Banner Advertiser

Thursday, March 16, 2017

[mukto-mona] আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় জ্যামাইকার ষ্টার কাবাবে অনুষ্ঠান, আপনি আমন্ত্রিত, ধন্যবাদ।





বঙ্গবন্ধু পরিষদ শুক্রবার জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন পালন করবে
১৭ই মার্চ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এর জন্মদিন এবং জাতীয় শিশু-কিশোর দিবস। যুক্তরাষ্ট্র বঙ্গবন্ধু পরিষদ যথাযোগ্য মর্যাদায় দিনটি পালনের সিদ্ভান্ত নিয়েছে। এ উপলক্ষ্যে এই শুক্রবার ১৭ই মার্চ ২০১৭ সন্ধ্যা ৭টায় জ্যামাইকার ষ্টার কাবাব (১৬৮-২১, হিলসাইড এভিনিউ) এক অনুষ্টানের আয়োজন করা হয়েছে। এতে কেক কেটে জাতির জনকের জন্মদিন পালন করা হবে এবং জাতির জনকের জীবন নিয়ে এক 'খোলামেলা আলোচনা'-এর ব্যবস্থা করা হয়েছে। সকল বঙ্গবন্ধু ভক্ত ও অনুসারীদের এতে উপস্থিত থাকার জন্যে অনুরোধ জানান হয়েছে। ধন্যবাদ।
ড: নুরুন নবী, সভাপতি
শিতাংশু গুহ, সাধারণ সম্পাদক।
ফাহিম রেজা নূর এবং স্বীকৃতি বড়ুয়া। 



__._,_.___

Posted by: Sitangshu Guha <guhasb@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Fwd: ঢাকা বিশবিদ্যালয় ও বাংলাদেশ : রবীন্দ্রনাথ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা করেন নাই



How can one infer Rabindra Nath will oppose an institution that will promote Bengali literature and culture in the region that is deprived of higher education, is beyond comprehension. Let me guess, those who are saying so are expressing their communal sentiment, nothing else.  They do not like anything Hindu, and they want to deny all traces of Hindu contribution from the region. So, they need no facts, when they can make facts. I also guess, these people are not so fond of Bangali literature and culture. They love Arabic and Arabian culture.


2017-03-14 18:57 GMT-04:00 Jamal G. Khan <m.jamalghaus@gmail.com>:

রবীন্দ্রনাথ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা করেন নাই ...

রবীন্দ্রনাথ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা করেন নাই

ব্লগারের প্রোফাইল ছবি

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা করেছিলেন বলে একটি অপপ্রচার রয়েছে। কিন্তু এটা নিছকই অপপ্রচার। এর কোনো ভিত্তি নাই। রবীন্দ্রবিদ্বেষী কিছু ছাগু এটা বানিয়েছে। 
১৯১২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন ভাইসরয় লর্ড হার্ডিঞ্জ। তখনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা প্রস্তাবটি বিরোধিতা করেছিলেন তিন ধরনের লোকজন--

১. পশ্চিমবঙ্গের কিছু মুসলমান--তারা মনে করেছিলেন, ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হলে পশ্চিমবঙ্গের মুসলমানদের কোনো লাভ নেই। পূর্ববঙ্গের মুসলমানদেরই লাভ হবে। তাদের জন্য ঢাকায় নয় পশ্চিমবঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় হওয়াটাই লাভজনক। 

২. পূর্ব বাংলার কিছু মুসলমান--তারা মনে করেছিলেন, পূর্ব বঙ্গের মুসলমানদের মধ্যে ১০০০০ জনের মধ্যে ১ জন মাত্র স্কুল পর্যায়ে পাশ করতে পারে। কলেজ পর্যায়ে তাদের ছাত্র সংখ্যা খুবই কম। বিশ্ববিদ্যায় হলে সেখানে মুসলমান ছাত্রদের সংখ্যা খুবই কম হবে। 

পূর্ববঙ্গে প্রাইমারী এবং হাইস্কুল হলে সেখানে পড়াশুনা করে মুসলমানদের মধ্যে শিক্ষার হার বাড়বে। আগে সেটা দরকার। এবং যদি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয় তাহলে মুসলমানদের জন্য যে সরকারী বাজেট বরাদ্দ আছে তা বিশ্ববিদ্যালয়েই ব্যয় হয়ে যাবে। নতুন করে প্রাইমারী বা হাইস্কুল হবে না। যেগুলো আছে সেগুলোও অর্থের অভাবে বন্ধ হয়ে যাবে। সেজন্য তারা বিশ্ববিদ্যালয় চান নি।

৩. পশ্চিবঙ্গের কিছু হিন্দু মনে করেছিলেন যে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হলে কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাজেট বরাদ্দ কমে যাবে। সুতরাং কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় চলবে কিভাবে? এই ভয়েই তারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা করেছিলেন। 

ইতিহাস ঘেটে এ বিষয়ে যা পাওয়া যায় আসুন একটু দেখা যাক--

কেন্দ্রীয় সরকারের পূর্ব বাংলায় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের সিদ্ধান্ত উদীয়মান মুসলমানদের মধ্যে তীব্র বিতর্কের সৃষ্টি করে। চব্বিশ পরগণার জেলা মহামেডান এসোসিয়েশন ১৯১২-র ১১ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যায় স্থাপনের বিরোধিতা করে। বলা হয় এর ফলে সমগ্র প্রদেশের মুসলমানদের শিক্ষাগত স্বার্থে পক্ষপাতদুষ্ট প্রভাব পড়বে এবং তাদের মধ্যে বিবাদের সৃষ্টি করবে। (সূত্র : দি মুসলিম পত্রিকা)।

মৌলানা আকরাম খান আশঙ্কা প্রকাশ করেন যে, সরকার বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য অর্থ বরাদ্দ করলে সাধারণ মুসলমানদের শিক্ষা সংক্রান্ত বিশেষ সুযোগ-সবিধা দানের ক্ষেত্রে অর্থের ব্যবস্থা করবেন না। মুসলমানদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা অপেক্ষা প্রাইমারি ও সেকেন্ডারি (প্রাথমিক ও মাধ্যমিক) শিক্ষার প্রয়োজনীয়তার উপর তিনি গুরুত্ত্ব আরোপ করেন। আবদুর রসুল আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় মুসলমানদের পক্ষে 'বিলাসিতা' বলে আখ্যা দিয়েছিলেন। তার মতে কয়েকজন ভাগ্যবানের জন্য অর্থ ব্যয় না করে বেশিরভাগ মানুষের জন্য তা ব্যয় করা উচিৎ। দি মুসলমানের মতে প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যারয় হবে একটি অসাম্প্রদায়িক প্রতিষ্ঠান, ফলে বাংলার মুসলমানের বিশেষ কিছু লাভ হবে না। বরং গরীব অথবা যোগ্য মুসলমান ছাত্রদের বিশেষ বৃত্তির ব্যবস্থা এবং দু-একটি প্রথম শ্রেণীর কলেজ স্থাপন ইত্যাদি করলে মুসলমানদের মধ্যে শিক্ষাবিস্তার সম্ভব হবে।

কিন্তু ইস্টার্ন বেঙ্গল এন্ড আসাম মুসলিম লিগ সর্বসম্মতিক্রমে ঐ প্রস্তাবকে স্বাগত জানায়। তাঁরা আশা করেন ঐ কেন্দ্রীয় প্রস্তাব কার্যকরী হলে পূর্ববাংলায় শিক্ষাবিস্তারে নতুন বেগের সঞ্চার হবে। ঐ বছরেই সলিমুল্লাহ সরকারের নিকট বাংলার পূর্বাংশের মুসলমানদের জন্য পৃথক তহবিল সৃষ্টির একটি নতুন প্রস্তাব উত্থাপন করেন। কিন্তু দি মুসলিম পত্রিকায় ঐ দাবী সমর্থিত হয় নি। বলা হয়েছিল ঐ দাবী 'শিক্ষাগত বিভাগ' সৃষ্টি করে পূর্ব ও পশ্চিম বাংলার মধ্যে বিচ্ছিন্নতা বৃদ্ধি করবে। ঐ প্রস্তাবের পরিবর্তে সমগ্র বাংলা প্রেসিডেন্সিতে মুসলিম শিক্ষা বিস্তারে উদ্রোগ গ্রহণ ও নিয়ন্ত্রণের জন্য এক 'স্পেশাল মহামেডান এডুকেশন অফিসার' নিয়োগের দাবী করা হয়।

এ সময়েই বাংলার বিভিন্ন জেলা থেকে আসা মুসলমান ছাত্ররা তাঁদের শিক্ষা সংক্রান্ত নানা সমস্যা সমাধানের দাবীতে আন্দোলনের পথে অগ্রসর হয়েছিলেন। ১৯১৪ সালের এক পরিসংখ্যানে জানা যায় প্রতি ১০,০০০ মুসলমান ছাত্রদের মধ্যে মাত্র একজন স্কুলস্তর অতিক্রম করে কলেজস্তরে উন্নীত হত। দি মুসলিম পত্রিকায় মুসলমান ছাত্রদের শিক্ষাবিস্তারের সাহায্যার্থে তাদের আনুপাতিক সরকারি অনুদান দারী করা হলে মুসলমান ছাত্র আন্দোলন এক নতুন মাত্রা লাভ করে।
১৯১৩ সালের জানুয়ারিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংক্রান্ত কমিটির প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিল। ঐ প্রতিবেদনে ধর্মনিরপেক্ষ শিক্ষাদানের ব্যবস্থা কথা থাকলেও বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলাম ধর্ম সংক্রান্ত শিক্ষার পরিকল্পনাও পেশ করা হয়েছিল। তাছাড়া উচ্চবিত্ত মুসলমানদের জন্য ঢাকায় একটি কলেজ স্থাপনের প্রস্তাবও করা হয়। দি মুসলিম পত্রিকায় উচ্চবিত্তদের জন্য কলেজ স্থাপনের প্রস্তাবটির বিরোধিতা করা হয়। উচ্চবিত্ত শ্রেণীর লোকেরা তাদের সন্তানদের শিক্ষাদানের কোনোই অসুবিধা ভোগ করেন না বলেও যুক্তি দেখানো হয়। শেষ পর্যন্ত ১৯১৭ সালে বরিশালে অনুষ্ঠিত বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি মহামেডান এডুকেশন কনফারেন্সে ঢাকা উইনিভার্সিটি সংক্রান্ত মতবেদের অবসান হলেও ১৯২১ সালের ১ লা জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত হয়।
১৯১২ সনের মে মাসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ব্যারিস্টার রবার্ট নাথানের নেতৃত্বে নাথান কমিটি গঠন করা হয়। এ কমিটির ২৫ টি সাবকমিটির রিপোর্টের ভিত্তিতে ভারত সরকার প্রস্তাবিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য রুপরেখা স্থির করে। ভারত সচিব ১৯১৩ সালে নাথান কমিটির রিপোর্ট অনুমোদন দেন। কিন্তু, প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়ে গেলে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা পথে প্রতিবন্ধকতা দেখা দেয়। ১৯১৭ সালের মার্চ মাসে ইমপেরিয়াল লেজিসলেটিভ কাউন্সিলে টাঙ্গাইলের ধনবাড়ীর নবাব সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরী সরকারের কাছে অবিলম্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বিল পেশের আহ্ববান জানান। ১৯১৭ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর লর্ড চেমস্jফোর্ড কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমস্যাসমূহ তদন্তের জন্য একটি কমিটি গঠন করেন। সেই কমিশনের উপরই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে পরামর্শ দেবার দায়িত্ব প্রদান করা হয়। এই কমিশনের প্রধান ছিলেন মাইকেল স্যাডলার।


কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কমিশন (স্যাডলার কমিশন) ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সুপারিশ করে। কিন্তু, এ কমিশন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে সরকারি বা স্টেট বিশ্ববিদ্যালয় করার নাথান কমিটির প্রস্তাব সমর্থন করেনি। কিন্তু, ঢাকা কলেজের আইন বিভাগের সহঅধ্যক্ষ ড. নরেশচন্দ্র সেনগুপ্ত পূর্ণ স্বায়ত্বশাসনকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল শক্তিরূপে অভিহিত করেন। একই কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞানও অর্থনীতির অধ্যাপক টি সি উইলিয়ামস অর্থনৈতিক বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্ন স্বাধীনতা দাবি করেন। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কমিশন ঢাকা শহরের কলেজ গুলোর পরিবর্তে বিভিন্ন আবাসিক হলকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউনিটরুপে গন্য করার সুপারিশ করে। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় কাউন্সিল হাউসের পাঁচ মাইল ব্যাসার্ধ এলাকাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অওতাভুক্ত এলাকায় গন্য করার কথাও বলা হয়। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কমিশন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয প্রতিষ্টার ব্যাপারে তেরটি সুপারিশ করেছিল, এবং কিছু রদবদলসহ তা ১৯২০সালের ভারতীয় আইন সভায় গৃহীত হয়। ভারতের তদানীন্তন গভর্ণর জেনারেল ১৯২০ সালের ২৩ মার্চ তাতে সম্মতি প্রদান করেন।স্যাডলার কমিশনের অন্যতম সদস্য ছিলেন লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক রেজিস্টার পি. জে. হার্টগ। তিনি ১৯২০ সালের ১ ডিসেম্বরঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত হন। ১৯২১ সালের ১ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আনুষ্ঠানিক ভাবের কার্যক্রম শুরু করে।

ভারতের ভাইসরয় লর্ড হার্ডিঞ্জ তার ঢাকা সফর শেষে কলকাতা প্রত্যাবর্তন করলে ১৯১২ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি ড. রাশবিহারী ঘোষের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল তার সাথে সাক্ষৎ এবং ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের বিরোধিতামূলক একটি স্মারকলিপি পেশ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সবচেয়ে বিরোধী ছিলেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায় আর রাজনীতিক সুরেন্দ্রনাথ ব্যানার্জী। ভারতের গভর্ণর জেনারেল লর্ড হার্ডিঞ্জ স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায়ের কাছে জানতে চেয়েছিলেন, কি মূল্যে অর্থাৎ কিসের বিনিময়ে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের বিরোধীতা থেকে বিরত থাকবেন? শেষ পর্যন্ত স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায় কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য চারটি নতুন অধ্যাপক পদ সৃষ্টির বিনিময়ে তার বিরোধীতার অবসান করেছিলেন। ড. রমেশ চন্দ্র মজুমদার তার আত্মস্মৃতিতে লিখেছিলেন ১৯১৯ সালের নতুন আইন অনুসারে বাংলার শিক্ষামন্ত্রী প্রভাসচন্দ্র মিত্র শিক্ষকদের বেতন কমানোর নির্দেশ দেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয প্রতিষ্ঠার সময় রিজর্ভ ফান্ডে পঞ্চাশ লক্ষ টাকা ছিল। বাংলা সরকার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে প্রদত্ত সরকারী ভবন বাবদ সেগুলো কেটে নেয় এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য প্রতিবছর মাত্র পাঁচ লক্ষ টাকা বরাদ্দ করে। ফলে শিক্ষকদের বেতন কমিয়ে দিতেহয়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সময় পূর্ব বঙ্গের বিভিন্ন বিশিষ্ট ব্যক্তি ও শিক্ষাবিদ নানাপ্রকার প্রতিকুলতা অতিক্রম করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করেন। বিশেষ ভাবে উল্লেখযোগ্য ঢাকার নবাব নবাব স্যার সলিমুল্লাহ। কিন্তু, হঠাৎ করে ১৯১৫ সালে নবাব সলিমুল্লাহের মৃত্যু ঘটলে নবাব সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরী শক্ত হাতে এই উদ্দ্যেগের হাল ধরেন। অন্যান্যদের মধ্যে আবুল কাশেম ফজলুল হক উল্লেখযোগ্য।

২০০০ সনে আহমদ পাবলিশিং হাউস থেকে আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের ধারাবাহিকতা এবং প্রাসঙ্গিক কিছু কথা' নামে একটি বইয়ে মেজর জেনারেল (অব.) এম এ মতিন, বীরপ্রতীক, পিএসসি (তত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা) একটি তথ্য জানান যে, "১৯১২ সালের ২৮শে মার্চ কলিকাতা গড়ের মাঠে কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সভাপতিত্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রতিবাদে এক বিশাল জনসভার আয়োজন করা হয়।" তিনি অভিযোগ করেন যে, রবীন্দ্রনাথ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা করেছিলেন। এ জেড এম আব্দুল আলী দৈনিক সমকালে লেখেন--শোনা যায়, এই তথ্যটি (লেখক আব্দুল মতিন কর্তৃক উত্থাপিত রবীন্দ্রনাথের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা করা) ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কোন বইতে আছে। তিনি অনুসন্ধান করে জানান – রবীন্দ্রনাথ ঐ মিটিংএ উপস্থিত থেকে এবং মিটিংএ সভাপতিত্ব করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা করেছেন বলে একজন লেখক উল্লেখ করেন। লেখকটি এই তথ্যটি কোথায় পেয়েছিলেন তার কোনো সূত্র ব্ইটিতে উল্লেখ করেন নাই। আব্দুল আলী জানান, বইটি ইসলামী ফাউন্ডেশন থেকে প্রকাশিত হয়। এবং রবীন্দ্রনাথের বিরুদ্ধে এই বানানো গপ্পটি ব্যবহার করা হয়। ঐ তারিখে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কোলকাতায়ই উপস্থিত ছিলেন না এবং তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরোধিতা করেন নাই।


রবীন্দ্রনাথ যদি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠারই বিরোধিতা করবেন—রবীন্দ্রনাথকেই এই বিশ্ববিদ্যলয় প্রতিষ্ঠার মাত্র পাঁচ বছর পরে সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাঙ্গনেই তিনি বিপুলভাবে সংবর্ধিত হন কিভাবে?

https://www.amarblog.com/porimanob/posts/118895


Also read:

Visit of Rabindranath Tagore to Dhaka University


In 1926, the University of Dhaka invited Rabindranath Tagore to attend a conference called The Meaning of Art. He came to Dhaka and visited Curzon Hall on 10 February, 1926. Tagore is often accused of opposing the establishment of the university at Dhaka even though no evidence of such opposition has ever been found. He was awarded D.Litt by Dhaka University in 1936.

https://en.wikipedia.org/wiki/History_of_the_University_of_Dhaka


History of the Formation of Dhaka University

http://www.bangla2000.com/education/study_in_bangladesh/universities/History_DU.shtm



2017-03-14 15:32 GMT-04:00 RANU CHOWDHURY <ranu51@hotmail.com>:

গতকাল ঢাকা বিশবিদ্যালয়ের কি একটা উৎসবে একজন বক্তা এই শিক্ষাঙ্গনের অবদান তুলে ধরে বলছিলেন যে "ঢাকা বিশবিদ্যালয় না হলে বাংলাদেশ হতো না।" পাশে বাসা ছিলেন উপাচার্য। বাকশালী অনুষ্ঠানে ঘুরেফিরে মুজিব আসতে বাধ্য। অর্থাৎ, এই বিশবিদ্যালয় না হলে মুজিব তৈরী হতোনা, স্বাবাধীনতাও আসতোনা।  আমার প্রশ্ন অন্য দু'টি বিষয়ে। 
প্রথম। এই বিশবিদ্যালয় স্থাপনে যার অবদান সবচাইতে বেশি তার কথা কেউ মুখে আনেনি। নওয়াব স্যার সলিমুল্লাহ সম্পূর্ণ বিস্মৃত।  
দ্বিতীয়। এই ঢাকা বিশবিদ্যালয় স্থাপনে তুমুল বিরোধিতা করেছিলেন কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ১৯১২ সালে কলকাতার বিরোধী মঞ্চে তিনি সভাপতিত্ব করেছিলেন। অর্থাৎ, রবি ঠাকুর শুধু ঢাকা বিশবিদ্যালয়েরই বিরোধিতা করেননি, তিনি পূর্ব বাংলার অস্তিত্বকে, তথা আজকের বাংলাদেশকেই অস্বীকার করেছিলেন। ১৯০৫ সালে পূর্ব বাংলা (আজকের বাংলাদেশ), হওয়ায় তাঁর বিরোধী মনের কাঁদুনে রচনা "আমার শোনার বাংলা।" অতীব পরিতাপের বিষয়, আমরা এই গানটি গেয়েই আজ বাংলাদেশের সুখ-সমৃদ্ধ কামনা করছি ! 

 






__._,_.___

Posted by: Dristy Pat <dristypat5@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Re: {PFC-Friends} পুলিশের সন্ত্রাসবিরোধী বৈঠকে ‘অস্ত্র ব্যবসায়ী’ আ’লীগ নেতা




লন্ডনে ব্যারিস্টারি পড়তে গিয়ে বারবার রিজেক্ট হয় তারেক

তারেক ২০০৮ এ লন্ডনে এসে বার এট ল' ডিগ্রী (ব্যারিস্টারি) সম্পাদন করবে বলে মনস্থির করেন। কিন্তু লন্ডনে বার এট ল' কোর্স করতে চেয়ে সুবিধা করতে পারেনি। সাউথ ব্যাঙ্ক ইউনি ও কুইন মেরী তারেককে সরাসরি রিজেক্ট করে দেয়। পরে তিনি জিডিএল করে শর্টকাটে বার এট ল' করতে চেয়েও পারে নি। কেননা জি ডি এল এ এডমিশন নেওয়ার সময় বি পি পি ল স্কুল তারেককে রিজেক্ট করে।


লন্ডনে ব্যারিস্টারি পড়তে গিয়ে বারবার রিজেক্ট হয় তারেক

...


From: pfc-friends@googlegroups.com <pfc-friends@googlegroups.com> on behalf of Isha Khan <bdmailer@gmail.com>
Sent: Tuesday, March 14, 2017 7:41 AM
Subject: {PFC-Friends} পুলিশের সন্ত্রাসবিরোধী বৈঠকে 'অস্ত্র ব্যবসায়ী' আ'লীগ নেতা
 
পুলিশের সন্ত্রাসবিরোধী বৈঠকে 'অস্ত্র ব্যবসায়ী' আ'লীগ নেতা


চট্টগ্রামে সন্ত্রাসবিরোধী উঠান বৈঠকে শনিবার সিএমপির উপপুলিশ কমিশনার আবদুল ওয়ারীশের (বক্তৃতা করছেন) সঙ্গে এক মঞ্চে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত 'অস্ত্র ব্যবসায়ী' দিদারুল আলম মাসুম (গোলচিহ্নিত) -যুগান্তর
চট্টগ্রামের ২১ অস্ত্র ব্যবসায়ীর নাম উল্লেখ করে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার জন্য চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের কাছে তালিকা পাঠিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ওই তালিকায় লালখান বাজার ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক দিদারুল আলম মাসুমের নাম রয়েছে। আর এ অস্ত্র ব্যবসায়ীকে সঙ্গে নিয়েই খুলশী থানা পুলিশ 'সন্ত্রাসবিরোধী' উঠান বৈঠক করেছে।

গত ১১ মার্চ লালখান বাজার মতিঝর্ণা এলাকায় অনুষ্ঠিত উঠান বৈঠকে সিএমপির উপপুলিশ কমিশনার (উত্তর) আবদুল ওয়ারীশ, খুলশী থানার ওসি শেখ নাছির উদ্দীন এবং ১৪ নম্বর লালখান বাজার ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও আওয়ামী লীগ নেতা এফআই কবির আহমেদ মানিক উপস্থিত ছিলেন।

এ সম্পর্কে জানতে চাইলে সিএমপির উপপুলিশ কমিশনার আবদুল ওয়ারীশ সোমবার যুগান্তরকে বলেন, 'তালিকায় থাকলেও সাম্প্রতিক সময়ে উনি (দিদারুল আলম মাসুম) এমন কোনো কাজের সঙ্গে জড়িত আছেন- এমন তথ্য-প্রমাণ আমাদের হাতে নেই। তাছাড়া স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বিভিন্ন সময়ে এ ধরনের তালিকা হয়। কোনো মামলার রেফারেন্স হিসেবে আগে হয়তো এ তালিকায় তার নাম এসেছে।'

অস্ত্র ব্যবসায়ী হিসেবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকায় নাম থাকার বিষয়ে দিদারুল আলম মাসুম বলেন, 'তালিকায় নাম আছে দেখে আমি নিজেও হতবাক ও হতভম্ব হয়েছি। বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় তালিকাটি উঠেছে। কেন কী কারণে ওই তালিকায় আমার নাম উঠল তা বলতে পারব না। হয়তো কেউ ষড়যন্ত্র করে আমার নাম ঢুকিয়েছে।'

পুলিশ ও সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, দিদারুল আলম মাসুমের বিরুদ্ধে সিএমপির বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা ছিল। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে লালখান বাজারের পোড়া কলোনি বস্তিতে দরিদ্র লোকজনের কাছে রিকশা বিতরণ করতে গিয়ে তার হামলার শিকার হন বিএনপির বর্তমান স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। ওই ঘটনায় একটি মামলা হয়েছিল। নগরীর একটি হোটেল থেকে অস্ত্রসহ গ্রেফতারও হয়েছিলেন তিনি। এর আগে একাধিক হত্যা মামলা ও অস্ত্র মামলায়ও আসামি হন তিনি। তবে বেশিরভাগ মামলায় তিনি খালাস পান। কিছু কিছু মামলা রাজনৈতিক মামলা হিসেবে প্রত্যাহার করে বর্তমান সরকার।

সূত্র আরও জানায়, ২০০১ সালে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় আসার পর মাসুম জেল থেকে জামিনে বের হয়ে দুবাই পাড়ি জমান। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে আবার দেশে ফিরে আসেন। ২০১৪ সালে সর্বশেষ জাতীয় নির্বাচনের আগে লালখান বাজার এলাকা থেকে ২ হাজার রাউন্ড গুলিসহ আনোয়ার নামে এক যুবক গ্রেফতার হয়। ওই যুবক পুলিশের কাছে স্বীকার করে, গুলিগুলো দিদারুল আলম মাসুমের। তিনি ছিলেন বহনকারী মাত্র। এ ছাড়া একই সালের ৫ জানুয়ারি চট্টগ্রামে সরকার পতন আন্দোলনের নামে হেফাজত লালখান বাজার এলাকায় নাশকতা চালাতে গেলে প্রকাশ্যে অস্ত্র নিয়ে তা প্রতিহত করেন দিদারুল আলম মাসুম। তবে লাইসেন্স করা নিজের অস্ত্র দিয়ে ওই ঘটনা প্রতিহত করে সমালোচনার পরিবর্তে দলের ভেতরে-বাইরে প্রশংসিত হন তিনি।

উল্লেখ্য, চট্টগ্রামে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ছত্রচ্ছায়ায় থেকে অস্ত্র ব্যবসা করছে এমন ২১ জনের একটি তালিকা গত মাসের শুরুর দিকে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) কাছে পাঠায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক শাখার উপসচিব স্বাক্ষরিত তালিকাযুক্ত চিঠিতে তালিকায় থাকা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়। ওই তালিকায় আওয়ামী লীগ নেতা দিদারুল আলম মাসুম ছাড়াও নগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্করের নাম রয়েছে।

http://www.jugantor.com/online/country-news/2017/03/14/42067/%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A7%E0%A7%80-%E0%A6%AC%E0%A7%88%E0%A6%A0%E0%A6%95%E0%A7%87-%E2%80%98%E0%A6%85%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A7%80%E2%80%99-%E0%A6%86%E2%80%99%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%97-%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A6%BE

--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.


__._,_.___

Posted by: Farida Majid <farida_majid@hotmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Is Israel an ‘apartheid’ state? This U.N. report says yes.



A UN agency has accused Israel of imposing an "apartheid regime" of racial discrimination on the Palestinian people, and said it was the first time a UN body had clearly made the charge. .........................

..........The report said it had established on the "basis of scholarly inquiry and overwhelming evidence, that Israel is guilty of the crime of apartheid."

"However, only a ruling by an international tribunal in that sense would make such an assessment truly authoritative," it added.

The report said the "strategic fragmentation of the Palestinian people" was the main method through which Israel imposes apartheid, with Palestinians divided into four groups oppressed through "distinct laws, policies and practices."

It identified the four sets of Palestinians as: Palestinian citizens of Israel; Palestinians in East Jerusalem; Palestinians in the West Bank and Gaza Strip; and Palestinians living as refugees or in exile.

Read more at: http://www.independent.co.uk/news/world/middle-east/un-israel-report-apartheid-palestinians-gaza-a7632336.html

The Washington Post: Is Israel an 'apartheid' state? This U.N. report says yes.

https://www.washingtonpost.com/news/worldviews/wp/2017/03/16/is-israel-an-apartheid-state-this-u-n-report-says-yes/?utm_term=.304d01be15e4

UN ESCWA Report:
Israeli Practices towards the Palestinian People and the Question of Apartheid:

  Reports:
Israel slams UN report, dismisses 'apartheid regime' claim
The United States, an ally of Israel, said it was outraged by the report.

Analysis: Like Israel, Saudis pinning hopes on Trump
The meeting between Saudi Deputy Crown Prince Muhammad bin Salman and Trump was...
European Jewish groups hail defeat of anti-Islam party in Dutch elections
Umbrella group praises voters for "rejecting populism and extremism."



__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___