Banner Advertiser

Thursday, February 18, 2016

[mukto-mona] ''ভন্ডপীর ল্যাংটা বাবার ভন্ডামি'' ইসলামের নামে একটি সামাজিক অনাচার !!!!!! !



''ভন্ডপীর ল্যাংটা বাবার ভন্ডামি'' ইসলামের নামে একটি সামাজিক অনাচার !
https://www.youtube.com/watch?v=5dvqJVXddW8

ভণ্ড পীরদের বিরুদ্ধে প্রয়োজন সামাজিক আন্দোলন

ক্যাটেগরিঃ ধর্ম বিষয়ক

শনিবার ০৬জুন২০১৫, অপরাহ্ণ ১০:১০

আজমাল হোসেন মামুন
আজমাল হোসেন মামুন

আজ দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকায় ‌‌‌'ভণ্ড পীরের কাণ্ড' শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। উক্ত সংবাদে বলা হয়েছে, বগুড়ার গাবতলী উপজেলায় মুরিদের বাড়িতে দাওয়াত খেতে গিয়ে কথিত পীর খোকা মিয়া (৮০) ধর্ষণের অভিযোগে এখন কারাগারে। গাবতলীথানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রিয়াজ উদ্দিন আহমেদের ভাষ্যমতে, উপজেলার কামারচট্ট গ্রামের খোকা মিয়ার এলাকায় বহু ভক্ত ও মুরিদ রয়েছে।কয়েক দিন ধরে তিনি ভক্তদের বাড়িতে দাওয়াত খেয়ে বেড়াচ্ছিলেন। গত ৪ জুন গাবতলী উপজেলার সোনারায় ইউনিয়নের একটি গ্রামে এক মুরিদের বাড়িতেজিকিরের আসর বসার কথা ছিল। এ উপলক্ষে তিনি সকালে ওই মুরিদের বাড়িতেদাওয়াত খেতে যান। দুপুরে খাওয়া-দাওয়ার পর বিশ্রামের জন্য একটি ঘর চান তিনি। ভক্ত অন্ধবিশ্বাসে নিজের ঘরেই বিছানা পেতে দেন। তিনি বিশ্রামে গেলেবাড়ির লোকজন নিজ নিজ কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। এই সুযোগে তিনি গৃহকর্তার চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ুয়া ৯ বছর বয়সী নাতনিকে ঘরে ডেকে নেন এবং তাকে ধর্ষণ করেন। শিশুটির আর্তচিৎকারে লোকজন ছুটে এসে শিশুটিকে উদ্ধার এবংবগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। আর খোকামিয়াকে গাছের সঙ্গে বেঁধে গণধোলাই ও মাথা ন্যাড়া করে দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেন।
আমি সংবাদটি পড়ে খুবই মর্মাহত হয়েছি। ৮০ বছরের বৃদ্ধা ভণ্ড পীর অবুঝ ও নিষ্পাপ শিশুকে ধর্ষণ করেছে। এটি যে জাগ্রত বিবেক শুনবে তার হৃদয় ব্যথিত হবে। এ বিষয় নিয়ে নিচে আলোকপাত করা হলো।

নাঈমা জাহান (ছদ্মনাম) একজন কিশোরী। বাবা চাকুরিজীবী এবং মা গৃহিনী। বাপ-দাদা পূর্ব পুরুষের নিয়ম চলে আসছে পীরকে সম্মান করা। পীরের বাড়ি টাঙ্গাইল জেলায়। মাঝে-মধ্যে পীর সাহেব তাদের বাড়িতে আসে। বাড়িতে আসলে মা ও সে ভক্তের কদর না করেই পারে না। রান্না-বান্না সেরে পীর বাবার সেবা শ্রশুষা করতে ব্যস্ত থাকে। পীরের হাত-পা টিপে দেওয়া, বাতাস করা ও মজাদার খাবার প্রদান করা যেন পূর্ণের কাজ। বাবা চাকুরি করে সংসারের তেমন খবর নিতে পারে না। তাছাড়া অন্ধবিশ্বাস অন্তরে ঢুকে পড়েছে। পীর বাবার কদর করলে বহুত ফায়দা হবে। পীর বাবাও মাঝে মধ্যে নাঈমার শরীরে হাত বুলায়। নাঈমা লোক লজ্জার ভয় ও মা কর্তৃক পাওয়া পীরকে কিভাবে অসম্মান করবে ভেবে কূল পাচ্ছিল না। তবুও মাঝে মধ্যে বিরক্ত প্রকাশ করতো। একদিন তার মাকে বলে যে, আমি তোমার পীর বাবার সেবা করতে পারবো না। মা বলল, এ কথা মুখ দিয়ে আর কোন দিন বের করো না। পীরকে সম্মান করলে এ জীবনে উপকৃত  হতে পারবে অন্যদিকে আখিরাতেও নাজাত পাবে। একদিন সে তার বাবার সামনে ঘটনাটি খুলে বলে। বাবা পীরকে বাড়ি থেকে স্ব-সম্মানে বের করে দেয়। এরপর থেকে কোন দিন সে পরিবারে কোন পীর আসতে পারেনি। কিন্তু কোন শাস্তি দেওয়া হয়নি পীরকে লোকলজ্জার ভয়ে। বেশ কয়েক বছর আগে শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতীতে থানা পুলিশ ময়মনসিংহ জেলার কোতোয়ালি থানার গোপদিয়া গ্রামের সাইফুল ইসলাম (৩৫) নামের এক ভণ্ড পীরকে গ্রেফতার করে। এ সংবাদ বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত হয়েছিল।

ভণ্ডপীর সংশ্লিষ্ট এলাকায় রাকিবুল হাসান ওরয়ে রোকনের বাসায় আত্মীয়তার সুবাদে বেশ কিছু দিন যাবত অবস্থান করছিলো। সেখানে এক মহিলা দালালের মাধ্যমে বাসার পার্শ্ববর্তী গোল্ডেন হাইস্কুলের মেসের ছাত্রীদের পীরের তরিকা নিতে উদ্বুদ্ধ করে। ওই ভন্ডপীর ছাত্রীদের বাইয়াত গ্রহণ করে কারো কাছে না বলার জন্য সতর্ক করে দেয়। পীরের কোন কথা বললে তি হবে। এ সব কথা বলার পর ভন্ড পীর তার হাত পা টিপে দেওয়ার জন্য ছাত্রীদের বলে। এমনকি অসামাজিক কর্মকান্ডের প্রস্তাব দেয়। ছাত্রীরা এ প্রস্তাব প্রত্যাখান করে স্কুল শিকদের জানায়। পরে শিকরা বিষয়টি সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও থানা পুলিশকে জানালে পুলিশ ভণ্ড পীরকে গ্রেফতার করে আদালতে পাঠানো হয়।

এ ধরনের ঘটনা দেশে ঘটেই চলেছে। যা মিডিয়ায় প্রকাশিত হয় না। অন্য দিকে গ্রামের মানুষ নিজেদের মান ইজ্জতের ভয়ে ঘটনাটি প্রকাশ করে না। আধুনিক জ্ঞান বিজ্ঞানের যুগেও গ্রাম-গঞ্জের মানুষ কুসংস্কার থেকে বের হতে পারে নি। পীরের নাম শুনলে দল বেঁধে যায় পীরের নিকট চিকিৎসা ও আগাম ভবিষৎবাণীর জন্য। এতে ভন্ডপীর বাবা সুন্দরী নারী দেখলে নানা ভাবে যৌন হয়রানি করে থাকে। অনেক নারী লোক লজ্জার ভয়ে তা বলতে পারে না। অথচ ওই ভণ্ড পীরদের অধিকাংশ ধর্মীয় জ্ঞান সম্বন্ধে অজ্ঞ। নামায পড়ে না। রোজা রাখে না। শুধু গাঁজা খায়। গান গায়। তাবিজ কবজ বিক্রি করে অনেক টাকা হাতিয়ে নেয়। ওরস শরীফ ও দরবার তৈরীর নামে অনেক টাকা কথিত ভক্তদের নিকট থেকে বিভিন্ন কায়দায় নিয়ে থাকে। বেশির ভাগই ঠকে নারীরা। তৃণমূল পর্যায়ের কতই না নারী কথিত পীরদের হাতে প্রতিদিন বিভিন্ন কায়দায় নির্যাতিত হচ্ছে। এসব খবর কে রাখে? আর নারীরা তো অসহায়। একদিকে নির্যাতনের ঘটনা প্রকাশ করলে স্বামী কর্তৃক তালাকপ্রাপ্ত হওয়ার ভয় রয়েছে। অন্যদিকে ভণ্ডপীরের ভক্তরা ওই নির্যাতিত নারীকেই উল্টো ভৎসনা করবে। এমনকি প্রাণেও মেরে ফেলতে পারে। ভণ্ড পীরদের ভক্তের অভাব নেই। রাজনীতিবিদ থেকে ধনাঢ্য পরিবারের অনেক মানুষ ভণ্ডপীরদের শ্রদ্ধা ও ভক্তি করে । ভণ্ডপীরেরা অনেক সময় বিভিন্ন নামে সমিতি ও সংস্থা গঠন করে ভক্তদের নিকট থেকে অনেক টাকা হাতিয়ে নেয়। ২৪ মার্চ ২০০৮ ইং তারিখে ঢাকা রিপোটার্স এসোশিয়সনে এক সাংবাদিক সম্মেলনে ৩০ জন প্রতারণার শিকার নারী লালবাগের তথাকথিত পীর রেশমা ও তার সহযোগীদের গ্রেফতারের দাবি জানান এনজিওর নামে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে। (দৈনিক ইত্তেফাক, ২৫ মার্চ ২০০৮)।

আমরা কাজী ইমদাদুল হক রচিত 'আবদুলাহ' উপন্যাসে সে যুগের ভণ্ড পীরদের বাস্তব চিত্র দেখতে পায়। এ যুগেও সে সময়ের চিত্র ফুটে ওঠছে। বর্তমানে দেশের প্রতিটি অঞ্চলে ভণ্ড পীরদের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। অথচ মহান আল্লাহ পবিত্র কোরআন শরীফে স্পষ্ট বলেছেন, তোমরা আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদত বন্দেগি করবে না। কারো মুখাপেক্ষি হবে না।

সাধারণ মানুষকে এ ভণ্ড পীরের হাত থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। প্রয়োজনে বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থা গণ নাটক ও ভিডিও চিত্রের মাধ্যমে ভণ্ড পীরের কুফল সম্বন্ধে সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে পারে। মসজিদের ইমামগণও জুমআর নামাযের খুতবার সময় এ বিষয়ে বক্তব্য রাখতে পারে ন। আসুন আমরা সবাই এ বিষয়ে এক যোগে কাজ করি। সকলকে মনে রাখতে হবে, এদেশে ভণ্ড পীরদের কোন স্থান নেই।এদেশের মানুষ ধর্মভীরু, ধর্মান্ধ নয়।

আজমাল হোসেন মামুন

(ব্লগার ও সিটিজেন সাংবাদিক)

সহকারী শিক্ষক
হরিমোহন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, চাঁপাইনবাবগঞ্জ।

- See more at: http://blog.bdnews24.com/Azmal2011/169720#sthash.V9as1gsQ.dpuf
http://blog.bdnews24.com/Azmal2011/169720

সঠিক পীরের পরিচয় ও গুণাবলী
শিশু ধর্ষণের অভিযোগে ভণ্ডপীর আটক
০৫ জুন,২০১৫



http://www.rtnn.net/bangla//newsdetail/detail/1/4/110985#.VXI0qlL01H0

দেওয়ানবাগ ভণ্ড পীর সম্পর্কে লোমহর্ষক তথ্য :

http://www.shobujbanglablog.net/32712.html

https://www.facebook.com/IsalamiSasanatantraChatraAndolanaComilla#!/IsalamiSasanatantraChatraAndolanaComilla

অনুসন্ধান - দেওয়ানবাগ ভণ্ড পীর সম্পর্কে লোমহর্ষক তথ্য :...


দেওয়ানবাগ ভণ্ড পীর সম্পর্কে লোমহর্ষক তথ্য : দেওয়ানবাগী ভণ্ড পীর (চিনে রাখুন , জেনে রাখুন এবং প্রচার করুন ইসলামের মধ্যে বিভক্তি সৃষ্টিকারী এক ভণ্ডপীরের...

http://www.somewhereinblog.net/blog/titkute/29896975

গদ্দিনশীন পীর বিষয়ক সামান্য ক্যাচাল


Also read:

গদ্দিনশীন পীর বিষয়ক সামান্য ক্যাচাল....লেখাজোকা শামীম এবং আমার মন্তব্য



__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Re: [mukto-mona] ‘পাকিস্



Actually, Dr. Roy, Mother Banga (Bangla) did not give birth to 'golams' (slaves). In fact, all human mothers (and motherlands if you will) give birth to human babies with no idiotic identities and minds (such as Hindu, Muslim, Christian, high caste, untouchable, slavish, boot-licking, etc.). The idiocy comes later, beginning shortly after birth and continuing over a long time, especially at a tender age. The parents, the family, the community, the country and the world transform the perfectly good human babies into creatures that are not worthy of their human intelligence. Once the transformation is done, it becomes too difficult to give up the idiocy; and as adults, most people do not even want to give up such idiocies. I feel so frustrated!

Talking about confederation with Pakistan, people like Mostak and Zia probably wanted that; but the Muslim brotherhood with Pakistan ran much deeper in the political circle of Bangladesh for most of the lifetime of the country, including when Mostaq was a minister before August 15, 1975.

SuBain
===========================

On Thursday, February 18, 2016 7:14 PM, "Jiten Roy jnrsr53@yahoo.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


 
[Attachment(s) from Jiten Roy included below]
ষোল কোটি সন্তানের মাগো বঙ্গ জননী
জন্মায়েছ গোলাম করে মানুষ করনি
জিতেন রায়



From: "SyedAslam Syed.Aslam3@gmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com>
To: mukto-mona@yahoogroups.com
Sent: Thursday, February 18, 2016 1:41 PM
Subject: [mukto-mona] 'পাকিস্তান কনফেডারেশনের ষড়যন্ত্রে ছিলেন জিয়া'

 

'পাকিস্তান কনফেডারেশনের ষড়যন্ত্রে ছিলেন জিয়া'

  সুমন মাহবুব,  বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published: 2016-02-18 22:29:12.0 BdST Updated: 2016-02-18 22:47:56.0 BdST
  • জিয়াউর রহমান 
    বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর ক্ষমতায় আরোহনকারী জেনারেল জিয়াউর রহমান পাকিস্তানের সঙ্গে আবার একীভূত হয়ে 'কনফেডারেশন করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিলেন' বলে দাবি করেছেন সরকারদলীয় একজন সাংসদ।
    মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার খালেদ মোশাররফের মেয়ে মেহজাবিন খালেদ জিয়াউর রহমানের মুক্তিযুদ্ধকালীন ও পরবর্তী কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন তুলে বলেছেন, পাকিস্তানের গোয়েন্দা বাহিনী আইএসআই-এর 'চর' হিসেবে তিনি স্বাধীনতা সংগ্রামে অনুপ্রবেশ করেছিলেন।
    একাত্তরে রণাঙ্গনে পরাজয়ের পর 'পূর্ব পাকিস্তান পুনরুদ্ধারের জন্য' পাকিস্তানিরা বাংলাদেশে চর নিয়োগ করে মন্তব্য করে তিনি বলেন, "সেনাবাহিনীর মধ্যে মেজর জিয়া ছিলেন পাকিস্তানিদের একনিষ্ঠ বিশ্বস্ত অনুচর।"
    এ প্রসঙ্গে পাকিস্তানের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জুলফিকার আলী ভুট্টোর বক্তব্য উদ্ধৃত করেন মেহজাবিন।
    তিনি সংসদে বলেন, "ভুট্টো বলেছিলেন, তিনি (জিয়াউর রহমান) সেনাবাহিনীতে গোপনে গোপনে পাকিস্তান ফেরত সৈনিকদের নিয়ে বৈঠক করে সরকারবিরোধী তৎপরতা চালান।"
    বাঙালির সঙ্গে যুদ্ধে হারের পর জেনারেল ইয়াহিয়া খান পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট পদ ছাড়লে তার স্থলে আসেন পাকিস্তান পিপলস পার্টির নেতা ভুট্টো।
    বাংলাদেশে ক্ষমতা দখলের পর জিয়াউর রহমান দেশকে 'পাকিস্তানে ফেরাতে চেয়েছিলেন' অভিযোগ করে মেহজাবিন বলেন, "১৯৭৭ সালে পাকিস্তান সফরে গিয়ে জিয়া পাকিস্তানের সঙ্গে কনফেডারেশন করার ষড়যন্ত্র করেছিলেন।"
    সংসদে মেহজাবিন খালেদ (ফাইল ছবি)।
    সংসদে মেহজাবিন খালেদ (ফাইল ছবি)।
    ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের শেষদিকে দখলদার পাকিস্তানি বাহিনী ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতির সম্মুখীন হওয়ার পর প্রবাসী সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী খন্দকার মোশতাকের তৎপরতায় যুদ্ধবিরতি এবং পরবর্তীতে পাকিস্তানের দুই অংশের মধ্যে একটি কনফেডারেশন গঠনের চেষ্টা ছিল বলে যুদ্ধকালীন ইতিহাসের নানা সূত্র থেকে জানা যায়।
    স্বাধীনতার পর দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়া জামায়াতে ইসলামীর আমির গোলাম আযমের নেতৃত্বে 'পূর্ব পাকিস্তান পুনরুদ্ধার কমিটি' নামে একটি কমিটির কথা জানা যায়।
    জিয়াউর রহমানের আমলে পাকিস্তানি পাসপোর্ট নিয়ে বাংলাদেশে ফেরেন গোলাম আযম।
    ১৯৭৫ সালের ১৫ অগাস্ট স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পর মোশতাককে সামনে রেখে দেশের ক্ষমতার নিয়ন্ত্রক হয় সেনাবাহিনী। সেনাপ্রধানের দায়িত্বে আসেন জিয়াউর রহমান। 
    এর আড়াই মাস পর জিয়াকে গৃহবন্দি করে সেনাবাহিনীর দায়িত্ব নেন খালেদ মোশাররফ। ৭ নভেম্বর জাসদ নেতা কর্নেল তাহেরের নেতৃত্বে পাল্টা অভ্যুত্থানে আবারও ক্ষমতা কেন্দ্রে আসেন জিয়া।
    মুক্তিযুদ্ধের ২ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার খালেদ মোশাররফের মেয়ে মেহজাবিন সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর বক্তব্যে জিয়াউর রহমানকে 'দেশবিরোধী সব ষড়যন্ত্রের হোতা' আখ্যায়িত করেন। 
    "যদিও তিনি (জিয়াউর রহমান) মুক্তিযোদ্ধা নামে পরিচিত ছিলেন, কিন্তু তার মনে-প্রাণে মুক্তিযুদ্ধের সামান্যতম চিন্তা-চেতনা, ধ্যান-ধারণা ও আদর্শের চিহ্ন ছিল না।
    "জিয়া প্রকৃতপক্ষে একজন পাকিস্তানি আইএসআই-এর চর হিসাবে মুক্তিযুদ্ধে অনুপ্রবেশকারী। তার যুদ্ধকালীন এবং পরবর্তীকালের কর্মকাণ্ড এই কথাই প্রমাণ করে।"
    ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ চট্টগ্রাম সেনানিবাসে সহস্রাধিক বাঙালি সৈনিক হত্যাকাণ্ডের জন্য জিয়াকে দায়ী করে তিনি বলেন, "জিয়ার নির্দেশে ২৫ মার্চ রাতে চট্টগ্রাম সেনানিবাসে বেঙ্গল রেজিমেন্টের ১৮০০ সৈনিক অস্ত্র জমা দেন। এর কিছুক্ষণ পরই পাকবাহিনী নিরস্ত্র বেঙ্গল রেজিমেন্টের সৈনিকদের ওপর আক্রমণ চালায়। এতে প্রায় ১২০০ বাঙালি সৈনিক নিহত হয়।
    "এই হত্যাকাণ্ডের দায় থেকে কোনোভাবেই জিয়া রেহাই পেতে পারে না।"
    ওই সময় পাকিস্তান সেনাবাহিনীর চট্টগ্রামে অষ্টম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড ছিলেন মেজর জিয়াউর রহমান।
    এর আগে পাকিস্তান সামরিক গোয়েন্দা বিভাগে জিয়াউর রহমানের কাজ করার কথা তুলে ধরে মেহজাবিন খালেদ বলেন, "১৯৫৮ সালে সামরিক শাসন জারির পর বাঙালি রাজনৈতিক নেতাকর্মী ও ছাত্রদের গোপন রিপোর্ট প্রদানের দায়িত্বে জিয়াকে আইয়ুব খান বেছে নিতে ভুল করেননি।
    "তাই জিয়া আইয়ুবের পক্ষে কাজ করার দায়িত্ব নিয়ে সামরিক গোয়েন্দা বাহিনীর কর্মকর্তা হয়ে তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানে পোস্টিং পান।"
    Inline image 1
    Related:




     
    বাংলাদেশে ষড়যন্ত্রের রাজনীতি

  • আগস্ট ষড়যন্ত্রের মূল কোথায়? – খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ

  • পনেরো এবং একুশে আগস্ট হত্যাকাণ্ডে মদদদাতা একই পরিবার

    শুক্রবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫
  • মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান জনগনের অনুরোধে সাময়িক ভাবে ক্ষমতা দখল করেন !!!!

  • .........মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে সবচেয়ে বর্নচোরা এবং সুবিধাবাদী সেনানায়ক কাম রাজনীতিক হিসাবে পরিচিত। আলুপোড়া খাওয়ার মতো সব সময় সুযোগের সন্ধান করেছেন বলে মনে হলেও সব সময় নিজেকে সুবিধাজনক অবস্থানে রাখতে পেরেছেন। 
    ১৯৭৫ সালে ১৫ ই আগস্ট - বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর অভূতপূর্ব এক পদ - উপ প্রধানের পদে বসে দেশের প্রেসিডেন্টকে সেনাবাহিনীর লোকজনের হত্যার ষড়যন্ত্রের কথা জেনেও ঘাপটি মেরে বসেছিলেন। শেখ মুজিব নিহত হবার পর পরই সুযোগ মতো দাও মারেন - সেনাপ্রধানের পদ দখল করেন। ............. 











__._,_.___

Posted by: Sukhamaya Bain <subain1@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Re: [mukto-mona] ‘পাকিস্তান কনফেডারেশনের ষড়যন্ত্রে ছিলেন জিয়া’ [3 Attachments]

[Attachment(s) from Jiten Roy included below]

ষোল কোটি সন্তানের মাগো বঙ্গ জননী
জন্মায়েছ গোলাম করে মানুষ করনি
জিতেন রায়



From: "SyedAslam Syed.Aslam3@gmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com>
To: mukto-mona@yahoogroups.com
Sent: Thursday, February 18, 2016 1:41 PM
Subject: [mukto-mona] 'পাকিস্তান কনফেডারেশনের ষড়যন্ত্রে ছিলেন জিয়া'

 

'পাকিস্তান কনফেডারেশনের ষড়যন্ত্রে ছিলেন জিয়া'

  সুমন মাহবুব,  বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published: 2016-02-18 22:29:12.0 BdST Updated: 2016-02-18 22:47:56.0 BdST
  • জিয়াউর রহমান 
    বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর ক্ষমতায় আরোহনকারী জেনারেল জিয়াউর রহমান পাকিস্তানের সঙ্গে আবার একীভূত হয়ে 'কনফেডারেশন করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিলেন' বলে দাবি করেছেন সরকারদলীয় একজন সাংসদ।
    মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার খালেদ মোশাররফের মেয়ে মেহজাবিন খালেদ জিয়াউর রহমানের মুক্তিযুদ্ধকালীন ও পরবর্তী কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন তুলে বলেছেন, পাকিস্তানের গোয়েন্দা বাহিনী আইএসআই-এর 'চর' হিসেবে তিনি স্বাধীনতা সংগ্রামে অনুপ্রবেশ করেছিলেন।
    একাত্তরে রণাঙ্গনে পরাজয়ের পর 'পূর্ব পাকিস্তান পুনরুদ্ধারের জন্য' পাকিস্তানিরা বাংলাদেশে চর নিয়োগ করে মন্তব্য করে তিনি বলেন, "সেনাবাহিনীর মধ্যে মেজর জিয়া ছিলেন পাকিস্তানিদের একনিষ্ঠ বিশ্বস্ত অনুচর।"
    এ প্রসঙ্গে পাকিস্তানের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জুলফিকার আলী ভুট্টোর বক্তব্য উদ্ধৃত করেন মেহজাবিন।
    তিনি সংসদে বলেন, "ভুট্টো বলেছিলেন, তিনি (জিয়াউর রহমান) সেনাবাহিনীতে গোপনে গোপনে পাকিস্তান ফেরত সৈনিকদের নিয়ে বৈঠক করে সরকারবিরোধী তৎপরতা চালান।"
    বাঙালির সঙ্গে যুদ্ধে হারের পর জেনারেল ইয়াহিয়া খান পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট পদ ছাড়লে তার স্থলে আসেন পাকিস্তান পিপলস পার্টির নেতা ভুট্টো।
    বাংলাদেশে ক্ষমতা দখলের পর জিয়াউর রহমান দেশকে 'পাকিস্তানে ফেরাতে চেয়েছিলেন' অভিযোগ করে মেহজাবিন বলেন, "১৯৭৭ সালে পাকিস্তান সফরে গিয়ে জিয়া পাকিস্তানের সঙ্গে কনফেডারেশন করার ষড়যন্ত্র করেছিলেন।"
    সংসদে মেহজাবিন খালেদ (ফাইল ছবি)।
    সংসদে মেহজাবিন খালেদ (ফাইল ছবি)।
    ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের শেষদিকে দখলদার পাকিস্তানি বাহিনী ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতির সম্মুখীন হওয়ার পর প্রবাসী সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী খন্দকার মোশতাকের তৎপরতায় যুদ্ধবিরতি এবং পরবর্তীতে পাকিস্তানের দুই অংশের মধ্যে একটি কনফেডারেশন গঠনের চেষ্টা ছিল বলে যুদ্ধকালীন ইতিহাসের নানা সূত্র থেকে জানা যায়।
    স্বাধীনতার পর দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়া জামায়াতে ইসলামীর আমির গোলাম আযমের নেতৃত্বে 'পূর্ব পাকিস্তান পুনরুদ্ধার কমিটি' নামে একটি কমিটির কথা জানা যায়।
    জিয়াউর রহমানের আমলে পাকিস্তানি পাসপোর্ট নিয়ে বাংলাদেশে ফেরেন গোলাম আযম।
    ১৯৭৫ সালের ১৫ অগাস্ট স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পর মোশতাককে সামনে রেখে দেশের ক্ষমতার নিয়ন্ত্রক হয় সেনাবাহিনী। সেনাপ্রধানের দায়িত্বে আসেন জিয়াউর রহমান। 
    এর আড়াই মাস পর জিয়াকে গৃহবন্দি করে সেনাবাহিনীর দায়িত্ব নেন খালেদ মোশাররফ। ৭ নভেম্বর জাসদ নেতা কর্নেল তাহেরের নেতৃত্বে পাল্টা অভ্যুত্থানে আবারও ক্ষমতা কেন্দ্রে আসেন জিয়া।
    মুক্তিযুদ্ধের ২ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার খালেদ মোশাররফের মেয়ে মেহজাবিন সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর বক্তব্যে জিয়াউর রহমানকে 'দেশবিরোধী সব ষড়যন্ত্রের হোতা' আখ্যায়িত করেন। 
    "যদিও তিনি (জিয়াউর রহমান) মুক্তিযোদ্ধা নামে পরিচিত ছিলেন, কিন্তু তার মনে-প্রাণে মুক্তিযুদ্ধের সামান্যতম চিন্তা-চেতনা, ধ্যান-ধারণা ও আদর্শের চিহ্ন ছিল না।
    "জিয়া প্রকৃতপক্ষে একজন পাকিস্তানি আইএসআই-এর চর হিসাবে মুক্তিযুদ্ধে অনুপ্রবেশকারী। তার যুদ্ধকালীন এবং পরবর্তীকালের কর্মকাণ্ড এই কথাই প্রমাণ করে।"
    ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ চট্টগ্রাম সেনানিবাসে সহস্রাধিক বাঙালি সৈনিক হত্যাকাণ্ডের জন্য জিয়াকে দায়ী করে তিনি বলেন, "জিয়ার নির্দেশে ২৫ মার্চ রাতে চট্টগ্রাম সেনানিবাসে বেঙ্গল রেজিমেন্টের ১৮০০ সৈনিক অস্ত্র জমা দেন। এর কিছুক্ষণ পরই পাকবাহিনী নিরস্ত্র বেঙ্গল রেজিমেন্টের সৈনিকদের ওপর আক্রমণ চালায়। এতে প্রায় ১২০০ বাঙালি সৈনিক নিহত হয়।
    "এই হত্যাকাণ্ডের দায় থেকে কোনোভাবেই জিয়া রেহাই পেতে পারে না।"
    ওই সময় পাকিস্তান সেনাবাহিনীর চট্টগ্রামে অষ্টম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড ছিলেন মেজর জিয়াউর রহমান।
    এর আগে পাকিস্তান সামরিক গোয়েন্দা বিভাগে জিয়াউর রহমানের কাজ করার কথা তুলে ধরে মেহজাবিন খালেদ বলেন, "১৯৫৮ সালে সামরিক শাসন জারির পর বাঙালি রাজনৈতিক নেতাকর্মী ও ছাত্রদের গোপন রিপোর্ট প্রদানের দায়িত্বে জিয়াকে আইয়ুব খান বেছে নিতে ভুল করেননি।
    "তাই জিয়া আইয়ুবের পক্ষে কাজ করার দায়িত্ব নিয়ে সামরিক গোয়েন্দা বাহিনীর কর্মকর্তা হয়ে তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানে পোস্টিং পান।"
    Inline image 1
    Related:




     
    বাংলাদেশে ষড়যন্ত্রের রাজনীতি

  • আগস্ট ষড়যন্ত্রের মূল কোথায়? – খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ

  • পনেরো এবং একুশে আগস্ট হত্যাকাণ্ডে মদদদাতা একই পরিবার

    শুক্রবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫
  • মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান জনগনের অনুরোধে সাময়িক ভাবে ক্ষমতা দখল করেন !!!!

  • .........মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে সবচেয়ে বর্নচোরা এবং সুবিধাবাদী সেনানায়ক কাম রাজনীতিক হিসাবে পরিচিত। আলুপোড়া খাওয়ার মতো সব সময় সুযোগের সন্ধান করেছেন বলে মনে হলেও সব সময় নিজেকে সুবিধাজনক অবস্থানে রাখতে পেরেছেন। 
    ১৯৭৫ সালে ১৫ ই আগস্ট - বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর অভূতপূর্ব এক পদ - উপ প্রধানের পদে বসে দেশের প্রেসিডেন্টকে সেনাবাহিনীর লোকজনের হত্যার ষড়যন্ত্রের কথা জেনেও ঘাপটি মেরে বসেছিলেন। শেখ মুজিব নিহত হবার পর পরই সুযোগ মতো দাও মারেন - সেনাপ্রধানের পদ দখল করেন। ............. 









__._,_.___

Attachment(s) from Jiten Roy | View attachments on the web

3 of 3 Photo(s)


Posted by: Jiten Roy <jnrsr53@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___