Dear all, In the news below Ministry of Education, GOB, has issued a letter to educational institutions for stopping activities of Islami Chatri Sangtha ( girls student organization) in educational institutions.(see the letter dated 19.9.2016 in their website moedu.gov.bd The Ministry has said that they are trying to make girls jihadi minded, a very ambiguous accusation. Chatri Sangstha issued a protest statement.Their President has said that Chatri Sangstha is a symbol of law abiding ness.It never violates law.For last 38 years of its existence it is working for preparing morally sound girls and society.It is a bulwark against immorality. The statement said the government backed student organization is busy in everyday violence,extortion, infighting and killing.Government should take against them. President of Chatri Sangtha said that a continuous propaganda is going on against them.Government morally can not stop the activities of it.(end of statement) Shah Abdul Hannan ইসলামী ছাত্রীসংস্থার প্রতিবাদ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা কোনভাবেই বৈধ হতে পারে না বিরোধী নয় গত ২১শে সেপ্টেম্বর দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টে "শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নিষিদ্ধ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা" ও দৈনিক সমকাল পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টে "ছাত্রীসংস্থার জিহাদি কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ" শিরোনামে প্রকাশিত রিপোর্টের প্রতিবাদ জানিয়ে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থার সভানেত্রী ডা. শিরিন আক্তার বলেন, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা দেশের ছাত্রীসমাজের নিকট আস্থা ও নির্ভরতার প্রতীক এবং নিয়মতান্ত্রিক বৈধ সংগঠন। ১৯৭৮ সাল থেকে শুরু করে আজ অবধি এই সংগঠনটি ইসলামের আলোকে ছাত্রীসমাজের চরিত্র গঠন, দেশপ্রেম সৃষ্টি ও নাগরিক মূল্যবোধ তৈরীতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। সুদীর্ঘ এই ৩৮ বছরে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা কোন অন্যায়, অনৈতিক, আইন-শৃংখলা বিরোধী কর্মকান্ডে লিপ্ত ছিল না ও এখনো নেই। তাই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থার কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা কোনভাবেই বৈধ ও যৌক্তিক হতে পারে না। গতকাল বৃহস্পতিবার দেয়া বিবৃতিতে তিনি আরো বলেন, শতকরা ৯০% ভাগ মুসলমানের এই দেশে ইসলাম প্রচারের কাজ, ইসলামী আদর্শ অনুসরণ করা কখনোই অবৈধ হতে পারে না। বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থার লক্ষ্য, উদ্দেশ্য ও কর্মসূচি কোনটাই এদেশের সংবিধান বা রাষ্ট্রীয় কোন নীতির বিরোধী নয়। এ সংস্থার লক্ষ্য, উদ্দেশ্য হলো- এ দেশের ছাত্রীসমাজকে আল্লাহর কুরআন ও রাসূলের সুন্নাহ অনুযায়ী গঠন করে তাদেরকে আদর্শ মুসলিম নারী হিসেবে গড়ে তোলা এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা যাতে দুনিয়ায় শান্তি ও আখিরাতে মুক্তি হাসিল করা যায়। বর্তমানে অপসংস্কৃতি ও অনৈতিকতার যে সয়লাবে ছাত্রীসমাজ ভেসে যাচ্ছে, তা থেকে এ দেশের ছাত্রীদের উদ্ধার করে সঠিক ইসলামী মূল্যবোধ শিক্ষা দেয়াই এ সংগঠনের কর্মসূচি। সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক কোন লক্ষ্য, উদ্দেশ্য ও কর্মসূচি না থাকায় এই সংস্থার কাজ নিষিদ্ধ করা সম্পূর্ণ বেআইনী ও অসাংবিধানিক একটি সিদ্ধান্ত। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা শুরু থেকেই ছাত্রীদের মাঝে সুষ্ঠুভাবে ইসলামের চর্চা, প্রচার ও প্রসারের কাজ করে যাচ্ছে। এমন দায়িত্বশীল একটি সংগঠনকে নিষিদ্ধ করা মানে ছাত্রীদেরকে প্রকৃত ইসলাম সম্পর্কে জানা ও চর্চার সুযোগ থেকে বঞ্চিত করা। এর ফলে সঠিক ইসলামী জ্ঞানচর্চার সুযোগ না পেয়ে ছাত্রীদের মধ্যে কুশিক্ষা ও অপসংস্কৃতির বিস্তার ঘটবে। সরকার জঙ্গিবাদ বিরোধী পদক্ষেপ গ্রহণের নামে সাধারণ ছাত্রীদের ইসলামের ব্যাপারে বিভ্রান্তির দিকে ঠেলে দিচ্ছে। এই অবস্থা নি:সন্দেহে খুবই বিপদজনক। সভানেত্রী বলেন, জনগণ ও ছাত্রসমাজের কাছে এটিও স্পষ্ট যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সরকারি দলের ছাত্র সংগঠনই সকল প্রকার হানাহানি, খুনাখুনি, চাঁদাবাজি, মাদক সরবরাহ, অবৈধ সিট দখলসহ সকল বে-আইনী কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে। সে ক্ষেত্রে ছাত্র সমাজের স্বার্থেই সরকারকে তার আপন ছাত্র সংগঠনের লাগাম টেনে ধরাই এখন সময়ের দাবি। তিনি বলেন, সরকার বিগত কয়েকবছর অমূলক অভিযোগের ভিত্তিতে পর্দানশীন ছাত্রীদের হয়রানি করে আসছে এবং দেশবাসী অবগত আছেন যে, ২০০৯ সাল থেকে আওয়ামী সরকার বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা'র উপর ধারাবাহিকভাবে জুলুম, অত্যাচার, নির্যাতন ও অপপ্রচার চালিয়ে আসছে। সরকার সকল ইসলামী কার্যক্রমকে জঙ্গিবাদ হিসেবে প্রচার করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। আজ পর্যন্ত বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থার কোন ছাত্রীর নাশকতামূলক কোন কর্মকা-ের সাথে সম্পৃক্ত থাকার কথা সরকার প্রমাণ করতে পারেনি। তারপরও বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থার কার্যক্রমকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নিষিদ্ধ করা কোনভাবেই বৈধ হতে পারে না। তাই বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থার ব্যাপারে সকল প্রকার অপপ্রচার এবং অন্যায়, অনৈতিক ও বেআইনি উদ্যোগ গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকার জন্য তিনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানান। ---------------------------------------------------------------------------------------- ইসলামী ছাত্রীসংস্থার কার্যক্রম বন্ধে নির্দেশনানয়া দিগন্ত অনলাইন ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৬,বৃহস্পতিবার, ১৭:২৫ - See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/155072#sthash.d7qujvR0.dpuf
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ইসলামী ছাত্রীসংস্থার কার্যক্রম বন্ধে নির্দেশনা দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আজ বৃহস্পতিবার বিবিসি বাংলার এক প্রতিবেদনে এতথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, 'বাংলাদেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয় বলছে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে তারা দেখেছে ইসলামী ছাত্রীসংস্থা নামে সংগঠনটি কিছু কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের তাদের আদর্শে অনুপ্রাণিত করার চেষ্টা করছে।' 'মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব লায়লা আরজুমান্দ বানু বলেছেন যেটা শিক্ষাঙ্গনের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করে তিনি বলেন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।' বিবিসির প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে ১৯ সেপ্টেম্বরের এক চিঠিতে বলা হচ্ছে 'সম্প্রতি ইসলামী ছাত্রীসংস্থা নামে একটি ছাত্রী সংগঠন কিছু কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্রী ও সরলমনা ধর্মভীরু মহিলাদের জিহাদে অংশগ্রহণসহ প্রচলিত সংবিধানের বাইরে সমাজ প্রতিষ্ঠা করা তথা দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির হীন-লক্ষ্যে জিহাদি মনোভাবাপন্ন করে তোলার অপচেষ্টা করছে মর্মে জানা যায়।' চিঠিতে প্রাপক হিসেবে রেজিস্টার, ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় এর কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সেখানে আরো বলা হয়েছে 'অনতিবিলম্বে এই অপচেষ্টা বন্ধ করা প্রয়োজন। বর্ণিতাবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে ফাজিল ও কামিল মাদ্রাসায় অনুরূপ কর্মকাণ্ড যাতে না ঘটে তার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।' |