Banner Advertiser

Sunday, May 4, 2014

[mukto-mona] Re: Fw: Fwd: 'Excuse me, are you the Prime Minister?'



Indeed, the British have a lot of reasons to be a proud nation. This is clearly a case in point.
A few weeks back my wife and I had a social occasion, including going to the bar, with some very important Americans. One point of chatting was the American gun culture. I had to conclude by saying that while the gun and alcohol cultures are two things that I very much dislike about America, compared to this country the country of my birth is a jungle.


__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Fw: তাহলে কি তারেক খুনির সঙ্গে জোট করতে চেয়েছিলেন : এরশাদ !!!!!!



On Sunday, May 4, 2014 7:42 PM, Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com> wrote:

তাহলে কি তারেক খুনির সঙ্গে জোট করতে চেয়েছিলেন : এরশাদ

04 May, 2014
এরশাদকে জিয়া ও মঞ্জুর হত্যার খুনি বলে বিচার দাবি করে বিএনপির চেয়ারপারসনের বক্তব্যের প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছেন জাপা চেয়ারম্যান ও প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ।

তিনি তার প্রতিক্রিয়ার বলেন, 'বিএনপি কয়েকবার ক্ষমতায় ছিল, খালেদা জিয়া কয়েকবার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তখন তারা এই প্রশ্ন কখনো তোলেননি। জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর ৩৩ বছর পর খালেদা জিয়ার এই বক্তব্যে আমি বিস্মিত হয়েছি।'

এরশাদ বলেন, 'জিয়াউর রহমানকে মঞ্জুর হত্যা করেছিলেন, প্রেসিডেন্ট ছাত্তার আমাকে সেই বিদ্রোহ দমন করতে বলেছিলেন। আমি সফলভাবে তা সম্পন্ন করায় আমাকে থ্যাংকস লেটার দিয়েছেন। তিনি জড়িতদের ফাঁসির আদেশের অনুমোদন দিয়েছেন।`

পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে দিয়ে এরশাদ বলেন, 'বিগত সংসদ নির্বাচনে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক জিয়া আমার সঙ্গে জোট করার বিষয়ে আলোচনা করেছিলেন। তাহলে কি তারেক জিয়া খুনির সঙ্গে জোট করতে চেয়েছিলেন?'

এরশাদ আরো বলেন, 'মঞ্জুর হত্যার ১৪ বছর ৯ মাস পর বিএনপি এ হত্যা মামলা দায়ের করে। মামলাটি এখনো বিচারাধীন। বিচারাধীন মামলা সম্পর্কে আদালতের বিষয় নিয়ে মন্তব্য করায় খালেদা জিয়া অন্যায় করেছেন। রাজনৈতিক হিংসা-বিদ্বেষপ্রসূত তিনি এসব মন্তব্য করেছেন। কারণ বিএনপি সংসদে নেই, বিরোধী দলে নেই। এমনকি আন্দোলনেও নেই। আমরা সরকারে আছি, বিরোধী দলে আছি, দলকে সুসংগঠিত করছি। তাই প্রতিহিংসাপরায়ণবশত তিনি আমার বিরুদ্ধে উদ্দেশ্যমূলক বক্তব্য দিচ্ছেন, যার তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাই।'

এরশাদ রংপুরে নিজ বাসভবন পল্লিনিবাসে খালেদা জিয়ার বক্তব্যের প্রতিবাদে রাইজিংবিডিকে এই প্রতিক্রিয়া জানান।
উৎসঃ   রাইজিংবিডি





__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Re: বাকশাল গঠনে সায় ছিল না তাজউদ্দীনের



"কিন্তু বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহযোগী এবং মুজিবনগর সরকারের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ বাকশাল গঠনের তীব্র বিরোধিতা করেছিলেন। এ নিয়ে তাদের মতবিরোধ পরিবার পর্যন্ত পৌঁছেছিল। এ নিয়ে দু'জনের মধ্যে আদর্শগত মতবিরোধও হয়েছিল।"
I am not sure what is written in that book, but it would be really interesting to see people quoting the full paragraph of Sharmmeen and then spin the content of her writings. With virtually no quote, nobody really knows who has written what? Many Bangladeshi scoundrels think, they can spin whatever they want and that would be considered as writer's version of the truth? Who these people are kidding with?
As far history goes, Taj was one of extreme radical member of Awami league, who could as well be a member of then Bangladesh Communist party. Why would he oppose the formation of BKSAL, where moderates and commies came together as a prelude to starting a Bangladeshi socialist revolution? Only the a-hole like, Mustaque had good reasons to oppose the formation of BKSAL.

Taj being against the BKSAL is totally bogus. It just does not make sense. Taj does not need to be rehabilitated as a different animal after 39 years. Not by BNP and Jamat cadres! We know what he stood for and nobody can change that history. 
 
-SD


2014-04-24 15:25 GMT-04:00 Shahadat Hussaini <shahadathussaini@hotmail.com>:

বাকশাল গঠনে সায় ছিল না তাজউদ্দীনের

25 Apr, 2014

পঁচাত্তরের ফেব্রুয়ারিতে সকল রাজনৈতিক দল বিলুপ্ত করে বাকশাল গঠন করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। দল পরিচালনা এবং যাবতীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে একক ক্ষমতার অধিকারী হন তিনি। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহযোগী এবং মুজিবনগর সরকারের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ বাকশাল গঠনের তীব্র বিরোধিতা করেছিলেন। এ নিয়ে তাদের মতবিরোধ পরিবার পর্যন্ত পৌঁছেছিল। এ নিয়ে দু'জনের মধ্যে আদর্শগত মতবিরোধও হয়েছিল। তাজউদ্দীন আহমদ প্রশ্ন তুলেছিলেন বঙ্গবন্ধুর আত্মীয়স্বজনদের নানা সুবিধা নেয়া প্রসঙ্গেও। সব রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করে একমাত্র রাজনৈতিক দল বাকশাল (বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক লীগ) গঠন করতে যাচ্ছেন শুনে তাজউদ্দীন আহমদ বঙ্গবন্ধুকে বলেছিলেন, এ জন্যই কি আমরা ২৪ বছর সংগ্রাম করেছি? যেভাবে দেশ চলছে তাতে আপনিও থাকবেন না, আমরাও থাকবো না। ঐতিহ্য থেকে প্রকাশিত যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী তাজউদ্দীন কন্যা শারমিন আহমদের লেখা 'তাজউদ্দীন আহমদ, নেতা ও পিতা' বইতে বাকশাল গঠনে তাজউদ্দীন আহমদের আপত্তি ও মন্ত্রিসভা থেকে তার পদত্যাগ অংশের বর্ণনা দিতে গিয়ে বিস্তারিত বর্ণনায় শারমিন লিখেছেন, আব্বু ও মুজিব কাকু একে অন্যের গৃহে যাতায়াত করতেন অবাধে। তাঁরা একত্রে বুদ্ধি-পরামর্শ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতেন। রাতের পর রাত জেগে দু'জনে মিলে দেশ ও দশের জন্য কাজ করতেন। তারা ছিলেন একে অন্যের পরিপূরক। কিন্তু স্বাধীনতার পর তাঁদের দু'জনের মধ্যে দূরত্ব ক্রমশই বাড়তে থাকলো। এবারে মুজিব কাকুর আগমনের প্রেক্ষিত সম্পূর্ণ ভিন্ন। নীতিগত ও আদর্শিক ব্যাপার দু'জন তখন সম্পূর্ণ ভিন্ন মেরুতে অবস্থান করছেন। আব্বু ততদিনে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছেন যে তিনি আর মন্ত্রিসভায় থাকবেন না, মুজিব কাকু যেদিন ইস্তফা দিতে বলবেন সেদিনই তিনি ইস্তফা দেবেন। নিজে থেকে ইস্তফা দিয়ে মুজিব কাকুকে বিব্রত করবেন না, আবার তাঁর আজীবনের নীতি ও আদর্শের সঙ্গেও আপস করবেন না। তিনি রাগ করে ক'দিন অফিসে যাননি।
মুজিব কাকুর আসার খবর পেয়ে আম্মা উপরে গেলেন। আব্বুর সঙ্গে মুজিব কাকুর তখন ভীষণ তর্ক চলছে। আব্বু ওনাকে বলছেন, 'মুজিব ভাই আজকে আমি আপনাকে যে কথাগুলো বলবো, আমি জানি আপনি সে কথাগুলো যুক্তি দিয়ে খ-াতে পারবেন না।' আব্বু গণতন্ত্রকে হত্যা করে সব রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করে একমাত্র রাজনৈতিক দল বাকশাল (বাংলাদেশ কৃষক-শ্রমিক লীগ)- যা তিনি গঠন করতে যাচ্ছেন তার ভয়াবহ পরিণাম সম্পর্কে বললেন। প্রশ্ন তুললেন দলের হাতে অস্ত্র, দলীয় ক্যাডারদের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় বাধার সৃষ্টি ও সাধারণ মানুষদের তাঁদের অধিকার থেকে বঞ্চিত করে আত্মীয়স্বজন ও দলের প্রভাবশালী ব্যক্তিবর্গের অন্যায় সুবিধা গ্রহণ সম্পর্কে। আব্বু বললেন, 'মুজিব ভাই, এই জন্যই কি আমরা ২৪ বছর সংগ্রাম করেছিলাম? যেভাবে দেশ চলছে, আপনিও থাকবেন না, আমরাও থাকবো না, দেশ চলে যাবে রাজাকার- আলবদরদের হাতে।'
বাকশাল গঠনের মাধ্যমে একদলীয় শাসন ব্যবস্থার বিরুদ্ধে আব্বু তাঁর চূড়ান্ত মতামত মুজিব কাকুকে জানিয়েছিলেন। ব্যক্তিগত সচিব আবু সাঈদ চৌধুরীকে সাক্ষী রেখে তিনি মুজিব কাকুকে ফোন করে বলেছিলেন, আপনি একদলীয় শাসন ব্যবস্থা করতে যাচ্ছেন, কিন্তু আপনাকে আমি অনেকবারই বলেছি আমার দ্বিমতের কথা। আর আজ আমার চূড়ান্ত মতামত দিচ্ছি। আমি আপনার এই একদলীয় শাসনের সঙ্গে একমত নই... বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আপনার হাতে এতই ক্ষমতা দেয়া আছে যে, সেই ক্ষমতাবলে দেশে একদলীয় ব্যবস্থা বা আর কোন পরিবর্তনের প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করি না। আমরা বক্তৃতায় সব সময় বলেছি একটি সুখী সমৃদ্ধশালী দেশের কথা, যার ভিত্তি হবে গণতন্ত্র। যে গণতন্ত্রের গুণগান করেছি আমরা সব সময়, আজকে আপনি একটি কলমের খোঁচায় সেই গণতন্ত্রকে শেষ করে দিয়ে দেশে একদলীয় শাসন ব্যবস্থা করতে যাচ্ছেন। বাই টেকিং দিস স্টেপ ইউ আর ক্লোজিং অল দ্য ডোরস টু রিমুভ ইউ পিসফুলি ফ্রম ইউর পজিশন।
২৬শে অক্টোবর দুপুর ১২.২২ মিনিটে আব্বু পদত্যাগ করলেন। পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর দিয়ে অফিস থেকে ফোন করে আম্মাকে জানালেন, লিলি, আমি মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করেছি। ১২টা বেজে ২২ মিনিটে আমি পদত্যাগপত্রে সই করেছি। ফোনের মধ্যেই আম্মা আব্বুকে অভিনন্দন জানালেন। আম্মার ওহঃঁরঃরাব ঝবহংব ছিল প্রখর। '৭২ সাল থেকেই তিনি আব্বুকে বলতেন যে আব্বু মন্ত্রিসভায় বেশি দিন টিকতে পারবেন না, তাকে কাজ করতে দেয়া হবে না।
দুপুর একটার কিছু পরে আব্বু সরকারি বাসায় ফিরে এলেন বন্ধু আরহাম সিদ্দিকীর গাড়িতে করে। নিজের জন্য সরকারি গাড়ি ব্যবহার বন্ধ করলেন পদত্যাগের সঙ্গে সঙ্গেই। আব্বু ফিরে আসার পরপরই আমাদের বাড়ি লোকারণ্য হয়ে গেল। সকলেরই প্রশ্ন তার পদত্যাগ সম্পর্কে। আব্বু হাসিভরা মুখে পদত্যাগ সম্পর্কিত প্রশ্ন সযত্নে এড়িয়ে গেলেন। মুজিব কাকুর বিরুদ্ধে একটি বাক্যও উচ্চারণ করলেন না।
আম্মা আমাদের বললেন, তোমাদের আব্বু পদত্যাগ করে মহাসম্মানের কাজ করেছেন। পরদিন সব পত্রিকার শিরোনামে আব্বুর পদত্যাগের বিষয়টি প্রকাশিত হলো- তাজউদ্দীনের পদত্যাগ। সরকার-প্রভাবিত কিছু কাগজে লেখা হলো বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থে তাজউদ্দীন আহমদকে পদত্যাগ করানো হলো। বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থটা কি? এই প্রশ্নের কোন উত্তরই খুঁজে পেলাম না। পত্রিকার কোন বিবরণে না। নিজের হৃদয়েও না।
ঐতিহাসিক চরমপত্রের রচয়িতা ও পাঠক এম আর আখতার মুকুল আব্বুর পদত্যাগ সম্পর্কে লিখেছেন, মন্ত্রিসভা থেকে তাজউদ্দীন বিদায় নিলেন। মনে হলো বঙ্গবন্ধুর কোমর থেকে শাণিত তরবারি অদৃশ্য হয়ে গেল। ... ছায়ার মতো যে নির্লোভ ব্যক্তি অসাধারণ নিষ্ঠার সঙ্গে বঙ্গবন্ধুকে অনুসরণ করেছেন এবং নিঃস্বার্থভাবে পরামর্শ দিয়ে বহু বিপদ থেকে উদ্ধার করেছেন এক গোপন চক্রান্তের ফাঁদে পা দিয়ে শেখ সাহেব সেই মহৎপ্রাণ ব্যক্তিকে ক্ষমতাচ্যুত করলেন।
চক্রান্তকারীদের প্ররোচনায় মুজিব কাকু আব্বুকে এমনই অবিশ্বাস করতে শুরু করেছিলেন যে আব্বু মন্ত্রী থাকাকালে সরকারি সচিবকেও নির্দেশ দিয়েছিলেন আব্বুর কাছে কে আসে, কি কথাবার্তা হয় এসব খবর ওনাকে জানাতে।
বহির্বিশ্বেও আব্বুর পদত্যাগ নিয়ে প্রতিক্রিয়া হলো। মালয়েশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত জমিরউদ্দিন আহমেদকে ডেকে পাঠালেন সে দেশের জাতির জনক টুংকু আব্দুর রহমান। তিনি জানালেন যে, তাজউদ্দীনের এই সরিয়ে দেয়াটাকে তাঁরা ভাল মনে করছেন না।
মুক্তিযুদ্ধের প্রধানমন্ত্রী, বর্তমান অর্থমন্ত্রী যাঁকে সবাই চেনে, যিনি বাংলাদেশের জন্য সব দিকে জোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন তাঁকে কেন হঠাৎ সরিয়ে দেয়া হলো? জমিরউদ্দিন আহমেদ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. কামাল হোসেনকে চিঠির মাধ্যমে এবং ঢাকায় এসে মুজিব কাকুকে সরাসরি মালয়েশিয়া সরকারের প্রতিক্রিয়া জানালেন। মুজিব কাকু উত্তর দিলেন, আমি কাকে মন্ত্রী রাখি না রাখি তাতে ওদের কি রে?' রাষ্ট্রদূত জবাব দিলেন, 'এটা অন্য কেউ নয়, তাজউদ্দীন। আমাদের মতো গরিব দেশে তাজউদ্দীন যে কয়দিন অর্থমন্ত্রী ছিলেন, শুধু ভিক্ষা করেই বেড়িয়েছেন। কিন্তু ভিক্ষুকেরও যে ডিগনিটি, আত্মমর্যাদা থাকতে পারে তা তাজউদ্দীনের ছিল। তাই তিনি সবার মনে দাগ কেটেছেন। কাজেই তাঁরা তাঁদের প্রতিক্রিয়া জানাবেই।
'৭১-এ বাংলাদেশে গণহত্যার অন্যতম মদতদাতা মার্কিন সেক্রেটারি অব স্টেটস হেনরি কিসিঞ্জারের নভেম্বর মাসে বাংলাদেশে আগমনের প্রাক্কালে, মার্কিন আগ্রাসী পররাষ্ট্রনীতির কঠোর সমালোচক আব্বুর পদত্যাগ লক্ষণীয় বিষয়।
পদত্যাগের ক'ঘণ্টা আগে থেকেই সাদা পোশাকে গোয়েন্দা সংস্থার লোকেরা সচিবালয় ঘিরে রেখেছিল। পদত্যাগ করার পরও আব্বুর যেন মুক্তি মিললো না। আব্বুর ওপর কড়া নজর রাখা হলো। আব্বুর গতিবিধির ওপর রিপোর্ট করার জন্য সরকারি গোয়েন্দা সংস্থাগুলোকে নিযুক্ত করা হলো। প্রথমে সরকারি বাসভবন, সেটা ছাড়ার পর আমাদের নিজস্ব বাসভবনের ওপর নজর রাখা শুরু হলো। আব্বু দুঃখ করে বলতেন যে, পাকিস্তান আমলেও যেমন পেছনে গোয়েন্দা লেগে থাকতো, স্বাধীন বাংলাদেশেও ঠিক একই অবস্থা। বাস্তবে পাকিস্তান থেকে ভৌগোলিক ও রাজনৈতিক স্বাধীনতা অর্জন করলেও বাংলাদেশের রাজনীতি ও প্রশাসন পাকিস্তানের স্বৈরতান্ত্রিক মন ও মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসতে পারেনি। সে কারণেই ন্যায়নীতি ও প্রগতিশীল চিন্তা-চেতনার ধারক আব্বুর মন্ত্রিসভা থেকে বিদায় অবশ্যম্ভাবী ছিল। ওই বাস্তবতা সত্ত্বেও সেদিন বহু মানুষই কল্পনা করতে পারেননি যে, আব্বু ও মুজিব কাকুর পথ স্বাধীন দেশের মাটিতেই চিরতরে আলাদা হয়ে যাবে।
উৎসঃ   মানবজমিন

--
--
Disclaimer: All content provided on this discussion forum is for informational purposes only. The owner of this forum makes no representations as to the accuracy or completeness of any information on this site or found by following any link on this site. The owner will not be liable for any errors or omissions in this information nor for the availability of this information. The owner will not be liable for any losses, injuries, or damages from the display or use of this information.
This policy is subject to change at anytime.

---
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "Bangladesh Progressives" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to bangladesh-progressives+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.



__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Re: বাকশাল গঠনে সায় ছিল না তাজউদ্দীনের



Please, do not rewrite the history. He was at the forefront of struggle unless you have some other ideas about his struggle and strategy. He was the real elephant in the room and Pakistanis were after him during the whole sixties. They did not imprison Zia or Khaleda to stop East Pakistani-Bengali aspiration for freedom and equity? If you think Mujib should have taken a Khalasnikov and defended his people, that would be considered as a foolish and absurd act. These are basically nonsense talks. The hindsight is always perfect but I do not see your view has any compelling substance in it. Please elaborate your view if you care. Don't just throw a stone and retreat. Thank you.   SD

On Thursday, April 24, 2014, Shahadat Hussaini <shahadathussaini@hotmail.com> wrote:

বাকশাল গঠনে সায় ছিল না তাজউদ্দীনের

25 Apr, 2014

পঁচাত্তরের ফেব্রুয়ারিতে সকল রাজনৈতিক দল বিলুপ্ত করে বাকশাল গঠন করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। দল পরিচালনা এবং যাবতীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে একক ক্ষমতার অধিকারী হন তিনি। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহযোগী এবং মুজিবনগর সরকারের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ বাকশাল গঠনের তীব্র বিরোধিতা করেছিলেন। এ নিয়ে তাদের মতবিরোধ পরিবার পর্যন্ত পৌঁছেছিল। এ নিয়ে দু'জনের মধ্যে আদর্শগত মতবিরোধও হয়েছিল। তাজউদ্দীন আহমদ প্রশ্ন তুলেছিলেন বঙ্গবন্ধুর আত্মীয়স্বজনদের নানা সুবিধা নেয়া প্রসঙ্গেও। সব রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করে একমাত্র রাজনৈতিক দল বাকশাল (বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক লীগ) গঠন করতে যাচ্ছেন শুনে তাজউদ্দীন আহমদ বঙ্গবন্ধুকে বলেছিলেন, এ জন্যই কি আমরা ২৪ বছর সংগ্রাম করেছি? যেভাবে দেশ চলছে তাতে আপনিও থাকবেন না, আমরাও থাকবো না। ঐতিহ্য থেকে প্রকাশিত যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী তাজউদ্দীন কন্যা শারমিন আহমদের লেখা 'তাজউদ্দীন আহমদ, নেতা ও পিতা' বইতে বাকশাল গঠনে তাজউদ্দীন আহমদের আপত্তি ও মন্ত্রিসভা থেকে তার পদত্যাগ অংশের বর্ণনা দিতে গিয়ে বিস্তারিত বর্ণনায় শারমিন লিখেছেন, আব্বু ও মুজিব কাকু একে অন্যের গৃহে যাতায়াত করতেন অবাধে। তাঁরা একত্রে বুদ্ধি-পরামর্শ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতেন। রাতের পর রাত জেগে দু'জনে মিলে দেশ ও দশের জন্য কাজ করতেন। তারা ছিলেন একে অন্যের পরিপূরক। কিন্তু স্বাধীনতার পর তাঁদের দু'জনের মধ্যে দূরত্ব ক্রমশই বাড়তে থাকলো। এবারে মুজিব কাকুর আগমনের প্রেক্ষিত সম্পূর্ণ ভিন্ন। নীতিগত ও আদর্শিক ব্যাপার দু'জন তখন সম্পূর্ণ ভিন্ন মেরুতে অবস্থান করছেন। আব্বু ততদিনে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছেন যে তিনি আর মন্ত্রিসভায় থাকবেন না, মুজিব কাকু যেদিন ইস্তফা দিতে বলবেন সেদিনই তিনি ইস্তফা দেবেন। নিজে থেকে ইস্তফা দিয়ে মুজিব কাকুকে বিব্রত করবেন না, আবার তাঁর আজীবনের নীতি ও আদর্শের সঙ্গেও আপস করবেন না। তিনি রাগ করে ক'দিন অফিসে যাননি।
মুজিব কাকুর আসার খবর পেয়ে আম্মা উপরে গেলেন। আব্বুর সঙ্গে মুজিব কাকুর তখন ভীষণ তর্ক চলছে। আব্বু ওনাকে বলছেন, 'মুজিব ভাই আজকে আমি আপনাকে যে কথাগুলো বলবো, আমি জানি আপনি সে কথাগুলো যুক্তি দিয়ে খ-াতে পারবেন না।' আব্বু গণতন্ত্রকে হত্যা করে সব রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করে একমাত্র রাজনৈতিক দল বাকশাল (বাংলাদেশ কৃষক-শ্রমিক লীগ)- যা তিনি গঠন করতে যাচ্ছেন তার ভয়াবহ পরিণাম সম্পর্কে বললেন। প্রশ্ন তুললেন দলের হাতে অস্ত্র, দলীয় ক্যাডারদের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় বাধার সৃষ্টি ও সাধারণ মানুষদের তাঁদের অধিকার থেকে বঞ্চিত করে আত্মীয়স্বজন ও দলের প্রভাবশালী ব্যক্তিবর্গের অন্যায় সুবিধা গ্রহণ সম্পর্কে। আব্বু বললেন, 'মুজিব ভাই, এই জন্যই কি আমরা ২৪ বছর সংগ্রাম করেছিলাম? যেভাবে দেশ চলছে, আপনিও থাকবেন না, আমরাও থাকবো না, দেশ চলে যাবে রাজাকার- আলবদরদের হাতে।'
বাকশাল গঠনের মাধ্যমে একদলীয় শাসন ব্যবস্থার বিরুদ্ধে আব্বু তাঁর চূড়ান্ত মতামত মুজিব কাকুকে জানিয়েছিলেন। ব্যক্তিগত সচিব আবু সাঈদ চৌধুরীকে সাক্ষী রেখে তিনি মুজিব কাকুকে ফোন করে বলেছিলেন, আপনি একদলীয় শাসন ব্যবস্থা করতে যাচ্ছেন, কিন্তু আপনাকে আমি অনেকবারই বলেছি আমার দ্বিমতের কথা। আর আজ আমার চূড়ান্ত মতামত দিচ্ছি। আমি আপনার এই একদলীয় শাসনের সঙ্গে একমত নই... বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আপনার হাতে এতই ক্ষমতা দেয়া আছে যে, সেই ক্ষমতাবলে দেশে একদলীয় ব্যবস্থা বা আর কোন পরিবর্তনের প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করি না। আমরা বক্তৃতায় সব সময় বলেছি একটি সুখী সমৃদ্ধশালী দেশের কথা, যার ভিত্তি হবে গণতন্ত্র। যে গণতন্ত্রের গুণগান করেছি আমরা সব সময়, আজকে আপনি একটি কলমের খোঁচায় সেই গণতন্ত্রকে শেষ করে দিয়ে দেশে একদলীয় শাসন ব্যবস্থা করতে যাচ্ছেন। বাই টেকিং দিস স্টেপ ইউ আর ক্লোজিং অল দ্য ডোরস টু রিমুভ ইউ পিসফুলি ফ্রম ইউর পজিশন।
২৬শে অক্টোবর দুপুর ১২.২২ মিনিটে আব্বু পদত্যাগ করলেন। পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর দিয়ে অফিস থেকে ফোন করে আম্মাকে জানালেন, লিলি, আমি মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করেছি। ১২টা বেজে ২২ মিনিটে আমি পদত্যাগপত্রে সই করেছি। ফোনের মধ্যেই আম্মা আব্বুকে অভিনন্দন জানালেন। আম্মার ওহঃঁরঃরাব ঝবহংব ছিল প্রখর। '৭২ সাল থেকেই তিনি আব্বুকে বলতেন যে আব্বু মন্ত্রিসভায় বেশি দিন টিকতে পারবেন না, তাকে কাজ করতে দেয়া হবে না।
দুপুর একটার কিছু পরে আব্বু সরকারি বাসায় ফিরে এলেন বন্ধু আরহাম সিদ্দিকীর গাড়িতে করে। নিজের জন্য সরকারি গাড়ি ব্যবহার বন্ধ করলেন পদত্যাগের সঙ্গে সঙ্গেই। আব্বু ফিরে আসার পরপরই আমাদের বাড়ি লোকারণ্য হয়ে গেল। সকলেরই প্রশ্ন তার পদত্যাগ সম্পর্কে। আব্বু হাসিভরা মুখে পদত্যাগ সম্পর্কিত প্রশ্ন সযত্নে এড়িয়ে গেলেন। মুজিব কাকুর বিরুদ্ধে একটি বাক্যও উচ্চারণ করলেন না।
আম্মা আমাদের বললেন, তোমাদের আব্বু পদত্যাগ করে মহাসম্মানের কাজ করেছেন। পরদিন সব পত্রিকার শিরোনামে আব্বুর পদত্যাগের বিষয়টি প্রকাশিত হলো- তাজউদ্দীনের পদত্যাগ। সরকার-প্রভাবিত কিছু কাগজে লেখা হলো বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থে তাজউদ্দীন আহমদকে পদত্যাগ করানো হলো। বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থটা কি? এই প্রশ্নের কোন উত্তরই খুঁজে পেলাম না। পত্রিকার কোন বিবরণে না। নিজের হৃদয়েও না।
ঐতিহাসিক চরমপত্রের রচয়িতা ও পাঠক এম আর আখতার মুকুল আব্বুর পদত্যাগ সম্পর্কে লিখেছেন, মন্ত্রিসভা থেকে তাজউদ্দীন বিদায় নিলেন। মনে হলো বঙ্গবন্ধুর কোমর থেকে শাণিত তরবারি অদৃশ্য হয়ে গেল। ... ছায়ার মতো যে নির্লোভ ব্যক্তি অসাধারণ নিষ্ঠার সঙ্গে বঙ্গবন্ধুকে অনুসরণ করেছেন এবং নিঃস্বার্থভাবে পরামর্শ দিয়ে বহু বিপদ থেকে উদ্ধার করেছেন এক গোপন চক্রান্তের ফাঁদে পা দিয়ে শেখ সাহেব সেই মহৎপ্রাণ ব্যক্তিকে ক্ষমতাচ্যুত করলেন।
চক্রান্তকারীদের প্ররোচনায় মুজিব কাকু আব্বুকে এমনই অবিশ্বাস করতে শুরু করেছিলেন যে আব্বু মন্ত্রী থাকাকালে সরকারি সচিবকেও নির্দেশ দিয়েছিলেন আব্বুর কাছে কে আসে, কি কথাবার্তা হয় এসব খবর ওনাকে জানাতে।
বহির্বিশ্বেও আব্বুর পদত্যাগ নিয়ে প্রতিক্রিয়া হলো। মালয়েশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত জমিরউদ্দিন আহমেদকে ডেকে পাঠালেন সে দেশের জাতির জনক টুংকু আব্দুর রহমান। তিনি জানালেন যে, তাজউদ্দীনের এই সরিয়ে দেয়াটাকে তাঁরা ভাল মনে করছেন না।
মুক্তিযুদ্ধের প্রধানমন্ত্রী, বর্তমান অর্থমন্ত্রী যাঁকে সবাই চেনে, যিনি বাংলাদেশের জন্য সব দিকে জোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন তাঁকে কেন হঠাৎ সরিয়ে দেয়া হলো? জমিরউদ্দিন আহমেদ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. কামাল হোসেনকে চিঠির মাধ্যমে এবং ঢাকায় এসে মুজিব কাকুকে সরাসরি মালয়েশিয়া সরকারের প্রতিক্রিয়া জানালেন। মুজিব কাকু উত্তর দিলেন, আমি কাকে মন্ত্রী রাখি না রাখি তাতে ওদের কি রে?' রাষ্ট্রদূত জবাব দিলেন, 'এটা অন্য কেউ নয়, তাজউদ্দীন। আমাদের মতো গরিব দেশে তাজউদ্দীন যে কয়দিন অর্থমন্ত্রী ছিলেন, শুধু ভিক্ষা করেই বেড়িয়েছেন। কিন্তু ভিক্ষুকেরও যে ডিগনিটি, আত্মমর্যাদা থাকতে পারে তা তাজউদ্দীনের ছিল। তাই তিনি সবার মনে দাগ কেটেছেন। কাজেই তাঁরা তাঁদের প্রতিক্রিয়া জানাবেই।
'৭১-এ বাংলাদেশে গণহত্যার অন্যতম মদতদাতা মার্কিন সেক্রেটারি অব স্টেটস হেনরি কিসিঞ্জারের নভেম্বর মাসে বাংলাদেশে আগমনের প্রাক্কালে, মার্কিন আগ্রাসী পররাষ্ট্রনীতির কঠোর সমালোচক আব্বুর পদত্যাগ লক্ষণীয় বিষয়।
পদত্যাগের ক'ঘণ্টা আগে থেকেই সাদা পোশাকে গোয়েন্দা সংস্থার লোকেরা সচিবালয় ঘিরে রেখেছিল। পদত্যাগ করার পরও আব্বুর যেন মুক্তি মিললো না। আব্বুর ওপর কড়া নজর রাখা হলো। আব্বুর গতিবিধির ওপর রিপোর্ট করার জন্য সরকারি গোয়েন্দা সংস্থাগুলোকে নিযুক্ত করা হলো। প্রথমে সরকারি বাসভবন, সেটা ছাড়ার পর আমাদের নিজস্ব বাসভবনের ওপর নজর রাখা শুরু হলো। আব্বু দুঃখ করে বলতেন যে, পাকিস্তান আমলেও যেমন পেছনে গোয়েন্দা লেগে থাকতো, স্বাধীন বাংলাদেশেও ঠিক একই অবস্থা। বাস্তবে পাকিস্তান থেকে ভৌগোলিক ও রাজনৈতিক স্বাধীনতা অর্জন করলেও বাংলাদেশের রাজনীতি ও প্রশাসন পাকিস্তানের স্বৈরতান্ত্রিক মন ও মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসতে পারেনি। সে কারণেই ন্যায়নীতি ও প্রগতিশীল চিন্তা-চেতনার ধারক আব্বুর মন্ত্রিসভা থেকে বিদায় অবশ্যম্ভাবী ছিল। ওই বাস্তবতা সত্ত্বেও সেদিন বহু মানুষই কল্পনা করতে পারেননি যে, আব্বু ও মুজিব কাকুর পথ স্বাধীন দেশের মাটিতেই চিরতরে আলাদা হয়ে যাবে।
উৎসঃ   মানবজমিন

--
--
Disclaimer: All content provided on this discussion forum is for informational purposes only. The owner of this forum makes no representations as to the accuracy or completeness of any information on this site or found by following any link on this site. The owner will not be liable for any errors or omissions in this information nor for the availability of this information. The owner will not be liable for any losses, injuries, or damages from the display or use of this information.
This policy is subject to change at anytime.

---
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "Bangladesh Progressives" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to bangladesh-progressives+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.


__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] [Mukto-Mona Writers' Corner] 'RELIGION BASED POLITICS: AN APOLOGY OF DEMOCRACY'

Mukto-Mona Writers' Corner has posted a new item, 'RELIGION BASED POLITICS: AN
APOLOGY OF DEMOCRACY'


This is election time in India and communal talks are selling like hot cakes.
Omar Abdullah of National Conference has negated Islamic intolerance in Kashmir
valley by telling that Kashmir has given Kashmiriyat to the world. Shazia Ilmi,
the Aam Admi Party leader, has told that Indian Muslims are not sufficiently
communal. Azam Khan, the [...]


You may view the latest post at
http://mukto-mona.com/wordpress/?p=2867


You received this e-mail because you asked to be notified when new updates are
posted.
Best regards,
Mukto-Mona Writers' Corner




------------------------------------

****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration:
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
-Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190Yahoo Groups Links

<*> To visit your group on the web, go to:
http://groups.yahoo.com/group/mukto-mona/

<*> Your email settings:
Individual Email | Traditional

<*> To change settings online go to:
http://groups.yahoo.com/group/mukto-mona/join
(Yahoo! ID required)

<*> To change settings via email:
mukto-mona-digest@yahoogroups.com
mukto-mona-fullfeatured@yahoogroups.com

<*> To unsubscribe from this group, send an email to:
mukto-mona-unsubscribe@yahoogroups.com

<*> Your use of Yahoo Groups is subject to:
https://info.yahoo.com/legal/us/yahoo/utos/terms/

[mukto-mona] Fw: All About "NOOR HOSSAIN" , The Prime Suspect Of Narayanganj "Seven Murder" !!!!!



On Sunday, May 4, 2014 7:38 AM, Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com> wrote:
On Sunday, May 4, 2014 7:38 AM, Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com> wrote:
To know about "Noor Hossain" , the prime suspect of Narayanganj killing, read the following :

নুর হোসেনের রাজনৈতিক ব্যাক গ্রাউন্ড:
১৯৮৫ সালে সিদ্ধিরগঞ্জ পুল এলাকায় ইকবাল গ্রুপের ট্রাকের হেলপার হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন এই নূর হোসেন। ১৯৮৮ সালের দিকে শিমরাইলে আন্তঃজেলা ট্রাকচালক শ্রমিক ইউনিয়নের কার্যক্রম চালু করেন দাইমুদ্দিন নামের এক ট্রাক ড্রাইভার। তার হাত ধরেই নূর হোসেন হেলপার হিসেবে যোগ দিয়েছিল ইকবাল গ্রুপে। পরে ড্রাইভিং শিখে একই গ্রুপে ড্রাইভারের চাকরি করেছেন।
১৯৮৯ সালের দিকে ওস্তাদ দাইমুদ্দিনকে বের করে দিয়ে শ্রমিক ইউনিয়নের দখল নেন নূর হোসেন। নূর হোসেন যোগ দেন জাতীয় পার্টিতে।
১৯৯১ সালের সংসদ নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থীর পক্ষে কাজ করে হয়ে যান বিএনপির নেতা। বিএনপি এমপি গিয়াসউদ্দিনের হাত ধরে যোগদেন বিএনপিতে, গঠন করেন সন্ত্রাসী বাহিনী। ১৯৯১ থেকে ধীরে ধীরে সিদ্ধিরগঞ্জ এলাকার অপরাধ জগতের নিয়ন্ত্রক হিসেবে পরিচিত হয়ে ওঠেন নূর হোসেন।
১৯৯২ সালের সিদ্ধিরগঞ্জ ইউপির চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হন নূর হোসেনসহ ১৩ জন। শক্তিশালী প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান সহিদুল ইসলামকে পরাজিত করতে মাঠে নামেন বিএনপি এমপি গিয়াসউদ্দিন। বিএনপি এমপি দলবল নিয়ে পক্ষ নেন এই নূর হোসেনের। দুই-আড়াইশ ভোটের ব্যবধানে নূর হোসেন জয়ী হন। 
১৯৯২ সালে সিদ্ধিরগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদে জেতার পর তার পরিচয় হয় 'হোসেন চেয়ারম্যান' হিসেবে। এরপর নিজেই সিদ্ধিরগঞ্জের 'গডফাদার' হিসেবে পরিচিতি পান। 
নুর হোসেন প্রভাব বিস্তার করেন পুরো সিদ্ধিরগঞ্জে।
১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর বিএনপি প্রার্থী হিসেবে পরবর্তী ইউপি নির্বাচনেও চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হন নূর হোসেন। তখনকার আওয়ামী লীগের এম পি শামীম ওসমান প্রার্থী হিসেবে সমর্থন দেন তার বিরুদ্ধে দাড়ানো ছাত্র লীগের নজরুলকে।
'তখনকার রানিং এমপি খোদ শামীম ওসমানের প্রতিপক্ষ, বিএনপির সাবেক এমপি গিয়াসউদ্দিন জোরে সোরে মাঠে নামেন এই নূর হোসেনের পক্ষে। কয়েক শ ভোটের ব্যবধানে নির্বাচনে নূর হোসেন জয়লাভ করেন।
নূর হোসেন এর পর থেকে স্থানীয় দুর্ধর্ষ ক্যাডার মাকসুদ ও সারোয়ারকে নিয়ে গঠন করেন সন্ত্রাসী বাহিনী। এর পর থেকে বিভিন্ন সময় নজরুলকে হত্যা করতে নিজস্ব ক্যাডার বাহিনীকে ব্যবহার করেও সফল হননি নূর হোসেন। তার ভয়ে এলাকাছাড়া হন নজরুল ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা।
'৯৭ সালে সিদ্ধিরগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে নূর হোসেনের সঙ্গে প্রার্থী হন তৎকালীন জেলা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম। ওই নির্বাচনে নূর হোসেন জয়লাভ করেন। 
এ সময়ও তিনি বিএনপি করতেন।








__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Newer Posts Older Posts Home