Banner Advertiser

Wednesday, June 4, 2014

[mukto-mona] র‌্যাবের এডিজি জিয়াউলের নির্দেশে ৭ খুন!



হবিগঞ্জের বিপুল পরিমান অস্রের সন্ধান কিভাবে এই সময়ে র্যাব পেল তার সঠিক কোনো জবাব এখনো র্যাবের পক্ষথেকে পাওয়া যায়নি।ভবিষতেও সত্য সঠিক জবাব পাওয়া যাবেনা কারণ জঙ্গি বিবি হাসিনার জাদু বলে এই সময়ে এই সমস্ত অস্রের সন্ধান ৩ টি বিষয়কে সামনে রেখেই আবিস্কার করেছে।১,মুদির দৃষ্টি আকর্ষণ ২,নারায়ণ গঞ্জের ৭ খুনের খুনিদের রক্ষা করাই মূল উদ্দেস্য।ভবিষতে আরো কতকি আবিস্কার হবে হাসিনার জাদুর জোরে।৩,জাদু মন্ত্রের আবিস্কৃত ঘটনায় বিরোধী দলকে সমূলে নিশ্চিন্হ করা।একদিন হয়ত:প্রকাশ হবে বগুড়ার ১ ট্রাক,চট্ট্রগ্রামের ১০ ট্রাক,আর হবিগুন্জের এই সমস্ত অস্রের সাথে হাসিনার + সুত্র আছে।

র‌্যাবের এডিজি জিয়াউলের নির্দেশে ৭ খুন!



__._,_.___

Posted by: Shahadat Hussaini <shahadathussaini@hotmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] নারায়ণগঞ্জ: র‌্যাবের এডিজি জিয়াউলের নির্দেশে ৭ খুন! বোমা ফাটালেন আরিফ



Wed, 04 Jun, 2014 11:22 PM
বোমা ফাটালেন আরিফ
জেলা প্রতিনিধি, বাংলামেইল২৪ডটকম
নূর হোসেন-আরিফ-জিয়াউল

নারায়ণগঞ্জ: নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলামসহ সাতজনকে অপহরণের পর হত্যার ঘটনা পুরোটাই ছিল পরিকল্পিত। র‌্যাব কর্মকর্তারা প্রথমে ঝুঁকি নিতে না চাইলে অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপরাশেন) কর্নেল জিয়াউল আহসানের নির্দেশেই কিলিং মিশনে অংশ নেন তারা।

র‌্যাব-১১ এর তৎকালীন অধিনায়ক তারেক সাঈদ, উপ-অধিনায়ক আরিফ হোসেন ও স্পেশাল ক্রাইম প্রিভেনশন কোম্পানির তৎকালীন ইনচার্জ এম এম রানাসহ নিচের সারির পরস্পরের মধ্যে ভালো সম্পর্ক থাকা আরো ১৭-১৮ জন পুরো কিলিং মিশন সম্পন্ন করে।  

বুধবার দুপুরে হত্যার দায় স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় দেয়া জবানবন্দিতে সাত খুনের আদ্যোপান্ত বর্ণনা দেন র‌্যাবের চাকরিচ্যুত কর্মকর্তা ও কিলিং মিশনে অংশ নেয়া মেজর আরিফ হোসেন।
নারায়ণগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কে এম মহিউদ্দিনের আদালতে ওই জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়।  
স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে মেজর আরিফ ঘটনার আদ্যোপান্ত বর্ণনা করে বলেন, 'নজরুলকে অপহরণের পর রাতে তাদের হত্যার পুরো পরিকল্পনার ছক কষে দেন নূর হোসেন। তাদের সমন্বিত সুক্ষ্ম পরিকল্পনাতেই সাতজনকে অপহরণ ও পরে শ্বাসরোধে গাড়ির মধ্যেই হত্যার পর শীতলক্ষ্যায় ফেলে দেয়া হয়। তবে তাদের মূল পরিকল্পনা ছিল নজরুল। কিন্তু অ্যাডভোকেট চন্দন সরকার অপহরণের ঘটনাটি প্রত্যক্ষ করায় তাকেও হত্যা করা হয়।'
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন পুলিশ কর্মকর্তা জানান, আদালতে জবানবন্দি দেয়ার আগে তদন্ত টিমের কাছে আরিফ যা বলেছিলেন জবানবন্দিতে তার প্রায় সব বক্তব্য ঠিক রেখে বিশদ বর্ণনা করেছেন।
ওই কর্মকর্তা আরো জানান, তদন্ত টিম ও আদালতে দেয়া জবানবন্দিতে আরিফ হোসেন বলেছেন, তাদের সঙ্গে নূর হোসেনের ভালো সম্পর্ক ছিল। তাদের দিয়ে এর আগেও নজরুলকে অপহরণ ও গুমের পরিকল্পনার কথা বলেছিলেন নূর হোসেন। কিন্তু নারায়ণগঞ্জ র‌্যাব তাতে রিস্ক নিতে রাজি হয়নি। একপর্যায়ে নূর হোসেন বিষয়টি র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক জিয়াউল আহসানের সঙ্গে আলোচনা করেন। পরে জিয়াউল আহসানই তারেক সাঈদ, আরিফ ও এমএম রানাকে ডেকে নূর হোসেনের কথামত কাজ করার নির্দেশ দেন। তারেক সাঈদও বিষয়টির দায়িত্ব দেন আরিফের ওপর। এর মধ্যে নূর হোসেন র‌্যাবকে জানায় ২৭ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের একটি আদালতে নজরুলের জামিন শুনানি আছে। পরে আরিফ বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর নারায়ণগঞ্জ আদালতে ৪-৫ জন সাদা পোশাকের র‌্যাব সদস্য পাঠায়। তারা নজরুলের পুরো গতিবিধি নজরে রাখে। ক্ষণে ক্ষণে মোবাইলে আরিফকে জানানো হয় সবকিছু।
এরপর দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে জামিন নিয়ে আদালত থেকে একটি সাদা প্রাইভেটকারে করে নজরুল ইসলাম বের হওয়ার পর তাদের গাড়ি লিংক রোড দিয়ে সাইনবোর্ড যাওয়ার পথেই ফতুল্লা স্টেডিয়ামের কাছে ময়লা ফেলার স্থান পৌঁছার পর মেজর আরিফের নেতৃত্বে গাড়ির গতিরোধ করা হয়। নজরুলের গাড়ির পেছনে ছিল আইনজীবী চন্দন সরকারের গাড়ি। পরে দুটি গাড়ি থেকে ৭ জনকে র‌্যাবের দুটি গাড়িতে তুলে নেয়া হয় অস্ত্র দেখিয়ে। গাড়িতে ওঠানোর পর তাদের প্রথমে অচেতন করানোর স্প্রে করা হয়, যাতে তাৎক্ষণিক জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। সাতজনই জ্ঞান হারানোর পর তাদের বহন করা গাড়ি র‌্যাবের সাদা পোশাকের লোকজন নিয়ে যায় অন্য গন্তব্যে। এর মধ্যে সাতজনকে বহন করা হাইয়েস গাড়ি নিয়ে যাওয়া হয় নরসিংদীতে। পথের মধ্যে তাদের শরীরে আবারো অচেতন হওয়ার ইনজেকশন পুশ করা হয়। এরই মধ্যে নূর হোসেনের সঙ্গে কয়েক দফা কথা হয় আরিফের। তখন নূর হোসেন বার বার হত্যার বিষয়ে কথা বলেন ও চাপ দিতে থাকেন। পরে পরিকল্পনা হয় রাতে মানুষজন কম থাকলে হত্যা করা হবে।
রাত ১০টর পর কাঁচপুর ব্রিজের পশ্চিম পাড়ে শীতলক্ষ্যা নদীর তীরভূমিতে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা বালু-পাথর ব্যবসাস্থল জনমানুষ শূন্য করার জন্য নূর হোসেনকে ফোন দেয় মেজর আরিফ হোসেন। তাদের বহন করা গাড়ি কাঁচপুর সেতুর নিচে আসার পথে অচেতন হওয়া সাতজনের মাথা শক্ত পলিথিন দিয়ে পেঁচানো হয়। পরে গাড়িতে থাকা আরিফ হোসেনসহ র‌্যাব সদস্যরা মিলে সাতজনকে গলাটিপে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়। লাশ কোথায় ফেলবে সেটা নিয়ে শুরু হয় নতুন চিন্তা। পরে পরিকল্পনা মোতাবেক কাঁচপুর সেতুর নিচে লাশগুলো উঠানো হয় একটি ইঞ্জিন চালিত নৌকায়। পুলিশ যাতে কোনো সন্দেহ না করে সেজন্য ওই নৌকাতে ছিল কয়েকজন র‌্যাব সদস্য। নৌকায় করে লাশ শীতলক্ষ্যা ও ধলেশ্বরীর মোহনাতে নেয়ার পথে খুবই দক্ষ কায়দায় পেট ফুটো করে গ্যাস বের করে দেয় এবং সবার শরীরে ইট দিয়ে বেঁধে ফেলা হয়। কিন্তু লাশ যখন ফেলা হয় তখন অনেক পানি। পরে অবশ্য ধারণা করা হয়েছে রাতের ওই সময়টাতে ছিল জোয়ার। যে কারণে পরে পানি কমে যাওয়ায় লাশ ভেসে উঠে। এর মধ্যে কয়েকবার নূর হোসেনের সঙ্গে কথা বলে মেজর আরিফ। লাশ ফেলার পর নূর হোসেনকে ফোন করে বিষয়টি জানান। তখনই মূলত উত্তেজিত নূর হোসেন শান্ত হয় ও র‌্যাবকে ধন্যবাদ জানান।
লাশ ফেলে নৌ পুলিশ ফাঁড়ি সংলগ্ন ঘাট দিয়ে উঠে শহরের ভেতর দিয়ে নিজ গন্তব্যে পৌঁছার পথে শহরের হাজীগঞ্জে পুলিশ চেকপোস্টে তারেক সাঈদের গাড়ি আটকে দেয় পুলিশের একটি টহল দল। একই সময়ে লিংক রোডে একজন এএসআইও আরিফের গাড়ি আটকে দেয়। তখন তারা জানান, র‌্যাব অপহৃতদের উদ্ধারে কাজ চালাচ্ছে।
স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি রেকর্ড করার পর মেজর আরিফকে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মামুনুর রশিদ মণ্ডল র‌্যাবের চাকরিচ্যুত কর্মকর্তার জবানবন্দি রেকর্ড করার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
নারায়ণগঞ্জ জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খান সাংবাদিকদের জানান, ভোরে মেজর আরিফকে আদালতে আনা হয়। বিকেল সাড়ে ৩টায় তাকে কারাগারে নেয়া হয়। জবানবন্দিতে র‌্যাবের ওই কর্মকর্তা সাত হত্যাকাণ্ডে নিজের সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করেছেন। কীভাবে অপহরণ করে হত্যা করা হয়েছে সব কিছু আদালতে বলেছেন। তবে তদন্তের স্বার্থে এখনই সব কিছু বলা সমীচিন হবে না।
অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত আরো জানান, সাত খুনে ঘটনায় দায়ের করা দুটি মামলাতেই জবানবন্দি দিয়েছেন আরিফ। দুটি মামলার মধ্যে প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলামসহ পাঁচজনকে অপহরণ ও হত্যার ঘটনায় নজরুলের স্ত্রী সেলিনা ইসলাম বিউটি বাদী হয়ে একটি মামলা করেছেন। এ মামলায় পলাতক কাউন্সিলর নূর হোসেন, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত সাধারণ সম্পাদক হাজী ইয়াসিন মিয়াসহ ছয় জনের নাম উল্লেখ করা হয়।
অপরদিকে, অ্যাডভোকেট চন্দন সরকার ও তার গাড়িচালক ইব্রাহিম অপহরণ ও পরে হত্যা ঘটনায় চন্দন সরকারের মেয়ে জামাতা বিজয় পাল বাদী হয়ে অপর মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় অজ্ঞাতনামাদের আসামি করা হয়।
এর আগে গত ২৭ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলাম সহযোগিদের নিয়ে নারায়ণগঞ্জ আদালত পাড়ায় এলে এক ব্যক্তিকে আটক করে কোর্ট পুলিশের কনস্টেবল ওমর ফারুক ও রফিকের কাছে সোপর্দ করে। পরে কামালউদ্দিন নিজেকে র‌্যাব পরিচয়ে ওই ব্যক্তিকে ছাড়িয়ে নেন। এ কারণে ওমর ফারুক ও রফিকের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।
এছাড়া ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী শহীদুল ইসলামের মেয়ে রাবেয়া আকতার আখিও সাক্ষ্য প্রদান করে। ইতোপূর্বে হাইকোর্টের নির্দেশে গঠিত তদন্ত কমিটির কাছে বাবা ও মেয়ে বলেছিলেন, র‌্যাবের একটি দল ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ লিংক রোড থেকে গাড়িতে করে সাতজনকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত র‌্যাব-১১ এর চাকরিচ্যুত তিনজন কর্মকর্তা তারেক সাঈদ, আরিফ হোসেন ও এম এম রানাকে গ্রেপ্তার করে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
সাত খুনের ঘটনায় হাইকোর্টের নির্দেশে গত ১৬ মে দিনগত রাতে ঢাকার সেনানিবাস থেকে আরিফ হোসেন ও তারেক সাঈদকে ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার করে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ। পরে ১৭ মে তাদের দুইজনকে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করে আদালতে পাঠানো হয়। সেদিন শুনানি শেষে আদালত ৫ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন। ২২ মে প্যানেল মেয়র নজরুল সহ পাঁচজনের মৃত্যুর ঘটনা মামলায় তাদের দুইজনকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আবারো ১০দিন করে রিমান্ড আবেদন করলে আদালত ৮ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে।
সবশেষ গত ৩০ এপ্রিল আবারো এ দুইজনকে ৫ দিন করে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে পুলিশ। নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ লাইনেই তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
নারায়ণগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়ার ম্যাজিস্ট্রেট কেএম মহিউদ্দিনের আদালতে শুনানি শেষে আদালত পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এর আগে গত ২৫ মে রানাকে ৮ দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে।
উল্লেখ্য, গত ২৭ এপ্রিল সাতজনের অপহরণের পর শীতলক্ষ্যা নদী থেকে লাশ উদ্ধারের ঘটনায় সম্পৃক্ততার অভিযোগ ওঠার পর র‌্যাব-১১ এর তৎকালীন অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল তারেক সাঈদ মাহমুদ ও মেজর আরিফ হোসেন ও নৌবাহিনীর লেফটেন্যান্ট কমান্ডার এমএম রানাকে ২৮ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জ থেকে প্রত্যাহার করা হয়। গত ৩০ এপ্রিল তিন কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর দেয়া হয়।
সাত খুনের মামলার প্রধান আসামি নূর হোসেনের দেয়া ৬ কোটি টাকার বিনিময়ে র‌্যাবের ওই তিন কর্মকর্তাসহ অন্যরা সাতজনকে হত্যা করেছেন, এমন অভিযোগ করেন নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের প্যানেল মেয়র নিহত নজরুল ইসলামের পরিবার।
নজরুলের স্ত্রী সেলিনা ইসলাম ও তার বাবা (নজরুলের শ্বশুর) শহীদুল ইসলাম জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে র‌্যাবের বিরুদ্ধে পরে লিখিত অভিযোগ দেন। এরপর নারায়ণগঞ্জের সাত খুনের ঘটনায় ওই তিন কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তারের আদেশ দেন হাইকোর্ট।
বাংলামেইল২৪ডটকম/ এমএন


নারায়ণগঞ্জে সেভেন মার্ডারের দায় স্বীকার মেজর আরিফের

ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
ছবি: বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম (ফাইল ফটো)
ছবি: বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম (ফাইল ফটো)
নারায়ণগঞ্জ: নারায়ণগঞ্জে চাঞ্চল্যকর সাত খুনের ঘটনায় নিজের সম্পৃক্ততা দায় স্বীকার করেছেন র‌্যাব-১১'র চাকরিচ্যুত সাবেক অধিনায়ক মেজর আরিফ হোসেন। বুধবার আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেওয়ার মাধ্যমে তিনি এ দায় স্বীকার করেন। বিস্তারিত: 

** স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন আরিফ

- See more at: http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/296019.html#sthash.z9EWzgq0.dpuf

নারায়ণগঞ্জে সাত খুন : আদালতে সিআইডির অগ্রগতি প্রতিবেদন

তিন কর্মকর্তাসহ র‌্যাবের আরও কয়েকজন জড়িত

কামরুল হাসান | আপডেট: ০২:৪৭, জুন ০৪, ২০১৪ প্রিন্ট সংস্করণ
   

http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/233281/%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%A8_%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%B9_%E0%A6%B0%E2%80%8C%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B0_%E0%A6%86%E0%A6%B0%E0%A6%93_%E0%A6%95%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A6%9C%E0%A6%A8_%E0%A6%9C%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BF%E0%A6%A4

Related:

নূর হোসেনের টাকা নিয়ে রানা হত্যাকাণ্ড ঘটান

আদালতে তদন্ত কর্মকর্তা

ইত্তেফাক রিপোর্ট ও নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি











সাত খুনের তদন্ত শেষ পর্যায়ে
স্টাফ করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

বাংলাদেশ সময়: ১৮৪৫ ঘণ্টা, জুন ০২, ২০১৪ - See more at: http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/295465.html#sthash.5kSyUBz4.dpuf


http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/295465.html

Ex-Rab officials reveal vital info

IO tells court of their links to Nur Hossain; fresh remand for Lt Col Tareque, Maj ArifStaff Correspondent,  Daily Star

Published: 12:03 am Saturday, May 31, 2014

Last modified: 11:56 am Saturday, May 31, 2014

TAGS: murder case Rab officials Lt Col Tareque Sayeed Mohammad Major Arif Hossain Chief Metropolitan Magistrate HM Shafiqul Islam Narayanganj Lawyers' Association Rapid Action Battalion (Rab).


নূর হোসেনের টাকায় ফ্ল্যাট কেনেন আরিফ

ইত্তেফাক রিপোর্ট ও নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি











বিস্তারিত: 

না.গঞ্জে ৭ খুন
পুরো ঘটনায় সশরীরে ছিলেন র‌্যাবের সেই দুই কর্মকর্তা!
আরেকজন অফিসে বসে তদারকি করেন
রেজোয়ান বিশ্বাস, নারায়ণগঞ্জ থেকে ফিরে




বিস্তারিত: 

 পুরো ঘটনায় সশরীরে ছিলেন র‌্যাবের সেই দুই কর্মকর্তা!
আরেকজন অফিসে বসে তদারকি করেন

নিজেকে ধনাঢ্য পরিবারের সন্তান দাবি তারেক সাঈদের

তানভীর হোসেন, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
র‌্যাবের তারেক সাঈদের বিরুদ্ধে আরও একটি অভিযোগ

ব্যবসায়ীকে তুলে নিয়ে দুই কোটি টাকা দাবি

নিজস্ব প্রতিবেদক | আপডেট: ০৩:০৭, মে ১৬, ২০১৪ প্রিন্ট সংস্করণ

র‌্যাব-১১-এর সাবেক অধিনায়ক (সিও) লে. কর্নেল তারেক সাঈদ মোহাম্মাদের বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের ব্যবসায়ী ও আওয়ামী লীগের কর্মী ইসমাইল হোসেনকে অপহরণের অভিযোগ তুলেছে তাঁর পরিবার৷ 

বিস্তারিত:  http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/217723/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A7%87_%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A7%87_%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87_%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%87_%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%9F%E0%A6%BF_%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE_%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF

২ সেনা কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তারের অনুমতি পেল পুলিশ

২ সেনা কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তারের অনুমতি পেল পুলিশ

র‌্যাব কর্মকর্তাদের গ্রেপ্তারে বাধা নেই

'র‌্যাবের সেই ৩ কর্মকর্তাকে গ্রেফতারে বাধা নেই'

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
তারেক সাঈদ মাহমুদ / মেজর  আরিফ হোসেন / লে. কমান্ডার এম এম রানা
তারেক সাঈদ মাহমুদ / মেজর আরিফ হোসেন / লে. কমান্ডার এম এম রানা
বিস্তারিত: 











__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] জিয়া হত্যায় সবচেয়ে লাভবান খালেদা!



জিয়া হত্যায় সবচেয়ে লাভবান খালেদা!

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
ড. হাছান মাহমুদ
ড. হাছান মাহমুদ
Decrease font Enlarge font

ঢাকা: আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, জিয়াউর রহমানের হত্যার পর সবচেয়ে বেশি লাভবান হয়েছেন বিএনপি চেয়ারপরসন খালেদা জিয়া। বিএনপির তৎকালীন মহাসচিব ডা. এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী ও খালেদা জিয়া এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত বলেও সন্দেহ পোষণ করেন তিনি।

তিনি বলেন, জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে খালেদা জিয়া ও বদরুদ্দোজা চৌধুরী জড়িত কি না জাতি জানতে চায়। কারণ জিয়ার হত্যার সময় সার্কিট হাউজের পাশের রুমেই ছিলেন ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরী। তিনি অক্ষত অবস্থায় পরদিন সকালে বেরিয়ে আসেন। পরবর্তীতে খালোদা তাকে রাষ্ট্রপতি বানিয়েছেন। তাকে রাষ্ট্রপতি বানানো ও সুস্থ অবস্থায় ফিরে আসা- এর রহস্য কী জাতি জানতে চায়। 

জিয়াউর রহমান হত্যার পর খালেদা জিয়া রাজনীতি ও অর্থনৈতিকভাবে সবচাইতে বেশি লাভবান হয়েছেন
বলে মন্তব্য করেন সাবেক এই মন্ত্রী। 
 
বুধবার সকালে ঢাকা রিপোর্টাস ইউনিটির তৃতীয় তলায় বীর উত্তম খাজা নিজামুদ্দি মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধু একাডেমি আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। 

চলমান রাজনীতি বিষয়ে এ আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি ব্যারিষ্টার জাকির আহম্মদ, উপস্থিত ছিলেন 
 
হাছান মাহমুদ বলেন, বেগম জিয়া যদি জিয়া হত্যায় জড়িত না থাকবেন তাহলে সোয়া দুইবারের এই প্রধানমন্ত্রী স্বামী হত্যার বিচার চাননি কেন। চাননি এই কারণে কেঁচো খুড়তে সাপ বেরিয়ে আসবে, খালেদা জিয়া এবং বদরুদ্দোজা জড়িত সেই তথ্য বেরিয়ে আসবে। 

হাছান মাহমুদ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবকে ইঙ্গিত করে বলেন, গত কয়েক দিন ধরে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব যেভাবে কথা বলছেন তাতে রাজনৈতিক শিষ্টাচার ও শালীনতার সমস্ত মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। মিথ্যা কথা বলতে বলতে তাকে এখন মানুষ ফাসেক আলমগীর বলে।
 
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যাকারীদের বিচার হয়েছে। কিন্তু এর পেছনে যারা কলকাঠি নাড়িয়েছেন তাদের বিচার হয়নি। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে পেছনের কলকাঠি যারা নাড়িয়েছেন তাদেরও বিচার হবে। 
 
আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ সভাপতি ফয়েজ উদ্দিন মিয়া, সাইমুর সরোয়ার কমল এমপি ও সাম্যবাদী দলের নেতা হারুন অর রশিদ প্রমুখ।
 
বাংলাদেশ সময়: ১২২১ ঘণ্টা, জুন ০৪, ২০১৪

- See more at: http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/295890.html#sthash.msqHYrFi.dpuf

ÔweGbwc wRqv nZ¨vi wePvi Pvq bvÕ

Avgv‡`i mgq.Kg : 04/06/2014

http://www.amadershomoys.com/newsite/2014/06/04/25179.htm#.U482YXJdU-0


  • জিয়াকে হত্যার পিছনে স্বগোত্রীয়রা দায়ী: হানিফ
জিয়াকে হত্যার পিছনে স্বগোত্রীয়রা দায়ী: হানিফ

ঢাকা, ৪ জুন:

প্রকাশ : ০৪ জুন, ২০১৪

- See more at: http://www.jugantor.com/current-news/2014/06/04/107559#sthash.HiPcS7h4.dpuf

http://www.jugantor.com/current-news/2014/06/04/107559

উস্কানিমূলক বক্তব্য দিয়ে রাজনীতির মাঠ গরম করতে চাচ্ছে বিএনপি

প্রকাশ : বুধবার, ৪ জুন ২০১৪, ২১ জ্যৈষ্ঠ ১৪২১






__._,_.___

Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___