Banner Advertiser

Monday, July 13, 2015

[mukto-mona] প্রকাশের জন্যে--



গাফফার চৌধুরী এলেন, চলেও গেলেন 


মুক্তিবুদ্ধি চর্চার মহানায়ক আবদুল গাফফার চৌধুরী নিউইয়র্ক এলেন, একাশি বছর বয়সে একাত্তরের মত ফাইট করলেন মৌলবাদের বিরুদ্ধে, তারপর চলেও গেলেন বিজয়ীর বেশে। পেছনে রেখে গেলেন একরাশ প্রশ্ন। এসেছিলেন হাসিখুশি প্রফুল্ল মনে, গেলেন কিছুটা চিন্তাক্লিস্ট। চিন্তা নিজেকে নিয়ে নয়, দেশকে নিয়ে। বাংলাদেশকে কি পারবে এর আবহমান কালের ঐতিহ্য মুক্তিবুদ্ধির চর্চা অব্যাহত রাখতে? পরক্ষণে এর উত্তরও তিনি নিজেই দিয়ে গেছেন, বলেছেন, 'বাংলাদেশে তালেবানী পতাকা উড়বে না'। যাবার আগে রোববার শেষ প্রকাশ্য সভায় তিনি বলে গেলেন, 'আমি আশাবাদী, শত অপপ্রচার ও প্রতিরোধের মধ্যে আপনারা এই যে সভা আয়োজন করেছেন, তাতে মনে হয়, বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ শক্তিই বিজয়ী হবে'।

কি ঘটেছিলো নিউইয়র্কে? ৩রা জুলাই বাংলাদেশ মিশনে তিনি দীর্ঘ বক্তৃতা দেন। আমন্ত্রিত হলেও আমি উপস্থিত ছিলাম না। রাতেই দু'তিন জন অভিযোগ করলেন, ফটো সেশনের কারণে অনেকেই তাদের প্রিয় ব্যাক্তিত্ব গাফফার চৌধুরীর কাছে ঘেষতে পারেননি। তাত্ক্ষনিক ইন্টারনেট ক্লিপিং, ছবি বা সংবাদে বোঝা গেল জমজমাট অনুষ্টান হয়েছে। পরদিন নেটে কিছু হেডিং দেখে 'অশনিসংকেত'-এর আশংকা করলাম। দু'একটি নিউজে উস্কানি দেখলাম। দু'এক জনের সাথে কথা বললাম, তারা আস্বস্থ করলেন, জানালেন, উনি এমন কিছু বলেননি যে সমস্যা হতে পারে।

সেদিনই বিকালে এক ঘরোয়া আড্ডায় গাফফার চৌধুরীর সাথে দেখা। দেখেই তিনি এমন এক সম্বোধন করলেন যে, শুনলে হিন্দুরা ক্ষেপে যাবে! বললাম, গাফফারভাই মিশনে কি বলেছেন, মনে হয় আগুন তো প্রায় লাগছে। আড্ডায় যা হয়, সবাই সবকথা ঠিকমত শুনেনা। তাই কেউ পাত্তা দিলেন না। ড: নূরন নবীর বাসভবনে ওই আড্ডা ছোট হলেও শহরের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন, কিন্তু এ প্রসঙ্গ আর ওঠেনি। পরদিন রোববার বেশ দেরিতে ঘুম থেকে উঠে দেখি, আগুন ইতিমধ্যে বেশ ছড়িয়ে পড়েছে। সেদিন সন্ধ্যায় একটি অনুষ্ঠান ছিলো তা বাতিল হয়। স্থান পরিবর্তন করে অন্যত্র সভা করার প্রচেষ্টাও ভেস্তে যায়। মৌলবাদীরা মিছিল করে। আয়োজক একজন মুক্তিযোদ্ধা কিছুটা নাজেহাল হন।

এরই মধ্যে বহু বক্তৃতা-বিবৃতি দেখি বা শুনি। আওয়ামী লীগের বড়নেতার একটি ভিডিও ক্লিপ শুনি। তাতে তিনি যা বলেন তা অনেকটা এরকম: 'আওয়ামী লীগ ইসলামের বিরুদ্ধে কোন কথা সহ্য করেনা; গাফফার চৌধুরীর বক্তব্য ইসলাম বিরোধী কিনা তা খতিয়ে দেখতে হবে'। অথচ মিশনের মিটিং-এ ওনারা উপস্থিত ছিলেন, মিডিয়ায় গাফফার চৌধুরীর দুই পাশে স্বামী-স্ত্রীর হাস্যোজ্জ্বল ছবি এসেছে। স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন জাগে, মিশনের সভায় গাফফার চৌধুরীর বক্তব্যের সামান্য প্রতিবাদও হয়নি। তথায় উপস্থিত শ'দুই মানুষের পঁচানব্বই শতাংশই  জ্ঞানীগুণী, প্রগতিশীল মুসলমান। সবাই বক্তৃতা শুনলেন, হাততালি দিলেন, ছবি তুললেন, কারো মনে আচড়ও লাগলো না; অথচ আটচল্লিশ ঘন্টার ব্যবধানে পরিস্তিতি সম্পূর্ণ পাল্টে গেল!!

বিএনপি ও মৌলবাদীরা ঘোষণা দিলো, গাফফার চৌধুরীকে নিউইয়র্কে আর সভা করতে দেয়া হবেনা। জামাতীরা তলে তলে মুসল্লীদের ক্ষেপিয়ে দিলো। তারা তওবা করার আহবান জানালো। কেউ কেউ একধাপ এগিয়ে গাফফার চৌধুরীকে 'মুরতাদ' ফতোয়া দিলেন। বিএনপি যখন ঘোষণা দেয় সভা করতে দেয়া হবেনা; তখন আওয়ামী লীগের ওপর দাযিত্ব বর্তায় ওই সভা করার। কিন্তু আওয়ামী লীগ কিছু করেনা। দাযিত্ব তখন এসে পরে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষ শক্তির ওপর। তারা তাদের মহান দাযিত্ব পালন করেন। পত্রিকা, মিডিয়া, নেটে শ'শ' স্টেটমেন্ট আসে গাফফার চৌধুরী ধর্মের বিরুদ্ধে কিছু বলেননি। সবাই তারপাশে দাড়ায়।

কিন্তু কে শুনে কার কথা! মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষ ধর্মান্ধ শক্তি পরিস্থিতি থেকে রাজনৈতিক ফায়দা নেবার প্রয়াস নেয়। ফেইসবুকে আমি একটি পোস্টিং দেই, জামাত-বিএনপি নয়, আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের কারণে গাফফার চৌধুরীর সভা পন্ড হয়েছে'। দু'এক জন এর বিরোধিতা করে লম্বা ফিরিস্তি দেন। কয়েক ঘন্টার মধ্যে গাফফার চৌধুরীর ভিডিও স্টেটমেন্ট বেরোয়: 'আওয়ামী লীগের অন্তর্কলহে সভা পন্ড হয়েছে'। যাহোক, এরমধ্যে তিনি বস্টন যান এবং সফল সভা করেন। ফিরে এলে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষশক্তি রোববার বাঙালী জনাকীর্ণ জ্যাকসন হাইটস এলাকায় সভা দেয়, গাফফার চৌধুরীর নাগরিক সম্বর্ধনা। আওয়ামী লীগের নীচতলার নেতাকর্মীরা এবং সবাই ঝাপিয়ে পরে এইসভা সফল করতে। সব প্রস্তুতি সম্পন্ন।

বিএনপি-জামাত, মৌলবাদীরা বসে ছিলোনা, তারাও সকল চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে শেষপর্যন্ত ষড়যন্ত্রের আশ্রয় নেয়। সভাস্থল কর্তিপক্ষকে কে বা কারা হুমকি দেয়, পুলিশ আসে, নিরাপত্তার কারণে কর্তিপক্ষ ভেন্যু বাতিল করে। আয়োজকরা সকাল দশটায় একটি তিনতারা হোটেলের সভাকক্ষ ভাড়া করে বিকাল তিনটায় সকল বাঁধাবিপত্তি উপেক্ষা করে গাফফার চৌধুরীর নাগরিক সম্বর্ধনার কাজ সমাপ্ত করে। যারা ঘোষণা করেছিলো গাফফার চৌধুরীর সভা করতে দেবেনা, তাদের মুখে ছাই দিয়ে স্বাধীনতার স্বপক্ষ শক্তি একুশের গানের প্র্নেতাকে যথাযোগ্য সন্মান জানায়। সম্পন্ন হয় নাগরিক সম্বর্ধনার কাজ।

যাবার আগে ওটাই ছিলো গাফফার চৌধুরীর শেষ প্রকাশ্য সভা। সেখানে তিনি আশা-নিরাশার কথা বলেছেন। বলেছেন, ফতোয়াবাজদের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। কামাল আতাতুর্কের মত বিপ্লবী সরকারের কথাও তিনি বলেছেন। এও বলেছেন শেখ হাসিনার পক্ষে একা এই দানব ধ্বংশ করা সম্ভব নয়, সবাইকে একসাথে এর বিরুদ্ধে সামাজিক বিপ্লব ঘটাতে হবে। তিনি স্পষ্ট বলেছেন, মৌলবাদ বাংলাদেশের প্রধান অন্তরায়। বিভিন্ন সময়ে মুরতাদ ফতোয়া সম্পর্কে তিনি বলেন, কাজী নজরুলকে এরা 'কাফের' উপাধি দিয়েছিলো; এখন তারা তাকে বলে 'মুসলিম জাগরণের কবি'। কবি ইকবালকে-ও এরা 'কাফের' ঘোষণা দিয়েছিলো, এই কবি ইকবাল এখন পাকিস্তানের জাতীয় কবি এবং এরা এখন বলে 'আল্লামা ইকবাল'।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু এবং শেখ হাসিনাকেও এরা বহুবার কাফের বলেছে এবং আওয়ামী লীগকে তো বলে, 'ভারতের দালাল'। 

প্রশ্ন হলো, গাফফার চৌধুরীর বিরুদ্ধে যারা বিক্ষোভ করলো, ফতোয়া দিলো, এরা কারা? সমস্যাটা সেখানেই। সাধারণ মানুষ এরমধ্যে নেই। এরা সেই পুরানো চিহ্নিত মহল। মিশনের সভায় যারা যোগ দিয়েছিলেন তারা কেউ বিক্ষোভে যোগ দেননি, বরং অনেকেই গাফফার চৌধুরীর পক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন। এর মানে হলো, কোন বিশেষ উদ্দেশ্যে একটি মহল এথেকে ফায়দা লুটতে চাচ্ছে। পবিত্র রমজান মাসে ধর্মীয় উস্কানি দিয়ে কেউ কেউ ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করার প্রয়াস নিচ্ছে।

গাফফার চৌধুরী শুধু একজন ব্যক্তি নন, তিনি একটি প্রতিষ্টান। তার অসন্মান একুশের অসন্মান। একুশের পথ বেয়ে আমাদের স্বাধীনতা। একুশ মানে বাংলাভাষা। বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদ। যারা   গাফফার চৌধুরীর বিরোধিতা করেছেন তারা প্রায় সবাই একুশের বিরোধী, স্বাধীনতার বিরোধী; বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদ বা বাংলা ভাষার বিরোধী। এরা গণতন্ত্র ও প্রগতির বিরোধী। এরা পাকিস্তানপন্থী স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি। এদেরই পূর্বসূরীরা রাজাকার-আলবদর ছিলো, এরাই যুদ্ধপরাধীদের বিচার চায়না এবং এরাই বাংলাদেশকে মিনি পাকিস্তান বানাতে চায়। এরা কেউ থাকবে না। আবদুল গাফফার চৌধুরীই থাকবেন। যতদিন বাংলাদেশ থাকবে, যতদিন মহান একুশ থাকবে, ততদিন গাফফার চৌধুরী থাকবেন।

শিতাংশু গুহ, কলাম লেখক।
নিউইয়র্ক। ১৪ জুলাই ২০১৫।






__._,_.___

Posted by: Sitangshu Guha <guhasb@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Re: [mukto-mona] RE: {PFC-Friends} গাফফার চৌধুরী: ফের ধৃষ্টতা



I agree, Khaleda Zia may not have ordered the burning of people; but once it was apparent that those horrendous acts of burning most innocent people were being conducted under the cover of the Hartal, called by the BNP leadership, she should have taken some positive measures to stop it, so that such acts could not continue for months.
I am sure Awami League and Jamat took advantage of the situation. Once it was apparent that the situation was out of control, BNP could have changed their techniques, and spared innocent lives. I haven't seen any such attempt, and that blame goes to the leadership of BNP. The naked truth is - nothing gained through such killing and maiming most venerable people in the society; somebody must be accountable for that.
Jiten Roy

 

From: "Sukhamaya Bain subain1@yahoo.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com>
To: mukto-mona@yahoogroups.com
Sent: Monday, July 13, 2015 8:26 PM
Subject: Re: [mukto-mona] RE: {PFC-Friends} গাফফার চৌধুরী: ফের ধৃষ্টতা

 
I agree that when there are too many horrific scenes in the news every day, horrendous behavior can become a normal phenomenon. However, I do not agree with the minister's contention than Khaleda Zia is responsible for this phenomenon; and that is in spite of me being no fan of Ms. Zia.
 
I think the people of Bangladesh at large have become too corrupt and too devoid of the senses of right and wrong; and that is showing up in terms of irresponsible and cruel behavior.
 
The minister is really talking like a moron, and blaming Ms. Zia to gain political points for his party. But the fact of the matter is that his own party is also very corrupt and vicious when it comes to gaining and maintaining power. Even in terms of appeasing the religious fanatics, his party is very bad, may be not as bad as BNP.
 
Sukhamaya Bain    
 
=======================
On Monday, July 13, 2015 7:02 PM, "Jiten Roy jnrsr53@yahoo.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:
 
 
 
Typo correction, please - it should be: Please read - Last night, I lost my sleep ...
 

From: "Jiten Roy jnrsr53@yahoo.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com>
To: "mukto-mona@yahoogroups.com" <mukto-mona@yahoogroups.com>
Sent: Monday, July 13, 2015 5:53 PM
Subject: Re: [mukto-mona] RE: {PFC-Friends} গাফফার চৌধুরী: ফের ধৃষ্টতা

 
I find the logic behind the argument infallible. When you witness too horrific scenes every day, it will surely become a normal phenomenon.
Last night, I lost my slip after witnessing a video from Bangladesh, where a man tied a little boy to a pillar and started beating ceaselessly until the boy died. This happened because of an allegation of stealing by the boy.
I have seen a lot of horrific burning images before during petrol-bombing season, and I lost sensitivity after a while, but this one got me real bad. It's probably because I could not forget the face of the boy as he was slowly dying under the horrific assault by the man. The boy had nowhere to go but slowly take all the beatings.  He did not even cry as he was beating him to death. I am now afraid to open Bangladeshi TV, because they have been showing this again and again.
Jiten Roy




From: "Farida Majid farida_majid@hotmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com>
To: mukto-mona@yahoogroups.com
Sent: Monday, July 13, 2015 1:58 PM
Subject: [mukto-mona] RE: {PFC-Friends} গাফফার চৌধুরী: ফের ধৃষ্টতা

 
I think it is true that our senses of moral or social responsibility, and/or what is right or wrong, have been completely desensitized by continuous exposure to cruel and inhuman hartal after hartal after hartal called by Khaleda Zia accompanied by 'jwalao-poRawo' throughout 2013 and beyond. The suffering of citizens of all walks of life, both physical and moral, was indescribable!


'খালেদা জিয়ার সন্ত্রাসে উজ্জীবিত হয়েই রাজনকে হত্যা'
ইত্তেফাক রিপোর্ট১৩ জুলাই, ২০১৫ ইং ১৪:২৬ মিঃ
'খালেদা জিয়ার সন্ত্রাসে উজ্জীবিত হয়েই রাজনকে হত্যা'
 
আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, 'খালেদা জিয়ার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের কারণে সমাজে বিরূপ প্রভাব পড়েছে। আর সেই সন্ত্রাস থেকে শিক্ষা নিয়েই সন্ত্রাসীরা সিলেটে কিশোর রাজনকে নির্মমভাবে হত্যা করেছে।'
 
সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। হাছান মাহমুদ বলেন, 'খালেদা ও তার পুত্রের সঙ্গে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের সম্পর্ক রয়েছে। খালেদা জিয়ার হুকুমেই ঘুমন্ত মানুষকে পেট্রোলবোমায় নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে, যার নেতিবাচক প্রভাব সমাজে লক্ষণীয়। খালেদার সন্ত্রাসে উজ্জীবিত হয়েই সিলেটের ওই কিশোরকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে।'

http://www.ittefaq.com.bd/politics/2015/07/13/28160.html



From: zoglul@hotmail.co.uk
To: zoglul@hotmail.co.uk
Subject: {PFC-Friends} গাফফার চৌধুরী: ফের ধৃষ্টতা
Date: Mon, 13 Jul 2015 18:13:49 +0100

গাফফার চৌধুরী: ফের ধৃষ্টতা
The India-BKSAL agent provocateur, Abdul Gaffar Chowdhury (AGC), continues to whip up anti-Islam propaganda, as he has been doing since he went to India around August 1971. Since then he has always parroted Indian hegemonic propaganda against Islam, against Bangladesh Army and against the patriots of Bangladesh. In his visit to New York, in 2003, he incited the Hindus of Bangladesh to take up arms and establish "an independent Hindu region taking three districts of Bangladesh", with the help of the Indian army. It was reported on 10 February 2003 in a website, "Bangladesh-focussed" (It also quoted BSS), 

"2. Columnist Abdul Gaffar Chowdhury, at present residing in London, on Sunday urged the members of Hindu-Bouddha-Christian Oikya Parishad to take up arms to establish their rights in Bangladesh.
3. Gaffar Chowdhury threatened "Is there anybody in Bangladesh to resist if India provides logistic support to declare an independent Hindu region taking three districts of Bangladesh."" 

On a statement as blatant as this, no further explanation is necessary. The parroting columnist forgets that the people of Bangladesh have a right to act in self-defence against any Indian aggression, or any other aggression from any quarters, against Bangladesh.

The Islamic scholars have refuted AGC's false propaganda against Allah and His 99 names.

(Please click to read the Amar Desh report 12 July 2015)
The report is as follows:
ফের আল্লাহ্ ও রসুল (সা.) কে নিয়ে গাফফার চৌধুরীর ধৃষ্টতাপূর্ণ বক্তব্য 

(For picture, please click the link above)
আওয়ামী পন্থী কলামিস্ট আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী ইসলামবিদ্বেষী মন্তব্যে থেমে নেই। ইসলাম, ধর্ম এবং পর্দা নিয়ে সম্প্রতি তার দেয়া বক্তব্যকে ঘিরে দেশ-বিদেশে যখন নিন্দা ও প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে, ঠিক তখনই আবারো নতুন করে আগুনে তুষ ঢেলেছেন তিনি। এবার ইসলাম, ধর্ম, পর্দা, এমনকি রসুলুল্লাহ সা:-কে ছাড়িয়ে মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহকে জড়িয়ে মন্তব্য করেছেন। বলেছেন, আল্লাহ শব্দটি এসেছে কাবা শরীফের প্রধান মূর্তির নাম থেকে।

গাফফার চৌধুরী বলেন, 'আল্লাহর যে ৯৯ নাম, এগুলো কাবা শরীফের দেবদেবীর নাম ছিল। একটি বড় প্রমাণ হলো যে, আমাদের রসুল্লাহর (স.) বাবার নাম ছিল আবদুল্লাহ। আল্লাহ শব্দটি এসেছে কাবা শরীফের প্রধান যে মূর্তিটি ছিল তার নাম ইলাত, কেউ বলে ইলাহ, কেউ বলে ইলাত। এর থেকে এসেছে।'

শুক্রবার নিউইয়র্ক ভিত্তিক টাইম টেলিভিশনের এক সাক্ষাৎকারে তার পূর্ববর্তী আলোচিত-সমালোচিত বক্তব্যের পক্ষে অবস্থান নিয়ে ফের নতুন বিতর্কের ঝড় তুলেছেন।

গত ৩ জুলাই শুক্রবার ম্যানহাটনের বাংলাদেশ মিশনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে একক বক্তব্যে রাসুল সা: ও পর্দা নিয়ে তার মন্তব্যের বিষয় সম্পর্কে তিনি বলেন, আমি ওই দিন যে বক্তব্য দিয়েছি তা যথার্থ ছিল। এটাকে নিয়ে আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে চিহ্নিত জামায়াত ও হেফাজতীরা। জাতিসঙ্ঘ মিশনের দেয়া বক্তব্য নিয়ে তারা রাজনৈতিক প্রপাগান্ডায় নেমেছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

তার ওই দিনের বক্তব্য ঘিরে ফুঁসে ওঠে প্রবাসী ধর্মপ্রাণ মানুষ। এর হাওয়া লেগেছে বাংলাদেশেও। পরবর্তী ৭ জুলাই রোববারের পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচিও পণ্ড হয়ে যায়। জ্যামাইকা থেকে ব্রুকলিনে গিয়েও শেষ রক্ষা হয়নি আবদুল গাফ্ফার চৌধুরীকে। সেখানেও প্রতিরোধের মুখে পড়তে হয় আয়োজকদের। তার ওই বক্তব্যকে ঘিরে শুক্রবারও সিটির বিভিন্ন মসজিদে মসজিদের খুতবায় নিন্দা জানানো হয়। এছাড়া ৮ জুলাই সোমবার নিউইয়র্কে এক সংবাদ সম্মেলনে আলেম-ওলামারা গাফ্ফার চৌধুরীকে প্রকাশ্যে তওবা পূর্ব ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানান। অন্যথায় তার বিরুদ্ধে মসজিদে বিশেষ খুতবা পাঠের হুঁশিয়ারিও দেন আলেম সমাজ। 

তিনি যুক্তরাষ্ট্রে সফর প্রসঙ্গে বলেন, আমি নিউইয়র্কে এসেছি ব্যক্তিগত ব্যাপারে এবং কিছুটা আমন্ত্রিত হয়ে। এখানে আমাদের বাংলাদেশ মিশনে আমাদের মহামান্য রাষ্ট্রপতিই বলবো, মোমেন সাহেবের (জাতিসঙ্ঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি) আমন্ত্রণে একটি সিরিজ লেকচারে অংশ গ্রহণ করার জন্য। এ লেকচারটি হয়ে গেছে। আর ব্যক্তিগতভাবে আমি এখানে এসছি এই জন্য যে, আমি প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার ওপর একটি ডক্যুমেন্টারি করছি। তার সম্পর্কে এখানে কিছু বিখ্যাত লোকের মন্তব্য রেকর্ড করার জন্য। দুই কারণেই এসেছি।

তিনি বলেন, আমি মিশনে বক্তব্য দিয়েছি। যেখানে বাংলাদেশের অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নিয়ে। আমাদের বাংলাকে বলা হতো হিন্দুর ভাষা, এটা ঠিক নয়। বাংলাতে ইসলাম প্রচার হয়েছে বাংলা ভাষাতেই। আরবে ইসলাম প্রচার হয়েছে আরবি ভাষাতেই। যদিও সে ভাষা এককালে কাফেরদের ভাষা ছিল। তাতে কিছু আসে যায়না। পরবর্তীকালে ইসলামের ভাষা হয়েছে। আমাদের নাম, আমাদের সংস্কৃতির কার্যকলাপ মিশ্রিত। কোনোটাই ধর্মভিত্তিক নয়। আমাদের বিয়ে, আমাদের নামকরণ। আরবরাও তাই করেছে।

যারা তার বক্তব্যের বিরোধিতা করছেন তাদের সম্পর্কে আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী বলেন, তারা প্রমাণ দেখাক। আমি অন্তত এক ডজন আরবি কেতাব দেখাতে পারবো। যেখানে এই নাম, দ্বিতীয় প্রধান দেবতার নাম ছিল রহমান। আমাদের রসুলুল্লাহ (স.) যখন ইসলাম ধর্ম প্রচার করেন তখন তার একজন প্রতিদ্বন্দ্বী দেখা দিয়েছিল। সে নিজেকে আল্লাহর রসুল দাবি করে বলেছিল, প্রধান দেবতা হচ্ছেন রহমান। এদেশে বহুদিন আমাদের রসুলুল্লাহ ও মুসলমানকে লড়াই করতে হয়েছে। এভাবে রহমানও এডাপ্টডেট হয়ে যায় ইসলামের নামে। আমাদের রসুলুল্লাহ মূর্তিগুলো ভেঙেছেন। এক-ঈশ্বরবাদ প্রতিষ্ঠা করেছেন। তিনি কোনো ঐতিহ্য ধ্বংস করেননি।

তাহলে আজকে যারা প্রতিবাদ করছেন, ধর্মপ্রাণ মুসলমানেরা তাদের প্রতিবাদকে আপনি কিভাবে মূল্যায়ন করছেন- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে চিহ্নিত জামায়াত-হেফাজতিরা। জাতিসঙ্ঘ মিশনের দেয়া আমার বক্তব্য নিয়ে তারা রাজনৈতিক প্রপাগাণ্ডায় নেমেছে। যোগ দিয়েছে কিছু সুবিধাবাদি। অসত্য বেশি দিন টিকবে না। কারো হুমকি-ধামকি ও অপপ্রচারে ভয় পান না বলেও সাফ জানিয়ে দেন তিনি। তিনি জানান, আগামি ১৪ জুলাই লন্ডনের উদ্দেশে নিউইয়র্ক ছেড়ে যাবেন।

এদিকে, নিউইয়র্কে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী পরিবারের ব্যানারে ৭ জুলাইয়ের পূর্ব-নির্ধারিত কর্মসূচি প্রবাসী ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের প্রতিবাদ ও প্রতিরোধের মুখে পণ্ড হয়ে যাওয়ার পর ওই দিন বাংলাদেশী অধ্যুষিত ব্রুকলিনে গিয়েও ব্যর্থ হন আয়োজকরা। এসময় মুসল্লিরা জুতা প্রদর্শন করেন। এবার ১২ জুলাই রোববার জ্যাকসন হাইটস জুইস সেন্টারে গাফ্ফার চৌধুরীর জন্য এক নাগরিক সংবর্ধনার আয়োজন করেছে 'যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সম্মিলিত শক্তি'। গাফ্ফার চৌধুরীর এ নাগরিক সংবর্ধনাকে ঘিরে নানা শঙ্কা-আশঙ্কার মধ্যে আছেন প্রবাসীরা। আয়োজকরা চাইছেন, দু'দুবার ভণ্ডুল হওয়ার পর এবার যেকোনো মুল্যে সংবর্ধনাটিকে সফল করার জন্য।



--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.










__._,_.___

Posted by: Jiten Roy <jnrsr53@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Re: [mukto-mona] RE: {PFC-Friends} গাফফার চৌধুরী: ফের ধৃষ্টতা



I agree that when there are too many horrific scenes in the news every day, horrendous behavior can become a normal phenomenon. However, I do not agree with the minister's contention than Khaleda Zia is responsible for this phenomenon; and that is in spite of me being no fan of Ms. Zia.
 
I think the people of Bangladesh at large have become too corrupt and too devoid of the senses of right and wrong; and that is showing up in terms of irresponsible and cruel behavior.
 
The minister is really talking like a moron, and blaming Ms. Zia to gain political points for his party. But the fact of the matter is that his own party is also very corrupt and vicious when it comes to gaining and maintaining power. Even in terms of appeasing the religious fanatics, his party is very bad, may be not as bad as BNP.
 
Sukhamaya Bain    
 
=======================
On Monday, July 13, 2015 7:02 PM, "Jiten Roy jnrsr53@yahoo.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:
 
 
 
Typo correction, please - it should be: Please read - Last night, I lost my sleep ...
 

From: "Jiten Roy jnrsr53@yahoo.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com>
To: "mukto-mona@yahoogroups.com" <mukto-mona@yahoogroups.com>
Sent: Monday, July 13, 2015 5:53 PM
Subject: Re: [mukto-mona] RE: {PFC-Friends} গাফফার চৌধুরী: ফের ধৃষ্টতা

 
I find the logic behind the argument infallible. When you witness too horrific scenes every day, it will surely become a normal phenomenon.
Last night, I lost my slip after witnessing a video from Bangladesh, where a man tied a little boy to a pillar and started beating ceaselessly until the boy died. This happened because of an allegation of stealing by the boy.
I have seen a lot of horrific burning images before during petrol-bombing season, and I lost sensitivity after a while, but this one got me real bad. It's probably because I could not forget the face of the boy as he was slowly dying under the horrific assault by the man. The boy had nowhere to go but slowly take all the beatings.  He did not even cry as he was beating him to death. I am now afraid to open Bangladeshi TV, because they have been showing this again and again.
Jiten Roy




From: "Farida Majid farida_majid@hotmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com>
To: mukto-mona@yahoogroups.com
Sent: Monday, July 13, 2015 1:58 PM
Subject: [mukto-mona] RE: {PFC-Friends} গাফফার চৌধুরী: ফের ধৃষ্টতা

 
I think it is true that our senses of moral or social responsibility, and/or what is right or wrong, have been completely desensitized by continuous exposure to cruel and inhuman hartal after hartal after hartal called by Khaleda Zia accompanied by 'jwalao-poRawo' throughout 2013 and beyond. The suffering of citizens of all walks of life, both physical and moral, was indescribable!


'খালেদা জিয়ার সন্ত্রাসে উজ্জীবিত হয়েই রাজনকে হত্যা'
ইত্তেফাক রিপোর্ট১৩ জুলাই, ২০১৫ ইং ১৪:২৬ মিঃ
'খালেদা জিয়ার সন্ত্রাসে উজ্জীবিত হয়েই রাজনকে হত্যা'
 
আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, 'খালেদা জিয়ার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের কারণে সমাজে বিরূপ প্রভাব পড়েছে। আর সেই সন্ত্রাস থেকে শিক্ষা নিয়েই সন্ত্রাসীরা সিলেটে কিশোর রাজনকে নির্মমভাবে হত্যা করেছে।'
 
সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। হাছান মাহমুদ বলেন, 'খালেদা ও তার পুত্রের সঙ্গে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের সম্পর্ক রয়েছে। খালেদা জিয়ার হুকুমেই ঘুমন্ত মানুষকে পেট্রোলবোমায় নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে, যার নেতিবাচক প্রভাব সমাজে লক্ষণীয়। খালেদার সন্ত্রাসে উজ্জীবিত হয়েই সিলেটের ওই কিশোরকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে।'

http://www.ittefaq.com.bd/politics/2015/07/13/28160.html



From: zoglul@hotmail.co.uk
To: zoglul@hotmail.co.uk
Subject: {PFC-Friends} গাফফার চৌধুরী: ফের ধৃষ্টতা
Date: Mon, 13 Jul 2015 18:13:49 +0100

গাফফার চৌধুরী: ফের ধৃষ্টতা
The India-BKSAL agent provocateur, Abdul Gaffar Chowdhury (AGC), continues to whip up anti-Islam propaganda, as he has been doing since he went to India around August 1971. Since then he has always parroted Indian hegemonic propaganda against Islam, against Bangladesh Army and against the patriots of Bangladesh. In his visit to New York, in 2003, he incited the Hindus of Bangladesh to take up arms and establish "an independent Hindu region taking three districts of Bangladesh", with the help of the Indian army. It was reported on 10 February 2003 in a website, "Bangladesh-focussed" (It also quoted BSS), 

"2. Columnist Abdul Gaffar Chowdhury, at present residing in London, on Sunday urged the members of Hindu-Bouddha-Christian Oikya Parishad to take up arms to establish their rights in Bangladesh.
3. Gaffar Chowdhury threatened "Is there anybody in Bangladesh to resist if India provides logistic support to declare an independent Hindu region taking three districts of Bangladesh."" 

On a statement as blatant as this, no further explanation is necessary. The parroting columnist forgets that the people of Bangladesh have a right to act in self-defence against any Indian aggression, or any other aggression from any quarters, against Bangladesh.

The Islamic scholars have refuted AGC's false propaganda against Allah and His 99 names.

(Please click to read the Amar Desh report 12 July 2015)
The report is as follows:
ফের আল্লাহ্ ও রসুল (সা.) কে নিয়ে গাফফার চৌধুরীর ধৃষ্টতাপূর্ণ বক্তব্য 

(For picture, please click the link above)
আওয়ামী পন্থী কলামিস্ট আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী ইসলামবিদ্বেষী মন্তব্যে থেমে নেই। ইসলাম, ধর্ম এবং পর্দা নিয়ে সম্প্রতি তার দেয়া বক্তব্যকে ঘিরে দেশ-বিদেশে যখন নিন্দা ও প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে, ঠিক তখনই আবারো নতুন করে আগুনে তুষ ঢেলেছেন তিনি। এবার ইসলাম, ধর্ম, পর্দা, এমনকি রসুলুল্লাহ সা:-কে ছাড়িয়ে মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহকে জড়িয়ে মন্তব্য করেছেন। বলেছেন, আল্লাহ শব্দটি এসেছে কাবা শরীফের প্রধান মূর্তির নাম থেকে।

গাফফার চৌধুরী বলেন, 'আল্লাহর যে ৯৯ নাম, এগুলো কাবা শরীফের দেবদেবীর নাম ছিল। একটি বড় প্রমাণ হলো যে, আমাদের রসুল্লাহর (স.) বাবার নাম ছিল আবদুল্লাহ। আল্লাহ শব্দটি এসেছে কাবা শরীফের প্রধান যে মূর্তিটি ছিল তার নাম ইলাত, কেউ বলে ইলাহ, কেউ বলে ইলাত। এর থেকে এসেছে।'

শুক্রবার নিউইয়র্ক ভিত্তিক টাইম টেলিভিশনের এক সাক্ষাৎকারে তার পূর্ববর্তী আলোচিত-সমালোচিত বক্তব্যের পক্ষে অবস্থান নিয়ে ফের নতুন বিতর্কের ঝড় তুলেছেন।

গত ৩ জুলাই শুক্রবার ম্যানহাটনের বাংলাদেশ মিশনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে একক বক্তব্যে রাসুল সা: ও পর্দা নিয়ে তার মন্তব্যের বিষয় সম্পর্কে তিনি বলেন, আমি ওই দিন যে বক্তব্য দিয়েছি তা যথার্থ ছিল। এটাকে নিয়ে আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে চিহ্নিত জামায়াত ও হেফাজতীরা। জাতিসঙ্ঘ মিশনের দেয়া বক্তব্য নিয়ে তারা রাজনৈতিক প্রপাগান্ডায় নেমেছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

তার ওই দিনের বক্তব্য ঘিরে ফুঁসে ওঠে প্রবাসী ধর্মপ্রাণ মানুষ। এর হাওয়া লেগেছে বাংলাদেশেও। পরবর্তী ৭ জুলাই রোববারের পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচিও পণ্ড হয়ে যায়। জ্যামাইকা থেকে ব্রুকলিনে গিয়েও শেষ রক্ষা হয়নি আবদুল গাফ্ফার চৌধুরীকে। সেখানেও প্রতিরোধের মুখে পড়তে হয় আয়োজকদের। তার ওই বক্তব্যকে ঘিরে শুক্রবারও সিটির বিভিন্ন মসজিদে মসজিদের খুতবায় নিন্দা জানানো হয়। এছাড়া ৮ জুলাই সোমবার নিউইয়র্কে এক সংবাদ সম্মেলনে আলেম-ওলামারা গাফ্ফার চৌধুরীকে প্রকাশ্যে তওবা পূর্ব ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানান। অন্যথায় তার বিরুদ্ধে মসজিদে বিশেষ খুতবা পাঠের হুঁশিয়ারিও দেন আলেম সমাজ। 

তিনি যুক্তরাষ্ট্রে সফর প্রসঙ্গে বলেন, আমি নিউইয়র্কে এসেছি ব্যক্তিগত ব্যাপারে এবং কিছুটা আমন্ত্রিত হয়ে। এখানে আমাদের বাংলাদেশ মিশনে আমাদের মহামান্য রাষ্ট্রপতিই বলবো, মোমেন সাহেবের (জাতিসঙ্ঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি) আমন্ত্রণে একটি সিরিজ লেকচারে অংশ গ্রহণ করার জন্য। এ লেকচারটি হয়ে গেছে। আর ব্যক্তিগতভাবে আমি এখানে এসছি এই জন্য যে, আমি প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার ওপর একটি ডক্যুমেন্টারি করছি। তার সম্পর্কে এখানে কিছু বিখ্যাত লোকের মন্তব্য রেকর্ড করার জন্য। দুই কারণেই এসেছি।

তিনি বলেন, আমি মিশনে বক্তব্য দিয়েছি। যেখানে বাংলাদেশের অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নিয়ে। আমাদের বাংলাকে বলা হতো হিন্দুর ভাষা, এটা ঠিক নয়। বাংলাতে ইসলাম প্রচার হয়েছে বাংলা ভাষাতেই। আরবে ইসলাম প্রচার হয়েছে আরবি ভাষাতেই। যদিও সে ভাষা এককালে কাফেরদের ভাষা ছিল। তাতে কিছু আসে যায়না। পরবর্তীকালে ইসলামের ভাষা হয়েছে। আমাদের নাম, আমাদের সংস্কৃতির কার্যকলাপ মিশ্রিত। কোনোটাই ধর্মভিত্তিক নয়। আমাদের বিয়ে, আমাদের নামকরণ। আরবরাও তাই করেছে।

যারা তার বক্তব্যের বিরোধিতা করছেন তাদের সম্পর্কে আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী বলেন, তারা প্রমাণ দেখাক। আমি অন্তত এক ডজন আরবি কেতাব দেখাতে পারবো। যেখানে এই নাম, দ্বিতীয় প্রধান দেবতার নাম ছিল রহমান। আমাদের রসুলুল্লাহ (স.) যখন ইসলাম ধর্ম প্রচার করেন তখন তার একজন প্রতিদ্বন্দ্বী দেখা দিয়েছিল। সে নিজেকে আল্লাহর রসুল দাবি করে বলেছিল, প্রধান দেবতা হচ্ছেন রহমান। এদেশে বহুদিন আমাদের রসুলুল্লাহ ও মুসলমানকে লড়াই করতে হয়েছে। এভাবে রহমানও এডাপ্টডেট হয়ে যায় ইসলামের নামে। আমাদের রসুলুল্লাহ মূর্তিগুলো ভেঙেছেন। এক-ঈশ্বরবাদ প্রতিষ্ঠা করেছেন। তিনি কোনো ঐতিহ্য ধ্বংস করেননি।

তাহলে আজকে যারা প্রতিবাদ করছেন, ধর্মপ্রাণ মুসলমানেরা তাদের প্রতিবাদকে আপনি কিভাবে মূল্যায়ন করছেন- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে চিহ্নিত জামায়াত-হেফাজতিরা। জাতিসঙ্ঘ মিশনের দেয়া আমার বক্তব্য নিয়ে তারা রাজনৈতিক প্রপাগাণ্ডায় নেমেছে। যোগ দিয়েছে কিছু সুবিধাবাদি। অসত্য বেশি দিন টিকবে না। কারো হুমকি-ধামকি ও অপপ্রচারে ভয় পান না বলেও সাফ জানিয়ে দেন তিনি। তিনি জানান, আগামি ১৪ জুলাই লন্ডনের উদ্দেশে নিউইয়র্ক ছেড়ে যাবেন।

এদিকে, নিউইয়র্কে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী পরিবারের ব্যানারে ৭ জুলাইয়ের পূর্ব-নির্ধারিত কর্মসূচি প্রবাসী ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের প্রতিবাদ ও প্রতিরোধের মুখে পণ্ড হয়ে যাওয়ার পর ওই দিন বাংলাদেশী অধ্যুষিত ব্রুকলিনে গিয়েও ব্যর্থ হন আয়োজকরা। এসময় মুসল্লিরা জুতা প্রদর্শন করেন। এবার ১২ জুলাই রোববার জ্যাকসন হাইটস জুইস সেন্টারে গাফ্ফার চৌধুরীর জন্য এক নাগরিক সংবর্ধনার আয়োজন করেছে 'যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সম্মিলিত শক্তি'। গাফ্ফার চৌধুরীর এ নাগরিক সংবর্ধনাকে ঘিরে নানা শঙ্কা-আশঙ্কার মধ্যে আছেন প্রবাসীরা। আয়োজকরা চাইছেন, দু'দুবার ভণ্ডুল হওয়ার পর এবার যেকোনো মুল্যে সংবর্ধনাটিকে সফল করার জন্য।



--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.








__._,_.___

Posted by: Sukhamaya Bain <subain1@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Re: [mukto-mona] RE: {PFC-Friends} গাফফার চৌধুরী: ফের ধৃষ্টতা



Typo correction, please - it should be: Please read - Last night, I lost my sleep ...
 

From: "Jiten Roy jnrsr53@yahoo.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com>
To: "mukto-mona@yahoogroups.com" <mukto-mona@yahoogroups.com>
Sent: Monday, July 13, 2015 5:53 PM
Subject: Re: [mukto-mona] RE: {PFC-Friends} গাফফার চৌধুরী: ফের ধৃষ্টতা

 
I find the logic behind the argument infallible. When you witness too horrific scenes every day, it will surely become a normal phenomenon.
Last night, I lost my slip after witnessing a video from Bangladesh, where a man tied a little boy to a pillar and started beating ceaselessly until the boy died. This happened because of an allegation of stealing by the boy.
I have seen a lot of horrific burning images before during petrol-bombing season, and I lost sensitivity after a while, but this one got me real bad. It's probably because I could not forget the face of the boy as he was slowly dying under the horrific assault by the man. The boy had nowhere to go but slowly take all the beatings.  He did not even cry as he was beating him to death. I am now afraid to open Bangladeshi TV, because they have been showing this again and again.
Jiten Roy




From: "Farida Majid farida_majid@hotmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com>
To: mukto-mona@yahoogroups.com
Sent: Monday, July 13, 2015 1:58 PM
Subject: [mukto-mona] RE: {PFC-Friends} গাফফার চৌধুরী: ফের ধৃষ্টতা

 
I think it is true that our senses of moral or social responsibility, and/or what is right or wrong, have been completely desensitized by continuous exposure to cruel and inhuman hartal after hartal after hartal called by Khaleda Zia accompanied by 'jwalao-poRawo' throughout 2013 and beyond. The suffering of citizens of all walks of life, both physical and moral, was indescribable!


'খালেদা জিয়ার সন্ত্রাসে উজ্জীবিত হয়েই রাজনকে হত্যা'
ইত্তেফাক রিপোর্ট১৩ জুলাই, ২০১৫ ইং ১৪:২৬ মিঃ
'খালেদা জিয়ার সন্ত্রাসে উজ্জীবিত হয়েই রাজনকে হত্যা'
 
আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, 'খালেদা জিয়ার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের কারণে সমাজে বিরূপ প্রভাব পড়েছে। আর সেই সন্ত্রাস থেকে শিক্ষা নিয়েই সন্ত্রাসীরা সিলেটে কিশোর রাজনকে নির্মমভাবে হত্যা করেছে।'
 
সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। হাছান মাহমুদ বলেন, 'খালেদা ও তার পুত্রের সঙ্গে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের সম্পর্ক রয়েছে। খালেদা জিয়ার হুকুমেই ঘুমন্ত মানুষকে পেট্রোলবোমায় নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে, যার নেতিবাচক প্রভাব সমাজে লক্ষণীয়। খালেদার সন্ত্রাসে উজ্জীবিত হয়েই সিলেটের ওই কিশোরকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে।'

http://www.ittefaq.com.bd/politics/2015/07/13/28160.html



From: zoglul@hotmail.co.uk
To: zoglul@hotmail.co.uk
Subject: {PFC-Friends} গাফফার চৌধুরী: ফের ধৃষ্টতা
Date: Mon, 13 Jul 2015 18:13:49 +0100

গাফফার চৌধুরী: ফের ধৃষ্টতা
The India-BKSAL agent provocateur, Abdul Gaffar Chowdhury (AGC), continues to whip up anti-Islam propaganda, as he has been doing since he went to India around August 1971. Since then he has always parroted Indian hegemonic propaganda against Islam, against Bangladesh Army and against the patriots of Bangladesh. In his visit to New York, in 2003, he incited the Hindus of Bangladesh to take up arms and establish "an independent Hindu region taking three districts of Bangladesh", with the help of the Indian army. It was reported on 10 February 2003 in a website, "Bangladesh-focussed" (It also quoted BSS), 

"2. Columnist Abdul Gaffar Chowdhury, at present residing in London, on Sunday urged the members of Hindu-Bouddha-Christian Oikya Parishad to take up arms to establish their rights in Bangladesh.
3. Gaffar Chowdhury threatened "Is there anybody in Bangladesh to resist if India provides logistic support to declare an independent Hindu region taking three districts of Bangladesh."" 

On a statement as blatant as this, no further explanation is necessary. The parroting columnist forgets that the people of Bangladesh have a right to act in self-defence against any Indian aggression, or any other aggression from any quarters, against Bangladesh.

The Islamic scholars have refuted AGC's false propaganda against Allah and His 99 names.

(Please click to read the Amar Desh report 12 July 2015)
The report is as follows:
ফের আল্লাহ্ ও রসুল (সা.) কে নিয়ে গাফফার চৌধুরীর ধৃষ্টতাপূর্ণ বক্তব্য 

(For picture, please click the link above)
আওয়ামী পন্থী কলামিস্ট আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী ইসলামবিদ্বেষী মন্তব্যে থেমে নেই। ইসলাম, ধর্ম এবং পর্দা নিয়ে সম্প্রতি তার দেয়া বক্তব্যকে ঘিরে দেশ-বিদেশে যখন নিন্দা ও প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে, ঠিক তখনই আবারো নতুন করে আগুনে তুষ ঢেলেছেন তিনি। এবার ইসলাম, ধর্ম, পর্দা, এমনকি রসুলুল্লাহ সা:-কে ছাড়িয়ে মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহকে জড়িয়ে মন্তব্য করেছেন। বলেছেন, আল্লাহ শব্দটি এসেছে কাবা শরীফের প্রধান মূর্তির নাম থেকে।

গাফফার চৌধুরী বলেন, 'আল্লাহর যে ৯৯ নাম, এগুলো কাবা শরীফের দেবদেবীর নাম ছিল। একটি বড় প্রমাণ হলো যে, আমাদের রসুল্লাহর (স.) বাবার নাম ছিল আবদুল্লাহ। আল্লাহ শব্দটি এসেছে কাবা শরীফের প্রধান যে মূর্তিটি ছিল তার নাম ইলাত, কেউ বলে ইলাহ, কেউ বলে ইলাত। এর থেকে এসেছে।'

শুক্রবার নিউইয়র্ক ভিত্তিক টাইম টেলিভিশনের এক সাক্ষাৎকারে তার পূর্ববর্তী আলোচিত-সমালোচিত বক্তব্যের পক্ষে অবস্থান নিয়ে ফের নতুন বিতর্কের ঝড় তুলেছেন।

গত ৩ জুলাই শুক্রবার ম্যানহাটনের বাংলাদেশ মিশনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে একক বক্তব্যে রাসুল সা: ও পর্দা নিয়ে তার মন্তব্যের বিষয় সম্পর্কে তিনি বলেন, আমি ওই দিন যে বক্তব্য দিয়েছি তা যথার্থ ছিল। এটাকে নিয়ে আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে চিহ্নিত জামায়াত ও হেফাজতীরা। জাতিসঙ্ঘ মিশনের দেয়া বক্তব্য নিয়ে তারা রাজনৈতিক প্রপাগান্ডায় নেমেছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

তার ওই দিনের বক্তব্য ঘিরে ফুঁসে ওঠে প্রবাসী ধর্মপ্রাণ মানুষ। এর হাওয়া লেগেছে বাংলাদেশেও। পরবর্তী ৭ জুলাই রোববারের পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচিও পণ্ড হয়ে যায়। জ্যামাইকা থেকে ব্রুকলিনে গিয়েও শেষ রক্ষা হয়নি আবদুল গাফ্ফার চৌধুরীকে। সেখানেও প্রতিরোধের মুখে পড়তে হয় আয়োজকদের। তার ওই বক্তব্যকে ঘিরে শুক্রবারও সিটির বিভিন্ন মসজিদে মসজিদের খুতবায় নিন্দা জানানো হয়। এছাড়া ৮ জুলাই সোমবার নিউইয়র্কে এক সংবাদ সম্মেলনে আলেম-ওলামারা গাফ্ফার চৌধুরীকে প্রকাশ্যে তওবা পূর্ব ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানান। অন্যথায় তার বিরুদ্ধে মসজিদে বিশেষ খুতবা পাঠের হুঁশিয়ারিও দেন আলেম সমাজ। 

তিনি যুক্তরাষ্ট্রে সফর প্রসঙ্গে বলেন, আমি নিউইয়র্কে এসেছি ব্যক্তিগত ব্যাপারে এবং কিছুটা আমন্ত্রিত হয়ে। এখানে আমাদের বাংলাদেশ মিশনে আমাদের মহামান্য রাষ্ট্রপতিই বলবো, মোমেন সাহেবের (জাতিসঙ্ঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি) আমন্ত্রণে একটি সিরিজ লেকচারে অংশ গ্রহণ করার জন্য। এ লেকচারটি হয়ে গেছে। আর ব্যক্তিগতভাবে আমি এখানে এসছি এই জন্য যে, আমি প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার ওপর একটি ডক্যুমেন্টারি করছি। তার সম্পর্কে এখানে কিছু বিখ্যাত লোকের মন্তব্য রেকর্ড করার জন্য। দুই কারণেই এসেছি।

তিনি বলেন, আমি মিশনে বক্তব্য দিয়েছি। যেখানে বাংলাদেশের অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নিয়ে। আমাদের বাংলাকে বলা হতো হিন্দুর ভাষা, এটা ঠিক নয়। বাংলাতে ইসলাম প্রচার হয়েছে বাংলা ভাষাতেই। আরবে ইসলাম প্রচার হয়েছে আরবি ভাষাতেই। যদিও সে ভাষা এককালে কাফেরদের ভাষা ছিল। তাতে কিছু আসে যায়না। পরবর্তীকালে ইসলামের ভাষা হয়েছে। আমাদের নাম, আমাদের সংস্কৃতির কার্যকলাপ মিশ্রিত। কোনোটাই ধর্মভিত্তিক নয়। আমাদের বিয়ে, আমাদের নামকরণ। আরবরাও তাই করেছে।

যারা তার বক্তব্যের বিরোধিতা করছেন তাদের সম্পর্কে আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী বলেন, তারা প্রমাণ দেখাক। আমি অন্তত এক ডজন আরবি কেতাব দেখাতে পারবো। যেখানে এই নাম, দ্বিতীয় প্রধান দেবতার নাম ছিল রহমান। আমাদের রসুলুল্লাহ (স.) যখন ইসলাম ধর্ম প্রচার করেন তখন তার একজন প্রতিদ্বন্দ্বী দেখা দিয়েছিল। সে নিজেকে আল্লাহর রসুল দাবি করে বলেছিল, প্রধান দেবতা হচ্ছেন রহমান। এদেশে বহুদিন আমাদের রসুলুল্লাহ ও মুসলমানকে লড়াই করতে হয়েছে। এভাবে রহমানও এডাপ্টডেট হয়ে যায় ইসলামের নামে। আমাদের রসুলুল্লাহ মূর্তিগুলো ভেঙেছেন। এক-ঈশ্বরবাদ প্রতিষ্ঠা করেছেন। তিনি কোনো ঐতিহ্য ধ্বংস করেননি।

তাহলে আজকে যারা প্রতিবাদ করছেন, ধর্মপ্রাণ মুসলমানেরা তাদের প্রতিবাদকে আপনি কিভাবে মূল্যায়ন করছেন- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে চিহ্নিত জামায়াত-হেফাজতিরা। জাতিসঙ্ঘ মিশনের দেয়া আমার বক্তব্য নিয়ে তারা রাজনৈতিক প্রপাগাণ্ডায় নেমেছে। যোগ দিয়েছে কিছু সুবিধাবাদি। অসত্য বেশি দিন টিকবে না। কারো হুমকি-ধামকি ও অপপ্রচারে ভয় পান না বলেও সাফ জানিয়ে দেন তিনি। তিনি জানান, আগামি ১৪ জুলাই লন্ডনের উদ্দেশে নিউইয়র্ক ছেড়ে যাবেন।

এদিকে, নিউইয়র্কে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী পরিবারের ব্যানারে ৭ জুলাইয়ের পূর্ব-নির্ধারিত কর্মসূচি প্রবাসী ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের প্রতিবাদ ও প্রতিরোধের মুখে পণ্ড হয়ে যাওয়ার পর ওই দিন বাংলাদেশী অধ্যুষিত ব্রুকলিনে গিয়েও ব্যর্থ হন আয়োজকরা। এসময় মুসল্লিরা জুতা প্রদর্শন করেন। এবার ১২ জুলাই রোববার জ্যাকসন হাইটস জুইস সেন্টারে গাফ্ফার চৌধুরীর জন্য এক নাগরিক সংবর্ধনার আয়োজন করেছে 'যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সম্মিলিত শক্তি'। গাফ্ফার চৌধুরীর এ নাগরিক সংবর্ধনাকে ঘিরে নানা শঙ্কা-আশঙ্কার মধ্যে আছেন প্রবাসীরা। আয়োজকরা চাইছেন, দু'দুবার ভণ্ডুল হওয়ার পর এবার যেকোনো মুল্যে সংবর্ধনাটিকে সফল করার জন্য।



--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.






__._,_.___

Posted by: Jiten Roy <jnrsr53@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___