Banner Advertiser

Thursday, July 30, 2015

[mukto-mona] Re: প্রকাশের জন্যে-

Dear Mr Guha
Thank you very much for keeping us informed and the positive move you
are taking always . My congratualtion to you
Dhirja Kumar Nath

On 31/07/2015, Sitangshu Guha <guhasb@gmail.com> wrote:
> *মার্কিন কংগ্রেসে বাংলাদেশে মানবাধিকার বিষয়ক বিল উত্থাপন*
>
> শিতাংশু গুহ, ৩০শে জুলাই ২০১৫, নিউইয়র্ক: মার্কিন কংগ্রেসে বাংলাদেশে
> মানবাধিকার বিষয়ক একটি বিল বুধবার ২৯শে জুলাই ২০১৫ উত্থাপিত হয়েছে (হাউজ
> রেজুলেশন ৩৯৬)। বিলটি এনেছেন হাওয়াই'র কংগ্রেসওমেন মিসেস তুলসী গ্যাবার্ড,
> কো-স্পন্সর করেছেন আরিজোনার ম্যাট সালমন এবং ইলিনয়েসের বব ডোল্ড। বিলটি
> বাই-পার্টিজান, অর্থাৎ কংগ্রেসের উভয় দলের সদস্যরা এটি এনেছেন। গ্যাবার্ড
> ডেমক্রেট, বাকি দু'জন রিপাবলিকান। বিলটিতে বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহবান
> জানানো হয়েছে দেশের সকল নাগরিক, বিশেষত: নিপীড়িত সংখ্যালঘুদের মনবাধিকার রক্ষা
> করার। এতে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্টান শক্তিশালী করা, আইনের শাসন
> প্রতিষ্ঠা এবং ক্রমবর্ধমান সন্ত্রাস প্রতিরোধের আহবান জানানো হয়েছে।
>
> হাউজে বিলটি উত্থাপন করে কংগ্রেসওমেন মিসেস তুলসী গ্যাবার্ড বাংলাদেশে
> সংখ্যালঘু, বিশেষত: হিন্দু নির্যাতন বন্ধের আহবান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, বিগত
> ক্রুটিপূর্ণ নির্বাচনের পর দেশটি স্থিতিশীলতা সম্পর্কে আমি সন্ধিহান এবং
> বিশেষত: সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় স্বাধীনতা ও হিন্দু-বৌদ্ধ-ক্রিস্টানদের ওপর
> আক্রমনের ব্যাপারে আমি চিন্তিত। তিনি বলেন, এসব আক্রমনের কোন বিচার
> হয়না। তুলসী গ্যাবার্ড আরো বলেন, বাংলাদেশ সরকারের উচিত সংখ্যালঘুদের
> নিরাপত্তা দেয়া এবং দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করা। উল্লেখ্য, তুলসী
> গ্যাবার্ড হাউজ ফরেন এফেয়ার্স কমিটির এশিয়া ও প্যাসিফিক সাব-কমিটির একজন
> সদস্য। একই সাব-কমিটির চেয়ারম্যান হচ্ছেন ম্যাট সালমন। মি: সালমন বলেছেন,
> বিলটি আনার লক্ষ্য হচ্ছে, আমরা চাই বাংলাদেশ অহিংসা গণতান্ত্রিক প্রতিযোগিতায়
> ফিরে আসুক, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা পাক, সন্ত্রাস ও ধর্মীয় চরমপন্থা বন্ধ হোক।
>
> বিলটিতে বলা হয়েছে:
> (১). ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ একটি ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসাবে
> স্বাধীনতা লাভ করেছে হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, ক্রিস্টান ও অবিশ্বাসীদের
> আবাসভূমি হিসাবে।
> (২). ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধে পাকিস্তানী সেনাবাহিনী স্থানীয় মিলিশিয়াদের
> সহায়তায় মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ করেছে এর ভুড়ি ভুড়ি প্রমান রয়েছে।
> (৩). যদিও সংখ্যা নিয়ে মতানৈক্য আছে, তবু বিভিন্ন রিপোর্ট থেকে জানা যায়, ঐসময়
> ৩০লক্ষ মানুষ নিহত হয়েছে, ১কোটি মানুষ বিতাড়িত এবং ২লক্ষ মাবোন সম্ভ্রম
> হারিয়েছে। ম্যাসাচুটসের সাবেক সিনেটর এডওয়ার্ড কেনেডী সিনেট ফ্লোরে এর নিন্দা
> করেছেন এবং সিনেট জুডিশিয়ারি কমিটির হিয়ারিং-এ এক রিপোর্টে লিখেছেন, "মার্কিন
> সরকারের ফিল্ড-রিপোর্ট; অসংখ্য প্রত্যক্ষদর্শী সাংবাদিকের রিপোর্ট; বিবিধ
> আন্তর্জাতিক সংস্থা, যেমন বিশ্বব্যাংক ও অন্যান্য সংস্থার প্রদত্ত রিপোর্ট
> থেকে জানা যায়, পূর্ব-বাংলায় (পূর্ব-পাকিস্তানে) সন্ত্রাসের রাজত্ব চলছে।
> সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে হিন্দুরা, তাদের জমিজমা কেড়ে নেয়া হয়েছে, তাদের
> পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে, এবং কোথাও কোথাও তাদের বাড়িঘর 'এইচ' চিহ্ন
> দিয়ে মার্কা দেয়া হয়েছে। আর এসবই করা হয়েছে ইসলামাবাদ থেকে সামরিক শাসনের
> আওতায় সরকারী নির্দেশবলে।
> (৪). যুদ্ধের পর আন্তর্জাতিক জুরিস্ট কমিশনের (আইসিজে) এক রিপোর্টে নিশ্চিত
> করা হয়েছে যে, পাকিস্তানী মিলিটারী ও দেশীয় প্যারামিলিটারি মিলিশিয়ারা ১ কোটি
> হিন্দুকে সমূলে নির্মূল বা বিতাড়িত করার উদ্যোগের জন্যে দায়ী।
> (৫). বাঙালী জাতীয়তাবাদীরাও যুদ্ধকালীন সময়ে পাকিস্তানী সমর্থক বলে বিহারীদের
> ওপর আক্রমন চালিয়েছে।
> (৬). আন্তর্জাতিক ক্রাইম ট্রাইবুনাল-এর বিপক্ষে বিএনপি-জামাত (জেইআই)-ছাত্র
> শিবির (আইসিএস) ও তাদের সমর্থকরা সহিংস দাঙ্গা করেছে, ডজন ডজন বোমা ফুটিয়েছে,
> রেললাইন উপড়ে ফেলেছে, নিরাপত্তা রক্ষীদের ওপর আক্রমন করেছে, জোর করে
> ব্যবসা-বানিজ্য বন্ধ রেখেছে এবং এতে সাধারণ মানুষের জনজীবন বিপর্যস্ত হয়েছে।
> (৭). বিএনপি-জামাত (জেইআই)-ছাত্র শিবির (আইসিএস) ট্রাইবুনালের রায়ের পর
> হিন্দুদের ওপর আক্রমন করেছে এবং এতে প্রায় ৫০টি মন্দির ও ১৫০০ ঘরবাড়ী ধ্বংশ
> হয়েছে।
> (৮). সন্ত্রাসের পর এমেনিস্টি ইন্টারন্যাশানাল শংকা প্রকাশ করে বলেছে,
> 'বাংলাদেশের হিন্দু সম্প্রদায় চূড়ান্ত রিস্কের মধ্যে আছে'---এটা দু:খজনক যে,
> তারা শুধুমাত্র তাদের ধর্মের কারণেই আক্রান্ত। কর্তিপক্ষের উচিত এদের যথাযথ
> নিরাপত্তা বিধান করা।
> (৯). সাম্প্রতিক নির্বাচনের আগেপরে একইভাবে বিএনপি-জামাত (জেইআই)-ছাত্র শিবির
> (আইসিএস) হিন্দুদের ওপর আক্রমন চালিয়েছে। বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ ক্রিস্টান
> ঐক্য পরিষদ-এর মতে এতে ৪৯৫টি হিন্দুবাড়ী ক্ষতিগ্রস্ত, ৫৮৫টি ব্যবসা প্রতিষ্টান
> আক্রান্ত বা লুট; ১৬৯টি মন্দির ধ্বংস হয়েছে।
> (১০). ধর্মীয় সন্ত্রাসবাদীরা বৌদ্ধ, ক্রিস্টান ও আহমেদিয়াদের ওপরও আক্রমন
> চালিয়েছে।
> (১১). জামাত (জেইআই)-ছাত্র শিবির (আইসিএস) ও অন্যান্য চরমপন্থী গ্রুপ যেহেতু
> দেশের স্থিতিশীলতা ও ধর্মনিরপেক্ষতার ওপর হুমকি স্বরূপ, সেহেতু
> ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর সন্ত্রাসের আশংকা সবসময় থেকেই যায়।
> (১২). সাম্প্রতিক ক্রুটিপূর্ণ নির্বাচন দেশে সহিংসতার জন্ম দিতে পারে যা
> বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা ও গণতন্ত্রের জন্যে হুমকীস্বরূপ।
> (১৩). উদ্যত চাপাতিধারী ইসলামী মৌলবাদীরা ২৬শে ফেব্রুয়ারী বইমেলায় পুলিশের
> সামনে নিরেশ্বরবাদী মার্কিন নাগরিক অভিজিত রায়কে হত্যা ও তার স্ত্রী রাফিদা
> আহমদকে আহত করেছে।
> (১৪). ইসলামী মৌলবাদীদের নিরেশ্বরবাদী বা অবিশ্বাসীদের ওপর হামলা করার একটি
> ইতিহাস আছে এবং এ পর্যন্ত গত ১১ বছরে তাদের হাতে ৮জন খুন হয়েছে এবং আর কয়েক
> ডজন পালিয়ে জীবন বাচাচ্ছে।
> (১৫). ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর বারংবার আক্রমন, ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা বৃদ্ধি এবং
> জামাত (জেইআই)-ছাত্র শিবির (আইসিএস) ও চরমপন্থী গ্রুপের দ্বারা ক্রমবর্ধমান
> অস্থিতিশীলতা বৃদ্ধি বাংলাদেশে মার্কিন অর্থনৈতিক ও কৌশলগত স্বার্থ
> ক্ষতিগ্রস্ত করছে।
> (১৬). গত বছর থেকে ইরাক ও সিরিয়ার সাথে সংশ্লিস্ট প্রো-ইসলামিক স্টেট-এর সাথে
> সম্পৃক্ত বেশ কিছু চরমপন্থী গ্রেফতারে প্রতীয়মান হয় যে, বাংলাদেশে ইসলামিক
> চরমপন্থা প্রতিনিয়ত বাড়ছে।
> (১৭). যুক্তরাষ্ট্র-এর উচিত বাংলাদেশের সাথে আরো ঘনিষ্টভাবে উভয়পক্ষের
> স্বার্থরক্ষায় নিযুক্ত হওয়া, যাতে বাংলাদেশে মানবাধিকার, ধর্মীয় স্বাধীনতা ও
> ধর্মনিরপেক্ষ গণতন্ত্র বজায় থাকে এবং যাতে ধর্মীয় মৌলবাদ ও চরমপন্থা প্রতিরোধ
> করা যায়।
>
> সেইলক্ষ্যে- হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভ প্রস্তাব নিচ্ছে যে,
> I হাউজ ১৯৭১-এর ভিকটিমদের কথা স্বীকার করছে।
> ii বাংলাদেশ সরকারকে আহবান জানাচ্ছে, আইনের শাসন, নির্বাচন প্রক্রিয়া ও
> যুদ্ধাপরাধের বিচারে আন্তর্জাতিক রীতিনীতি মেনে চলতে।
> iii বাংলাদেশ সরকারকে আহবান জানাচ্ছে, চরমপন্থী গ্রুপ যেমন জামাত
> (জেইআই)-ছাত্র শিবির (আইসিএস) যারা দেশের ধর্মনিরপেক্ষ গণতন্ত্র ও
> স্থিতিশীলতার জন্যে হুমকিস্বরূপ তাদের কর্ম-তত্পরতা ঠেকাতে।
> iv বাংলাদেশ সরকারকে আহবান জানাচ্ছে, সকল নাগরিকের বিশেষত: দুর্বল ধর্মীয়
> সংখ্যালঘুদের মানবাধিকার ও স্বাধীনতা রক্ষার।
>
> উল্লেক্ষ্য যে, এই বিলটি কংগ্রেসের বাইরে বেশ কয়েকটি গ্রুপ সমর্থন দিয়েছে,
> তন্মধ্যে হিন্দু আমেরিকান ফাউন্ডেসন এবং যুক্তরাষ্ট্র হিন্দু বৌদ্ধ ক্রিস্টান
> ঐক্য পরিষদ; আমেরিকান এথিয়েস্ট; আমেরিকান হিউম্যানিস্ট এসোসিয়েশন; সেন্টার ফর
> ইনকুয়ারী; দেলওয়ার ভ্যালী বাংলাদেশী এসোসিয়েশন; স্যাকুলার কোয়ালিশন অফ
> আমেরিকা অন্যতম। প্রশ্ন হলো, এরপর কি? বিলটি কি কংগ্রেসে আলোচনার জন্যে উঠবে?
>
> --
> This is a global email group to highlight the Human Right violation of
> Bangladesh Minorities. This group is created to communicate and bring a long
> term strategy to deal against the continuous persecution of Bangladesh
> Minorities. We want to campaign on a single point to raise our voice against
> all Human Rights violation of Bangladesh Minorities.
> ---
> You received this message because you are subscribed to the Google Groups
> "bmaglobal" group.
> To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an
> email to bmaglobal+unsubscribe@googlegroups.com.
> To post to this group, send email to bmaglobal@googlegroups.com.
> Visit this group at http://groups.google.com/group/bmaglobal.
>


--
*Dhiraj Kumar Nath,
*E-mail: dknath888@gmail.com
Phone :0088-02-8191022
Cell: 01713033584
Fax: 0088-02-8156018-19
Skype: dhiraj.kumar.nath


------------------------------------
Posted by: Dhiraj Nath <dknath888@gmail.com>
------------------------------------

****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration:
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
-Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190
------------------------------------

Yahoo Groups Links

<*> To visit your group on the web, go to:
http://groups.yahoo.com/group/mukto-mona/

<*> Your email settings:
Individual Email | Traditional

<*> To change settings online go to:
http://groups.yahoo.com/group/mukto-mona/join
(Yahoo! ID required)

<*> To change settings via email:
mukto-mona-digest@yahoogroups.com
mukto-mona-fullfeatured@yahoogroups.com

<*> To unsubscribe from this group, send an email to:
mukto-mona-unsubscribe@yahoogroups.com

<*> Your use of Yahoo Groups is subject to:
https://info.yahoo.com/legal/us/yahoo/utos/terms/

[mukto-mona] প্রকাশের জন্যে-



মার্কিন কংগ্রেসে বাংলাদেশে মানবাধিকার বিষয়ক বিল উত্থাপন

শিতাংশু গুহ, ৩০শে জুলাই ২০১৫, নিউইয়র্ক: মার্কিন কংগ্রেসে বাংলাদেশে মানবাধিকার বিষয়ক একটি বিল বুধবার ২৯শে জুলাই ২০১৫ উত্থাপিত হয়েছে (হাউজ রেজুলেশন ৩৯৬)। বিলটি এনেছেন হাওয়াই'র কংগ্রেসওমেন মিসেস তুলসী গ্যাবার্ড, কো-স্পন্সর করেছেন আরিজোনার ম্যাট সালমন এবং ইলিনয়েসের বব ডোল্ড। বিলটি বাই-পার্টিজান, অর্থাৎ কংগ্রেসের উভয় দলের সদস্যরা এটি এনেছেন। গ্যাবার্ড ডেমক্রেট, বাকি দু'জন রিপাবলিকান। বিলটিতে বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহবান জানানো হয়েছে দেশের সকল নাগরিক, বিশেষত: নিপীড়িত সংখ্যালঘুদের মনবাধিকার রক্ষা করার। এতে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্টান শক্তিশালী করা, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা এবং  ক্রমবর্ধমান সন্ত্রাস প্রতিরোধের আহবান জানানো হয়েছে।

হাউজে বিলটি উত্থাপন করে কংগ্রেসওমেন মিসেস তুলসী গ্যাবার্ড বাংলাদেশে সংখ্যালঘু, বিশেষত: হিন্দু নির্যাতন বন্ধের আহবান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, বিগত ক্রুটিপূর্ণ নির্বাচনের পর দেশটি স্থিতিশীলতা সম্পর্কে আমি সন্ধিহান এবং বিশেষত: সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় স্বাধীনতা ও হিন্দু-বৌদ্ধ-ক্রিস্টানদের ওপর আক্রমনের ব্যাপারে আমি চিন্তিত। তিনি বলেন, এসব আক্রমনের কোন বিচার হয়না।  তুলসী গ্যাবার্ড আরো বলেন, বাংলাদেশ সরকারের উচিত সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেয়া এবং দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করা। উল্লেখ্য, তুলসী গ্যাবার্ড হাউজ ফরেন এফেয়ার্স কমিটির এশিয়া ও প্যাসিফিক সাব-কমিটির একজন সদস্য। একই সাব-কমিটির চেয়ারম্যান হচ্ছেন ম্যাট সালমন। মি: সালমন বলেছেন, বিলটি আনার লক্ষ্য হচ্ছে, আমরা চাই বাংলাদেশ অহিংসা গণতান্ত্রিক প্রতিযোগিতায় ফিরে আসুক, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা পাক, সন্ত্রাস ও ধর্মীয় চরমপন্থা বন্ধ হোক।

বিলটিতে বলা হয়েছে: 
(১). ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ একটি ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসাবে স্বাধীনতা লাভ করেছে হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, ক্রিস্টান ও অবিশ্বাসীদের আবাসভূমি হিসাবে।
(২). ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধে পাকিস্তানী সেনাবাহিনী স্থানীয় মিলিশিয়াদের সহায়তায় মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ করেছে এর ভুড়ি ভুড়ি প্রমান রয়েছে।
(৩). যদিও সংখ্যা নিয়ে মতানৈক্য আছে, তবু বিভিন্ন রিপোর্ট থেকে জানা যায়, ঐসময় ৩০লক্ষ মানুষ নিহত হয়েছে, ১কোটি মানুষ বিতাড়িত এবং  ২লক্ষ মাবোন সম্ভ্রম হারিয়েছে।  ম্যাসাচুটসের সাবেক সিনেটর এডওয়ার্ড কেনেডী সিনেট ফ্লোরে এর নিন্দা করেছেন এবং সিনেট জুডিশিয়ারি কমিটির হিয়ারিং-এ এক রিপোর্টে লিখেছেন, "মার্কিন সরকারের ফিল্ড-রিপোর্ট; অসংখ্য প্রত্যক্ষদর্শী সাংবাদিকের রিপোর্ট; বিবিধ আন্তর্জাতিক সংস্থা, যেমন বিশ্বব্যাংক ও অন্যান্য সংস্থার প্রদত্ত রিপোর্ট থেকে জানা যায়, পূর্ব-বাংলায় (পূর্ব-পাকিস্তানে) সন্ত্রাসের রাজত্ব চলছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে হিন্দুরা, তাদের জমিজমা কেড়ে নেয়া হয়েছে, তাদের পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে, এবং কোথাও কোথাও তাদের বাড়িঘর 'এইচ' চিহ্ন দিয়ে মার্কা দেয়া হয়েছে। আর এসবই করা হয়েছে ইসলামাবাদ থেকে সামরিক শাসনের আওতায় সরকারী নির্দেশবলে।
(৪). যুদ্ধের পর আন্তর্জাতিক জুরিস্ট কমিশনের (আইসিজে) এক রিপোর্টে নিশ্চিত করা হয়েছে যে,  পাকিস্তানী মিলিটারী ও দেশীয় প্যারামিলিটারি মিলিশিয়ারা ১ কোটি হিন্দুকে সমূলে নির্মূল বা বিতাড়িত করার উদ্যোগের জন্যে দায়ী।
(৫). বাঙালী জাতীয়তাবাদীরাও যুদ্ধকালীন সময়ে পাকিস্তানী সমর্থক বলে বিহারীদের ওপর আক্রমন চালিয়েছে।
(৬). আন্তর্জাতিক ক্রাইম ট্রাইবুনাল-এর বিপক্ষে বিএনপি-জামাত (জেইআই)-ছাত্র শিবির (আইসিএস) ও তাদের সমর্থকরা সহিংস দাঙ্গা করেছে, ডজন ডজন বোমা ফুটিয়েছে, রেললাইন উপড়ে ফেলেছে, নিরাপত্তা রক্ষীদের ওপর আক্রমন করেছে, জোর করে ব্যবসা-বানিজ্য বন্ধ রেখেছে এবং এতে সাধারণ মানুষের জনজীবন বিপর্যস্ত হয়েছে।
(৭). বিএনপি-জামাত (জেইআই)-ছাত্র শিবির (আইসিএস) ট্রাইবুনালের রায়ের পর হিন্দুদের ওপর আক্রমন করেছে এবং এতে প্রায় ৫০টি মন্দির ও ১৫০০ ঘরবাড়ী ধ্বংশ হয়েছে।
(৮). সন্ত্রাসের পর এমেনিস্টি ইন্টারন্যাশানাল শংকা প্রকাশ করে বলেছে, 'বাংলাদেশের হিন্দু সম্প্রদায় চূড়ান্ত রিস্কের মধ্যে আছে'---এটা দু:খজনক যে, তারা শুধুমাত্র তাদের ধর্মের কারণেই আক্রান্ত। কর্তিপক্ষের উচিত এদের যথাযথ নিরাপত্তা বিধান করা।
(৯). সাম্প্রতিক নির্বাচনের আগেপরে একইভাবে বিএনপি-জামাত (জেইআই)-ছাত্র শিবির (আইসিএস) হিন্দুদের ওপর আক্রমন চালিয়েছে। বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ ক্রিস্টান ঐক্য পরিষদ-এর মতে এতে ৪৯৫টি হিন্দুবাড়ী ক্ষতিগ্রস্ত, ৫৮৫টি ব্যবসা প্রতিষ্টান আক্রান্ত বা লুট; ১৬৯টি মন্দির ধ্বংস হয়েছে।
(১০). ধর্মীয় সন্ত্রাসবাদীরা বৌদ্ধ, ক্রিস্টান ও আহমেদিয়াদের ওপরও আক্রমন চালিয়েছে।
(১১). জামাত (জেইআই)-ছাত্র শিবির (আইসিএস) ও অন্যান্য চরমপন্থী গ্রুপ যেহেতু দেশের স্থিতিশীলতা ও ধর্মনিরপেক্ষতার ওপর হুমকি স্বরূপ, সেহেতু ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর সন্ত্রাসের আশংকা সবসময় থেকেই যায়।
(১২). সাম্প্রতিক ক্রুটিপূর্ণ নির্বাচন দেশে সহিংসতার জন্ম দিতে পারে যা বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা ও গণতন্ত্রের জন্যে হুমকীস্বরূপ।
(১৩). উদ্যত চাপাতিধারী ইসলামী মৌলবাদীরা ২৬শে ফেব্রুয়ারী বইমেলায় পুলিশের সামনে নিরেশ্বরবাদী মার্কিন নাগরিক অভিজিত রায়কে হত্যা ও তার স্ত্রী রাফিদা আহমদকে আহত করেছে।
(১৪). ইসলামী মৌলবাদীদের নিরেশ্বরবাদী বা অবিশ্বাসীদের ওপর হামলা করার একটি ইতিহাস আছে এবং এ পর্যন্ত গত ১১ বছরে তাদের হাতে ৮জন খুন হয়েছে এবং আর কয়েক ডজন পালিয়ে জীবন বাচাচ্ছে।
(১৫). ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর বারংবার আক্রমন, ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা বৃদ্ধি এবং জামাত (জেইআই)-ছাত্র শিবির (আইসিএস) ও চরমপন্থী গ্রুপের দ্বারা ক্রমবর্ধমান অস্থিতিশীলতা বৃদ্ধি বাংলাদেশে মার্কিন অর্থনৈতিক ও কৌশলগত স্বার্থ ক্ষতিগ্রস্ত করছে।
(১৬). গত বছর থেকে ইরাক ও সিরিয়ার সাথে সংশ্লিস্ট প্রো-ইসলামিক স্টেট-এর সাথে সম্পৃক্ত বেশ কিছু চরমপন্থী গ্রেফতারে প্রতীয়মান হয় যে, বাংলাদেশে ইসলামিক চরমপন্থা প্রতিনিয়ত বাড়ছে।
(১৭). যুক্তরাষ্ট্র-এর উচিত বাংলাদেশের সাথে আরো ঘনিষ্টভাবে উভয়পক্ষের স্বার্থরক্ষায় নিযুক্ত হওয়া, যাতে বাংলাদেশে মানবাধিকার, ধর্মীয় স্বাধীনতা ও ধর্মনিরপেক্ষ গণতন্ত্র বজায় থাকে এবং যাতে ধর্মীয় মৌলবাদ ও চরমপন্থা প্রতিরোধ করা যায়।

সেইলক্ষ্যে- হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভ প্রস্তাব নিচ্ছে যে, 
I হাউজ ১৯৭১-এর ভিকটিমদের কথা স্বীকার করছে।
ii বাংলাদেশ সরকারকে আহবান জানাচ্ছে, আইনের শাসন, নির্বাচন প্রক্রিয়া ও যুদ্ধাপরাধের বিচারে আন্তর্জাতিক রীতিনীতি মেনে চলতে।
iii বাংলাদেশ সরকারকে আহবান জানাচ্ছে, চরমপন্থী গ্রুপ যেমন জামাত (জেইআই)-ছাত্র শিবির (আইসিএস) যারা দেশের ধর্মনিরপেক্ষ গণতন্ত্র ও স্থিতিশীলতার জন্যে হুমকিস্বরূপ তাদের কর্ম-তত্পরতা ঠেকাতে।
iv বাংলাদেশ সরকারকে আহবান জানাচ্ছে, সকল নাগরিকের বিশেষত: দুর্বল ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের মানবাধিকার ও স্বাধীনতা রক্ষার।

উল্লেক্ষ্য যে, এই বিলটি কংগ্রেসের বাইরে বেশ কয়েকটি গ্রুপ সমর্থন দিয়েছে, তন্মধ্যে হিন্দু আমেরিকান ফাউন্ডেসন এবং যুক্তরাষ্ট্র হিন্দু বৌদ্ধ ক্রিস্টান ঐক্য পরিষদ; আমেরিকান এথিয়েস্ট; আমেরিকান হিউম্যানিস্ট এসোসিয়েশন; সেন্টার ফর ইনকুয়ারী; দেলওয়ার ভ্যালী বাংলাদেশী এসোসিয়েশন; স্যাকুলার কোয়ালিশন অফ আমেরিকা অন্যতম। প্রশ্ন হলো, এরপর কি? বিলটি কি কংগ্রেসে আলোচনার জন্যে উঠবে?





__._,_.___

Posted by: Sitangshu Guha <guhasb@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Re: [mukto-mona] কোরআন আলোকে অবাধ্য স্ত্রীকে সংশোধনের কৌশল! -The Taming of the Shrew in the light of Quran !!!!



I see so much worry about disgruntle women in the Islamic society; what per cent of women in the Islamic society are disgruntle and disloyal? I don't think too many women have the luxury to be disgruntle or disloyal with 3-Talaks hanging in front of their nose.
Therefore, it would be much more useful if there were step by step instructions for the Muslim women about - how to handle disgruntle and disloyal husbands.

2015-07-30 17:08 GMT-05:00 Nehal Adil nehal.adil2011@gmail.com [mukto-mona] <mukto-mona@yahoogroups.com>:
 

I don't know who this মাওলানা মিরাজ রহমান is either ..... 
Here is the link to the web site where he published his article: 

Quoting Quaran he has justified "মৃদু প্রহার"... He mentions related hadith
"হাসান বাসরী [রহ.] এই প্রহারের ব্যাখ্যায় বলেন, প্রহার যেন এমন না হয় যার কারণে 
শরীরে কোন চিহ্ন দেখা যায় বা শরীর ফুলে-ফুটে যায়। আত্বা [রহ.] বলেন, ইবন 
আব্বাসকে প্রশ্ন করা হল, উক্ত প্রহার কিরূপ হবে? তিনি বললেন, মেসওয়াক বা 
অনুরূপ বস্তু দ্বারা প্রহার হতে হবে। (তাফসীরে কুরতুবী)।
"   ........
Accoding to  article's title indicates  "সংশোধনের কৌশল " . essentially   
tactical moves where  "মৃদু প্রহার" is only the third & last step (সর্বশেষ 
পদক্ষেপ ).
2015-07-30 16:31 GMT-04:00 Syed Haque <syedhaque@hotmail.com>:
I don't know who is  মাওলানা মিরাজ রহমান  and what is his credential.

All I know there are so many translations out there and mind the fact that not all translators are well-conversant with Quranic Arabic. You need to see the other side of it. Lot of people grossly misuse this verse and beat their wives which is called domestic violence.

In other verses Allah SWT said you have to be kind when dealing with your wives. 

You can forgive as well because Allah SWT did not command like "you have to beat."

Here is an excerpt I would like to share:

The Quran states that a husband is not allowed to hurt a woman to the extent where she is left bruised, even if she has committed a sin. "As to those women on whose part you see ill-conduct, admonish them (first), (next), refuse to share their beds, (and last) beat them (lightly, if it is useful), but if they return to obedience, seek not against them means (of annoyance). Surely, Allah is Ever Most High, Most Great." (Surah Nisa, Quran 4:34)         Dr Zakir Naik describes the situation as one where the Quran says a husband can hit his wife with a handkerchief, only after she persistently sins and he has exhausted the options of verbal admonishment and sleeping in a separate bed. Furthermore, the Holy Prophet (pbuh) never engaged in such a practice and frowned upon men who abused their wives. Men and women have been given the right to divorce each other, so in a situation where a man may think he is being a "good Muslim husband" by "disciplining" an unfaithful spouse, he has the option of leaving her.


Ultimately, it is for our Maker to decide whether mankind has sinned; instead of taking that task upon himself, a man who suspects that his wife is unfaithful should leave her. No matter what her socio-economic background may be, the mental and physical anguish a woman undergoes after being hit by her husband is mortifying; being abused by a man you love and have a family with can break even the strongest woman's spirit. According to statistics compiled by the Aurat Foundationfor 2009, most cases of domestic violence arise due to "domestic conflicts", fights arising from petty issues in the household. Figures reported for rape, burning, torture and attempted murder incidents are alarming — enough to make one wish that these women didn't have central nervous systems that could register the pain.

The theory that Islam justifies abuse is incorrect; Islam does not disempower women, as is popularly believed. A woman has the power to create, nurture and transform life, and is born powerful by virtue of her very existence; a husband would be a better man if instead of feeling threatened by his wife's strength, he celebrated it.

Date: Thu, 30 Jul 2015 14:18:50 -0400
Subject: Re: কোরআন আলোকে অবাধ্য স্ত্রীকে সংশোধনের কৌশল! -The Taming of the Shrew in the light of Quran !
From: nehal.adil2011@gmail.com

Salam

So you differ with  most of the translators (English/Beangla/Urdu)  and so-called Alem 
Samaj including  মাওলানা মিরাজ রহমান , who wrote the article "কোরআন আলোকে অবাধ্য স্ত্রীকে 
সংশোধনের কৌশল!" . Why don't you put some "acceptable" translation of this part of Sura Nisa 
(verse 4:34) with proper references ....  

Sura Nisa is part of Qaran and there should not be any polymics on it's contents.....!
Also don't forget put the Shan-e-Nuzool of Sura Nisa.

BTW, is Islam a religion dominated by the scholars or a religon of the common masses?

Note:

Surah Nisa verse 34 (4:34) is a very common verse brought up when discussion of Women in Islam takes place. Yusuf Ali's translation of the verse reads:

"Men are the protectors and maintainers of women, because Allah has given the one more (strength) than the other, and because they support them from their means. Therefore the righteous women are devoutly obedient, and guard in (the husband's) absence what Allah would have them guard. As to those women on whose part ye fear disloyalty and ill-conduct, admonish them (first), (Next), refuse to share their beds, (And last) beat them (lightly); but if they return to obedience, seek not against them Means (of annoyance): For Allah is Most High, great (above you all). " (Quran 4:34, Yusuf Ali's translation)

Translation of Quran by Abdullah Yusuf Ali - Surah (Chapter ...

4:34, Men are the protectors and maintainers of women, because Allah has given the one more (strength) than the other, and because they support them from  ...
Also please read:
2015-07-30 11:44 GMT-04:00 Syed Haque <syedhaque@hotmail.com>:
Salam,

You have to be very careful about the translation because it can be misinterpreted. Every chapter in the Quran is tied to a Shan-e-Nuzool (particular circumstances) Quite a few scholars agree that this "Mridu Prahar" is not the real meaning here.

Here is what other scholars say: "The issue with all of the Arabic words that are derived from the word "daraba" is that they don't necessarily mean "hit".  The word "idribuhunna" for instance, could very well mean to "leave" them.  It is exactly like telling someone to "beat it" or "drop it" in English."  

Please be advised that "wife beating is not allowed in Islam." There is no authentic hadith which supports wife beating either.

Thanks,

Syed
Date: Thu, 30 Jul 2015 09:31:35 -0400
Subject: কোরআন আলোকে অবাধ্য স্ত্রীকে সংশোধনের কৌশল! -The Taming of the Shrew in the light of Quran ....
From: nehal.adil2011@gmail.com
To: 

 কোরআন আলোকে অবাধ্য স্ত্রীকে সংশোধনের কৌশল!
h-q-400x258

ডেস্ক রিপোর্ট : নারীদের মধ্যে কোনো কোনো ক্ষেত্রে বক্রতা থাকলেই যে তাকে প্রত্যাখ্যান করতে হবে এমন নয়; বরং তার মধ্যে অনেক ভাল গুণও আছে। কোন বিষয় হয়তো আপনি অপছন্দ করছেন কিন্তু তাতেই রয়েছে আপনার জন্য প্রভূত কল্যাণ যা আপনি জানেনই না।
নারীদের মধ্যে কোনো কোনো ক্ষেত্রে বক্রতা থাকলেই যে তাকে প্রত্যাখ্যান করতে হবে এমন নয়; বরং তার মধ্যে অনেক ভাল গুণও আছে। কোন বিষয় হয়তো আপনি অপছন্দ করছেন কিন্তু তাতেই রয়েছে আপনার জন্য প্রভূত কল্যাণ যা আপনি জানেনই না।

আল্লাহ্ তাআলা বলেছেন,
وَعَاشِرُوهُنَّ بِٱلۡمَعۡرُوفِۚ فَإِن كَرِهۡتُمُوهُنَّ فَعَسَىٰٓ أَن تَكۡرَهُواْ شَيۡ‍ٔٗا وَيَجۡعَلَ ٱللَّهُ فِيهِ خَيۡرٗا كَثِيرٗا [النساء: ١٩] আর তোমরা তাদের সাথে সদ্ভাবে বসবাস কর। আর যদি তোমরা তাদেরকে অপছন্দ কর, তবে এমনও হতে পারে যে, তোমরা কোন কিছুকে অপছন্দ করছ আর আল্লাহ তাতে অনেক কল্যাণ রাখবেন। [সূরা আন-নিসা: ১৯] স্ত্রীর নিকট থেকে কোনো বিরোধিতা বা অপছন্দনীয় বিষয় প্রকাশ পেলে দ্রুত তাকে উপদেশ দিবে নসীহত করবে। আল্লাহর কথা স্মরণ করাবে, তাঁর শাস্তির ভয় দেখাবে। তার আবধ্যতা ও গোঁড়ামীর পরিণতি যে ভয়াবহ সে সম্পর্কে সতর্ক করবে। কিন্তু এরপরও যদি স্ত্রীর মধ্যে অবাধ্যতা, হঠকারিতা ও অসৎ চরিত্র লক্ষ্য করা যায়, তবে তার বিরুদ্ধে শাস্তি মূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। এ ক্ষেত্রেও সীমারেখা রয়েছে যা লক্সঘন করা থেকে সাবধান থাকতে হবে। কুরআনুল কারীম এবং সুন্নাতে নববীতে এর একটি সীমারেখা নির্ধারণ করা হয়েছে।
মহান আল্লাহ্ বলেন,

ٱلرِّجَالُ قَوَّٰمُونَ عَلَى ٱلنِّسَآءِ بِمَا فَضَّلَ ٱللَّهُ بَعۡضَهُمۡ عَلَىٰ بَعۡضٖ وَبِمَآ أَنفَقُواْ مِنۡ أَمۡوَٰلِهِمۡۚ فَٱلصَّٰلِحَٰتُ قَٰنِتَٰتٌ حَٰفِظَٰتٞ لِّلۡغَيۡبِ بِمَا حَفِظَ ٱللَّهُۚ وَٱلَّٰتِي تَخَافُونَ نُشُوزَهُنَّ فَعِظُوهُنَّ وَٱهۡجُرُوهُنَّ فِي ٱلۡمَضَاجِعِ وَٱضۡرِبُوهُنَّۖ فَإِنۡ أَطَعۡنَكُمۡ فَلَا تَبۡغُواْ عَلَيۡهِنَّ سَبِيلًاۗ إِنَّ ٱللَّهَ كَانَ عَلِيّٗا كَبِيرٗا ٣٤ [النساء: ٣٤] পুরুষরা নারীদের তত্ত্বাবধায়ক, এ কারণে যে, আল্লাহ তাদের একের উপর অন্যকে শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছেন এবং যেহেতু তারা নিজদের সম্পদ থেকে ব্যয় করে। সুতরাং পুণ্যবতী নারীরা অনুগত, তারা লোকচক্ষুর অন্তরালে হিফাজতকারিনী ঐ বিষয়ের যা আল্লাহ হিফাজত করেছেন। আর তোমরা যাদের অবাধ্যতার আশঙ্কা কর তাদেরকে সদুপদেশ দাও, বিছানায় তাদেরকে ত্যাগ কর এবং তাদেরকে (মৃদু) প্রহার কর। এরপর যদি তারা তোমাদের আনুগত্য করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে কোনো পথ অনুসন্ধান করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সমুন্নত মহান। [সূরা আন-নিসা: ৩৪] এই আয়াতে অবাধ্য স্ত্রীকে সংশোধন করার জন্য যে নীতিমালা প্রদান করা হয়েছে তা নিম্নরূপ:
প্রথম পদক্ষেপ হচ্ছে উপদেশ দেওয়া :
এ সম্পর্কে পূর্বে আলোচনা করা হয়েছে যে, তাকে ভদ্র ও নম্রভাবে বুঝাতে হবে, বিরোধীতা ও হঠকারিতার পরিণাম সম্পর্কে জ্ঞান দান করতে হবে। স্বামী যে সত্য সত্যই স্ত্রীর কল্যাণকামী এ বিষয়টি যেন তার কাছে প্রকাশ পায় এমন ভাষা ব্যবহার করতে হবে। রাগতঃ ভাষায় কর্কষ কন্ঠের কথা কখনো উপদেশ হতে পারে না। স্ত্রীকে সংশোধন করার জন্য কখনই কঠিন ও শক্ত ভাষা ব্যবহার করে উপদেশ দেয়ার চেষ্টা করবেন না। কেননা অন্যায়কে অন্যায় দিয়ে প্রতিহত করা যায় না।
দ্বিতীয় পদক্ষেপ বিছানায় পরিত্যাগ করা :
একই বিছানায় তার থেকে আলাদাভাবে শয়ন করা। এমন কথা নয় যে, তাকে ঘরের বাইরে রাখা বা অন্য ঘরে রাখা বা পিতা-মাতার বাড়ি পাঠিয়ে দেওয়া। কেননা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ আয়াতে নির্দেশিত বিছানায় পরিত্যাগ করারব্যাখ্যায় বলেছেন,
عَنْ حَكِيمِ بْنِ مُعَاوِيَةَ الْقُشَيْرِيِّ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ: قُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، مَا حَقُّ زَوْجَةِ أَحَدِنَا عَلَيْهِ؟، قَالَ: ্রأَنْ تُطْعِمَهَا إِذَا طَعِمْتَ، وَتَكْسُوَهَا إِذَا اكْتَسَيْتَ، أَوِ اكْتَسَبْتَ، وَلَا تَضْرِبِ الْوَجْهَ، وَلَا تُقَبِّحْ، وَلَا تَهْجُرْ إِلَّا فِي الْبَيْتِগ্ধ
হাকীম ইবন মুআবিয়া রহ. তাঁর পিতা হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, আমি জিজ্ঞাসা করি, ইয়া রাসূলুল্লাহ্! স্বামীদের উপর স্ত্রীদের কী হক? তিনি বলেন, "যা সে খাবে তাকেও (স্ত্রী) খাওয়াবে, আর সে যা পরিধান করবে তাকেও তা পরিধান করাবে। আর তার (স্ত্রীর) চেহারার উপর মারবে না এবং তাকে গালাগাল করবে না। আর তাকে ঘর হতে বের করে দিবে না। [আবু দাউদ: হাদীস নং ২১৪২।] বিছানায় আলাদা করে রাখার অর্থ সম্পর্কে আবদুল্লাহ্ ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, তার সাথে তার বিছানাতেই শুইবে কিন্তু তারসাথে সহবাস করবে না। তার দিকে পিঠ ঘুরিয়ে শয়ন করবে। অন্য বর্ণনা মতে ইবনু আব্বাস বলেন, তার সাথে স্বাভাবিক কথা ছাড়া আর কিছু বলবে না। [তাফসীর ইবন কাসীর, সূরা নিসার ৩৪ নং আয়াতের তাফসীর।] ইমাম কুরতুবী এই পদক্ষেপের উপকারিতা সম্পর্কে বলেন, স্বামীর প্রতি যদি স্ত্রীর ভালোবাসা থাকে তাহলে এ অবস্থা তার কাছে খুবই অসহনীয়ও কষ্টকর হবে, ফলে সে সংশোধন হবে। কিন্তু ভালোবাসায় ত্রুটি থাকলে বা মনে ঘৃণা থাকলে নিজ অবাধ্যতার উপর সে অটল থাকবে-সংশোধনের পথে অগ্রসর হবে না। [তাফসীরে কুরতুবী, সূরা নিসার ৩৪ নং আয়াতের তাফসীর।] সংশোধনের এই দ্বিতীয় নীতি ফলপ্রসু না হলে তৃতীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। আর তা হচ্ছে-
তৃতীয় পদক্ষেপ মৃদু প্রহার করা :
এটি হচ্ছে সর্বশেষ পদক্ষেপ। আল্লাহ্ বলেন, وَاضْرِبُوهُنَّ এবং তাদেরকে প্রহার করবে। এর তাফসীরে হাফেয ইবন কাসীর [রহ.] বলেন, যদি উপদেশ প্রদান ও আলাদা রাখার পরও কোনো কাজ না হয়, স্ত্রীগণ সংশোধনের পথে ফিরে না আসে, তবে হালকা করে তাদেরকে প্রহার করবে।
জাবের রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, বিদায় হজের ঐতিহাসিক ভাষণে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
্রفَاتَّقُوا اللهَ فِي النِّسَاءِ، فَإِنَّكُمْ أَخَذْتُمُوهُنَّ بِأَمَانِ اللهِ، وَاسْتَحْلَلْتُمْ فُرُوجَهُنَّ بِكَلِمَةِ اللهِ، وَلَكُمْ عَلَيْهِنَّ أَنْ لَا يُوطِئْنَ فُرُشَكُمْ أَحَدًا تَكْرَهُونَهُ، فَإِنْ فَعَلْنَ ذَلِكَ فَاضْرِبُوهُنَّ ضَرْبًا غَيْرَ مُبَرِّحٍ، وَلَهُنَّ عَلَيْكُمْ رِزْقُهُنَّ وَكِسْوَتُهُنَّ بِالْمَعْرُوفِগ্ধ
তোমরা স্ত্রীদের ব্যাপারে আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর। কেননা আল্লাহর আমানতে তোমরা তাদেরকে গ্রহণ করেছ। আল্লাহর বাণী সাক্ষী রেখে তোমরা তাদের সাথে সহবাস করা বৈধ করেছো। তাদের উপর তোমাদের অধিকার হচ্ছে, তারা তোমাদের গৃহে এমন লোককে প্রবেশ করতে দিবে না যাকে তোমরা পছন্দ কর না। কিন্তু তারা যদি নির্দেশ লক্সঘন করে এরূপ করে ফেলে তবে, তাদেরকে প্রহার কর। কিন্তু প্রহার যেন কঠিন ও কষ্টদায়ক না হয়। তোমাদের উপর তাদের অধিকার হচ্ছে, তোমরা সঠিকভাবে নিয়ম মাফিক তাদের খানা-পিনা ও কাপড়ের ব্যবস্থা করবে। [মুসলিম, হাদীস নং ১২১৮।] হাসান বাসরী [রহ.] এই প্রহারের ব্যাখ্যায় বলেন, প্রহার যেন এমন না হয় যার কারণে শরীরে কোন চিহ্ন দেখা যায় বা শরীর ফুলে-ফুটে যায়। আত্বা [রহ.] বলেন, ইবন আব্বাসকে প্রশ্ন করা হল, উক্ত প্রহার কিরূপ হবে? তিনি বললেন, মেসওয়াক বা অনুরূপ বস্তু দ্বারা প্রহার হতে হবে। (তাফসীরে কুরতুবী)।
অন্য হাদীসে প্রহারের ক্ষেত্রে হালকাভাবে হলেও মুখমন্ডলে প্রহার করতে নিষেধ করা হয়েছে। পরিশেষে বলব, একজন আদর্শ স্বামী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিতি করতে চাইলে পারিবারিক জীবনে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আদর্শই আপনার আদর্শ হতে হবে। আপনি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মত স্ত্রীকে ভালোবাসলেই আপনার স্ত্রী নিজেকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ মনে করবেন। আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মত একজন আদর্শ স্বামী হিসেবে কবুল করুন। আমীন।

গ্রন্থনা ও সম্পদনা : মাওলানা মিরাজ রহমান

miraj.rahmanmiraj.rahman's picture

Link: http://islam.priyo.com/

3894-কোরআন-হাদিসের-আলোকে-অবাধ্য-স্ত্রীকে-সংশোধনের-কৌশল-পদ্ধতি

কোরআন আলোকে অবাধ্য স্ত্রীকে সংশোধনের কৌশল!

Also read Sura Nisa:

http://allbanglaebook.blogspot.com/2012/01/holy-quran-surah-al-nisa-bangla-version.html

http://www.englishtafsir.com/quran/4/index.html

স্বামীর পায়ের নিচে স্ত্রীর বেহেস্ত .........!
হাদীসে আছে,নবী (সাঃ) বলেছেন,"যদি মানুষের আল্লাহ ব্যতীত অন্য কাউকে সেজদা করার অনুমতি থাকত তবে প্রথমেই নারীদের তার স্বামীকে সেজদা করার হুকুম থাকত"..............!





__._,_.___

Posted by: Dristy Pat <dristypat5@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] কোরআন আলোকে অবাধ্য স্ত্রীকে সংশোধনের কৌশল! -The Taming of the Shrew in the light of Quran !!!!



I don't know who this মাওলানা মিরাজ রহমান is either ..... 
Here is the link to the web site where he published his article: 

Quoting Quaran he has justified "মৃদু প্রহার"... He mentions related hadith
"হাসান বাসরী [রহ.] এই প্রহারের ব্যাখ্যায় বলেন, প্রহার যেন এমন না হয় যার কারণে 
শরীরে কোন চিহ্ন দেখা যায় বা শরীর ফুলে-ফুটে যায়। আত্বা [রহ.] বলেন, ইবন 
আব্বাসকে প্রশ্ন করা হল, উক্ত প্রহার কিরূপ হবে? তিনি বললেন, মেসওয়াক বা 
অনুরূপ বস্তু দ্বারা প্রহার হতে হবে। (তাফসীরে কুরতুবী)।
"   ........
Accoding to  article's title indicates  "সংশোধনের কৌশল " . essentially   
tactical moves where  "মৃদু প্রহার" is only the third & last step (সর্বশেষ 
পদক্ষেপ ).
2015-07-30 16:31 GMT-04:00 Syed Haque <syedhaque@hotmail.com>:
I don't know who is  মাওলানা মিরাজ রহমান  and what is his credential.

All I know there are so many translations out there and mind the fact that not all translators are well-conversant with Quranic Arabic. You need to see the other side of it. Lot of people grossly misuse this verse and beat their wives which is called domestic violence.

In other verses Allah SWT said you have to be kind when dealing with your wives. 

You can forgive as well because Allah SWT did not command like "you have to beat."

Here is an excerpt I would like to share:

The Quran states that a husband is not allowed to hurt a woman to the extent where she is left bruised, even if she has committed a sin. "As to those women on whose part you see ill-conduct, admonish them (first), (next), refuse to share their beds, (and last) beat them (lightly, if it is useful), but if they return to obedience, seek not against them means (of annoyance). Surely, Allah is Ever Most High, Most Great." (Surah Nisa, Quran 4:34)         Dr Zakir Naik describes the situation as one where the Quran says a husband can hit his wife with a handkerchief, only after she persistently sins and he has exhausted the options of verbal admonishment and sleeping in a separate bed. Furthermore, the Holy Prophet (pbuh) never engaged in such a practice and frowned upon men who abused their wives. Men and women have been given the right to divorce each other, so in a situation where a man may think he is being a "good Muslim husband" by "disciplining" an unfaithful spouse, he has the option of leaving her.


Ultimately, it is for our Maker to decide whether mankind has sinned; instead of taking that task upon himself, a man who suspects that his wife is unfaithful should leave her. No matter what her socio-economic background may be, the mental and physical anguish a woman undergoes after being hit by her husband is mortifying; being abused by a man you love and have a family with can break even the strongest woman's spirit. According to statistics compiled by the Aurat Foundationfor 2009, most cases of domestic violence arise due to "domestic conflicts", fights arising from petty issues in the household. Figures reported for rape, burning, torture and attempted murder incidents are alarming — enough to make one wish that these women didn't have central nervous systems that could register the pain.

The theory that Islam justifies abuse is incorrect; Islam does not disempower women, as is popularly believed. A woman has the power to create, nurture and transform life, and is born powerful by virtue of her very existence; a husband would be a better man if instead of feeling threatened by his wife's strength, he celebrated it.

Date: Thu, 30 Jul 2015 14:18:50 -0400
Subject: Re: কোরআন আলোকে অবাধ্য স্ত্রীকে সংশোধনের কৌশল! -The Taming of the Shrew in the light of Quran !
From: nehal.adil2011@gmail.com

Salam

So you differ with  most of the translators (English/Beangla/Urdu)  and so-called Alem 
Samaj including  মাওলানা মিরাজ রহমান , who wrote the article "কোরআন আলোকে অবাধ্য স্ত্রীকে 
সংশোধনের কৌশল!" . Why don't you put some "acceptable" translation of this part of Sura Nisa 
(verse 4:34) with proper references ....  

Sura Nisa is part of Qaran and there should not be any polymics on it's contents.....!
Also don't forget put the Shan-e-Nuzool of Sura Nisa.

BTW, is Islam a religion dominated by the scholars or a religon of the common masses?

Note:

Surah Nisa verse 34 (4:34) is a very common verse brought up when discussion of Women in Islam takes place. Yusuf Ali's translation of the verse reads:

"Men are the protectors and maintainers of women, because Allah has given the one more (strength) than the other, and because they support them from their means. Therefore the righteous women are devoutly obedient, and guard in (the husband's) absence what Allah would have them guard. As to those women on whose part ye fear disloyalty and ill-conduct, admonish them (first), (Next), refuse to share their beds, (And last) beat them (lightly); but if they return to obedience, seek not against them Means (of annoyance): For Allah is Most High, great (above you all). " (Quran 4:34, Yusuf Ali's translation)

Translation of Quran by Abdullah Yusuf Ali - Surah (Chapter ...

4:34, Men are the protectors and maintainers of women, because Allah has given the one more (strength) than the other, and because they support them from  ...
Also please read:
2015-07-30 11:44 GMT-04:00 Syed Haque <syedhaque@hotmail.com>:
Salam,

You have to be very careful about the translation because it can be misinterpreted. Every chapter in the Quran is tied to a Shan-e-Nuzool (particular circumstances) Quite a few scholars agree that this "Mridu Prahar" is not the real meaning here.

Here is what other scholars say: "The issue with all of the Arabic words that are derived from the word "daraba" is that they don't necessarily mean "hit".  The word "idribuhunna" for instance, could very well mean to "leave" them.  It is exactly like telling someone to "beat it" or "drop it" in English."  

Please be advised that "wife beating is not allowed in Islam." There is no authentic hadith which supports wife beating either.

Thanks,

Syed
Date: Thu, 30 Jul 2015 09:31:35 -0400
Subject: কোরআন আলোকে অবাধ্য স্ত্রীকে সংশোধনের কৌশল! -The Taming of the Shrew in the light of Quran ....
From: nehal.adil2011@gmail.com
To: 

 কোরআন আলোকে অবাধ্য স্ত্রীকে সংশোধনের কৌশল!
h-q-400x258

ডেস্ক রিপোর্ট : নারীদের মধ্যে কোনো কোনো ক্ষেত্রে বক্রতা থাকলেই যে তাকে প্রত্যাখ্যান করতে হবে এমন নয়; বরং তার মধ্যে অনেক ভাল গুণও আছে। কোন বিষয় হয়তো আপনি অপছন্দ করছেন কিন্তু তাতেই রয়েছে আপনার জন্য প্রভূত কল্যাণ যা আপনি জানেনই না।
নারীদের মধ্যে কোনো কোনো ক্ষেত্রে বক্রতা থাকলেই যে তাকে প্রত্যাখ্যান করতে হবে এমন নয়; বরং তার মধ্যে অনেক ভাল গুণও আছে। কোন বিষয় হয়তো আপনি অপছন্দ করছেন কিন্তু তাতেই রয়েছে আপনার জন্য প্রভূত কল্যাণ যা আপনি জানেনই না।

আল্লাহ্ তাআলা বলেছেন,
وَعَاشِرُوهُنَّ بِٱلۡمَعۡرُوفِۚ فَإِن كَرِهۡتُمُوهُنَّ فَعَسَىٰٓ أَن تَكۡرَهُواْ شَيۡ‍ٔٗا وَيَجۡعَلَ ٱللَّهُ فِيهِ خَيۡرٗا كَثِيرٗا [النساء: ١٩] আর তোমরা তাদের সাথে সদ্ভাবে বসবাস কর। আর যদি তোমরা তাদেরকে অপছন্দ কর, তবে এমনও হতে পারে যে, তোমরা কোন কিছুকে অপছন্দ করছ আর আল্লাহ তাতে অনেক কল্যাণ রাখবেন। [সূরা আন-নিসা: ১৯] স্ত্রীর নিকট থেকে কোনো বিরোধিতা বা অপছন্দনীয় বিষয় প্রকাশ পেলে দ্রুত তাকে উপদেশ দিবে নসীহত করবে। আল্লাহর কথা স্মরণ করাবে, তাঁর শাস্তির ভয় দেখাবে। তার আবধ্যতা ও গোঁড়ামীর পরিণতি যে ভয়াবহ সে সম্পর্কে সতর্ক করবে। কিন্তু এরপরও যদি স্ত্রীর মধ্যে অবাধ্যতা, হঠকারিতা ও অসৎ চরিত্র লক্ষ্য করা যায়, তবে তার বিরুদ্ধে শাস্তি মূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। এ ক্ষেত্রেও সীমারেখা রয়েছে যা লক্সঘন করা থেকে সাবধান থাকতে হবে। কুরআনুল কারীম এবং সুন্নাতে নববীতে এর একটি সীমারেখা নির্ধারণ করা হয়েছে।
মহান আল্লাহ্ বলেন,

ٱلرِّجَالُ قَوَّٰمُونَ عَلَى ٱلنِّسَآءِ بِمَا فَضَّلَ ٱللَّهُ بَعۡضَهُمۡ عَلَىٰ بَعۡضٖ وَبِمَآ أَنفَقُواْ مِنۡ أَمۡوَٰلِهِمۡۚ فَٱلصَّٰلِحَٰتُ قَٰنِتَٰتٌ حَٰفِظَٰتٞ لِّلۡغَيۡبِ بِمَا حَفِظَ ٱللَّهُۚ وَٱلَّٰتِي تَخَافُونَ نُشُوزَهُنَّ فَعِظُوهُنَّ وَٱهۡجُرُوهُنَّ فِي ٱلۡمَضَاجِعِ وَٱضۡرِبُوهُنَّۖ فَإِنۡ أَطَعۡنَكُمۡ فَلَا تَبۡغُواْ عَلَيۡهِنَّ سَبِيلًاۗ إِنَّ ٱللَّهَ كَانَ عَلِيّٗا كَبِيرٗا ٣٤ [النساء: ٣٤] পুরুষরা নারীদের তত্ত্বাবধায়ক, এ কারণে যে, আল্লাহ তাদের একের উপর অন্যকে শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছেন এবং যেহেতু তারা নিজদের সম্পদ থেকে ব্যয় করে। সুতরাং পুণ্যবতী নারীরা অনুগত, তারা লোকচক্ষুর অন্তরালে হিফাজতকারিনী ঐ বিষয়ের যা আল্লাহ হিফাজত করেছেন। আর তোমরা যাদের অবাধ্যতার আশঙ্কা কর তাদেরকে সদুপদেশ দাও, বিছানায় তাদেরকে ত্যাগ কর এবং তাদেরকে (মৃদু) প্রহার কর। এরপর যদি তারা তোমাদের আনুগত্য করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে কোনো পথ অনুসন্ধান করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সমুন্নত মহান। [সূরা আন-নিসা: ৩৪] এই আয়াতে অবাধ্য স্ত্রীকে সংশোধন করার জন্য যে নীতিমালা প্রদান করা হয়েছে তা নিম্নরূপ:
প্রথম পদক্ষেপ হচ্ছে উপদেশ দেওয়া :
এ সম্পর্কে পূর্বে আলোচনা করা হয়েছে যে, তাকে ভদ্র ও নম্রভাবে বুঝাতে হবে, বিরোধীতা ও হঠকারিতার পরিণাম সম্পর্কে জ্ঞান দান করতে হবে। স্বামী যে সত্য সত্যই স্ত্রীর কল্যাণকামী এ বিষয়টি যেন তার কাছে প্রকাশ পায় এমন ভাষা ব্যবহার করতে হবে। রাগতঃ ভাষায় কর্কষ কন্ঠের কথা কখনো উপদেশ হতে পারে না। স্ত্রীকে সংশোধন করার জন্য কখনই কঠিন ও শক্ত ভাষা ব্যবহার করে উপদেশ দেয়ার চেষ্টা করবেন না। কেননা অন্যায়কে অন্যায় দিয়ে প্রতিহত করা যায় না।
দ্বিতীয় পদক্ষেপ বিছানায় পরিত্যাগ করা :
একই বিছানায় তার থেকে আলাদাভাবে শয়ন করা। এমন কথা নয় যে, তাকে ঘরের বাইরে রাখা বা অন্য ঘরে রাখা বা পিতা-মাতার বাড়ি পাঠিয়ে দেওয়া। কেননা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ আয়াতে নির্দেশিত বিছানায় পরিত্যাগ করারব্যাখ্যায় বলেছেন,
عَنْ حَكِيمِ بْنِ مُعَاوِيَةَ الْقُشَيْرِيِّ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ: قُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، مَا حَقُّ زَوْجَةِ أَحَدِنَا عَلَيْهِ؟، قَالَ: ্রأَنْ تُطْعِمَهَا إِذَا طَعِمْتَ، وَتَكْسُوَهَا إِذَا اكْتَسَيْتَ، أَوِ اكْتَسَبْتَ، وَلَا تَضْرِبِ الْوَجْهَ، وَلَا تُقَبِّحْ، وَلَا تَهْجُرْ إِلَّا فِي الْبَيْتِগ্ধ
হাকীম ইবন মুআবিয়া রহ. তাঁর পিতা হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, আমি জিজ্ঞাসা করি, ইয়া রাসূলুল্লাহ্! স্বামীদের উপর স্ত্রীদের কী হক? তিনি বলেন, "যা সে খাবে তাকেও (স্ত্রী) খাওয়াবে, আর সে যা পরিধান করবে তাকেও তা পরিধান করাবে। আর তার (স্ত্রীর) চেহারার উপর মারবে না এবং তাকে গালাগাল করবে না। আর তাকে ঘর হতে বের করে দিবে না। [আবু দাউদ: হাদীস নং ২১৪২।] বিছানায় আলাদা করে রাখার অর্থ সম্পর্কে আবদুল্লাহ্ ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, তার সাথে তার বিছানাতেই শুইবে কিন্তু তারসাথে সহবাস করবে না। তার দিকে পিঠ ঘুরিয়ে শয়ন করবে। অন্য বর্ণনা মতে ইবনু আব্বাস বলেন, তার সাথে স্বাভাবিক কথা ছাড়া আর কিছু বলবে না। [তাফসীর ইবন কাসীর, সূরা নিসার ৩৪ নং আয়াতের তাফসীর।] ইমাম কুরতুবী এই পদক্ষেপের উপকারিতা সম্পর্কে বলেন, স্বামীর প্রতি যদি স্ত্রীর ভালোবাসা থাকে তাহলে এ অবস্থা তার কাছে খুবই অসহনীয়ও কষ্টকর হবে, ফলে সে সংশোধন হবে। কিন্তু ভালোবাসায় ত্রুটি থাকলে বা মনে ঘৃণা থাকলে নিজ অবাধ্যতার উপর সে অটল থাকবে-সংশোধনের পথে অগ্রসর হবে না। [তাফসীরে কুরতুবী, সূরা নিসার ৩৪ নং আয়াতের তাফসীর।] সংশোধনের এই দ্বিতীয় নীতি ফলপ্রসু না হলে তৃতীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। আর তা হচ্ছে-
তৃতীয় পদক্ষেপ মৃদু প্রহার করা :
এটি হচ্ছে সর্বশেষ পদক্ষেপ। আল্লাহ্ বলেন, وَاضْرِبُوهُنَّ এবং তাদেরকে প্রহার করবে। এর তাফসীরে হাফেয ইবন কাসীর [রহ.] বলেন, যদি উপদেশ প্রদান ও আলাদা রাখার পরও কোনো কাজ না হয়, স্ত্রীগণ সংশোধনের পথে ফিরে না আসে, তবে হালকা করে তাদেরকে প্রহার করবে।
জাবের রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, বিদায় হজের ঐতিহাসিক ভাষণে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
্রفَاتَّقُوا اللهَ فِي النِّسَاءِ، فَإِنَّكُمْ أَخَذْتُمُوهُنَّ بِأَمَانِ اللهِ، وَاسْتَحْلَلْتُمْ فُرُوجَهُنَّ بِكَلِمَةِ اللهِ، وَلَكُمْ عَلَيْهِنَّ أَنْ لَا يُوطِئْنَ فُرُشَكُمْ أَحَدًا تَكْرَهُونَهُ، فَإِنْ فَعَلْنَ ذَلِكَ فَاضْرِبُوهُنَّ ضَرْبًا غَيْرَ مُبَرِّحٍ، وَلَهُنَّ عَلَيْكُمْ رِزْقُهُنَّ وَكِسْوَتُهُنَّ بِالْمَعْرُوفِগ্ধ
তোমরা স্ত্রীদের ব্যাপারে আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর। কেননা আল্লাহর আমানতে তোমরা তাদেরকে গ্রহণ করেছ। আল্লাহর বাণী সাক্ষী রেখে তোমরা তাদের সাথে সহবাস করা বৈধ করেছো। তাদের উপর তোমাদের অধিকার হচ্ছে, তারা তোমাদের গৃহে এমন লোককে প্রবেশ করতে দিবে না যাকে তোমরা পছন্দ কর না। কিন্তু তারা যদি নির্দেশ লক্সঘন করে এরূপ করে ফেলে তবে, তাদেরকে প্রহার কর। কিন্তু প্রহার যেন কঠিন ও কষ্টদায়ক না হয়। তোমাদের উপর তাদের অধিকার হচ্ছে, তোমরা সঠিকভাবে নিয়ম মাফিক তাদের খানা-পিনা ও কাপড়ের ব্যবস্থা করবে। [মুসলিম, হাদীস নং ১২১৮।] হাসান বাসরী [রহ.] এই প্রহারের ব্যাখ্যায় বলেন, প্রহার যেন এমন না হয় যার কারণে শরীরে কোন চিহ্ন দেখা যায় বা শরীর ফুলে-ফুটে যায়। আত্বা [রহ.] বলেন, ইবন আব্বাসকে প্রশ্ন করা হল, উক্ত প্রহার কিরূপ হবে? তিনি বললেন, মেসওয়াক বা অনুরূপ বস্তু দ্বারা প্রহার হতে হবে। (তাফসীরে কুরতুবী)।
অন্য হাদীসে প্রহারের ক্ষেত্রে হালকাভাবে হলেও মুখমন্ডলে প্রহার করতে নিষেধ করা হয়েছে। পরিশেষে বলব, একজন আদর্শ স্বামী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিতি করতে চাইলে পারিবারিক জীবনে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আদর্শই আপনার আদর্শ হতে হবে। আপনি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মত স্ত্রীকে ভালোবাসলেই আপনার স্ত্রী নিজেকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ মনে করবেন। আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মত একজন আদর্শ স্বামী হিসেবে কবুল করুন। আমীন।

গ্রন্থনা ও সম্পদনা : মাওলানা মিরাজ রহমান

miraj.rahmanmiraj.rahman's picture

Link: http://islam.priyo.com/

3894-কোরআন-হাদিসের-আলোকে-অবাধ্য-স্ত্রীকে-সংশোধনের-কৌশল-পদ্ধতি

কোরআন আলোকে অবাধ্য স্ত্রীকে সংশোধনের কৌশল!

Also read Sura Nisa:

http://allbanglaebook.blogspot.com/2012/01/holy-quran-surah-al-nisa-bangla-version.html

http://www.englishtafsir.com/quran/4/index.html

স্বামীর পায়ের নিচে স্ত্রীর বেহেস্ত .........!
হাদীসে আছে,নবী (সাঃ) বলেছেন,"যদি মানুষের আল্লাহ ব্যতীত অন্য কাউকে সেজদা করার অনুমতি থাকত তবে প্রথমেই নারীদের তার স্বামীকে সেজদা করার হুকুম থাকত"..............!




__._,_.___

Posted by: Nehal Adil <nehal.adil2011@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Re: কোরআন আলোকে অবাধ্য স্ত্রীকে সংশোধনের কৌশল! -The Taming of the Shrew in the light of Quran !



Salam

So you differ with  most of the translators (English/Beangla/Urdu)  and so-called Alem 
Samaj including  মাওলানা মিরাজ রহমান , who wrote the article "কোরআন আলোকে অবাধ্য স্ত্রীকে 
সংশোধনের কৌশল!" . Why don't you put some "acceptable" translation of this part of Sura Nisa 
(verse 4:34) with proper references ....  

Sura Nisa is part of Qaran and there should not be any polymics on it's contents.....!
Also don't forget put the Shan-e-Nuzool of Sura Nisa.

BTW, is Islam a religion dominated by the scholars or a religon of the common 
masses?

Note:

Surah Nisa verse 34 (4:34) is a very common verse brought up when discussion of Women in Islam takes place. Yusuf Ali's translation of the verse reads:

"Men are the protectors and maintainers of women, because Allah has given the one more (strength) than the other, and because they support them from their means. Therefore the righteous women are devoutly obedient, and guard in (the husband's) absence what Allah would have them guard. As to those women on whose part ye fear disloyalty and ill-conduct, admonish them (first), (Next), refuse to share their beds, (And last) beat them (lightly); but if they return to obedience, seek not against them Means (of annoyance): For Allah is Most High, great (above you all). " (Quran 4:34, Yusuf Ali's translation)

Translation of Quran by Abdullah Yusuf Ali - Surah (Chapter ...

4:34, Men are the protectors and maintainers of women, because Allah has given the one more (strength) than the other, and because they support them from  ...


Also please read:

http://allbanglaebook.blogspot.com/2012/01/holy-quran-surah-al-nisa-bangla-version.html

http://www.englishtafsir.com/quran/4/index.html

Thanks, 

Nehal Adil



2015-07-30 11:44 GMT-04:00 Syed Haque <syedhaque@hotmail.com>:

Salam,

You have to be very careful about the translation because it can be misinterpreted. Every chapter in the Quran is tied to a Shan-e-Nuzool (particular circumstances) Quite a few scholars agree that this "Mridu Prahar" is not the real meaning here.

Here is what other scholars say: "The issue with all of the Arabic words that are derived from the word "daraba" is that they don't necessarily mean "hit".  The word "idribuhunna" for instance, could very well mean to "leave" them.  It is exactly like telling someone to "beat it" or "drop it" in English."  

Please be advised that "wife beating is not allowed in Islam." There is no authentic hadith which supports wife beating either.

Thanks,

Syed


Date: Thu, 30 Jul 2015 09:31:35 -0400
Subject: কোরআন আলোকে অবাধ্য স্ত্রীকে সংশোধনের কৌশল! -The Taming of the Shrew in the light of Quran ....
From: nehal.adil2011@gmail.com
To:

 কোরআন আলোকে অবাধ্য স্ত্রীকে সংশোধনের কৌশল!
h-q-400x258

ডেস্ক রিপোর্ট : নারীদের মধ্যে কোনো কোনো ক্ষেত্রে বক্রতা থাকলেই যে তাকে প্রত্যাখ্যান করতে হবে এমন নয়; বরং তার মধ্যে অনেক ভাল গুণও আছে। কোন বিষয় হয়তো আপনি অপছন্দ করছেন কিন্তু তাতেই রয়েছে আপনার জন্য প্রভূত কল্যাণ যা আপনি জানেনই না।
নারীদের মধ্যে কোনো কোনো ক্ষেত্রে বক্রতা থাকলেই যে তাকে প্রত্যাখ্যান করতে হবে এমন নয়; বরং তার মধ্যে অনেক ভাল গুণও আছে। কোন বিষয় হয়তো আপনি অপছন্দ করছেন কিন্তু তাতেই রয়েছে আপনার জন্য প্রভূত কল্যাণ যা আপনি জানেনই না।

আল্লাহ্ তাআলা বলেছেন,
وَعَاشِرُوهُنَّ بِٱلۡمَعۡرُوفِۚ فَإِن كَرِهۡتُمُوهُنَّ فَعَسَىٰٓ أَن تَكۡرَهُواْ شَيۡ‍ٔٗا وَيَجۡعَلَ ٱللَّهُ فِيهِ خَيۡرٗا كَثِيرٗا [النساء: ١٩] আর তোমরা তাদের সাথে সদ্ভাবে বসবাস কর। আর যদি তোমরা তাদেরকে অপছন্দ কর, তবে এমনও হতে পারে যে, তোমরা কোন কিছুকে অপছন্দ করছ আর আল্লাহ তাতে অনেক কল্যাণ রাখবেন। [সূরা আন-নিসা: ১৯] স্ত্রীর নিকট থেকে কোনো বিরোধিতা বা অপছন্দনীয় বিষয় প্রকাশ পেলে দ্রুত তাকে উপদেশ দিবে নসীহত করবে। আল্লাহর কথা স্মরণ করাবে, তাঁর শাস্তির ভয় দেখাবে। তার আবধ্যতা ও গোঁড়ামীর পরিণতি যে ভয়াবহ সে সম্পর্কে সতর্ক করবে। কিন্তু এরপরও যদি স্ত্রীর মধ্যে অবাধ্যতা, হঠকারিতা ও অসৎ চরিত্র লক্ষ্য করা যায়, তবে তার বিরুদ্ধে শাস্তি মূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। এ ক্ষেত্রেও সীমারেখা রয়েছে যা লক্সঘন করা থেকে সাবধান থাকতে হবে। কুরআনুল কারীম এবং সুন্নাতে নববীতে এর একটি সীমারেখা নির্ধারণ করা হয়েছে।
মহান আল্লাহ্ বলেন,

ٱلرِّجَالُ قَوَّٰمُونَ عَلَى ٱلنِّسَآءِ بِمَا فَضَّلَ ٱللَّهُ بَعۡضَهُمۡ عَلَىٰ بَعۡضٖ وَبِمَآ أَنفَقُواْ مِنۡ أَمۡوَٰلِهِمۡۚ فَٱلصَّٰلِحَٰتُ قَٰنِتَٰتٌ حَٰفِظَٰتٞ لِّلۡغَيۡبِ بِمَا حَفِظَ ٱللَّهُۚ وَٱلَّٰتِي تَخَافُونَ نُشُوزَهُنَّ فَعِظُوهُنَّ وَٱهۡجُرُوهُنَّ فِي ٱلۡمَضَاجِعِ وَٱضۡرِبُوهُنَّۖ فَإِنۡ أَطَعۡنَكُمۡ فَلَا تَبۡغُواْ عَلَيۡهِنَّ سَبِيلًاۗ إِنَّ ٱللَّهَ كَانَ عَلِيّٗا كَبِيرٗا ٣٤ [النساء: ٣٤] পুরুষরা নারীদের তত্ত্বাবধায়ক, এ কারণে যে, আল্লাহ তাদের একের উপর অন্যকে শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছেন এবং যেহেতু তারা নিজদের সম্পদ থেকে ব্যয় করে। সুতরাং পুণ্যবতী নারীরা অনুগত, তারা লোকচক্ষুর অন্তরালে হিফাজতকারিনী ঐ বিষয়ের যা আল্লাহ হিফাজত করেছেন। আর তোমরা যাদের অবাধ্যতার আশঙ্কা কর তাদেরকে সদুপদেশ দাও, বিছানায় তাদেরকে ত্যাগ কর এবং তাদেরকে (মৃদু) প্রহার কর। এরপর যদি তারা তোমাদের আনুগত্য করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে কোনো পথ অনুসন্ধান করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সমুন্নত মহান। [সূরা আন-নিসা: ৩৪] এই আয়াতে অবাধ্য স্ত্রীকে সংশোধন করার জন্য যে নীতিমালা প্রদান করা হয়েছে তা নিম্নরূপ:
প্রথম পদক্ষেপ হচ্ছে উপদেশ দেওয়া :
এ সম্পর্কে পূর্বে আলোচনা করা হয়েছে যে, তাকে ভদ্র ও নম্রভাবে বুঝাতে হবে, বিরোধীতা ও হঠকারিতার পরিণাম সম্পর্কে জ্ঞান দান করতে হবে। স্বামী যে সত্য সত্যই স্ত্রীর কল্যাণকামী এ বিষয়টি যেন তার কাছে প্রকাশ পায় এমন ভাষা ব্যবহার করতে হবে। রাগতঃ ভাষায় কর্কষ কন্ঠের কথা কখনো উপদেশ হতে পারে না। স্ত্রীকে সংশোধন করার জন্য কখনই কঠিন ও শক্ত ভাষা ব্যবহার করে উপদেশ দেয়ার চেষ্টা করবেন না। কেননা অন্যায়কে অন্যায় দিয়ে প্রতিহত করা যায় না।
দ্বিতীয় পদক্ষেপ বিছানায় পরিত্যাগ করা :
একই বিছানায় তার থেকে আলাদাভাবে শয়ন করা। এমন কথা নয় যে, তাকে ঘরের বাইরে রাখা বা অন্য ঘরে রাখা বা পিতা-মাতার বাড়ি পাঠিয়ে দেওয়া। কেননা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ আয়াতে নির্দেশিত বিছানায় পরিত্যাগ করারব্যাখ্যায় বলেছেন,
عَنْ حَكِيمِ بْنِ مُعَاوِيَةَ الْقُشَيْرِيِّ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ: قُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، مَا حَقُّ زَوْجَةِ أَحَدِنَا عَلَيْهِ؟، قَالَ: ্রأَنْ تُطْعِمَهَا إِذَا طَعِمْتَ، وَتَكْسُوَهَا إِذَا اكْتَسَيْتَ، أَوِ اكْتَسَبْتَ، وَلَا تَضْرِبِ الْوَجْهَ، وَلَا تُقَبِّحْ، وَلَا تَهْجُرْ إِلَّا فِي الْبَيْتِগ্ধ
হাকীম ইবন মুআবিয়া রহ. তাঁর পিতা হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, আমি জিজ্ঞাসা করি, ইয়া রাসূলুল্লাহ্! স্বামীদের উপর স্ত্রীদের কী হক? তিনি বলেন, "যা সে খাবে তাকেও (স্ত্রী) খাওয়াবে, আর সে যা পরিধান করবে তাকেও তা পরিধান করাবে। আর তার (স্ত্রীর) চেহারার উপর মারবে না এবং তাকে গালাগাল করবে না। আর তাকে ঘর হতে বের করে দিবে না। [আবু দাউদ: হাদীস নং ২১৪২।] বিছানায় আলাদা করে রাখার অর্থ সম্পর্কে আবদুল্লাহ্ ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, তার সাথে তার বিছানাতেই শুইবে কিন্তু তারসাথে সহবাস করবে না। তার দিকে পিঠ ঘুরিয়ে শয়ন করবে। অন্য বর্ণনা মতে ইবনু আব্বাস বলেন, তার সাথে স্বাভাবিক কথা ছাড়া আর কিছু বলবে না। [তাফসীর ইবন কাসীর, সূরা নিসার ৩৪ নং আয়াতের তাফসীর।] ইমাম কুরতুবী এই পদক্ষেপের উপকারিতা সম্পর্কে বলেন, স্বামীর প্রতি যদি স্ত্রীর ভালোবাসা থাকে তাহলে এ অবস্থা তার কাছে খুবই অসহনীয়ও কষ্টকর হবে, ফলে সে সংশোধন হবে। কিন্তু ভালোবাসায় ত্রুটি থাকলে বা মনে ঘৃণা থাকলে নিজ অবাধ্যতার উপর সে অটল থাকবে-সংশোধনের পথে অগ্রসর হবে না। [তাফসীরে কুরতুবী, সূরা নিসার ৩৪ নং আয়াতের তাফসীর।] সংশোধনের এই দ্বিতীয় নীতি ফলপ্রসু না হলে তৃতীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। আর তা হচ্ছে-
তৃতীয় পদক্ষেপ মৃদু প্রহার করা :
এটি হচ্ছে সর্বশেষ পদক্ষেপ। আল্লাহ্ বলেন, وَاضْرِبُوهُنَّ এবং তাদেরকে প্রহার করবে। এর তাফসীরে হাফেয ইবন কাসীর [রহ.] বলেন, যদি উপদেশ প্রদান ও আলাদা রাখার পরও কোনো কাজ না হয়, স্ত্রীগণ সংশোধনের পথে ফিরে না আসে, তবে হালকা করে তাদেরকে প্রহার করবে।
জাবের রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, বিদায় হজের ঐতিহাসিক ভাষণে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
্রفَاتَّقُوا اللهَ فِي النِّسَاءِ، فَإِنَّكُمْ أَخَذْتُمُوهُنَّ بِأَمَانِ اللهِ، وَاسْتَحْلَلْتُمْ فُرُوجَهُنَّ بِكَلِمَةِ اللهِ، وَلَكُمْ عَلَيْهِنَّ أَنْ لَا يُوطِئْنَ فُرُشَكُمْ أَحَدًا تَكْرَهُونَهُ، فَإِنْ فَعَلْنَ ذَلِكَ فَاضْرِبُوهُنَّ ضَرْبًا غَيْرَ مُبَرِّحٍ، وَلَهُنَّ عَلَيْكُمْ رِزْقُهُنَّ وَكِسْوَتُهُنَّ بِالْمَعْرُوفِগ্ধ
তোমরা স্ত্রীদের ব্যাপারে আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর। কেননা আল্লাহর আমানতে তোমরা তাদেরকে গ্রহণ করেছ। আল্লাহর বাণী সাক্ষী রেখে তোমরা তাদের সাথে সহবাস করা বৈধ করেছো। তাদের উপর তোমাদের অধিকার হচ্ছে, তারা তোমাদের গৃহে এমন লোককে প্রবেশ করতে দিবে না যাকে তোমরা পছন্দ কর না। কিন্তু তারা যদি নির্দেশ লক্সঘন করে এরূপ করে ফেলে তবে, তাদেরকে প্রহার কর। কিন্তু প্রহার যেন কঠিন ও কষ্টদায়ক না হয়। তোমাদের উপর তাদের অধিকার হচ্ছে, তোমরা সঠিকভাবে নিয়ম মাফিক তাদের খানা-পিনা ও কাপড়ের ব্যবস্থা করবে। [মুসলিম, হাদীস নং ১২১৮।] হাসান বাসরী [রহ.] এই প্রহারের ব্যাখ্যায় বলেন, প্রহার যেন এমন না হয় যার কারণে শরীরে কোন চিহ্ন দেখা যায় বা শরীর ফুলে-ফুটে যায়। আত্বা [রহ.] বলেন, ইবন আব্বাসকে প্রশ্ন করা হল, উক্ত প্রহার কিরূপ হবে? তিনি বললেন, মেসওয়াক বা অনুরূপ বস্তু দ্বারা প্রহার হতে হবে। (তাফসীরে কুরতুবী)।
অন্য হাদীসে প্রহারের ক্ষেত্রে হালকাভাবে হলেও মুখমন্ডলে প্রহার করতে নিষেধ করা হয়েছে। পরিশেষে বলব, একজন আদর্শ স্বামী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিতি করতে চাইলে পারিবারিক জীবনে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আদর্শই আপনার আদর্শ হতে হবে। আপনি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মত স্ত্রীকে ভালোবাসলেই আপনার স্ত্রী নিজেকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ মনে করবেন। আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মত একজন আদর্শ স্বামী হিসেবে কবুল করুন। আমীন।

গ্রন্থনা ও সম্পদনা : মাওলানা মিরাজ রহমান

miraj.rahman's picture

miraj.rahman

Link:

http://islam.priyo.com/

3894-কোরআন-হাদিসের-আলোকে-অবাধ্য-স্ত্রীকে-সংশোধনের-কৌশল-পদ্ধতি

কোরআন আলোকে অবাধ্য স্ত্রীকে সংশোধনের কৌশল!

Also read Sura Nisa:

http://allbanglaebook.blogspot.com/2012/01/holy-quran-surah-al-nisa-bangla-version.html

http://www.englishtafsir.com/quran/4/index.html

স্বামীর পায়ের নিচে স্ত্রীর বেহেস্ত .........!
হাদীসে আছে,নবী (সাঃ) বলেছেন,"যদি মানুষের আল্লাহ ব্যতীত অন্য কাউকে সেজদা করার অনুমতি থাকত তবে প্রথমেই নারীদের তার স্বামীকে সেজদা করার হুকুম থাকত"..............!
 





__._,_.___

Posted by: Nehal Adil <nehal.adil2011@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___