বৃদ্ধি করা হয়েছে। ছাত্র ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। শত সমালোচনার মধ্যেও গরিবের ছেলেমেয়েরা স্কুলে যাচ্ছে, প্রতিবছর ১ জানুয়ারি বিনামূল্যে তারা প্রায় তেরো কোটি পাঠ্যবই নিয়মিত হাতে পাচ্ছে, কোচিং-নোটবই অনেকটা হ্রাস পেয়েছে, শিক্ষকদের বেতন বৃদ্ধি করা হয়েছে। শ্রেণী-ঘণ্টা বেড়েছে। পাঠদানকাজ নিয়মিত হয়েছে। ছুটির পরিমাণ কমানো হয়েছে। শিক্ষার গুণগত মান বৃদ্ধির নানামুখী প্রচেষ্টা চলছে। শিক্ষার হার যেমন বৃদ্ধি পেয়েছে তেমনি শিক্ষিত তরুণ-তরুণী তথ্যপ্রযুক্তি-জ্ঞাননির্ভর কর্মসংস্থানের মাধ্যমে উন্নত জীবনযাপনের স্তরে প্রবেশ করছে! পাঠকÑ উচ্চশিক্ষিত, তথ্যপ্রযুক্তিতে অগ্রসর তরুণ, তরুণীরা যেহেতু আওয়ামী লীগের 'ডিজিটাল বাংলাদেশ' গঠন করছে যার নেতৃত্বে আছে সজীব ওয়াজেদ জয়Ñ সুতরাং তারা যে খালেদা, তারেক এবং ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করতে অভ্যস্ত প্রাচীনপন্থী জামায়াত-শিবির, হেফাজতসহ প্রায় সব ধর্মীয় দলের হামলার অন্যতম শিকার হবে, এত বলা বাহুল্য! সেজন্যই, লক্ষণীয়ভাবে ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে বাধা-বিঘœ সৃষ্টি করতে খালেদা সন্ত্রাসীরা প্রায় সাড়ে পাঁচ শ' প্রাইমারী স্কুল ভস্মীভূত করেছে যা তাদের শিক্ষা খাত ধ্বংসের প্রচেষ্টা মাত্র! এ কথা সবার জানাÑ তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার পুরোপুরি শিক্ষা ও জ্ঞাননির্ভর দক্ষতা, এরা একে অপরের পরিপূরক।
খালেদা জিয়ার পুত্তর তারেক প্রণীত বাংলাদেশ ধ্বংসের যে নীলনক্সা বাস্তবায়ন করছে তার প্রত্যক্ষ আক্রমণের প্রধান লক্ষ্যবস্তু হচ্ছে গণপরিবহন। পাঠক, খেয়াল করুন, বাস-রেল হচ্ছে শ্রমিক-কৃষক, চালক, ছাত্র-ছাত্রী, মধ্য ও নিম্নবিত্তের মানুষের যাতায়াতের প্রধান মাধ্যম। খালেদা-তারেকের অর্থভূক ভাড়াটে বোমাবাজরা তাদেরই নির্দেশে পুড়িয়ে অঙ্গার করছেÑ এই সাধারণ জনগণদের যাদের প্রাণের জন্য খালেদা বা তারেকের কোন রকম মর্মযাতনা বা ন্যূনতম অপরাধবোধ যে নেই তা তাদের নির্বিকার শোকহীনতা এবং এমন জঘন্য গণবিরোধী অমানবিক-পাশবিক অপতৎপরতা অব্যাহত রাখার ঘোষণাই প্রমাণ করে, নয় কি?
এসব দুর্বৃত্তায়িত মানসিকতা, যা কোন মানসিক অসুস্থতা উদ্ভূত নয়, বরং যা '৭১-এর বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রথম অংশ-স্বাধীনতার লড়াইয়ের বিরোধিতার মধ্যে সুপ্ত! এবং এটি জিয়ার অসম্পন্ন কাজÑ বঙ্গবন্ধুর দ্বিতীয় পর্বের অসম্পন্ন কাজ-অর্থনৈতিক মুক্তির প্রত্যক্ষ বিরোধিতা এতে সন্দেহের বিন্দুমাত্র অবকাশ নেই! এরই সঙ্গে অবশ্যই যুক্ত আছে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও দ- থেকে মুক্তিদাতা জিয়া, খালেদা ও তারেকের আত্মার আত্মীয় যুদ্ধাপরাধীদের চলমান বিচার প্রক্রিয়া বন্ধ করার দুরভিসন্ধিও!
এটি সর্বজনবিদিত সত্য যে পাকিস্তান নিজের পায়ে কুড়াল মেরে, নিজের নাক কেটে অপরের যাত্রানাশ, সর্বনাশ করে! এবং সে অপর, তারই প্রতিবেশী এককালের খুবই উদার আফগানদের আফগানিস্তান, ভারত এবং তার এককালের উপনিবেশ, তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তান বা বর্তমানের বাংলাদেশ! তাদের পক্ষে খেলবার জন্য 'থ্রি স্টুজেস' তারা লাভ করেছে জিয়া, খালেদা, তারেকের মধ্যে! সঙ্গে তাদের পুরনো মিত্র-দাসানুদাস জামায়াতে ইসলামী। অন্য মৌলবাদী দলের সঙ্গে তাদের মিত্রতা একেবারেই নেই, তা বলা যায় না! তবে, সাম্প্রতিক, ইউরোপের ফ্রান্সে, বেলজিয়ামে ও যুক্তরাষ্ট্রে যে জঙ্গী হামলা সংঘটিত হয়েছে, তাতে উদ্বেগজনকভাবে শ্বেতাঙ্গ তরুণ-তরুণীর জঙ্গিত্বে দীক্ষিত হবার খবর পাওয়া গেছে! মিডিয়ার সূত্রে জানা যাচ্ছে যে, যুক্তরাষ্ট্র পৃথিবীজুড়ে মসজিদ-মাদ্রাসার পেছনে ৩ ট্রিলিয়ন ডলার ব্যয় করে বছরে! অবিশ্বাস্য! যদিও জানা আছে যে, লাদেন, আল কায়েদার উত্থান ও বিস্তারে প্রধান ভূমিকা গ্রহণকারী যুক্তরাষ্ট্র শুধু আফগানিস্তান থেকে সোভিয়েত সেনা ও সমাজতান্ত্রিক আফগান সরকারের উৎখাতের জন্য মৌলবাদের এ দৈত্য লাদেন ও তালেবান তৈরি করেছে! কেন? কারণ, আফগানিস্তানের রুক্ষ, শুষ্ক পাহাড়, মরু, সমতলের নিচে আছে অতি মূল্যবান খনিজ পদার্থ! কিন্তু না, দেশটির দুর্ধর্ষ তালেবান ও উপজাতিগুলো সেখানে সরকার ও উন্নয়ন চলার মতন কিছুটা স্থিতিশীল অবস্থা প্রতিষ্ঠায় অপারগ! কেননা, অনেকটা লিবিয়ার মতোই, ইরাকের মতোই শক্ত স্বৈরশাসকের অনুপস্থিতিতে সেখানে সব সময় যুদ্ধাবস্থা বিরাজমান যা যুক্তরাষ্ট্রের ড্রোন, সেনা কারও পক্ষে প্রশমিত করা সম্ভব হয়নি! এমন অস্থিতিশীল পরিবেশে আর যাই হোক, দীর্ঘমেয়াদী খনিজ উত্তোলনের মতো বিপুল কর্মযজ্ঞ পরিচালনা একরকম অসম্ভব! তালেবানদের অতর্কিত হামলায় ইউরোপীয় ও আমেরিকান সৈন্য মারা পড়তে থাকলে যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন অবশেষে পাততাড়ি গোটাতে শুরু করেছে! অবশ্য এর বেশ আগেই আমেরিকার তালেবান গঠনের নীলনক্সা বাস্তবায়নকারীদের প্রধান লাদেনকে হত্যা করে সমুদ্রে ভাসিয়ে দেয়া হয়! আশ্চর্য যে, কোন মুসলিম দেশ বা তালেবান নেতারা কেউই এর প্রতিবাদ তো করেইনি বরং নীরবতা অবলম্বন করেছিল! কথায় বলে, টাকা কথা বলে! ক্ষেত্রবিশেষে টাকা নীরবতাও তৈরি করে কিন্তু!
প্রশ্ন হচ্ছে, এরা মানুষ হত্যা করছে, মানুষ কি তাহলে জানোয়ার হত্যা করবে না? শিল্পী কামরুল হাসান কথায় ও ছবিতে বলে গেছেন, 'ওরা মানুষ হত্যা করছে, আসুন আমরা জানোয়ার হত্যা করি!' সেই '৭১-এ বাঙালী নারী-পুরুষ, কৃষক-শ্রমিক, ছাত্র-শিক্ষক, মানুষ হত্যা বন্ধ করতে 'জানোয়ার হত্যা' শুরু করেছিল! একদিন সেই জানোয়াররা পরাজয় বরণ করল, মানুষ বিজয়ী হলো! পুরাণে বর্ণিত আছে, একবার স্বর্গে সুর ও অসুরদের মধ্যে লড়াই বেধেছিল, একপর্যায়ে সুর, অর্থাৎ দেবতারা পরাজিত হতে যাচ্ছিল দানবদের হাতে, এমন সময় স্বয়ং ব্রহ্মা এসে দেবতাদের পক্ষে যুদ্ধে নামেন। শেষ পর্যন্ত দেবতারা জয়ী হয়! স্বর্গকে অসুর, অর্থাৎ দানবের হাত থেকে রক্ষা করে ঈশ্বর স্বয়ং! সেসব ঈশ্বরপ্রতিম মানুষদের এ লড়াইয়ে নামতে হবেÑ পুরাণ এ নির্দেশই দিয়েছে।
শেষ কথা, সন্ত্রাসী-জঙ্গী কর্মকা-কে রাজনীতি বিবেচনা করার পক্ষে যেসব সুশীল ওকালতি করছেন, তাদেরও সন্ত্রাসী-সমর্থনের কারণে সন্ত্রাসী-মিত্র হিসেবে গণ্য করা হবে এবং জনতার আদালতে তাদেরও বিচার হবে। সত্যকে, ইতিহাসকে কেউই এড়াতে পারে না, এর বড় প্রমাণ '৯২-এ গণআদালতে গোলাম আযমের বিচার শেষ পর্যন্ত আদালতে বাস্তবায়িত ও কার্যকর হয়েছে!
লেখক : শিক্ষাবিদ ও গবেষক

মন্তব্য ৪ টি।
Patriot : ২৬/০১/২০১৫ ০২:১০ এ. এম.
আল্লাহ পাক ঘোষেটি বেগমকে হেদায়েত করছেন না ।আবু লাহাবকে ও হেদায়েত করেন নি!
কারণ, এরা হেদায়েতের যোগ্য নয় ।
আজ তার ৪৫ বছরের ছেলে মারা গেলো! ইহা সেই সব মা'দের বদদোয়া, যাদের খালেদার বোমা মারা সন্ত্রাসী বাহিনীর দ্বারা সন্তান হারা করা হয়েছে । ধর্মের কল বাতাসে নড়ে ।
খালেদা জিয়া ভাঙ্গবে, তবু মচকাবে না । তবে তাকে মনে রাখতে হবে, আল্লাহ পাক বহু অসহা′য় মা′দের কান্না আর সহ্য করতে পারেন নি। তিনি সংগে সংগে খালেদাকে দেখিয়ে 
দিলেন, সন্তান হারানো যে কি কষ্ট ।
সরকারের প্রতি দুটো আবেদন:-
এক.
খেয়াল রাখতে হবে, কোকোর লাশ নিয়ে বিএনপি সন্ত্রাসীরা তাদের কার্যালয়ের সামনে তাহেরী স্কয়ার বা শাপলা চত্ত্বর যাতে না বানাতে পারে । তাই একটা ক্রিমিনালের লাশ পার্টি অফিসের সামনে হতে দেওয়া ঠিক হবে না । কোকো বেএনপির কেউ নয় । তার লাশ
ঢাকার বাইরে কোথাও মাটি চাপা দেওয়া সঠিক হবে । 
দুই.
পেট্রোল বোমা বানানো একদম বন্ধ হয়ে যাবে সরকার যদি আইন করে নিষিদ্ধ করে দেয় যে দেশের মধ্যে কোন প্যাট্রোল পাম্পই খুচরো প্যাট্রোল বিক্রি করতে পারবে না ।যার পেট্রোলের দরকার হবে সে শুধু গাড়িতে পেট্রোল ভরতে পারবে ।বোতলে বা অন্য কোন পাত্রে খুচরো পেট্রল কেউ কিনতে পারবে না । কোন ফুয়েল স্টেশন খুচরো পেট্রোল বিক্রি করলে তাদের কঠিন সাজার বন্দবস্ত রাখতে হবে । বোমা নিক্ষেপ বন্ধ করার জন্য মটর সাইকেলে সঙ্গী বহন করার আইনটিও সঠিক হয়েছে । 
binni : ২৬/০১/২০১৫ ০২:৩৭ এ. এম.
Right. Very true. But nothing to worry about. The former DMP commissioner Mr Benzir Ahmed had saved our Dhaka city once. He is capable enough to save it twice. We only have handful of people in our hands, but they are all super heroes. We have Rawshan Ershad, the present opposition leader. She had saved our country by joining the election last time. That was a unique example of political maturity and understanding democracy. Another person is Syed Ashfar, who possesses the same kind of political intelligence as his father and hopefully will keep AL clean. Number 4th is our Dr Imran H Sorker. We will follow him again, if the need might arise. These four persons are all extremely bright patriots and we may rely on them. I think these four people deserve a national decoration.
reza : ২৬/০১/২০১৫ ০৩:৪১ এ. এম.
'ওরা মানুষ হত্যা করছে, আসুন আমরা জানোয়ার হত্যা করি'! This should be the only way to save our beloved country "Bangladesh".
Mohammed Khaled Jahangir : ২৬/০১/২০১৫ ০৫:৫৪ এ. এম.
I think patriot pro-liberation forces should go their villages, words, ′Mahallas.′ They should organize and establish a core group in each of those places. Please needs to remember that 71 gave us an opportunity, a tiny group happened to become ′freedom fighters.′ They earned support from the people living within and outside Bangladesh. Similarly, the current young generation should rise, organize. Even a few freedom fighters who are alive would join with you. Please remember that we are fighting against an organized "Cadre." Even the media is unable to foresee their destructive power. Current situation is comparable to the pre "August 1975" period. None of us imagined a part of the whole upcoming destructive changes.


__._,_.___

Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] DDD 225. ‘কোর্টের বিচারের প্রয়োজন নেই’ কোন গন্তব্যে বাংলাদেশ ! [1 Attachment]

[Attachment(s) from mk haque mk_haque@yahoo.com [mukto-mona] included below]

DDD 225. 'কোর্টের বিচারের প্রয়োজন নেইকোন গন্তব্যে বাংলাদেশ !

Dhaka Daily Dish, 225th Issue, 25th Jan '15
 
Dear All
With a heavy heart, today's feature is placed.  It gives a clear indication –
how cunningly, BAL Govt, instead of solving the current crisis through a
political dialogue, taking a collusion course and turning the country to an
era of primitive country in Africa.  Those who have deliberately devasted,
demolished & destroyed democracy – they are trying to defend their post
by all dirty means.  What better can be expected from them ?  Thanks.
Haque, Lowell, MA, USA.
 

'কোর্টের বিচারের প্রয়োজন নেইকোন গন্তব্যে বাংলাদেশ !

মাসুম খলিলী, ২৩ জানুয়ারি ২০১৫, Naya Diganta, Post Editorial                           
বাংলাদেশে এখন আর কোর্ট বিচারের প্রয়োজন নেই ।  কথা রাস্তার কোনো সাধারণ মানুষের
মুখে উচ্চারিত হলে সেটাকে ক্ষোভের প্রকাশ হিসেবে চিহ্নিত করা যেতে পারত । কিন্তু এটি
বলেছেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত বয়োজ্যেষ্ঠ মন্ত্রী সৈয়দ মহসিন আলী । তিনি
একাই যে  কথা বলছেন তা নয় , সরকারের দায়িত্ববান প্রভাবশালী ব্যক্তিদের মুখে উচ্চারিত
হচ্ছে  ধরনের বক্তব্য । প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে সরকার আরো কঠোর পদপে নেয়ার ঘোষণা
আসার পরই এখন তা ধ্বনিত - প্রতিধ্বনিত হচ্ছে অন্যান্য মন্ত্রী এবং ক্ষমতাসীন দলের নেতার
মুখ থেকে । ইতোমধ্যে পুলিশ - র ‌ ্যাব - বিজিবিসহ নিয়মিত আইনশৃঙ্খলা রাক্ষবাহিনী  আধা
সামরিক বাহিনীর কার্যকলাপ এবং তাদের প্রধানদের বক্তব্যে সরকারের নির্দেশনার প্রতিধ্বনি
দেখতে পাচ্ছে দেশের মানুষ , যা আগে কখনোই  দেশে দেখা যায়নি । এতে শঙ্কা ক্রমেই বাড়ছে ।
অন্তরালে হয়তো বা রাজনীতির আরেকটি শক্ত পক্ষরে উত্থান ঘটছে । এতে রাজনীতি হয়তো
বা চলে যেতে পারে রাজনীতিবিদদের নাগালের বাইরে । আজ যারা ক্ষমতায় যেতে বা থেকে
যাওয়ার নগদ লাভের আশায় এসব করছেন , তারাই ক্ষতির মুখে পড়বেন বেশি । তারা
দেখছেন সব কিছু , কিন্তু উপলব্ধি করতে পারছেন না এর মাধ্যমে কোন গন্তব্যে ………
 

'নাশকতাকারীদের বিচার আইনে নয়দেখামাত্র গুলি'

ডেস্ক রিপোর্ট Amar Desh, 21st Jan '15
কোর্টের বিচার আর দরকার নেই নাশকতাকারীদের দেখামাত্র গুলি করার ব্যাপারে সরকার
সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে মঙ্গলবার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অবরোধ চলাকালে
নাশকতায় অগ্নিদগ্ধদের দেখতে গিয়ে এসব কথা জানিয়েছেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রী সৈয়দ মহসিন
আলী জনগণের নিরাপত্তা দিতে সরকারের ব্যর্থতা স্বীকার করে মন্ত্রী বলেনআমরা তাদের
বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করতে চাই এটা আর বেশি দিন চলতে পারে না এক সপ্তাহের মধ্যেই
আমরা ব্যবস্থা নেব আমরা পাড়ায়-পাড়ায়মহল্লায়-মহল্লায় প্রতিরোধ গড়ে তুলবতাদের
শাস্তি দিবে কোর্টের বিচার আর দরকার নেই। ।  ।




__._,_.___

Attachment(s) from mk haque mk_haque@yahoo.com [mukto-mona] | View attachments on the web

1 of 1 File(s)


Posted by: mk haque <mk_haque@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___