Banner Advertiser

Monday, February 24, 2014

[mukto-mona] Fwd: Help make Diwali a NYC school holiday





-----Original Message-----
From: Mihir Meghani (HAF) <mihir@hafsite.org>
To: Mihir Meghani M.D. <mihir@hafsite.org>
Sent: Mon, Feb 24, 2014 7:42 pm
Subject: Fwd: Help make Diwali a NYC school holiday



Urge NYC Mayor to Include Diwali as a School Holiday
Sign the Petition Now 
Namaste NYC Resident - 

The Hindu American Foundation (HAF) joined a broad-based coalition of almost 40 organizations and temples urging New York City Mayor Bill de Blasio to include Diwali alongside the new proposed public school holidays for Eid al-Fitr, Eid al-Adha, and Lunar New Year. Last week, the coalition sent a letter to the Mayor, highlighting the importance of Diwali for the city's Hindu, Jain, and Sikh communities and asking the mayor to take into consideration the significant number of the city's public school children who celebrate this festival. 

"We were surprised when the Mayor announced his proposal of three new public school holidays, but did not include Diwali amongst them," said Sheetal Shah, HAF's Manhattan-based Senior Director. "New York City is home to vibrant Hindu, Jain, and Sikh communities, who deserve to be treated on par with the city's Muslim and Chinese communities." 

HAF was in close contact with Congressman Joe Crowley (NY-14), co-chair of the Congressional Caucus on India and Indian Americans, who, along with Reps. Charles Rangel (NY-13), Grace Meng (NY-6), Carolyn Maloney (NY-12), Yvette Clarke (NY-9), and Gregory Meeks (NY-5), came out in support of the inclusion of Diwali. In a letter to Carmen Farina, Chancellor of Education, spearheaded by Crowley, they noted the "increased recognition" Diwali has gained on the national stage. Crowley and other members hosted the first-ever Congressional Diwali celebration in 2013, and the White House has recognized Diwali under successive administrations. 

Both letters also drew attention to the huge number of temples and gurdwaras in the five boroughs as well as the plethora of Diwali celebrations in the city that draw thousands each year. The Diwali Coalition also noted that last year the City Council of New York urged the Department of Education to "establish Diwali as an official school holiday for NYC public students" (Res. 1863-2013). 

Organizations forming the Diwali coalition range the full spectrum, from faith-based national groups such as the International Jain Mission and Sikh Coalition to local faith-based organizations like Judson Memorial Church to interfaith organizations such as the Interfaith Center of New York. 

"It has been an honor to devote our energies to bringing together so many diverse organizations, both Hindu and non-Hindu, in support of this cause," said Brooklyn-based Sunita Viswanath, Board member of Sadhana: Coalition of Progressive Hindus. "We hope the Mayor will note the broad-based support we've received and include Diwali as a public school holiday." 

The letter and full roster of the Diwali Coalition's members can be found by clicking here.  

What can you do? 
As a resident of New York City, sign the petition urging Mayor de Blasio to include Diwali among the new proposed public school holidays. Our goal is 10,000 signatures.  Every signature counts.  Take two minutes to sign today.

Thank You, 
Sheetal Shah
Senior Director
Follow us on Twitter Like us on Facebook View our profile on LinkedIn



__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Fw: জেএমবির উত্থান ঘটে ॥ তারেক ও কয়েক শীর্ষ মন্ত্রীর প্রত্যক্ষ মদদে





On Monday, February 24, 2014 3:47 PM, SyedAslam <syed.aslam3@gmail.com> wrote:

মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০১৪, ১৩ ফাল্গুন ১৪২০
জেএমবির উত্থান ঘটে ॥ তারেক ও কয়েক শীর্ষ মন্ত্রীর প্রত্যক্ষ মদদে
০ বাংলাভাই তারেককে মামা বলে ডাকতেন 
০ তারেক রহমানের মদদের কথা মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে জানান মুখ্য সচিব কামাল সিদ্দিকী
০ খালেদা জিয়ার পূর্ণ সমর্থন ছিল
বিভাষ বাড়ৈ ॥ আন্তর্জাতিক জঙ্গী সংগঠন আল কায়েদার সঙ্গে সম্পৃক্ত জামায়াতুল মুজাহিদুল বাংলাদেশের (জেএমবি) উত্থান ও শক্তিশালী হয়ে ওঠার পেছনে ছিল বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের শীর্ষনেতাদের সরাসরি সম্পৃক্ততা। তারেক রহমান এবং চারদলীয় জোট সরকারের প্রভাবশালী কয়েক মন্ত্রী-এমপি-নেতাদের প্রত্যক্ষ মদদেই ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছিলেন কুখ্যাত জেএমবি নেতা সিদ্দিকুল ইসলাম বাংলা ভাই। জেএমবির এ উত্থানের পেছনে তারেক ও সরকারের মন্ত্রী এমপিদের পৃষ্ঠপোষকতার পুরো ঘটনা ঘটেছে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পূর্ণ সমর্থন নিয়েই। প্রধানমন্ত্রী ও তার ছেলেসহ সরকারের শীর্ষ ব্যক্তিরা সরাসরি পৃষ্ঠপোষকতা করায় অনেক ক্ষেত্রেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী প্রকাশ্যে কাজ করেছে জঙ্গী উত্থানের পক্ষে। কুখ্যাত বাংলা ভাই ও শায়ক আবদুর রহমান নিজেদের অফিসে নিরাপদে বৈঠক করতে খালেদা জিয়ার ছবি টাঙিয়ে। স্বঘোষিত আঞ্চলিক শাসন জারি করে জেএমপি রাজশাহীর বাগমারা ও নওগাঁর আত্রাই-রাণীনগরসহ বিভিন্ন অঞ্চলে সন্ত্রাসের রামরাজত্ব কায়েম করেছিলেন। জিয়া পরিবারের সঙ্গে বাংলা ভাইয়ের সম্পর্কের গভীরতা এতটাই বেশি ছিল যে, প্রকাশ্যেই তারেক রহমানকে মোবাইল ফোনে সম্বোধন করতেন 'মামা' বলে।
এখানেই শেষ নয়, ২০০৫ সালে জেএমবি নেতা বাংলা ভাইয়ের সহযোগী খামারুকে আটক হওয়ার পর তাঁর মুক্তির ব্যবস্থা করেছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ছেলে তারেক রহমান। তাঁর হস্তক্ষেপে খামারুকে ছেড়ে দিতে বাধ্য হন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্তাব্যক্তিরা। উইকিলিকসের ফাঁস করা মার্কিন দূতাবাসের এক বার্তাও আছে নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গিদের জন্য তারেক রহমানের মদদের কথা। উইকিলিকসের ফাঁস করা বার্তায় দেখা যায়, ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের তখনকার চার্জ দ্য এ্যাফেয়ার্স জুডিথ চামাসকে একথা জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব কামাল সিদ্দিকী। কুখ্যাত বাংলাভাই ও শায়খ রহমানসহ শীর্ষ ৬ জঙ্গীর ফাঁসি কার্যকর হওয়ার পরও জঙ্গী মদদদাতারা ধরাছোঁয়ার বাইরেই রয়ে গেছে। জঙ্গীবাদে মদদদানের অভিযোগে জোট সরকারের সাবেক ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী ব্যারিস্টার আমিনুল হক, সাবেক ভূমি উপমন্ত্রী রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, আলমগীর কবীর, রাজশাহীর মেয়র মিজানুর রহমান মিনু, সাবেক সাংসদ নাদিম মোস্তফা ও রাজশাহী জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শীশ মোহাম্মদের বিরুদ্ধে রাজশাহীর বাগমারা ও নাটোরের নলডাঙ্গা থানায় পৃথক পৃথক তিনটি মামলা দায়ের ছাড়া আজ পর্যন্ত কিছুই হয়নি। এদের মধ্যে কেবল সাবেক ভূমি উপমন্ত্রী রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু ত্রাণের টিন আত্মসাতের মামলায় জেল খেয়েছেন। আর বাংলা ভাইয়ের মামা বলে যিনি জঙ্গী উত্থানে মদদ জুগিয়েছেন সেই তারেক রহমানও লন্ডনে রাজকীয় জীবনযাপন করছেন। ২০০৪ সালে জেএমবি নিয়ে পুলিশের অনেক শীর্ষ কর্মকর্তাই বিভিন্ন সময়ে গণাধ্যমকে জানিয়েছেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া জেএমবির কার্যক্রমে সম্মতি ছিল। তার ছেলে তারেক রহমান জঙ্গীদের কোনও নজরদারি সমর্থন করতেন না। এক সময় সাবেক পুলিশ প্রধান নূর মোহাম্মদ স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেন, কিছু মন্ত্রী, সংসদ সদস্য ও ক্ষমতাসীন দল (বিএনপি) নেতারাই জঙ্গীদের পৃষ্ঠপোষকতায় ছিলেন। 
বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক জঙ্গী সংগঠনের কার্যক্রম আরও সক্রিয় করার জন্য সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল আল কায়েদা ও পাকিস্তান জামায়াতের। আইম্যান আল জাওয়াহিরি। গত বিএনপি-জামায়াত নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট আমলে ২০০২ সালের মার্চ মাসের প্রথমদিকে বাংলাদেশে আল-কায়েদার তৎকালীন দ্বিতীয় সর্বোচ্চ নেতা আয়মান আল জাওয়াহিরি নিরাপদেই সফর করেছেন বলে আন্তর্জাতিক প্রভাবশালী গণমাধ্যমগুলোতেও সংবাদ প্রকাশ হয়েছে। আলকায়েদা নেতা সফরকালে বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বের আশীর্বাদ নিয়েই বিভিন্ন জঙ্গী সংগঠনের বৈঠক ছাড়াও অবস্থান করেছেন কয়েক মাস। এসব বিষয় নিয়ে বহুবার প্রশ্ন উঠলেও আজ পর্যন্ত জামায়াত ও বিএনপির পক্ষ থেকে প্রতিবাদ করা হয়নি। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সেই আমলেই আফগানিস্তান থেকে ফিরে আসা দুই নেতা সিদ্দিকুল ইসলাম (বাংলাভাই) এবং শায়খ রহমান দল গঠন করে জঙ্গীবাদী তৎরতা শুরু করে। তাদের সঙ্গে যুক্ত হয় আফগান-ফেরত শত শত জঙ্গি। আন্তর্জাতিক জঙ্গী সংগঠনের আর্থিক সহায়তায় তারা সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ে এবং সাংগঠনিক ভিত্তি তৈরি করে, বিভিন্ন সময় যার প্রমাণ পাওয়া গেছে। এই দুই জঙ্গী নেতার মৃত্যুদন্ডের আগে দেয়া জবানবন্দীতে বলেছেন, তাদের সঙ্গে জামায়াত ও বিএনপির নেতাদের সম্পৃক্ততার কথা। জানা গেছে, জঙ্গী নেতাকর্মীরা বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের ছত্রছায়ায় চরমপন্থী সদস্যদের উৎখাতের নামে রাজশাহী অঞ্চলে হত্যাযজ্ঞ শুরু করে। তাদের এই কর্মকা- নিয়ে মিডিয়া সরব হলেও সরকার ছিল পুরোপুরি নীরব। সরকারের রহস্যজনক নীরবতা নিয়েও গণমাধ্যমে প্রশ্ন তোলা হয়। তখরকার বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনার রাজশাহী অঞ্চলে জঙ্গী নেতা বাংলা ভাইয়ের বর্বরতার কথা তুলে ধরে নজর কারেন দেশী বিদেশী গণমাধ্যমের। 
তখন অনেক গণমাধ্যমও শেখ হাসিনার কথায় শুরুতে কান দেননি। এক পর্যায়ে ২০০৪ সালে জঙ্গী তৎপরতা নিয়ে একের পর এক রিপোর্ট বের হয় গণমাধ্যমে। সাংবাদিকদের কাছে দেয়া এক সাক্ষাতকারে সিদ্দিকুল ইসলাম ওরফে বাংলা ভাই স্বীকার করেন, সরকারের কর্তাব্যক্তিদের সহায়তায় রাজশাহী অঞ্চলে সে তার কর্মকা- পরিচালনা করছে। এখান থেকেই তাদের কর্মকা- বিস্তৃত হতে থাকে সারাদেশে। বাংলাভাই নিজে সাংবাদিকদের সাক্ষাতকার দিয়ে তার কর্মকা- সম্পর্কে জানান দিলেও তখন সরকার জঙ্গী তৎপরতার উপস্থিতি পুরোপুরি অস্বীকার করে। তখন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া নিজেই বলেছেন, 'বাংলাভাই মিডিয়ার সৃষ্টি। বাস্তবে এর কোন অস্তিত্ব নেই।' এ সময় জঙ্গী নেতারা সরকারের সহায়তায় রাজনৈতিক নেতাদের মতো চলাফেরাতেই কেবল সীমাবদ্ধ ছিলেন না। জঙ্গীদের পেছনে সরকারের শীর্ষ নেতাদের সমর্থন থাকায় এক পর্যায়ে বাংলা ভাইয়ের মিছিল করতে সরকারি ও বেসরকারী জীপ, কার, মাইক্রোবাস ও মোটরসাইকেল পাঠানোর জন্য বাধ্যতামূলক হয়ে ওঠে। পুলিশকে দিতে হয়েছে বাংলা ভাইয়ের কর্মসূচীতে নিরাপত্তাও। জঙ্গী নেতা সরকারের মন্ত্রী এমপিদের মতো ডিসি, এসপিদের সঙ্গে বৈঠক করার সুযোগ পেয়েছেন সরকারের শীর্ষ নেতৃত্বের বদৌলতে। তবে বাংলা ভাই মিডিয়ার সৃষ্টি বলে জঙ্গীদের আড়াল করার খালেদা জিয়ার চেষ্টার কিছুদিন পরই ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট দেশের ৬৪টি জেলায় একযোগে বোমা বিস্ফোরণের মাধ্যমে জেএমজেবি ও জেএমবি তাদের সরব উপস্থিতির জানান দেয়। এ ঘটনাটি জাতিকে স্তম্ভিত ও বিস্মিত করে। 
জেএমজেবির মতো জামাআতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি) চট্টগ্রাম থেকে যাত্রা শুরু করে। তারপর সারাদেশে তাদের কর্মকা- বিস্তৃত করে। জেএমবির নেতৃত্ব দেন শায়খ রহমান। এক পর্যায়ে দুটি দল অভিন্ন কর্মসূচী নিয়ে অগ্রসর হতে থাকে। এ দুই দলকে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করে বিএনপি-জামায়াত জোট। জোট সরকারের তৎকালীন মন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টু জঙ্গি-সংশ্লিষ্টতায় অভিযুক্ত। এ ছাড়া স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন জেএমবি ও জেএমজেবির কর্মকা- পরিচালনায় সার্বিক সহায়তা দিয়েছে। বাংলাভাই ১৯৮০ সালে আফগানিস্তানে যুদ্ধ করেছিল। তার আগে সে সেখানে জঙ্গী প্রশিক্ষণ নিয়েছিল। শায়খ রহমানও সেখানে প্রশিক্ষণ নিয়েছিল। এরাই বাংলাদেশে জঙ্গীগোষ্ঠীকে সংগঠিত করে। তাদের সহায়তা করে জোট সরকারের কিছু লোক। জোট নেতাদের সঙ্গে বাংলা ভাইয়ের সম্পর্কের গভীরতা এতটাই বেশি ছিল যে, জনসমক্ষে তারেক রহমানকে মোবাইল ফোনে তিনি 'মামা' বলে সম্বোধন করতেন। সরকারী অফিসের কর্মকর্তার মতো কার্যালয়ে প্রধানমন্ত্রীর ছবি টাঙিয়ে বাংলা ভাই, শায়ক আবদুর রহমান বৈঠক করেছেন এমন ছবিও পাওয়া গেছে। 
আগে পরে নানা ঘটনা ঘটলেও মূলত ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় আসার পর বিএনপি নেতা দুলু ও নাদিম মোস্তফার ক্যাডারবাহিনী রাজশাহীর পুঠিয়া, দুর্গাপুর ও নাটোরের নলডাঙ্গাসহ বিভিন্ন এলাকায় সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে। নাদিম-দুলু বাহিনীর হাতে বিরোধীদলীয় নেতাকর্মীসহ সাধারণ মানুষ নির্যাতিত হতে থাকে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এদের নির্যাতনের হাত থেকে সাধারণ মানুষদের রক্ষা করেনি, উল্টো নাদিম-দুলু বাহিনীকে প্রকাশ্যে সহযোগিতা দিয়ে গেছে, পুলিশের নির্লিপ্ত ভূমিকায় সাধারণ মানুষ অসহায় হয়ে পড়ে। এ অবস্থায় ২০০৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে নাদিম-দুলু বাহিনীর বিরুদ্ধে সর্বহারা ক্যাডাররা ঘোষণা দিয়ে এ্যাকশনে নামে। ৭ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় নাটোরের নলডাঙ্গা এলাকায় সর্বহারা ক্যাডাররা সাবেক ভূমি উপমন্ত্রী রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুর ভাতিজা সন্ত্রাসী গামাকে গুলি ও জবাই করে হত্যা করে। এরপর তারা পুঠিয়ার সাধনপুরে নাদিম মোস্তফার ঘনিষ্ঠ সহযোগী যুবদলের সন্ত্রাসী পাখি ও দুর্গাপুর বাজারে প্রকাশ্য দিবালোকে যুবদলের সন্ত্রাসী ওয়ার্ড কমিশনার আনোয়ারকে খুন করে। এসব সন্ত্রাসী খুন হওয়ার পর এলাকাবাসী স্বস্তি প্রকাশ করে এবং অনেক স্থানেই তারা মিষ্টি বিতরণ করে। এসব সন্ত্রাসীকে খুন করার কারণে সর্বহারাদের প্রতি জনসমর্থন বেড়ে যায়। কারণ নাদিম-দুলুর পোষা এসব দুর্ধর্ষের সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে মানুষ দিনের পর দিন থানায় ধর্না দিয়েও কোন ফল পায়নি। 
সর্বহারা ক্যাডাররা জনসমর্থনকে পুঁজি করে এসব এলাকায় ব্যাপকহারে সংগঠিত হওয়ার এক পর্যায়ে ২০০৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের শেষের দিকে সন্ত্রাসীদের গডফাদার দুলু ও নাদিমকে হত্যার হুমকি দেয়। এ হুমকিতে দুলু এবং নাদিম বিচলিত হয়ে পড়েন। তাঁরা প্রথমে সর্বহারাদের সঙ্গে সমঝোতায় আসার চেষ্টা চালান। এর অংশ হিসেবে ২০০৪ সালের মার্চ মাসে মধ্যস্থতাকারীদের মাধ্যমে সর্বহারাদের সঙ্গে সিরিজ বৈঠক হয়। মধ্যস্থতাকারীদের মাধ্যমে সমঝোতা প্রক্রিয়া অনেক দূর এগিয়ে যাওয়ার পরও এক পর্যায়ে ২০০৪ সালের ১ এপ্রিল সর্বহারাদের শায়েস্তা করার জন্য কুখ্যাত বাংলাভাই ও তার বাহিনীকে নাদিম ও দুলু মাঠে নামিয়ে দেন। এর ফলে সমঝোতা ভেঙ্গে যায়। এর জন্য নাদিম-দুলু ও সর্বহারারা একে অপরকে দায়ী করেন। সে সময় সর্বহারাদের কবল থেকে জীবনরক্ষার কথা বলা হলেও সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা হাতে নিয়েই এদের মাঠে নামানো হয়েছিল বলে অনুসন্ধানে জানা গেছে। সূত্রমতে, জাতীয় নির্বাচনকে টার্গেট করেই তাদের মাঠে নামনো হয়। নির্বাচনের আগেই পুলিশ বাহিনীকে অকার্যকর রেখে বাংলাভাই ও তার জঙ্গী বাহিনীকে দিয়ে মাঠ দখলে রাখতে চেয়েছিল হাওয়া ভবনের কর্ণধাররা। তাদের পরিকল্পনা ছিল, দুই একজন কথিত সর্বহারাকে নির্যাতনের পাশাপাশি ব্যাপকহারে আওয়ামী লীগ ও সমমনা দলগুলোর নেতাকর্মীদের ওপর নির্যাতন চালিয়ে এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করা যাতে তারা এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায় । অপারেশনের প্রথমদিকে বাংলাভাইর বাহিনী সর্বহারাদের বিরুদ্ধে লোক দেখানো অভিযান শুরু করে জনসমর্থন আদায়ের চেষ্টা চালায়। অপারেশন শুরুর প্রথম দিনই তারা বাগমারার পলাশী গ্রামে ওসমান বাবু নামের এক যুবককে শত শত মানুষের সামনে প্রকাশ্যে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা করে। এরপর ধীরে ধীরে তারা বাগমারা, আত্রাই, রাণীনগর ও নলডাঙ্গা এলাকায় নির্যাতন ক্যাম্প স্থাপন করে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীসহ এলাকার সাধারণ মানুষদের ওপর চরম নির্যাতন চালায়। তারা মাত্র পৌনে ২ মাসে অন্তত ২২ জনকে খুন করে এবং শত শত মানুষকে নির্যাতন করে পঙ্গু করে দেয়। এর পাশাপাশি তারা এলাকায় ব্যাপক লুটপাট চালাতে থাকে। 
রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকরা নেপথ্যে থাকায় পুলিশ প্রশাসনের প্রত্যক্ষ সহযোগিতা নিয়েই বাংলাভাই ও তার ক্যাডার বাহিনী এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে। নাটোর, নওগাঁ ও রাজশাহীর তৎকালীন পুলিশ সুপাররা সরকারের উচ্চপর্যায়ের নির্দেশে বাংলা বাহিনীকে সর্বাত্মক সহযোগিতা দেন। সাবেক উপমন্ত্রী দুলু ও সাবেক সাংসদ নাদিম মোস্তফা হাওয়া ভবনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত থাকায় হাওয়া ভবনের মাধ্যমে বাংলা বাহিনী প্রশাসনিক ও আর্থিকসহ সকল প্রকার সহযোগিতা পায়। রাজশাহী রেঞ্জের তৎকালীন ডিআইজি (বর্তমান আইজি) নূর মোহাম্মদ বাংলাভাইকে গ্রেফতারের উদ্যোগ নিলে নাদিম, দুলু ও হাওয়া ভবনের চাপে তাকে নিষ্ক্রিয় করে দেয়া হয়।
প্রকাশ:  মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০১৪, ১৩ ফাল্গুন ১৪২০





__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] তারেক, জাওয়াহিরির গোপন বৈঠক! ... ‘বৈঠক’টি হয়েছিল ঢাকায় গত ২০০২ সালে।



তারেক, জাওয়াহিরির গোপন বৈঠক!

২২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ no comments 96 বার পঠিত
priyodesh.net tareq zawhiri

আর্ন্তজাতিক জঙ্গি সংগঠন আল কায়েদার প্রধান নেতা আয়মান আল জাওয়াহিরি আর বিএনপির সিনিয়র ভাইস-চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মধ্যে 'গোপন বৈঠক' হয়েছিল। 'বৈঠক'টি হয়েছিল ঢাকায় গত ২০০২ সালে। তাতে তারেক তখন বাংলাদেশে অবস্থানরত আল কায়েদার নেতাদেরকে 'নিরাপদে' থাকতে দেয়ার আশ্বাস জাওয়াহিরিকে দিয়েছিলেন বলে দেশিয় গোয়েন্দারা ধারণা করছেন।

দেশিয় গোয়েন্দা সূত্রের দাবি, '২০০২ সালের মার্চে চট্টগ্রাম হয়ে বাংলাদেশে ঢুকে এদেশে কয়েক মাস ছিলেন জাওয়াহিরি। তারেক রহমানসহ জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের সমর্থনে তখন জাওয়াহিরি রাজনীতিবিদ, গোয়েন্দা সংস্থার কয়েক কর্মকর্তার সঙ্গে একাধিক গোপন বৈঠকে মিলিত হন। ওই সময় ওসামা বিন লাদেনের পর আল কায়েদার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ নেতা ছিলেন জাওয়াহিরি। ২০১১ সালে পাকিস্তানের অ্যাবোটাবাদে লাদেন নিহত হওয়ার পর আল কায়েদার প্রধানের দায়িত্ব পান তিনি।'

গোয়েন্দারা দাবি করছেন, 'জাওয়াহিরিসহ আল কায়েদার প্রশিক্ষিত শতাধিক জঙ্গি নেতাকে এমভি মক্কা নামে একটি জাহাজ ২০০২ সালের মার্চের রাতে বঙ্গোপসাগরের উপকূলে নামিয়ে দিয়ে যায়। সংগঠনটির শীর্ষ নেতাদের গোপন ওই মিশন নিয়ে ২০০২ সালের অক্টোবরে বিশ্বখ্যাত টাইম এশিয়া পত্রিকায় প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। আলোচিত ওই প্রতিবেদনের শিরোনাম ছিল-ডেডলি কার্গো: বাংলাদেশ হ্যাজ বিকাম এ সেফ হ্যাভেন ফর আল কায়েদা অ্যান্ড তালেবান। প্রায় একই সময় বিষয়টি নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয় ফার ইস্টার্ন ইকোনমিক রিভিউ পত্রিকাতেও।'

পাকিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট জেনারেল পারভেজ মোশাররফের 'অনুরোধে' আল কায়েদার বর্তমান প্রধান নেতা জাওয়াহিরিকে বাংলাদেশে কয়েক মাসের জন্য 'আশ্রয়' দিয়েছিল বিএনপি, জামায়াতের নেতৃত্বাধীন চার দলের জোট সরকার। ওই সরকারের অন্যতম নীতিনির্ধারক ছিলেন তখনকার প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমান। সরকারি গোয়েন্দা দপ্তরে থাকা তথ্য; দেশি, বিদেশি গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে এমনটি এখন মনে করছেন দেশিয় গোয়েন্দা সংস্থার শীর্ষ কর্মকর্তারা।

আল কায়েদার প্রধান নেতা আয়মান আল জাওয়াহিরির নামে গত ১৫ ফেব্রুয়ারি প্রচারিত এক ভিডিও বার্তায় তিনি দাবি করছেন, 'তিনি গত ২০০০ সালের পর বাংলাদেশে এসেছিলেন। তবে কখন এসেছিলেন, বার্তায় তিনি তা স্পষ্ট করেননি।' যদিও ভিডিও বার্তাটি আসলে তার কী না, তা এখনো প্রমাণ হয়নি। এ ভিডিও বার্তার পর বিষয়টি নতুন আলোচনা, সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। সরকারও বেশ 'নড়েচড়ে' উঠেছে। পাশাপাশি চলছে গোয়েন্দাদের তদন্ত। ২০০১ সালে ক্ষমতায় আসে চার দলের জোট সরকার।

গোয়েন্দারা মনে করছেন, 'আল কায়েদার শীর্ষ নেতা ওসামা বিন লাদেনসহ অন্যরা পাকিস্তানে আত্মগোপন করে আছেন, এ ইস্যুতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র চাপ দিয়েছিল পাকিস্তানে তখন ক্ষমতাসীন পারভেজ মোশাররফকে। আল কায়েদার নেতাদেরকে গ্রেপ্তার করতেও মোশাররফের সরকারকে চাপ দেয় যুক্তরাষ্ট্র। এ চাপ থেকে রক্ষা পেতে জাওয়াহিরিসহ শতাধিক নেতাকে বাংলাদেশে আশ্রয় দেয়ার জন্য মোশাররফ চার দলের জোট সরকারকে অনুরোধ জানান। তার অনুরোধে সরকার তাদেরকে বাংলাদেশে আশ্রয় দেয়।'

গোয়েন্দাদের দাবি, 'পারভেজ মোশাররফের অনুরোধে আল কায়েদার নেতাদেরকে বাংলাদেশে কয়েক মাসের জন্য আশ্রয় দেয়ায় তারেক রহমানকে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকতে না দিতে ওয়াশিংটনে গোপন তারবার্তা পাঠিয়েছিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস। তবে ২০০৮ সালের ৩ নভেম্বর ওই তারবার্তা পাঠানো হয়েছিল।' উল্লেখ্য, বিশ্বে সাড়া জাগানো ওয়েবসাইট উইকিলিকস ওই তারবার্তা সম্প্রতি প্রকাশ করেছে।

অন্যদিকে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম গত ২০১০ সালের ১০ জানুয়ারি দাবি করেছিলেন, 'পাকিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট পারভেজ মোশাররফ বিএনপি, জামায়াত জোট সরকারের আমলে ঢাকায় এসে কী কী করেছিলেন, এ বিষয়ে সরকারের কাছে তথ্য প্রমাণ আছে।' এ নিয়ে আওয়ামী লীগ, বিএনপির মধ্যে কয়েকদিন 'বক্তব্য যুদ্ধের পর' বিষয়টি চাপা পড়ে যায়।

সৈয়দ আশরাফের ওই বক্তব্যের পর সাংবাদিক সম্মেলনে সাংবাদিকরা বিষয়টির সত্যতা নিয়ে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে প্রশ্ন করলেও তিনি তা এড়িয়ে যান। পরে অবশ্য বিএনপির তখনকার মহাসচিব প্রয়াত খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন তথ্য, প্রমাণ দেয়ার জন্য সৈয়দ আশরাফের কাছে দাবি জানান।

চার দলের জোট সরকার ক্ষমতায় থাকাকালে অভিযোগ ওঠে, 'খোদ সরকার জঙ্গিবাদে মদদ দিচ্ছে'। তবে সরকার থেকে এ বিষয়ে কয়েকবার দাবি করা হয়, 'জঙ্গিবাদে সরকারের মদদ নেই'। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও তখন জঙ্গিবাদের তথ্যকে 'মিথ্যে' বলে দাবি করে কয়েক দফায় বিজ্ঞপ্তি দেয়। তারেক রহমানও গণমাধ্যমের কাছে বলেন, 'বাংলাদেশে কোনো তালেবান নেই।'

মাসুম আজাদ, ঢাকা।

Published in:

http://priyodesh.net/?p=6994

  1. জাওয়াহেরি~~হেফাজত~~ জামাত ~~ বিএনপি এবং আল কায়েদা বাস্তবতা ...

    আল-কায়েদার বৈশিস্ট হোচ্ছে তারা যে দেশের জন্য বার্তা প্রেরণ করে-সে দেশের ভাষা এবং ইংরেজিতে সাব টাইটেল দিয়ে প্রকাশ করে। "আয়মান আল জাওয়াহিরি" আর বিএনপির ভাইস চ্যায়ারম্যান "তারেক রহমানের সাথে একটি গোপন বৈঠক হয়েছিলো ২০০২ সালে।আল-কায়েদা নেতাদেরকে বাংলাদেশে নিরাপদে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন যুবরাজ। বিশ্লেষন করে ...



__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] ভারতকে দেয়া কথা রাখছেন কা.সিদ্দিকি!



ভারতকে দেয়া কথা রাখছেন কা.সিদ্দিকি!

২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ 
 30 বার পঠিত
priyodesh.net kader siddiki

'কৃষক শ্রমিক জনতা লিগের' সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকি ভারতকে দেয়া 'কথা' রাখছেন! 'মৌলবাদকে মদদ দেয়, জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটায়, এমন রাজনৈতিক দল, জোটকে সমর্থন দেবেন না' বলে ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির কাছে 'প্রতিশ্রুতি' দিয়েছিলেন তিনি। গত বছরের ২৫ নভেম্বর 'হঠাৎ' ভারত সফরে গিয়ে তিনি প্রণবকে এসব 'প্রতিশ্রুতি' দেন। এর অংশ হিসেবে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের অধীনে আগামী ২৩ মার্চ অনুষ্ঠেয় টাঙ্গাইল-৮ (সখীপুর, বাসাইল) সংসদীয় আসনের উপনির্বাচনে তিনি অংশ নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

সূত্র জানায়, 'আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত গত ৫ জানুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কাদের সিদ্দিকির দলকে অংশ নিতে বলেন প্রণব মুখার্জি। নির্বাচনে অংশ না নিলেও ওই সরকারের 'বড়ো রকমের' বিরোধিতা না করতেও বলেন প্রণব। ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে কাদের সিদ্দিকির দল অংশ নেয়নি। তবে ওই নির্বাচনের পর গঠিত সরকারের কোনো 'কঠোর সমালোচনা'ও তার দল থেকে করা হচ্ছে না।'

রাজনীতির বিশ্লেষকদের মতে, 'আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন সরকারের অবস্থান মৌলবাদ, জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে, এসব কারণে ভারত এ দলের সরকারকে সমর্থন জানাচ্ছে। এ সরকারের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক সমালোচনা প্রায় ক্ষেত্রে মৌলবাদকে সমর্থন করা বলেও মনে করে ভারত। এর জন্য রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি দেশটিতে ক্ষমতাসীনদের পক্ষে কাদের সিদ্দিকিকে বলেন, নির্বাচনে অংশ নিতে, বা আওয়ামী লীগ সরকারের কঠোর সমালোচনা না করতে।'

সূত্র জানায়, 'প্রণব মুখার্জিকে ভারত সফরে গিয়ে কাদের সিদ্দিকি প্রতিশ্রুতি দেন, জঙ্গিবাদ, মৌলবাদের পক্ষে যায়, এমন রাজনীতিকে তিনি আর সমর্থন করবেন না। এর কারণে তিনি বিএনপি, জামায়াতের নেতৃত্বাধীন ১৯ দলের জোটে যোগ দেননি। ৫ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচনের মাত্র দশদিন আগে বদরুদ্দোজা চৌধুরির বিকল্প ধারা, আ স ম আবদুর রবের জেএসডি, কাদের সিদ্দিকির কৃষক শ্রমিক জনতা লিগ- এ তিন রাজনৈতিক দল মিলে গত ২৬ ডিসেম্বর গঠিত হয় নতুন রাজনৈতিক জোট ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (এনডিএফ)।'

সূত্রমতে, 'কাদের সিদ্দিকি গত ২৫ নভেম্বর এমন দিন ভারত সফরে যান, যেদিন সন্ধ্যায় দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষিত হয়। বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোটের নেতাদের অভিযোগ, নির্বাচন কমিশন একতরফাভাবে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে। এছাড়া জোট এ তফসিল প্রত্যাখান করে পরদিন থেকে প্রথম দফায় ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করে। এসব কর্মসূচিতে কাদের সিদ্দিকির দলকে পায়নি জোট।'

বিএনপি, জামায়াতের নীতিনির্ধারকরা মনে করছেন, 'আওয়ামী লীগের সরকারের অধীনে আগামী ২৩ মার্চ অনুষ্ঠেয় টাঙ্গাইল-৮ সংসদীয় আসনের উপনির্বাচনে কাদের সিদ্দিকি অংশ নিলে সরকারের অনেক লাভ হবে। সরকার বিরোধী দল এ সরকারের অধীনে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে, বিষয়টি দেশ, বিদেশে প্রচার করতে পারবে সরকার। তখন ৫ জানুয়ারির নির্বাচন বর্জনের যৌক্তিকতা নিয়েও অনেকে প্রশ্ন তোলবেন।'

তথ্যমতে, 'কাদের সিদ্দিকি ২৫ নভেম্বর হঠাৎ করে ভারত সফরে যান। ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করতে তিনি ভারত যান বলে তার দল থেকে দাবি করা হয়। ভারতে গিয়ে প্রণবের সঙ্গে কা. সিদ্দিকি বৈঠক করেন।'

১৯ দলের জোটের নেতাদের মধ্যে অনেকে কাদের সিদ্দিকির 'আকস্মিক' ওই সফরকে 'রহস্যজনক' বলে মনে করেন। তাদের ধারণা, 'যে কোনো কৌশলে' আওয়ামী লীগের সরকারের পক্ষে থাকতে ভারতের মাধ্যমে তাকে 'ম্যানেজ' করানোর জন্য দিল্লি ডেকে নেয়া হয়েছিল!

তখন গুজব রটেছিল, 'প্রণব মুখার্জির জন্য ইলিশ মাছ, টাঙ্গাইলের মিষ্টি আর তার স্ত্রীর জন্য টাঙ্গাইলের শাড়ি মিলিয়ে ৮০ লাখ টাকার উপহার নিয়ে ভারতে গেছেন কাদের সিদ্দিকি। উপহারের টাকাটা তিনি ম্যানেজ করেছিলেন তার রাজনৈতিকভাবে ঘনিষ্ঠ জামায়াতের এক নেতার কাছ থেকে।'

অনেকের মতে, 'গত চার দলের জোট সরকারের আমলে কাদের সিদ্দিকির প্রতিষ্ঠান সোনার বাংলা কনস্ট্রাকশন হাজার কোটি টাকা দুর্নীতি করে। দুর্নীতির অভিযোগে আওয়ামী লীগের নতুন সরকার তাকে গ্রেপ্তার করতে পারে। আর গ্রেপ্তার ঠেকাতে তিনি ভারতে গিয়েছিলেন!'

তবে ২৫ নভেম্বরের সফরের কয়েক মাস আগেও কাদের সিদ্দিকি তার সাবেক দল আওয়ামী লীগ ছাড়াও ভারতের 'কঠোর সমালোচনা' করেন। এমনকি এ বঙ্গবীর মুক্তিযুদ্ধ নিয়েও নানা 'বক্তব্য' দিয়ে সমালোচনার জন্ম দেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্মম হত্যাকাণ্ডের পর তিনি সশস্ত্র প্রতিবাদ করে ভারতে নির্বাসনে ছিলেন। ১৬ বছর নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে ১৯৯১ সালের ১৬ ডিসেম্বর তিনি দেশে ফিরেন।

আরাফাত আহমেদ, ঢাকা।

http://priyodesh.net/?p=7076




__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[mukto-mona] এক রাজাকারের আত্মজীবনী ( ১৫ -১৬) - (সমাপ্ত)



মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০১৪, ১৩ ফাল্গুন ১৪২০
এক রাজাকারের আত্মজীবনী ( ১৫ -১৬) - সমাপ্ত 
মুনতাসীর মামুন
(পূর্ব প্রকাশের পর)
১৯৭১ সালের ঘটনায় গোলাম আযমকে যে দৃষ্টিতেই দেখা হোক এটা সত্য যে তিনি গণহত্যার সঙ্গে কোন দিক দিয়েই জড়িত ছিলেন না। কোন সরকারই তার প্রমাণ দিতে পারেনি। শুধু রাজনৈতিক ও আদর্শিক কারণেই তাঁকে স্বাধীনতাবিরোধী বলা হয়।"
দীর্ঘ উদ্ধৃতিটি দিলাম এ কারণে যে, রাজাকারদের সম্পর্কে আগে যে মন্তব্য করেছি তা প্রমাণের জন্য। এখানে প্রচার করা হচ্ছে, গোলাম আযম কোন কিছুর সঙ্গেই জড়িত ছিলেন না। তার একটি আদর্শ আছে যা অনেকের পছন্দ নয়, তাই তাকে স্বাধীনতাবিরোধী বলা হয়। অর্থাৎ তারা গণহত্যা, ধর্ষণ, লুটের সঙ্গে জড়িত নয়। আওয়ামী লীগ ও বিএনপির পার্থক্য আদর্শিক। তেমনি, জামায়াতের সঙ্গে অন্যান্য দলের পার্থক্য আদর্শিক। ১৯৭১ একটি অজুহাত মাত্র।
এ কারণেই, ১৯৭১-এ যে তারা ভুল করেনি- তা সগর্বে সভাসমিতিতে ঘোষণা করে, সেই আদর্শ ও কর্মকা-ের ধারাবাহিকতা প্রমাণের জন্য। ১৯৭১ সালে কি বাংলাদেশে কোন হিংস্র বা অমানবিক ঘটনা ঘটেছিল? এ প্রশ্ন করলে তারা নিশ্চুপ থাকে বা এড়িয়ে যায়।
মার্কিন গবেষক ইয়েডেৎ রোজার এ বিষয়ে একটি মূল্যবান কথা বলেছেন- উবহরধষ ধহফ বৎধংঁৎব ধৎব ঃযব ঢ়ৎরসধৎু ঃড়ড়ষং ড়ভ যরংঃড়ৎরড়মৎধঢ়যু ধং রঃ রং ড়ভভরপরধষষু ঢ়ধৎধপঃরপবফ রহ চধশরংঃধহ" পাকিস্তান সরকার ও তার সহযোগীরা তাদের প্রচার মাধ্যমে পরিকল্পিতভাবে এ কাজটি করে থাকে। তিনি জানিয়েছেন, সেখানে শিক্ষকরা ১৯৭১ সালের 'আসল' ঘটনা বলে না চাকরি হারাবার ভয়ে। আমার অভিজ্ঞতাও প্রায় একই রকম। পাকিস্তানী জেনারেল, সচিব, বুদ্ধিজীবী অনেককেই ১৯৭১ সালের গণহত্যা সম্পর্কে প্রশ্ন করেছি। তাঁরা বলেছেন, তাঁরা কিছু জানেন না। (দু'একটি ব্যতিক্রম যে নেই তা নয়)। ১৯৭১ সাল থেকে এমন পর্যন্ত তাঁরা একই কথা বলছেন, রাজাকারদের ভাষ্যও সেই একই রকম।
পাকিস্তানের জনগণ বিশ্বাস করত পাকি সেনাবাহিনী অজেয়। ১৯৭১ সালেও তারা জয়ী হয়েছে। কিন্তু ১৯৭১ সালের ডিসেম্বরে যখন প্রায় এক লাখ অজেয় সৈন্য আত্মসমর্পণ করল, তখন তাদের মনোজগতে দারুণ প্রতিক্রিয়া হয়েছিল। যে কারণে, ইমেজ তৈরির জন্য তাদের আফগানিস্তানে যেতে হয়েছিল। মুক্তিবাহিনীর বিজয়ও সেই একইভাবে এখানকার রাজাকারদের মনোজগত চূর্ণবিচূর্ণ করে দিয়েছিল। তাদের আত্মজীবনীগুলো তাই তুলে ধরে। 
সেই অবস্থা থেকে রাজাকাররা আবার নিজেদের পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করেছে। তাদের নেটওয়ার্ক তৈরি করেছে। পুরনো ত্রুটি শুধরে আবার নতুন করে ক্ষমতা দখলের চিন্তা করছে। রাজাকারদের উপাদান হিসেবে আবার ভারত বিরোধিতা ইসলামী উম্মাহর নামে পাকিস্তানী ও মধ্যপ্রাচ্যের দেশসমূহের বা পশ্চাৎপদ চিন্তাধারা ও ইসলামের নামে উন্মাদনা সৃষ্টি-এ সবই যুক্ত করেছে। তাদের সহযোগী হিসেবে আছে কয়েকটি বড় দল এবং লক্ষণীয় যে, বৈদেশিক ক্ষেত্রে তারা সে সব দেশের সঙ্গেই বন্ধুত্ব গড়তে চায় যারা ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের বিরোধী ছিল।
॥ ১৬ ॥
স্বাধীন বাংলাদেশে আবার রাজাকারবাদ প্রতিষ্ঠিত হবে ১৯৭১ সালে তা কেউ ভাবেনি। এমনকি ১৬ ডিসেম্বরের পরও রাজাকারদের তা মনে হয়নি। কিন্তু তা হয়েছে এবং এর জন্য আমরা সবাই কমবেশি দায়ী। যুদ্ধাপরাধীদের আমরা বিচার করিনি বরং বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ছত্রছায়ায় তাদের প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। রাজনৈতিক দলসমূহ এবং রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ তাদের সহযোগী করে তুলেছেন। সহযোগী না হলে এখনও কেন অনেক রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে রাজাকারদের বক্তব্যের এত মিল থাকে?
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরের পর বাংলাদেশে দু'ধরনের যুদ্ধপরাধী ছিল। পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী ও রাজাকার। এ বিষয়ে জে. এন. দীক্ষিতের সদ্য প্রকাশিত গ্রন্থ 'লিবারেশন এ্যান্ড বিয়োন্ড: ইন্দো-বাংলাদেশ রিলেশনস'-এ নতুন অনেক তথ্য পাওয়া যায়। দীক্ষিত জানিয়েছেন, পাকিস্তানী বাহিনীর ৪০০ জনকে যুদ্ধপরাধের জন্য শনাক্ত করা হয়েছিল। কিন্তু এপ্রিল ১৯৭২-এর মধ্যে শেখ মুজিব এ সংখ্যা হ্রাস করে প্রথমে ১৯৫ এবং তারপর ১১৮ তে নিয়ে আসেন। কিন্তু এই ১১৮ জনের বিচারের জন্যও বাংলাদেশ সরকার মামলা তৈরি করতে পারেনি। তাঁর মতে, "ঙহব ড়িহফবৎং যিবঃযবৎ ঃযরং ধিং ফবষরনবৎধঃব ড়হ ঃযব নধংরং ড়ভ ংড়সব ঁহফবৎংঃধহফরহম ঃযৎড়ঁময নধপশ পযধহহবষং নবঃবিবহ ইধহমষধফবংয ধহফ চধশরংঃধহ ধঃ ঃযধঃ ঃরসব ড়ৎ যিবঃযবৎ রঃ ধিং ধ ুবহঁরহব ভধরষঁৎব ড়ভ হড়ঃ নবরহম ধনষব ঃড় মধঃযবৎ পৎবফরনষব বারফবহপব ভড়ৎ ধহ রহঃবৎহধঃরড়হধষ পড়ঁৎঃ ঃড় ঃৎু ঃযবংব ধিৎ পৎরসবং. ঞযবৎব ধিং হড় ফড়ঁনঃ ধসড়হম ইধহমষধফবংয ঢ়ঁনষরপ ঃযধঃ ধিৎ পৎরসবং যধফ নববহ পড়সসরঃঃবফ."
এই যুদ্ধাপরাধীদের পাকিস্তানে ফিরিয়ে দেয়ার জন্য যথেষ্ট চাপ ছিল। ভারতও তাই চাইছিল। দীক্ষিতের বই পড়ে তাই মনে হয়, যদিও কোথাও তিনি স্পষ্টভাবে তা উল্লেখ করেননি। বঙ্গবন্ধু যুদ্ধাপরাধীদের পাকিস্তানে প্রত্যর্পণে সম্মতি দিয়েছিলেন। দীক্ষিত মনে করেন, সিদ্ধান্তটি সঠিক ছিল। মুজিব হাকসারকে বলেছিলেন, যুদ্ধাপরাধীদের তথ্য প্রমাণ সংগ্রহ করা মুশকিল এবং তিনি এ কারণে সময় ও এনার্জি নষ্ট করতে চান না। দীক্ষিতের মতে, "ঞযব ংঁনংঃধহঃধঃরাব সড়ঃরাধঃরড়হ ভড়ৎ গঁলরন'ং ফবপরংরড়হ সরমযঃ যধাব নববহ যরং ষড়হম-ঃবৎস ংঃৎধঃবমু ড়ভ হড়ঃ ফড়রহম ধহুঃযরহম যিরপয ড়িঁষফ ঢ়ৎবাবহঃ ৎবপড়মহরঃরড়হ ড়ভ ইধহমষধফবংয নু চধশরংঃধহ ধহফ ড়ঃযবৎ ওংষধসর পড়ঁহঃৎরবং ; ... ওহ ঃযব ষধৎমবৎ রহঃবৎবংঃ ড়ভ ঢ়বধপব ধহফ হড়ৎসধষপু রহ ঃযব ংঁন-পড়হঃরহবহঃ গঁলরনঁৎ জধযধসধহ'ং ধঢ়ঢ়ৎড়ধপয ধিং াধষরফ." কিন্তু প্রশ্ন থেকে যায়, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার না করায় ভারত, পাকিস্তান বা বাংলাদেশে কি প্রার্থিত "ংঃধনরষরঃু" এসেছে? না উপমহাদেশে শান্তি ও স্বাভাবিক অবস্থা ফিরেছে?
আবু সাইয়িদ তাঁর সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার প্রেক্ষিত ও গোলাম আযম গ্রন্থে লিখেছেন, দেশীয় যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে তৎকালীন "সরকারের উদ্যোগের অভাব ছিল না"। এবং এ পরিপ্রেক্ষিতে তিনি দেখিয়েছেন, রাজাকারদের বিচার শুরু হয়েছিল এবং দালাল আইন জারির পর "১৯৭৩ সনের ৩০ নবেম্বর পর্যন্ত সমগ্র বাংলাদেশের ৩৭,৪৭১ জন দালালকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। এতসব আইনগত বিধান, ছাড় ও ক্ষমতা দেয়া সত্ত্বেও এদের মধ্যে ১৯৭৩ সনের অক্টোবর মাস পর্যন্ত মাত্র ২,৮৪৮টি মামলার নিষ্পত্তি হয়। তার মধ্যে মাত্র ৭৫২ ব্যক্তি দ-িত হয়। বাকি অবশিষ্ট ২০৯৬ ব্যক্তি খালাস পান। .... যদিও সরকার আইনগত ব্যবস্থা ত্বরান্বিত করার ক্ষেত্রে ৭৩টি বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করেছিলেন, তবুও ২২ মাসে ২৮৪৮টি মামলার বিচারকার্য সম্পন্ন হলে মাসে ১৩০টির এবং দিনে ৩/৪টির বেশি বিচার নিষ্পত্তি করা সম্ভব হয়ে ওঠেনি।"
এরপর তিনি অনেক কারণের কথা উল্লেখ করেছেন, যার ফলে রাজাকার ও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সম্পন্ন করা সম্ভব হয়নি। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো সামাজিক চাপ, একই পরিবারে মুক্তিযোদ্ধা ও রাজাকার-দুই-ই ছিল। এবং রক্ত সম্পর্কের কারণে অনেকে রাজাকারদের বাঁচাতে চেয়েছিল। রাজাকাররাও তাদের আত্মজীবনীতে এ ধরনের কথা উল্লেখ করেছেন।
আজ এত বছর পর প্রশ্ন জাগছে, ঐ সব যুক্তি সত্ত্বেও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার না করায় কি সমাজে, রাজনীতিতে শান্তি এসেছে? আসেনি। কারণ, রাজাকারদের চরিত্র বিচার সে সময় করা সম্ভব হয়নি। এ প্রশ্ন সোচ্চারিত হয়ে ওঠেনি যে, যে অনুকম্পা রাজাকারদের প্রতি দেখান হয়েছে সে অনুকম্পা কি রাজাকাররা প্রদর্শন করেছিল মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি? বা কখনও কি তারা স্বীকার করেছে তারা ভুল করেছিল? এসব প্রশ্নের উত্তর-না। হত্যার বিচার না হলে সভ্যতার ধারাবাহিকতা ব্যাহত হয়। তা হলে যত চাপই থাকুক রাজাকারদের বিচার করাই উচিত ছিল। সবচেয়ে বড় কথা রাজাকারদের প্রতি আমরা অনুকম্পা প্রদর্শন করেছি। তাদের পুনর্বাসিত করেছি এবং আজ আবার রাজাকারদের বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই করতে হচ্ছে। কিন্তু যে ত্রিশ লাখ শহীদ হলেন তাঁদের প্রতি কি এ পরিপ্রেক্ষিতে ন্যায্য বিচার করা হয়েছে? তাঁদের প্রতি কি যথাযথ মর্যাদা দেখান হয়েছে? এসব প্রশ্নের উত্তরও হচ্ছে-না। এ প্রসঙ্গে দীক্ষিত উল্লেখিত একটি ঘটনার কথা বলা যায়। যুদ্ধাপরাধী রাও ফরমান আলীকে যখন কলকাতায় পাঠান হচ্ছে, তখন তিনি বলেছিলেন, ভারতীয়রা ভাবছে বাঙালীদের সাহায্য করেছে দেখে বাঙালীরা তাদের পক্ষে থাকবে? থাকবে না। কারণ, "ঞযবু যধফ হড় পধঢ়ধপরঃু ভড়ৎ মৎধঃরঃঁফব". হয়ত, এ মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিত ভিন্ন। কিন্তু ১৯৭১ পরবর্তী ঘটনাবলী কি এ মন্তব্যের যথার্থতাই প্রমাণ করে না?
দীর্ঘ আন্দোলনের পর ২০১১ সালে যুদ্ধাপরাধ বা মানবতাবিরোধী অপরাধের সেই খুনী রাজাকারদের বিচারের আওতায় আনা হয়েছে। রায় দেয়া হচ্ছে এবং তা কার্যকরও হচ্ছে। বিচারের সময় রাজাকার পক্ষ থেকে যা বলা হয়েছে দেখবেন এ প্রবন্ধের শুরু ও শেষে যা বলেছি তার সঙ্গে মিল আছে। সব বদলায় কিন্তু রাজাকারের চরিত্র বদলায় না। সে জন্য মনে রাখা দরকার- যে একবার রাজাকার সে সবসময় রাজাকার। (সমাপ্ত)
প্রকাশ : মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০১৪, ১৩ ফাল্গুন ১৪২০


এক রাজাকারের আত্মজীবনী (১-)
মুনতাসীর মামুন
প্রকাশ : বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০১৪, ৩০ মাঘ ১৪২
এক রাজাকারের আত্মজীবনী ( -  )
মুনতাসীর মামুন
প্রকাশ : বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০১৪, ১ ফাল্গুন ১৪২
এক রাজাকারের আত্মজীবনী  (৫  - )
মুনতাসীর মামুন
প্রকাশ : শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০১৪, ২ ফাল্গুন ১৪২
এক রাজাকারের আত্মজীবনী (৭ - ৮)
মুনতাসীর মামুন
প্রকাশ : শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০১৪, ৩ ফাল্গুন ১৪২
মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০১৪, ৬ ফাল্গুন ১৪২
এক রাজাকারের আত্মজীবনী ( ৮-৯)
মুনতাসীর মামুন
(পূর্ব প্রকাশের পর)
প্রকাশ :মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০১৪, ৬ ফাল্গুন ১৪২
এক রাজাকারের আত্মজীবনী (৯-১০)
মুনতাসীর মামুন
(পূর্ব প্রকাশের পর)
প্রকাশ : বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০১৪, ৭ ফাল্গুন ১৪২
বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০১৪, ৮ ফাল্গুন ১৪২
এক রাজাকারের আত্মজীবনী  ( ১০-১১ )
মুনতাসীর মামুন
(পূর্ব প্রকাশের পর)

এক রাজাকারের আত্মজীবনী  ( ১১ - ১২ )
মুনতাসীর মামুন
(পূর্ব প্রকাশের পর)
http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=16&dd=2014-02-22&ni=164453
প্রকাশ : শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০১৪, ১০ ফাল্গুন ১৪২০


রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০১৪, ১১ ফাল্গুন ১৪২০
এক রাজাকারের আত্মজীবনী ( ১২ - ১৫ )
মুনতাসীর মামুন
প্রকাশ : রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০১৪, ১১ ফাল্গুন ১৪২০










__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] [মুক্তমনা বাংলা ব্লগ] 'আমি কিভাবে ঈশ্বরে অবিশ্বাসী হলাম'

মুক্তমনা বাংলা ব্লগ has posted a new item,
'আমি কিভাবে ঈশ্বরে অবিশ্বাসী
হলাম'

বার্ট্রান্ড রাসেল লিখলেন
'আমি কেনো ধর্মবিশ্বাসী নই',
হুমায়ুন আজাদ লিখলেন 'আমার
অবিশ্বাস', প্রবীর ঘোষ লিখলেন
'আমি কেন ঈশ্বরে বিশ্বাস করি
না'; আর এখন আমি লিখছি- আমি
কিভাবে ঈশ্বরে অবিশ্বাসী
হলাম।

আমার জন্ম মুসলিম পরিবারে।
ছোটবেলা থেকেই অনেক অভিযোগ
অনুযোগ করেছি ঈশ্বরের কাছে।
শৈশব থেকে যখন আমার মৃত্যু
চিন্তা মাথায় আসতো,- সান্ত্বনা
পেতাম এটা ভেবে যে, আমি [...]

You may view the latest post at
http://mukto-mona.com/bangla_blog/?p=39962

You received this e-mail because you asked to be notified when new updates are
posted.

Best regards,
মুক্তমনা বাংলা ব্লগ ।



------------------------------------

****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration:
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
-Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190Yahoo Groups Links

<*> To visit your group on the web, go to:
http://groups.yahoo.com/group/mukto-mona/

<*> Your email settings:
Individual Email | Traditional

<*> To change settings online go to:
http://groups.yahoo.com/group/mukto-mona/join
(Yahoo! ID required)

<*> To change settings via email:
mukto-mona-digest@yahoogroups.com
mukto-mona-fullfeatured@yahoogroups.com

<*> To unsubscribe from this group, send an email to:
mukto-mona-unsubscribe@yahoogroups.com

<*> Your use of Yahoo Groups is subject to:
http://info.yahoo.com/legal/us/yahoo/utos/terms/

[mukto-mona] ‘বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম সশস্ত্র সংগঠন ছাত্রশিবির’



'বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম সশস্ত্র সংগঠন ছাত্রশিবির'

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান আইএইচএস জেইন টেরোরিজম অ্যান্ড ইনসার্জেন্সি সেন্টার তাদের জরিপের ভিত্তিতে এ তথ্য প্রকাশ করেছে।

তাদের জরিপ অনুযায়ী, এধরনের অরাষ্ট্রীয় সশস্ত্র সংগঠনের মধ্যে প্রথম অবস্থানে রয়েছে থাইল্যান্ডের বারিসান রেভোলুসি নাসিওনাল এবং দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে তালিবান। এরপরেই রয়েছে বাংলাদেশের ইসলামী ছাত্রশিবির।

চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মাওবাদী), পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে ইরাকের আল-কায়েদা। ষষ্ঠ অবস্থানে সোমালিয়ার আল শাবাব, সপ্তম অবস্থানে কলম্বিয়ার ফার্ক, অষ্টম অবস্থানে ফিলিপাইনের নিউ পিপলস আর্মি রয়েছে।

নবম ও দশম অবস্থানে আছে যথাক্রমে সিরিয়ার জাবাত আল-নুসরা এবং নেপালের মাওবাদী কমিউনিস্ট পার্টি।

আইএইচএস'র ওয়েবসাইটে গত ১৩ ফেব্রুয়ারি এ তালিকা প্রকাশ করা হয়। বিভিন্ন দেশের উন্মুক্ত সূত্র থেকে প্রাপ্ত উপাত্তের ভিত্তিতে প্রতিবছর আইএইচএস জেইন টেরোরিজম অ্যান্ড ইনসার্জেন্সি সেন্টার সূচক অনুযায়ী এ তালিকা প্রস্তুত করা হয় প্রতিষ্ঠানটির ভোক্তাদের জন্য।

১৯৯৭ সাল থেকে আইএইচএস জেইন এ ধরনের উপাত্ত সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করে আসছে বলে জানানো হয়েছে প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইটে।

স্বাধীনতার আগে জামায়াতের এই ছাত্রসংগঠনটির নাম ছিলো ইসলামী ছাত্রসংঘ। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে ১৯৭৭ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি 'ইসলামী ছাত্রশিবির' নাম নিয়ে পুনরায় আত্নপ্রকাশ ঘটে সংগঠনটির।

২০১২ সালের শেষদিকে যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত জামায়াত নেতাদের বিচার প্রক্রিয়া শুরুর পরপরই পুলিশের ওপর ঝটিকা মিছিল থেকে হামলা চালানো শুরু করে ইসলামী ছাত্র শিবির।
এরপর বিভিন্ন সময়ে নাশকতা ও চোরাগোপ্তা হামলা চালিয়ে মানুষ হত্যা ও আহত করার জন্য সংগঠনটিকে দায়ী করে আসছে সরকার ও পুলিশ। 

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আইএইচএস বিশ্বের ১৬৫টি দেশের ভোক্তাদের জন্য বাণিজ্যিক ভিত্তিতে বিভিন্ন ক্ষেত্রে গবেষণা চালিয়ে থাকে। জেইন টেরোরিজম অ্যান্ড ইনসার্জেন্সি সেন্টার মূলত যুক্তরাজ্যের একটি সামরিক জরিপ প্রতিষ্ঠান যা পরে যুক্তরাষ্ট্রের আইএইচএসে'র সঙ্গে যুক্ত হয়।
http://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article749008.bdnews


__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Shibir world’s 3rd top armed group - বিশ্বের ‘তৃতীয় বৃহত্তম সশস্ত্র সংগঠন ছাত্রশিবির’




Shibir world's 3rd top armed group: StudyBreaking

Star Online Report
This visual presentation shows an excerpt of the study titled "IHS Jane's 2013 Global Terrorism & Insurgency Attack Index
This visual presentation shows an excerpt of the study titled "IHS Jane's 2013 Global Terrorism & Insurgency Attack Index" by US-based research organisation IHS Inc.

Islami Chhatra Shibir, the student wing of Jamaat-e-Islami, has ranked among the top ten most active non-state armed groups across the world in 2013, according to a recent study.

The study, conducted by IHS Inc and titled "IHS Jane's 2013 Global Terrorism & Insurgency Attack Index", ranked Shibir 3rd in the list, right after Barisan Revolusi Nasional of Thailand and Taliban.

al-Qaeda in Iraq came fifth in the ranking published by the US-based research group on its website on February 13.

"The epicentre of 2013 activity was in the Middle East, with significant pockets of violence radiating out to neighbouring regions in Africa and South Asia," said Matthew Henman, manager of IHS Jane's Terrorism and Insurgency Centre (JTIC), in a statement.

"In 2009, a worldwide total of 7,217 attacks were recorded from open sources. In 2013, that number increased by more than 150% to 18,524," he added.

The study also focused on militant strikes in Syria, Iraq, Arab Spring countries as well as in Sub-Saharan African nations.

Published: 9:49 pm Monday, February 24, 2014

Last modified: 10:07 pm Monday, February 24, 2014

http://www.thedailystar.net/shibir-world-s-3rd-top-armed-group-study-12851

Top 10 most active non-state armed groups in 2013:

1. Barisan Revolusi Nasional (Thailand)

2. Taliban

3. Islami Chhatra Shibir (Bangladesh)

4. Communist Party of India – Maoist

5. Al-Qaeda in Iraq

6. Harakat al-Shabaab al-Mujahideen (Al-Shabaab)

7. FARC (Colombia)

8. New People's Army (Philippines)

9. Jabhat al-Nusra (Syria)

10. Unified Communist Party of Nepal – Maoist

http://www.marketwatch.com/story/global-terrorism-insurgency-attacks-rapidly-increase-in-five-years-according-to-ihs-janes-terrorism-and-insurgency-centre-2014-02-13

তৃতীয় বৃহত্তম সশস্ত্র সংগঠন ছাত্রশিবির'

'তৃতীয় বৃহত্তম সশস্ত্র সংগঠন ছাত্রশিবির'

নিজস্ব প্রতিবেদক,  বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম

Published: 2014-02-24 21:18:09.0 BdST Updated: 2014-02-24 22:18:37.0 BdST

Also Read (Some background of Shibir):

আলবদর এখনও আছে : 

একাত্তরে গোলাম আযমের বিবৃতি

http://www.prothom-alo.com/detail/news/215745

থেমে থাকেনি গোলাম আযমের চক্রান্ত:
"... বাংলাদেশ রাষ্ট্র উচ্ছেদ করে আবারও পাকিস্তানের সঙ্গে একীভূত করতে গঠন করেন 'পূর্ব পাকিস্তান পুনরুদ্ধার কমিটি'। জামায়াতে ইসলামীর এ সাবেক আমির ২০০২ সালে প্রকাশিত তার নিজ জীবনী 'জীবনে যা দেখলাম' বইয়েও তা অকপটে স্বীকার করেছেন । ......."
"...১৯৭২ সালের জানুয়ারি গোলাম আযম যুক্তরাজ্যের লন্ডনে গঠন করেন 'পূর্ব পাকিস্তান পুনরুদ্ধার কমিটি'। ..."

রাজাকার-আলবদর বাহিনী গড়ার হোতা গোলাম আযম:

১৯৭২ সালে গোলাম আযম লন্ডনে 'পূর্ব পাকিস্তান পুনরুদ্ধার কমিটি' গঠন করেন এবং বাংলাদেশ রাষ্ট্র উচ্ছেদ করে আবার এই ভূখন্ডকে পাকিস্তানের অংশে পরিণত করার ষড়যন্ত্র করেন।

থেমে থাকেনি গোলাম আযম:
http://www.news-bangla.com/index.php?option=com_content&task=view&id=8983&Itemid=53
দেশ স্বাধীনের পরও পূর্ব-পাকিস্তান পুনরুদ্ধার কমিটি গঠন করে স্বাধীনতা বিপন্নের ষড়যন্ত্র করেছিল ঘাতক গুরু গো'আযম :
http://www.al-ihsan.net/FullText.aspx?subid=4&textid=2812

মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা ও গণহত্যার প্রতীক':




আলবদর বাহিনী প্রধানত জামায়াতের কর্মী দ্বারাই গঠিত হয়েছিল
 ইসলামী ছাত্র সংঘ' নাম পাল্টিয়ে 'বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবির' নামে যাত্রা শুরু করে:  



__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Newer Posts Older Posts Home