কিন্তু সুষমা স্বরাজ কোন হোমওয়ার্ক বা কি মন্ত্র নিয়ে বাংলাদেশে পা রাখলেন কে জানে? ' প্রতিপক্ষ ম্যাডাম কোন গুরুত্বই দিলেন না। খালেদা জিয়া দেখা করে বললেন, 'ম্যাডাম জানেন বাংলাদেশে কিন্তু গণতন্ত্র নেই।বললেন, 'ভারত দুই দেশের সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে চায়।' কূটনীতি বা আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ব্যাপারটি হয় দেশের সঙ্গে দেশের, কোন ব্যক্তির সঙ্গে ব্যক্তির নয় বা কোন দলের সঙ্গে দলের নয়। খ্যাতিমান সাংবাদিক কলামিস্ট স্বদেশ রায় খুব সুন্দর করে বলেছেন, 'দুটি দেশের সম্পর্ক হয় পারস্পরিক স্বার্থের ঐক্যের ভিত্তিতে। রাষ্ট্রের সঙ্গে রাষ্ট্রের কোন আত্মীয়তা হয় না। কারণ রাষ্ট্র একটি মেশিনারি- এটা কোন ব্যক্তি নয়।' এই জায়গাটাতেই বেগম খালেদা জিয়া ও তাঁর দল বিএনপি ও বকধার্মিকতাবাদী জোট হতাশ হয়েছে। স্বপ্নের গুড়ে বালি পড়েছে। কারণ সম্পর্ক হবে দেশের সঙ্গে দেশের এবং তাও হবে দুই দেশের সরকারের মাধ্যমে। যিনি তার গোঁয়ার্তুমির জন্যে (লোকে বলে অর্বাচীন পুত্র তারেকের পরামর্শে) নির্বাচন না করে এবং মানুষ হত্যা করে জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে স্বপ্নের সিঁড়ি বাইতে গিয়ে পিছলে পড়ে খালি ডুলা নিয়ে ঘরে ফিরেছেন, তাঁর তো দুই দেশের সম্পর্ক নির্মাণে কোন ভূমিকা রাখার সুযোগ নেই। কাজেই এখন সরকারে আছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন স্বাধীনতার নেতৃত্বদানকারী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও আওয়ামী লীগের সহযোদ্ধারা। তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি, সীমান্ত সঙ্কট নিরসন কিংবা বাণিজ্যে সমতার মাধ্যমে পারস্পরিক অর্থনৈতিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে কোন চুক্তি সমঝোতা যাই হোক, সবই হবে ক্ষমতাসীন দলের মাধ্যমে দেশের সঙ্গে দেশের। তাছাড়া মোদি সরকার যতই কট্টর হিন্দুত্ববাদীই হোক না কেন তারা কিন্তু ভারতের স্বাধীনতার সংগ্রামের সঙ্গেই ছিল, বিরোধিতা করেনি। এমনকি পাকিস্তানী হানাদার সামরিক জান্তাবিরোধী আমাদের একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে নরেন্দ্র মোদিরও গুরু জয়প্রকাশ নারায়ণ, যার সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে বিজেপি ১৯৭৭ সালে শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধীকে ক্ষমতাচ্যুত করেছিল, (যদিও তা মাত্র ২ বছর) সেই নেতা তো রীতিমতো আমাদের সঙ্গে বিবেকের মুক্তিযুদ্ধ করেছেন। কথাগুলো বলছি এ জন্যে যে, ভারতের কংগ্রেসের সঙ্গে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বন্ধুত্ব এবং বলা যায় আত্মীয়তার সম্পর্ক রয়েছে এবং তা হয়েছে ঐতিহাসিক কারণে। ১৯৭১ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের নেতৃত্বে আমরা বাঙালীরা যে ইতিহাস সৃষ্টি করেছি সে ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ সহযাত্রী ছিল ভারতের জাতীয় কংগ্রেস ও জনগণ। এবং বিশেষ করে তৎকালীন কংগ্রেস সরকারের প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী। বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের মানবতাবাদী এই নেতা ইন্দিরা প্রিয়দর্শিনী বাংলায় গণহত্যা, নারী নির্যাতন, মানুষকে গৃহহারা করার বিরুদ্ধে গর্জে উঠেছিলেন একেবারে আপনজনের মতো। ঠিক তেমনি ১৯৭৫ সালে জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যার পর আল্লার কৃপায় বেঁচে যাওয়া বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা (বর্তমান প্রধানমন্ত্রী) ও শেখ রেহানাকে আশ্রয় দিয়েছিলেন তাঁর স্নেহের ছায়ায়। কাজেই ঐ পরিবারের বর্তমান প্রতিনিধিত্বকারী সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গেও শেখ হাসিনার চমৎকার সম্পর্ক রয়েছে- ৬ বছর দিল্লীতে বাধ্যতামূলক নির্বাসিত জীবনকালে এই সম্পর্ক আরও নিবিড় হয়েছে। এটি সম্পূর্ণরূপে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তার মানে এই নয় যে, শেখ হাসিনার সরকার বর্তমান মোদি সরকারের সঙ্গে কোন সম্পর্ক রাখবেন না। অবশ্যই রাখবেন এবং তা রাষ্ট্র ও নাগরিকদের স্বার্থেই রাখবেন। সুষমা স্বরাজও এসব জেনেই বাংলাদেশের মাটিতে পা রেখেছিলেন। ব্যক্তিগতভাবে একবার সুষমা স্বরাজের সঙ্গে আমার কথা বলার সুযোগ হয়েছিল দিল্লীতে। ১৯৯৭ সালে ভারত ও পাকিস্তান পাল্টাপাল্টিভাবে আণবিক বোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়েছিল। অর্থাৎ ভারত পাকিস্তানকে সতর্ক করে দেয় বেশি বাড়াবাড়ি না করতে, পাকিস্তানও ভারতকে বুঝিয়ে দেয় সেও কম নয়। তখন এ অঞ্চলে যুদ্ধের একটা হুমকি সৃষ্টি হয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিল্লী ও ইসলামাবাদ সফর করে দুই দেশের নেতাদের বোঝাতে চেষ্টা করেন তাদের এ আণবিক বোমা বিস্ফোরণের ফল হবে ভয়াবহ। অবশ্য শেখ হাসিনার সফরের পর আর কোন বোমার বিস্ফোরণ ঘটেনি। তাঁর সফরসঙ্গী হিসেবে দিল্লীর পার্লামেন্ট ভবনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর মধ্যে যে বৈঠক হয়েছিল, তা দেখার সুযোগ হয়েছিল। মনে আছে আলোচনার শুরুতেই শেখ হাসিনা তাঁর ভারতীয় প্রতিপক্ষ অটল বিহারী বাজপেয়ীকে প্রশ্ন করেছিলেন- ''Your Excellency, honourable Prime Minister of India, the largest democracy of the world. So far I understand that a vast majority of your citizens have been living below poverty line, many live in inhuman life even today. But you are spending money on explosion of human destructive Atom-bomb.
এ ধরনের প্রশ্নের জন্যে ভারতীয় পক্ষ কতখানি প্রস্তুত ছিলেন জানি না। তবে তাদের দেখেছি চোখ বড় বড় করে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর মুখের দিকে তাকিয়ে থাকতে। বৈঠক শেষে চা চক্রে সুষমা স্বরাজের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ হয়। তিনি বললেন, 'তুমহারা প্রাইম মিনিস্টার বহুত হি লারনেড আওর হুনহার পারসোনালিটি হ্যায়। জিস তরহা হামারা প্রাইম মিনিস্টার কো নিউক্লিয়ার ইউপন কি বিরোধ মে সাওয়াল কিয়া উহ্ বহুত বড়ে জিগার কি বাত হ্যায়। হোগা কেউ নেহি, বেটি জু হায় বঙ্গবন্ধু কি.........।' এই সেই সুষমা স্বরাজ। তখন তিনি বাজপেয়ী সরকারের তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ছিলেন।
এই সুষমা স্বরাজ বাংলাদেশ সফর করে চলে গেলেন। খালেদা জিয়ার ঝুড়িতে কিছুই পড়ল না। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী শক্তির সঙ্গে কেন ভারত সম্পর্ক স্থাপন করবে? ভারত তো একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র। রাষ্ট্রটি ১৯৫০ সালে সংবিধান রচনা করে এবং ১৯৫৩ সালে তা অনুমোদন করে। সেই থেকে ভারত রাষ্ট্রটি পরিচালিত হয়ে আসছে সংবিধানসম্মতভাবেই। একবার বা এক মুহূর্তের জন্যেও সংবিধানের বাইরে যায়নি বা কোন আইয়ুব-ইয়াহিয়া বা জিয়া-এরশাদের সংগীনের খোঁচায় তা ক্ষতবিক্ষত হয়নি। অথচ গোটা পাকিস্তান আমল গেছে আইয়ুব-ইয়াহিয়ার উর্দি শাসনে। সংবিধান ছিলই না। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু মাত্র ৯ মাসে সংবিধান রচনা করে ৭৩-এর পার্লামেন্টে অনুমোদন করে রাষ্ট্র পরিচালনা শুরু করেন। কিন্তু মাত্র সাড়ে ৩ বছরের মাথায় মুশতাক-জিয়ার চক্রান্তে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে আবার মিলিটারি জান্তা ঝেঁকে বসে। খালেদা জিয়া আজ যে দল ও জোটের নেতা, দু'চারটে ব্যতিক্রম ছাড়া, সবইতো মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী। এমনকি খালেদা যে দলের চেয়ারপারসন সেই দলের জন্মদাতা জিয়ার মৃত্যুর পর সে দলেও তো আজ মুক্তিযোদ্ধা খুঁজতে হলে মাইক্রোস্কোপ দিয়ে দেখতে হবে। এ সব সুষমা স্বরাজ জানেন না, এমনটি বোকারাই কেবল ভাবতে পারে। তাছাড়া বাংলাদেশে আসার আগে সাউথ ব্লকের আধা-পাকা চুল, পাকা-চুলঅলা কর্তারা বাংলাদেশে খালেদা সরকারের ভারতবিরোধী জঙ্গী ভরণপোষণ, পাকিস্তানের লস্করে তৈয়েবা, জইশে মুহম্মদকে ভারতে প্রবেশের রুট ব্যবহার করতে দেয়া, ভারতের পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোতে নাশকতা সৃষ্টিকারী উলফাকে সাহায্য সহযোগিতা দান, এই সব দলিল সুষমা স্বরাজের হাতে দেননি এমনিও ভাবার কোন কারণ নেই। দিল্লীর পার্লামেন্ট ভবনে তাঁর সঙ্গে ২/৩ মিনিট কথা বলে যা বুঝেছি সুষমা স্বরাজ অনেক দরাজ মেধা ও ব্যক্তিত্বের অধিকারী। খালেদা জিয়া কি নালিশ করলেন তা তিনি হয়ত কানে শুনেছেন, মরমে পশেনি। কারণ তা মরমে রয়েছে ভারতের স্বার্থ।
তবে খালেদা জিয়ার একটি ইন্টারভিউ দেখলাম বাংলাদেশের কাগজে ছাপা হয়েছে। ইন্টারভিউটি নিয়েছেন শুভজিত রায় নামে এক ভারতীয় সাংবাদিক, যা গত ১ জুলাই ভারতের ইংরেজী দৈনিক The Indian Express এ ছাপা হয় এবং তার পরদিনই ২ জুলাই বাংলাদেশের পত্রিকা পুনর্মুদ্রণ করে পরিবেশন করা হয়। প্রায় সব কাগজেই ছাপা হয়েছে। তবে ইংরেজী এবং বাংলা দুটি প্রচার বহুল কাগজে একটু বেশি গুরুত্ব দিয়ে ছাপা হয়েছে। যদিও এই ইন্টারভিউ খুব একটা গুরুত্ব বহন করে বলে আমি মনে করি না। কেননা এতে অনেক ডাহা অসত্য কথা রয়েছে। চাঁদপুরের একজন আওয়ামী লীগ এ্যাক্টিভিস্ট রফিক মেম্বার টেলিফোনে ইন্টারভিউটির ব্যাপারে কিছু লিখতে বললেন তাই লেখা। তাছাড়া ইন্টারভিউটি ইংরেজীতে লেখা এবং সে কারণেই খালেদা জিয়ার ভাষা নয়, অন্য কারো তৈরি করা। যেমন :
ক. বিগত বিএনপি সরকারের সময় ভারতের বিরুদ্ধে নাশকতামূলক কার্যকলাপের অভিযোগের ব্যাপারে প্রশ্ন করা হলে খালেদা জিয়া বলেন, This is a propaganda to create wrong view of the BNP. We are committed to never allowing the territory of Bangladesh to be used against India or any of our neighbours''. অথচ বাংলাদেশের মানুষ জানে (ভারতও জানে না তা নয়) ২০০১-২০০৬ সময়কালে খালেদা-নিজামীরা কিভাবে ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোতে নাশকতা সৃষ্টিকারীদের বাংলাদেশের অভ্যন্তরে জায়গা দিয়েছিলেন, লালন-পালন করেছিলেন।
খ. আরেক জায়গায় তিনি বলেছেন, সংখ্যালঘুরা বিএনপি আমলে ভাল ছিল। বরং আওয়ামী লীগ আমলে খারাপ ছিল। ১৯৯২ সালে বাবরী মসজিদ ভাঙ্গার মুহূর্তে তিনি প্রধানমন্ত্রী ছিলেন এবং সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নিয়েছেন। তাঁর মন্ত্রীরা রাত জেগে জেগে পাহারা দিয়েছেন। এটিও ডাহা অসত্য। কে না জানে তখন আড়াইশ'র অধিক মন্দির ভাঙ্গা হয়েছিল।
গ. নরেন্দ্র মোদির নির্বাচনী প্রচার 'বাংলাদেশ থেকে ভারতে অবৈধ প্রবেশের' ওপর প্রশ্ন করা হলে খালেদা জিয়া বলেন, একথা শোনা গেছে কিন্তু এর কোন প্রমাণ নেই। তাছাড়া নির্বাচনী প্রচারে মানুষ কত কথাই বলেন। তার অর্থ এই নয় যে, সব পালন করতে হবে। তাছাড়া I don't think many Bangladeshis go to India... They are all doing quite well here. এ ব্যাপারে একটা পরিসংখ্যান দিতে চাই ১৯৪৭ সালের দেশ বিভাগের সময় বর্তমান বাংলাদেশ ভূখণ্ডে মোট জনসংখ্যার মধ্যে সংখ্যালঘু (প্রধানত হিন্দু) হার ছিল শতকরা ৪০ জন, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হবার সময় ছিল শতকরা ২৯ জন এবং বর্তমানে তা নামতে নামতে শতকরা ৭-৮ জনে এসে দাঁড়িয়েছে। অত পরিসংখ্যান দেবারও প্রয়োজন নেই, কেবল আওয়ামী লীগকে ভোট দেবার কারণে ২০০১-২০০৬ সালে খালেদা-নিজামীর সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা কিভাবে সংখ্যালঘু নির্যাতন চালিয়েছে, কিভাবে তাদের নারীদের ধর্ষণ করেছে, যারা শারীরিক নির্যাতন থেকে বেঁচেছেন তারাও চাঁদা দিতে দিতে অর্থনৈতিকভাবে ফতুর হয়েছে এবং এই সময়টাতে সবচে বেশি হিন্দু দেশত্যাগ করেছে। এমনকি গত ৫ জানুয়ারি ২০১৪-এর নির্বাচনের আগে পরে যেভাবে শিবির সন্ত্রাসীদের অস্ত্রসহ নামানো হয়েছিল, যেভাবে হত্যা করা হয়েছে, ধর্ষণ করা হয়েছে, ঘরবাড়ি থেকে উচ্ছেদ করা হয়েছে, তা দেশবাসী এমনকি বিশ্ববাসীও প্রত্যক্ষ করেছে। তারপরও এমন নির্জলা মিথ্যা কেবল খালেদা, তার দল এবং জামায়াত-শিবিরই বলতে পারে।
ঢাকা ॥ ৩ জুলাই ২০১৪
লেখক : ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক
সুষমাকে খালেদার 'নালিশ'
নিজস্ব প্রতিবেদক, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published: 2014-06-27 12:07:33.0 BdST Updated: 2014-06-27 17:14:38.0 BdST
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক পরিস্থিতি নিয়ে প্রতিবেশী ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রী সুষমা স্বরাজের কাছে 'নালিশ' দিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া।...............
RELATED STORIES
-
2014-06-27 13:42:10.0
-
2014-06-26 23:31:40.0
-
2014-06-27 10:46:41.0
-
খালেদার সঙ্গে সুষমার বৈঠক সোনারগাঁও হোটেলে
2014-06-26 20:36:29.0
- M.i. Khan • 7 hours ago
দেশের জনগণ সাথে না থাকলে যা হয়, বিদেশীদের কাছে নালিশ করাই ম্যাডামের বর্তমান সম্বল ! খালেদার জন্য একগুচ্ছ করুণা রইল।
What a flagrant contradiction between Moin khan & Mobin in press briefing.The former says,Begum Zia complained of lack of democracy in B'desh while the other said,it was not discussed at all as it is an internal affair of B'desh.In fact,BNP lost the ground with SC's recent verdict on the legality of last general election held.High time for BNP to understand & press for mid term election under the new costitutional arrangement passed by the law makers unanimously in the last Parliament & with no dissenting voice of opposition which absented itself on its own.With this landmark judgement of SC,hardly care-taker govt can be an issue for advocacy by any power western or otherwise.
=====================
আগে খালেদা আমেরিকার কাছে নালিশ করে বালিশ পেয়েছেন !
নালিশ করে বালিশ পায়, ভাঙা জুতার বাড়ি খায় !
=====================
__._,_.___