Banner Advertiser

Tuesday, May 10, 2016

[mukto-mona] নিজামীর অপরাধের দালিলিক প্রমাণ - উদিসা ইসলাম০১:২৮, মে ১১, ২০১৬



Link : http://www.banglatribune.com/national/news/103853/নিজামীর-অপরাধের-দালিলিক-প্রমাণ

নিজামীর অপরাধের দালিলিক প্রমাণ

উদিসা ইসলাম০১:২৮, মে ১১, ২০১৬

জামায়াতের আমির মতিউর রহমান নিজামী একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে শেষ বিচারে মৃদ্যুদণ্ডপ্রাপ্ত হওয়ার পরও তার অনুসারীরা তাকে 'ইসলামী স্কলার' বলার চেষ্টা করেন। যদিও আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুন্যালেই বিচারের সময় জমা দেওয়া হয় দালিলিক নানা প্রমাণ এবং নিজামীর কার্যকলাপের যে প্রমাণাদি রয়েছে তাতে তিনিই মানবতাবিরোধী অপরাধী ও আলবদর কমান্ডার।

১. একাত্তরে নিজামীর ভূমিকাজামায়াতের আজকের আমির নিজামী চার দশক আগে ছিলেন জামায়াতেরই ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রসংঘের নাজিমে আলা বা সভাপতি। সেই সূত্রেই পাকিস্তানি বাহিনীকে সহযোগিতার জন্য গঠিত আলবদর বাহিনীর প্রধান হন তিনি। সাধারণ স্বাধীনতাকামী বাঙালির ওপর দমন-পীড়ন চালাতে পাকিস্তানি বাহিনীকে সহযোগিতার জন্য গঠিত রাজাকার বাহিনী ও শান্তি কমিটিতেও নিজামীর ভূমিকার কথা উল্লেখ আছে ট্রাইবব্যুনালের রায়ে। সেখানে বলা হয়েছে, একাত্তরে জামায়াতের ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রসংঘের সভাপতি ও আল-বদর বাহিনীর প্রধান নিজামী নিজে বিভিন্ন অপরাধের ঘটনায় অংশ নেন।

২. একাত্তরে নিজামীর ভূমিকাছাত্রসংঘ নামে পরিচিত একাত্তরের আলবদর বাহিনী গঠনকারী এই সংগঠনের মূল নাম জমিয়তে তালাবা। পাকিস্তানে এখনও ওই নামে চলে তাদের কার্যক্রম। জমিয়তে তালাবার ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, ১৯৬৯ সালের নভেম্বরে বার্ষিক সম্মেলনে প্রথমবারের মতো নিজামীকে নাজিমে আলা নির্বাচিত করা হয়। লাহোরে অনুষ্ঠিত ওই সম্মেলনে ২ হাজার ৩৪০ জন প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।
দীর্ঘ শুনানির পর দীর্ঘ ৫ বছর পর এসে বিচারকাজ শেষে শেষবিচারেও নিজামী ফাঁসি বহাল থাকে। ১৯৭১ সালে নিজামীর ভূমিকা অস্বীকারের সুযোগ নেই কেননা জামায়াতের বক্তৃতা বিবৃতি এবং সংবাদপত্রে নিজামীর বিরোধীতার বিস্তর প্রমাণ রয়েছে।
৩. একাত্তরে নিজামীর ভূমিকা
ট্রাইব্যুনালের পূর্ণাঙ্গ রায়ের ১৬১ পৃষ্ঠায় বলেছে, একাত্তরের ৫ আগস্ট দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় নিজামীর একটি বক্তব্য প্রকাশিত হয়। তাতে নিজামী বলেন, 'পাকিস্তান আল্লাহর ঘর। আল্লাহ একে বারবার রক্ষা করেছেন। ভবিষ্যতেও রক্ষা করবেন। দুনিয়ার কোনও শক্তি পাকিস্তানকে নিশ্চিহ্ন করতে পারবে না।'
ট্রাইব্যুনাল বলেন, নিজামীর এ বক্তব্য স্পষ্টতই সুরা হজের ২৬ নম্বর আয়াতের বিকৃতি। কারণ, এই সুরায় একমাত্র কাবাঘরকে আল্লাহর ঘর বলা হয়েছে। কিন্তু নিজামী পাকিস্তানকে আল্লাহর ঘরের সঙ্গে তুলনা করেছেন।
ছবি কৃতজ্ঞতা: সিজিবিআর

http://www.banglatribune.com/national/news/103853/নিজামীর-অপরাধের-দালিলিক-প্রমাণ

আরও পড়ুন: বৃহস্পতিবার জামায়াতের ২৪ ঘণ্টার হরতাল

নিজামীর পক্ষে শেষ সময়ে যুদ্ধাপরাধীদের সন্তানদের প্রচারণা


কুখ্যাত আলবদর বাহিনীর 'নাজিম-ই আলা' অর্থাৎ সুপ্রিম হেড ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর 

আমির মতিউর রহমান নিজামী। তৎকালীন জামায়াতে ইসলামীর ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রসংঘের 
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সদস্যরাই ছিলেন আলবদরের শীর্ষ সদস্য।



__._,_.___

Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] শীর্ষ চার 'জামায়াত গুরুর' বিদায়



Link : http://www.banglatribune.com/national/news/103863/শীর্ষ চার 'জামায়াত গুরুর' বিদায়

উদিসা ইসলাম০৭:৪৫, মে ১১, ২০১৬

জামায়াতের আমির চিহ্নিত মানবতাবিরোধী অপরাধী মতিউর রহমান নিজামীর ফাঁসি মঙ্গলবার কার্যকর হওয়ার মধ্য দিয়ে একে একে জামায়াতের গুরু যুগের অবসান ঘটলো।

বাংলাদেশের স্বাধীনতাবিরোধী হিসেবে যার নাম আসে সবার আগে, সেই গোলাম আযম একাত্তরের যুদ্ধাপরাধের সাজা ভোগের মধ্যেই মারা গেছেন। এরপর একে একে সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল কাদের মোল্লা, মোহাম্মদ কামারুজ্জামান, সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ ও মঙ্গলবার আমির মতিউর রহমানের একাত্তরেরর মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ফাঁসির দণ্ড কার্যকর হয়। এতে জামায়াতের 'রাজনৈতিক গুরুর' একটা অধ্যায়ের শেষ হলো।

.

জামায়াতের বর্তমান পরিস্থিতিকে একটা যুগের অবসান হিসেবে দেখছেন প্রসিকিউটর ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ। তিনি বলেন, শীর্ষ এই মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচারের রায় কার্যকর হওয়ার মধ্য দিয়ে দেশ রাজাকারমুক্ত হওয়া পথে এগিয়ে চলেছে। একটি কালো অধ্যায়ের অবসান হলো। জামায়াতের নেতৃত্বস্থানীয়দের মধ্যে যারা একাত্তরে অপরাধের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত ছিল তাদের মধ্যে মীর কাসেম আলীসহ এটিএম আজহার ও আব্দুস সোবহানের মতো নেতাদের মামলা আপিল বিভাগে রয়েছে।

যুদ্ধাপরাধবিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় কর্মীরা বলছেন, দেশ কালিমামুক্ত হতে শুরু করেছে। এই চার নেতার ফাঁসি কার্যকর হওয়ায় মুক্তিযুদ্ধে হত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞ চালানোর পরেও তাদের যে দম্ভ ছিল, তার অবসান ঘটলো।

২০১৪ সালের ২৩ অক্টোবর ৯২ বছর বয়সে ঢাকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় জামায়াতে ইসলামের 'নাটের গুরু' শীর্ষ নেতা ও আমির গোলাম আযমের। মৃত্যুকালে তার আরও ৮৯ বছর কারাভোগ বাকি ছিল।

২০১৩ সালের ১৫ জুলাই আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল তাকে ৯০ বছর কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেন। ওই রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে প্রসিকিউশন ও আসামি পক্ষের আপিলের শুনানির দিন ঠিক হওয়ার একদিন বাদেই গোলাম আযমের শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটার খবর আসে।

গোলাম আজম

একাত্তরে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করে শান্তি কমিটি, রাজাকার ও আলবদর বাহিনী গঠনে নেতৃত্ব দেন গোলাম আযম। আধা সামরিক এসব বাহিনীর সহযোগিতা নিয়ে পাকিস্তানি সেনারা বাংলাদেশে ব্যাপক হত্যা ও নির্যাতন চালায়। বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিপক্ষে অবস্থান নেওয়ার জন্য মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতেও প্রকাশ্যে তদবির চালান এই জামায়াত নেতা।

একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধে সর্বপ্রথম জামায়াতে ইসলামীর নেতা কাদের মোল্লার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয় ২০১৩ সালের ১২ ডিসেম্বর।

ট্রাইব্যুনাল-২ এর রায় অনুসারে, কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে চতুর্থ অভিযোগ ছাড়া বাকি পাঁচটি অভিযোগে অপরাধ প্রমাণিত হয়। প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় অভিযোগে মানবতাবিরোধী অপরাধে সংশ্লিষ্টতা বা সহযোগিতার জন্য, পঞ্চম অভিযোগে মানবতাবিরোধী অপরাধ হিসেবে হত্যা এবং ষষ্ঠ অভিযোগে হত্যা ও ধর্ষণের অপরাধে কাদের মোল্লাকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। আপিল বিভাগের রায়ে কাদের মোল্লাকে দোষী সাব্যস্ত করার ব্যাপারে পাঁচ বিচারপতি একমত হলেও মৃত্যুদণ্ডের বিষয়ে বিচারপতি আবদুল ওয়াহহাব মিঞা ভিন্নমত দেন।

জামায়াতে ইসলামীর আমির মতিউর রহমান নিজামী

২০১৫ সালের ২২ নভেম্বর জামায়াতের অন্যতম আরেক নেতা সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। যিনি একাত্তরে বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত ছিলেন।   মুক্তিযুদ্ধকালে বুদ্ধিজীবী হত্যাসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে সেই সময়কার আলবদর বাহিনীর নেতা মুজাহিদকে ২০১৩ সালের ১৭ জুলাই ফাঁসির আদেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২। পরবর্তীতে ট্রাইব্যুনালের দেওয়া ফাঁসির আদেশ বহাল রেখে রায় দেন আপিল বিভাগও। রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে আবেদনও খারিজ হলে বিএনপি নেতা যুদ্ধাপরাধী সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর সঙ্গে একইদিনে মুজাহিদের ফাঁসি কার্যকর হয়।

মতিউর রহমান নিজামী (ফাইল ছবি)

এর আগে ১২ এপ্রিল ২০১৫ একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধে দোষী সাব্যস্ত জামায়াত নেতা মুহাম্মদ কামারুজ্জামানকে ফাঁসির দড়িতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। একাত্তরে শেরপুরের সোহাগপুর গ্রামে ১৪৪ জনকে হত্যা ও নারী নির্যাতনের দায়ে ২০১৩ সালের ৯ মে কামারুজ্জামানকে ফাঁসির আদেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২। সোহাগপুর হত্যাকাণ্ডের দায়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ মতে কামারুজ্জামানের ফাঁসির আদেশ বহাল রাখেন আপিল বিভাগ। পরবর্তীতে পুনর্বিবেচনার আবেদন খারিজ হলে, তার ফাঁসি কার্যকর করা হয়।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, এই চারজনের ফাঁসির আদেশ কার্যকর হওয়া এবং গোলাম আযমের মৃত্যুর কারণে জামায়াতের নেতৃত্বস্থানে নতুন মুখ দেখা দিবে। যদিও একাত্তরের ভূমিকার কারণে দল হিসেবে জামায়াতের যুদ্ধাপরাধের বিচার প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন জমা হওয়ার পর আইনী কিছু জটিলতায় কার্যক্রম আটকে আছে।

মীর কাসেম আলীএদিকে জমায়াতের অর্থনৈতিক খুঁটি হিসেবে পরিচিত মীর কাসেম আলীর আপিলের রায়ে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ হয়েছে। মামলাটি বর্তমানে রিভিউয়ের পর্যায়ে রয়েছে।

http://www.banglatribune.com/national/news/103863/

আরও পড়ুন: 

অবশেষে শহীদ পরিবারে স্বস্তি

http://www.banglatribune.com/national/news/103841/অবশেষে-শহীদ-পরিবারে-স্বস্তি

নিজামীর পক্ষে শেষ সময়ে যুদ্ধাপরাধীদের সন্তানদের প্রচারণা

উদিসা ইসলাম১৫:১০, মে ১০, ২০১৬

নিজামীর অপরাধের দালিলিক প্রমাণ

উদিসা ইসলাম০১:২৮, মে ১১, ২০১৬

http://www.banglatribune.com/national/news/103853/নিজামীর-অপরাধের-দালিলিক-প্রমাণ



__._,_.___

Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Re: [mukto-mona] ধর্মের অপব্যবহার করেছেন ‘ইসলামের পণ্ডিত’ নিজামী



And how did Nizami abuse Islam? Is trying to preserve the integrity of a Muslim nation abusing Islam? Is killing people who want to break up a Muslim nation abusing Islam? Is killing people who want secularism in a Muslim nation abusing Islam?

Aren't you, 'Dristy Pat', giving Allah too much of credit here? Allah brought justice to Nizami, really?? Where was Allah when Tikka Khan, after his heinous crimes against humanity in East Bengal in 1971, was rewarded with the positions of Chief of Army Staff, Defense and Security Advisor to the Prime Minister and Governor of Punjab, and with full military honor after his death - all in Pakistan?

No, Nizami did not abuse Islam; he abused humanity, he committed heinous crimes against humanity.

It is even questionable if Nizami was punished for his crimes, as similar crimes have been going on in Bangladesh for Islam; and that country is soft on those criminals, making them bold for committing more of the crimes. Mind you, most of Nizami's notable victims were actually fighting with arms and ammunition against Muslim Pakistan, whereas none of the bloggers of Bangladesh did anything like that against any Muslim nation or Islam. In that respect, Nizami was not as bad as the criminals who have been murdering the secular bloggers of Bangladesh with soft support from the government of that country.

Sukhamaya Bain

==============================

On Tuesday, May 10, 2016 6:21 PM, "Dristy Pat dristypat5@gmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


 
The way this man ended his life shows he was a fake religious leader.  Allah knows best! The truth is - he was a deceitful political leader, who used Islam for political gains. Although he could fool millions of illiterate and semi-literate people, but could not fool Allah, and  met Allah's ultimate punishment for all his misdeeds.

2016-05-10 13:46 GMT-04:00 SyedAslam Syed.Aslam3@gmail.com [mukto-mona] <mukto-mona@yahoogroups.com>:
 
বিচারিক আদালতের পর্যবেক্ষণ
ধর্মের অপব্যবহার করেছেন 'ইসলামের পণ্ডিত' নিজামী
নিজস্ব প্রতিবেদক
Published : Tuesday, 10 May, 2016 at 10:35 PM
  
ধর্মের অপব্যবহার করেছেন 'ইসলামের পণ্ডিত' নিজামীমৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধী মতিউর রহমান নিজামী একাত্তরে বাঙালি জাতিকে সমূলে ধ্বংস করার লক্ষ্যে তরুণদের উসকে দিতে সচেতনভাবে ইসলাম ধর্মের অপব্যবহার করেছেন বলে পর্যবেক্ষণ দিয়েছিল বিচারিক আদালত।
২০১৪ সালের ২৯ অক্টোবর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল মুক্তিযুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধে জামায়াতে ইসলামীর আমির ও তত্কালীন আল বদর বাহিনীর প্রধান নিজামীর মামলায় রায়ের এই পর্যবেক্ষণ বলেন, বর্তমান জামায়াতের আমির নিজামী চার দশক আগে এই দলের ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রসংঘের প্রধান হিসেবে পাকিস্তানি বাহিনীকে সহযোগিতার জন্য গঠিত আলবদর বাহিনীর প্রধান ছিলেন। এছাড়াও মামলার রায়ে স্বাধীনতাকামী বাঙালির ওপর দমন-পীড়ন চালাতে পাকিস্তানি বাহিনীকে সহযোগিতার জন্য গঠিত রাজাকার বাহিনী ও শান্তি কমিটিতেও তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল বলে উঠে এসেছে।
রায়ের পর্যবেক্ষণে নিজামীর এই সব অপরাধের বিষয়ে ধর্মের শিক্ষা তুলে ধরতে বিচারিক বিধানের বাইরে ইসলামের বিধান হিসেবে কোরআন ও হাদিস থেকে উদ্ধৃতি দেয় ট্রাইব্যুনাল। এছাড়াও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বিষয়ে ইসলামের শিক্ষা তুলে ধরতে মদিনা সনদের কথা উল্লেখ করে নিজামীর একাত্তরের কর্মকাণ্ডের পর্যবেক্ষণে তুলে ধরা হয়।
আদালত বলেছে, আমরা ধরে নিতে বাধ্য হচ্ছি যে, মতিউর রহমান নিজামী ইসলামিক শিক্ষায় শিক্ষিত হয়েও সচেতনভাবে এবং স্বেচ্ছায় আল্লাহ ও পবিত্র ধর্ম ইসলামের নামের অপব্যবহার করে বাঙালি জাতিকে সমূলে ধ্বংস করতে চেয়েছিলেন।
অভিযুক্ত মতিউর রহমান নিজামী একজন প্রখ্যাত ইসলামী পণ্ডিত (আসামি পক্ষের দাবি অনুযায়ী) হয়েও তিনি কোরআনের আদেশ এবং মহানবীর শিক্ষার পরিপন্থী হয়েই আলবদর বাহিনী গঠন করেন, যার মূল উদ্দেশ্য ছিল বাঙালি বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিকামী মানুষদের হত্যা ও নিধন এবং পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর বর্বর কর্মকাণ্ডকে সহযোগিতা ও অনুমোদন আদায়।
রায়ে বলা হয়, ইসলামী ছাত্র সংঘের সভাপতি নিজামী জনসমক্ষে মুক্তিকামী বাঙালি ও মুক্তিযোদ্ধাদের 'দুর্বৃত্ত' আখ্যায়িত করে তাদের নিশ্চিহ্ন করতে নিজ সংগঠনের সদস্যদের উত্সাহিত করতেন এবং উসকানি দিতেন।
বিভিন্ন সভা সমাবেশে তার মুখ থেকে মুক্তিযোদ্ধা ও স্বাধীনতার সমর্থকদের 'দুর্বৃত্ত' ও 'ভারতের দালাল' আখ্যা শুনে রাজাকার ও আল-বদর বাহিনীর সদস্যরা তাদের 'ভালো মুসলিম' মনে করতো না।
এছাড়াও নিজামী বিভিন্ন সময়ে তার বক্তৃতায় 'পাকিস্তান আল্লাহর ঘর', 'হিন্দুরা সবসময়ই মুসলিমদের শত্রু' এবং 'ইসলাম আর পাকিস্তান এক ও অভিন্ন' জনসভায় প্রচার করতেন।
নিজামীর এসব উক্তিকে 'রাজনীতিতে ইসলামের অপব্যবহারের ধ্রুপদী উদাহরণ' আখ্যায়িত করে রায়ে বলা হয়, রাজাকার ও আল বদর বাহিনীর তরুণ সদস্যরা এসব ভ্রান্ত উক্তিকেই সত্য এবং 'ইসলামিক আদর্শ' বলে মনে করতো এবং পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর সহযোগী হয়ে মানবতাবিরোধী অপরাধে উত্সাহিত হতো।
বিচারকরা বলেছেন, সাধারণভাবে ইসলাম অসাম্প্রদায়িক হওয়ার শিক্ষা দিলেও মুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াত নেতারা নিজ সংগঠনের বাইরের সবাইকেই 'খারাপ মুসলিম' এবং মুক্তিযোদ্ধাদের 'দুর্বৃত্ত' অ্যাখ্যা দিয়ে তাদের অনুসারীদের চিন্তাভাবনাকে সাম্প্রদায়িক করে তুলেছিলেন। একই সঙ্গে হত্যা, গণহত্যা ও ধর্ষণের মতো গর্হিত কাজে উসকে দিতেন।
এই প্রসঙ্গে কোরআনের একাধিক সুরার একাধিক আয়াত ও হজরত মুহাম্মদের বিদায়ী হজের ভাষণ নিয়ে একটি হাদিস তুলে ধরা হয় রায়ে।
এগুলোর মধ্যে সুরা মায়িদার ৩২তম আয়াতের একটি অংশের উদ্ধৃতি দিয়ে রায়ে বলা হয়, "হত্যা বা দেশে বিশৃঙ্খলার (বিশৃঙ্খলা ছড়িয়ে দেয়ার জন্য) জন্য শাস্তি হিসেবে ছাড়া যদি কেউ কাউকে হত্যা (অন্যায়ভাবে) করে তাহলে তাতে সে মানবতাকেই হত্যা করল।"
বিচারকরা বলেন, ইসলাম শুধু মুসলিমদের হত্যাই নিষিদ্ধ করেনি, ধর্ম-বর্ণ-গোত্র নির্বিশেষে মানবহত্যাকে নিষিদ্ধ করেছে।
এবিষয়ে বিদায় হজের ভাষণের নিয়ে আবু হুরাইয়ার বর্ণিত একটি হাদিসের উল্লেখ করা হয়, "হযরত মুহম্মদ (স.) বলেছেন, শুধু মুখের কথা দিয়ে কেউ যদি একজন বিশ্বাসীকে হত্যা করতে সাহায্যও করে, তবে আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাতের সময় তার কপালে লেখা থাকবে, 'আল্লাহর ক্ষমার অযোগ্য'।"
বিচারকরা বলেন, "কোরআনের এসব আয়াত ও হাদিসগুলো আমরা বিবেচনায় নিয়ে বলতে পারি, বিশদ নকশার অংশ হিসেবে নিরীহ নিরস্ত্র সাধারণ মানুষকে হত্যা, তাদের সম্পদ লুট করা, তাদের মৌলিক অধিকার হরণ করা, বলপ্রয়োগ করে তাদের শারীরিক ও মানসিক ক্ষতিসাধন করা 'ইসলাম' ও 'মানবতার'র ধারণার পরিপন্থী।
"উপরের দর্শনগুলোর আলোকে আমাদের কোনও দ্বিধা নেই যে, ১৯৭১ সালে জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী ছাত্র সংঘ, আল বদর ও রাজাকার বাহিনীর সংঘটিত হত্যা, নিধন, নির্যাতন, ধর্ষণ ও অগ্নিসংযোগসহ অন্যান্য মানবতাবিরোধী অপরাধগুলো সম্পূর্ণভাবে কোরআন ও হাদিসের অনুমোদনের বাইরে।"

মানবকণ্ঠ/জেডএইচ
- See more at: http://www.manobkantha.com/2016/05/10/125360.php#sthash.P93AEQUi.dpuf

2016-05-09 1:48 GMT-04:00 SyedAslam <syed.aslam3@gmail.com>:

আগামী সপ্তাহেই নিজামীর ফাঁসি!

আপডেটঃ মে ০৯, ২০১৬  ১০:২৯ পূর্বাহ্ণ

nizami1-1











 





__._,_.___

Posted by: Sukhamaya Bain <subain1@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] হিটলার থেকে জিয়া Mina Farah's must read book :



"জিয়া থেকে হিটলার"
এই বইটির তিনটি অংশ। 
প্রথম অংশটি-"জিয়া কেন মুক্তিযোদ্ধা নয়-১৭৮টি কারণ"। 
দ্বিতীয় অংশটি-"সংবিধান সন্ত্রাসী জিয়া"। 
তৃ্তীয় অংশটি-"বইয়ের কাঠগোড়ায় জিয়া"


'হিটলার থেকে জিয়া': বিএনপি একটি পাকিস্তানপন্থী দল - মিনা ফারাহ

স্বাধীনতার পক্ষ ও বিপক্ষ শক্তি
মিনা ফারাহ         বুধবার, ৩০ জুন ২০১০, ১৬ আষাঢ় ১৪১

"   বিএনপি যে স্বাধীনতাবিরোধী দল একথা তারা দলের জন্মের আগেই প্রমাণ করেছে। এর প্রতিষ্ঠাতা একজন গুপ্তচর মুক্তিযোদ্ধা যে কথা আমি বহু তথ্যপ্রমাণ ঘেঁটে 'হিটলার থেকে জিয়া' বইটিতে প্রমাণ করেছি। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা একজন পাকিস্তানপন্থী এবং এর দলপাকিস্তানপন্থী।  ..........২০০১ সালের সংসদে খালেদা জিয়ার পাশে মতিউর রহমান নিজামী, সাঈদী, আল মুজাহিদ এবং জিয়াউর রহমানের সংসদে শাহ্ আজিজুর রহমান ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। এখন বলেন, অণুবীক্ষণ যন্ত্রের কি সত্যিই দরকার আছে? স্বাধীনতা যুদ্ধে শাহ্ আজিজুর রহমান এবং নিজামীর ভূমিকা একটি শিশুও জানে। ........জিয়াউর রহমান শাহ্ আজিজকে তার প্রধানমন্ত্রী করেছিল। বেগম জিয়া বড় যুদ্ধাপরাধীদের সংসদে বসিয়েছিল। জিয়াউর রহমান এদের জেল থেকে বের করে এনে রাজনীতিতে ঢুকিয়েছে। ......." মিনাফারাহ
বুধবার, ৩০ জুন ২০১০, ১৬ আষাঢ় ১৪১৭ প্রকাশিত স্বাধীনতার পক্ষ ও বিপক্ষ শক্তি -মিনা ফারাহ



2016-05-10 18:23 GMT-04:00 rashed Anam <rashedanam1971@gmail.com>:
Here is the video of the witness who admits he was blackmailed and forced to give testimony against Nizami ....https://www.youtube.com/watch?v=mbB8QazT8jw

2016-05-10 18:11 GMT-04:00 rashed Anam <rashedanam1971@gmail.com>:
 " 
- Charge no 16, one of the offences for which Nizami received the death sentence, was not part of the prosecution's initial charge framing application, but appears to have been added (as seen from the e-mails leaked during the 'skype' scandal) at the request of an outsider to the tribunal, Ziauddin Ahmed, a legal academic who whilst advising the judges was also in touch with the prosecution.

- Nizami's defence lawyers were only allowed to call four witnesses in defence of 16 charges, whilst the prosecution were allowed over 20.

- At least one prosecution witness, Shamsul Huq Nannu, claimed in a recorded interview that he was briefed and coerced to give evidence against Nizami. (He subsequently denied that he ever gave the videoed interview, but independent tests done on the voice recordings commissioned by the defence suggested that it was the same person)
For those politically sympathetic to the accused, these fair trial concerns are a very big deal."   David Bergmann 

2016-05-10 17:51 GMT-04:00 rashed Anam <rashedanam1971@gmail.com>:
তিতাস খেল, তিস্তা নিল
পদ্মা, যমুনা শুকিয়ে দিল,
বাংলার শত ফেলানী নিল
বিডিআর দিয়ে আর্মি খেল
পঙ্কজ রকিব এক হল
ওপার থেকে সুজাতা এল
এরশাদকে ঝাড়ি দিল
বন্দুক ধরে সিএমএইচে পাঠাল
গনতন্ত্রও সাথী হল
ইলেকশনের ভুত তাড়াল
সুন্দরবনে রামপাল হল
বাঘ হরিণ সব পালাল
তালপট্টি তলে তলে গেল
আম্বানী, মুকেশরা বাগাতে এল
এক্সক্লুসিভ বলে ঘাঁটি বাঁধল
ট্রানজিট, পোর্টস, টিভি সব ফ্রি হল
এক তরফা সব চুক্তি হল,
বিলিয়নস অব টাকা ওপার গেল,
এপারেতে ফেলানীদের মৃতদেহ এল . . . 
চেতনার আর কত বল?


2016-05-10 16:43 GMT-04:00 Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com>:
আমার সাথীরা একে একে চলে যাচ্ছে !!
বুকটা আমার ফেটে যাচ্ছে !!
Muhammad Ali Manik's photo.


On Monday, May 9, 2016 2:48 PM, Mohiuddin Anwar <mohiuddin@netzero.net> wrote:


মতামত

বাংলাদেশ তুমি কার বিছানায় ঘুমাও?

 
09 May, 2016

 
মিনা ফারাহ :
বাংলাদেশ তুমি কার বিছানায় ঘুমাও? ধর্মের বিরুদ্ধে বললে ব্লগার হত্যা। আর ধর্মের পক্ষে বললে ট্রাইবুন্যালে ফাঁসি। এর কোন হেরফের নেই। নিহত ব্লগার রাজীবের বাড়িতে গিয়ে শেখ হাসিনার ঘোষণা, দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের প্রথম শহীদ সে।
ফাঁসির বিরুদ্ধে তুর্কীর প্রেসিডেন্ট এর্দোগানের আবারও হুংকার। অথচ একমাত্র অর্থনৈতিক চাপই ডিজিটাল ফেরাউনদের জন্য যথেষ্ট। এক ঘণ্টায়ই তচনছ করে দিতে পারে ফেরাউনের মসনদ। ডিজিটাল অটোমেন এর্দোগান সাহেবরা ইউরোপ-আমেরিকা জুড়ে বিশাল বিশাল মসজিদ রাজনীতিতে ব্যস্ত। অথচ, তাদের চোখের সামনেই একটার পর একটা ফাঁসি কার্যকর হয় কিভাবে?
এই দেশের সংবিধানে একই সঙ্গে আস্তিক আর নাস্তিক? রাষ্ট্রধর্ম রেখে ধর্মনিরপেক্ষতা রাখার বিরুদ্ধে কাউকেই হত্যা করেনি ধর্মীয় উগ্রপন্থিরা। ইসলামিক দলগুলোর কাছে প্রশ্ন, নাস্তিক-আস্তিকের ব্যাখ্যা করুন!
এর্দোগানের ভয়েই হাসিনার ওআইসি সম্মেলন বর্জন। হাসিনা জানে, নিজামীদের কাউকেই বাঁচতে দেবে না। পাবলিক যা জানে, এর্দোগানরা জানে না কেন? ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করলে যা হয় সেটাই করে ভুগছে ইসলামপন্থিরা, অন্যথায় ন্যাটোর সদস্য তুর্কির জন্য ট্রাইবুন্যাল থামানো মাত্র ১ ঘন্টার ব্যাপার। অর্থাৎ অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা।
ট্রাইবুন্যাল নিয়ে লেখার ইচ্ছা ছিলো না। নিজামীদের ফাঁসি হলে আমার কেন মন খারাপ! অনেকেই বলেন, জামায়েতকে চেনেন না? আমি বলি, যারা আওয়ামী লীগ আর এরশাদ লীগ চেনে, অন্য দলকে চেনার প্রয়োজন আছে কী?
দীর্ঘদিন ধরে ভারতীয়দের বানোয়াট গল্প শুনেছি। যখন নিজের মতো করে ভাবছি, দেখলাম, ৭১ নামের মহাষড়যন্ত্র। আসল কথা, পাকিস্তানকে দুইখণ্ড করার যুদ্ধ ৭১। ৪৫ বছর পরে হলেও ভারতীয়দের নগ্ন আগ্রাসনে ৭১এর কাপড় খুলে যাচ্ছে।
দেশ স্বাধীন হওয়ার অনেক পরে জানলাম ৩০ লক্ষ শহীদ। অর্থাৎ প্রতি ২৫ জনে একজন। অথচ দেশে ফিরে দেখলাম, আমার শহরে পাকিস্তানীদের হাতে ৩০ থেকে ৪০ জন মারা গেছে। শহরের কোথাও রক্তপাত বা লাশ দেখিনি। দখল করা সম্পত্তি গুলো অক্ষত ফেরত পেলো হিন্দুরা।
৭১এর পর যুদ্ধবিরোধীরা পালিয়ে গেলে লুটপাটের অভয় আশ্রম শুরু করলো আওয়ামী লীগ, যা আজব্দি অব্যাহত। আওয়ামী লীগের অবস্থা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নাৎসীদের মতো।
বদরদের দখলে থাকা হিন্দু সম্পতিগুলো ফেরত পেলেও ৭১ পরবর্তী আওয়ামী আগ্রাসনে লক্ষ লক্ষ হিন্দু সম্পত্তি দখল অব্যাহত। আমার কথা, আওয়ামী লীগকে চিনলে আর কাউকেই চেনার প্রয়োজন নেই।
রানাপ্লাজার সোহেল রানা যুবলীগের সদস্য। আওয়ামী লীগের সাংসদ মুরাদ জং-এর রাজনৈতিক সন্তান সে । হাজার হাজার আহত এবং ১৭শ মানুষ খুনের জন্য দায়ী সোহেল রানা।
বিশ্বজিতকে চাপাতি দিয়ে খুনের কথা মনে করিয়ে দিতে চাই সজীবকে। এখন পর্যন্ত সব খুনিরাই জীবিত। মন্ত্রী কামরুল আর মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী এবং মায়ার বিরুদ্ধে হাইকোর্টের রুল জারি সত্ত্বেও সংসদে। অথচ ডেভিড বার্গম্যানদের বিরুদ্ধে আদালত অবমানানার শাস্তি প্রমাণ করলো, আদালত কেন হাসিনার পেটিকোট।
সংসদে দাঁড়িয়ে আদালতের বিরুদ্ধে হাসিনার মন্ত্রীদের গালিগালাজের পরেও আদালত অবমাননা হয় না ? এবার বলুন, সোহেল রানাকে বাঁচিয়ে রেখে নিজামীদেরকে ফাঁসি দিতে রাষ্ট্রের এই তাড়াহুড়োর পেছনে কলকাঠি নাড়ছে কারা?
খালেদা জিয়ার জরুরি বৈঠক আর বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার দেয়া সরকারী খবরের মূল্য- এক পয়সা । বিএনপিকে বাঁচতে হলে জোবায়েদা রহমানের বিকল্প নেই। অন্যথায় আগামী রমজানে বিএনপির অস্তিত্ব নাও থাকতে পারে।
বাংলাদেশ তুমি কার? ২০৪১ সনে হাসিনার বয়স হবে ৯৪। অর্থাৎ ৯৪ বছর পর্যন্ত জীবনের গ্যারান্টি দিয়ে দেশ বিক্রি। হাসিনার পতন হলে মুহূর্তেই লক্ষ লক্ষ লাশ পড়বে একদিনেই। সুতরাং ৯৪ বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে যতোটা নিচে নামতে হয় নামবে।
একটি উদাহরণ। জাপান বললো, বিমানবন্দরের কাজ না দিলে উন্নয়নের বিনোয়োগ ফিরিয়ে নেবে। এক সপ্তাহ পরেই সিদ্ধান্ত, বিমানবন্দরের কাজ পাচ্ছে জাপান। চীন না জাপান, বাংলাদেশ তুমি কার রক্ষিতা ?
যারা সংসদে আইন প্রণয়ন করে, এরাই আইনপ্রণেতা। সাংসদদের ৯৯ ভাগই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। অধিকাংশই ভূয়া ডিগ্রিধারী। অনেকের বিরুদ্ধে বিদেশে মুদ্রাপাচারসহ নানান অভিযোগ। মখা আলমগীর, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী, এরশাদ, পুলক… প্রত্যেকেই বিলিয়নিয়ার ব্যবসায়ী।
এবার বলেন, এদের হাতে আইন প্রণয়ন হলে মরবে কারা? জামায়েতের সম্পদ গ্রাস করতে হলে নিজামীদেরকে ফাঁসির বিকল্প নেই। সংসদ নাকি ডিজিটাল ডিসকো ক্লাব?
বাংলাদেশের কোথাও 'আমি' ছাড়া শব্দ নেই। আমি, আমার বাবা, আমার পুত্র-কন্যা… এই হচ্ছে লেনিনের শুয়োরের খোয়ার । ৭০ সনে জহির রায়হানের "জীবন থেকে নেয়া" ছবিটি আইয়ুব খানের 'আমি'র বিরুদ্ধে মাইক।
তবে এই দেশে আর কখনোই জহির রায়হানের জন্ম হবে না। ৩০ জানুয়ারি ১৯৭১এ সেই সম্ভাবনাকে হত্যা করলো শেখ ফজলুল হক মনির মুজিববাহিনী।
গণতন্ত্রকে পাঠিয়ে দিয়েছি লাশ কাটা ঘরে। আদালত এখন সংসদের পেটিকোট পড়েছে। প্রতিদিনই পেটিকোটের দুর্গন্ধ ধামাচাপা দিতে নতুন নতুন গ্রেফতার আর হত্যাকান্ডের খবর তৈরি করছে। বাংলাদেশ তুমি কার ঠিকানায় আছো?
আঙুলের ছাপ সংগ্রহ করে কাদের কাছে বিক্রি করা হচ্ছে? অথচ সার্ভার রুমে ৬ জনের আঙুলের ছাপ দিয়ে ৮০ মিলিয়ন ডলার চোরদেরকে আজো গ্রেফতার করতে পারলো না গরুড় হালিম? বরং তার উচিত টিভি সিরিয়ালে গিয়ে হালিম পাকানো।
গণতন্ত্রের সুফল পেতে জঙ্গি দমনের বিকল্প নেই, বললো, জঙ্গিমন্ত্রী। অথচ ইনুর বিরুদ্ধে গণবাহিনীর গণহত্যার অভিযোগ। আমরা দেখছি সংসদে ৩০০+৫০ শূয়োরের খামারে মিনিটে ৫২ হাজার টাকা খর্চ করে এই ইনুদেরই জঙ্গি কার্যকলাপ। জঙ্গিবাদ এমনই এক রোগ, গণতন্ত্রের পৈতা নিয়ে ব্রাহ্মণ বানানো যাবে না। সুতরাং, ৭৪ এর ইনু আজ ডিজিটাল জঙ্গি।
মুজিবের বিরুদ্ধে লিখলে যাবজ্জীবন জেল আর ১ কোটি টাকা জরিমানা? ধর্মদ্রোহিতার অভিযোগ সাংবাদিক মাহমুদুর রহমান হয়তো জেলেই পচে মরবে। লতিফ সিদ্দিকির মন্ত্রীত্ব গেছে মহানবীকে অপমানের জন্য নয় বরং ডিজিটাল উপদেষ্টার লক্ষ লক্ষ ডলার গোপন বেতনের খবর ফাঁস করার অভিযোগে।
এর মানে হলো মহানবীর চেয়ে অন্য কারো সম্মান বড়। এইসব উপসর্গের মানে কি, শিঘ্রই কোন ব্যক্তির নামে ধর্মীয় বাধ্যবাধকতা এবং কেতাব নাজেল হবে?
মিনা ফারাহ
লেখক ও কলামিস্ট
প্রথমনিউজ



__._,_.___

Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Re: [mukto-mona] গণহত্যার মাস্টারমাইন্ড নিজামীর ফাঁসি [1 Attachment]

[Attachment(s) from Jiten Roy included below]

At long last, the truth prevailed, and the day of reckoning came .....





From: "SyedAslam Syed.Aslam3@gmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com>
To: mukto-mona@yahoogroups.com
Sent: Tuesday, May 10, 2016 4:37 PM
Subject: [mukto-mona] গণহত্যার মাস্টারমাইন্ড নিজামীর ফাঁসি

 
 
গণহত্যার মাস্টারমাইন্ড নিজামীর ফাঁসি
শাহীন করিম, হরলাল রায় সাগর, হাবীব রহমান ও মিজানুর রহমান
Published : Wednesday, 11 May, 2016 at 1:01 AMUpdate: 11.05.2016 1:32:34 AM
  
গণহত্যার মাস্টারমাইন্ড নিজামীর ফাঁসি দীর্ঘ দিনের বিচারহীনতার সংস্কৃতি ভুলে কলঙ্কমোচনের যে ইতিহাস রচিত করেছে বাঙালি জাতি, ২০১৬ সালের ১০ মে রাতে সেই পথে আরেক অধ্যায় রচিত হল। বাঙালি জাতিকে মেধাশূন্য করার মাস্টারমাইনড খ্যাত তত্কালীন ছাত্রসংঘের শীর্ষ নেতা, জামায়াতে ইসলামীর আমীর, একাত্তরে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে পাক হানাদারদের অন্যতম প্রধান সহযোগী কুখ্যাত আলবদর বাহিনীর প্রধান ঘৃণিত অপরাধী মতিউর রহমান নিজামীর ফাঁসি কার্যকর করা হল।
সব জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় অনুযায়ী গতকাল রাত ১২টা ১০ মিনিটে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের ফাঁসিমঞ্চে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয় এই যুদ্ধাপরাধীর। রায় কার্যকরের পর রাত দেড়টার দিকে কঠোর র‌্যাব ও পুলিশ পাহারায় নিজামীর মরদেহ তার গ্রামের বাড়ি পাবনার সাঁথিয়ায় পাঠানো হয়। 
এদিকে নিজামীর ফাঁসি কার্যকরের খবর ছড়িয়ে পড়লে কারাগারের বাইরে অবস্থানকারী মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানরা আনন্দে মেতে ওঠেন। রাজাকারদের বিরুদ্ধে ও জয় বাংলা স্লোগানে তারা মুখরিত করে তোলেন গোটা এলাকা। ফাঁসি কার্যকরের খবরে শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের কর্মীরা উল্লাসে ফেটে পড়েন। মিষ্টি বিতরণ করা হয় দেশের বহু স্থানে। রাত সাড়ে ১২টায় সিনিয়র জেল সুপার মো. জাহাঙ্গীর কবির কারা ফটকে গণমাধ্যম কর্মীদের জানান মানবতাবিরোধী অপরাধে দণ্ডিত মতিউর রহমান নিজামীর মৃত্যুদণ্ড রাত ১২টা ১০ মিনিটে কার্যকর করা হয়েছে। 
কারা সূত্র জানায়, ফাঁসি কার্যকরের সময় অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক কর্নেল মো. ইকবাল হাসান. ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি গোলাম হায়দার, ঢাকা জেলা প্রশাসক মো. সালাহ উদ্দিন, সিভিল সার্জন এম এ মালেক, ডিবি ডিসি শেখ নাজমুল আলম, কারা চিকিত্সক বিপ্লব কান্তি রায় ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তানভীর হোসেন আজীম উপস্থিত ছিলেন। 
নিজামীর স্বজনদের শেষ সাক্ষাত: এর আগে সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে নিজামীর পরিবারের সদস্যদের দেখা করার জন্য খবর দেয় কারা কর্তৃপক্ষ। রাত ৭টা ৫৫ মিনিটে তার স্বজনরা কারা ফটকে যান। তিনটি গাড়িতে আসা ২৬ জন স্বজন কারাগারের ভেতরে প্রবেশ করেন। এদের মধ্যে তার স্ত্রী, তিন ছেলে, ছেলের বউরা, এক মেয়ে, মেয়ে জামাই, নাতিসহ স্বজনরা ছিলেন। টানা ১ ঘণ্টা ৪০ মিনিট পর রাত ৯টা ৪০ মিনিটে বেরিয়ে যান তারা। কারাগারের ভেতরে দীর্ঘ সময় নিজামীর সঙ্গে কথা বলেন তারা। চলে যাওয়ার সময় গণমাধ্যম কর্মীদের কাছে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেননি স্বজনরা। 
কারা ও গোয়েন্দা সূত্র জানায়, স্বজনদের সাক্ষাত্ শেষে রাত ১০টার দিকে নিজামীকে গোসল করানো হয়। এরপর নামাজ আদায় করেন তিনি। কেন্দ্রীয় কারা মসজিদের পেশ ইমাম মনির হোসেন তাকে তওবা পড়ান। এর আগে একাধিক দফায় কারা চিকিত্সক তার শারীরিক পরীক্ষা করেন। রাত পৌণে ১২টার দিকে কনডেমড সেলে নিজামীকে আনতে জান পাঁচ জল্লাদ। পিছমোড়া করে তার হাত বেঁধে ফেলা হয়। এরপর রাত ১১ টা ৫৫ মিনিটের দিকে কুখ্যাত রাজাকার নিজামীকে ফাঁসির মঞ্চে নেয়া হয়। মঞ্চে এনে মুখমণ্ডলে জম টুপি পরিয়ে দেন দুই জল্লাদ। বেঁধে ফেলা হয় তার দু'পা। 
কারাবিধি অনুযায়ী, ঠিক রাত ১২টা ১০ মিনিটে কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার মো. জাহাঙ্গীর কবীর তার হাতে থাকা লাল রুমাল মাটিতে ফেললে জল্লাদ রাজু ফাঁসি মঞ্চের লিভার (লোহার তৈরি বিশেষ হাতল) টান দেন। এতে নিজামীর পায়ের নিচ থেকে কাঠের পাটাতন সরে যায়। কার্যকর হয় ফাঁসি। নিয়মানুসারে প্রায় ২০ মিনিট ঝুলিয়ে রাখার পর ফাঁসির মঞ্চ থেকে নামানো হয় নিজামীর মরদেহ। এরপর সিভিল সার্জনের উপস্থিতিতে তার স্পাইনাল কড ও হাত-পায়ের রগ কেটে দেন কারা চিকিত্সক। পরে লাশের ময়নাতদন্ত করেন ঢাকা জেলা সিভিল সার্জন।
মাহেন্দ্রক্ষণের অপক্ষোয় ছিল জাতি: নরঘাতক নিজামীর ফাঁসির রায় কার্যকর করার ঐতিহাসিক মুহূর্তের খবর জানতে দেশ-বিদেশের কোটি কোটি মানুষ সরাসরি টেলিভিশনের পর্দায় চোখ রাখেন। কখন একাত্তরের গণহত্যা ও বুদ্ধিজীবী হত্যার মাস্টারমাইন্ড (পরিকল্পনাকারী) জামায়াতের সভাপতি মতিউর রহমান নিজামীকে ফাঁসির রশিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হবে। রাত সোয়া ১২টায় একযোগে সবগুলো টিভি চ্যানেলে ব্রেকিং নিউজে ভেসে ওঠে বহুল প্রত্যাশিত সেই সংবাদ: নিজামীকে ফাঁসির রশিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। এই সংবাদে উল্লাসে ফেটে পড়ে রাজধানীসহ সারাদেশের মানুষ। শাহবাগে 'গণজাগরণ মঞ্চে'র কর্মীরা স্লোগানে স্লোগানে মেতে ওঠে। এর আগে সন্ধ্যা গড়িয়ে রাত নামতেই রাজধানীর প্রধান প্রধান সড়ক ও অলিগলিতে যান চলাচল কমে যায়।
রাজুর নেতৃত্বে ছিল পাঁচ জল্লাদ: মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত মতিউর রহমান নিজামীর ফাঁসি কার্যকর করতে নেতৃত্ব দেন অভিজ্ঞ জল্লাদ রাজু। তাকে সহযোগিতা করেন জল্লাদ আবুল, মাছুম, মুক্তার ও জনি। গতকাল সন্ধ্যার পর ফাঁসির সর্বশেষ মহড়া সম্পন্ন করেন তারা। ফাঁসির রশির হাতল টানার দায়িত্ব পান অন্যদের চেয়ে অভিজ্ঞ জল্লাদ রাজু। যাকে গতকাল বিকেল তিনটায় কাশিমপুর কারগার থেকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে আনা হয়।  জানা গেছে, একই মঞ্চে চলতি বছরের ২১ এপ্রিল রাতে দুই শীর্ষ যুদ্ধাপরাধী সাকা চৌধুরী ও আলী আহসান মুজাহিদের ফাঁসিও কার্যকর করেছিলেন জল্লাদ রাজু। এর আগে ১১ এপ্রিল রাতে আরেক জামায়াত নেতা কামারুজ্জামানের ফাঁসি কার্যকরের দায়িত্ব পালন করেন জল্লাদ রাজু। রাজুও বিভিন্ন মামলায় যাবজ্জীবন সাজা পাওয়া আসামি। তিনি ১৬ বছর ধরে কারাগারে আছেন। অন্য জল্লাদরাও বিভিন্ন মামলায় বিভিন্ন মেয়াদে সাজা খাটছেন।
কারাগার ঘিরে কড়া নিরাপত্তা: গত দুই দিন ধরে পুরান ঢাকার নাজিম উদ্দিন সড়কের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের গেট ও আশপাশের এলাকায় নিরাপত্তা থাকলেও গতকাল সন্ধ্যার পর থেকে তা আরো জোরদার করা হয়। কারারক্ষী, র্যাব ও পুলিশের সমন্বয়ে ওই এলাকায় তিন স্তরের নিরাপত্তা বলয় গড়ে তোলা হয়। এর সঙ্গে কারাগার এলাকায় সক্রিয় ছিলেন বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরাও। সন্ধ্যা সাতটার পর আশপাশের সড়কগুলোতে যান চলাচল সীমিত করে দেয়া হয়। গণমাধ্যমকর্মী ও স্থানীয় বাসিন্দা ছাড়া ওই সড়কে কাউকে ঢুকতে দেয়া হয়নি। কারাগারমুখী সড়কগুলোতে বসানো হয় অতিরিক্ত তল্লাশি চৌকি। এছাড়া গভীর রাতে নিজামীর মরদেহ কারাগার থেকে বের করার আগ পর্যন্ত কারা ফটক থেকে শুরু করে চকবাজার, বংশাল, বেগম বাজার, বকশীবাজার ও চানখাঁরপুল এলাকার সড়কগুলোতে যান চলাচল বন্ধ রাখা হয়।
ঢাকা মহানগর পুলিশের লালবাগ জোনের উপকমিশনার মফিজ উদ্দিন আহমেদ জানান, কারাগার ও আশপাশের এলাকায় সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়। বিভিন্ন সড়কে তল্লাশি চৌকি বসিয়ে সন্দেহজনক গাড়িতে তল্লাশি করা হয়। কারাগারের আশপাশের ভবনগুলোর ছাদেও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন ছিল। অন্যদিকে র্যাব-১০-এর অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইডিজ জাহাঙ্গীর হোসেন মাতুব্বর জানান, রায় কার্যকরের আগে ও পরে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি তাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। যেকোনো ধরনের নাশকতা দমনে র্যাব প্রস্তুত রয়েছে।
মুক্তিযোদ্ধা জনতার স্লোগানে মুখর কারাফটক: যুদ্ধাপরাধী নিজামীর ফাঁসির রায় কার্যকরের খবরে কারাফটকে বিজয় উত্সব করেছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানরা। 'মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড' নামের একটি সংগঠন কারাফটকের কাছাকাছি অবস্থান নেয়। তাদের হাতে ধরা ব্যানারে লেখা ছিল 'মতিউর রহমান নিজামীর ফাঁসি, সারা বাংলার হাঁসি।' তারা স্লোগান দিতে থাকেন 'ফাঁসি হলো/ ফাঁসি হলো নিজামীর ফাঁসি হলো। জয় বাংলা।' জয়সূচক ভি-চিহ্ন দেখিয়ে তারা একে অপরকে জড়িয়ে ধরেন। আনন্দে অনেকে চিত্কার করেন। গভীর রাতে কারাফটক দিয়ে নিজামীর মরদেহবাহী অ্যাম্বুলেন্স বের করার সময় জুতা নিক্ষেপ করে ও থুতু ছিটিয়ে ঘৃণা প্রকাশ করেন তারা। এ সময় বিক্ষুব্ধ সাধারণ মানুষও তাদের সঙ্গে অংশ নেন।  
দেশজুড়ে বিশেষ সতর্কতা: পুলিশ সদর দপ্তরের দায়িত্বশীল এক কর্মকর্তা জানান, সাম্প্রতিক নানা পরিস্থিতিতে এমনিতেই সারাদেশে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা সতর্ক রয়েছেন। নিজামীর ফাঁসি কার্যকরকে কেন্দ্র করে তা আরও জোরালো করা হয়েছে। দেশের সব থানা পুলিশকে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় থেকে যে কোনো ধরনের নাশকতা দমনের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। গতকাল দুপুরেই ডিএমপির সকল থানার ওসি ও সব বিভাগের ডিসিদের সতর্ক অবস্থানে থাকতে নির্দেশ দেয় ডিএমপি সদর দফতর। অন্যদিকে বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আজিজ আহমেদ বলেন, ঢাকায় বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া কয়েকটি জেলায় বিজিবি সদস্যরা পুলিশ-র্যাবকে সহায়তা দিচ্ছে।
নিজামীর বিচার পরিক্রমা: ২০১০ সালের ২৯ জুন ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের একটি মামলায় মতিউর রহমান নিজামীকে গ্রেফতার করার পর একই বছরের ২ আগস্ট তাকে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়। ২০১৪ সালের ২৯ অক্টোবর মৃত্যুদণ্ড দিয়ে রায় ঘোষণা করে ট্রাইব্যুনাল। ওই রায়ের বিরুদ্ধে ২০১৪ সালের ২৩ নভেম্বর সর্বোচ্চ আদালতে আপিল করেন নিজামী। ট্রাইব্যুনালের দেওয়া মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে গত ৬ জানুয়ারি সংক্ষিপ্ত আকারে চূড়ান্ত রায় দেন আপিল বিভাগ। গত ১৫ মার্চ আপিল মামলাটির পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের পর ২৯ মার্চ রিভিউ আবেদন করেন নিজামী। ৫ মে এই রিভিউ খারিজ করে দিয়ে রায় ঘোষণা করেন আপিল বিভাগ।
গত বছর ২১ নভেম্বর রাতে একই অভিযোগে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ ও বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। এর আগে ২০১৪ সালের ১১ এপ্রিল জামায়াতের আরেক সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ কামারুজ্জামানের ফাঁসি কার্যকর করা হয়। যুদ্ধাপরাধের মামলায় ২০১৩ সালের ১২ ডিসেম্বর প্রথম কার্যকর হয় আবদুল কাদের মোল্লার ফাঁসি। 

মানবকণ্ঠ/এফএইচ
- See more at: http://www.manobkantha.com/2016/05/11/125397.php#sthash.8QqrVL0M.dpuf

wbRvgxi duvwm Kvh©Ki (wfwWI)
b~i †gvnv¤§` : gvbeZvwe‡ivax Aciv‡ai `v‡q Rvgvqv‡Zi Avwgi gvIjvbv gwZDi ingvb wbRvgxi g„Zy¨`Ðv‡`k Kvh©Ki Kiv n‡q‡Q|... বিস্তারিত







বিচারিক আদালতের পর্যবেক্ষণ
ধর্মের অপব্যবহার করেছেন 'ইসলামের পণ্ডিত' নিজামী
নিজস্ব প্রতিবেদক
ধর্মের অপব্যবহার করেছেন 'ইসলামের পণ্ডিত' নিজামী







__._,_.___

Attachment(s) from Jiten Roy | View attachments on the web

1 of 1 Photo(s)


Posted by: Jiten Roy <jnrsr53@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___