Banner Advertiser

Friday, June 3, 2016

[mukto-mona] চক্রান্ত করে মোসাদ কানেকশন ভোলানো যাবে না




প্রকাশিত : ৪ জুন ২০১৬

  • মুহম্মদ শফিকুর রহমান

প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে চক্রান্ত করতে করতে নিজেই নিজের জালে আটকা পড়েছেন বেগম খালেদা জিয়া। এখন চারদিকে শর্ষে ফুল দেখছেন। বঙ্গবন্ধুর পৌত্র এবং শেখ হাসিনা ও ড. ওয়াজেদ আলী মিয়ার পুত্র তথ্য প্রযুক্তিবিদ সজীব ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার চালাতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা খেয়ে এখন নিজের সংসারকেই (রাজনৈতিক) বিতর্কিত করে তুলেছেন। অথচ জয় এবং তার বোন এবং খালা শেখ রেহানার সন্তানরা পারিবারিক সূত্রে প্রাপ্ত আভিজাত্যের বাইরেও নিজের মেধা, মনন ও জ্ঞানের এমন এক উচ্চতায় প্রতিষ্ঠিত করেছেন যে, তাদের ছোঁয়া অত সহজ নয়। খালেদা-তারেকের পক্ষে তো নয়ই। খালেদাও জয়ের বিরুদ্ধে মিথ্যা কথা বলে মুসলিম বিশ্ব তথা মানবতার শত্রু ইসরাইলের মোসাদ কানেকশন ঢাকতে পারবেন না। জয় তার জায়গায়ই আছেন এবং থাকবেন।

জয়ের ঈর্ষণীয় ইমেজকে প্রশ্নবিদ্ধ করার লক্ষ্যে বিদেশের মাটিতে নিউইয়র্কে এক এফবিআই সদস্য ভাড়া করেও শেষ রক্ষা হয়নি, বরং উল্টোটা হয়েছে; নিউইয়র্কের আদালতেই বিচার হয়ে সেই ভাড়াটিয়াসহ তার দলের লোক সাজা ভোগ করছে। সাম্প্রতিককালে আবার চক্রান্তে লিপ্ত হয়ে একই পরিণতির সম্মুখীন হয়েছেন। আগেরবার এফবিআই ভাড়া করার চেষ্টা করেছিলেন। এবার জায়নবাদী ইসরাইলের গোয়েন্দা সংস্থা (ঘাতক) মোসাদকে ভাড়া করতে গিয়ে এখন রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা খেলেন। এবার কার সাজা হয় কে জানে? দু'দিন আগেও আসলাম চৌধুরীর নাম কেউ জানত না। তাকে তুলে এনে একেবারে দলের শীর্ষ পর্যায়ের যুগ্ম-মহাসচিব বানিয়ে দিল্লী পাঠালেন মোসাদের সঙ্গে দর কষাকষি করতে। লক্ষ্য, শেখ হাসিনার সরকারকে উৎখাত করা। না, এ পর্যায়েও ধরা। আসলাম চৌধুরীর সঙ্গে ইসরাইলী গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের এজেন্ট মেন্দি এন সাফাদির হাস্যোজ্জ্বল ছবি প্রেস ফটোগ্রাফারদের ক্যামেরায় ধরা পড়ে খালেদা জিয়াকে এমন গর্তে নিপতিত করেছে যে, এ থেকে মুক্তি পাওয়া খুবই কঠিন।

আর তাই একটি কাউন্টার দাঁড় করাতে হবে। বলে দিলেন জয়ের সঙ্গে সাফাদির দেখা হয়েছে ওয়াশিংটন ডিসিতে। জয় সরাসরি এটিকে মিথ্যা বলে প্রত্যাখ্যান করার পরও বিএনপির মিথ্যার ঢোল মির্জা ফখরুলের মুখ বন্ধ হচ্ছে না। বস্তুত, বিএনপি যে ধরা খেয়েছে তার দায় অন্যের ঘাড়ে চাপিয়ে মিডিয়াকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। এটি তাদের পুরনো স্বভাব।

সবচে অবাক করেছে বিবিসি। বিশ্বখ্যাত এই মিডিয়ার সুনাম ছিলÑ তারা সংবাদ প্রচার করে যাছাই-বাছাইয়ের পরই এবং চেক-ক্রসচেক করে। অবাক বিস্ময়ে লক্ষ্য করলাম মিডিয়াটি যাছাই-বাছাই না করেই বলে দিল জয়ের সঙ্গে সাফাদির দেখা হয়েছে। এই খবরটি একটি কোয়ার্টার থেকে পরিবেশন করা হয়েছিল এবং মিডিয়ার এথিক্স অনুযায়ী এ জাতীয় কোন খবর পাওয়া গেলে যার বিরুদ্ধে অভিযোগ তার সঙ্গে কথা বলার কথা। বিবিসি সে কাজটি করেনি। অথচ ৪৫ বছর আগে আমাদের মহান স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় বিবিসি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আমরা যুদ্ধক্ষেত্রে গোপনে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র, আকাশ বাণী এবং অবশ্যই বিবিসি শুনতাম। আজ সেই বিবিসির এই নৈতিক স্খলন দেখে খারাপ লাগছে।

অবশ্য এতে অবাক হবার কিছু নেই। যেদিন থেকে একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের সশস্ত্র বিরোধিতাকারী যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু হলো সেদিন থেকে পশ্চিমা বেশ কিছু মিডিয়া বাংলাদেশবিরোধী ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়। তারা তথাকথিত কিছু মানবাধিকার সংগঠন এবং মিডিয়া ওয়াচ নামের সংস্থার সঙ্গে সুর মিলিয়ে প্রথমে বলতে থাকে বিচার আন্তর্জাতিক মানের হচ্ছে না। যখন বিচারের রায়ে মৃত্যুদ- কার্যকর করা শুরু হলো তখন বলতে শুরু করে বাংলাদেশ 'ইসলামী লিডার'দের ফাঁসি দিচ্ছে। এমন কথাও কোন কোন মিডিয়া বলেছে- 'বিরোধীদলীয় নেতাদের' ফাঁসি দিচ্ছে। অথচ যে আইনে বিচার করা হচ্ছে তা হলো 'আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ বিচার আইন'। আইনটি করেন স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু সরকার ১৯৭৪ সালে এবং সঙ্গে সঙ্গে ৭৩টি ট্রাইব্যুনাল গঠন করেন।

বঙ্গবন্ধু সরকার ঐ আইন অনুযায়ী ৭৩টি ট্রাইব্যুনাল গঠন করে বিচারকার্য শুরু করার ব্যবস্থা করেন। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে বিরোধিতাকারী জামায়াত, মুসলিম লীগ, নেজামে ইসলামসহ কিছু ধর্মভিত্তিক উগ্র রাজনৈতিক দল অস্ত্র হাতে পাকিস্তানী মিলিটারি জান্তার সহযোগী হিসেবে গণহত্যা, নারী ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ, লুটপাট, মানুষকে গৃহহারা করার মতো মানবতাবিরোধী জঘন্য অপরাধ করে। ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ বাঙালী শহীদ হন এবং পাঁচ লাখ নারী ধর্ষিত এবং অনেককে ধর্ষণ করে করে হত্যা করা হয়। স্বাধীন হলেও যাতে বাংলাদেশ মেধাশূন্য থাকে সেজন্য বিজয়ের পূর্ব মুহূর্তে তিন শতাধিক বরেণ্য বুদ্ধিজীবীকে বাসা থেকে চোখ বেঁধে ধরে নিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করে। তখন এক কোটি মানুষ ভারতে আশ্রয় নেয় এবং রিফুজি ক্যাম্পে ক্যাম্পে মানবেতর জীবনযাপন করে। অনেকে রোগেশোকে মৃত্যুবরণও করে। এসব অপরাধে বঙ্গবন্ধু সরকারের সময় প্রায় ৩৯ হাজার গ্রেফতার হয়, ১১ হাজারের বিরুদ্ধে চার্জশীট দেয়া হয় এবং তাদের মধ্যে মৃত্যুদ-, যাবজ্জীবনসহ বিভিন্ন মেয়াদে সাজা হয় প্রায় ৭ শত যুদ্ধাপরাধীর। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করে মিলিটারি জিয়া ক্ষমতায় এসে দালাল আইন বাতিল করে সকল সাজাপ্রাপ্ত এবং বিচারাধীন যুদ্ধাপরাধীকে মুক্ত করে দেয়।

বর্তমান সরকার বঙ্গবন্ধুকন্যা দেশরতœ শেখ হাসিনা সেই ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ বিচার আইন অনুযায়ী ঢাকার হাইকোর্টের পাশে 'আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ বিচার ট্রাইব্যুনাল' গঠন করে বিচারকার্য শুরু করেন এবং ট্রাইব্যুনাল স্বচ্ছতার সঙ্গে বিচার করে দালাল-রাজাকার বাহিনী প্রধান গোলাম আযমসহ কয়েককে মৃত্যুদ-, আমৃত্যু কারাবাসের সাজা প্রদান করেন। তাদের মধ্যে বুদ্ধিজীবী হত্যার জন্য দায়ী আলবদর প্রধান মতিউর রহমান নিজামী, তার সহযোগী কাদের মোল্লা, মুজাহিদী, কামারুজ্জামানসহ কয়েকজনকে মৃত্যুদ- দিয়ে কার্যকর করা হয়। ঠিক তখনি পশ্চিমা অনেক দেশ ও মিডিয়া বলতে শুরু করে ইসলামিস্ট লিডারদের ফাঁসি দেয়া হচ্ছে (?) অথচ তারা কেউ ইসলামিস্ট লিডার হিসেবে বিচারের সম্মুখীন হয়নি, হয়েছে যুদ্ধাপরাধী, গণহত্যাকারী, নারী ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধী হিসেবে। এমনকি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর গঠিত নুরেমবার্গ ট্রায়াল বা টোকিও ট্রায়ালে যেখানে আপীলেরও কোন সুযোগ ছিল না সেখানে বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধ বিচার ট্রাইব্যুনালের বিরুদ্ধে কেবল আপীল বিভাগে আপীলের সুযোগই দেয়া হয়নি, রিভিউ এবং রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমার আবেদন করে ক্ষমা প্রার্থনার সুযোগের বিধান পর্যন্ত করে দেয়া হয়।

বিবিসির মতো মিডিয়া এসব জানত না তা নয়, অবশ্যই জানত। তারা কেন এখন বিরোধিতা করছে তাও কেবল তারাই বলতে পারবে। তবে তাদের ভূমিকা এখন উগ্রবাদী জঙ্গীদের পক্ষে চলে যাচ্ছে! বিএনপি-জামায়াত নেত্রী খালেদা জিয়াও একই সুরে কথা বলছেন। সজীব ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে একপেশে অভিযোগের ভিত্তিতে একটি জঘন্য রিপোর্ট করার পেছনে কোন মতলব রয়েছে কিনা তাও উড়িয়ে দেয়া যায় না। কারণ, লক্ষ্য করা যাচ্ছে ঐ সব মিডিয়া বাংলাদেশের শান্তিকামী জনগণের চেয়ে শান্তি বিনষ্টকারী উগ্রবাদীদের পক্ষেই বেশি সোচ্চার। অনেকে বেহুদা 'বাংলাদেশে আইএস আছে' বলে সত্যি সত্যি 'আইএস' আনতে চাচ্ছে; যা বিএনপি-জামায়াত জোটও চাচ্ছে। হ্যাঁ, আইএস বাংলাদেশে নেই, তবে তাদের আদর্শিক অনুসারী হিযবুল মুজাহিদীন, হিজবুত তাহরীর, আনসারুল্লাহ্ প্রভৃতি আছে। তারা স্থানীয় এবং জামায়াতের ছাত্র সংগঠন থেকে ঐ উগ্রবাদীদের নিয়োগ দিয়ে থাকে।

২০১৩ এবং ২০১৫-এর প্রথম তিন মাস খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন জামায়াত-বিএনপি জোট যেভাবে পেট্রোলবোমায় মানুষ পুড়িয়ে মেরেছে, গাছ কেটেছে, রাস্তা কেটে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেও যখন সরকারের পতন ঘটানো গেল না তখন শুরু করল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার পুত্রের বিরুদ্ধে নানান কল্পকাহিনী বানিয়ে অপপ্রচার। বিশেষ করে দুর্নীতির দায়ে গ্রেফতারি পরোয়ানা মাথায় নিয়ে লন্ডনে (পলাতক) পুত্র তারেক রহমানকে যখন কোনভাবেই দেশে আনতে পারছেন না, তার নিজের ও তারেকের মামলাগুলোও সচল রয়েছে, তখন সজীব ওয়াজেদের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করে যদি কিছুটা ফল পাওয়া যায়! 'অফেন্স করে ডিফেন্স দেয়ার' অচল থিওরি বাস্তবায়নে নামে। কিন্তু তা বুমেরাং হয়ে যাচ্ছে। এমনি নিজের সৃষ্ট চক্রান্তের জালে নিজেই আটকা পড়ছেন। ইসরাইলের মোসাদ বাহিনীর কাছে দলীয় প্রতিনিধি পাঠিয়ে সর্বশেষ ধরাটা খেলেন। একেবারে রাম ধরা। আর জয়ের বিরুদ্ধে চক্রান্ত করে লাভ নেই। শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা তাদের সন্তানদের বিশ্বমানের শিক্ষায় শিক্ষিত বানিেেছন। হাওয়া ভবন বানাতে দেননি।

ঢাকা ॥ ২ জুন ২০১৬

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও সভাপতি

জাতীয় প্রেসক্লাব

নধষরংংযধভরয়@মসধরষ.পড়স

- See more at: https://www.dailyjanakantha.com/details/article/195247/চক্রান্ত-করে-মোসাদ-কানেকশন-ভোলানো-যাবে-না



Also read:
বিএনপি'র মিথ্যাচার
কবীর চৌধুরী তন্ময়১৯:২৫, মে ৩১, ২০১৬
...............................   জেরুজালেম অনলাইন ডট কম সংবাদে জানা যায়, 'শিগগিরই সব ক্ষেত্রে বাংলাদেশের দরজা ইসরায়েলিদের জন্য খুলে দেওয়া হবে। আমরা বাংলাদেশের সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করে যাচ্ছি। নতুন সরকার ইসরায়েলের সঙ্গে পূর্ণ কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তুলবে'- এমন মন্তব্য করেন মেন্দি এন সাফাদি।

এখন কথা হলো, বাংলাদেশের সঙ্গে ইসরায়েলের অফিসিয়াল-আনঅফিসিয়াল কোনও বৈধ যোগাযোগ না থাকা সত্ত্বেও বিএনপি'র নেতা আসলাম চৌধুরীর সঙ্গে বৈঠকের পর কোনও আশার কথা পরিপ্রেক্ষিতে মেন্দি এন সাফাদি শেখ হাসিনার সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার ঔদ্ধত্য দেখায় এবং ইসরায়েলের সঙ্গে কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করার ষড়যন্ত্র করে সেটা খুব সহসায় অনুমান করা যায়। ...........

Read details at:

http://www.banglatribune.com/others/news/109727/বিএনপি'র-মিথ্যাচার



আরও পড়ুন:

'ইটারভিউয়ে সাফাদি জয়ের কথা বলবে এটা পরিকল্পিত ছিলো'


'ইসরায়েলের সাফাদি-জয় বৈঠক, বিএনপির নতুন নাটক'


জয়কে নিয়ে মিথ্যা ভিডিওমূল নায়ক বিএনপি চেয়ারপারসনের সাবেক উপদেষ্টা সাদী!

তানভীর আহমেদ১৪:২২, মে ২৯, ২০১৬

On Thu, May 26, 2016 at 11:13 PM, 'javed helali' via PFC-Friends <pfc-friends@googlegroups.com> wrote:

Very interesting indeed!
 

----- Forwarded Message -----
From: rashed Anam <rashedanam1971@gmail.com>

Sent: Thursday, May 26, 2016 10:02 PM
Subject: {PFC-Friends} Bomb Shell !!! Joy met with same Israeli MP

What was  Shajeeb Wazed Joy   doing meeting the  same Israeli MP ??



-- 
কে  জাহিদ এফ সরদার সাদী ?

Also read:

এবার নিশার সঙ্গে বৈঠকের ভুয়া বিজ্ঞপ্তি - bdnews24.com

May 24, 2015 - নিশা দেশাই বিসওয়ালের সঙ্গে তার কার্যালয়ে জাহিদ এফ সরদার সাদীর ভুয়া বৈঠকের খবরের সঙ্গে প্রচারিত ছবি। যুক্তরাষ্ট্রের ছয় কংগ্রেস সদস্যের নামে ভুয়া বিবৃতি পাঠিয়ে বিএনপির বৈদেশিক দূত ও বিশেষ উপদেষ্টার পদ থেকে অব্যাহতি পাওয়ার পরও দলের নামে একই ধরনের তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন জাহিদ এফ সর্দার সাদী

Related Links:

https://bn-in.facebook.com/ZahidFSarderSaddi

যাঁদের নাম প্রতারণা করে ব্যবহার করা হয়েছে,তাঁরা কেউ বিবৃতির সঙ্গে জড়িত না।

বিএনপি বরাবরই মিথ্যাচারে পারদর্শী :


weGbwc †Pqvicvim‡bi we‡kl Dc‡`óv Ges 

বিএনপির ˆe‡`wkK `~Z Rvwn` Gd mi`vi mv`x !

untitledti

 [জালিয়াতি ও প্রতারণার মামলায় ৯ বছরে ২৭ বার 

গ্রেফতার হওয়া,বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তিভোগকারী 

বিএনপি নেতা জাহিদ এফ সরদার সাদী] 
 















__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] বাংলাদেশে সেনাবাহিনীকে শেখ হাসিনার সরকার উৎখাতে আহ্বান জানালেন জ্যাকব মিল্টন



বর্ণমালা নিউজ: বিতর্কিত ও আলোচিত ইসরাইলী ক্ষমতাসীন দল লিকুদ পার্টি নেতা মেন্দি এন সাফাদির সাক্ষাতকার গ্রহণের সময়ে বাংলাদেশের সরকার উৎখাতে সেনাবাহিনীকে আহ্বান জানিয়েছেন নিউইয়র্কে মটগেজ জালিয়াতির মামলায় সাজা খাটা এবং নিউইয়র্কের টাইম টিভিতে প্রচারিত অনুষ্ঠান 'উই আর দ্য পিপল'-এর সঞ্চলক জ্যাকব মিল্টন। ইউটিউবে আপলোড করা মেন্দি এন সাফাদির সাক্ষাতকারটির সঞ্চালক জ্যাকব মিল্টন সাক্ষাতকার শেষ করে তার নাতিদীর্ঘ বক্তব্যে আওয়ামী লীগ সরকারের সমালোচনার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে সেনাবাহিনীকে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বানের মধ্যে দিয়ে বাংলাদেশের নির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতাচ্যূত করার আহ্বান জানিয়েছেন। তার ভাষায়, সরকারের হত্যা গুমের বিরুদ্ধে সেনাবাহিনীকে রুখে দাঁড়াতে উদাত্ত আহ্বান জানান মিল্টন।এদিকে মেন্দী সাফাদির সাক্ষাতকারটি নেয়া হয়েছে নিউইয়র্কে বাংলাদেশী আইপিটিভি 'টাইম টিভি'র স্টুডিওতে, কিন্তু সাক্ষাতকার শেষে দেখা গেছে বিশেষ কৃতজ্ঞতা প্রকাশে নিউইয়র্কের সাপ্তাহিক 'বাংলা পত্রিকা'র নাম।

সাক্ষাতকারটি পর্যালোচনা করলে দেখা যায় সাক্ষাতকারদানকারী কোন কথা নিজে থেকে বলার কোন সুযোগ পাননি। সঞ্চালক জ্যাকব মিল্টন তার কূট-কৌশলী প্রশ্ন করে নিজের উত্তর সাফাদির মুখে তুলে দিয়েছেন। সজিব ওয়াজেদ জয় নামে কাউকে চেনেন এমন কথা বলেননি তার পরও জোর করে তাকে দিয়ে একজন 'জয়'র সাথে তার ওয়াশিংটনে সাক্ষাত হয়েছিলো বলিয়ে নেন জ্যাকব মিল্টন এবং সেই জয়-ই যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পুত্র তাও জানতেন না সাফাদি একথা অবিশ্বাস্য (!) বলে বন্তব্য করেন মিল্টন। জয়-র সাথে কি আলাপ হয়েছে তা সাফাদি বলেলননি, জ্যাকব মিল্টনই বলেছেন জয় তার মা;র সরকারের জন্য সহায়তা চেয়েছেন সাফাদির কাছে। তার আগে সাক্ষাতকার শুরুর সময়ে জ্যাকব মিল্টন ভোবে সাফাদিকে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন তাতে কেউ মনে করতে পারেন না এই সাধারন এক ইসরাইলী নাগরিকের কাছে জয় কেন সহায়তা চাইবেন?

06032016_04_ISRAELI_SAFDI_MENDI_JACOB_MILTON

পুরো সাক্ষাতকার অনুষ্ঠষ্ঠানে সাফাদি নিজে থেকে কোন প্রসঙ্গ তুলেননি বা বলেননি কেন তাও সবাইকে বিস্মিত করেছে। আর বিস্ময়কে ১শক্তিশালী সন্দেহে' পরিণত করেছে বাংলা পত্রিকার সম্পাদক ও টাইম টিভির সিইও আবু তাহেরের একটি ফেইবুক স্ট্যাটাস থেকে। বাংলাদেশের নিউজ চ্যানেল 'একাত্তর টিভি' জ্যাকব মিল্টনের নেয়া সাফাদির সাক্ষাতকারে কম্পিউটার গ্রাফিকস এবং অন্যান্য কূকূটকৌশল প্রয়োগ করে জয়-কে হেয় করার প্রচেষ্ঠষ্ঠা তুলে ধরার পর পরই আবু তাহের ফেইসবুকে তার পেইজে স্ট্যাটাসটি দিয়ে তার এবং টাইম টিভির অবস্থস্থান ব্যাখ্যা করলেও ইউটিউবে প্রচারিত সাক্ষাতক রে বাংলা পত্রিকার নামের ব্যাপারে কােন ব্যাখ্যা দেননি। এখানে আবু তাহেরের ফেইসবুক স্ট্যাটাস হুবহু তলে ধরা হলো:

২৫ মে বুধবার। রাত আনুমানিক ৯টা। ফোন করলেন জ্যাকব মিল্টন। টাইম টিভি স্টুডিওতে একজন অতিথি নিয়ে আসতে চান। বললেন খুবই আলোচিত ব্যক্তিত্ব। জ্যাকব মিল্টনের নিজস্ব অনুষ্ঠানের জন্য সাক্ষাতকার রেকর্ড করতে চান।
টাইম টেলিভিশন স্টুডিও একটি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান। কেউ কোন অনুষ্ঠান করতে চাইলে অর্থের বিনিময়ে ভাড়া নিতে পারেন।জ্যাকব মিল্টন জানালেন, এটা েেয়হতু মিডিয়া অফিস সেহেতু কোনভাবেই কথিত অতিথির সাক্ষাতকার নিতে পারবেন না কেউ।রাত ১০টার খবর প্রচারের কিছুক্ষণ পর তারা এলেন। সাথে বিএনপি চেয়ার পার্সনের উপদেষ্টা বলে পরিচিত জাহিদ এফ সর্দার ও একজন আগুন্তক। দেখে মনে হচ্ছিল বিদেশী। স্টুডিও তখনও রেডি হয়নি। তাই তারা কিছুক্ষণ স্টুডিওর সামনে দাঁড়ালেন।নিজেরাই নিজেদের সাথে কথা বলছেন। েেয়হতু বলা হয়েছে টাইম টেলিভিশনের কেউ তার সাথে কথা বলতে পারবে না। সেজন্য এনিয়ে কারো ব্যস্ততা নেই।অপেক্ষার এক পর্যায়ে জাহিদ সর্দার এবং জ্যাকব মিল্টন অতিথিকে নিয়ে এলেন টাইম টেলিভিশন অফিসে।

জ্যাকব মিল্টন পরিচয় দিয়ে বললেন, ইনি সেই ব্যক্তি যার সাথে আসলাম চৌধুরীর দেখা হয়েছিল। যাকে নিয়ে চলছে দেশে বিদেশে চরম বিতর্ক। ইসরাইলী মেনদি সাফাদী হ্যান্ড সেইক করে পরিচয় দিলেন। একটু বিস্মিতই হলাম। শুনেছি তিনি নাকি মোসাদের এজেন্ট।স্বাভাবিক কুশলাদি বিনিময়ের পর জানতে চাইলাম তার প্রতিক্রিয়া ও আসলাম চৌধুরীর সাথে বৈঠকের বিস্তারিত। একজন সাংবাদিক হিসেবে এধরনের সাবজেক্ট নিয়ে কৌতুহল থাকাটাই স্বাভাবিক।এরই মধ্যে তারা স্টুডিওতে গেলেন।চলে যাওয়ার আগে টাইম টেলিভিশনের জন্য একটি সাক্ষাতকার নিতে আগ্রহ প্রকাশ করলাম। মেনদি বললেন, সাদির অনুমতি লাগবে। কথা বললেন একাকী। এরপর রাজী হলেন।রাত অনেক হয়েছে। লোকজন নেই। তার সাক্ষাতকার নেয়া হলো। মেনদি বার বার মানবাধিকার নিয়ে কথা বলছিলেন। বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতনের বিষয়টিও তুলে আনলেন। বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতনের পেছনে সরকারের হাত রয়েছে বলে দাবী করলেন।ইসরাইলের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লংঘনের অসংখ্য অভিযোগ। সেই ইসরাইলেরই নাগরিক এবং রক্ষনশীল লিকুইদ পার্টি নেতা মানবাধিকার নিয়ে কথা বলছেন। বিষয়টিকে নিতান্তই মেকি এবং কৃত্রিম বলেই মনে হলো।

এনিয়ে প্রশ্ন করা হলে, ফিলিস্তিনে ইসরাইলী নির্যাতনের খবর কে উড়িয়ে দিলেন তিনি।সাক্ষাৎকারে আসলাম চৌধুরীর সাথে বৈঠক প্রসঙ্গ। সাফাদি বললেন, ভারতীয় ক্ষমতাসীন বিজেপি দলের যুব গ্রুপের এক সম্মেলনে দিল্লী গিয়েছিলাম। সেখানে আসলাম চৌধুরীর সাথে ফটোসেশন ছাড়া আর কিছুই হয়নি।সাক্ষাৎকার শেষ। সাফাদি এবং সাক্ষাতকারের কপি নিয়ে চলে যান তারা।বৃহস্পতিবার এটা আপলোড করা বিভিন্ন অনলাইন ও সোস্যাল মিডিয়াতে।বিষয়টি আলোচনায় আসার পর টাইম টেলিভিশনকে জড়িয়ে অনেকেই মিথ্যা ও বানোয়াট কাহিনী রচনা করছেন।আমরা র্দ্ব্যর্থহীনভাবে বলতে চাই, একটি মিডিয়ার কাজ হচ্ছে তথ্য সরবরাহ। টাইম টেলিভিশন তাই করেছে এবং ভবিষ্যতেও করবে।টাইম টেলিভিশন কোন দল বা গ্রুপের মুখপাত্র নয়। এটি হচ্ছে প্রবাসী বাংগালীদের সুখদুঃখের প্রতিচ্ছবি। কমিউনিটিকে অবাধ তথ্য প্রবাহের মহান ব্রত ও অঙ্গীকার নিয়ে যাত্রা শুরু করেছে টাইম টেলিভিশন।এই দায়বদ্ধতা বাস্তবায়নে অভিষ্ট লক্ষ্যপানে এগিয়ে যাবে সবার প্রিয় টাইম টেলিভিশন।

http://khabor.com/archives/83044

Also read:


বিএনপি'র মিথ্যাচার
কবীর চৌধুরী তন্ময়১৯:২৫, মে ৩১, ২০১৬
...............................   জেরুজালেম অনলাইন ডট কম সংবাদে জানা যায়, 'শিগগিরই সব ক্ষেত্রে বাংলাদেশের দরজা ইসরায়েলিদের জন্য খুলে দেওয়া হবে। আমরা বাংলাদেশের সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করে যাচ্ছি। নতুন সরকার ইসরায়েলের সঙ্গে পূর্ণ কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তুলবে'- এমন মন্তব্য করেন মেন্দি এন সাফাদি।

এখন কথা হলো, বাংলাদেশের সঙ্গে ইসরায়েলের অফিসিয়াল-আনঅফিসিয়াল কোনও বৈধ যোগাযোগ না থাকা সত্ত্বেও বিএনপি'র নেতা আসলাম চৌধুরীর সঙ্গে বৈঠকের পর কোনও আশার কথা পরিপ্রেক্ষিতে মেন্দি এন সাফাদি শেখ হাসিনার সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার ঔদ্ধত্য দেখায় এবং ইসরায়েলের সঙ্গে কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করার ষড়যন্ত্র করে সেটা খুব সহসায় অনুমান করা যায়। ...........

Read details at:

http://www.banglatribune.com/others/news/109727/বিএনপি'র-মিথ্যাচার



আরও পড়ুন:

'ইটারভিউয়ে সাফাদি জয়ের কথা বলবে এটা পরিকল্পিত ছিলো'


'ইসরায়েলের সাফাদি-জয় বৈঠক, বিএনপির নতুন নাটক'


জয়কে নিয়ে মিথ্যা ভিডিওমূল নায়ক বিএনপি চেয়ারপারসনের সাবেক উপদেষ্টা সাদী!

তানভীর আহমেদ১৪:২২, মে ২৯, ২০১৬

On Thu, May 26, 2016 at 11:13 PM, 'javed helali' via PFC-Friends <pfc-friends@googlegroups.com> wrote:

Very interesting indeed!
 

----- Forwarded Message -----
From: rashed Anam <rashedanam1971@gmail.com>

Sent: Thursday, May 26, 2016 10:02 PM
Subject: {PFC-Friends} Bomb Shell !!! Joy met with same Israeli MP

What was  Shajeeb Wazed Joy   doing meeting the  same Israeli MP ??



-- 
কে  জাহিদ এফ সরদার সাদী ?

Also read:

এবার নিশার সঙ্গে বৈঠকের ভুয়া বিজ্ঞপ্তি - bdnews24.com

May 24, 2015 - নিশা দেশাই বিসওয়ালের সঙ্গে তার কার্যালয়ে জাহিদ এফ সরদার সাদীর ভুয়া বৈঠকের খবরের সঙ্গে প্রচারিত ছবি। যুক্তরাষ্ট্রের ছয় কংগ্রেস সদস্যের নামে ভুয়া বিবৃতি পাঠিয়ে বিএনপির বৈদেশিক দূত ও বিশেষ উপদেষ্টার পদ থেকে অব্যাহতি পাওয়ার পরও দলের নামে একই ধরনের তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন জাহিদ এফ সর্দার সাদী

Related Links:

https://bn-in.facebook.com/ZahidFSarderSaddi

যাঁদের নাম প্রতারণা করে ব্যবহার করা হয়েছে,তাঁরা কেউ বিবৃতির সঙ্গে জড়িত না।

বিএনপি বরাবরই মিথ্যাচারে পারদর্শী :


weGbwc †Pqvicvim‡bi we‡kl Dc‡`óv Ges 

বিএনপির ˆe‡`wkK `~Z Rvwn` Gd mi`vi mv`x !

untitledti

 [জালিয়াতি ও প্রতারণার মামলায় ৯ বছরে ২৭ বার 

গ্রেফতার হওয়া,বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তিভোগকারী 

বিএনপি নেতা জাহিদ এফ সরদার সাদী] 
 















__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Fw: Hillary's 'major' foreign policy speech [1 Attachment]

[Attachment(s) from Jiten Roy included below]




Hillary's 'major' foreign policy speech shows how clueless she is about Trump
K.T. McFarland
Published June 03, 2016
  •  
  •  
  •  
Now Playing
Clinton: Trump likely to lead US into conflict
Hillary Clinton has begun the policy wars with Donald Trump. She gave it her best shot Thursday with what was billed as a major foreign policy speech. I'll save you the effort to read the transcript. She said in essence, nothing.

Most of her time was spent trash-talking Trump saying he's neither smart enough nor stable enough to be president.

The rest of the time was telling us about all her many self-proclaimed successes and ending with how she and President Obama were responsible for killing Usama bin Laden. I give her full credit for that, as well as Obama. But that's not the only issue in American foreign policy over the last two terms.

But let's put aside her own very questionable judgment on a number of issues:
- Compromising national security with her cavalier treatment of our most classified information.
- Failing to protect or rescue Americans in Benghazi and then lying about it afterwards.
- Clamoring for the Libya war and supporting the premature Iraq withdrawal which enabled the spread of radical Islam far and wide.
- Failing to reset relations with Russia

The real problem is that Hillary Clinton represents the Democrat and Republican establishment position on national security issues. She claims it as a badge of honor. But frankly, the foreign policy establishment hasn't gotten much right in the last fifteen years, whether it was the Bush or Obama administrations.
They lost three wars: Afghanistan, Iraq, Libya. And, if you count Syria, four.
They failed to stop the spread of radical Islam all around the world, and in some ways enabled it.
They encouraged the rise of Iran by signing a one-sided nuclear deal in a misguided attempt to get them to change. Sadly, it's only emboldened Iran's anti-American, pro-terrorist stance, as a determination to build nuclear weapons and the missiles to deliver them.

The establishment decimated the U.S. military and abandoned our veterans. They've allowed America to be pushed around all over the world -- by China, by Iran, by Russia, and even the pipsqueak in North Korea.
They've also failed to get a handle on cyber-threats.

Secretary Clinton slams Trump for not appreciating, or even comprehending, the accepted conventional wisdom of both political parties. In so doing, she misses the point.
Trump hasn't accepted the conventional wisdom because it hasn't succeeded, at least not for the last decade or so.

Trump is forcing us to rethink our failed policies of the past, by relying on good, old-fashioned common sense.
You know who else did that? Reagan. In 1980 he challenged and beat the GOP establishment candidate George H.W. Bush in the primaries and went on to beat the incumbent Democrat President Jimmy Carter in the general election.

Reagan revisited the decades old policy of coexistence with the USSR and decided we should win the Cold War instead. We did within a decade, without firing a shot, by using our economic superiority.

Reagan rejected the mutually assured destruction (MAD) strategy of mutual suicide in favor of a Star Wars missile defense system that could protect us from nuclear attack.

So Hillary does have a point. Trump isn't a conventional candidate. He doesn't fall into line with conventional wisdom. He's rethinking the issues. What will he come up with to replace the tired old theories of the past? Maybe nothing. Maybe everything.

We'll have to wait and see. That's why we can throw out the rule book for this election.
And that's why it's so interesting.

Kathleen Troia "K.T." McFarland is a Fox News National Security Analyst and host of FoxNews.com's "DefCon 3." She served in national security posts in the Nixon, Ford and Reagan administrations
 


Visit www.nyc.gov/hhc

CONFIDENTIALITY NOTICE: The information in this E-Mail may be confidential and may be legally privileged. It is intended solely for the addressee(s). If you are not the intended recipient, any disclosure, copying, distribution or any action taken or omitted to be taken in reliance on this e-mail, is prohibited and may be unlawful. If you have received this E-Mail message in error, notify the sender by reply E-Mail and delete the message.




__._,_.___

Attachment(s) from Jiten Roy | View attachments on the web

1 of 1 Photo(s)


Posted by: Jiten Roy <jnrsr53@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___